শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৯

সরল বিশ্বাসে বাড়ি ভাড়া দিয়ে সব হারালেন তারা

সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
সরল বিশ্বাসে বাড়ি ভাড়া দিয়ে সব হারালেন তারা

সরল বিশ্বাসে ভাড়া দিয়েছিলেন তারা। নিয়মিত ভাড়াও পেয়েছেন কিছুদিন। তবে হঠাৎ করে পাল্টে যায় ভাড়াটিয়ার চেহারা। বন্ধ হয়ে যায় ভাড়া দেওয়া। ভাড়াটিয়া নিজেই বনে যান বাড়ির মালিক। থানা-পুলিশকে ভুল বুঝিয়ে উল্টো প্রকৃত মালিকের নামেই দেন একের পর এক মামলা। আইনের অপপ্রয়োগ, মারপ্যাঁচ আর প্রভাবশালীদের রক্তচক্ষুর কাছে হার মানতে বাধ্য হচ্ছেন ভুক্তভোগীরা। হয়রানির ভয়ে নীরবে চোখের পানি ফেলা ছাড়া কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছেন না ভাড়া দিয়ে বাস্তুহারা এসব অসহায় বাড়ির মালিক। সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভদ্র ও নিরীহ প্রকৃতির বাড়ির মালিককে টার্গেট করেন আজিজুর রহমান সুমন নামের এক ব্যক্তি। ছেলেসন্তান নেই কিংবা বিদেশে থাকেন, আবার বাবা-মায়ের সঙ্গে দূরত্ব এমন বাড়ির মালিক হলে তো কথাই নেই। এক মাস কিংবা দুই মাস নয়, পুরো এক বছরের বাড়ি ভাড়ার টাকার চেক এবং চটকদার কথায় এমনভাবে বাড়ির মালিকদের মুগ্ধ করেন, পারলে বিনা পয়সায় তাকে বাড়ি ভাড়া দিয়ে দেন বাড়ির মালিকরা। তবে বাড়িতে ওঠার কিছুদিন পরই পাল্টে যেতে থাকে তার চেহারা। প্রথমে চেক ডিজঅনার হলে আবারও মিষ্টি কথায় মুগ্ধ করেন আজিজুর রহমান সুমন। কয়েক মাস বাড়ি ভাড়া নিয়মিত পরিশোধ করার পর হঠাৎই পাল্টে যায় তার স্বরূপ। সুমনের রহস্যজনক ক্ষমতার কারণে তার হাত থেকে রক্ষা পাননি খিলক্ষেত থানার এক পুলিশ কর্মকর্তাও। যদিও পুলিশ অ্যাসল্ট মামলায় গ্রেফতার হয়ে এক মাসের মতো জেল খেটেছেন সুমন, তবু তার ক্ষমতার দাপট কমেনি একবিন্দুও। গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার সাহেদ মিয়া এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘পুলিশের কোনো সদস্য সুমনের পক্ষে কাজ করছেন এটা সত্য নয়। পুলিশের এক কর্মকর্তাকে অ্যাসল্ট করার জন্য তাকে আমরা গ্রেফতার করেছি। এলাকায় বলে দেওয়া হয়েছে, প্রতারক সুমনকে যেন কেউ বাড়ি ভাড়া না দেন।’ বেদখলকৃত বাড়িগুলোর ব্যাপারে পুলিশ কী ব্যবস্থা নেবে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আইনের বাইরে যেতে পারি না!’ জানা যায়, সুমন তার দখলকৃত বেশির ভাগ বাড়ি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ছাত্রী হোস্টেল হিসেবে ভাড়া নিয়েছিলেন। কয়েকটি বাড়িকে তিনি ছাত্রী হোস্টেল বানান। ছাত্রী হোস্টেল অপেক্ষাকৃত স্পর্শকাতর হওয়ায় সেখানে চাইলেই যে-কেউ ঢুকতে পারে না। নিকুঞ্জ-২-এর ৬ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়ির মালিক ৭০ বছর বয়সী জাফর জায়েদী। তার একটাই ছেলে, থাকেন ব্রিটেনে। সুমন ২০১৫ সালে জাফর জায়েদীর চার তলা বাড়িটি ভাড়া নিয়ে দেন রেসিডেন্সিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজ। একপর্যায়ে ভাড়া বন্ধ করে বাড়িটি তার নিজের বলে প্রচার করতে থাকেন সুমন। সর্বশেষ কলেজে লুটপাটের অভিযোগে সুমন ৭০ বছরের বৃদ্ধ জাফর জায়েদীর বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার ডাকাতি মামলা করেন। থানা এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলে আদালতে নারাজি প্রার্থনা করেন সুমন। বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআইও এর সত্যতা পায়নি বলে জানা গেছে। ভুক্তভোগী জাফর জায়েদী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভাই, আমি আর কোথায় যাব এই অসুস্থ শরীর নিয়ে। আমাকে ৫ কোটি টাকার ডাকাতি মামলা দিয়েছে সুমন। আমি এখন বাস্তুহারা। থাকি ছোট ভাইয়ের বাসায়।’ প্রায় একই অবস্থা নিকুঞ্জ-১-এর ৮/এ রোডের ২৯ নম্বর বাড়ির মালিক ৭০ বছরের আরেক বৃদ্ধার। নিঃসন্তান এই বৃদ্ধাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে ওই বাড়িতেই বসবাস করে আসছেন সুমন নিজে। অনেকটা একই কৌশলে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১০টি বাড়ি নিজের দখলে নিয়ে রেখেছেন সুমন। নিকুঞ্জ-২-এর ৯ নম্বর রোডের ২৭ নম্বর ছয় তলা বাড়ির মালিক কবির আহমেদের একমাত্র সন্তান জাহির ব্রিটেনপ্রবাসী। ২০১৬ সালে কবির আহমেদের কাছ থেকে ছয় তলা বাড়ি ছাত্রী হোস্টেল হিসেবে ভাড়া নিয়েছিলেন সুমন। একপর্যায়ে ভাড়া দেওয়া বন্ধ করে উল্টো ভবনটির মালিকানা দাবি করেন তিনি। বাড়ির প্রকৃত মালিক কবির আহমেদকে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকেন সুমন। একপর্যায়ে বাবার নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে দেশে চলে আসেন জাহির। একটি বাড়ির মালিকপক্ষের স্বজন সৈয়দ আহাম্মেদ আলী বলেন, ‘আমার মামা-মামি তার সন্তানদের নিয়ে লন্ডনে থাকেন। সেই সুবাদে আমি বাড়িটি দেখাশোনা করি। সুমন বাড়িটি ছাত্রী হোস্টেল করবেন বলে ভাড়া নেন। কিন্তু প্রথম দুই-এক মাসের ভাড়া দিলেও পরের মাসে আর ভাড়া দেননি। ভাড়া চাইতে গেলেই খারাপ ব্যবহার করেন। এখন সুমন ভাড়া না দিয়ে উল্টো আমার বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছেন। এ ঘটনা শুধু আমার সঙ্গে নয়, এ এলাকার সাত থেকে আটটি বাড়ি দখল করে রেখেছেন সুমন। সবার বিরুদ্ধেই থানায় মামলা দিয়েছেন তিনি।’ অভিযোগ রয়েছে, সুমনের দখলে থাকা বাড়িতে কলেজের সাইনবোর্ডের আড়ালে চলে মাদকসহ নানা অবৈধ ব্যবসা। কেউ বাড়িতে উঠতে গেলেই কলেজের ছাত্রদের ভুল বুঝিয়ে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন সুমন। ছাত্রী হোস্টেলের দোহাই দিয়ে মাস্তান দিয়ে তাড়িয়ে দেন বাড়ির প্রকৃত মালিকদের। সুমনের অপকর্মে পরোক্ষ সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ সদস্য। পিবিআইর প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার বলেন, ‘আইনের ফাঁকফোকরের সুবিধা নিয়ে সুমন এমন অপকর্ম করছেন তদন্তে এমনটাই উঠে এসেছে। যেসব পরিবারের সদস্যরা অপেক্ষাকৃত নিরীহ এবং যাদের ওয়ারিশ নেই, সেই বাড়িওয়ালাদেরই টার্গেট করেন সুমন। তবে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’ অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আজিজুর রহমান সুমন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সব অভিযোগই মিথ্যা। আমি প্রত্যেককে চুক্তি অনুযায়ী ভাড়া পরিশোধ করে আসছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

এই মাত্র | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক