শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

শেয়ারবাজারে ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ারবাজারে ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি

মূলধনবিহীন ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি শেয়ারবাজারে। প্রতি মাসেই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে নামসর্বস্ব কোম্পানি। বেশির ভাগ কোম্পানির তালিকাভুক্তির তিন মাসের মধ্যে ফেসভ্যালুর নিচে চলে আসে শেয়ার দর। গত দুই বছরে শতাধিক কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে টাকা তুলতে আইপিও আবেদন করেছে। এর মধ্যে অন্তত ২০টি কোম্পানির কোনো অস্তিত্বই খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কোম্পানিকে অনুমোদন না দিলেও কয়েকটি কোম্পানি বিভিন্ন ভুয়া তথ্য দিয়ে আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
গত দুই বছরে তালিকাভুক্ত ও অনুমতি পাওয়া কোম্পানি প্রত্যক্ষ পরিদর্শন না করেই মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রত্যক্ষ পরিদর্শন বিভাগ (এক্সপার্ট প্যানেল) বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এসব কোম্পানির প্রায় সবকটির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাজার বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, পেইড আপ ক্যাপিটালের অতিরিক্ত মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গত দুই বছরে যেসব কোম্পানি বাজার থেকে টাকা তুলেছে তার বেশির ভাগই ভুয়া। কোম্পানিগুলো ’৯৬ সালের স্টাইলে শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুট করার প্রক্রিয়া চলছে। ১৯৯৬ সালেও একইভাবে শেয়ারবাজার থেকে ছোট পেইড আপ ক্যাপিটালের কোম্পানির তালিকাভুক্ত করে কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। পরে এসব কোম্পানির কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে রয়েছে পদ্মা সিমেন্ট, চিক টেক্স, বিডি প্লান্ট, বিডিজিপার, রাইট বলপেনসহ প্রায় দুই ডজন কোম্পানি।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর আট মাসে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ১১টি কোম্পানি। এই ১১ কোম্পানি বাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে তুলেছে প্রায় চারশ কোটি টাকা। তালিকাভুক্তির পর শেয়ার কারসাজি করে দর বৃদ্ধির মাধ্যমে কয়েক হাজার কোটি টাকার ওপর নিয়ে গেছে। এর মধ্যে শাহজিবাজার, কেপিসিসিএল, এএফসি এগ্রোর শেয়ার নিয়ে জালিয়াতি ও কারসাজির অপরাধে পিএফআই, গ্যালাক্সি, শার্প, মোনা সিকিউরিটিজ নামে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে বিএসইসি। ২০১৩ সালে ১৫টি কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা তুলেছে। এর মধ্যে গোল্ডেন হার্ভেস্ট, সামিট পূর্বাঞ্চল, আরগন ডেনিমস, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল শুরুতে শেয়ার কারসাজির অভিযোগের প্রমাণ পায় বিএসইসি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর সাবেক পরিচালক খুজিস্তা নুর-ই নাহরিন বলেন, ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি, বিভিন্ন অডিটর ফার্ম কারসাজিতে জড়িত। কয়েকটি কোম্পানির নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে এসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে। এসব কোম্পানির ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দেহ আছে। প্রত্যক্ষ পরিদর্শন করে কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, বিএসইসি কোম্পানি অনুমোদনে আইনগত দুর্বলতার কথা বলে। কিন্তু বাংলাদেশের স্টক মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা দক্ষ নন। তাই বিএসইসির আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখা উচিত। ’৯৬ সালের সঙ্গে ২০১০ সালের কারসাজি তুলনা হবে না। আবারও যদি বাজারে কোনো ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয় সেটা হবে আরও ভয়াবহ।
এসব কোম্পানি নিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান ড. আবদুল মজিদ বলেন, আইনি দুর্বলতার কারণে ভুয়া কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে। আইপিও আবেদন করার পর সিএসই কোম্পানি পরিদর্শনের আগ্রহ দেখালে তারা আবেদনই ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। যাদের কোম্পানি প্রত্যক্ষ পরিদর্শন হয়নি এরকম অনেক প্রতিষ্ঠানই শেয়ারবাজার থেকে টাকা নিয়েছে। তালিকাভুক্তির মাধ্যমে যে টাকা নেয় পরে নিজেদের শেয়ার কারসাজি করেও টাকা হাতিয়ে নেয়। এ জন্য আইনি কাঠামো আরও সুসংহত করা উচিত।
অভিনব পদ্ধতিতে কোম্পানি পরিচালকদের কারসাজি : একই প্রতিষ্ঠানের ভিন্ন নামে টাকা উত্তোলন করে এখন শুধুই শেয়ার লেনদেন করছে। এসব শেয়ার শুরুতে বাজারে ১০ টাকায় ছেড়ে মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে ৪০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এর পরে নিজেদের সব শেয়ার বিক্রি করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। পরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কিছুই করার থাকে না। এ কাজে সহযোগিতা করছে বিভিন্ন সিকিউরিটিজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বিএসইসি কোনো কিছু না দেখেই ভুয়া কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিচ্ছে। এসব কোম্পানির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানি ভুয়া, মূলধনবিহীন প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে দেয়। কোম্পানির পরিচালকরা তালিকাভুক্ত হওয়ার পর নিজেদের লোক ও প্রতিষ্ঠানকে ঠিক করে রাখে। কয়েক দিন শেয়ার দর বৃদ্ধি করে বিক্রি করে দেয়। আর এভাবে তারা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। গত দুই বছরে যেসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে কয়েকটি বাদে বেশির ভাগই শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুট করতে আসছে। ইতিমধ্যে অনেক কোম্পানির পরিচালক তাদের মূলধনের বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
ভুয়া তথ্য দিয়ে আইপিও আবেদন : পুরো ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে আইপিওর মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের আবেদনও করছে। একই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন নামে কোম্পানির কাগজপত্র তৈরি করে আবেদন করে টাকা উত্তোলনের অনুমোদনও পেয়েছে। এর মধ্যে ফার ইস্ট নিটিং, ফার কেমিক্যাল নামে দুই প্রতিষ্ঠানই অনুমোদন পেয়েছে। শুরুতে ফার কেমিক্যালের ১০ টাকার শেয়ার দর ৬০ টাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবেই এএফসি এগ্রো, এমারেল্ড অয়েল, তুংহাই নিটিংয়ের শেয়ার নিয়ে কারসাজির প্রমাণ পেয়েছে এসইসি। এসব প্রতিষ্ঠানের সহযোগী কোম্পানির পুরো ভুয়া কাগজ তৈরি করে আবেদন করেছে বিএসইসিতে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছরে পুরো ভুয়া কাগজপত্র জমা দেওয়ায় ১৯টি কোম্পানির আইপিও আবেদন বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, কেয়া স্পিনিং মিলস, বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট, রয়েল ডেনিম, সামিট শিপিং, ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং, আমান কটন ফেব্রিয়াস, এরিয়ান কেমিক্যালস, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স, ইয়াকিন পলিমার, মেট্রোসেম সিমেন্ট, করিম স্পিনিং, আইটি কনসালট্যান্টস। অন্যদিকে আইপিওর মাধ্যমে ২ হাজার ৩৮০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও প্রায় ৩৫টি কোম্পানি। এর মধ্যে সর্বাধিক ১৯৬ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের জন্য আবেদন করেছে প্যাসিফিক ডেনিম। অ্যালায়েন্স হোল্ডিংস নামে আরেক কোম্পানি ১৯২ কোটি ৫০ লাখ টাকার মূলধন সংগ্রহের আবেদন করেছে। যাদের কাগজপত্র ভুয়া বলে এসইসি সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশিষ্ট ব্যাংকার ও ২০১০ সালে শেয়ারবাজার কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন, বিভিন্ন ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানি অনেক ক্ষেত্রে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এভাবে অনেক প্রতিষ্ঠানই আইপিও অনুমোদন পায়। ২০১০ সালের পর অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে এখন কারসাজির সুযোগ রয়ে গেছে। এ জন্য প্রত্যক্ষ পরিদর্শন ছাড়া কোনো কোম্পানির অনুমোদন দেওয়া উচিত নয়।
ডিএসইর সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান বলেন, আর্থিক ভিত্তিহীন কোম্পানি বাজারে আসছে। এসব কোম্পানি কয়েক দিন পরই ওটিসিতে চলে যাবে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে। ভালো কোম্পানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে বাজারে নিয়ে আসতে হবে। নইলে যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হচ্ছে, তা শেয়ারবাজারে বড় পতন ঘটাতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

এই মাত্র | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য