শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

শাবি শিক্ষার্থী প্রতীকের মৃত্যু নিয়ে গোলকধাঁধা

মাহবুব মমতাজী ও শাহ দিদার আলম নবেল
প্রিন্ট ভার্সন
শাবি শিক্ষার্থী প্রতীকের মৃত্যু নিয়ে গোলকধাঁধা

হজরত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী তাইফুর রহমান প্রতীকের মৃত্যু নিয়ে এখনো চলছে নানা গোলকধাঁধা। প্রতীক আত্মহত্যা করেছেন- সব তদন্তে এটিই প্রমাণিত হয়েছে। তবে আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীকে খুঁজে বের করা হয়নি। এদিকে প্রতীকের পরিবারের দাবি, প্রতীক আত্মহত্যা করেনি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি (জিইবি) বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন প্রতীক।

গত ১৪ জানুয়ারি সিলেটের কোতোয়ালি থানার পশ্চিম কাজলশাহে ১১৭ নম্বর ভাড়া বাসা থেকে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। পরদিন কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতীকের মৃত্যুর জন্য শাবির জিইবি বিভাগের শিক্ষকদের দায়ী করেন তার বড় বোন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন ডিসঅর্ডার বিভাগের শিক্ষক শান্তা তাওহিদা। অনার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হওয়া সত্ত্বেও প্রতীককে মাস্টার্সে সুপারভাইজার না দেওয়া এবং বিভিন্ন কোর্সে কম নম্বর দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি।

প্রতীক আত্মহত্যা করেছেন উল্লেখ করে গত ১২ মার্চ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের এসআই আকবর হোসাইন ভূঁইয়া। এর আগে গত ২২ জানুয়ারি ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ডা. রাহিমিন নওরোজ এ খোদা তার রিপোর্ট দিয়ে দেন। ময়নাতদন্তের ওই রিপোর্টে তিনি উল্লেখ করেছেন, শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না। পুলিশের সুরতহালের রিপোর্ট এবং ময়নাতদন্তে সংগ্রহ করা আলামত থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়- প্রতীক গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। 

এ বিষয়ে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. শামসুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আত্মহত্যা দুই ধরনের হয়ে থাকে। পারসিয়াল আর ইমপারসিয়াল। শরীরের কোনো অংশ যদি মাটি, দেয়াল কিংবা অন্য কোনো বস্তুর সঙ্গে লেগে থাকে তাহলে সেটি পারসিয়াল সুইসাইড। প্রতীকের ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে সেটি পারসিয়াল সুইসাইড। সবদিক বিশদভাবে বিশ্লেষণ করে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে প্রতীক আত্মহত্যা করেছে বলে আমরা মতামত দিয়েছি। এরপরও পরিবারের আপত্তি থাকলে তারা আদালতে নারাজি দিতে পারে এবং আদালত চাইলে পুনরায় ময়নাতদন্ত হবে।

তদন্ত কর্মকর্তা আকবর হোসাইন ভূঁইয়া জানান, প্রতীক ছিল অত্যন্ত মেধাবী। নানা কারণে তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনার দিন প্রতীকের বান্ধবী তাসনিম নূশা তার ড্রাইভারসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসার দরজা ধাক্কাধাক্কি করেন। ভিতর থেকে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে বাসার দারোয়ানসহ মই দিয়ে দরজার ওপরের ভেন্টিলেটর দিয়ে দেখতে পান প্রতীক সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস নিয়ে ঝুলে আছে। সুরতহাল করার সময় যেসব উপসর্গ দেখা গেছে তাতে মনে হয়েছে ঘটনাটি আত্মহত্যার। এরপর চিকিৎসকও ময়নাতদন্ত করে আত্মহত্যা পেয়েছেন। আর ডিপার্টমেন্ট, বান্ধবী ও পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব এবং মানসিক দুরবস্থার বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হয়। যখন সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করা হয় তখন প্রতীকের বান্ধবী নাফিসা তাসনিম নূশা এবং নূশার বাবা সিদ্দিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। যদি প্রতীকের আত্মহত্যারই প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীকে চিহ্নিত করতে পেরেছেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঘটনার দিন প্রতীকের পরিবার সে ধরনের কোনো অভিযোগ করেনি- তাই তদন্ত সেদিকে নেওয়া হয়নি। এজন্য মোবাইল ফোন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং কললিস্টও যাচাই-বাছাই করা হয়নি। তবে প্রতীকের বান্ধবীকে বিভিন্নভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়েছে।

এদিকে প্রতীকের মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ঘটনার ৯ মাসও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি গঠিত কমিটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচার অ্যান্ড মিনারেল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেলাল উদ্দীনকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি করা হয়। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন- গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম ও সহকারী প্রক্টর সামিউল ইসলাম।

প্রতীকের বাবা মো. তৌহিদুজ্জামান বলেন, ওই ঘটনার দিক থেকে নূশার আচরণ রহস্যজনক। পুলিশও সঠিকভাবে তদন্ত করেনি। প্রতীক আত্মহত্যা করেনি, তাকে হত্যা করা হয়েছে। নূশা লাশ উদ্ধারের পর থেকে প্রতীকের মায়ের কোনো ফোন আর রিসিভ করেনি। কোনো কথাও বলেনি। শুধু একবার নূশার বাবার সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি ছেলের মৃত্যুর ঘটনাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) মাধ্যমে পুনরায় তদন্তের দাবি করেন। 

এদিকে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়ার দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ওপর গত ১১ সেপ্টেম্বর সিলেটের অতিরিক্ত জেলা হাকিম আদালতে নারাজি আবেদন দিয়েছেন তৌহিদুজ্জামান। ওই আবেদনে তিনি তদন্ত কর্মকর্তার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের একাধিক বিষয়ে আপত্তি তুলেছেন। এর মধ্যে- একাধিক স্থানে সময়ের উল্লেখ সম্পর্কে বিভ্রান্তি, দরজা ভাঙার বিস্তারিত বর্ণনা না থাকা, প্রতীককে মৃত ঘোষণাকারী চিকিৎসকের কথা উল্লেখ না থাকা, প্রতীকের লাশ নামানোর বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এ ছাড়া ঝুলন্ত লাশের তোলা ছবিতে আত্মহত্যার আলামত না থাকারও দাবি করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ওই তদন্ত প্রতিবেদনে সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা উল্লেখ করা হয়নি, কল রেকর্ড পরীক্ষার ব্যবস্থা করেনি, কিছু কিছু বিষয়ে অসম্পূর্ণ ও মনগড়াভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজ অর্ধদিবস বন্ধ গাড়ি বিক্রয় কেন্দ্র
আজ অর্ধদিবস বন্ধ গাড়ি বিক্রয় কেন্দ্র
খুলনা কারাগারে বন্দিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে বন্দিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
বৃষ্টির আভাস তিন বিভাগে
বৃষ্টির আভাস তিন বিভাগে
তদন্ত শুরু, শ্রমিকদের এক সপ্তাহের ছুটি
তদন্ত শুরু, শ্রমিকদের এক সপ্তাহের ছুটি
কোনো প্রলোভনে আমরা যোগ দেব না
কোনো প্রলোভনে আমরা যোগ দেব না
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে
দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চাই
দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চাই
সরকারি প্রতিষ্ঠানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে হবে
সরকারি প্রতিষ্ঠানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে হবে
আমরণ অনশনের হুমকি খুবি শিক্ষার্থীর
আমরণ অনশনের হুমকি খুবি শিক্ষার্থীর
নির্বাচনে বিএনপির জয় নিশ্চিত করতে হবে
নির্বাচনে বিএনপির জয় নিশ্চিত করতে হবে
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে সবার ওপরে চীন
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে সবার ওপরে চীন
রাস্তায় নয়, সব কর্মকান্ড হবে সংসদ কেন্দ্রিক
রাস্তায় নয়, সব কর্মকান্ড হবে সংসদ কেন্দ্রিক
সর্বশেষ খবর
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৮ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম