শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১

বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত বাংলাদেশ গড়ার প্রস্তাব গৃহীত

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বিশেষ আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত বাংলাদেশ গড়ার প্রস্তাব গৃহীত

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে গতকাল ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, শোষণ ও বৈষম্যহীন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে জাতীয় সংসদ। এর আগে প্রস্তাবের ওপর বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারি দল, সরকারের শরিক দল, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ও বিএনপির এমপিরা বক্তব্য রাখেন। তারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আজও পাকিস্তানিদের দাসত্ব করতে হতো। দেশ স্বাধীন না হলে পদ্মা সেতু হতো না। কর্ণফুলী টানেল হতো না। আমরা এমপি হতাম না। এত লোক সচিব হতো না। আজ সবকিছুতে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে তিনি বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ রচনার সফলতা এখানেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টও বাংলাদেশকে ‘উন্নয়নের উদাহরণ’ হিসেবে উল্লেখ করেন। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতি ও নিরপেক্ষতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। একাদশ জাতীয় সংসদের ১৫তম অধিবেশনে গতকাল স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা এসব কথা বলেন। গত বুধবার সংসদে বিশেষ আলোচনার প্রস্তাব উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। সংসদের অভিমত এই যে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী’  উদযাপন বাঙালির জাতীয় জীবনে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। সমগ্র বিশ্বে বাংলাদেশ আজ এক ‘উন্নয়ন বিস্ময়’। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ মহান শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১-এ পাকসেনাদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।’ এতে আরও বলা হয়, ‘সংসদীয় গণতন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দু বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণের মধ্য দিয়ে জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার সফল বাস্তবায়ন ও প্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের এই ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে তারুণ্যদীপ্ত বাংলাদেশ সব চ্যালেঞ্জ উত্তরণ ঘটিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, শোষণ ও বৈষম্যহীন, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলারূপে বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হোক এই হোক আমাদের প্রত্যয়।’ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদে আনীত প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শুরু হয়। মাঝে দেড় ঘণ্টার বিরতি দিয়ে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত আলোচনা চলে। গত দুই দিনে সরকার ও বিরোধী দলের মোট ৫৯ জন সংসদ সদস্য ১০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট আলোচনা করেন। পরে স্পিকার প্রস্তাবটি ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতিক্রমে সংসদে গৃহীত হয়। আলোচনায় অংশ নেন প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মাহমুদ আলী, চিফ হইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, এম তাজুল ইসলাম, ডা. দীপু মনি, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, শাহরিয়ার আলম, বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান, সরকারি দলের আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, হুইপ ইকবালুর রহিম, নাহিদ ইজহার খান, অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, এ কে এম রহমতুল্লাহ, বিরোধী দল জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ,   সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ফখরুল ইমাম, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সরকারি দলের মোতাহার হোসেন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, বেনজীর আহমেদ, বিএনপির হারুনুর রশিদ, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা প্রমুখ। এ সময় মন্ত্রী-সিনিয়র এমপিরা বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দোসর এবং পাকিস্তানের দালালদের দেশবিরোধী চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের বিষদাঁত ভেঙে দিতে অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক-প্রগতিশীল শক্তির ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সৃষ্টি হওয়ার দিন থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন এই পাকিস্তান বাঙালিদের জন্য হয়নি। তখন থেকেই আন্দোলন শুরু করেন। মাতৃভাষার আন্দোলন থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত করতে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছেন। বিরোধীদলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, জাতির পিতা জাতির গৌরবের, তাঁকে দলীয় নেতার বৃত্তে আটকে রাখবেন না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতার সার্বজনীন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করার আহ্বান জানান। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা না করলে ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হতো।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আজও পাকিস্তানিদের দাসত্ব করতে হতো : আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা ও সিনিয়র সংসদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আজও পাকিস্তানিদের দাসত্ব করতে হতো। এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে দেশ পরিচালনা করছেন। শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এখনো পাকিস্তানিদের গোলাম হয়ে থাকতে হতো। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ওনারা (বিএনপি নেতারা) বলছেন ওনাদের নেত্রীকে এখনই বিদেশে পাঠাতে হবে। চিকিৎসা করাতে হবে বিদেশে। আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব খারাপ। খালেদা জিয়া তিন তিনবার হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন। আমি তাদের বলেছি, বিদেশ থেকে ডাক্তার এনে চিকিৎসা করাতে পারেন। ওনারা সেই লাইনে হাঁটবেন না। তিনি বলেন, বিএনপি (সংসদ সদস্যরা) স্বাস্থ্যের অব্যবস্থার কথা বলেছেন। ওনারা ২৬ বছর শাসন করেছেন, আমি শাসন করেছেন বলব, সেবা করেন নাই। কী করেছিলেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার যে, মানুষ বিদেশে চিকিৎসার জন্য যাবেন না? জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘আজকে বুদ্ধিজীবীরা গণতন্ত্রের কথা বলেন। টকশোতে গেলে গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। যেদিন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো, সেদিন গণতন্ত্র কোথায় গেল?

 শিশু রাসেলকে যখন হত্যা করা হলো, তখন কোথায় গণতন্ত্র ছিল? এসব ধান্দাবাজরা এখনো আছেন।’ তিনি বলেন, ‘দেশ স্বাধীন না হলে পদ্মা সেতু হতো না। কর্ণফুলী টানেল হতো না। আমরা এমপি হতাম না। এত লোক সচিব হতো না।’

জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, বঙ্গবন্ধু কয়েকবার দেশ স্বাধীন করেছেন। প্রথমবার যুদ্ধ ঘোষণা করে। দ্বিতীয়বার বিভিন্ন দেশে ঘুরে স্বীকৃতি আদায় করে। আর তৃতীয়বার যখন ইন্দিরা গান্ধীকে বললেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতের সেনা তুলে নেওয়ার জন্য। তবে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে ‘এসব প্রতিষ্ঠান কার্যকর করার দাবি জানান। তিনি বলেন, আমরা বিভাজিত জাতি চাই না। আমরা শাহবাগ-হেফাজত চাই না। এক জাতি চাই। অন্তর্ভুক্তিমূলক  বৈষম্যহীন জাতি চাই।’

জাপার এমপি ফখরুল ইমাম বলেন, ‘আমরা আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপ পেয়েছি। সেই প্রদীপ হলেন শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশ হতে হলে মানুষের উন্নতির ব্যবস্থার দরকার। এক জরিপে দেখা যায়, দেশের ২ কোটি ৩৪ লাখ মানুষ এখনো অনুন্নত ও অস্বাস্থ্যকর পায়খানা ব্যবহার করে। দেড় শতাংশ মানুষ খোলা জায়গায় মল ত্যাগ করেন।’ তিনি লোহার হাতে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরার দ্রব্যমূল্যে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনার পাশাপাশি গণতান্ত্রিক চাকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান

বিএনপি দলীয় এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, গণতন্ত্রকে মূলমন্ত্র ধরে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হয়েছে। সেই দেশে গত এক যুগে চালু হয়েছে- আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্র, সীমিত গণতন্ত্র। তিনি বলেন, বেশি উন্নয়ন, কম গণতন্ত্র; উন্নয়নের গণতন্ত্র নামক অদ্ভুত সব স্লোগান। ঠিক যেমন আইয়ুবের বুনিয়াদি গণতন্ত্র। সামরিক স্বৈরশাসকরা ক্ষমতায় থাকার বয়ান হিসেবে উন্নয়নকে বেছে নিয়েছিল। বর্তমান সরকারও একদমই তাই। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে এখন অর্থনৈতিক বৈষম্য অকল্পনীয় পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বৈষম্য হিসাব করলে আজকের স্লোগান হবে, সোনার বাংলা নরক কেন। তিনি আরও বলেন, ‘সোনার বাংলা শ্মশান কেন’ এটা ছিল আওয়ামী লীগের ১৯৭০ সালের নির্বাচনী পোস্টারের স্লেøাগান। সেখানে দুই পাকিস্তানের অর্থনৈতিক  বৈষম্যের কথা তুলে ধরা হয়েছিল। সেই নির্বাচনে বিজয়ীর পরে ক্ষমতা আওয়ামী লীগের হাতে হস্তান্তর না করায় আমরা পেলাম স্বাধীন বাংলাদেশ। স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে সব নাগরিকদের জন্য আইনের শাসনের অঙ্গীকার করা হয়েছিল। আজ দেশে সরকারি দলের কিছু নেতা-কর্মী, কিছু ব্যবসায়ী, কিছু দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা অর্থাৎ সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ মানুষের সঙ্গে বাকি ৯০ শতাংশ মানুষের অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
অপরাধীদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে
অপরাধীদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে
যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও পাঁচ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হচ্ছে
যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও পাঁচ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হচ্ছে
গ্যাস অনুসন্ধানে শিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে
গ্যাস অনুসন্ধানে শিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে
সিলেট সীমান্তে ফের কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ফের কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
শামীম ওসমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শামীম ওসমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
কলমানি মার্কেটে গতি আনতে কমল এসডিএফ সুদ
কলমানি মার্কেটে গতি আনতে কমল এসডিএফ সুদ
বাংলাদেশ টেলিভিশনের দুই কর্মকর্তা বরখাস্ত
বাংলাদেশ টেলিভিশনের দুই কর্মকর্তা বরখাস্ত
আজ থেকে শহীদদের নামে ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ স্থাপন শুরু
আজ থেকে শহীদদের নামে ‘স্ট্রিট মেমোরি স্ট্যাম্প’ স্থাপন শুরু
ডেঙ্গুজ্বরে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুজ্বরে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে
বিএসবির খায়রুল বাশার ১০ দিনের রিমান্ডে
বিএসবির খায়রুল বাশার ১০ দিনের রিমান্ডে
সর্বশেষ খবর
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা