শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

পর্দার আড়ালে বিপরীত দৃশ্য, রুশ ভ্যাকসিন সংগ্রহের কথা ভাবছে ইইউ!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্দার আড়ালে বিপরীত দৃশ্য, রুশ ভ্যাকসিন সংগ্রহের কথা ভাবছে ইইউ!

বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের দাপট যখন চরমে তখন টিকা আবিষ্কারে মরিয়া হয়ে ওঠেন বিজ্ঞানীরা। বিভিন্ন দেশ থেকে টিকা আবিষ্কারে বিভিন্ন তথ্য মেডিকেল জার্নালে প্রকাশ হতে থাকলেও প্রথাগত নিয়মের বাইরে গিয়ে টিকার উন্নয়ন চালিয়ে যায় রাশিয়া। এমনকি মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রচলিত ধাপও লঙ্ঘন করে রুশ কর্তৃপক্ষ।

এভাবে করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কার নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেপশ্চিমা বিশ্ব। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতার বিষয়েও দৃঢ় সন্দেহ পোষণ করে। একইসঙ্গে, বিশ্বজুড়ে এটি সরবরাহের উদ্যোগকে একটি স্বৈরাচারী সরকারের প্রভাব বিস্তারের মিথ্যা প্রচারণা বলেও নাকচ করে দেয়।   

কিন্তু, পর্দার আড়ালে দেখা যাচ্ছে বিপরীত দৃশ্য। রাশিয়ার আবিষ্কৃত করোনাভাইরাসে ভ্যাকসিন স্পুটনিক ফাইভের চালান জোগাড় করে নিজেদের ৪৫ কোটি জনসংখ্যাকে টিকার আওতায় আনার স্তিমিত প্রচেষ্টায় নতুন গতি আনতে চায় ইউরোপিয় এই জোট। জোটটির কূটনীতিক এবং আনুষ্ঠানিক সূত্রে এ ব্যাপারে জানতে পেরেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। 

ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে ইইউ- এর পক্ষ থেকে আলোচনাকারী এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, ইইউভুক্ত কিছু দেশের সরকার রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভ টিকা উৎপাদকদের সঙ্গে আলোচনার চিন্তাভাবনা করছে। নিয়ম অনুযায়ী চারটি সদস্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এমন অনুরোধ আসলে তখন জোট হিসেবে আলোচনার উদ্যোগ নেবে ইইউ। 

ইইউ সদস্যদের মধ্যে ইতোমধ্যেই রুশ কোভিড প্রতিষেধকের ডোজ কিনেছে হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়া। অপর সদস্য ইতালিও নিজ দেশের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক বায়োরিঅ্যাক্টর কাজে লাগিয়ে রুশ প্রতিষেধকটি বিপুল পরিমাণে উৎপাদনের কথা ভাবছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।  

সদস্য দেশগুলোয় ধীরগতির টিকাদানের কারণে সমালোচনার মুখে পড়েছে ব্রাসেলস। সম্প্রতি নিজ নাগরিকদের মধ্যে টিকাদানে গতি আসায় সাবেক জোট সদস্য দেশ ব্রিটেন ইইউ’তে ভ্যাকসিন সরবরাহের কড়াকড়ি শিথিল করছে। 

কিন্তু, সঙ্কট বহুমুখী, ইতোমধ্যেই সংক্রমণ হার বাড়ায় আবারও কঠোর লকডাউন চালু করছে ইতালি। ফ্রান্সের প্যারিসে হাসপাতালগুলোয় উপচে পড়ছে রোগীর ভিড়। আবার সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানার শঙ্কায় সতর্কতা জারি করেছে জার্মানি।  

যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি শুরু থেকেই টিকার বাড়তি চালান কিনে রাখার দিক থেকে এগিয়েছিল ইইউ। ভ্যাকসিন উৎপাদক ছয়টি পশ্চিমা কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিও করে তারা। আরও দুই প্রস্তুতকারকের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। ইইউ এপর্যন্ত চারটি কোম্পানির টিকা অনুমোদন দিলেও উৎপাদন চক্রে নানা রকম সমস্যা বাধাগ্রস্ত করছে সার্বিক টিকাদান কর্মসূচিকে। এই অবস্থায় ব্রাসেলসের উপর আস্থা হারিয়ে নিজেদের মতো করে সমাধান খুঁজছে কিছু সদস্য রাষ্ট্র।  

স্পুটনিক ফাইভ ইইউ এর প্রতিষেধক ঝুলিতে যোগ হলে; তা হবে রাশিয়ার জন্য বিশাল কূটনৈতিক বিজয়। কারণ, এর আগে ক্রিমিয়া দখল এবং পূর্ব ইউক্রেনে সামরিক হস্তক্ষেপের কারণে রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন রকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ইইউ।  

তবে রাশিয়ার ভ্যাকসিন সংগ্রহ করার পথ সহজ নয়। একারণে ইইউ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে তৈরি হতে পারে স্পষ্ট বিভাজন। যেসব দেশ মস্কোর স্পষ্টবিরোধী তারা এই সিদ্ধান্তে নাখোশ হবে, কোনোভাবেই তারা মস্কোর জয় মেনে নেবে না। অন্যদিকে, ভ্যাকসিন সংগ্রহের পক্ষে থাকা রাষ্ট্রগুলো যুক্তি দেবে যে, ইইউ সহযোগিতার মাধ্যমে মস্কোর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক রক্ষা করতে পারে। 

রয়টার্সকে অপর এক ইইউ কর্মকর্তা ইতালির জৈব-প্রযুক্তি কোম্পানি রেইথেরার একটি কারখানাকে স্পুটনিক ফাইভ উৎপাদনের সম্ভাব্য কেন্দ্র হিসেবে ইঙ্গিত দেন। রেইথেরার ৩০ শতাংশ মালিকানা রাষ্ট্রীয়, কোম্পানিটি স্পুটনিক ফাইভ নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। 

ইতালির শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্রও এনিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। তবে তিনি বলেন, “সরকারিভাবে অনুমোদিত সকল টিকা আমরা যেকোনও স্থানে উৎপাদন করতে পারি।”

টিকা উৎপাদকদের সঙ্গে আলোচনা পরিচালনাকারী ইউরোপিয় কমিশনের এক মুখপাত্র জানান, ইইউ যদি ভ্যাকসিনটি অনুমোদনও দেয়, তারপরও এটি সংগ্রহের আলোচনার শুরু করাটা আমাদের জন্য বাধ্যতামূলক নয়।

তবে যেসব সদস্য দেশ দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে স্পুটনিক ফাইভ টিকা ক্রয়ের আদেশ দিয়েছে, তারা ইইউ এর সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় যোগ দেবে কিনা- তাও নিশ্চিত নয়। এব্যাপারে মন্তব্যের জন্য ক্রয়াদেশ দেওয়া চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়ার সরকারি মুখপাত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রয়টার্স। কিন্তু, তারা এতে সাড়া দেননি।  

স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনও টিকার চালান সংগ্রহের আগে, কয়েক মাস ধরে টিকা আবিষ্কারক সংস্থার সঙ্গে আলোচনা চালানো হয়। ইইউ কর্মকর্তারা জানান, তাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনায় স্পুটনিক ফাইভ আবিষ্কারক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের ব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।   

তবে ইইউ সদস্য রাষ্ট্রের সরকারগুলোর অভ্যন্তরীণ আলোচনায় রুশ ভ্যাকসিন প্রসঙ্গ উঠে আসা তাদের আগের অবস্থানের নাটকীয় পরিবর্তনকেই তুলে ধরছে। সূত্র: রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক