শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৮, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৮:১১, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন

বিজ্ঞাপন বার্তা
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন

গাড়ি এখন শুধু বিলাস নয়, অনেকের জন্য এটা প্রয়োজন। প্রতিদিন অফিসে যাওয়া-আসা, বাচ্চাদের স্কুলে দিতে যাওয়া, কিংবা ঘুরতে যাওয়ার সময় আমরা গাড়ির ওপর ভরসা করি। কিন্তু রাস্তায় গাড়ি চালানো মানে কিছুটা ঝুঁকি থাকেই, যেমন দুর্ঘটনা, চুরি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা হঠাৎ কোনো ক্ষতি। এই সব পরিস্থিতিতে সুরক্ষিত থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো একটি ভালো অটো ইন্স্যুরেন্স পলিসি নেওয়া।

তবে সমস্যা হলো, পলিসির ধরন, কভারেজ, প্রিমিয়াম এসব এতটাই বিভ্রান্তিকর যে সঠিকটা বেছে নেওয়া কঠিন হয়ে যায়। এই কারণেই www.acko.com-এর মতো তথ্যভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অটো ইন্স্যুরেন্স সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা করা যেতে পারে। এছাড়াও এই ব্লগে কীভাবে নিজের চাহিদা অনুযায়ী উপযুক্ত অটো ইন্স্যুরেন্স পলিসি বেছে নেবেন তা আলোচনা করা হবে।

সঠিক অটো ইন্সুরেন্স বেঁচে নেওয়ার কয়েক ধাপ 

নিজের প্রয়োজন বোঝা 
সঠিক অটো ইন্স্যুরেন্স বেছে নেওয়ার প্রথম ধাপ হলো নিজের চাহিদা বোঝা। অনেকেই ভাবেন, যেকোনো একটা পলিসি নিলেই হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, সবার পরিস্থিতি একরকম নয়।
প্রথমে নিজেকে কিছু প্রশ্ন করুন:
আপনি কোন ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেন? ব্যক্তিগত, নাকি বাণিজ্যিক কাজে (যেমন: ট্যাক্সি)?
আপনার গাড়িটি কত বছরের পুরনো?
প্রতিদিন কত কিলোমিটার চালানো হয়?
আপনি মূলত শহরের ভেতরে চালান, নাকি হাইওয়ে বা গ্রামের কাঁচা রাস্তায়ও যান?
আপনার এলাকায় গাড়ি চুরির প্রবণতা বেশি কি না?

যদি আপনি পুরনো গাড়ি ব্যবহার করেন, তাহলে হয়তো অতিরিক্ত কভারেজ দরকার নেই। কিন্তু নতুন গাড়ির ক্ষেত্রে মেরামতের খরচ অনেক বেশি হতে পারে, তাই ঠিকঠাক পলিসি দরকার হতে পারে। একজন নিয়মিত হাইওয়েতে যাত্রী পরিবহন করেন, তার ঝুঁকি অনেক বেশি। আবার যিনি শুধু ছুটির দিনে ড্রাইভে যান, তার ঝুঁকি কম। এই পার্থক্য বুঝে তবেই পলিসি বাছাই করা উচিত।

শুধু প্রিমিয়াম নয় কভারেজ দেখা উচিত 
সঠিক অটো ইন্স্যুরেন্স পলিসি বেছে নিতে গেলে শুধু প্রিমিয়ামের পরিমাণ নয়, তার কভারেজ এবং সার্ভিসের মানও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় আমরা কম প্রিমিয়ামের পলিসি দেখে আকৃষ্ট হই, কিন্তু পলিসির কভারেজ ও সুবিধাগুলোর দিকে নজর দেওয়া আরও দরকার।
ধরুন, আপনি একটি পলিসি নিচ্ছেন যা আপনার বাজেটের মধ্যে পড়ে। সেটি অবশ্যই ভালো, তবে আপনি যদি তার সাথে কিছু প্রয়োজনীয় কভারেজও পান, যেমন দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ, চুরি কভারেজ, বা জরুরি সময়ে সাহায্য, তাহলে সেটি আরও কার্যকর হয়ে ওঠে। তাই পলিসি নেওয়ার সময় এগুলো দেখে নিন:
আপনার বাজেটের সঙ্গে মানানসই কিনা ?
আপনার গাড়ির ঝুঁকি অনুযায়ী সঠিক পলিসি কোনটি?

কোম্পানির পরিষেবা দ্রুত ও সহজ কি না? 
এভাবে আপনি প্রিমিয়াম ও কভারেজের মধ্যে একটি  ভারসাম্য রেখে সঠিক অটো ইন্সুরেন্স বেঁচে নিতে পারবেন।

ইন্সুরেন্স এর ধরন 
অনেকে জানেন না যে অটো ইন্স্যুরেন্সেরও বিভিন্ন ধরন রয়েছে। সাধারণভাবে দুটি প্রধান ধরনের পলিসি দেখা যায়:
থার্ড পার্টি ইন্সুরেন্স অর্থাৎ যদি গাড়িটি অন্যের হয় এবং ব্যক্তি বা সস্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে এই ইন্সুরেন্স সেটা কভার করেন। 
কম্প্রিহেনসিভ ইন্সুরেন্স অর্থাৎ দুর্ঘটনা, চুরি, আগুন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সবই এতে অন্তর্ভুক্ত। এর প্রিমিয়াম তুলনামূলকভাবে একটু বেশি হলেও, এটি অনেক বেশি নিশ্চিন্তি দেয়।
যাদের নতুন গাড়ি, নিয়মিত চালান এবং এলাকায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি বা গাড়ি চুরির প্রবণতা বেশি তাদের জন্য কম্প্রিহেনসিভ ইন্সুরেন্স একদম সঠিক।

বিভিন্ন কোম্পানির পলিসির তুলনা
সঠিক অটো ইন্স্যুরেন্স বেছে নেওয়ার জন্য আর একটি  গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো বিভিন্ন কোম্পানির পলিসি একসঙ্গে বিশ্লেষণ করা। কারণ প্রতিটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির প্রিমিয়াম, কভারেজ এবং নীতিতে কিছু না কিছু পার্থক্য থাকে।

এখন অনেক সুবিধাজনক মাধ্যম আছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন পলিসির তুলনা করতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে সাধারণত প্রিমিয়াম রেট, গ্রাহক রেটিং এবং রিভিউ একসঙ্গে পাওয়া যায়। তুলনা করার মাধ্যমে আপনি নিজের জন্য এমন একটি ইন্স্যুরেন্স বেছে নিতে পারবেন, যেটি কেবল খরচ সাশ্রয়ী নয়, বরং প্রয়োজনের সময় নির্ভরযোগ্য সহায়তা দিতেও প্রস্তুত।

অতিরিক্ত সুবিধা যোগ করা 
অতিরিক্ত সুবিধা (Add-ons) হলো এমন কিছু বাড়তি কভারেজ, যেগুলো আপনি আপনার মূল অটো ইন্স্যুরেন্স পলিসির সঙ্গে যোগ করতে পারেন। যদিও এসব সুবিধার জন্য কিছু বাড়তি টাকা দিতে হয়, তবে সেগুলো অনেক সময় খুবই কার্যকর হয়ে ওঠে।

জিরো ডিপ্রিশিয়েশন কভার, সাধারণভাবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি গাড়ির যন্ত্রাংশের বয়স অনুযায়ী কিছু টাকা কেটে দেয়, কিন্তু এই কভার থাকলে তারা পুরো ক্ষতিপূরণ দেয়।
ইঞ্জিন প্রটেকশন কভার, বর্ষাকালে যদি গাড়ির ইঞ্জিনে জল ঢুকে ক্ষতি হয়, এই কভার সেটি মেরামতের খরচ বহন করে। অনেকেই জানেন না, সাধারণ কম্প্রেহেনসিভ পলিসিতে এসব কভার হয় না।

নো-ক্লেইম বোনাস (NCB), যদি আপনি এক বছর কোনো ক্লেইম না করেন, তাহলে পরের বছর প্রিমিয়ামে ছাড় পান। এই অ্যাড-অন থাকলে, আপনি ছোটখাটো ক্লেইম করলেও সেই ছাড় ধরে রাখতে পারবেন।

এই অ্যাড-অন সুবিধাগুলো আপনার ইন্স্যুরেন্স পলিসিকে আরও শক্তিশালী করে তোলে বিশেষ করে যদি আপনি নিয়মিত গাড়ি চালান, তাহলে এই অতিরিক্ত কভারেজগুলো আপনার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হতে পারে।

ক্লেইম প্রসেস কতটা সহজ
ইন্স্যুরেন্সের মূল লক্ষ্যই হলো, দুর্ঘটনার পর ক্ষতিপূরণ পাওয়া। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, কোম্পানি ক্লেইম প্রসেসে এত জটিলতা তৈরি করে যে গ্রাহক বিরক্ত হয়ে যান।

কী বিষয়গুলো দেখা উচিত?
অনলাইন ক্লেইম সিস্টেম আছে কি না?
কোম্পানির ক্লেইম সেটেলমেন্ট রেট (CSR) কেমন?
কতদিনে ক্লেইম মঞ্জুর হয়?
প্রয়োজন হলে কি ২৪/৭ হেল্পলাইন আছে?
যতটা সম্ভব সহজ, ডিজিটাল ও কাগজপত্র কম এমন কোম্পানি বেছে নিন। প্রয়োজনে আগেই রিভিউ পড়ে নিন।

সঠিক IDV (Insured Declared Value) বেছে নিন
IDV অর্থাৎ গাড়ির বর্তমান বাজারমূল্য, যা আপনার ইন্স্যুরেন্স কভারেজ নির্ধারণ করে। অনেকেই প্রিমিয়াম কমাতে IDV কমিয়ে দেন, কিন্তু এতে দুর্ঘটনার সময় ক্ষতিপূরণও কমে যায়। আবার খুব বেশি IDV দিলে প্রিমিয়াম অযথা বেড়ে যায়। তাই এমন IDV ঠিক করুন, যা বাস্তবের কাছাকাছি এবং গাড়ির বয়স, অবস্থা ও বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী যুক্তিসঙ্গত। সঠিক IDV আপনাকে যথাযথ কভারেজ ও প্রিমিয়ামের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

পলিসি রিনিউ এর সময় বিবেচনা 
পলিসি রিনিউ করার সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খেয়াল রাখা দরকার। প্রথমেই দেখুন, কোম্পানি নতুন কোনো অফার দিচ্ছে কি না। অনেক সময় রিনিউয়ের সময় প্রিমিয়ামে ছাড় বা অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়।

এরপর নিশ্চিত হন যে আপনার নো-ক্লেইম বোনাস (NCB) ঠিকভাবে ট্রান্সফার হয়েছে কি না। এই ছাড় ভবিষ্যতের প্রিমিয়াম কমাতে সাহায্য করে। পুরোনো পলিসি রিনিউ না করে চাইলে নতুন কোম্পানিতে শিফট করতে পারেন। তবে সময়মতো রিনিউ না করলে Continuity Break হয়ে যেতে পারে, যা NCB হারানোর ঝুঁকি তৈরি করে।

সঠিক অটো ইন্স্যুরেন্স পলিসি নেওয়া শুধু আইন মানার বিষয় নয়, বরং এটি আপনার এবং আপনার পরিবারের নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। রাস্তায় দুর্ঘটনা, গাড়ি ক্ষতি বা চুরির মতো ঘটনা হঠাৎ করেই ঘটতে পারে। তাই আগে থেকেই যদি নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী উপযুক্ত পলিসি বেছে নেন, তাহলে ভবিষ্যতের অনেক বড় আর্থিক ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সময়মতো সঠিক সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতের বড় ক্ষতি থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/মুসা/বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড
এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড
‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা
‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়ালটনের নতুন প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ট্যাব বাজারে
ওয়ালটনের নতুন প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ট্যাব বাজারে
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার ফ্যাকাল্টির নতুন ডিন ড. সৈয়দ আখতার হোসেন
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার ফ্যাকাল্টির নতুন ডিন ড. সৈয়দ আখতার হোসেন
‘বিদেশি সফটওয়্যারের ছাড়াই স্বাধীনভাবে কার্ড ইস্যু করতে পারবে ব্যাংকগুলো’
‘বিদেশি সফটওয়্যারের ছাড়াই স্বাধীনভাবে কার্ড ইস্যু করতে পারবে ব্যাংকগুলো’
দেশে প্রথম সবুজ জ্বালানির ব্যবহারে ডেটা সেন্টার চালু করল বাংলালিংক
দেশে প্রথম সবুজ জ্বালানির ব্যবহারে ডেটা সেন্টার চালু করল বাংলালিংক
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
প্রাভা হেলথের ৮ বছর পূর্তি উদযাপন
প্রাভা হেলথের ৮ বছর পূর্তি উদযাপন
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা