চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে বগুড়ার দুই উপজেলায় ২১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে শেরপুরে ১২ এবং নন্দীগ্রামে ৯ জন রয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শেরপুরের ১০ ইউনিয়নে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের ৬ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ৬ এবং নন্দীগ্রামের ৫ ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১ এবং ৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে।
শেরপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আনিছুর রহমান জানান, চেয়ারম্যান পদে প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের একভাগ থেকে কম ভোট পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সেই হিসেবে শেরপুরের ১০ ইউনিয়নে ১২ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
তারা হলেন, শেরপুর উপজেলা গাড়ীদহ ইউনিয়নে রফিকুল ইসলাম মণ্ডল, শাহবন্দেগী ইউনিয়নে আসাদুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, খামারকান্দি ইউনিয়নে ইমাম হোসেন, বিশালপুর ইউনিয়নে রাফিউল ইসলাম, আব্দুস ছাত্তার, ময়ান উদ্দিন, সীমাবাড়ি ইউনিয়নে হারুণ-উর-রশীদ, সুঘাট ইউনিয়নে আহসান হাবীব, তছির উদ্দিন, ভবানীপুর ইউনিয়নে জাফর ইকবাল এবং কুসুম্বী ইউনিয়নে কামরুজ্জামান।
এছাড়াও নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতামাঝগ্রাম ইউনিয়নে আবদুল মতিন, ফেরদৌস আলী, ভাটরা ইউনিয়নে গোলাম সারওয়ার, ইসাহাক আলী, বুড়ইল ইউনিয়নে আফজাল হোসেন, রুহুল আমিন, গোলাম রব্বানী, নন্দীগ্রাম সদর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সোহেল রানা, ভাটগ্রাম ইউনিয়নে জুলফিকার আলী।
বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ মে ১৬/ সালাহ উদ্দীন