ঘূর্ণিঝড় নাডার প্রভাবে অতিরিক্ত জোয়ারের নোনা পানি, টানা বৃষ্টি ও অতিরিক্ত ঠান্ডায় নোয়াখালীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই হাজারের অধিক গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা যায়। অসুস্থ হয়ে মৃত্যুর মুখে আরও কয়েক হাজার গবাদি পশু। রাখালদের দাবি সরকারিভাবে দ্রুত ঔষধ ও পশু চিকিৎসক না পাঠালে বাঁচানো যাবে না এ চরাঞ্চলের লক্ষাধিক গরু, মহিষ ও ভেড়া।
নোয়াখালীর হাতিয়া, সুবর্ণচর ও কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় মেঘনা নদীর বুকে জেগে উঠে অসংখ্য চর। এইসব চরাঞ্চলে পশু চিকিৎসক ও ঔষধ নেই। জরুরি ভিত্তিতে সরকার উদ্ধার কাজ না চালালে বাঁচানো যাবেনা চরাঞ্চলের হাজার হাজার গবাদি পশু।
জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা জানান, মাঠকর্মীর অভাবে অসুস্থ পশুকে জরুরি চিকিৎসা সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। তিন উপজেলার চরাঞ্চলে ৯৯৪ টি গরু, মহিষ ও ভেড়া মারা যায়। গোটা জেলার তথ্য এখনো হাতে আসেনি।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার