শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

বিদ্যুৎ না থাকলেও চলবে সেচ ব্যবস্থা

আব্দুল লতিফ লিটু, ঠাকুরগাঁও:
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যুৎ না থাকলেও চলবে সেচ ব্যবস্থা

এক সময় ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে কৃষকের ধান উৎপাদনে ব্যহত হলেও এখন সেই ভাবনা আর নেই ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকের। হাতের নাগালে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে সেচ সুবিধা পাওয়ায় খরা মৌসুমেও স্বাচ্ছন্দে ধান আবাদ করছে কৃষকরা। আর কৃষি বিভাগ বলছেন সেচ ব্যবস্থা সুবিধাজনক হওয়ায় ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সব সময় এগিয়ে উত্তরের এ জেলা। 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, হরিপুর, বালিয়াডাঙ্গী ও সদরসহ ৫টি উপজেলায় চলতি মৌসুমে বোরা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ হাজার ৩১০ হেক্টর জমিতে। যা থেকে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২লাখ ৪৭ হাজার ৪৫০ মেঃ টন। আর গেল মৌসুমে ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৯ হাজার হেক্টর জমিতে। এ থেকে চাল উৎপাদন হয়েছিল ২লাখ ৪১ হাজার ২১০ মেঃ টন।  

জেলার কয়েকটি উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, সদর উপজেলার ভেলাজান ইউনিয়ন ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পারিয়া ইউনিয়নের চাষিরা সোলার প্যানেলের মাধ্যমে সেচ দিয়ে মাঠের পর মাঠ বোরো আবাদের জন্য জমি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। ভাল দাম পাওয়ার আশায় সময়মত ধান উৎপাদনে কেউ সেচ দিচ্ছেন কেউ আবার হালচাষ করে জমিতে চারা রোপনের উপযোগী করে তুলছেন। ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেল সেচ সুবিধায় গুরুত্ব রাখায় জেলার বেশিরভাগ কৃষক এখন এ সুবিধা গ্রহণ করছেন। খরা মৌসুমে সবচেয়ে বেশি কাজে আসছে সোলার প্যানেলের এই ভ্রাম্যমান সেচ ব্যবস্থাটি। 

সদর উপজেলার ভেলাজান ইউনিয়নের মোলানী গ্রামের সোলায়মান আলী কৃষকের সেচ ব্যবস্থায় ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেলের প্রথম উদ্ভাবক হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।  তিন বছর আগে পরিক্ষামূলকভাবে সোলারের মাধ্যমে মটর দিয়ে তৈরি করা সেচ ব্যবস্থা দিয়ে প্রথমে নিজ জমিতে সেচ ব্যবস্থা চালু করে। 

পরে স্থানীয় কৃষকরা তা দেখে উৎসাহিত হয়ে তার কাছ থেকে ভ্রাম্যমান সেচ ব্যবস্থা ক্রয় করে। এরপর জেলার কৃষকদের মাঝে তা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠে। শুধু মাত্র সোলায়মান আলীর কাছ থেকে ১৯টি সোলার প্যানেলের সেচ পাম্প ক্রয় করেছেন জেলার কৃষকরা। 

একসময় জেলার কৃষকরা শ্যালো মেশিন ক্রয় করে সেচ ব্যবস্থায় নির্ভর ছিল। অন্যদিকে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আওতায় সেচ সুবিধা থাকলেও সময়মত সেচ সুবিধা পেকে হয়রানির শিকার হতো। আর বিদ্যুত দিয়ে সেচ সুবিধা নিতে হলেও খরা মৌসুমে শুরু হয় ঘন ঘন লোডশেডিং। সবকিছু বিশ্লেষণ করে কৃষকরা মনে করছেন সোলার প্যানেলের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থা সবচেয়ে সুবিধাজনক। তাই সোলার প্যানেলে এ ব্যবস্থাটি এখন জনপ্রিয়। 

সদর উপজেলার মোলানী গ্রামের মজিবর রহমান, আইয়ুব আলী, মোকলেসুর রহমানসহ অনেক কৃষক জানান, আগে বোরো মৌসুমে সেচ নিয়ে কৃষককে বিপাকে পরতে হতো। খরায় মাটি ফেটে ধান উৎপাদনে লোকসান গুনতে হতো। এখন ভ্রাম্যমান সোলারের সেচ ব্যবস্থায় অনেক সুবিধা পাচ্ছে কৃষক। এ কারনে কৃষক বেশ লাভবান হচ্ছেন। তার কারন হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এ সুবিধা না থাকলে কম করে হলেও একটি শ্যালো ১৫-২০ হাজার টাকায় ক্রয় করে সেচ দিতে হতো। এতে তেল ক্রয় মেশিন আনা, নেয়া, চুরি ও নস্ট হওয়ারও ভয় থাকতো। এখন তা লাগছে না। 

বর্তমানে চুক্তি অনুযায়ী ৫০ শতকের এক বিঘা জমিতে ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেল দিয়ে ধান উৎপাদন পর্যন্ত টাকা খরচ হচ্ছে মাত্র ২ হাজার ৫শ টাকা। আর শ্যালো দিয়ে সেচ দিতে হলে খরচ হচ্ছে ৪-৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। আর ভোগান্তিতো রয়েছেই। তাই সোলার প্যানেলের মাধ্যমে সেচ নিচ্ছেন জেলার কৃষকরা। 

মোলানী গ্রামের ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেলের সেচ ব্যবস্থার উদ্যোগতা সোলায়মান আলী জানান, আমি ব্যাক্তিগত উদ্যোগে ৩ বছর আগে সেচ ব্যবস্থাটি চালু করি। এতে আমাকে অনেক লোকসান গুনতে হয়েছে। ১টি ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেলের সেচ ব্যবস্থায় তৈরিতে খরচ হয় ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা। আর সময় লাগে মাত্র ৩ দিন। এখন পর্যন্ত আমি জেলার কৃষকের কাছে ১৯টি ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেলের সেচ ব্যবস্থা বিক্রি করেছি। যা ১০-১৫ হাজার টাকা বেশিতে বিক্রি করা হয়েছে। এ সেচ ব্যবস্থায় কৃষক ভরসা পাচ্ছে বলেই তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে বিদ্যুতের ঘাটতিও কমছে। সরকার লাভবান হচ্ছেন। 

এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাউদুদুল ইসলাম চলতি বোরো মৌসুমে জেলার কতগুলো ভ্রাম্যমান সোলার প্যানেলে সেচ সুবিধা চালু রয়েছে তার পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও তিনি জানান, এখন সেচ সুবিধা মানুষের হাতের নাগালে রয়েছে। সেচ নিয়ে আর ভোগান্তি নেই কৃষকের। জেলার ৫টি উপজেলায় সোলার পাম্মেপর মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থা নিয়ে কৃষক এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। আশা করছি চলতি মৌসুমেও আবাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। 

বিডিপ্রতিদিন/ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়
বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়
কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন
কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন
গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স
জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়
বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’
‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন
কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে স্ক্রিপ্ট কি রেডি! আসছে ‘অপারেশন সিঁদুর’
বলিউডে স্ক্রিপ্ট কি রেডি! আসছে ‘অপারেশন সিঁদুর’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন
কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন