শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

মেঘনায় নয়, চট্টগ্রামেই থাকতে চায় ফেনীবাসী

ফেনী প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মেঘনায় নয়, চট্টগ্রামেই থাকতে চায় ফেনীবাসী

মেঘনা নামে নতুন একটি বিভাগ কুমিল্লায় হবে- প্রধানমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর থেকে ফেনীবাসীর মধ্যে জোরালো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার মুহূর্ত থেকেই সরগরম স্যোশাল মিডিয়া। সর্বত্রই একটি আলোচনা ফেনীবাসী চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়। 

ঘোষণার একদিন পরই ফেনীতে সকল শ্রেণি পেশার নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে গঠন হয়েছে 'ফেনী নাগরিক কমিটি' নামে একটি কমিটি। তাদের একটিই শ্লোগান একটিই দাবি, 'নতুন কোনো বিভাগে নয়। চট্টগ্রামে ছিলাম, আছি, থাকবো'। বিবেচনাধীন নতুন বিভাগ মেঘনার (কুমিল্লার) সাথে থাকার বিষয়ে আপত্তি করছেন ফেনীর সব শ্রেণি পেশার মানুষ। দাবি বাস্তবায়নের জন্য সেই কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনেরও। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে গণ-স্বাক্ষর, প্রচারপত্র বিলি, মানববন্ধনসহ অবস্থান কর্মসূচি।

কমিটির নেতৃবৃন্দরা জানান, ফেনীবাসীর দাবি ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য-ক্রীড়া, বিনোদনের আদান-প্রদানসহ নানা দিক দিয়ে চট্টগ্রামের সাথে ফেনীবাসী নানাভাবে জড়িয়ে আছে। দীর্ঘদিনের এই বন্ধন ছিড়ে এ জেলার মানুষ নতুন বিভাগ মেঘনার (কুমিল্লার) সাথে কিছুতেই যুক্ত হতে পারেনা। তাছাড়া চট্টগ্রাম হলো বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। এত বড় একটি বিভাগে থাকার পর তাকে বাদ দিয়ে নতুন একটা বিভাগের সাথে ফেনীবাসীকে জোর করে পাঠানো হলো পুরো ফেনীবাসীকে বিনা অপরাধে শাস্তি দেওয়া। তারা জানান, চট্টগ্রাম ও ফেনীর ৩০ হাজার একর জমি নিয়ে দেশের বৃহত্তর শিল্পাঞ্চল বঙ্গবন্ধু শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠছে। যেখানে লক্ষ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হবে। চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে যদি ফেনীকে বিভক্ত করা হয়ে যায় তাহলে এই শিল্পাঞ্চলের সুফল থেকে ফেনীবাসী বঞ্চিত হবে।

এ বিষয়ে ফেনী সদর আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী বলেন, এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফেনীবাসীর একটা আবেদন, ফেনীবাসী নবগঠিত বিভাগটির সাথে থাকতে চায় না। ফেনীবাসীর দাবি তারা যেন চট্টগ্রামের সাথেই থাকেন। তিনি আরও বলেন এভাবে চট্টগ্রামকে ভেঙ্গে যদি দুটি বিভাগ করা হয় তাহলে চট্টগ্রামে থাকছে ৫টি জেলা আর নতুন বিভাগে হচ্ছে ৬টি জেলা। এটা আসলে মানানসই দেখাচ্ছেনা। পুরাতন বিভাগেই ফেনীকে নিয়ে ৬ টি জেলা ও নতুন বিভাগে ৫টি জেলা হলে সুন্দর হয়। 

তিনি বলেন, আমি ফেনীর নানা শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে আলাপ-আলোচনা করেছি কোনো লোকই নবগঠিত মেঘনা বিভাগটির সাথে থাকতে চায়না। প্রধানমন্ত্রীকে বিনয়ের সাথে বলতে চাই, আমরা চট্টগ্রাম বিভাগে ছিলাম, আছি এবং থাকতে চাই। তিনি বলেন, মানচিত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায় ফেনীর সাথে চট্টগ্রামের প্রায় ৬০ কিলোমিটার সীমান্ত। অপরদিকে কুমিল্লার সাথে তা মাত্র ১৫ কিলোমিটার। চট্টগ্রামের সাথে ব্যবসা, বাণিজ্য, সংস্কৃতি, খেলাধূলাসহ বিভিন্নভাবে ফেনীর আত্মিক সম্পর্ক।

ফেনী শহর ব্যবসায়ি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব পারভেজুল ইসলাম হাজারী বলেন, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ, আসাদগঞ্জ সর্বোপরি চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক আমাদের দীর্ঘদিনের ব্যবসা। অপরদিকে কুমিল্লার সাথে আমাদের কোনো ধরনের ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরী হয়নি। সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিলে ব্যবসা বাণিজ্যে ব্যাপক ক্ষতির সন্মুখিন হবো আমরা। আমরা এর বিরুদ্ধে কর্মসূচি পালন করবো। এই সকল কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে গণ-স্বাক্ষর, প্রচার পত্র বিলি, মানববন্ধনসহ অবস্থান কর্মসূচি।

ফেনী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আইনুল কবির শামীম বলেন, ব্যবসায়িকভাবে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের মধ্যে দীর্ঘদিনের একটা বোঝাপড়ার তৈরী হয়েছে। এ জেলার অধিকাংশ মানুষ বাণিজ্যর ক্ষেত্রে চট্টগ্রামমুখী। সে সুবাধে চট্টগ্রাম বিভাগে থাকাতেই এখানকার ব্যবসায়ীরা স্বস্তি বোধ করেন।

ফেনী জেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্রিক চট্টগ্রামের সাথে ফেনীর অনেক গৌরবগাঁথা ইতিহাস জড়িয়ে আছে। আছে অনেক স্মৃতি। আমরা যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম আমাদের প্রায় সকলেই চাই চট্টগ্রামের সাথে থাকতে। চট্টগ্রাম শহরকে ফেনীর মানুষ নিজের শহর মনে করে।

ফেনী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও ‘আমরা ফেনীবাসী’র যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট নুর হোসেন বলেন, সরকার প্রয়োজন মনে করলে আরও ৫টি বিভাগ করুক। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। চট্টগ্রামের সাথে বহুকাল আগ থেকে জড়িয়ে আছে ফেনীবাসী। আমরা অনেকের সাথে যোগাযোগ করেছি। ফেনীর সকল পেশাজীবী সকল ব্যবসায়ী, সকল রাজনৈতিক সংগঠন একমত তারা চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কাছ আমরা আবেদন জানাবো জোড় করে চাপিয়ে দেয়া আমাদের আশা আকাঙ্খার বহির্ভূত। আমরা এতে অনেক কষ্ট পাব, মর্মাহত হবো। ফেনীবাসী এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারবেনা। আমরা আশা করি প্রধানমন্ত্রী ফেনীবাসীর আশা আকাঙ্খার বহির্ভূত কিছু করবেন না।

শিক্ষার্থীরা বলছেন স্কুল ও কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় এলে এ জেলার শিক্ষার্থীরা চট্টগাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নই দেখে। দীর্ঘদিন ধরে এমনটাই হয়ে আসছে। আরও দুইটা চারটা বিভাগ করুক আমাদের কোনো আপত্তি নাই আসছে। উচ্চ শিক্ষায় তারা ঢাকার পরেই চট্টগ্রামে আগ্রহী। সে বিবেচনায় নতুন বিভাগে না গিয়ে চট্টগ্রামেই তারা থাকতে চায়।

খেলা-ধূলা ও সংস্কৃতির সাথে জড়িতরা জানান, কোনোভাবেই তারা অন্য বিভাগে যাওয়ার বিষয়ে একমত নয়। চট্টগ্রামের সাথে তাদের যে দীর্ঘদিনের বোঝাপড়া তা নতুন কোনো বিভাগের সাথে সম্ভব নয়। ক্রীড়া সংগঠক শরীফুল ইসলাম অপু বলেন, লম্বা সময় ধরে আমরা চট্টগ্রামের সাথে কাজ করেছি। চট্টগ্রামের সাথে আমাদের দারুন যোগাযোগ। বিভাগ পরিবর্তন হলে এটির ব্যত্যয় ঘটবে।

বিএমএ সভাপতি ডা. শাহেদুল ইসলাম কাউছার জানান, চট্টগ্রামের সাথে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা বাণিজ্যসহ নানা সম্পর্ক রয়েছে আমাদের। আমাদের ফেনীর সংকটাপন্ন রোগীকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামেই বেশি নিয়ে যাওয়া হয়। না হয় ঢাকায়। চট্টগ্রামের সাথে ফেনীর মানুষের দীর্ঘদিনের আত্মিক সম্পর্ক। সে কারণেই এ জেলার মানুষ চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন
সর্বশেষ খবর
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা