শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

মেঘনায় নয়, চট্টগ্রামেই থাকতে চায় ফেনীবাসী

ফেনী প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মেঘনায় নয়, চট্টগ্রামেই থাকতে চায় ফেনীবাসী

মেঘনা নামে নতুন একটি বিভাগ কুমিল্লায় হবে- প্রধানমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর থেকে ফেনীবাসীর মধ্যে জোরালো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার মুহূর্ত থেকেই সরগরম স্যোশাল মিডিয়া। সর্বত্রই একটি আলোচনা ফেনীবাসী চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়। 

ঘোষণার একদিন পরই ফেনীতে সকল শ্রেণি পেশার নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে গঠন হয়েছে 'ফেনী নাগরিক কমিটি' নামে একটি কমিটি। তাদের একটিই শ্লোগান একটিই দাবি, 'নতুন কোনো বিভাগে নয়। চট্টগ্রামে ছিলাম, আছি, থাকবো'। বিবেচনাধীন নতুন বিভাগ মেঘনার (কুমিল্লার) সাথে থাকার বিষয়ে আপত্তি করছেন ফেনীর সব শ্রেণি পেশার মানুষ। দাবি বাস্তবায়নের জন্য সেই কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনেরও। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে গণ-স্বাক্ষর, প্রচারপত্র বিলি, মানববন্ধনসহ অবস্থান কর্মসূচি।

কমিটির নেতৃবৃন্দরা জানান, ফেনীবাসীর দাবি ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য-ক্রীড়া, বিনোদনের আদান-প্রদানসহ নানা দিক দিয়ে চট্টগ্রামের সাথে ফেনীবাসী নানাভাবে জড়িয়ে আছে। দীর্ঘদিনের এই বন্ধন ছিড়ে এ জেলার মানুষ নতুন বিভাগ মেঘনার (কুমিল্লার) সাথে কিছুতেই যুক্ত হতে পারেনা। তাছাড়া চট্টগ্রাম হলো বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। এত বড় একটি বিভাগে থাকার পর তাকে বাদ দিয়ে নতুন একটা বিভাগের সাথে ফেনীবাসীকে জোর করে পাঠানো হলো পুরো ফেনীবাসীকে বিনা অপরাধে শাস্তি দেওয়া। তারা জানান, চট্টগ্রাম ও ফেনীর ৩০ হাজার একর জমি নিয়ে দেশের বৃহত্তর শিল্পাঞ্চল বঙ্গবন্ধু শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠছে। যেখানে লক্ষ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হবে। চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে যদি ফেনীকে বিভক্ত করা হয়ে যায় তাহলে এই শিল্পাঞ্চলের সুফল থেকে ফেনীবাসী বঞ্চিত হবে।

এ বিষয়ে ফেনী সদর আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী বলেন, এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফেনীবাসীর একটা আবেদন, ফেনীবাসী নবগঠিত বিভাগটির সাথে থাকতে চায় না। ফেনীবাসীর দাবি তারা যেন চট্টগ্রামের সাথেই থাকেন। তিনি আরও বলেন এভাবে চট্টগ্রামকে ভেঙ্গে যদি দুটি বিভাগ করা হয় তাহলে চট্টগ্রামে থাকছে ৫টি জেলা আর নতুন বিভাগে হচ্ছে ৬টি জেলা। এটা আসলে মানানসই দেখাচ্ছেনা। পুরাতন বিভাগেই ফেনীকে নিয়ে ৬ টি জেলা ও নতুন বিভাগে ৫টি জেলা হলে সুন্দর হয়। 

তিনি বলেন, আমি ফেনীর নানা শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে আলাপ-আলোচনা করেছি কোনো লোকই নবগঠিত মেঘনা বিভাগটির সাথে থাকতে চায়না। প্রধানমন্ত্রীকে বিনয়ের সাথে বলতে চাই, আমরা চট্টগ্রাম বিভাগে ছিলাম, আছি এবং থাকতে চাই। তিনি বলেন, মানচিত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায় ফেনীর সাথে চট্টগ্রামের প্রায় ৬০ কিলোমিটার সীমান্ত। অপরদিকে কুমিল্লার সাথে তা মাত্র ১৫ কিলোমিটার। চট্টগ্রামের সাথে ব্যবসা, বাণিজ্য, সংস্কৃতি, খেলাধূলাসহ বিভিন্নভাবে ফেনীর আত্মিক সম্পর্ক।

ফেনী শহর ব্যবসায়ি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব পারভেজুল ইসলাম হাজারী বলেন, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ, আসাদগঞ্জ সর্বোপরি চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক আমাদের দীর্ঘদিনের ব্যবসা। অপরদিকে কুমিল্লার সাথে আমাদের কোনো ধরনের ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরী হয়নি। সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিলে ব্যবসা বাণিজ্যে ব্যাপক ক্ষতির সন্মুখিন হবো আমরা। আমরা এর বিরুদ্ধে কর্মসূচি পালন করবো। এই সকল কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে গণ-স্বাক্ষর, প্রচার পত্র বিলি, মানববন্ধনসহ অবস্থান কর্মসূচি।

ফেনী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আইনুল কবির শামীম বলেন, ব্যবসায়িকভাবে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের মধ্যে দীর্ঘদিনের একটা বোঝাপড়ার তৈরী হয়েছে। এ জেলার অধিকাংশ মানুষ বাণিজ্যর ক্ষেত্রে চট্টগ্রামমুখী। সে সুবাধে চট্টগ্রাম বিভাগে থাকাতেই এখানকার ব্যবসায়ীরা স্বস্তি বোধ করেন।

ফেনী জেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্রিক চট্টগ্রামের সাথে ফেনীর অনেক গৌরবগাঁথা ইতিহাস জড়িয়ে আছে। আছে অনেক স্মৃতি। আমরা যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম আমাদের প্রায় সকলেই চাই চট্টগ্রামের সাথে থাকতে। চট্টগ্রাম শহরকে ফেনীর মানুষ নিজের শহর মনে করে।

ফেনী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও ‘আমরা ফেনীবাসী’র যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট নুর হোসেন বলেন, সরকার প্রয়োজন মনে করলে আরও ৫টি বিভাগ করুক। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। চট্টগ্রামের সাথে বহুকাল আগ থেকে জড়িয়ে আছে ফেনীবাসী। আমরা অনেকের সাথে যোগাযোগ করেছি। ফেনীর সকল পেশাজীবী সকল ব্যবসায়ী, সকল রাজনৈতিক সংগঠন একমত তারা চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কাছ আমরা আবেদন জানাবো জোড় করে চাপিয়ে দেয়া আমাদের আশা আকাঙ্খার বহির্ভূত। আমরা এতে অনেক কষ্ট পাব, মর্মাহত হবো। ফেনীবাসী এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারবেনা। আমরা আশা করি প্রধানমন্ত্রী ফেনীবাসীর আশা আকাঙ্খার বহির্ভূত কিছু করবেন না।

শিক্ষার্থীরা বলছেন স্কুল ও কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় এলে এ জেলার শিক্ষার্থীরা চট্টগাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নই দেখে। দীর্ঘদিন ধরে এমনটাই হয়ে আসছে। আরও দুইটা চারটা বিভাগ করুক আমাদের কোনো আপত্তি নাই আসছে। উচ্চ শিক্ষায় তারা ঢাকার পরেই চট্টগ্রামে আগ্রহী। সে বিবেচনায় নতুন বিভাগে না গিয়ে চট্টগ্রামেই তারা থাকতে চায়।

খেলা-ধূলা ও সংস্কৃতির সাথে জড়িতরা জানান, কোনোভাবেই তারা অন্য বিভাগে যাওয়ার বিষয়ে একমত নয়। চট্টগ্রামের সাথে তাদের যে দীর্ঘদিনের বোঝাপড়া তা নতুন কোনো বিভাগের সাথে সম্ভব নয়। ক্রীড়া সংগঠক শরীফুল ইসলাম অপু বলেন, লম্বা সময় ধরে আমরা চট্টগ্রামের সাথে কাজ করেছি। চট্টগ্রামের সাথে আমাদের দারুন যোগাযোগ। বিভাগ পরিবর্তন হলে এটির ব্যত্যয় ঘটবে।

বিএমএ সভাপতি ডা. শাহেদুল ইসলাম কাউছার জানান, চট্টগ্রামের সাথে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা বাণিজ্যসহ নানা সম্পর্ক রয়েছে আমাদের। আমাদের ফেনীর সংকটাপন্ন রোগীকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামেই বেশি নিয়ে যাওয়া হয়। না হয় ঢাকায়। চট্টগ্রামের সাথে ফেনীর মানুষের দীর্ঘদিনের আত্মিক সম্পর্ক। সে কারণেই এ জেলার মানুষ চট্টগ্রামের সাথেই থাকতে চায়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক
১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক
কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে
কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত
তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী
তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী
গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা
গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা
ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা
ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা
একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি
একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি
সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির মধ্যেও ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
বৃষ্টির মধ্যেও ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চার্লি কার্ককে ‘মহান আমেরিকান বীর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
চার্লি কার্ককে ‘মহান আমেরিকান বীর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় আটকে পড়া ৭ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
কলম্বিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় আটকে পড়া ৭ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক
১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে
কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি
ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?
ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ
বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ
শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?
শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত
হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির
স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর
আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা