কয়েক দিনের হিমেল হাওয়ায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহে দিনাজপুরে কনকনে ঠান্ডা অব্যাহত রয়েছে। সোমবার সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। সকাল বেলা ঘন কুয়াশা না থাকলেও শীতের প্রকোপ অনেকটাই বেশি। শীতের প্রকোপ বৃদ্ধির কারণে হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিন হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীর চাপ বাড়ছে। তবে শিশু রোগীর সংখ্যা অনেকটাই বেশি। কনকনে শীতল বাতাসে কাহিল ছিন্নমুলের মানুষ ছাড়াও প্রান্তিক চাষীরা। বোরো ধানের বীজতলা আবার কেউ চারা রোপন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষক।
দিনমজুর রহমত আলী বলেন, মাঠে শ্রমিকের কাজ করি। গত কয়েকদিন ধরে কুয়াশা ও বাতাস বেড়ে যাওয়ায় তীব্র শীত পড়ছে। এর মধ্যে মাঠে কাজ করতে গিয়ে ঠান্ডা লেগে অসুস্থ হয়ে পড়েঠি। কাজ করতে পারছি না। বিকাল থেকে হিমেল হাওয়ার সাথে বাড়তে থাকে কনকনে ঠান্ডা। সোমবার সকাল ১১টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিললেও কনকনে শীত অনুভুত হয়েছে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, সোমবার সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আদ্রতা ৯৭শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/এএম