শিরোনাম
- ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
- হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
- মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
- পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
- তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
- শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
- উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
- হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
- পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
- গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
- ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
- মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
- নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
- ‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
- শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
- বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
- তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
- মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
- শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শ্বশুরবাড়িতে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর বাঘায় এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর দুপুরেই তার মরদেহ ময়নাতন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।
মৃতের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি, স্বামীর ওপর অভিমান করে ওই গৃহবধূ সকালে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে প্রাথমিক আলামত দেখার পর পুলিশ বলছে, ওই গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক।
গৃহবধূর নাম প্রিয়া খাতুন (২০)। তিনি বাঘা উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইসলাম আলীর স্ত্রী। শনিবার সকালে শোবার ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে বাঘা থানা পুলিশ দুপুরে ঘটনাস্থলে যায় এবং লাশ উদ্ধার করে।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে ইসলাম আলী ইটভাটায় কাজ করতে এক বছর আগে পাবনা যান। সেখানেই পরিচয় হয় প্রিয়া খাতুনরে সঙ্গে। এক পর্যায়ে প্রেম করে পরিবারের অমতে তারা বিয়ে করেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের বিয়ে মেনে নেওয়া হয়। এরপর তাদের সংসার ভালোই চলছিল। তবে কয়েক দিন আগে প্রিয়া খাতুন বাবার বাড়ি পাবনায় বেড়াতে যেতে চান। এনিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। এ দ্বন্দ্বের জের ধরে শনিবার সকালে পরিবারের অজান্তে নিজ শোবার ঘরে আড়ার সঙ্গে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
তিনি আরও জানান, তার স্বামী কাজে চলে যাওয়ার পর ওই সময় বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগে প্রিয়া খাতুন আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে প্রকৃত ঘটনা জানার জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই মৃত্যুটি রহস্যজনক মনে হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
এই বিভাগের আরও খবর