শিরোনাম
- ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
- মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
- ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
- বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
- ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
- শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
- পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
- ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
- তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
- গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
- চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
- জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
- শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
- রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
- পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
- অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
- সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
- নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
- মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
শ্বশুরবাড়িতে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর বাঘায় এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর দুপুরেই তার মরদেহ ময়নাতন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।
মৃতের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি, স্বামীর ওপর অভিমান করে ওই গৃহবধূ সকালে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে প্রাথমিক আলামত দেখার পর পুলিশ বলছে, ওই গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক।
গৃহবধূর নাম প্রিয়া খাতুন (২০)। তিনি বাঘা উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইসলাম আলীর স্ত্রী। শনিবার সকালে শোবার ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে বাঘা থানা পুলিশ দুপুরে ঘটনাস্থলে যায় এবং লাশ উদ্ধার করে।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে ইসলাম আলী ইটভাটায় কাজ করতে এক বছর আগে পাবনা যান। সেখানেই পরিচয় হয় প্রিয়া খাতুনরে সঙ্গে। এক পর্যায়ে প্রেম করে পরিবারের অমতে তারা বিয়ে করেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের বিয়ে মেনে নেওয়া হয়। এরপর তাদের সংসার ভালোই চলছিল। তবে কয়েক দিন আগে প্রিয়া খাতুন বাবার বাড়ি পাবনায় বেড়াতে যেতে চান। এনিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। এ দ্বন্দ্বের জের ধরে শনিবার সকালে পরিবারের অজান্তে নিজ শোবার ঘরে আড়ার সঙ্গে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
তিনি আরও জানান, তার স্বামী কাজে চলে যাওয়ার পর ওই সময় বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগে প্রিয়া খাতুন আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে প্রকৃত ঘটনা জানার জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই মৃত্যুটি রহস্যজনক মনে হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
এই বিভাগের আরও খবর