শিরোনাম
- আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
- রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
- ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
- ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
- নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
- যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
- রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
- ‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
- পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
- একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
- হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
- ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
- রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- ‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
- ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
- ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
- যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
- এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
- ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
শ্বশুরবাড়িতে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর বাঘায় এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর দুপুরেই তার মরদেহ ময়নাতন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।
মৃতের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি, স্বামীর ওপর অভিমান করে ওই গৃহবধূ সকালে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে প্রাথমিক আলামত দেখার পর পুলিশ বলছে, ওই গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক।
গৃহবধূর নাম প্রিয়া খাতুন (২০)। তিনি বাঘা উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইসলাম আলীর স্ত্রী। শনিবার সকালে শোবার ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে বাঘা থানা পুলিশ দুপুরে ঘটনাস্থলে যায় এবং লাশ উদ্ধার করে।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দীঘা দাবিয়াতলা গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে ইসলাম আলী ইটভাটায় কাজ করতে এক বছর আগে পাবনা যান। সেখানেই পরিচয় হয় প্রিয়া খাতুনরে সঙ্গে। এক পর্যায়ে প্রেম করে পরিবারের অমতে তারা বিয়ে করেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের বিয়ে মেনে নেওয়া হয়। এরপর তাদের সংসার ভালোই চলছিল। তবে কয়েক দিন আগে প্রিয়া খাতুন বাবার বাড়ি পাবনায় বেড়াতে যেতে চান। এনিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। এ দ্বন্দ্বের জের ধরে শনিবার সকালে পরিবারের অজান্তে নিজ শোবার ঘরে আড়ার সঙ্গে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
তিনি আরও জানান, তার স্বামী কাজে চলে যাওয়ার পর ওই সময় বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগে প্রিয়া খাতুন আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে প্রকৃত ঘটনা জানার জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই মৃত্যুটি রহস্যজনক মনে হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর