শিরোনাম
- আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
- বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
- চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
- নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
- বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
- রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
- বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
- ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
- ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
- গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
- হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
- হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
- ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
- ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
- ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
- আমরা আশা করি একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব : সালাহউদ্দিন
‘রাজশাহীর উন্নয়নের সিংহভাগ টাকা আমার প্রকল্পের’
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বলেছেন, ১৪ দল একটা জোট। আমরা মনে করি, কে কোন জায়গায় নির্বাচন করবে এটা জোটে আলোচনা হবে। আমি তিনবার এই আসনে নির্বাচিত হওয়ার কারণে রাজশাহীর মানুষ সুবিধা পেয়েছে না অসস্তুুষ্ট হয়েছে, সেটা জনগণের ওপর ছেড়ে দেওয়া ভালো।
আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে ওয়ার্কার্স পার্টির বিভাগীয় মহাসমাবেশ। তার আগে বৃহস্পতিবার সকালে নগরীর একটি রেস্টুরেন্টে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ফজলে হোসেন বাদশা এসব কথা বলেন।
এই সংসদ সদস্য বলেন, আমি মনে করি, আমার ওপর যে দায়িত্ব ছিল, সেই দায়িত্বগুলো আমি পালন করেছি। এখানে যেসব উন্নয়নের কথা বলা হয়, রাজশাহী শহরের যে উন্নয়নের কথা বলা হয়, যেসব রাস্তা তৈরি হয়েছে, তার সিংহভাগ আমার প্রকল্পের টাকা। বিন্দুর মোড় থেকে এয়ারপোর্ট, রুয়েটের পাশ দিয়ে খড়খড়ি মোড়, রাজশাহী কোর্ট থেকে স্টেশন পার হয়ে কোর্ট বাইপাস-সব রাস্তাগুলো আমার প্রকল্পের। এইবার যে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমাদের খায়রুজ্জামান লিটন নির্বাচিত হয়েছিলেন, আমার উন্নয়ন প্রকল্প থেকে ৫০ কোটি টাকা দিয়েছিলাম তার কাজ শুরু করার জন্য। এটা সবার মনে থাকার কথা। আমি মনে করি, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নে কাজ করেছি। আমার ব্যক্তিগত কোনো কৃতিত্ব নেই। যে উন্নয়ন রাজশাহীতে হয়েছে, এর যদি কৃতিত্ব থেকে থাকে-তা সরকারের। এমপি হিসাবে আমার কোনো অসহযোগিতা ছিল কি-না এটা প্রশ্ন থাকতে পারে। বরং আমার অতিরিক্ত সহযোগিতা ছিল।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর