শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২২

এলসি উন্মুক্ত জরুরি পণ্যে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এলসি উন্মুক্ত জরুরি পণ্যে

আমদানি-রপ্তানিতে বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে। কমে গেছে বৈদেশিক মুদ্রা আয়। ফলে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থায় তীব্র আকার ধারণ করেছে ডলার সংকট। 

মহামারী করোনার প্রকোপ কমে আসার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতির এ সময়ে জরুরি পণ্য আমদানি ব্যাহত হচ্ছে পর্যাপ্ত ডলারের সরবরাহ না থাকায়। এমন পরিস্থিতিতে দেশে নিত্যপণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক ও পর্যাপ্ত মজুদ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ জন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানি আমদানির এলসি খোলা নিশ্চিত করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য আমদানিতে কোনও ব্যাংক ডলার সংকটের কারণে এলসি না খুললে বিকল্প ব্যবস্থার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরকে।

রবিবার গণভবনে দেশের সার্বিক আর্থিক পরিস্থিতি ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি পর্যালোচনা করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করে এসব নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

বৈঠকে বেসরকারি খাতের জন্য তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি, বৈধপথে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, বিলাসপণ্য আমদানিতে শুল্ক বৃদ্ধি, খাদ্য, সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি নিয়ে আলোচনা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান, আবু হেনা মোহাম্মদ রহমাতুল মুনিম, বাণিজ্য, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ, অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এবং শিল্প, কৃষি, খাদ্য, বিদ্যুৎ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, পরিসংখ্যান ও তথ্য বিভাগের সচিব ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী খাদ্যশস্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে নির্দেশ দিয়েছেন। বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য আমদানিতে কোনো ব্যাংক ডলার সংকটের কারণে এলসি না খুললে বিকল্প ব্যবস্থাও করতে বলেছেন গভর্নরকে।’

ডলার সংকটের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা ছাড়া দেশের ব্যাংকগুলো সব ধরনের এলসি খোলা বন্ধ করে দিয়েছে। এতে বেসরকারি উদ্যোগে আমদানি এক প্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের নিত্যপণ্য, কৃষির জন্য সার ও জ্বালানি এবং শিল্প খাতের জন্য এলএনজি আমদানিতে প্রয়োজনীয় এলসি খোলার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আমদানি-রপ্তানিতে বড় ব্যবধানের কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬০ কোটি ডলারেরও বেশি। বিলাস পণ্যসহ বিভিন্ন খাতে আমদানি নিরুৎসাহিত করার পরও দায় মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার সরবরাহ করতে হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংককে। সরকারি আমদানির দায় মেটাতে চলতি অর্থবছরের চার মাসেই ব্যাংকগুলোকে ৫০০ কোটি সরবরাহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে সংকট মেটাতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে ৭৬২ কোটি ডলার সরবরাহ করেছিল সংস্থাটি।

ধারাবাহিকভাবে ডলারের জোগান দিতে গিয়ে ১৬ মাসের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ হাজার ৫৭২ কোটি বা ৩৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেছে। চলতি সপ্তাহে আকুর বিল পরিশোধ হলে রিজার্ভ ৩৪ বিলিয়নে নেমে আসবে। গত বছর আগস্টে রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সচিবদের বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, আমদানি-রপ্তানি ও আর্থিক পরিস্থিতির একটি বিস্তারিত চিত্র বৈঠকে উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। একইভাবে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের তথ্য তুলে ধরেন সংশ্লিষ্ট সচিবরা।

বৈঠক সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে, নিত্যপণ্যের এলসি খোলা চালু রাখতে হবে। বাজারে সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানি আমদানিতে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া করা হবে না।

একই সঙ্গে চাল, গম, সার ও জ্বালানি আমদানিতে বরাদ্দের চেয়ে বেশি ব্যয় হওয়ার বিষয়টিও আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। চলতি অর্থবছরে সরকার এসব খাতে ৮২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছিল। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসেই বরাদ্দের চেয়ে বেশি ব্যয় হওয়ার বিষয়টি কীভাবে সমন্বয় করা যায় তার উপায় খুঁজতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। বাজেট বাস্তবায়নে ঘাটতি মেটানোর জন্য কী কী করা যাবে আর কী কী করা যাবে না সেসব বিষয় নির্দিষ্ট করতে মন্ত্রণালয়গুলোকে বলেছেন সরকারপ্রধান।

বৈঠক সূত্র জানায়, ডলারের মজুদ ধরে রাখতে বিলাসপণ্য আমদানি নিরুৎসাহী করতে ট্যাক্স বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, সেটা বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। দামি গাড়ি ও ফল আমদানির বিষয়টি আলোচনায় উঠে আসে। কারণ দেশে অনেক ফল উৎপাদন হয়। বিদেশি ফলে যদি আরেকটু ডিউটি আমদানি শুল্ক আরোপ করা যায়, তাহলে আমদানি কমবে। দেশি ফলের চাহিদা বাড়বে। কিছুদিন আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৩৪০টি পণ্যের ডিউটি বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল, সেটা কার্যকর করার বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছেন বাণিজ্য সচিব।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, ডলারের সংকট জানুয়ারি মাসে কেটে যাবে। তখন হয়তো ডলারের দাম ১০৫ থেকে ১০৭ টাকায় নেমে আসতে পারে। তবে ৮৬ টাকায় ডলার আর পাওয়া যাবে না। এছাড়াও বর্তমানে আমদানি খাতে ডলারের দাম ১০৫ ও রপ্তানি বিলের ক্ষেত্রে ৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিনিময়ের এ হার আরও কমিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এটার যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, রপ্তানিকারকরা ভর্তুকি পান এবং স্বল্প সুদে ঋণ পান। অবশ্য আমদানি-রপ্তানিতে ডলারের বিনিময় হারের ব্যবধান ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হবে বলে বৈঠকে আশ্বস্ত করেন গভর্নর।

এছাড়াও রেমিট্যান্স কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনার কারণে বিমান যাতায়াত বন্ধ থাকার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। বিমান চলাচল শুরুর পর অনেকেই বিদেশে গেলে আত্মীয়স্বজনরা ডলার দিয়ে দিচ্ছেন। যদিও সেটা আমাদের দেশেই আসছে। হুন্ডির মাধ্যমে যে লেনদেনটা হচ্ছে সেটা বন্ধ করা খুব কঠিন। যে চক্রটা হুন্ডির ব্যবসা করছে, তাদের যদি ধরা যায় তাহলে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আরও বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

অর্থপাচার ঠেকাতে ওভার ইনভয়েসিং এবং আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক কঠোরভাবে পরীক্ষা করছে। প্রত্যেকটা এলসি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে আন্তর্জাতিক লেনদেনের সঙ্গে মিল আছে কি না। মিল থাকলে অর্থ ছাড় করা হচ্ছে বলেও প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন গভর্নর।

বৈঠকে ব্যবসায়ীদের জন্য বেশি দামে জ্বালানি বিশেষ করে এলএনজি আমদানি করবে সরকার। তবে আমদানি মূল্যে ব্যবসায়ীদের গ্যাস দেওয়া হবে নাকি কিছু ভর্তুকি দেওয়া হবে সেটা চূড়ান্ত করেই আমদানি শুরু হবে। দাম পুনর্নির্ধারণ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই বলে জানিয়েছেন জ্বালানি সচিব।

এর আগে গত ২৬ অক্টোবর শিল্প খাতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং ব্যাংকগুলোতে ঋণপত্র (এলসি) খোলা সহজ করতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চান দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা। বেশি দামে হলেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি চান তারা। ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, দাম নয়, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি এখন বেশি প্রয়োজন। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক বাজারের সমান দামে জ্বালানি কিনতে প্রস্তুত আছেন তারা।

বৈঠকের বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছিলাম, গ্যাসের চাপের অভাবে উৎপাদন কম হচ্ছে। ব্যাংকগুলোতে ঋণপত্র বা এলসি খুলতে ব্যবসায়ীদের সমস্যা হচ্ছে। ভোগ্যপণ্য আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের বড় বড় এলসি খুলতে হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা জটিল পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন। ব্যাংকগুলো বড় বড় এলসি করতে চায় না।’

বৈঠক সূত্র জানায়, রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ এই মুহূর্তে খুব বেশি নেই। ইউরোপ-আমেরিকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে রপ্তানি বাড়বে না। তারপরও সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে খুব বেশি বাড়বে বলে মনে করছে না সরকার।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে ১৫ লাখ ৭৩ হাজার ৪৮৫ টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে চাল ১৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫ টন, গম ২ লাখ ৫ হাজার ৬৭৪ টন, ধান ১৪ হাজার ৯৭৯ টন।

ইউরিয়া সারের মজুদ ৬ লাখ ৪১ হাজার টন, টিএসপি ৪ লাখ ১৫ হাজার টন, ডিএপি ৯ লাখ ৪ হাজার টন, এমওপি ২ লাখ ৪৬ হাজার টন। সারের বর্তমান মজুদের বিপরীতে সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ৩ লাখ ৫০ হাজার টন, টিএসপি ৯৬ হাজার টন, ডিএপি ২ লাখ ১৯ হাজার টন, এমওপি ১ লাখ ২১ হাজার টন। গত বছর একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুদ বেশি। গত বছর এ সময়ে ইউরিয়া সারের মজুদ ছিল ৫ লাখ ৯৯ হাজার টন, টিএসপি ২ লাখ ১৩ হাজার টন, ডিএপি ৬ লাখ ৭৩ হাজার টন এবং এমওপি ১ লাখ ৮১ হাজার টন। সৌজন্যে: দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
সর্বশেষ খবর
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

সম্পাদকীয়

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়