শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২২

এলসি উন্মুক্ত জরুরি পণ্যে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এলসি উন্মুক্ত জরুরি পণ্যে

আমদানি-রপ্তানিতে বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে। কমে গেছে বৈদেশিক মুদ্রা আয়। ফলে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থায় তীব্র আকার ধারণ করেছে ডলার সংকট। 

মহামারী করোনার প্রকোপ কমে আসার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতির এ সময়ে জরুরি পণ্য আমদানি ব্যাহত হচ্ছে পর্যাপ্ত ডলারের সরবরাহ না থাকায়। এমন পরিস্থিতিতে দেশে নিত্যপণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক ও পর্যাপ্ত মজুদ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ জন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানি আমদানির এলসি খোলা নিশ্চিত করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য আমদানিতে কোনও ব্যাংক ডলার সংকটের কারণে এলসি না খুললে বিকল্প ব্যবস্থার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরকে।

রবিবার গণভবনে দেশের সার্বিক আর্থিক পরিস্থিতি ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি পর্যালোচনা করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করে এসব নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

বৈঠকে বেসরকারি খাতের জন্য তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি, বৈধপথে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, বিলাসপণ্য আমদানিতে শুল্ক বৃদ্ধি, খাদ্য, সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি নিয়ে আলোচনা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান, আবু হেনা মোহাম্মদ রহমাতুল মুনিম, বাণিজ্য, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ, অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এবং শিল্প, কৃষি, খাদ্য, বিদ্যুৎ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, পরিসংখ্যান ও তথ্য বিভাগের সচিব ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী খাদ্যশস্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে নির্দেশ দিয়েছেন। বেসরকারি উদ্যোগে খাদ্য আমদানিতে কোনো ব্যাংক ডলার সংকটের কারণে এলসি না খুললে বিকল্প ব্যবস্থাও করতে বলেছেন গভর্নরকে।’

ডলার সংকটের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা ছাড়া দেশের ব্যাংকগুলো সব ধরনের এলসি খোলা বন্ধ করে দিয়েছে। এতে বেসরকারি উদ্যোগে আমদানি এক প্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের নিত্যপণ্য, কৃষির জন্য সার ও জ্বালানি এবং শিল্প খাতের জন্য এলএনজি আমদানিতে প্রয়োজনীয় এলসি খোলার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আমদানি-রপ্তানিতে বড় ব্যবধানের কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬০ কোটি ডলারেরও বেশি। বিলাস পণ্যসহ বিভিন্ন খাতে আমদানি নিরুৎসাহিত করার পরও দায় মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার সরবরাহ করতে হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংককে। সরকারি আমদানির দায় মেটাতে চলতি অর্থবছরের চার মাসেই ব্যাংকগুলোকে ৫০০ কোটি সরবরাহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে সংকট মেটাতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে ৭৬২ কোটি ডলার সরবরাহ করেছিল সংস্থাটি।

ধারাবাহিকভাবে ডলারের জোগান দিতে গিয়ে ১৬ মাসের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ হাজার ৫৭২ কোটি বা ৩৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেছে। চলতি সপ্তাহে আকুর বিল পরিশোধ হলে রিজার্ভ ৩৪ বিলিয়নে নেমে আসবে। গত বছর আগস্টে রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সচিবদের বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, আমদানি-রপ্তানি ও আর্থিক পরিস্থিতির একটি বিস্তারিত চিত্র বৈঠকে উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। একইভাবে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের তথ্য তুলে ধরেন সংশ্লিষ্ট সচিবরা।

বৈঠক সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে, নিত্যপণ্যের এলসি খোলা চালু রাখতে হবে। বাজারে সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানি আমদানিতে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া করা হবে না।

একই সঙ্গে চাল, গম, সার ও জ্বালানি আমদানিতে বরাদ্দের চেয়ে বেশি ব্যয় হওয়ার বিষয়টিও আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। চলতি অর্থবছরে সরকার এসব খাতে ৮২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছিল। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসেই বরাদ্দের চেয়ে বেশি ব্যয় হওয়ার বিষয়টি কীভাবে সমন্বয় করা যায় তার উপায় খুঁজতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। বাজেট বাস্তবায়নে ঘাটতি মেটানোর জন্য কী কী করা যাবে আর কী কী করা যাবে না সেসব বিষয় নির্দিষ্ট করতে মন্ত্রণালয়গুলোকে বলেছেন সরকারপ্রধান।

বৈঠক সূত্র জানায়, ডলারের মজুদ ধরে রাখতে বিলাসপণ্য আমদানি নিরুৎসাহী করতে ট্যাক্স বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, সেটা বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। দামি গাড়ি ও ফল আমদানির বিষয়টি আলোচনায় উঠে আসে। কারণ দেশে অনেক ফল উৎপাদন হয়। বিদেশি ফলে যদি আরেকটু ডিউটি আমদানি শুল্ক আরোপ করা যায়, তাহলে আমদানি কমবে। দেশি ফলের চাহিদা বাড়বে। কিছুদিন আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৩৪০টি পণ্যের ডিউটি বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল, সেটা কার্যকর করার বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছেন বাণিজ্য সচিব।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, ডলারের সংকট জানুয়ারি মাসে কেটে যাবে। তখন হয়তো ডলারের দাম ১০৫ থেকে ১০৭ টাকায় নেমে আসতে পারে। তবে ৮৬ টাকায় ডলার আর পাওয়া যাবে না। এছাড়াও বর্তমানে আমদানি খাতে ডলারের দাম ১০৫ ও রপ্তানি বিলের ক্ষেত্রে ৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিনিময়ের এ হার আরও কমিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এটার যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, রপ্তানিকারকরা ভর্তুকি পান এবং স্বল্প সুদে ঋণ পান। অবশ্য আমদানি-রপ্তানিতে ডলারের বিনিময় হারের ব্যবধান ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হবে বলে বৈঠকে আশ্বস্ত করেন গভর্নর।

এছাড়াও রেমিট্যান্স কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনার কারণে বিমান যাতায়াত বন্ধ থাকার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি এসেছে। বিমান চলাচল শুরুর পর অনেকেই বিদেশে গেলে আত্মীয়স্বজনরা ডলার দিয়ে দিচ্ছেন। যদিও সেটা আমাদের দেশেই আসছে। হুন্ডির মাধ্যমে যে লেনদেনটা হচ্ছে সেটা বন্ধ করা খুব কঠিন। যে চক্রটা হুন্ডির ব্যবসা করছে, তাদের যদি ধরা যায় তাহলে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আরও বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

অর্থপাচার ঠেকাতে ওভার ইনভয়েসিং এবং আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক কঠোরভাবে পরীক্ষা করছে। প্রত্যেকটা এলসি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে আন্তর্জাতিক লেনদেনের সঙ্গে মিল আছে কি না। মিল থাকলে অর্থ ছাড় করা হচ্ছে বলেও প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন গভর্নর।

বৈঠকে ব্যবসায়ীদের জন্য বেশি দামে জ্বালানি বিশেষ করে এলএনজি আমদানি করবে সরকার। তবে আমদানি মূল্যে ব্যবসায়ীদের গ্যাস দেওয়া হবে নাকি কিছু ভর্তুকি দেওয়া হবে সেটা চূড়ান্ত করেই আমদানি শুরু হবে। দাম পুনর্নির্ধারণ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই বলে জানিয়েছেন জ্বালানি সচিব।

এর আগে গত ২৬ অক্টোবর শিল্প খাতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং ব্যাংকগুলোতে ঋণপত্র (এলসি) খোলা সহজ করতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চান দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা। বেশি দামে হলেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি চান তারা। ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, দাম নয়, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি এখন বেশি প্রয়োজন। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক বাজারের সমান দামে জ্বালানি কিনতে প্রস্তুত আছেন তারা।

বৈঠকের বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছিলাম, গ্যাসের চাপের অভাবে উৎপাদন কম হচ্ছে। ব্যাংকগুলোতে ঋণপত্র বা এলসি খুলতে ব্যবসায়ীদের সমস্যা হচ্ছে। ভোগ্যপণ্য আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের বড় বড় এলসি খুলতে হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা জটিল পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন। ব্যাংকগুলো বড় বড় এলসি করতে চায় না।’

বৈঠক সূত্র জানায়, রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ এই মুহূর্তে খুব বেশি নেই। ইউরোপ-আমেরিকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে রপ্তানি বাড়বে না। তারপরও সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে খুব বেশি বাড়বে বলে মনে করছে না সরকার।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে ১৫ লাখ ৭৩ হাজার ৪৮৫ টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে চাল ১৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫ টন, গম ২ লাখ ৫ হাজার ৬৭৪ টন, ধান ১৪ হাজার ৯৭৯ টন।

ইউরিয়া সারের মজুদ ৬ লাখ ৪১ হাজার টন, টিএসপি ৪ লাখ ১৫ হাজার টন, ডিএপি ৯ লাখ ৪ হাজার টন, এমওপি ২ লাখ ৪৬ হাজার টন। সারের বর্তমান মজুদের বিপরীতে সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ৩ লাখ ৫০ হাজার টন, টিএসপি ৯৬ হাজার টন, ডিএপি ২ লাখ ১৯ হাজার টন, এমওপি ১ লাখ ২১ হাজার টন। গত বছর একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুদ বেশি। গত বছর এ সময়ে ইউরিয়া সারের মজুদ ছিল ৫ লাখ ৯৯ হাজার টন, টিএসপি ২ লাখ ১৩ হাজার টন, ডিএপি ৬ লাখ ৭৩ হাজার টন এবং এমওপি ১ লাখ ৮১ হাজার টন। সৌজন্যে: দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত যে, নিজের ছেলেকেও চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত যে, নিজের ছেলেকেও চিনতে পারিনি’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস