শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ডলার সংকট তবুও গাড়ি আমদানিতে রেকর্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ডলার সংকট তবুও গাড়ি আমদানিতে রেকর্ড

কভিড ও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট চলছে। স্থানীয় মুদ্রার তুলনায় বেড়েছে ডলারের দাম। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের পক্ষ থেকে অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসপণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ‘বিলাসপণ্য’ হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় শতভাগ এলসি মার্জিনের আওতাভুক্ত করা হয় গাড়ি আমদানি। কিন্তু তাতে গাড়ি আমদানি ঠেকানো যাচ্ছে না। গত অর্থবছরে (২০২১-২২) আগের অর্থবছরের চেয়ে ছয় হাজার ৭৯৯টি গাড়ি বেশি আমদানি হয়েছে। মোট গাড়ি আমদানিতে পাঁচ বছরের মধ্যে রেকর্ডও হয়েছে গত অর্থবছরে।

সূত্র জানায়, সরকারের নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই ২০২১-২২ অর্থবছরে রেকর্ডসংখ্যক গাড়ি আমদানি হয়েছে দেশে। এদিকে বিলাসপণ্যের এলসি নিয়ন্ত্রণ করায় এলসি ছাড়াই গাড়ি আনছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে এলসিবিহীন গাড়ি আমদানি ব্যয় কিভাবে শোধ হবে এবং চট্টগ্রাম কাস্টমস কিভাবে শুল্কায়ন করবে, তা নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, মূল্যস্ফীতি মোকাবেলা, ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন ঠেকাতে ২০২২ সালের ১১ এপ্রিল পণ্য আমদানিতে লাগাম টানে ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। পরে ৪ জুলাই দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখার লক্ষ্যে মোটরকার (সেডান কার, এসইউভি, এমপিভি), ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স, স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকার, মূল্যবান ধাতু, মুক্তা ও তৈরি পোশাক আমদানিতে এলসির শতভাগ নগদ মার্জিন সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু এত কড়াকড়ির মধ্যেও গাড়ি আমদানির রেকর্ড হয়েছিল ২০২১-২২ অর্থবছরে।

সূত্র বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে ৩৪ হাজার ৭২১টি গাড়ি আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে মোংলা বন্দর দিয়ে ২০ হাজার ৮০৮টি গাড়ি আমদানি হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে একই সময়ে ১৩ হাজার ৯১৩টি গাড়ি আমদানি হয়েছে, যা বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ডলার সংকটেও বিলাসপণ্য গাড়ি আমদানি বাড়ায় রিজার্ভের সংকট বাড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

এদিকে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে ২৭ হাজার ৯২২টি গাড়ি আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে মোংলা বন্দর দিয়ে ১৪ হাজার ৪৭৪টি গাড়ি এসেছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১৩ হাজার ৪৪৮টি গাড়ি আমদানি হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে গাড়ি এসেছে ১৭ হাজার ৯৩টি, এর মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ও মোংলা বন্দর দিয়ে যথাক্রমে চার হাজার ৮০০টি এবং ১২ হাজার ২৯৩টি গাড়ি এসেছিল। এর আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে গাড়ি খালাস হয়েছিল ১২ হাজার ৫০১টি ও মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি এসেছিল ১২ হাজার ৬৯৫টি। অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে গাড়ি এসেছিল ২৫ হাজার ১৯৬টি।

জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরেও গাড়ি আমদানি অব্যাহত রয়েছে। বৈশ্বিক সংকটে জাপানে গাড়ির দাম হ্রাস পাওয়ায় আমদানিকারকরা নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই গাড়ি আমদানি করছেন। যদিও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে বিপাকে পড়ছেন উদ্যোক্তারা।

এনবিআর সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুধু নভেম্বর মাসেই দেশে ৬৫০টি গাড়ি এলসিবিহীনভাবে আমদানি হয়েছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এইচএনএস অটোমোবাইলস, মরিয়ম এন্টারপ্রাইজ, জিএম ট্রেডিং, এসএসআরএ এন্টারপ্রাইজ ও নাগোহা করপোরেশন গত ১০ ও ২২ নভেম্বর ভেসেল লোটাস লিডার ও মালয়েশিয়া স্টার জাহাজে করে ৯৩৪টি গাড়ি আমদানি করে। আমদানি হওয়া গাড়িগুলোর মধ্যে ৫৮৫টি চালানের মাধ্যমে আমদানি করা হয়। এর মধ্যে আমদানি-রপ্তানি নীতি অনুযায়ী করা হয়েছে ২৮৪টি, বাকি ৩০১টি চালানের এলসি নেই। এই ৩০১টি চালানের বিপরীতে গাড়ি এসেছে ৬৫০টি। এখন এলসিবিহীন গাড়ি চালানের শুল্কায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে এলসি ও এলসিবিহীন গাড়িগুলো চট্টগ্রাম কার শেডে রয়েছে।

আমদানি নীতি আদেশ আমদানি-রপ্তানি আইন ১৯৫০ অনুযায়ী, কোনো পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করতে হলে সঠিকভাবে পণ্যের শনাক্তকরণ কোড (এইচএস) উল্লেখ করে অনুমোদিত বাণিজ্যিক ব্যাংকে এলসি বা ঋণপত্র খোলার মাধ্যমে আমদানি করতে হবে।

আমদানি সাধারণ ম্যানিফেস্টো (আইজিএম) অনুযায়ী, পণ্যের বিবরণ সঠিক থাকলে রপ্তানিকারকের দেশ থেকে পণ্য জাহাজীকরণ করে আমদানিকারকের বন্দরে পণ্য আনলোড করা হয়। সব ধরনের আমদানির ক্ষেত্রে পণ্য, পণ্যের মোড়ক ও কনটেইনারের গায়ে ‘কান্ট্রি অব অরিজিন’ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হয়। কিন্তু ৬৫০টি গাড়ির ক্ষেত্রে যথাযথ পক্রিয়া পরিপালন করা হয়নি।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর আগেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে এলসিবিহীন গাড়ি আমদানি করা হলেও ডলার সংকট না থাকায়, পণ্য বন্দরে পৌঁছানোর পরেও এলসি করায় কোনো ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়নি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আমদানিকারকরা গাড়ি আমদানির পথিমধ্যে এলসি সম্পন্ন করে গাড়ি খালাস করেছেন। কিন্তু এবার ডলার সংকটের কারণে গাড়ি আমদানি সম্পন্ন হলেও এলসি করা সম্ভব হয়নি, যার কারণে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। এলসিবিহীন গাড়িগুলোর আমদানিকারকরা এলসি খোলার চেষ্টা করছেন বলে জানা যায়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা যায়, এলসিবিহীন আমদানীকৃত গাড়ির বেশির ভাগই আমদানি করেছেন গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এইচএনএস অটোমোবাইলসের স্বত্বাধিকারী শহিদুল ইসলাম। গত ১০ ও ২২ নভেম্বর আমদানি করা ৯৩৪টি গাড়ির মধ্যে তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি এসেছে ২৫টি। মরিয়ম এন্টারপ্রাইজ, জিএম ট্রেডিং, এমএসআরএ এন্টারপ্রাইজ ও নাগোহা করপোরেশনের নামে যথাক্রমে ১৯, ১২, ১০ ও ১০টি গাড়ি এসেছে। এই ৭৬টি গাড়ি ছাড়াও বাকি গাড়িগুলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে এসেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের একজন কর্মকর্তা বলেন, এলসি ছাড়া গাড়িগুলো এলেও অবৈধভাবে অর্থ পরিশোধের কোনো সুযোগ নেই। কারণ হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করা গেলেও গাড়ি ছাড়ানোর কোনো বৈধ কাগজপত্র পাবেন না আমদানিকারকরা। এই লোকসানের মাধ্যমে কোনো আমদানিকারক গাড়ি আমদানি করবেন না। তিনি বলেন, বৈশ্বিক মন্দার কারণে গাড়ির মূল্য কমে যাওয়ায় অধিক লাভের আশায় এলসি ছাড়াই গাড়িগুলো আমদানি করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে এখন ডলার সংকট চলছে। বিষয়টি মাথায় রেখে অপ্রয়োজনীয় কিংবা কম প্রয়োজনীয় কিছু আমদানি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা সাময়িক হিসেবে নিতে হবে। সেটা হতে হবে আমদানি বিকল্প বাজার সৃষ্টির উদ্দেশ্যে।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
সর্বশেষ খবর
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারা দিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারা দিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম
ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে দুজনের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা
চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা

দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে গলা কেটে হত্যা বৃদ্ধাকে
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে গলা কেটে হত্যা বৃদ্ধাকে

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভবন নির্মাণ শেষ সাত বছর আগে এখনো শুরু হয়নি কার্যক্রম
ভবন নির্মাণ শেষ সাত বছর আগে এখনো শুরু হয়নি কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আশাবাদী বাবু
আশাবাদী বাবু

শোবিজ

পাঁচ মাস বন্ধ চক্ষুসেবা
পাঁচ মাস বন্ধ চক্ষুসেবা

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সাত মাস বন্ধ ওষুধ সরবরাহ
সাত মাস বন্ধ ওষুধ সরবরাহ

দেশগ্রাম

পিটিয়ে খুন প্রবাসীকে
পিটিয়ে খুন প্রবাসীকে

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

সম্পাদকীয়

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

কচুরিপানার স্তূপে গলা কাটা লাশ শিশুর
কচুরিপানার স্তূপে গলা কাটা লাশ শিশুর

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট

সম্পাদকীয়