শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫৫, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

অনলাইন ভার্সন
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতির দুর্বলতা, সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা, বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, স্বচ্ছতার ঘাটতিসহ নানা কারণে ব্যাংকিং খাতে ফিরছে না শৃঙ্খলা, ধুঁকছে শিল্প আর মন্দা কাটছে না অর্থনীতির। নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যকে খাদের কিনারা থেকে তুলে আনতে প্রচেষ্টা চালালেও বাস্তবায়ন দুর্বলতায় এর সুফল মিলছে না।

এর ফলে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত দেড় দশকের লুটপাট আর ভুল নীতির বলি হওয়া ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাসমাজ আজও পরিত্রাণ পায়নি। জন-আকাঙ্ক্ষার অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে, শৃঙ্খলা ফিরবে আর্থিক খাতে—গত ১১ মাসেও ওই আশার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো পুরনো বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

ব্যাংকিং খাতের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা, সামগ্রিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মোটাদাগে ব্যাংকিং খাত আগের তিমিরেই রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকের কিছু পর্ষদ বদল, দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করা ছাড়া উল্লেখযোগ্য বড় কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী মন্দার কবলে পড়া অর্থনীতির জন্য যে রকমের নীতি সহায়তা ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা, সেগুলোরও বাস্তব প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না।

ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য পূর্ণোদ্যমে চাঙ্গা হতে পারছে না। বিনিয়োগ বাড়ছে না। মানুষেরও কাজের সুযোগ হচ্ছে না। উল্টো আগের ধারাবাহিকতায় ভুল নীতির খেসারত দিচ্ছে ব্যবসায়ীসমাজ। কারো কারো শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মোটা লোকসানে পড়ে ব্যাংকে খেলাপিও হয়ে পড়ছেন অনেকে। বলতে গেলে কঠিন সময় পার করছেন উদ্যোক্তারা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশে বর্তমানে ব্যবসা পরিচালনার জন্য অনুকূল পরিবেশ অনুপস্থিত। উচ্চ সুদের হার, ব্যাংকঋণ গ্রহণে জটিলতা এবং নানা ধরনের নিয়ন্ত্রক বাধার কারণে নতুন উদ্যোক্তা যেমন নিরুৎসাহ হচ্ছেন, তেমনি বিদ্যমান উদ্যোক্তারা কার্যক্রম বিস্তারে আগ্রহ হারাচ্ছেন।

পরিস্থিতি এতটাই সংকটময় যে ব্যবসায়ীসমাজ ছয় মাস পর্যন্ত খেলাপি ঋণের আইন শিথিল করার দাবি তুলেছে। তাদের মতে, মহামারি-পরবর্তী আর্থিক চাপে অনেকেই অনিচ্ছাকৃতভাবে খেলাপি হয়েছেন, এখন আইনি জটিলতায় তাঁদের আরো বিপাকে পড়তে হচ্ছে।

এদিকে বড় ঋণের সহায়তায় কমিটি গঠনের সাড়ে পাঁচ মাসেও তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। সময় চলে যাচ্ছে যাচাই-বাছাইয়ে। এ সময় প্রায় এক হাজার ২৫০টি আবেদন জমা পড়লেও কমিটি এখন পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করেছে মাত্র ১০০টি। দীর্ঘসূত্রতার ফলে বড় বড় শিল্প গ্রুপগুলো অনিচ্ছাকৃত খেলাপি হয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাঙ্ক্ষিত সহায়তা না পেয়ে আরো রুগ্ণ হয়ে পড়ছে। কোনো কোনোটি বন্ধ হয়ে বিপুলসংখ্যক কর্মীর চাকরি হারানোর ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।

ব্যাংকিং খাতকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে ঋণ শ্রেণীকরণ নীতিমালা কঠোর করা হয়েছে। তবে এতে খেলাপি ঋণ কমার বদলে উল্টো বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, এপ্রিল ২০২৫ থেকে কার্যকর হওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী তিন মাস ঋণ পরিশোধ না করলে সেটি সরাসরি খেলাপি হিসেবে গণ্য হচ্ছে। ফলে আগের ছয় মাস অপেক্ষার বিধান বাতিল হওয়ার পর থেকেই ঋণের শ্রেণীকরণে বড়সড় পরিবর্তন দেখা দিয়েছে।

নতুন নিয়মে ব্যাংকগুলোকে খেলাপি ঋণ লুকানোর সুযোগ নেই বললেই চলে। এতে স্বচ্ছতা বাড়লেও হঠাৎ করে খেলাপির সংখ্যা ও পরিমাণ কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। মার্চ ২০২৫ শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতে শ্রেণীকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় চার লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি, যা ২০২৪ সালের তুলনায় প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা বেশি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু নিয়মের কঠোরতা নয়, বাস্তবে অর্থনৈতিক মন্দা, বিনিয়োগ স্থবিরতা এবং রাজনৈতিক প্রভাবেও খেলাপির হার বাড়ছে। দীর্ঘ সময় ধরে দুর্বল প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়েছে, যেগুলোর বড় অংশই পরিশোধ করা হয়নি। এসব ঋণ এত দিন ‘লুকিয়ে রাখা’ হলেও নতুন নিয়মে তা প্রকাশ পাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কয়েকটি ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে বড় বড় গ্রাহকের অনিয়মিত ঋণকে পুনঃ তফসিল করে খেলাপি দেখায়নি। কিন্তু এখন সেই সুযোগ না থাকায় প্রকৃত খেলাপির হিসাব বেরিয়ে এসেছে। এতে যেমন ব্যাংকের আর্থিক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে, তেমনি পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগ পরিবেশেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

বিশ্লেষকদের মতে, নিয়মের কঠোরতা অপরিহার্য হলেও তা বাস্তব প্রেক্ষাপটে পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় নীতিগত সমন্বয় ছাড়া কার্যকর করা হলে আর্থিক খাতে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি হতে পারে। তারা মনে করেন, খেলাপি রোধে আইনের প্রয়োগের পাশাপাশি দুর্নীতি ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করাও জরুরি।

গত ২ জুলাই আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে আয়োজিত এই বৈঠকে বিজিএমইএ প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীকে ঋণখেলাপি সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানায়। তারা বলে, ঋণের কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা ৯ মাস থেকে কমিয়ে তিন মাস করা হয়েছে। অনেক সময় আর্থিক কারণে উদ্যোক্তা এই সময়ের মধ্যে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারেন না। ঋণের কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা ছয় মাসে উন্নীত করা হলে ৫০০-৬০০ পোশাক কারখানা ক্লাসিফায়েড ঋণ থেকে রক্ষা পাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এরই মধ্যে একটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি (এএমসি) গঠনের চিন্তা-ভাবনা করছে, যেখানে বড় খেলাপি ঋণগুলো স্থানান্তরের মাধ্যমে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করা হবে। সব মিলিয়ে কঠোর আইন খেলাপি ঋণের গায়ে স্বচ্ছতার আলো ফেললেও বাস্তব সমাধানে প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সংস্কার। তা না হলে শুধু আইন কঠোর করেই খেলাপি সংকট মোকাবেলা করা সম্ভব নয় বলে মত অর্থনীতিবিদদের।

এদিকে দেশে উচ্চ নীতিসুদের কারণে বেসরকারি বিনিয়োগে ভয়াবহ স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক একাধিকবার নীতি সুদহার (পলিসি রেট) বাড়ানোর পর তার সরাসরি প্রভাব পড়েছে ঋণের ওপর। এখন ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে গেলে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ পর্যন্ত সুদ গুনতে হচ্ছে উদ্যোক্তাদের, যা অনেক ব্যবসার জন্যই অনভিপ্রেত ও অস্বাভাবিক।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক টানা রেপো রেট বাড়িয়ে চলছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান নীতিসুদের হার ১০ শতাংশে পৌঁছেছে। এর প্রভাবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ঋণের সুদহারও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে উৎপাদনশীল খাতে ঋণ নিয়ে নতুন ব্যবসা শুরু করা বা বিদ্যমান বিনিয়োগ সম্প্রসারণ অনেকটাই বন্ধ হয়ে গেছে। এমনকি বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের নিচে নেমে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীদের জন্য একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরিতে কাজ করছি। আগের সরকারের আমলে ব্যাংকিং খাত যেভাবে ধ্বংস করা হয়েছে, তা পুনরুদ্ধার করতে সময়ের প্রয়োজন। আগের সকরারের আমলে নির্দিষ্ট কয়েকটি শিল্পগোষ্ঠীর হাতে পুরো ব্যাংকিং খাত চলে গিয়েছিল। ফলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি একেবারেই ছিল না। আমরা চাই, ভবিষ্যতে আর যেন এমন না হয়। এ জন্যই ব্যাংক খাতকে একটি শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিগত সংস্কার ও নিয়ন্ত্রণ জোরদার করেছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেক নির্বাহী পরিচালক (মুদ্রানীতি বিভাগ) ড. মো. এজাজুল ইসলাম বলেন, ২০১৫ সালের পর থেকে একটি পরিবার ব্যাংক খাতকে নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা শুরু করেছিল। ওই সর্বনাশের পাশাপাশি ব্যাংকঋণের সুদহার ৯ শতাংশে নামিয়ে আনা ছিল সবচেয়ে বড় ভুল। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ানোর নামে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ হয়নি, বরং বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অর্থাৎ শুধু সুদহার কমালেই বিনিয়োগ বাড়ে—এমন ধারণা ভুল।

ডলারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধিতে ভয়াবহ বিপাকে পড়েছেন দেশের আমদানিনির্ভর ব্যবসায়ীরা। যেসব ব্যবসায়ী ৮৫ টাকার বিনিময় হারে এলসি খুলেছিলেন, এখন তাদের সেই ডলারের বিপরীতে গুনতে হচ্ছে ১২০ টাকা পর্যন্ত। এতে একদিকে ব্যাবসায়িক ক্ষতি, অন্যদিকে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে মারাত্মক চাপ তৈরি হয়েছে উদ্যোক্তাদের ওপর। বিশেষ করে কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও খাদ্যপণ্য আমদানিকারকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম উদ্বেগ। কারণ একই পণ্য আমদানির জন্য অতিরিক্ত ৩০-৪০ শতাংশ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে, যা তাদের মুনাফা খেয়ে নিচ্ছে। অনেকে বাধ্য হয়ে এলসি বাতিল করছেন, আবার কেউ উৎপাদন বন্ধ বা সীমিত করে ফেলছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অতীতের ভুল নীতির খেসারত এখন দিতে হচ্ছে পুরো অর্থনীতিকে। বর্তমান নীতিনির্ধারকরা উদ্ভাবনী ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সহজ ও দ্রুততম সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি ফেরাতে পারবে এমন নীতি সহায়তা দেবেন বলে আশা করা হলেও কার্যত তেমন পদক্ষেপ নেই। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেসব নীতিমালা প্রণয়ন করছে, তা ব্যবসা-বিনিয়োগের জন্য কতটা সহায়ক তার একটা পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা প্রয়োজন এবং দ্রুততম সময়ে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা দরকার।
সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
পুঁজিবাজার: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদকে বেসরকারি করা হবে : গভর্নর
নগদকে বেসরকারি করা হবে : গভর্নর
সর্বশেষ খবর
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

২ হাজার ট্রেইনি কনস্টেবল নিয়োগ দিতে যাচ্ছে পুলিশ
২ হাজার ট্রেইনি কনস্টেবল নিয়োগ দিতে যাচ্ছে পুলিশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে অস্ত্র উদ্ধারে ঘটনায় দুই মামলা, আসামি ৭
ফটিকছড়িতে অস্ত্র উদ্ধারে ঘটনায় দুই মামলা, আসামি ৭

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক বিক্রির পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবক খুন
মাদক বিক্রির পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবক খুন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে এসে নিখোঁজ কিশোর আরিফ
কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে এসে নিখোঁজ কিশোর আরিফ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় প্রগতি লেখক সংঘের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় প্রগতি লেখক সংঘের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলার চেতনা আগামীর বাংলাদেশের মাইলফলক: মামুনুল হক
শাপলার চেতনা আগামীর বাংলাদেশের মাইলফলক: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির আগেই হাসিনার বিচার দেখতে পাবে দেশবাসী : চিফ প্রসিকিউটর
ফেব্রুয়ারির আগেই হাসিনার বিচার দেখতে পাবে দেশবাসী : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ
শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল
কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই
বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে
রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন

শনিবারের সকাল

সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে
সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে

নগর জীবন

পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ
পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ

নগর জীবন

চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি
চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি

শোবিজ

মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত
বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত

নগর জীবন

ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ
ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির

নগর জীবন

শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না নারী পাচার
থামছেই না নারী পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!
জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স
নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স

মাঠে ময়দানে

১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য
১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু

শোবিজ

কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ
কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না
খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা