শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

কঠিন সংকটে দেশের ব্যবসায়ীরা। অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পরও শান্তি, স্বস্তি কিংবা আস্থা কোনোটাই ফেরেনি। বরং অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা আরো বেশি অনিরাপদ ও ঝুঁকিতে। অর্থনীতির প্রাণ ব্যবসায়ীরা সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাননি।

উল্টো শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়াল, হয়রানি, মিথ্যা মামলায় জড়ানো আর কোনো অপরাধ প্রমাণের আগেই বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞাসহ অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হয়েছে। এর বাইরে উচ্চ সুদের হার, বেশি দামেও গ্যাসসংকট, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, মব সন্ত্রাস, আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি, ঘুষ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজিসহ আরো বহু সমস্যা ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের টুঁটি চেপে ধরেছে। শুধু তা-ই নয়, এত সব সংকটে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করা হয়নি, তাঁদের সমস্যার কথা জানতে চাওয়া হয়নি। এমনকি তাঁদের ডেকে বিনিয়োগে এগিয়ে আসারও আহবান জানানো হয়নি। ফলে বিনিয়োগে মন্দা চলছে। কর্মসংস্থান হচ্ছে না। বরং মানুষ প্রতিদিনই চাকরি হারাচ্ছেন। একের পর এক ব্যবসা ও শিল্প-কারখানা বন্ধ হচ্ছে।

অনেকে অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হয়ে পড়ছেন। তাঁদের পুনরুদ্ধারে প্রণোদনা দিতে কমিটি করা হলেও নামমাত্র কিছু ব্যবসায়ীকে এ সুবিধা দিয়ে বেশির ভাগকেই বঞ্চিত করা হয়েছে। এসব অভিযোগ করছেন খোদ ব্যবসায়ীরাই। এসব কারণে শিল্প-বাণিজ্যে গতি ফেরেনি। রাজস্ব আয়েও মন্দা চলছে।

এখন তাঁরা শান্তি, স্বস্তি আর আস্থা ফেরাতে কায়মনোবাক্যে একটি নির্বাচিত সরকারের দিকে তাকিয়ে আছেন। এমনটিই তাঁদের মত। দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে ও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর অনেক আশা-আকাঙ্ক্ষা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আস্থার ভিত গড়তে পারেনি। বরং দিন দিন তা আরো নাজুক হয়েছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এ সময়ে সরকারকে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল ভুল বুঝিয়ে শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ‘টার্গেট’ করে নানা রকম হয়রানি করা হয়। প্রথমে শীর্ষ ১০ গ্রুপকে বলির পাঁঠা বানানোর চেষ্টা করা হয়। এসব গ্রুপে রিসিভার বসানোর মিথ্যা প্রচার করা হয়। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে তখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

এদিকে এসব গ্রুপের কোনো কোনোটি তখন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে হাজার হাজার কর্মী চাকরি হারান। নির্বিচারে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়। অনেক উদ্যোক্তাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়। অনেককে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। তাঁদের স্বাধীন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়। এ সময়ে শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অনেকের বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিজনেস মিটিং থাকলেও তাঁরা তা করতে পারেননি।

এতে তাঁদের ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। অথচ তাঁদের অপরাধ এখনো প্রমাণিত হয়নি। তাঁরা মনে করেন, অপরাধ প্রমাণের আগেই তাঁদের হয়রানি করা ব্যবসা বন্ধের ষড়যন্ত্র কিংবা বিদেশ যাত্রায় বাধা দেওয়া—এগুলো ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ ছাড়া আর কিছু নয়। একই সময়ে ১০টি ব্যাংকের বিষয়ে অপতথ্য ছড়ানো হয়। বলা হয়, এসব ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। এ খবরে বিদেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিদেশি ক্রেতারা শঙ্কিত হয়ে পড়েন। অথচ কয়েকটি ব্যাংক খারাপ অবস্থায় থাকলেও এখনো দেউলিয়া হওয়ার মতো নয়।

ঢাকা চেম্বারের প্রেসিডেন্ট তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ দেখা গেলেও এখনো এর সুফল মিলছে না। এখনো পূর্ণাঙ্গ ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বা বড় আকারের বিনিয়োগ সম্মেলনের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি, যা উদ্যোক্তাদের আস্থা বাড়াতে পারত। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, ঋণপ্রবাহের সীমাবদ্ধতা ও অবকাঠামোগত সমস্যাও ব্যবসায়ীদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা বিশ্বাস করি, সরকার যদি দ্রুত ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিয়মিত সংলাপ চালু করে এবং একটি বৃহৎ ব্যবসায়ী সম্মেলনের আয়োজন করে, তবে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে তা সহায়ক হবে।’

বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২৫ সালে নতুন করে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যেতে পারে। পরিস্থিতিও সেদিকেই যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশে বিপুলসংখ্যক মানুষ বেকার হয়েছে। দরিদ্র মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। দেশের বেকারদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় বেসরকারি খাতে। বিবিএসের হিসাবে দেশে মোট কর্মসংস্থানে সরকারি চাকরির অংশীদারি মাত্র ৩.৮ শতাংশ। বেসরকারিতে কর্মসংস্থান হয় ১৪.২ শতাংশ। প্রায় ৬১ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগের মাধ্যমে। বাকি ২১ শতাংশ অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত।

টেক্সটাইল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল সমপ্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘২০২৫ সালে শুধু শিল্প নয়, শিল্পোদ্যোক্তাদের মেরে ফেলা হচ্ছে। এটাকে আমরা ষড়যন্ত্র মনে করি। শিল্প বাঁচাতে না পারলে দেশে দুর্ভিক্ষ হবে। শিল্পবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শিল্প-কারখানার গলা টিপে মেরে ফেলা হচ্ছে। গ্যাসসংকটে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। চলতি মূলধন সংকুচিত হয়েছে। প্রতিনিয়ত আমাদের কারখানা লে-অফ হচ্ছে। কিছুদিন পর মানুষ রাস্তায় নামবে। আরো ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে।’

দেশের অর্থনীতি কয়েক বছর ধরেই খারাপের দিকে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা ছিল, ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা নতুন সরকারের মনোযোগ পাবেন। পরিবেশ ব্যবসাবান্ধব হবে। এতে সার্বিক অর্থনীতি গতি পাবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩.৯৭ শতাংশ। তার আগের বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪.২২ শতাংশ। শুধু জিডিপি প্রবৃদ্ধি নয়; সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগও কমেছে। বিদায়ি অর্থবছরে জিডিপির ২২.৪৮ শতাংশ বেসরকারি বিনিয়োগ হয়। তার আগের অর্থবছর যা ছিল ২৩.৫১ শতাংশ। এ ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্য শ্লথ হওয়ায় বিদায়ি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা কম হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটিও ব্যবসা মন্দারই ফল।

তাঁরা দাবি করেন, গত এক বছরেও বিনিয়োগ ও শিল্পবিরোধী কর্মকাণ্ডে লাগাম টানা যায়নি। চাঁদাবাজি-দুর্নীতিও চলছে। মব ভায়োলেন্স তো আছেই। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি বাড়াতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও মব সংস্কৃতি রুখে দেওয়া জরুরি। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সেটি অর্জন করা সম্ভব হয়নি। সরকার একদিকে ব্যবসা-বিনিয়োগে আস্থা ফেরাতে পারেনি, অন্যদিকে সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থ চেষ্টা করা হয়েছে। সুদের হারের সঙ্গে মূল্যস্ফীতিও অসহনীয় মাত্রায় রয়েছে।

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে সবার অনেক আশা ছিল। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। বরং বেসরকারি খাতের ব্যবসায় সরকারের নজর কম। এ কারণে ব্যবসায়ীরা ভুগছেন। বেসরকারি খাতে আস্থার ঘাটতি থাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দেশও পিছিয়ে আছে।’

উদ্যোক্তারা জানান, সরকারকে ভুল বুঝিয়ে একটি চক্র অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিস্থিতিকে টালমাটাল করার চেষ্টা করেছে। এর মাধ্যমে সরকারকে বিতর্কিত করা হয়েছে। ছাত্র-জনতা যে উদ্দেশে রক্তস্নাত আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে পরিবর্তনের সূচনা করেছিল, তা অনেকটাই ফিকে হয়ে গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই আশ্বাস দিয়েছিল পাচারের ২৮ লাখ কোটি টাকা ফিরিয়ে আনা হবে। সবশেষ খবর পর্যন্ত, এ খাতে এখনো বলার মতো সাফল্য দেখাতে পারেনি সরকার।

বিনিয়োগের জন্য বিদেশি উদ্যোক্তাদের সম্মেলনে ডেকে আনা হয়। সেখানেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া নেই। কারণ দেশের বিনিয়োগকারীরাই যেখানে মনোযোগ পাচ্ছেন না, তাঁদের সহায়তার বদলে বরং অসহযোগিতার অভিযোগ, সেখানে বিদেশিরা কেন বিনিয়োগে আগ্রহ পাবেন—এই প্রশ্নও তোলা হয়েছে।

টি কে গ্রুপের ফাইন্যান্স অ্যান্ড অপারেশন ডিরেক্টর মোহাম্মদ শফিউল আতহার তসলিম বলেন, ‘বিনিয়োগের জন্য কতগুলো মৌলিক বিষয় প্রয়োজন। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। মনে করুন আমি ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করব, এর রিটার্ন ঠিকমতো আসবে কি না সর্বপ্রথম বিবেচনার বিষয়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সরকার আমাদের সহযোগিতার চেষ্টা করছে। কিন্তু অনিশ্চয়তার কারণে ইচ্ছা থাকলেও অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না।’

বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসেসিয়েশনের (বিসিএমএ) সভাপতি ও প্রিমিয়ার সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুল হক বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতার পর বড় একটা বিপ্লব হলো। ফ্যাসিস্ট সরকার বিদায় হলো। বিপ্লবী সরকার দায়িত্বে এসেছে। এখন ব্যবসায়ীদের জেল-জুলুমসহ নানাভাবে ধরপাকড় করা হচ্ছে। দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ নেই, পুঁজির নিরাপত্তা নেই, দীর্ঘমেয়াদি করনীতি নেই, সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার কমেনি, ন্যূনতম কোনো সম্মান নেই। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করবেন কেন? বেসরকারি খাতকে মান-ইজ্জত না দিলে বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি হবে না। একটা নির্বাচিত সরকার ছাড়া কেউ বিনিয়োগ করবেন না।’

তথ্য-উপাত্ত এবং বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের অর্থনীতি যেটুকু এগিয়েছে, তার নেপথ্যের কারিগর এ দেশের ব্যবসায়ী সমাজ। তারাই তাদের দীর্ঘ জীবনের সব পুঁজি বিনিয়োগ করে মানুষের কর্মসংস্থান ও দেশের অর্থনীতিকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে অবিরাম খেটে যাচ্ছেন। তাঁদের ভুলত্রুটি থাকতে পারে। এ জন্য তাঁদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় তথ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে শাস্তির আওতায় আনা যায়। আর তাঁদের ভুলের পেছনে রাজনৈতিক পারিপার্শ্বিকতা ও জড়িত কর্মকর্তারাও কম দায়ী নয়। সেটিও দেখার বিষয় রয়েছে।

অথচ তা করার আগেই দেখা যাচ্ছে কোনো কোনো শিল্পগ্রুপকে টার্গেট করে হয়রানি করা হচ্ছে। যেসব গ্রুপকে টার্গেট করা হচ্ছে দেশের মূল ধারার অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে তাঁরা শীর্ষে। তাঁদের উৎপাদনশীলতা, বিপণন ও বাজারব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রভাব পড়ে দেশের পুরো অর্থনীতিতে। তারা পণ্য আমদানি না করতে পারলে কিংবা ব্যবসা বন্ধ থাকলে সরকার রাজস্ব হারায়। মানুষ কাজ হারায়। অর্থনীতি প্রবৃদ্ধি হারায়। তাঁরা মনে করেন, এর প্রভাব অর্থনীতিতে দৃশ্যমান।

তাঁদের পরামর্শ, সরকারের উচিত শিল্পকে টিকিয়ে রেখে আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া। ভয়ভীতি, অ্যাকাউন্ট জব্দ, হুমকি-ধমকি, মামলা-হামলার কারণে পুরো ব্যবসা খাতে আস্থাহীনতা ভর করেছে। বড়দের ধরলে ছোটরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এতে পুরো অর্থনীতির গতিই শ্লথ হয়ে যায়। এতে বাজারে পণ্যের সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জিনিসপত্রের সংকট তৈরি হয়, দাম বাড়ে। সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়। এর পরিণতি আবার সরকারকেই পোহাতে হয়।

অভিযোগ করা হচ্ছে, ব্যবসায়ীদের সরকারের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারকে পেছন থেকে কোনো কোনো গোষ্ঠী বা চক্র ভুল চাল দিতে প্ররোচিত করছে। সরকারকে ‘ভুল চাল’ দিয়ে জনগণের বহুল প্রত্যাশায় পানি ঢেলে দেওয়ার অপকৌশলও হতে পারে।

একটি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দেশে ব্যবসাও নেই, বিনিয়োগও নেই। গত এক বছরে আমাদের অর্থনৈতিক অঞ্চলে একটি টাকাও বিনিয়োগ হয়নি। বিনিয়োগের প্রথম শর্তই হলো আস্থা। সেটি এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। সেটা যতক্ষণ পর্যন্ত শৃঙ্খলায় না ফিরবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিনিয়োগ হবে না। কথায় কথায় প্রতিজন ব্যবসায়ীকে দোসর আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মব করা হয়েছে।

তাঁদের তো ব্যবসার প্রয়োজনেই গত ১৫ বছর আগের সরকারের সঙ্গে কাজ করতে হয়েছে। মন্ত্রণালয়ে, বাংলাদেশ ব্যাংকে, এনবিআরে তাঁদের যেতে হয়েছে। ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের দোসর বানিয়ে সত্যিকার অর্থে ব্যবসারই ক্ষতি করা হয়েছে। হয়তো কোনো একটি অদৃশ্য শক্তি চেয়েছিল ব্যবসাটা নষ্ট হয়ে যাক। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে যদি বড় ব্যবসায়ী গ্রুপগুলোকে ডেকে বলত তাহলে পরিস্থিতি এত খারাপ হতো না। এখন এমন হয়েছে যে, ১০০ টাকা বিনিয়োগ করতে গিয়ে ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। তাহলে কেন হবে বিনিয়োগ?

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন
ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা