শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নির্বাচন কমিশনের প্রাসঙ্গিকতা, তার ক্ষমতায়ন, বাস্তবিক অর্থে তার নিরপেক্ষতা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়টি পর্যালোচনা-সমালোচনা, প্রচণ্ড তর্ক-বিতর্কের ঝড়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমে প্রদর্শিত ও সংবাদপত্রে আলোচিত হচ্ছে। ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের প্রস্তাব পেশ করেছে। এটা মন্দের ভালো। নির্বাচনে আসা যে কোনো অবস্থাতেই একটা রাজনৈতিক সংগঠনের জন্য কল্যাণকর এবং কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন থেকে দূরে থেকে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নেওয়া বা মদদ দেওয়া নিজের জন্যই কবর খোঁড়ার শামিল। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধি আসাটা তাদের সংগঠন এবং দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তিদায়ক। যেহেতু তারা রাষ্ট্রপতির প্রতি আস্থা প্রদর্শন করেছে, তাদের প্রস্তাবের ইতিবাচক দিকগুলো বিবেচনা করা রাষ্ট্রপতির নৈতিক দায়িত্ব।

এবারের নির্বাচনে বিএনপি আসতে বাধ্য। না এলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকেও মনে রাখতে হবে, বিএনপির নিবন্ধন রক্ষার খাতিরে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধ্যবাধকতার সুযোগ গ্রহণ করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থ হলে জনগণের আদালতের কাঠগড়ায় জবাবদিহিতার জন্য আসামি হিসেবে তাদের দণ্ডায়মান হতে হবে।

সুশীলসমাজের একটি অংশ জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণার তীব্র দাবি তুলছে। এখন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা একটি বিশেষ মহলের জন্য এতটাই উদ্দীপক যে দমে দমে তারা কহর পাড়ছেন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে কোনো অবস্থাতেই আন্ডারগ্রাউন্ডে ঠেলে দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসের দ্বার উন্মোচন করা সঠিক পদক্ষেপ হবে বলে আমি মনে করি না। আমাদের প্রতিবেশী ভারতবর্ষে মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রস্বীকৃত রাজনৈতিক দল। একটা বিড়ালকে যদি আপনি ঘর থেকে বের করতে চান, তাহলে একটা জানালা অন্তত খোলা রাখতে হবে, যাতে তার নির্গমনের সুযোগটি থাকে। জামায়াতকেও তেমনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক তৎপরতার বিরুদ্ধে বাজপাখির মতো তীক্ষ দৃষ্টি রাখতে হবে। সেই দৃষ্টির আঙ্গিকে যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড ষড়যন্ত্রের আবর্তের মধ্যে পড়ে, সেখানে সরকার ও প্রশাসনকে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিলে তাদের নেতা-কর্মীদের সম্পূর্ণ অস্তিত্ব তো বিনষ্ট করা যাবে না বা দেশ থেকে বিতাড়িতও করা সম্ভব নয়। প্রকাশ্য রাজনীতির সব পথ বন্ধ করে দিলে তারা গুপ্তপথে হাঁটা শুরু করবে। সেটি জঙ্গি-সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রচণ্ড বিভীষিকায় রূপান্তরিত হবে। জঙ্গি তৎপরতা, গুপ্তহত্যা ইসলামে হারাম। তা সত্ত্বেও ‘চোরে না শোনে ধর্মের বচন’। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলে আইএস, তালেবান, আল-কায়েদা প্রভৃতি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি সংগঠন সৃষ্টিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হবে।

আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলতে পারি, ১৯৭৩-এর নির্বাচনে ৪০ থেকে ৫০টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী না দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিলাম। বলেছিলাম, তাহলে জাসদ নেতৃত্ব আন্ডারগ্রাউন্ড তৎপরতা থেকে বেরিয়ে এসে জনগণের প্রতি দায়িত্বশীল থেকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়ায় উৎসাহিত হবে। আমি এও বলেছিলাম, সে ক্ষেত্রে জাসদের নেতৃত্বে বিরাট অংশ সিপিএমের মতো প্রকাশ্য রাজনীতিতে অংশ নেবে। তাদের আরও ক্ষুদ্র অংশ চারু মজুমদার ও কানু সান্যালের মতো আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকতে চাইলেও তাদের আঘাত করার ক্ষমতা প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাবে।

আমার প্রাণপ্রিয় নেতা মুজিব ভাই, আদর্শের প্রদীপ্ত সূর্য, যার বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সূর্যস্নাত হয়ে আমার রাজনৈতিক চেতনাকে সযত্নে লালন করি। হূদয়ের অনুভূতির পরতে পরতে যে চেতনার অনুরণন আমাকে উজ্জীবিত করে, উদ্বেলিত করে, আদর্শবিচ্যুতি দেখলে আওয়ামী লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করতে আমি কুণ্ঠাবোধ করি না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি, তারা অসাম্প্রদায়িকতা বলতে সব ধর্মের অবাধ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, ধর্মহীনতায় নয়। আমরা ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতা যেমন ঘৃণা করি, মুরতাদদেরও তেমন তীব্র বিরোধিতা করি। যারা ধর্মকে কটাক্ষ করে আত্মতৃপ্তি লাভ করে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষমাত্রই প্রতিক্রিয়াশীল ও স্বাধীনতাবিরোধী (!) ভাববার ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে, তাদের আমি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বার বার পাঠ করার অনুরোধ জানাব। ৭ মার্চের ১৮ মিনিটের বক্তব্যে তিনি চারবার ইনশা আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের প্রাক্কালে তিনি আবেগতাড়িত কণ্ঠে আমাকে বলেছিলেন, ‘এই সম্মেলনে যোগদান করা থেকে বিরত থেকে মুসলিম বিশ্ব থেকে আমি নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে পারি না। আমি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম অধ্যুষিত দেশের প্রধানমন্ত্রী। পাকিস্তান আমাকে স্বীকৃতি দেয়নি, তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো ‘স্বীকৃতির বাপ’।’

সম্প্রতি আমেরিকার নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করেছে তার মুসলিমবিরোধী উক্তি ও বক্তব্যের কারণে। আমেরিকার রাজনীতিতে বিগত ২৪০ বছরের ইতিহাসে বর্ণবিদ্বেষী দেখা গেছে, কিন্তু ধর্মবিদ্বেষী দেখা যায়নি। রাজনীতিতে ধর্মান্ধতা যেমন কূপমণ্ডূকতার নামান্তর, তেমন ধর্মের নামে অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা অগ্রহণযোগ্য। এটি সভ্যতার প্রতিবন্ধকতা এবং ন্যূনতম ঔদার্যের পরিপন্থী। ধর্ম মানুষকে কল্যাণের দিকে আহ্বান করে, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের ঔদার্যকে প্রকাশ করে। বিশেষ করে ইসলাম সব বিদাত পরিহার করে শান্তি-সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার এবং কূপমণ্ডূকতাকে পরিহার করার শিক্ষা দেয়। বিশ্বের সব দেশেই ধর্মের নামে কূপমণ্ডূকতা আছে এটা বলা যাবে না, কিন্তু কম বেশি সব দেশেই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল রয়েছে।

ইসলামে সত্যিকারের মুসলমান কখনো কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হতে পারে না। কারণ ইসলামে এটা নিষিদ্ধ। ইসলাম মানুষ ও অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, হিংসা, প্রতিহিংসাকে অগ্রাহ্য করে। ইসলাম অন্ধকার থেকে আলোর পথে ডাকে; আলো থেকে অন্ধকারে ঠেলে দেয় না। এই অম্লান সত্যটিকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিছু মুসলমানও যেমন বোঝে না, তেমন মুরতাদ মানসিকতার কিছু বুদ্ধিজীবী ইসলামের শাশ্বত সত্য অনুধাবন না করেই একটা কলুষিত মানসিকতা থেকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলোকে দেখেই ইসলামের সমালোচনা করে। ইদানীং বৈদ্যুতিক মাধ্যমে কোনো কোনো আলোচক ও উপস্থাপকের আলোচনা-সমালোচনা অবলোকন করে আমি এ কথাগুলো বলতে বাধ্য হচ্ছি।

এবার অন্য প্রসঙ্গে আসা যাক। আমি আজও নিবিড়ভাবে লক্ষ্য করি, ভারতের নির্বাচন পদ্ধতি ও গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কারণেই কোনো অস্ত্রভিত্তিক এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনীতি সেখানে সফল হয়নি। ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এই প্রথম বিজেপির এমন নিরঙ্কুশ বিজয়। এই নিদারুণ পরাজয় কী অকুণ্ঠ চিত্তে ও অবলীলাক্রমে কংগ্রেস মেনে নিল! এটিই কংগ্রেসের বিশেষত্ব ও গণতন্ত্র অনুশীলনের বাস্তব ফল। নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোয় সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মনমোহন সিং উপস্থিত থাকেন। সোনিয়া ও রাহুল সংসদে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন। আমি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে বৈধ ও জনপ্রতিনিধিত্বশীল হিসেবে স্বীকার করিনি। বিগত নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কারণেই ব্যক্তিশাসনের জগদ্দল পাথর জাতির ওপর চেপে বসে। এর দায়ভার কিছুটা হলেও বিএনপির ঘাড়ে বর্তায়। কারণ তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ অঘটনটি ঘটতে পারত না। সব প্রতিকূলতার মুখেও শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তারা পেত। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ক্ষমতাপ্রত্যাশী দল বিএনপি নারায়ণগঞ্জে মেয়র পদটি হারালেও সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্সিলর পেয়েছে। নির্বাচনে অংশ না নিলে এই প্রাপ্তিটুকুর সুযোগ ছিল না। সংসদে তাদের উপস্থিতি সরব করতে পারলেই গণতন্ত্র কিছুটা হলেও আনুষ্ঠানিকতা পেত। অবশ্য তারা যদি নিরবচ্ছিন্নভাবে সংসদ বর্জনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারত, তাহলে একটা সরব-সচল সংসদ থেকে জাতি গণতান্ত্রিক চর্চা ও অনুশীলনের আস্বাদন পেত। নির্বাচন কমিশনের কিতাবি ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু ক্ষমতা প্রয়োগের মতো ব্যক্তিত্ব ও মানসিকতার অভাব। জাতীয় স্বার্থের চেয়ে শেখ হাসিনার অনুগ্রহ ও অনুকম্পা লাভের প্রত্যাশায় শুধু নির্বাচন কমিশন কেন, গোটা প্রশাসনকেই বিকলাঙ্গ, দুর্দশাগ্রস্ত এবং পুরোপুরিভাবে অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। অভিশংসন আইনের কারণে বিচারিক ব্যবস্থাও আজ চাপের মুখে।

গণতন্ত্রের নামাবলি গায়ে দিয়ে এক ব্যক্তির শাসন যেমন স্বৈরাচারের জন্ম দেয়, তেমন ধর্মের নামে মানুষ হত্যাও আইয়ামে জাহেলিয়ার কারাগারে ইসলামকে অবরুদ্ধ করে। আমার প্রত্যাশা, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। ক্রান্তিলগ্নে নেতৃত্বের দায়িত্বশীল মানসিকতা জাতি একাগ্রচিত্তে কামনা করে।

মনে রাখতে হবে, শুধুই ক্ষমতার জন্য রাজনীতি নয়, জনগণ ও দেশের জন্য রাজনীতি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয় এবং সেটিই প্রান্তিক জনতার একান্ত কাম্য।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

একই দিনে হলে সমস্যা নেই
একই দিনে হলে সমস্যা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা
বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা

নগর জীবন

বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা
বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

আর্চারিতে হলো না সোনা জয়
আর্চারিতে হলো না সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর
বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি
সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি

মাঠে ময়দানে