শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নির্বাচন কমিশনের প্রাসঙ্গিকতা, তার ক্ষমতায়ন, বাস্তবিক অর্থে তার নিরপেক্ষতা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়টি পর্যালোচনা-সমালোচনা, প্রচণ্ড তর্ক-বিতর্কের ঝড়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমে প্রদর্শিত ও সংবাদপত্রে আলোচিত হচ্ছে। ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের প্রস্তাব পেশ করেছে। এটা মন্দের ভালো। নির্বাচনে আসা যে কোনো অবস্থাতেই একটা রাজনৈতিক সংগঠনের জন্য কল্যাণকর এবং কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন থেকে দূরে থেকে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নেওয়া বা মদদ দেওয়া নিজের জন্যই কবর খোঁড়ার শামিল। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধি আসাটা তাদের সংগঠন এবং দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তিদায়ক। যেহেতু তারা রাষ্ট্রপতির প্রতি আস্থা প্রদর্শন করেছে, তাদের প্রস্তাবের ইতিবাচক দিকগুলো বিবেচনা করা রাষ্ট্রপতির নৈতিক দায়িত্ব।

এবারের নির্বাচনে বিএনপি আসতে বাধ্য। না এলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকেও মনে রাখতে হবে, বিএনপির নিবন্ধন রক্ষার খাতিরে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধ্যবাধকতার সুযোগ গ্রহণ করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থ হলে জনগণের আদালতের কাঠগড়ায় জবাবদিহিতার জন্য আসামি হিসেবে তাদের দণ্ডায়মান হতে হবে।

সুশীলসমাজের একটি অংশ জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণার তীব্র দাবি তুলছে। এখন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা একটি বিশেষ মহলের জন্য এতটাই উদ্দীপক যে দমে দমে তারা কহর পাড়ছেন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে কোনো অবস্থাতেই আন্ডারগ্রাউন্ডে ঠেলে দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসের দ্বার উন্মোচন করা সঠিক পদক্ষেপ হবে বলে আমি মনে করি না। আমাদের প্রতিবেশী ভারতবর্ষে মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রস্বীকৃত রাজনৈতিক দল। একটা বিড়ালকে যদি আপনি ঘর থেকে বের করতে চান, তাহলে একটা জানালা অন্তত খোলা রাখতে হবে, যাতে তার নির্গমনের সুযোগটি থাকে। জামায়াতকেও তেমনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক তৎপরতার বিরুদ্ধে বাজপাখির মতো তীক্ষ দৃষ্টি রাখতে হবে। সেই দৃষ্টির আঙ্গিকে যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড ষড়যন্ত্রের আবর্তের মধ্যে পড়ে, সেখানে সরকার ও প্রশাসনকে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিলে তাদের নেতা-কর্মীদের সম্পূর্ণ অস্তিত্ব তো বিনষ্ট করা যাবে না বা দেশ থেকে বিতাড়িতও করা সম্ভব নয়। প্রকাশ্য রাজনীতির সব পথ বন্ধ করে দিলে তারা গুপ্তপথে হাঁটা শুরু করবে। সেটি জঙ্গি-সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রচণ্ড বিভীষিকায় রূপান্তরিত হবে। জঙ্গি তৎপরতা, গুপ্তহত্যা ইসলামে হারাম। তা সত্ত্বেও ‘চোরে না শোনে ধর্মের বচন’। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলে আইএস, তালেবান, আল-কায়েদা প্রভৃতি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি সংগঠন সৃষ্টিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হবে।

আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলতে পারি, ১৯৭৩-এর নির্বাচনে ৪০ থেকে ৫০টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী না দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিলাম। বলেছিলাম, তাহলে জাসদ নেতৃত্ব আন্ডারগ্রাউন্ড তৎপরতা থেকে বেরিয়ে এসে জনগণের প্রতি দায়িত্বশীল থেকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়ায় উৎসাহিত হবে। আমি এও বলেছিলাম, সে ক্ষেত্রে জাসদের নেতৃত্বে বিরাট অংশ সিপিএমের মতো প্রকাশ্য রাজনীতিতে অংশ নেবে। তাদের আরও ক্ষুদ্র অংশ চারু মজুমদার ও কানু সান্যালের মতো আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকতে চাইলেও তাদের আঘাত করার ক্ষমতা প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাবে।

আমার প্রাণপ্রিয় নেতা মুজিব ভাই, আদর্শের প্রদীপ্ত সূর্য, যার বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সূর্যস্নাত হয়ে আমার রাজনৈতিক চেতনাকে সযত্নে লালন করি। হূদয়ের অনুভূতির পরতে পরতে যে চেতনার অনুরণন আমাকে উজ্জীবিত করে, উদ্বেলিত করে, আদর্শবিচ্যুতি দেখলে আওয়ামী লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করতে আমি কুণ্ঠাবোধ করি না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি, তারা অসাম্প্রদায়িকতা বলতে সব ধর্মের অবাধ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, ধর্মহীনতায় নয়। আমরা ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতা যেমন ঘৃণা করি, মুরতাদদেরও তেমন তীব্র বিরোধিতা করি। যারা ধর্মকে কটাক্ষ করে আত্মতৃপ্তি লাভ করে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষমাত্রই প্রতিক্রিয়াশীল ও স্বাধীনতাবিরোধী (!) ভাববার ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে, তাদের আমি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বার বার পাঠ করার অনুরোধ জানাব। ৭ মার্চের ১৮ মিনিটের বক্তব্যে তিনি চারবার ইনশা আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের প্রাক্কালে তিনি আবেগতাড়িত কণ্ঠে আমাকে বলেছিলেন, ‘এই সম্মেলনে যোগদান করা থেকে বিরত থেকে মুসলিম বিশ্ব থেকে আমি নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে পারি না। আমি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম অধ্যুষিত দেশের প্রধানমন্ত্রী। পাকিস্তান আমাকে স্বীকৃতি দেয়নি, তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো ‘স্বীকৃতির বাপ’।’

সম্প্রতি আমেরিকার নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করেছে তার মুসলিমবিরোধী উক্তি ও বক্তব্যের কারণে। আমেরিকার রাজনীতিতে বিগত ২৪০ বছরের ইতিহাসে বর্ণবিদ্বেষী দেখা গেছে, কিন্তু ধর্মবিদ্বেষী দেখা যায়নি। রাজনীতিতে ধর্মান্ধতা যেমন কূপমণ্ডূকতার নামান্তর, তেমন ধর্মের নামে অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা অগ্রহণযোগ্য। এটি সভ্যতার প্রতিবন্ধকতা এবং ন্যূনতম ঔদার্যের পরিপন্থী। ধর্ম মানুষকে কল্যাণের দিকে আহ্বান করে, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের ঔদার্যকে প্রকাশ করে। বিশেষ করে ইসলাম সব বিদাত পরিহার করে শান্তি-সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার এবং কূপমণ্ডূকতাকে পরিহার করার শিক্ষা দেয়। বিশ্বের সব দেশেই ধর্মের নামে কূপমণ্ডূকতা আছে এটা বলা যাবে না, কিন্তু কম বেশি সব দেশেই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল রয়েছে।

ইসলামে সত্যিকারের মুসলমান কখনো কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হতে পারে না। কারণ ইসলামে এটা নিষিদ্ধ। ইসলাম মানুষ ও অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, হিংসা, প্রতিহিংসাকে অগ্রাহ্য করে। ইসলাম অন্ধকার থেকে আলোর পথে ডাকে; আলো থেকে অন্ধকারে ঠেলে দেয় না। এই অম্লান সত্যটিকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিছু মুসলমানও যেমন বোঝে না, তেমন মুরতাদ মানসিকতার কিছু বুদ্ধিজীবী ইসলামের শাশ্বত সত্য অনুধাবন না করেই একটা কলুষিত মানসিকতা থেকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলোকে দেখেই ইসলামের সমালোচনা করে। ইদানীং বৈদ্যুতিক মাধ্যমে কোনো কোনো আলোচক ও উপস্থাপকের আলোচনা-সমালোচনা অবলোকন করে আমি এ কথাগুলো বলতে বাধ্য হচ্ছি।

এবার অন্য প্রসঙ্গে আসা যাক। আমি আজও নিবিড়ভাবে লক্ষ্য করি, ভারতের নির্বাচন পদ্ধতি ও গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কারণেই কোনো অস্ত্রভিত্তিক এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনীতি সেখানে সফল হয়নি। ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এই প্রথম বিজেপির এমন নিরঙ্কুশ বিজয়। এই নিদারুণ পরাজয় কী অকুণ্ঠ চিত্তে ও অবলীলাক্রমে কংগ্রেস মেনে নিল! এটিই কংগ্রেসের বিশেষত্ব ও গণতন্ত্র অনুশীলনের বাস্তব ফল। নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোয় সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মনমোহন সিং উপস্থিত থাকেন। সোনিয়া ও রাহুল সংসদে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন। আমি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে বৈধ ও জনপ্রতিনিধিত্বশীল হিসেবে স্বীকার করিনি। বিগত নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কারণেই ব্যক্তিশাসনের জগদ্দল পাথর জাতির ওপর চেপে বসে। এর দায়ভার কিছুটা হলেও বিএনপির ঘাড়ে বর্তায়। কারণ তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ অঘটনটি ঘটতে পারত না। সব প্রতিকূলতার মুখেও শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তারা পেত। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ক্ষমতাপ্রত্যাশী দল বিএনপি নারায়ণগঞ্জে মেয়র পদটি হারালেও সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্সিলর পেয়েছে। নির্বাচনে অংশ না নিলে এই প্রাপ্তিটুকুর সুযোগ ছিল না। সংসদে তাদের উপস্থিতি সরব করতে পারলেই গণতন্ত্র কিছুটা হলেও আনুষ্ঠানিকতা পেত। অবশ্য তারা যদি নিরবচ্ছিন্নভাবে সংসদ বর্জনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারত, তাহলে একটা সরব-সচল সংসদ থেকে জাতি গণতান্ত্রিক চর্চা ও অনুশীলনের আস্বাদন পেত। নির্বাচন কমিশনের কিতাবি ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু ক্ষমতা প্রয়োগের মতো ব্যক্তিত্ব ও মানসিকতার অভাব। জাতীয় স্বার্থের চেয়ে শেখ হাসিনার অনুগ্রহ ও অনুকম্পা লাভের প্রত্যাশায় শুধু নির্বাচন কমিশন কেন, গোটা প্রশাসনকেই বিকলাঙ্গ, দুর্দশাগ্রস্ত এবং পুরোপুরিভাবে অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। অভিশংসন আইনের কারণে বিচারিক ব্যবস্থাও আজ চাপের মুখে।

গণতন্ত্রের নামাবলি গায়ে দিয়ে এক ব্যক্তির শাসন যেমন স্বৈরাচারের জন্ম দেয়, তেমন ধর্মের নামে মানুষ হত্যাও আইয়ামে জাহেলিয়ার কারাগারে ইসলামকে অবরুদ্ধ করে। আমার প্রত্যাশা, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। ক্রান্তিলগ্নে নেতৃত্বের দায়িত্বশীল মানসিকতা জাতি একাগ্রচিত্তে কামনা করে।

মনে রাখতে হবে, শুধুই ক্ষমতার জন্য রাজনীতি নয়, জনগণ ও দেশের জন্য রাজনীতি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয় এবং সেটিই প্রান্তিক জনতার একান্ত কাম্য।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা