শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নির্বাচন কমিশনের প্রাসঙ্গিকতা, তার ক্ষমতায়ন, বাস্তবিক অর্থে তার নিরপেক্ষতা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়টি পর্যালোচনা-সমালোচনা, প্রচণ্ড তর্ক-বিতর্কের ঝড়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমে প্রদর্শিত ও সংবাদপত্রে আলোচিত হচ্ছে। ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের প্রস্তাব পেশ করেছে। এটা মন্দের ভালো। নির্বাচনে আসা যে কোনো অবস্থাতেই একটা রাজনৈতিক সংগঠনের জন্য কল্যাণকর এবং কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন থেকে দূরে থেকে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নেওয়া বা মদদ দেওয়া নিজের জন্যই কবর খোঁড়ার শামিল। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধি আসাটা তাদের সংগঠন এবং দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তিদায়ক। যেহেতু তারা রাষ্ট্রপতির প্রতি আস্থা প্রদর্শন করেছে, তাদের প্রস্তাবের ইতিবাচক দিকগুলো বিবেচনা করা রাষ্ট্রপতির নৈতিক দায়িত্ব।

এবারের নির্বাচনে বিএনপি আসতে বাধ্য। না এলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকেও মনে রাখতে হবে, বিএনপির নিবন্ধন রক্ষার খাতিরে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধ্যবাধকতার সুযোগ গ্রহণ করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থ হলে জনগণের আদালতের কাঠগড়ায় জবাবদিহিতার জন্য আসামি হিসেবে তাদের দণ্ডায়মান হতে হবে।

সুশীলসমাজের একটি অংশ জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণার তীব্র দাবি তুলছে। এখন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা একটি বিশেষ মহলের জন্য এতটাই উদ্দীপক যে দমে দমে তারা কহর পাড়ছেন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে কোনো অবস্থাতেই আন্ডারগ্রাউন্ডে ঠেলে দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসের দ্বার উন্মোচন করা সঠিক পদক্ষেপ হবে বলে আমি মনে করি না। আমাদের প্রতিবেশী ভারতবর্ষে মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রস্বীকৃত রাজনৈতিক দল। একটা বিড়ালকে যদি আপনি ঘর থেকে বের করতে চান, তাহলে একটা জানালা অন্তত খোলা রাখতে হবে, যাতে তার নির্গমনের সুযোগটি থাকে। জামায়াতকেও তেমনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক তৎপরতার বিরুদ্ধে বাজপাখির মতো তীক্ষ দৃষ্টি রাখতে হবে। সেই দৃষ্টির আঙ্গিকে যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড ষড়যন্ত্রের আবর্তের মধ্যে পড়ে, সেখানে সরকার ও প্রশাসনকে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিলে তাদের নেতা-কর্মীদের সম্পূর্ণ অস্তিত্ব তো বিনষ্ট করা যাবে না বা দেশ থেকে বিতাড়িতও করা সম্ভব নয়। প্রকাশ্য রাজনীতির সব পথ বন্ধ করে দিলে তারা গুপ্তপথে হাঁটা শুরু করবে। সেটি জঙ্গি-সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রচণ্ড বিভীষিকায় রূপান্তরিত হবে। জঙ্গি তৎপরতা, গুপ্তহত্যা ইসলামে হারাম। তা সত্ত্বেও ‘চোরে না শোনে ধর্মের বচন’। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলে আইএস, তালেবান, আল-কায়েদা প্রভৃতি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি সংগঠন সৃষ্টিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হবে।

আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলতে পারি, ১৯৭৩-এর নির্বাচনে ৪০ থেকে ৫০টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী না দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিলাম। বলেছিলাম, তাহলে জাসদ নেতৃত্ব আন্ডারগ্রাউন্ড তৎপরতা থেকে বেরিয়ে এসে জনগণের প্রতি দায়িত্বশীল থেকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়ায় উৎসাহিত হবে। আমি এও বলেছিলাম, সে ক্ষেত্রে জাসদের নেতৃত্বে বিরাট অংশ সিপিএমের মতো প্রকাশ্য রাজনীতিতে অংশ নেবে। তাদের আরও ক্ষুদ্র অংশ চারু মজুমদার ও কানু সান্যালের মতো আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকতে চাইলেও তাদের আঘাত করার ক্ষমতা প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাবে।

আমার প্রাণপ্রিয় নেতা মুজিব ভাই, আদর্শের প্রদীপ্ত সূর্য, যার বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সূর্যস্নাত হয়ে আমার রাজনৈতিক চেতনাকে সযত্নে লালন করি। হূদয়ের অনুভূতির পরতে পরতে যে চেতনার অনুরণন আমাকে উজ্জীবিত করে, উদ্বেলিত করে, আদর্শবিচ্যুতি দেখলে আওয়ামী লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করতে আমি কুণ্ঠাবোধ করি না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি, তারা অসাম্প্রদায়িকতা বলতে সব ধর্মের অবাধ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, ধর্মহীনতায় নয়। আমরা ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতা যেমন ঘৃণা করি, মুরতাদদেরও তেমন তীব্র বিরোধিতা করি। যারা ধর্মকে কটাক্ষ করে আত্মতৃপ্তি লাভ করে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষমাত্রই প্রতিক্রিয়াশীল ও স্বাধীনতাবিরোধী (!) ভাববার ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে, তাদের আমি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বার বার পাঠ করার অনুরোধ জানাব। ৭ মার্চের ১৮ মিনিটের বক্তব্যে তিনি চারবার ইনশা আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের প্রাক্কালে তিনি আবেগতাড়িত কণ্ঠে আমাকে বলেছিলেন, ‘এই সম্মেলনে যোগদান করা থেকে বিরত থেকে মুসলিম বিশ্ব থেকে আমি নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে পারি না। আমি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম অধ্যুষিত দেশের প্রধানমন্ত্রী। পাকিস্তান আমাকে স্বীকৃতি দেয়নি, তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো ‘স্বীকৃতির বাপ’।’

সম্প্রতি আমেরিকার নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করেছে তার মুসলিমবিরোধী উক্তি ও বক্তব্যের কারণে। আমেরিকার রাজনীতিতে বিগত ২৪০ বছরের ইতিহাসে বর্ণবিদ্বেষী দেখা গেছে, কিন্তু ধর্মবিদ্বেষী দেখা যায়নি। রাজনীতিতে ধর্মান্ধতা যেমন কূপমণ্ডূকতার নামান্তর, তেমন ধর্মের নামে অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা অগ্রহণযোগ্য। এটি সভ্যতার প্রতিবন্ধকতা এবং ন্যূনতম ঔদার্যের পরিপন্থী। ধর্ম মানুষকে কল্যাণের দিকে আহ্বান করে, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের ঔদার্যকে প্রকাশ করে। বিশেষ করে ইসলাম সব বিদাত পরিহার করে শান্তি-সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার এবং কূপমণ্ডূকতাকে পরিহার করার শিক্ষা দেয়। বিশ্বের সব দেশেই ধর্মের নামে কূপমণ্ডূকতা আছে এটা বলা যাবে না, কিন্তু কম বেশি সব দেশেই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল রয়েছে।

ইসলামে সত্যিকারের মুসলমান কখনো কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হতে পারে না। কারণ ইসলামে এটা নিষিদ্ধ। ইসলাম মানুষ ও অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, হিংসা, প্রতিহিংসাকে অগ্রাহ্য করে। ইসলাম অন্ধকার থেকে আলোর পথে ডাকে; আলো থেকে অন্ধকারে ঠেলে দেয় না। এই অম্লান সত্যটিকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিছু মুসলমানও যেমন বোঝে না, তেমন মুরতাদ মানসিকতার কিছু বুদ্ধিজীবী ইসলামের শাশ্বত সত্য অনুধাবন না করেই একটা কলুষিত মানসিকতা থেকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলোকে দেখেই ইসলামের সমালোচনা করে। ইদানীং বৈদ্যুতিক মাধ্যমে কোনো কোনো আলোচক ও উপস্থাপকের আলোচনা-সমালোচনা অবলোকন করে আমি এ কথাগুলো বলতে বাধ্য হচ্ছি।

এবার অন্য প্রসঙ্গে আসা যাক। আমি আজও নিবিড়ভাবে লক্ষ্য করি, ভারতের নির্বাচন পদ্ধতি ও গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কারণেই কোনো অস্ত্রভিত্তিক এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনীতি সেখানে সফল হয়নি। ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এই প্রথম বিজেপির এমন নিরঙ্কুশ বিজয়। এই নিদারুণ পরাজয় কী অকুণ্ঠ চিত্তে ও অবলীলাক্রমে কংগ্রেস মেনে নিল! এটিই কংগ্রেসের বিশেষত্ব ও গণতন্ত্র অনুশীলনের বাস্তব ফল। নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোয় সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মনমোহন সিং উপস্থিত থাকেন। সোনিয়া ও রাহুল সংসদে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন। আমি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে বৈধ ও জনপ্রতিনিধিত্বশীল হিসেবে স্বীকার করিনি। বিগত নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কারণেই ব্যক্তিশাসনের জগদ্দল পাথর জাতির ওপর চেপে বসে। এর দায়ভার কিছুটা হলেও বিএনপির ঘাড়ে বর্তায়। কারণ তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ অঘটনটি ঘটতে পারত না। সব প্রতিকূলতার মুখেও শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তারা পেত। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ক্ষমতাপ্রত্যাশী দল বিএনপি নারায়ণগঞ্জে মেয়র পদটি হারালেও সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্সিলর পেয়েছে। নির্বাচনে অংশ না নিলে এই প্রাপ্তিটুকুর সুযোগ ছিল না। সংসদে তাদের উপস্থিতি সরব করতে পারলেই গণতন্ত্র কিছুটা হলেও আনুষ্ঠানিকতা পেত। অবশ্য তারা যদি নিরবচ্ছিন্নভাবে সংসদ বর্জনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারত, তাহলে একটা সরব-সচল সংসদ থেকে জাতি গণতান্ত্রিক চর্চা ও অনুশীলনের আস্বাদন পেত। নির্বাচন কমিশনের কিতাবি ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু ক্ষমতা প্রয়োগের মতো ব্যক্তিত্ব ও মানসিকতার অভাব। জাতীয় স্বার্থের চেয়ে শেখ হাসিনার অনুগ্রহ ও অনুকম্পা লাভের প্রত্যাশায় শুধু নির্বাচন কমিশন কেন, গোটা প্রশাসনকেই বিকলাঙ্গ, দুর্দশাগ্রস্ত এবং পুরোপুরিভাবে অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। অভিশংসন আইনের কারণে বিচারিক ব্যবস্থাও আজ চাপের মুখে।

গণতন্ত্রের নামাবলি গায়ে দিয়ে এক ব্যক্তির শাসন যেমন স্বৈরাচারের জন্ম দেয়, তেমন ধর্মের নামে মানুষ হত্যাও আইয়ামে জাহেলিয়ার কারাগারে ইসলামকে অবরুদ্ধ করে। আমার প্রত্যাশা, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। ক্রান্তিলগ্নে নেতৃত্বের দায়িত্বশীল মানসিকতা জাতি একাগ্রচিত্তে কামনা করে।

মনে রাখতে হবে, শুধুই ক্ষমতার জন্য রাজনীতি নয়, জনগণ ও দেশের জন্য রাজনীতি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয় এবং সেটিই প্রান্তিক জনতার একান্ত কাম্য।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫৩ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে