শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের নামাবলি নয়, অনুশীলন কাম্য

নির্বাচন কমিশনের প্রাসঙ্গিকতা, তার ক্ষমতায়ন, বাস্তবিক অর্থে তার নিরপেক্ষতা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিষয়টি পর্যালোচনা-সমালোচনা, প্রচণ্ড তর্ক-বিতর্কের ঝড়, বৈদ্যুতিক মাধ্যমে প্রদর্শিত ও সংবাদপত্রে আলোচিত হচ্ছে। ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের প্রস্তাব পেশ করেছে। এটা মন্দের ভালো। নির্বাচনে আসা যে কোনো অবস্থাতেই একটা রাজনৈতিক সংগঠনের জন্য কল্যাণকর এবং কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন থেকে দূরে থেকে অগণতান্ত্রিক সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নেওয়া বা মদদ দেওয়া নিজের জন্যই কবর খোঁড়ার শামিল। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধি আসাটা তাদের সংগঠন এবং দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তিদায়ক। যেহেতু তারা রাষ্ট্রপতির প্রতি আস্থা প্রদর্শন করেছে, তাদের প্রস্তাবের ইতিবাচক দিকগুলো বিবেচনা করা রাষ্ট্রপতির নৈতিক দায়িত্ব।

এবারের নির্বাচনে বিএনপি আসতে বাধ্য। না এলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকেও মনে রাখতে হবে, বিএনপির নিবন্ধন রক্ষার খাতিরে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধ্যবাধকতার সুযোগ গ্রহণ করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থ হলে জনগণের আদালতের কাঠগড়ায় জবাবদিহিতার জন্য আসামি হিসেবে তাদের দণ্ডায়মান হতে হবে।

সুশীলসমাজের একটি অংশ জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণার তীব্র দাবি তুলছে। এখন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা একটি বিশেষ মহলের জন্য এতটাই উদ্দীপক যে দমে দমে তারা কহর পাড়ছেন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে কোনো অবস্থাতেই আন্ডারগ্রাউন্ডে ঠেলে দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসের দ্বার উন্মোচন করা সঠিক পদক্ষেপ হবে বলে আমি মনে করি না। আমাদের প্রতিবেশী ভারতবর্ষে মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রস্বীকৃত রাজনৈতিক দল। একটা বিড়ালকে যদি আপনি ঘর থেকে বের করতে চান, তাহলে একটা জানালা অন্তত খোলা রাখতে হবে, যাতে তার নির্গমনের সুযোগটি থাকে। জামায়াতকেও তেমনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক তৎপরতার বিরুদ্ধে বাজপাখির মতো তীক্ষ দৃষ্টি রাখতে হবে। সেই দৃষ্টির আঙ্গিকে যেখানে তাদের কর্মকাণ্ড ষড়যন্ত্রের আবর্তের মধ্যে পড়ে, সেখানে সরকার ও প্রশাসনকে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিলে তাদের নেতা-কর্মীদের সম্পূর্ণ অস্তিত্ব তো বিনষ্ট করা যাবে না বা দেশ থেকে বিতাড়িতও করা সম্ভব নয়। প্রকাশ্য রাজনীতির সব পথ বন্ধ করে দিলে তারা গুপ্তপথে হাঁটা শুরু করবে। সেটি জঙ্গি-সন্ত্রাসী তৎপরতায় প্রচণ্ড বিভীষিকায় রূপান্তরিত হবে। জঙ্গি তৎপরতা, গুপ্তহত্যা ইসলামে হারাম। তা সত্ত্বেও ‘চোরে না শোনে ধর্মের বচন’। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করলে আইএস, তালেবান, আল-কায়েদা প্রভৃতি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি সংগঠন সৃষ্টিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হবে।

আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলতে পারি, ১৯৭৩-এর নির্বাচনে ৪০ থেকে ৫০টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী না দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিলাম। বলেছিলাম, তাহলে জাসদ নেতৃত্ব আন্ডারগ্রাউন্ড তৎপরতা থেকে বেরিয়ে এসে জনগণের প্রতি দায়িত্বশীল থেকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়ায় উৎসাহিত হবে। আমি এও বলেছিলাম, সে ক্ষেত্রে জাসদের নেতৃত্বে বিরাট অংশ সিপিএমের মতো প্রকাশ্য রাজনীতিতে অংশ নেবে। তাদের আরও ক্ষুদ্র অংশ চারু মজুমদার ও কানু সান্যালের মতো আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকতে চাইলেও তাদের আঘাত করার ক্ষমতা প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাবে।

আমার প্রাণপ্রিয় নেতা মুজিব ভাই, আদর্শের প্রদীপ্ত সূর্য, যার বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সূর্যস্নাত হয়ে আমার রাজনৈতিক চেতনাকে সযত্নে লালন করি। হূদয়ের অনুভূতির পরতে পরতে যে চেতনার অনুরণন আমাকে উজ্জীবিত করে, উদ্বেলিত করে, আদর্শবিচ্যুতি দেখলে আওয়ামী লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করতে আমি কুণ্ঠাবোধ করি না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি, তারা অসাম্প্রদায়িকতা বলতে সব ধর্মের অবাধ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, ধর্মহীনতায় নয়। আমরা ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতা যেমন ঘৃণা করি, মুরতাদদেরও তেমন তীব্র বিরোধিতা করি। যারা ধর্মকে কটাক্ষ করে আত্মতৃপ্তি লাভ করে এবং ধর্মপ্রাণ মানুষমাত্রই প্রতিক্রিয়াশীল ও স্বাধীনতাবিরোধী (!) ভাববার ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে, তাদের আমি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বার বার পাঠ করার অনুরোধ জানাব। ৭ মার্চের ১৮ মিনিটের বক্তব্যে তিনি চারবার ইনশা আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের প্রাক্কালে তিনি আবেগতাড়িত কণ্ঠে আমাকে বলেছিলেন, ‘এই সম্মেলনে যোগদান করা থেকে বিরত থেকে মুসলিম বিশ্ব থেকে আমি নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে পারি না। আমি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম অধ্যুষিত দেশের প্রধানমন্ত্রী। পাকিস্তান আমাকে স্বীকৃতি দেয়নি, তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো ‘স্বীকৃতির বাপ’।’

সম্প্রতি আমেরিকার নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করেছে তার মুসলিমবিরোধী উক্তি ও বক্তব্যের কারণে। আমেরিকার রাজনীতিতে বিগত ২৪০ বছরের ইতিহাসে বর্ণবিদ্বেষী দেখা গেছে, কিন্তু ধর্মবিদ্বেষী দেখা যায়নি। রাজনীতিতে ধর্মান্ধতা যেমন কূপমণ্ডূকতার নামান্তর, তেমন ধর্মের নামে অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা অগ্রহণযোগ্য। এটি সভ্যতার প্রতিবন্ধকতা এবং ন্যূনতম ঔদার্যের পরিপন্থী। ধর্ম মানুষকে কল্যাণের দিকে আহ্বান করে, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের ঔদার্যকে প্রকাশ করে। বিশেষ করে ইসলাম সব বিদাত পরিহার করে শান্তি-সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার এবং কূপমণ্ডূকতাকে পরিহার করার শিক্ষা দেয়। বিশ্বের সব দেশেই ধর্মের নামে কূপমণ্ডূকতা আছে এটা বলা যাবে না, কিন্তু কম বেশি সব দেশেই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল রয়েছে।

ইসলামে সত্যিকারের মুসলমান কখনো কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হতে পারে না। কারণ ইসলামে এটা নিষিদ্ধ। ইসলাম মানুষ ও অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, হিংসা, প্রতিহিংসাকে অগ্রাহ্য করে। ইসলাম অন্ধকার থেকে আলোর পথে ডাকে; আলো থেকে অন্ধকারে ঠেলে দেয় না। এই অম্লান সত্যটিকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিছু মুসলমানও যেমন বোঝে না, তেমন মুরতাদ মানসিকতার কিছু বুদ্ধিজীবী ইসলামের শাশ্বত সত্য অনুধাবন না করেই একটা কলুষিত মানসিকতা থেকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলোকে দেখেই ইসলামের সমালোচনা করে। ইদানীং বৈদ্যুতিক মাধ্যমে কোনো কোনো আলোচক ও উপস্থাপকের আলোচনা-সমালোচনা অবলোকন করে আমি এ কথাগুলো বলতে বাধ্য হচ্ছি।

এবার অন্য প্রসঙ্গে আসা যাক। আমি আজও নিবিড়ভাবে লক্ষ্য করি, ভারতের নির্বাচন পদ্ধতি ও গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কারণেই কোনো অস্ত্রভিত্তিক এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনীতি সেখানে সফল হয়নি। ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এই প্রথম বিজেপির এমন নিরঙ্কুশ বিজয়। এই নিদারুণ পরাজয় কী অকুণ্ঠ চিত্তে ও অবলীলাক্রমে কংগ্রেস মেনে নিল! এটিই কংগ্রেসের বিশেষত্ব ও গণতন্ত্র অনুশীলনের বাস্তব ফল। নির্বাচনোত্তর প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোয় সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মনমোহন সিং উপস্থিত থাকেন। সোনিয়া ও রাহুল সংসদে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন। আমি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে বৈধ ও জনপ্রতিনিধিত্বশীল হিসেবে স্বীকার করিনি। বিগত নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কারণেই ব্যক্তিশাসনের জগদ্দল পাথর জাতির ওপর চেপে বসে। এর দায়ভার কিছুটা হলেও বিএনপির ঘাড়ে বর্তায়। কারণ তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ অঘটনটি ঘটতে পারত না। সব প্রতিকূলতার মুখেও শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তারা পেত। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ক্ষমতাপ্রত্যাশী দল বিএনপি নারায়ণগঞ্জে মেয়র পদটি হারালেও সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্সিলর পেয়েছে। নির্বাচনে অংশ না নিলে এই প্রাপ্তিটুকুর সুযোগ ছিল না। সংসদে তাদের উপস্থিতি সরব করতে পারলেই গণতন্ত্র কিছুটা হলেও আনুষ্ঠানিকতা পেত। অবশ্য তারা যদি নিরবচ্ছিন্নভাবে সংসদ বর্জনের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারত, তাহলে একটা সরব-সচল সংসদ থেকে জাতি গণতান্ত্রিক চর্চা ও অনুশীলনের আস্বাদন পেত। নির্বাচন কমিশনের কিতাবি ক্ষমতা রয়েছে, কিন্তু ক্ষমতা প্রয়োগের মতো ব্যক্তিত্ব ও মানসিকতার অভাব। জাতীয় স্বার্থের চেয়ে শেখ হাসিনার অনুগ্রহ ও অনুকম্পা লাভের প্রত্যাশায় শুধু নির্বাচন কমিশন কেন, গোটা প্রশাসনকেই বিকলাঙ্গ, দুর্দশাগ্রস্ত এবং পুরোপুরিভাবে অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। অভিশংসন আইনের কারণে বিচারিক ব্যবস্থাও আজ চাপের মুখে।

গণতন্ত্রের নামাবলি গায়ে দিয়ে এক ব্যক্তির শাসন যেমন স্বৈরাচারের জন্ম দেয়, তেমন ধর্মের নামে মানুষ হত্যাও আইয়ামে জাহেলিয়ার কারাগারে ইসলামকে অবরুদ্ধ করে। আমার প্রত্যাশা, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। ক্রান্তিলগ্নে নেতৃত্বের দায়িত্বশীল মানসিকতা জাতি একাগ্রচিত্তে কামনা করে।

মনে রাখতে হবে, শুধুই ক্ষমতার জন্য রাজনীতি নয়, জনগণ ও দেশের জন্য রাজনীতি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয় এবং সেটিই প্রান্তিক জনতার একান্ত কাম্য।

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়