শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধর্মতত্ত্ব

আল্লাহকে নয় নিজেকেই ধোঁকা দেয় বান্দা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আল্লাহকে নয় নিজেকেই ধোঁকা দেয় বান্দা

বিশ্বব্যাপী আজ সাচ্চা মুমিনের বড় অভাব। ধর্মের প্রতিটি বিষয়ের মতো ইমান বা মুমিনের সংজ্ঞাও আমরা নিজেদের মতো বানিয়ে নিয়েছি।  তারপর ইসলাম ও ইবাদতকে কেটে-ছেঁটে মসজিদ-মাদ্রাসায় ঢুকিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে আলাদা করে ফেলেছি। ফলে আমাদের সমাজ এবং ধর্মীয় জীবনের সঙ্গে মিল তো দূরের কথা যোগাযোগও নেই। ঘুষ, সুদ, দুর্নীতির সঙ্গে মাখামাখি হয়ে যাচ্ছে। একজন বকধার্মিক শবেবরাত এলে পাক্কা মুসল্লি হয়ে যায়। শুক্রবার, রমজানের পহেলা দিন কিংবা ইজতেমার মাঠে আমাদের কপাল ঠেকানো দেখলে শয়তানও বিশ্বাস করবে না এ মানুষটাই গতকাল কিংবা একটু আগেও আকণ্ঠ আল্লাহর নাফরমানীতে ডুবেছিল। দুই দিনের দুনিয়ায় একটু ভালো থাকার জন্য, আল্লাহর নির্দেশের বাইরে গিয়ে বেপরোয়া জীবনযাপনের পর মুমিন মুসলমানের সুরত ধরে আমরা শুধু আল্লাহকে ধোঁকা দিচ্ছি না, ধোঁকা দিচ্ছি নিজেকেই। আল্লাহ বলছেন, ‘যে আমার শোকরিয়া আদায় করে সে নিজের জন্যই করে। আর যে বেপরোয়া জীবনযাপন করে সে নিজেকেই ধোঁকা দেয়। এতে আল্লাহর কোনো ক্ষতি নেই। কারণ তিনি তো অভাবমুক্ত ধনী।’ (সূরা লোকমান : ১২)। হে আমার পাঠক ভাই, মুমিন কোনো সুরতের নাম নয়, পোশাকের নামও নয়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কিংবা উদ্দেশ্যহীন কোনো অনুষ্ঠানের নাম নয়। অথচ আমরা এসব কাজকেই মুমিন মুসলমানের প্রথম ও প্রধান কাজ মনে করে থাকি। একজন মানুষ লম্বা দাড়ি, টুপি, পাগড়ি, পাঞ্জাবি পরলে কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করলে সে কোরআনে আঁকা মুসলমান হয়ে যায় না। কোরআনে আঁকা মুসলামান হতে হলে তাকে তার পাগড়ি এবং নামাজ-রোজার বাস্তব অনুশীলন করতে হবে। যেমন নামাজে আমরা ধনী-গরিব সবাই সমান এই শিক্ষা পাই। বাস্তবে এসে যদি আমরা এর চর্চা না করি তবে আমাদের নামাজই আমাদের জন্য জাহান্নামের কারণ হবে। এ কথাই কোরআন বলছে, ‘ধ্বংস ওইসব নামাজীর জন্য, যারা তাদের নামাজের চর্চা সম্পর্কে বেখবর।’ (সূরা মাউন : ৪)। এমনিভাবে রোজার শিক্ষা হলো আল্লাহতায়ালা সব কিছু দেখছেন। অতি গোপনে কিছু খেয়ে নিলেও তিনি দেখবেন। তাই আমরা রোজা যাতে না ভাঙে তাই শত কষ্ট হলেও কিছু খাই না। কিন্তু এ আমরাই আবার সুদ, ঘুষ কিংবা ধর্মের নামে ব্যবসা করার সময় এমন ভাব করি যেন আল্লাহ ওই মুহূর্তে অন্ধ হয়ে আছেন কিছুই দেখছেন। (নাউজুবিল্লাহ)। এক অফিসারকে দেখেছি তিনি রোজার মাসে দিনের বেলায় ঘুষ নেন না। যারা ঘুষ দেয় তাদের বলে, আমি রোজা আছি আপনারা আমার ড্রয়ারে টাকাটা রেখে যান। এ অফিসার ইফতারের পর ঘুষের টাকা স্পর্শ করেন। এ বেকুব অফিসারের কথা শুনে আপনারা হাসছেন? আমি তো মনে করি আমাদের অবস্থা তারচেয়ে কোনো অংশে কম নয়। আমরাও তো রোজা এবং রোজার বাইরের জীবনে আকাশ-পাতাল পার্থক্য করে জীবনযাপন করেছি। জাকাত এবং হজের অবস্থাও তাই। স্বাধীনতার এত বছর পর্যন্ত আমরা জাকাত দিচ্ছি, কিন্তু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনতে পারছি না দেশে। এ কথাই প্রমাণ করে আমাদের জাকাত কোরআনের জাকাত হচ্ছে না। হচ্ছে না সাহাবিদের জাকাত। সুতরাং এ জাকাত দিয়ে না মুমিন হওয়া যাবে, না মুসলমান হওয়া যাবে। হজ সম্পর্কে একটু বলি। একজন হাজী দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মৃত মানুষের মতো আল্লাহর কাছে হাজিরা দেয়। কিন্তু এই হাজী যখন হজ থেকে ফিরে আসে, তখন তার আর মৃত অবস্থা থাকে না। থাকে না আল্লাহর ডাকে ‘লাব্বাইক’ বলার তাগিদও। হজ থেকে ফিরে তিনি ভাবতে থাকেন আমি তো গুনাহমুক্ত হয়ে গেছি। সুতরাং পাপের রাজত্বে আরও কিছু দিন বিচরণ করে নিই। তারপর আবার গিয়ে কাবা তওয়াফ করে গুনাহ মাফ করিয়ে নেব। পাঠক ভাই আপনারাই বলুন, এই ব্যক্তির হজ কি কোরআনের হজ হয়েছে? এই ব্যক্তি কি হজের হাকিকত বুঝতে পেরেছেন। যদি পারতেন তবে হজ ফেরত তিনি জান্নাতি জীবনযাপন করতেন। তার আত্মা থেকে জান্নাতি খুশবু ছড়িয়ে পড়ত সমাজ ও দেশে।

শুরু করেছিলাম ইমান নিয়ে। কিন্তু অন্যান্য বিষয়ও চলে এসেছে। মূলত পাঁচ খুঁটির ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে আপনার আমার ধর্ম ইসলাম। আজকের মুসলমানদের কাছে কত দুর্বল খুঁটিগুলো। অথচ বাহ্যিক কিছু অনুষ্ঠান পালন করে ভাবছি আমাদের ধর্ম তো অনেক মজবুত। আসুন দেখি রসুল (সা.) কী বলেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, কেউ মুমিন হওয়ার ইচ্ছা করলে কিংবা মুমিনের বেশ ধারণ করলেই সে মুমিন হবে না। মুমিন হওয়ার জন্য ধর্মের প্রতিটি বিষয় তাকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।’ রসুল (সা.) মূলত, ‘ইয়া আইয়ু হাল্লাজিনা আমানু ওয়া আমিলুস সালিহাত’-এর প্রতিধ্বনি করেছেন। বিশ্বাসের সঙ্গে কর্মে পরিণত করার নামই ইমান এবং ইসলাম। রোজা অবস্থায় কিছু খেলে আল্লাহ দেখে ফেলবেন— এ বিশ্বাস করে বসে থাকলেই কেউ কোরআনের মুমিন মুসলমান হতে পারবে না। তাকে রোজা রাখতে হবে। সারা দিন না খেয়ে কষ্ট করতে হবে। এরপর বাস্তব জীবনে আল্লাহ দেখছেন— এর চর্চা করতে হবে। এ চর্চা শুধু রমজান মাসে নয় বছরব্যাপী, জীবনব্যাপী করতে হবে। তারপর মৃত্যুর সময় তাকে ডাকা হবে ‘ইয়া আইয়াতু হান্নাফসুল মুতমাইন্না’ বলে।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসটি অর্থাৎ বিশ্বাসের সঙ্গে কর্মের সম্পর্ক— এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত উল্লেখ করেই শেষ করছি। আল্লাহ বলছেন, ‘সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হলো এই যে, ইমান আনবে আল্লাহর ওপর, কিয়ামত দিবসের ওপর, ফেরেশতাদের ওপর এবং সব নবী-রসুলের ওপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে অত্মীয়স্বজন, এতিম-মিসকিন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্য। আর যারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করে, জাকাত দান করে এবং যারা প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য ধারণকারী,  তারাই হলো সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেজগার।’ (সূরা বাকারা : ১৭৭)।    

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক