শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধর্মতত্ত্ব

আল্লাহকে নয় নিজেকেই ধোঁকা দেয় বান্দা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আল্লাহকে নয় নিজেকেই ধোঁকা দেয় বান্দা

বিশ্বব্যাপী আজ সাচ্চা মুমিনের বড় অভাব। ধর্মের প্রতিটি বিষয়ের মতো ইমান বা মুমিনের সংজ্ঞাও আমরা নিজেদের মতো বানিয়ে নিয়েছি।  তারপর ইসলাম ও ইবাদতকে কেটে-ছেঁটে মসজিদ-মাদ্রাসায় ঢুকিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে আলাদা করে ফেলেছি। ফলে আমাদের সমাজ এবং ধর্মীয় জীবনের সঙ্গে মিল তো দূরের কথা যোগাযোগও নেই। ঘুষ, সুদ, দুর্নীতির সঙ্গে মাখামাখি হয়ে যাচ্ছে। একজন বকধার্মিক শবেবরাত এলে পাক্কা মুসল্লি হয়ে যায়। শুক্রবার, রমজানের পহেলা দিন কিংবা ইজতেমার মাঠে আমাদের কপাল ঠেকানো দেখলে শয়তানও বিশ্বাস করবে না এ মানুষটাই গতকাল কিংবা একটু আগেও আকণ্ঠ আল্লাহর নাফরমানীতে ডুবেছিল। দুই দিনের দুনিয়ায় একটু ভালো থাকার জন্য, আল্লাহর নির্দেশের বাইরে গিয়ে বেপরোয়া জীবনযাপনের পর মুমিন মুসলমানের সুরত ধরে আমরা শুধু আল্লাহকে ধোঁকা দিচ্ছি না, ধোঁকা দিচ্ছি নিজেকেই। আল্লাহ বলছেন, ‘যে আমার শোকরিয়া আদায় করে সে নিজের জন্যই করে। আর যে বেপরোয়া জীবনযাপন করে সে নিজেকেই ধোঁকা দেয়। এতে আল্লাহর কোনো ক্ষতি নেই। কারণ তিনি তো অভাবমুক্ত ধনী।’ (সূরা লোকমান : ১২)। হে আমার পাঠক ভাই, মুমিন কোনো সুরতের নাম নয়, পোশাকের নামও নয়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কিংবা উদ্দেশ্যহীন কোনো অনুষ্ঠানের নাম নয়। অথচ আমরা এসব কাজকেই মুমিন মুসলমানের প্রথম ও প্রধান কাজ মনে করে থাকি। একজন মানুষ লম্বা দাড়ি, টুপি, পাগড়ি, পাঞ্জাবি পরলে কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করলে সে কোরআনে আঁকা মুসলমান হয়ে যায় না। কোরআনে আঁকা মুসলামান হতে হলে তাকে তার পাগড়ি এবং নামাজ-রোজার বাস্তব অনুশীলন করতে হবে। যেমন নামাজে আমরা ধনী-গরিব সবাই সমান এই শিক্ষা পাই। বাস্তবে এসে যদি আমরা এর চর্চা না করি তবে আমাদের নামাজই আমাদের জন্য জাহান্নামের কারণ হবে। এ কথাই কোরআন বলছে, ‘ধ্বংস ওইসব নামাজীর জন্য, যারা তাদের নামাজের চর্চা সম্পর্কে বেখবর।’ (সূরা মাউন : ৪)। এমনিভাবে রোজার শিক্ষা হলো আল্লাহতায়ালা সব কিছু দেখছেন। অতি গোপনে কিছু খেয়ে নিলেও তিনি দেখবেন। তাই আমরা রোজা যাতে না ভাঙে তাই শত কষ্ট হলেও কিছু খাই না। কিন্তু এ আমরাই আবার সুদ, ঘুষ কিংবা ধর্মের নামে ব্যবসা করার সময় এমন ভাব করি যেন আল্লাহ ওই মুহূর্তে অন্ধ হয়ে আছেন কিছুই দেখছেন। (নাউজুবিল্লাহ)। এক অফিসারকে দেখেছি তিনি রোজার মাসে দিনের বেলায় ঘুষ নেন না। যারা ঘুষ দেয় তাদের বলে, আমি রোজা আছি আপনারা আমার ড্রয়ারে টাকাটা রেখে যান। এ অফিসার ইফতারের পর ঘুষের টাকা স্পর্শ করেন। এ বেকুব অফিসারের কথা শুনে আপনারা হাসছেন? আমি তো মনে করি আমাদের অবস্থা তারচেয়ে কোনো অংশে কম নয়। আমরাও তো রোজা এবং রোজার বাইরের জীবনে আকাশ-পাতাল পার্থক্য করে জীবনযাপন করেছি। জাকাত এবং হজের অবস্থাও তাই। স্বাধীনতার এত বছর পর্যন্ত আমরা জাকাত দিচ্ছি, কিন্তু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনতে পারছি না দেশে। এ কথাই প্রমাণ করে আমাদের জাকাত কোরআনের জাকাত হচ্ছে না। হচ্ছে না সাহাবিদের জাকাত। সুতরাং এ জাকাত দিয়ে না মুমিন হওয়া যাবে, না মুসলমান হওয়া যাবে। হজ সম্পর্কে একটু বলি। একজন হাজী দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মৃত মানুষের মতো আল্লাহর কাছে হাজিরা দেয়। কিন্তু এই হাজী যখন হজ থেকে ফিরে আসে, তখন তার আর মৃত অবস্থা থাকে না। থাকে না আল্লাহর ডাকে ‘লাব্বাইক’ বলার তাগিদও। হজ থেকে ফিরে তিনি ভাবতে থাকেন আমি তো গুনাহমুক্ত হয়ে গেছি। সুতরাং পাপের রাজত্বে আরও কিছু দিন বিচরণ করে নিই। তারপর আবার গিয়ে কাবা তওয়াফ করে গুনাহ মাফ করিয়ে নেব। পাঠক ভাই আপনারাই বলুন, এই ব্যক্তির হজ কি কোরআনের হজ হয়েছে? এই ব্যক্তি কি হজের হাকিকত বুঝতে পেরেছেন। যদি পারতেন তবে হজ ফেরত তিনি জান্নাতি জীবনযাপন করতেন। তার আত্মা থেকে জান্নাতি খুশবু ছড়িয়ে পড়ত সমাজ ও দেশে।

শুরু করেছিলাম ইমান নিয়ে। কিন্তু অন্যান্য বিষয়ও চলে এসেছে। মূলত পাঁচ খুঁটির ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে আপনার আমার ধর্ম ইসলাম। আজকের মুসলমানদের কাছে কত দুর্বল খুঁটিগুলো। অথচ বাহ্যিক কিছু অনুষ্ঠান পালন করে ভাবছি আমাদের ধর্ম তো অনেক মজবুত। আসুন দেখি রসুল (সা.) কী বলেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, কেউ মুমিন হওয়ার ইচ্ছা করলে কিংবা মুমিনের বেশ ধারণ করলেই সে মুমিন হবে না। মুমিন হওয়ার জন্য ধর্মের প্রতিটি বিষয় তাকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।’ রসুল (সা.) মূলত, ‘ইয়া আইয়ু হাল্লাজিনা আমানু ওয়া আমিলুস সালিহাত’-এর প্রতিধ্বনি করেছেন। বিশ্বাসের সঙ্গে কর্মে পরিণত করার নামই ইমান এবং ইসলাম। রোজা অবস্থায় কিছু খেলে আল্লাহ দেখে ফেলবেন— এ বিশ্বাস করে বসে থাকলেই কেউ কোরআনের মুমিন মুসলমান হতে পারবে না। তাকে রোজা রাখতে হবে। সারা দিন না খেয়ে কষ্ট করতে হবে। এরপর বাস্তব জীবনে আল্লাহ দেখছেন— এর চর্চা করতে হবে। এ চর্চা শুধু রমজান মাসে নয় বছরব্যাপী, জীবনব্যাপী করতে হবে। তারপর মৃত্যুর সময় তাকে ডাকা হবে ‘ইয়া আইয়াতু হান্নাফসুল মুতমাইন্না’ বলে।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসটি অর্থাৎ বিশ্বাসের সঙ্গে কর্মের সম্পর্ক— এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত উল্লেখ করেই শেষ করছি। আল্লাহ বলছেন, ‘সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হলো এই যে, ইমান আনবে আল্লাহর ওপর, কিয়ামত দিবসের ওপর, ফেরেশতাদের ওপর এবং সব নবী-রসুলের ওপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে অত্মীয়স্বজন, এতিম-মিসকিন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্য। আর যারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করে, জাকাত দান করে এবং যারা প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য ধারণকারী,  তারাই হলো সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেজগার।’ (সূরা বাকারা : ১৭৭)।    

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক