শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ভারতে অসহিষ্ণুতা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে অসহিষ্ণুতা

কিছুদিন আগে পদ্মাবতী ছবির শুটিং এ বিখ্যাত পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভান্সালিকে শারীরিক আক্রমণ করেছে ‘রাজপুত কারনি সেনা’ নামের একটি দল। ছবিতে পদ্মাবতীর সঙ্গে আলাউদ্দিন খিলজির ঘনিষ্ঠতা দেখানো হচ্ছে, এটা তাদের পছন্দ হচ্ছে না। সঞ্জয় ইতিহাস বদলে দিচ্ছেন, অভিযোগ এখানেই। ঐতিহাসিক চরিত্র নিয়ে বই লিখতে গেলে, বা ছবি আঁকতে গেলে, বা চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে গেলে লেখক, শিল্পী, চিত্রপরিচালকরা খানিকটা নিজের কল্পনা মেশানই। এ নতুন কিছু নয়। দোষ সঞ্জয় লীলার নয়।  শিল্পীর স্বাধীনতা হরণ করে নিলে আর যাই তৈরি হোক, শিল্প তৈরি হয় না। পদ্মাবতীর কথা ইতিহাসে আছে, কিন্তু পদ্মাবতী নামে বাস্তবে আদৌ কেউ ছিল কি না এ নিয়ে অনেক ইতিহাসবিদেরই যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কয়েক মাস আগে চিত্র পরিচালক করন জহরের ওপরও হামলা হয়েছে। কেন তাঁর ‘এ দিল হ্যায় মুশকিল’ ছবিতে ফওহাদ খান নামের এক পাকিস্তানি অভিনেতাকে নেওয়া হলো, এ নিয়ে আপত্তি ‘মহারাষ্ট্র নভনির্মাণ সেনা’ নামের একটি দলের। দেশি অভিনেতা থাকতে পাকিস্তানের মতো শত্রু দেশ থেকে কেন অভিনেতা আনতে হয়, যখন পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনারা মরছে? করন জহরের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ওরা। করন জহর প্রতিজ্ঞা করেছেন তাঁর ছবিতে তিনি আর পাকিস্তানি অভিনেতা নেবেন না। জানি না সঞ্জয় লীলা ভান্সালিও আতঙ্কে ডুবে আছেন কিনা, তিনিও তাঁর ছবির গল্প বদলে দিতে বাধ্য হচ্ছেন কিনা।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফান্দাবিস তাঁর অফিসেই করন জহর আর ‘মহারাষ্ট্র নভনির্মাণ সেনা’র দল-প্রধান রাজ থেকারের সঙ্গে একটি মিটিংএর ব্যবস্থা করিয়ে দিয়েছিলেন। ওই মিটিং-এ রাজ থেকারে করন জহরকে বলেছেন ভারতীয় সেনার তহবিলে পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে। এসব হামলার জন্য রাজপুত কার্নি সেনার বা মহারাষ্ট্র নভনির্মাণ সেনার কেউ গ্রেফতার হয়নি। না হিন্দু কট্টরপন্থী, না মুসলিম কট্টরপন্থী— কাউকে তাদের অপকর্মের জন্য শাস্তি দেওয়া হয় না। আমার ওপরও হামলা হয়েছে, হামলা করেছে মুসলিম কট্টরপন্থী। তারাও শাহেনশাহর মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে।

কট্টরপন্থীরা মানুষের বাক স্বাধীনতায় এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে যে রাজনীতিকরা ক্ষমতায় এসেছেন, তাঁরা কী করে গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র বাক স্বাধীনতা লঙ্ঘন করার স্পর্ধা করেন? ভারতের বেশ কজন মুখ্যমন্ত্রী তাই করছেন। মুখ্যমন্ত্রীরাই যদি ধর্মীয় মৌলবাদীদের বা কট্টরপন্থীদের, যতই তারা অন্যায় করুক, সমর্থন করেন, ভিন্ন মতের মানুষেরা তবে যাবেন কোথায়? শিল্পী সাহিত্যিকরা করবেন কী? আমার ব্যাপারেই দেখেছি, পশ্চিমবঙ্গের কিছু ধর্মান্ধ উগ্রপন্থী ‘তসলিমা গো ব্যাক’ বলে চেঁচালো, অমনি মুখ্যমন্ত্রী তসলিমাকে বের করে দিলেন রাজ্য থেকে, শুধু তাই নয়, বাক-স্বাধীনতা বিরোধী কট্টরপন্থীদের গলায় মালা পরিয়ে দিলেন। সরকার বদল হয়েছে, কিন্তু মালা পরানো বন্ধ হয়নি।

 

 

এর আগেও ২০১০ সালে শাহ্রুখ খানের ‘আমার নাম খান’ ছবি নিয়েও ঝামেলা করেছিল কট্টরপন্থী হিন্দু দল ‘শিব সেনা’। শাহ্রুখ তাঁর আই পি এল-এ পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের নিতে চেয়েছিলেন, সে কারণেই রাগ। এম এফ হুসেনকে হিন্দু মৌলবাদীদের অত্যাচারে পালিয়ে যেতে হয়েছে দেশ ছেড়ে। হুসেনের দোষ, সরস্বতীর ছবি আঁকার সময় তাঁর গায়ে তিনি কাপড় পরাননি। নারীর সম্ভ্রম নিয়ে যাদের এত মাথাব্যথা তারা কিন্তু এত যে ধর্ষণ আর খুন খারাবির শিকার হচ্ছে মেয়েরা, তার প্রতিবাদে মোটেও ঝাঁপিয়ে পড়ে না। দেবীর কাপড় কোনও শিল্পীর অধিকার নেই খোলার, কিন্তু পুরুষের অধিকার আছে রক্তমাংসের নারীর কাপড় ঘরে বাইরে খুলে ফেলার এবং ধর্ষণ করার!

জয়পুর লিটারেচার ফেস্টিভ্যালে আমি গিয়েছি এ খবর শুনেই এই সেদিন কিছু মুসলিম মৌলবাদী জড়ো হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিল ‘তসলিমা গো ব্যাক’ বলে। তাদের দাবি তসলিমা তার ‘লজ্জা’ নামের বইয়ে ইসলামকে, ইসলামের নবীকে অপমান করেছে। সুতরাং লিটারেচার ফেস্টিভ্যালে তসলিমার যোগ দেওয়া চলবে না। আমার লেখা কোনও বই-ই যে রাজস্থানী মুসলিম মৌলবাদীরা পড়েনি, এ আমি নিশ্চিত। লজ্জা বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার কাহিনী, তাদের নিরাপত্তাহীনতার আর দেশত্যাগের কাহিনী।

লজ্জায় ইসলাম নিয়ে কোনও বাক্য নেই, ইসলামের নবী নিয়ে তো নেইই। লজ্জা না পড়েই, লজ্জার গল্প না জেনেই লেখকের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আসা মুসলমানেরা ভণ্ড তো বটেই, পাঁড় মিথ্যুকও। এদের কাছেই ভারতের অসৎ রাজনীতিকদের মতো মাথা নোয়ালেন লিটারেচার ফেস্টিভ্যালের পরিচালক। বলে দিলেন, যেহেতু মুসলিমরা চান না তসলিমা ফেস্টিভ্যালে আসুক, তসলিমাকে তাঁরা আর কখনও আমন্ত্রণ জানাবেন না। ব্যস, সমস্যা মিটে গেল। কিন্তু সমস্যা কি এভাবে মেটে? এভাবে বাক স্বাধীনতা আরও বেশি লঙ্ঘিত হয়, এভাবে মৌলবাদীদের বাক স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকাণ্ডে বিস্তর আস্কারা দেওয়া হয়। জয়পুর লিট ফেস্টে কিন্তু হিন্দু মৌলবাদী দল ‘আর এস এস’-এর ডাকসাইটে দুই নেতা অংশগ্রহণ করেছিলেন, ওঁরা হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করতে চান, যে রাষ্ট্রে মুসলমানদের জায়গা নেই, জায়গা থাকলেও অধিকার খুব বেশি নেই। এই হিন্দুত্ববাদী আর এস এসের নেতাদের উপস্থিতির বিরুদ্ধে কিন্তু মুসলিম মৌলবাদীরা প্রতিবাদ করেনি, করেছে আমার উপস্থিতির বিরুদ্ধে। হিন্দুরা অত্যাচারিত হলে যেমন আমি হিন্দুর পাশে দাঁড়াই, মুসলমানরা অত্যাচারিত হলেও একইভাবে মুসলমানদের পাশে দাঁড়াই। ওই মৌলবাদীদের মানবাধিকারের জন্য আমিও লড়বো। কিন্তু কেন মৌলবাদীরা মুসলিমদের শত্রুর বিরুদ্ধে স্লোগান না দিয়ে আমার বিরুদ্ধে দেয়? এর উত্তর খুব সোজা। কারণ আমার বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে তাই করলেও, আমাকে তাড়ালে, আমার মাথার দাম ঘোষণা করলে কারও কোনও শাস্তি হয় না, কেউই তাদের বর্বরতার প্রতিবাদ করে না, সবাই মেনে নেয় বর্বরদের দাবি, দাবি না মানলেও মুখ বুজে থাকে। সঞ্জয় লীলা ভান্সালির ওপর হামলার প্রতিবাদ প্রায় সব শিল্পী সাহিত্যিকই করেছেন, কিন্তু তসলিমার বাক স্বাধীনতার পক্ষে কেউ দাঁড়ায় না। সম্ভবত এর একটিই কারণ, হিন্দু মৌলবাদীদের চেয়ে মুসলিম মৌলবাদীদের মানুষ ভয় পায় বেশি। রাজনীতিকদের অবশ্য মুসলিমদের ভোট আদায় করার জন্য মুসলিম মৌলবাদীদের কাছে হাত পাতার অভ্যেস আছে, তাদের খুশি করার জন্য রাজনীতিকরা হেন কাজ নেই করেন না।

হিন্দু এবং মুসলমান মৌলবাদী— দুটোই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে ভারতবর্ষে। চিরকালই তাদের অস্তিত্ব ছিল, কখনও কখনও ভয়ঙ্করভাবেই ছিল, তবে শিল্পী সাহিত্যিকদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তারা আজকাল ত্রিশূল আর তলোয়ার হাতে বেপরোয়া দাঁড়িয়েছে। এদের যদি পরাস্ত করা না হয়, তবে সমাজ পরাস্ত হবে। ধর্মের শাসন কায়েম হবে। ক্রমশ পেছনে হাঁটবে ভবিষ্যৎ, ক্রমশ অতীতের দিকে যাবে। অন্ধকার যুগের দিকে যাবে।

মনে হচ্ছে পৃথিবীজুড়েই ধর্মান্ধ আর মৌলবাদীদের জয়জয়কার! আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তো বলেছেন, তিনি বিবর্তনে বিশ্বাস করেন না, বিশ্বাস করেন বাইবেলের রূপকথায়। ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার দিন এবার ছ’জন ক্রিশ্চান ধর্মগুরু ভাষণ দিয়েছেন। আমেরিকার অন্য কোনও প্রেসিডেন্টের উদ্বোধনীতে এত বেশি ধর্মগুরুকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এমন নারীবিদ্বেষী, বর্ণবাদী, আগাগোড়া ব্যবসায়ী কোনও লোক কোনওদিন প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নির্বাচন করেননি, জেতেনওনি। ক্ষমতায় এসেই সাতটি মুসলিম দেশের মানুষের জন্য আমেরিকায় ঢোকা নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন ট্রাম্প। ওই মুসলিম দেশগুলোতে প্রচুর সেক্যুলার, প্রগতিশীল মানুষ আছেন, নিরীহ মুসলমান আছেন। তাদের চলাফেরার স্বাধীনতা কেন নষ্ট করবেন ট্রাম্প? দুর্নাম হচ্ছে ট্রাম্পের।  কিন্তু মনে হচ্ছে না এতে কিছু তাঁর যায় আসে।

ইউরোপেও জনপ্রিয় হচ্ছে কট্টর ডানপন্থী।  অসহিষ্ণুতা চারদিকে। কিন্তু সভ্যতা বজায় রাখতে গেলে চরমপন্থী সব মতবাদকে অবজ্ঞা করতে হবে বা অগ্রাহ্য করতে হবে। চরমপন্থীর সঙ্গে উদারপন্থীর বন্ধুত্ব চলে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন