শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

পৃথিবী বদলে গেছে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী বদলে গেছে?

সকালে চা পান করতে করতে পত্রিকা পড়ার যে অভ্যেস ছিল, লক্ষ করছি, সেটি কমে যাচ্ছে। রাতে টেলিভিশনে খবর দেখার অভ্যেসটাও ধীরে ধীরে কমছে। আজকাল বরং সকালের চা হাতে নিয়ে অনলাইন পত্রপত্রিকা, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস্যাপ ইত্যাদি থেকেই জেনে নিই জগতে কী ঘটছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও দেখলাম সেদিন, বাংলাদেশের কোনও একটি গ্রামে প্রায় আশি বছরের এক বুড়োর সঙ্গে উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। মেয়েটি চিৎকার করে মা-বাবা-ভাইদের জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। মেয়েটি যেতে চাইছে না বুড়োর সঙ্গে। কিন্তু বাবা আর ভাই মেয়েটিকে একরকম টেনেহিঁচড়েই বুড়োর গাড়িতে উঠিয়ে দিল। দেখে খুব কষ্ট হচ্ছিল আমার। মেয়েটির আত্মীয়রা কী করে এই বিয়ে ঘটতে দিল! অনেকেই বলেছে, টাকার বিনিময় ছাড়া এটি হওয়া সম্ভব নয়। সোজা কথা, মেয়েকে বুড়োর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। খুব যে লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে মেয়ে, তা মনে হয় না। কয়েক হাজারে পাট চুকেছে হয়তো। টাকার দরকার, সম্ভবত বাপের দেনা আছে, সেটি শোধ করতে, অথবা ভাইয়ের শখ হয়েছে ব্যবসা করবে, সেই শখ মেটাতে। মেয়েটি এখন কী করবে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে? বুড়োর নিশ্চয়ই স্ত্রী পুত্র কন্যা, নাতি নাতনি আছে। মেয়েটি এখন সবার জন্য রান্না করবে, সবার বাসন মাজবে, সবার কাপড় কাচবে, সবার ঘর ঝাড়ু দেবে। বুড়োর বউদের কেউ যদি শয্যাশায়ী, কেউ যদি পঙ্গু, তাদের সেবা যত্ন করবে, তাদের মল মূত্র সাফ করবে। মেয়েটি শুধু ভাত কাপড়ের বিনিময়ে, সোজা বাংলায়, চাকরানীর কাজ করবে। আর মেয়েটির শরীর নিয়ে যা করার ইচ্ছে, বুড়ো তো তা করবেই, মেয়েটির পছন্দ না হলেও করবে। স্বামীর অধিকার বলে কথা! মেয়েদের মতো এমন সস্তা আর কোনও পণ্য বাজারে আছে বলে আমার জানা নেই।

ওদিকে বিহারের জেহানাবাগ থেকেই একটি ভিডিও ছড়িয়ে গেছে চারদিকে। সাত আটজন তরুণ একটি মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মেয়েটিকে যৌন হেনস্থা করছে। শিকারের উৎসবের মতো ছিল পুরো ব্যাপারটি। শিকারিরা উল্লাস করছে, শিকার চিৎকার করে কাঁদছে, বাঁচার চেষ্টা করছে। মেয়েটি তার ভাইয়ের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কোথাও যাচ্ছিল। দিনে-দুপুরে তাদের পথ আটকে মেয়েটিকে নিয়ে ওই ঘৃণ্য কাণ্ড ঘটায় ওরা। যৌন হেনস্থার দৃশ্য ভিডিও করছিল একটি কিশোর। জানিনা হেনস্থার শেষ কোথায় ছিল, মেয়েটিকে কি মুক্তি দিয়েছিল ওরা, নাকি সবাই মিলে ধর্ষণ করেছিল! আজকাল গণধর্ষণ ছেলেপুলেদের নিত্যদিনের খেলার মতো। মেয়েদের নির্যাতন করা এত সহজ স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে, একে খেলা হিসেবেই নেয়। কিশোররাও এই নির্যাতন-খেলায় যোগ দিয়েছে। দিল্লি-বাসের সেই কুখ্যাত নির্ভয়া-গণধর্ষণে অংশ নিয়েছিল একটি ১৭ বছর বয়সী কিশোর, সবচেয়ে বর্বর আর বীভৎস কাণ্ডটি সে-ই ঘটিয়েছিল। নির্ভয়ার যৌনাঙ্গে ঢুকিয়েছিল লোহার রড যেটি নির্ভয়ার জরায়ু ফেঁড়ে অন্ননালি ফেঁড়ে প্রায় শ্বাসনালির কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। এটিই ছিল নির্ভয়ার মৃত্যুর কারণ। কিশোররাও শিখে গেছে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, নারী নির্যাতন, নারী হত্যা। মাঝে মাঝে ভাবী, মানুষ কি মূলত বর্বর? শিখিয়ে পড়িয়ে তাদের আমরা বর্বরতা থেকে দূরে রাখি? নাকি মানুষ আসলে উদার, দরদি, সমাজ তাদের নষ্ট করে? আমার মনে হয়, মানুষ দুরকমই। উদার এবং নিষ্ঠুর। বীভৎস এবং কোমল। মানুষের এই দুরকম রূপ আমরা সভ্য এবং অসভ্য—দুই সমাজেই দেখছি। একই সমাজে বাস করে কেউ চোর গুণ্ডা বদমাশ হয়, ধর্ষক-খুনি হয়, কেউ আবার দানশীল হয়, আর্ত পীড়িতের সেবায় জীবন উৎসর্গ করে। জন্তু জানোয়ারকেও মানুষের মতো নিষ্ঠুর হতে দেখিনি, ওদের মধ্যে কিন্তু এত ভয়ঙ্কর গণধর্ষণ আর খুন নেই। মানুষের সময় হয়েছে জন্তু জানোয়ারের কাছ থেকে সভ্য হওয়ার শিক্ষা নেওয়া।

টুইটার বা ফেসবুকেই কাল দেখলাম কাবুলে দুটো আত্মঘাতী বোমায় প্রায় চল্লিশ জনের মতো খুন হয়েছে, ওদের মধ্যে দশজন ছিল সাংবাদিক। আইসিস এখন ইরাক আর সিরিয়ার বাইরে আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে। কে জানে কবে আবার ভারত বা বাংলাদেশের মাটিতে তাদের কালো পতাকা উড়িয়ে দেয়। মানুষ খুন করে কী লাভ ওদের? ওরা কি সত্যি বিশ্বাস করে মানুষ খুন করলে বেহেস্তে যাওয়ার পথ মসৃণ হয়? হয়তো বিশ্বাস করে, তা না হলে অন্যকে শুধু নয়, বোমা ফাটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দিতে সামান্য হলেও দ্বিধা করত। তরুণদের এমন নষ্ট হয়ে যাওয়া দেখে দুঃখ হয়। গোটা কয়েক মুসলিম সন্ত্রাস করে, দোষ হয় ১৫৭ কোটি মুসলিমের। একেকটা আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটে, আর লক্ষ লক্ষ মুসলিমের দিকে ঘৃণা ছুড়তে থাকে সাধারণ মানুষ। শান্তিপ্রিয় মুসলিম আর সন্ত্রাসী মুসলিমের মধ্যে তফাত করতে পারে না অনেকেই। ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি তারা সাধারণ মুসলমানদেরই করছে। লন্ডনের রাস্তায় কিছু মৌলবাদী-মুসলমান গোটা যুক্তরাজ্যে শরিয়া আইন আনার জন্য প্রতিদিনই মাইকে চিৎকার করে। পথচারীদেরও ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য অনুরোধ করতে থাকে। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি তারা গ্রহণ করবে না, বরং তাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি যুক্তরাজ্যের সবাইকে গ্রহণ করতে হবে, এই তাদের দাবি। তাদের এই দাবি সরকার আদৌ রক্ষা করবে বলে আমার মনে হয় না। বিধর্মীদের ওপর শরিয়া আইন দাবি করা মানুষদের প্রচণ্ড রাগ, প্রচণ্ড ঘৃণা! বিধর্মীদের দেশে শরিয়া আইন জারি না হলে যেন তাদের আর চলছেই না! কিন্তু তারা তো ইচ্ছে করলেই যেসব দেশে শরিয়া আইন আছে, সেসব দেশে গিয়ে নিরাপদে নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করতে পারে। করছে না কেন জানি না! তাহলে কি তাদের উদ্দেশ্য ধর্ম পালন নয়, তাদের উদ্দেশ্য জগত্ময় ধর্মের বিস্তার? ওদিকে সৌদি আরবের রাজপুত্র মোহাম্মদ বিন সালমান অকল্পনীয় পরিবর্তন আনছেন সৌদি আরবে। ৩৫ বছর পর সিনেমা চালু করলেন। নারী পুরুষের সে কী ভিড় সিনেমায়! সৌদি মেয়েদের অল্প অল্প করে হলেও প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন সৌদি রাজপুত্র। সৌদি আরবের কাছ থেকে শিখে অন্যান্য মুসলিম দেশ কট্টরপন্থি হচ্ছে, আর এখন সৌদি আরব নিজেই কট্টর নিয়ম নীতিগুলো ভেঙে বেরিয়ে আসছে। প্রতিটি দেশেই দরকার গণতন্ত্র, দরকার সংস্কারক। পরিবর্তন বা বিবর্তন সব কালেই সব দেশেই সব সমাজেই ছিল। এটি স্থির হয়ে যাওয়া মানে কোথাও কোনও মারাত্মক ভুল হচ্ছে।

জগৎ এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু এই বাংলা যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই পড়ে আছে। উঁচু উঁচু দালানকোঠায় না হোক, মানসিকতায়। এখন অবধি এই বাংলায় পুরুষতন্ত্র, নারীবিদ্বেষ আর কূপমণ্ডূকতার জয়জয়কার। কালই তো কলকাতার মেট্রোয় তরুণ তরুণীকে গা ঘেঁষে দাঁড়াতে দেখে, বা তাদের আলিঙ্গনাবদ্ধ অবস্থায় দেখে কিছু লোক খুব রেগে গিয়েছে, ওদের দমদম স্টেশনে নামিয়ে পিটিয়েছে। নীতিপুলিশ কি শুধু মেট্রোয়? তারা সর্বত্র গিজগিজ করছে। নীতিপুলিশগুলো আসলে কট্টর নারীবিরোধী। কলকাতার মেট্রোয় যদি দেখা যেত, একটি তরুণ ঘৃণাভরে তাকাচ্ছে কোনও তরুণীর দিকে, তরুণীটিকে কনুইয়ের গুঁতো দিয়ে নিজের দাঁড়াবার জায়গা করে নিচ্ছে, তাহলে কিন্তু ওই তরুণকে কেউ পেটাতো না। পিটিয়েছে কাকে? যে তার প্রেমিকাকে আলিঙ্গন করেছে ভালোবেসে। মানুষ ঘৃণা দেখতে অভ্যস্ত, ভালোবাসা দেখতে নয়। প্রতিদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, হত্যার শিকার হচ্ছে। এসবকেই মানুষের স্বাভাবিক বলে মনে হয়। মেয়েদের কেউ ভালোবাসছে, মেয়েদের কেউ সম্মান করছে, মেয়েদের কেউ সহযাত্রী-মানুষ হিসেবে গণ্য করছে, এ ঠিক পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার লোকদের প্রাণে সয় না। তারা ভালোবাসার জুটিকে মেরে নারীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের বিরোধিতা করে। নারীর প্রতি প্রকাশ করে তাদের অকথ্য ঘৃণা। বাসে ট্রেনে মেট্রোয় পুরুষেরা মেয়েদের নিতম্বে চিমটি কাটবে, বুকে হাত দেবে, ঊরুতে পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ দেবে—ইত্যাদি নিত্যদিনের ঘটনা। এসব ঘটনা নারীবিরোধীদের এতটুকু বিচলিত করবে না, বিরক্ত করবে না। বিরক্ত করবে ভালোবাসার যে কোনও প্রকাশ। নারীবিদ্বেষ আর বর্বরতা যখন সমাজের সংস্কৃতি, তখন নারীকে কেউ ভালোবেসে আলিঙ্গন করলে বা নারীকে চুম্বন করলে সেটি সংস্কৃতি বিরোধী কাজ বলে বিবেচিত হয়। সে কারণেই নিরীহ প্রেমিকটির পিঠে লোকের কিল চড় ঘুষি পড়েছে।

পৃথিবী কি বদলে গেছে? পৃথিবী তো ধীরে ধীরে কিছুটা বদলাচ্ছেই। তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশাল বদল। মহাকাশেও ছুটে চলেছে আমাদের অতি আধুনিক যান। তবে আধুনিকতা থমকে আছে নারীর বেলায়। নারীর প্রতি পুরুষের যে ঘৃণা, যে বিদ্বেষ, নারীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার, নারীকে ধর্ষণের বস্তু ভাবার, নারীকে নরকের কীট ভাবার যে মানসিকতা, সেটির আজও কোনও পরিবর্তন দেখছি না।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা
ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা

৬ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'
'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে
আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ
হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪
যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা
চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ
কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন
এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন
মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা
নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন
নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর
রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড
১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা
হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম