শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

পৃথিবী বদলে গেছে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী বদলে গেছে?

সকালে চা পান করতে করতে পত্রিকা পড়ার যে অভ্যেস ছিল, লক্ষ করছি, সেটি কমে যাচ্ছে। রাতে টেলিভিশনে খবর দেখার অভ্যেসটাও ধীরে ধীরে কমছে। আজকাল বরং সকালের চা হাতে নিয়ে অনলাইন পত্রপত্রিকা, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস্যাপ ইত্যাদি থেকেই জেনে নিই জগতে কী ঘটছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও দেখলাম সেদিন, বাংলাদেশের কোনও একটি গ্রামে প্রায় আশি বছরের এক বুড়োর সঙ্গে উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। মেয়েটি চিৎকার করে মা-বাবা-ভাইদের জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। মেয়েটি যেতে চাইছে না বুড়োর সঙ্গে। কিন্তু বাবা আর ভাই মেয়েটিকে একরকম টেনেহিঁচড়েই বুড়োর গাড়িতে উঠিয়ে দিল। দেখে খুব কষ্ট হচ্ছিল আমার। মেয়েটির আত্মীয়রা কী করে এই বিয়ে ঘটতে দিল! অনেকেই বলেছে, টাকার বিনিময় ছাড়া এটি হওয়া সম্ভব নয়। সোজা কথা, মেয়েকে বুড়োর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। খুব যে লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে মেয়ে, তা মনে হয় না। কয়েক হাজারে পাট চুকেছে হয়তো। টাকার দরকার, সম্ভবত বাপের দেনা আছে, সেটি শোধ করতে, অথবা ভাইয়ের শখ হয়েছে ব্যবসা করবে, সেই শখ মেটাতে। মেয়েটি এখন কী করবে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে? বুড়োর নিশ্চয়ই স্ত্রী পুত্র কন্যা, নাতি নাতনি আছে। মেয়েটি এখন সবার জন্য রান্না করবে, সবার বাসন মাজবে, সবার কাপড় কাচবে, সবার ঘর ঝাড়ু দেবে। বুড়োর বউদের কেউ যদি শয্যাশায়ী, কেউ যদি পঙ্গু, তাদের সেবা যত্ন করবে, তাদের মল মূত্র সাফ করবে। মেয়েটি শুধু ভাত কাপড়ের বিনিময়ে, সোজা বাংলায়, চাকরানীর কাজ করবে। আর মেয়েটির শরীর নিয়ে যা করার ইচ্ছে, বুড়ো তো তা করবেই, মেয়েটির পছন্দ না হলেও করবে। স্বামীর অধিকার বলে কথা! মেয়েদের মতো এমন সস্তা আর কোনও পণ্য বাজারে আছে বলে আমার জানা নেই।

ওদিকে বিহারের জেহানাবাগ থেকেই একটি ভিডিও ছড়িয়ে গেছে চারদিকে। সাত আটজন তরুণ একটি মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মেয়েটিকে যৌন হেনস্থা করছে। শিকারের উৎসবের মতো ছিল পুরো ব্যাপারটি। শিকারিরা উল্লাস করছে, শিকার চিৎকার করে কাঁদছে, বাঁচার চেষ্টা করছে। মেয়েটি তার ভাইয়ের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কোথাও যাচ্ছিল। দিনে-দুপুরে তাদের পথ আটকে মেয়েটিকে নিয়ে ওই ঘৃণ্য কাণ্ড ঘটায় ওরা। যৌন হেনস্থার দৃশ্য ভিডিও করছিল একটি কিশোর। জানিনা হেনস্থার শেষ কোথায় ছিল, মেয়েটিকে কি মুক্তি দিয়েছিল ওরা, নাকি সবাই মিলে ধর্ষণ করেছিল! আজকাল গণধর্ষণ ছেলেপুলেদের নিত্যদিনের খেলার মতো। মেয়েদের নির্যাতন করা এত সহজ স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে, একে খেলা হিসেবেই নেয়। কিশোররাও এই নির্যাতন-খেলায় যোগ দিয়েছে। দিল্লি-বাসের সেই কুখ্যাত নির্ভয়া-গণধর্ষণে অংশ নিয়েছিল একটি ১৭ বছর বয়সী কিশোর, সবচেয়ে বর্বর আর বীভৎস কাণ্ডটি সে-ই ঘটিয়েছিল। নির্ভয়ার যৌনাঙ্গে ঢুকিয়েছিল লোহার রড যেটি নির্ভয়ার জরায়ু ফেঁড়ে অন্ননালি ফেঁড়ে প্রায় শ্বাসনালির কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। এটিই ছিল নির্ভয়ার মৃত্যুর কারণ। কিশোররাও শিখে গেছে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, নারী নির্যাতন, নারী হত্যা। মাঝে মাঝে ভাবী, মানুষ কি মূলত বর্বর? শিখিয়ে পড়িয়ে তাদের আমরা বর্বরতা থেকে দূরে রাখি? নাকি মানুষ আসলে উদার, দরদি, সমাজ তাদের নষ্ট করে? আমার মনে হয়, মানুষ দুরকমই। উদার এবং নিষ্ঠুর। বীভৎস এবং কোমল। মানুষের এই দুরকম রূপ আমরা সভ্য এবং অসভ্য—দুই সমাজেই দেখছি। একই সমাজে বাস করে কেউ চোর গুণ্ডা বদমাশ হয়, ধর্ষক-খুনি হয়, কেউ আবার দানশীল হয়, আর্ত পীড়িতের সেবায় জীবন উৎসর্গ করে। জন্তু জানোয়ারকেও মানুষের মতো নিষ্ঠুর হতে দেখিনি, ওদের মধ্যে কিন্তু এত ভয়ঙ্কর গণধর্ষণ আর খুন নেই। মানুষের সময় হয়েছে জন্তু জানোয়ারের কাছ থেকে সভ্য হওয়ার শিক্ষা নেওয়া।

টুইটার বা ফেসবুকেই কাল দেখলাম কাবুলে দুটো আত্মঘাতী বোমায় প্রায় চল্লিশ জনের মতো খুন হয়েছে, ওদের মধ্যে দশজন ছিল সাংবাদিক। আইসিস এখন ইরাক আর সিরিয়ার বাইরে আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে। কে জানে কবে আবার ভারত বা বাংলাদেশের মাটিতে তাদের কালো পতাকা উড়িয়ে দেয়। মানুষ খুন করে কী লাভ ওদের? ওরা কি সত্যি বিশ্বাস করে মানুষ খুন করলে বেহেস্তে যাওয়ার পথ মসৃণ হয়? হয়তো বিশ্বাস করে, তা না হলে অন্যকে শুধু নয়, বোমা ফাটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দিতে সামান্য হলেও দ্বিধা করত। তরুণদের এমন নষ্ট হয়ে যাওয়া দেখে দুঃখ হয়। গোটা কয়েক মুসলিম সন্ত্রাস করে, দোষ হয় ১৫৭ কোটি মুসলিমের। একেকটা আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটে, আর লক্ষ লক্ষ মুসলিমের দিকে ঘৃণা ছুড়তে থাকে সাধারণ মানুষ। শান্তিপ্রিয় মুসলিম আর সন্ত্রাসী মুসলিমের মধ্যে তফাত করতে পারে না অনেকেই। ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি তারা সাধারণ মুসলমানদেরই করছে। লন্ডনের রাস্তায় কিছু মৌলবাদী-মুসলমান গোটা যুক্তরাজ্যে শরিয়া আইন আনার জন্য প্রতিদিনই মাইকে চিৎকার করে। পথচারীদেরও ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য অনুরোধ করতে থাকে। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি তারা গ্রহণ করবে না, বরং তাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি যুক্তরাজ্যের সবাইকে গ্রহণ করতে হবে, এই তাদের দাবি। তাদের এই দাবি সরকার আদৌ রক্ষা করবে বলে আমার মনে হয় না। বিধর্মীদের ওপর শরিয়া আইন দাবি করা মানুষদের প্রচণ্ড রাগ, প্রচণ্ড ঘৃণা! বিধর্মীদের দেশে শরিয়া আইন জারি না হলে যেন তাদের আর চলছেই না! কিন্তু তারা তো ইচ্ছে করলেই যেসব দেশে শরিয়া আইন আছে, সেসব দেশে গিয়ে নিরাপদে নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করতে পারে। করছে না কেন জানি না! তাহলে কি তাদের উদ্দেশ্য ধর্ম পালন নয়, তাদের উদ্দেশ্য জগত্ময় ধর্মের বিস্তার? ওদিকে সৌদি আরবের রাজপুত্র মোহাম্মদ বিন সালমান অকল্পনীয় পরিবর্তন আনছেন সৌদি আরবে। ৩৫ বছর পর সিনেমা চালু করলেন। নারী পুরুষের সে কী ভিড় সিনেমায়! সৌদি মেয়েদের অল্প অল্প করে হলেও প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন সৌদি রাজপুত্র। সৌদি আরবের কাছ থেকে শিখে অন্যান্য মুসলিম দেশ কট্টরপন্থি হচ্ছে, আর এখন সৌদি আরব নিজেই কট্টর নিয়ম নীতিগুলো ভেঙে বেরিয়ে আসছে। প্রতিটি দেশেই দরকার গণতন্ত্র, দরকার সংস্কারক। পরিবর্তন বা বিবর্তন সব কালেই সব দেশেই সব সমাজেই ছিল। এটি স্থির হয়ে যাওয়া মানে কোথাও কোনও মারাত্মক ভুল হচ্ছে।

জগৎ এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু এই বাংলা যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই পড়ে আছে। উঁচু উঁচু দালানকোঠায় না হোক, মানসিকতায়। এখন অবধি এই বাংলায় পুরুষতন্ত্র, নারীবিদ্বেষ আর কূপমণ্ডূকতার জয়জয়কার। কালই তো কলকাতার মেট্রোয় তরুণ তরুণীকে গা ঘেঁষে দাঁড়াতে দেখে, বা তাদের আলিঙ্গনাবদ্ধ অবস্থায় দেখে কিছু লোক খুব রেগে গিয়েছে, ওদের দমদম স্টেশনে নামিয়ে পিটিয়েছে। নীতিপুলিশ কি শুধু মেট্রোয়? তারা সর্বত্র গিজগিজ করছে। নীতিপুলিশগুলো আসলে কট্টর নারীবিরোধী। কলকাতার মেট্রোয় যদি দেখা যেত, একটি তরুণ ঘৃণাভরে তাকাচ্ছে কোনও তরুণীর দিকে, তরুণীটিকে কনুইয়ের গুঁতো দিয়ে নিজের দাঁড়াবার জায়গা করে নিচ্ছে, তাহলে কিন্তু ওই তরুণকে কেউ পেটাতো না। পিটিয়েছে কাকে? যে তার প্রেমিকাকে আলিঙ্গন করেছে ভালোবেসে। মানুষ ঘৃণা দেখতে অভ্যস্ত, ভালোবাসা দেখতে নয়। প্রতিদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, হত্যার শিকার হচ্ছে। এসবকেই মানুষের স্বাভাবিক বলে মনে হয়। মেয়েদের কেউ ভালোবাসছে, মেয়েদের কেউ সম্মান করছে, মেয়েদের কেউ সহযাত্রী-মানুষ হিসেবে গণ্য করছে, এ ঠিক পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার লোকদের প্রাণে সয় না। তারা ভালোবাসার জুটিকে মেরে নারীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের বিরোধিতা করে। নারীর প্রতি প্রকাশ করে তাদের অকথ্য ঘৃণা। বাসে ট্রেনে মেট্রোয় পুরুষেরা মেয়েদের নিতম্বে চিমটি কাটবে, বুকে হাত দেবে, ঊরুতে পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ দেবে—ইত্যাদি নিত্যদিনের ঘটনা। এসব ঘটনা নারীবিরোধীদের এতটুকু বিচলিত করবে না, বিরক্ত করবে না। বিরক্ত করবে ভালোবাসার যে কোনও প্রকাশ। নারীবিদ্বেষ আর বর্বরতা যখন সমাজের সংস্কৃতি, তখন নারীকে কেউ ভালোবেসে আলিঙ্গন করলে বা নারীকে চুম্বন করলে সেটি সংস্কৃতি বিরোধী কাজ বলে বিবেচিত হয়। সে কারণেই নিরীহ প্রেমিকটির পিঠে লোকের কিল চড় ঘুষি পড়েছে।

পৃথিবী কি বদলে গেছে? পৃথিবী তো ধীরে ধীরে কিছুটা বদলাচ্ছেই। তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশাল বদল। মহাকাশেও ছুটে চলেছে আমাদের অতি আধুনিক যান। তবে আধুনিকতা থমকে আছে নারীর বেলায়। নারীর প্রতি পুরুষের যে ঘৃণা, যে বিদ্বেষ, নারীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার, নারীকে ধর্ষণের বস্তু ভাবার, নারীকে নরকের কীট ভাবার যে মানসিকতা, সেটির আজও কোনও পরিবর্তন দেখছি না।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন