শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

পৃথিবী বদলে গেছে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী বদলে গেছে?

সকালে চা পান করতে করতে পত্রিকা পড়ার যে অভ্যেস ছিল, লক্ষ করছি, সেটি কমে যাচ্ছে। রাতে টেলিভিশনে খবর দেখার অভ্যেসটাও ধীরে ধীরে কমছে। আজকাল বরং সকালের চা হাতে নিয়ে অনলাইন পত্রপত্রিকা, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস্যাপ ইত্যাদি থেকেই জেনে নিই জগতে কী ঘটছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও দেখলাম সেদিন, বাংলাদেশের কোনও একটি গ্রামে প্রায় আশি বছরের এক বুড়োর সঙ্গে উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। মেয়েটি চিৎকার করে মা-বাবা-ভাইদের জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। মেয়েটি যেতে চাইছে না বুড়োর সঙ্গে। কিন্তু বাবা আর ভাই মেয়েটিকে একরকম টেনেহিঁচড়েই বুড়োর গাড়িতে উঠিয়ে দিল। দেখে খুব কষ্ট হচ্ছিল আমার। মেয়েটির আত্মীয়রা কী করে এই বিয়ে ঘটতে দিল! অনেকেই বলেছে, টাকার বিনিময় ছাড়া এটি হওয়া সম্ভব নয়। সোজা কথা, মেয়েকে বুড়োর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। খুব যে লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে মেয়ে, তা মনে হয় না। কয়েক হাজারে পাট চুকেছে হয়তো। টাকার দরকার, সম্ভবত বাপের দেনা আছে, সেটি শোধ করতে, অথবা ভাইয়ের শখ হয়েছে ব্যবসা করবে, সেই শখ মেটাতে। মেয়েটি এখন কী করবে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে? বুড়োর নিশ্চয়ই স্ত্রী পুত্র কন্যা, নাতি নাতনি আছে। মেয়েটি এখন সবার জন্য রান্না করবে, সবার বাসন মাজবে, সবার কাপড় কাচবে, সবার ঘর ঝাড়ু দেবে। বুড়োর বউদের কেউ যদি শয্যাশায়ী, কেউ যদি পঙ্গু, তাদের সেবা যত্ন করবে, তাদের মল মূত্র সাফ করবে। মেয়েটি শুধু ভাত কাপড়ের বিনিময়ে, সোজা বাংলায়, চাকরানীর কাজ করবে। আর মেয়েটির শরীর নিয়ে যা করার ইচ্ছে, বুড়ো তো তা করবেই, মেয়েটির পছন্দ না হলেও করবে। স্বামীর অধিকার বলে কথা! মেয়েদের মতো এমন সস্তা আর কোনও পণ্য বাজারে আছে বলে আমার জানা নেই।

ওদিকে বিহারের জেহানাবাগ থেকেই একটি ভিডিও ছড়িয়ে গেছে চারদিকে। সাত আটজন তরুণ একটি মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মেয়েটিকে যৌন হেনস্থা করছে। শিকারের উৎসবের মতো ছিল পুরো ব্যাপারটি। শিকারিরা উল্লাস করছে, শিকার চিৎকার করে কাঁদছে, বাঁচার চেষ্টা করছে। মেয়েটি তার ভাইয়ের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কোথাও যাচ্ছিল। দিনে-দুপুরে তাদের পথ আটকে মেয়েটিকে নিয়ে ওই ঘৃণ্য কাণ্ড ঘটায় ওরা। যৌন হেনস্থার দৃশ্য ভিডিও করছিল একটি কিশোর। জানিনা হেনস্থার শেষ কোথায় ছিল, মেয়েটিকে কি মুক্তি দিয়েছিল ওরা, নাকি সবাই মিলে ধর্ষণ করেছিল! আজকাল গণধর্ষণ ছেলেপুলেদের নিত্যদিনের খেলার মতো। মেয়েদের নির্যাতন করা এত সহজ স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে, একে খেলা হিসেবেই নেয়। কিশোররাও এই নির্যাতন-খেলায় যোগ দিয়েছে। দিল্লি-বাসের সেই কুখ্যাত নির্ভয়া-গণধর্ষণে অংশ নিয়েছিল একটি ১৭ বছর বয়সী কিশোর, সবচেয়ে বর্বর আর বীভৎস কাণ্ডটি সে-ই ঘটিয়েছিল। নির্ভয়ার যৌনাঙ্গে ঢুকিয়েছিল লোহার রড যেটি নির্ভয়ার জরায়ু ফেঁড়ে অন্ননালি ফেঁড়ে প্রায় শ্বাসনালির কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। এটিই ছিল নির্ভয়ার মৃত্যুর কারণ। কিশোররাও শিখে গেছে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, নারী নির্যাতন, নারী হত্যা। মাঝে মাঝে ভাবী, মানুষ কি মূলত বর্বর? শিখিয়ে পড়িয়ে তাদের আমরা বর্বরতা থেকে দূরে রাখি? নাকি মানুষ আসলে উদার, দরদি, সমাজ তাদের নষ্ট করে? আমার মনে হয়, মানুষ দুরকমই। উদার এবং নিষ্ঠুর। বীভৎস এবং কোমল। মানুষের এই দুরকম রূপ আমরা সভ্য এবং অসভ্য—দুই সমাজেই দেখছি। একই সমাজে বাস করে কেউ চোর গুণ্ডা বদমাশ হয়, ধর্ষক-খুনি হয়, কেউ আবার দানশীল হয়, আর্ত পীড়িতের সেবায় জীবন উৎসর্গ করে। জন্তু জানোয়ারকেও মানুষের মতো নিষ্ঠুর হতে দেখিনি, ওদের মধ্যে কিন্তু এত ভয়ঙ্কর গণধর্ষণ আর খুন নেই। মানুষের সময় হয়েছে জন্তু জানোয়ারের কাছ থেকে সভ্য হওয়ার শিক্ষা নেওয়া।

টুইটার বা ফেসবুকেই কাল দেখলাম কাবুলে দুটো আত্মঘাতী বোমায় প্রায় চল্লিশ জনের মতো খুন হয়েছে, ওদের মধ্যে দশজন ছিল সাংবাদিক। আইসিস এখন ইরাক আর সিরিয়ার বাইরে আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে। কে জানে কবে আবার ভারত বা বাংলাদেশের মাটিতে তাদের কালো পতাকা উড়িয়ে দেয়। মানুষ খুন করে কী লাভ ওদের? ওরা কি সত্যি বিশ্বাস করে মানুষ খুন করলে বেহেস্তে যাওয়ার পথ মসৃণ হয়? হয়তো বিশ্বাস করে, তা না হলে অন্যকে শুধু নয়, বোমা ফাটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দিতে সামান্য হলেও দ্বিধা করত। তরুণদের এমন নষ্ট হয়ে যাওয়া দেখে দুঃখ হয়। গোটা কয়েক মুসলিম সন্ত্রাস করে, দোষ হয় ১৫৭ কোটি মুসলিমের। একেকটা আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটে, আর লক্ষ লক্ষ মুসলিমের দিকে ঘৃণা ছুড়তে থাকে সাধারণ মানুষ। শান্তিপ্রিয় মুসলিম আর সন্ত্রাসী মুসলিমের মধ্যে তফাত করতে পারে না অনেকেই। ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি তারা সাধারণ মুসলমানদেরই করছে। লন্ডনের রাস্তায় কিছু মৌলবাদী-মুসলমান গোটা যুক্তরাজ্যে শরিয়া আইন আনার জন্য প্রতিদিনই মাইকে চিৎকার করে। পথচারীদেরও ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য অনুরোধ করতে থাকে। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি তারা গ্রহণ করবে না, বরং তাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি যুক্তরাজ্যের সবাইকে গ্রহণ করতে হবে, এই তাদের দাবি। তাদের এই দাবি সরকার আদৌ রক্ষা করবে বলে আমার মনে হয় না। বিধর্মীদের ওপর শরিয়া আইন দাবি করা মানুষদের প্রচণ্ড রাগ, প্রচণ্ড ঘৃণা! বিধর্মীদের দেশে শরিয়া আইন জারি না হলে যেন তাদের আর চলছেই না! কিন্তু তারা তো ইচ্ছে করলেই যেসব দেশে শরিয়া আইন আছে, সেসব দেশে গিয়ে নিরাপদে নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করতে পারে। করছে না কেন জানি না! তাহলে কি তাদের উদ্দেশ্য ধর্ম পালন নয়, তাদের উদ্দেশ্য জগত্ময় ধর্মের বিস্তার? ওদিকে সৌদি আরবের রাজপুত্র মোহাম্মদ বিন সালমান অকল্পনীয় পরিবর্তন আনছেন সৌদি আরবে। ৩৫ বছর পর সিনেমা চালু করলেন। নারী পুরুষের সে কী ভিড় সিনেমায়! সৌদি মেয়েদের অল্প অল্প করে হলেও প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন সৌদি রাজপুত্র। সৌদি আরবের কাছ থেকে শিখে অন্যান্য মুসলিম দেশ কট্টরপন্থি হচ্ছে, আর এখন সৌদি আরব নিজেই কট্টর নিয়ম নীতিগুলো ভেঙে বেরিয়ে আসছে। প্রতিটি দেশেই দরকার গণতন্ত্র, দরকার সংস্কারক। পরিবর্তন বা বিবর্তন সব কালেই সব দেশেই সব সমাজেই ছিল। এটি স্থির হয়ে যাওয়া মানে কোথাও কোনও মারাত্মক ভুল হচ্ছে।

জগৎ এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু এই বাংলা যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই পড়ে আছে। উঁচু উঁচু দালানকোঠায় না হোক, মানসিকতায়। এখন অবধি এই বাংলায় পুরুষতন্ত্র, নারীবিদ্বেষ আর কূপমণ্ডূকতার জয়জয়কার। কালই তো কলকাতার মেট্রোয় তরুণ তরুণীকে গা ঘেঁষে দাঁড়াতে দেখে, বা তাদের আলিঙ্গনাবদ্ধ অবস্থায় দেখে কিছু লোক খুব রেগে গিয়েছে, ওদের দমদম স্টেশনে নামিয়ে পিটিয়েছে। নীতিপুলিশ কি শুধু মেট্রোয়? তারা সর্বত্র গিজগিজ করছে। নীতিপুলিশগুলো আসলে কট্টর নারীবিরোধী। কলকাতার মেট্রোয় যদি দেখা যেত, একটি তরুণ ঘৃণাভরে তাকাচ্ছে কোনও তরুণীর দিকে, তরুণীটিকে কনুইয়ের গুঁতো দিয়ে নিজের দাঁড়াবার জায়গা করে নিচ্ছে, তাহলে কিন্তু ওই তরুণকে কেউ পেটাতো না। পিটিয়েছে কাকে? যে তার প্রেমিকাকে আলিঙ্গন করেছে ভালোবেসে। মানুষ ঘৃণা দেখতে অভ্যস্ত, ভালোবাসা দেখতে নয়। প্রতিদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, হত্যার শিকার হচ্ছে। এসবকেই মানুষের স্বাভাবিক বলে মনে হয়। মেয়েদের কেউ ভালোবাসছে, মেয়েদের কেউ সম্মান করছে, মেয়েদের কেউ সহযাত্রী-মানুষ হিসেবে গণ্য করছে, এ ঠিক পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার লোকদের প্রাণে সয় না। তারা ভালোবাসার জুটিকে মেরে নারীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের বিরোধিতা করে। নারীর প্রতি প্রকাশ করে তাদের অকথ্য ঘৃণা। বাসে ট্রেনে মেট্রোয় পুরুষেরা মেয়েদের নিতম্বে চিমটি কাটবে, বুকে হাত দেবে, ঊরুতে পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ দেবে—ইত্যাদি নিত্যদিনের ঘটনা। এসব ঘটনা নারীবিরোধীদের এতটুকু বিচলিত করবে না, বিরক্ত করবে না। বিরক্ত করবে ভালোবাসার যে কোনও প্রকাশ। নারীবিদ্বেষ আর বর্বরতা যখন সমাজের সংস্কৃতি, তখন নারীকে কেউ ভালোবেসে আলিঙ্গন করলে বা নারীকে চুম্বন করলে সেটি সংস্কৃতি বিরোধী কাজ বলে বিবেচিত হয়। সে কারণেই নিরীহ প্রেমিকটির পিঠে লোকের কিল চড় ঘুষি পড়েছে।

পৃথিবী কি বদলে গেছে? পৃথিবী তো ধীরে ধীরে কিছুটা বদলাচ্ছেই। তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশাল বদল। মহাকাশেও ছুটে চলেছে আমাদের অতি আধুনিক যান। তবে আধুনিকতা থমকে আছে নারীর বেলায়। নারীর প্রতি পুরুষের যে ঘৃণা, যে বিদ্বেষ, নারীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার, নারীকে ধর্ষণের বস্তু ভাবার, নারীকে নরকের কীট ভাবার যে মানসিকতা, সেটির আজও কোনও পরিবর্তন দেখছি না।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন