শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

পৃথিবী বদলে গেছে?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী বদলে গেছে?

সকালে চা পান করতে করতে পত্রিকা পড়ার যে অভ্যেস ছিল, লক্ষ করছি, সেটি কমে যাচ্ছে। রাতে টেলিভিশনে খবর দেখার অভ্যেসটাও ধীরে ধীরে কমছে। আজকাল বরং সকালের চা হাতে নিয়ে অনলাইন পত্রপত্রিকা, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস্যাপ ইত্যাদি থেকেই জেনে নিই জগতে কী ঘটছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও দেখলাম সেদিন, বাংলাদেশের কোনও একটি গ্রামে প্রায় আশি বছরের এক বুড়োর সঙ্গে উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। মেয়েটি চিৎকার করে মা-বাবা-ভাইদের জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। মেয়েটি যেতে চাইছে না বুড়োর সঙ্গে। কিন্তু বাবা আর ভাই মেয়েটিকে একরকম টেনেহিঁচড়েই বুড়োর গাড়িতে উঠিয়ে দিল। দেখে খুব কষ্ট হচ্ছিল আমার। মেয়েটির আত্মীয়রা কী করে এই বিয়ে ঘটতে দিল! অনেকেই বলেছে, টাকার বিনিময় ছাড়া এটি হওয়া সম্ভব নয়। সোজা কথা, মেয়েকে বুড়োর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। খুব যে লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে মেয়ে, তা মনে হয় না। কয়েক হাজারে পাট চুকেছে হয়তো। টাকার দরকার, সম্ভবত বাপের দেনা আছে, সেটি শোধ করতে, অথবা ভাইয়ের শখ হয়েছে ব্যবসা করবে, সেই শখ মেটাতে। মেয়েটি এখন কী করবে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে? বুড়োর নিশ্চয়ই স্ত্রী পুত্র কন্যা, নাতি নাতনি আছে। মেয়েটি এখন সবার জন্য রান্না করবে, সবার বাসন মাজবে, সবার কাপড় কাচবে, সবার ঘর ঝাড়ু দেবে। বুড়োর বউদের কেউ যদি শয্যাশায়ী, কেউ যদি পঙ্গু, তাদের সেবা যত্ন করবে, তাদের মল মূত্র সাফ করবে। মেয়েটি শুধু ভাত কাপড়ের বিনিময়ে, সোজা বাংলায়, চাকরানীর কাজ করবে। আর মেয়েটির শরীর নিয়ে যা করার ইচ্ছে, বুড়ো তো তা করবেই, মেয়েটির পছন্দ না হলেও করবে। স্বামীর অধিকার বলে কথা! মেয়েদের মতো এমন সস্তা আর কোনও পণ্য বাজারে আছে বলে আমার জানা নেই।

ওদিকে বিহারের জেহানাবাগ থেকেই একটি ভিডিও ছড়িয়ে গেছে চারদিকে। সাত আটজন তরুণ একটি মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মেয়েটিকে যৌন হেনস্থা করছে। শিকারের উৎসবের মতো ছিল পুরো ব্যাপারটি। শিকারিরা উল্লাস করছে, শিকার চিৎকার করে কাঁদছে, বাঁচার চেষ্টা করছে। মেয়েটি তার ভাইয়ের সঙ্গে মোটরসাইকেলে কোথাও যাচ্ছিল। দিনে-দুপুরে তাদের পথ আটকে মেয়েটিকে নিয়ে ওই ঘৃণ্য কাণ্ড ঘটায় ওরা। যৌন হেনস্থার দৃশ্য ভিডিও করছিল একটি কিশোর। জানিনা হেনস্থার শেষ কোথায় ছিল, মেয়েটিকে কি মুক্তি দিয়েছিল ওরা, নাকি সবাই মিলে ধর্ষণ করেছিল! আজকাল গণধর্ষণ ছেলেপুলেদের নিত্যদিনের খেলার মতো। মেয়েদের নির্যাতন করা এত সহজ স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে, একে খেলা হিসেবেই নেয়। কিশোররাও এই নির্যাতন-খেলায় যোগ দিয়েছে। দিল্লি-বাসের সেই কুখ্যাত নির্ভয়া-গণধর্ষণে অংশ নিয়েছিল একটি ১৭ বছর বয়সী কিশোর, সবচেয়ে বর্বর আর বীভৎস কাণ্ডটি সে-ই ঘটিয়েছিল। নির্ভয়ার যৌনাঙ্গে ঢুকিয়েছিল লোহার রড যেটি নির্ভয়ার জরায়ু ফেঁড়ে অন্ননালি ফেঁড়ে প্রায় শ্বাসনালির কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। এটিই ছিল নির্ভয়ার মৃত্যুর কারণ। কিশোররাও শিখে গেছে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, নারী নির্যাতন, নারী হত্যা। মাঝে মাঝে ভাবী, মানুষ কি মূলত বর্বর? শিখিয়ে পড়িয়ে তাদের আমরা বর্বরতা থেকে দূরে রাখি? নাকি মানুষ আসলে উদার, দরদি, সমাজ তাদের নষ্ট করে? আমার মনে হয়, মানুষ দুরকমই। উদার এবং নিষ্ঠুর। বীভৎস এবং কোমল। মানুষের এই দুরকম রূপ আমরা সভ্য এবং অসভ্য—দুই সমাজেই দেখছি। একই সমাজে বাস করে কেউ চোর গুণ্ডা বদমাশ হয়, ধর্ষক-খুনি হয়, কেউ আবার দানশীল হয়, আর্ত পীড়িতের সেবায় জীবন উৎসর্গ করে। জন্তু জানোয়ারকেও মানুষের মতো নিষ্ঠুর হতে দেখিনি, ওদের মধ্যে কিন্তু এত ভয়ঙ্কর গণধর্ষণ আর খুন নেই। মানুষের সময় হয়েছে জন্তু জানোয়ারের কাছ থেকে সভ্য হওয়ার শিক্ষা নেওয়া।

টুইটার বা ফেসবুকেই কাল দেখলাম কাবুলে দুটো আত্মঘাতী বোমায় প্রায় চল্লিশ জনের মতো খুন হয়েছে, ওদের মধ্যে দশজন ছিল সাংবাদিক। আইসিস এখন ইরাক আর সিরিয়ার বাইরে আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে। কে জানে কবে আবার ভারত বা বাংলাদেশের মাটিতে তাদের কালো পতাকা উড়িয়ে দেয়। মানুষ খুন করে কী লাভ ওদের? ওরা কি সত্যি বিশ্বাস করে মানুষ খুন করলে বেহেস্তে যাওয়ার পথ মসৃণ হয়? হয়তো বিশ্বাস করে, তা না হলে অন্যকে শুধু নয়, বোমা ফাটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দিতে সামান্য হলেও দ্বিধা করত। তরুণদের এমন নষ্ট হয়ে যাওয়া দেখে দুঃখ হয়। গোটা কয়েক মুসলিম সন্ত্রাস করে, দোষ হয় ১৫৭ কোটি মুসলিমের। একেকটা আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটে, আর লক্ষ লক্ষ মুসলিমের দিকে ঘৃণা ছুড়তে থাকে সাধারণ মানুষ। শান্তিপ্রিয় মুসলিম আর সন্ত্রাসী মুসলিমের মধ্যে তফাত করতে পারে না অনেকেই। ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি তারা সাধারণ মুসলমানদেরই করছে। লন্ডনের রাস্তায় কিছু মৌলবাদী-মুসলমান গোটা যুক্তরাজ্যে শরিয়া আইন আনার জন্য প্রতিদিনই মাইকে চিৎকার করে। পথচারীদেরও ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য অনুরোধ করতে থাকে। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি তারা গ্রহণ করবে না, বরং তাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি যুক্তরাজ্যের সবাইকে গ্রহণ করতে হবে, এই তাদের দাবি। তাদের এই দাবি সরকার আদৌ রক্ষা করবে বলে আমার মনে হয় না। বিধর্মীদের ওপর শরিয়া আইন দাবি করা মানুষদের প্রচণ্ড রাগ, প্রচণ্ড ঘৃণা! বিধর্মীদের দেশে শরিয়া আইন জারি না হলে যেন তাদের আর চলছেই না! কিন্তু তারা তো ইচ্ছে করলেই যেসব দেশে শরিয়া আইন আছে, সেসব দেশে গিয়ে নিরাপদে নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করতে পারে। করছে না কেন জানি না! তাহলে কি তাদের উদ্দেশ্য ধর্ম পালন নয়, তাদের উদ্দেশ্য জগত্ময় ধর্মের বিস্তার? ওদিকে সৌদি আরবের রাজপুত্র মোহাম্মদ বিন সালমান অকল্পনীয় পরিবর্তন আনছেন সৌদি আরবে। ৩৫ বছর পর সিনেমা চালু করলেন। নারী পুরুষের সে কী ভিড় সিনেমায়! সৌদি মেয়েদের অল্প অল্প করে হলেও প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন সৌদি রাজপুত্র। সৌদি আরবের কাছ থেকে শিখে অন্যান্য মুসলিম দেশ কট্টরপন্থি হচ্ছে, আর এখন সৌদি আরব নিজেই কট্টর নিয়ম নীতিগুলো ভেঙে বেরিয়ে আসছে। প্রতিটি দেশেই দরকার গণতন্ত্র, দরকার সংস্কারক। পরিবর্তন বা বিবর্তন সব কালেই সব দেশেই সব সমাজেই ছিল। এটি স্থির হয়ে যাওয়া মানে কোথাও কোনও মারাত্মক ভুল হচ্ছে।

জগৎ এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু এই বাংলা যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই পড়ে আছে। উঁচু উঁচু দালানকোঠায় না হোক, মানসিকতায়। এখন অবধি এই বাংলায় পুরুষতন্ত্র, নারীবিদ্বেষ আর কূপমণ্ডূকতার জয়জয়কার। কালই তো কলকাতার মেট্রোয় তরুণ তরুণীকে গা ঘেঁষে দাঁড়াতে দেখে, বা তাদের আলিঙ্গনাবদ্ধ অবস্থায় দেখে কিছু লোক খুব রেগে গিয়েছে, ওদের দমদম স্টেশনে নামিয়ে পিটিয়েছে। নীতিপুলিশ কি শুধু মেট্রোয়? তারা সর্বত্র গিজগিজ করছে। নীতিপুলিশগুলো আসলে কট্টর নারীবিরোধী। কলকাতার মেট্রোয় যদি দেখা যেত, একটি তরুণ ঘৃণাভরে তাকাচ্ছে কোনও তরুণীর দিকে, তরুণীটিকে কনুইয়ের গুঁতো দিয়ে নিজের দাঁড়াবার জায়গা করে নিচ্ছে, তাহলে কিন্তু ওই তরুণকে কেউ পেটাতো না। পিটিয়েছে কাকে? যে তার প্রেমিকাকে আলিঙ্গন করেছে ভালোবেসে। মানুষ ঘৃণা দেখতে অভ্যস্ত, ভালোবাসা দেখতে নয়। প্রতিদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, হত্যার শিকার হচ্ছে। এসবকেই মানুষের স্বাভাবিক বলে মনে হয়। মেয়েদের কেউ ভালোবাসছে, মেয়েদের কেউ সম্মান করছে, মেয়েদের কেউ সহযাত্রী-মানুষ হিসেবে গণ্য করছে, এ ঠিক পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার লোকদের প্রাণে সয় না। তারা ভালোবাসার জুটিকে মেরে নারীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের বিরোধিতা করে। নারীর প্রতি প্রকাশ করে তাদের অকথ্য ঘৃণা। বাসে ট্রেনে মেট্রোয় পুরুষেরা মেয়েদের নিতম্বে চিমটি কাটবে, বুকে হাত দেবে, ঊরুতে পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ দেবে—ইত্যাদি নিত্যদিনের ঘটনা। এসব ঘটনা নারীবিরোধীদের এতটুকু বিচলিত করবে না, বিরক্ত করবে না। বিরক্ত করবে ভালোবাসার যে কোনও প্রকাশ। নারীবিদ্বেষ আর বর্বরতা যখন সমাজের সংস্কৃতি, তখন নারীকে কেউ ভালোবেসে আলিঙ্গন করলে বা নারীকে চুম্বন করলে সেটি সংস্কৃতি বিরোধী কাজ বলে বিবেচিত হয়। সে কারণেই নিরীহ প্রেমিকটির পিঠে লোকের কিল চড় ঘুষি পড়েছে।

পৃথিবী কি বদলে গেছে? পৃথিবী তো ধীরে ধীরে কিছুটা বদলাচ্ছেই। তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশাল বদল। মহাকাশেও ছুটে চলেছে আমাদের অতি আধুনিক যান। তবে আধুনিকতা থমকে আছে নারীর বেলায়। নারীর প্রতি পুরুষের যে ঘৃণা, যে বিদ্বেষ, নারীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার, নারীকে ধর্ষণের বস্তু ভাবার, নারীকে নরকের কীট ভাবার যে মানসিকতা, সেটির আজও কোনও পরিবর্তন দেখছি না।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে