শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণভবনে এক বিশাল সভা করেছেন। তার কথা যদি কাজে লাগত কথামতো দল চলত তাহলে এমন ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ থাকত না। তার অনেক কথাই আশপাশের লোকেরা শোনে না, মানে না। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাজে সহায়তা করতে পাঁচ-ছয় শ যোগ্য-দক্ষ-নিরলস মানুষ রাতদিন কাজ করে। তারা যদি সত্যিই নিবেদিত আন্তরিক হন, কাজ করার পরিবেশ থাকে তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রতিশ্রুতিও বিফল হওয়ার কথা নয়। আমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে ছিলাম সে অনেক দিন। বর্ধমানে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জওহর সরকার। তার কাছে ইন্দিরা গান্ধীর চিঠি দেখেছি একে ওকে এটা ওটা করতে। সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিকার হয়েছে। কিন্তু এখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কত চিঠি কতখানে যায়, অপ্রয়োজনীয় কাগজের মতো ফাইলের নিচে পড়ে থাকে, কোনো প্রতিকার হয় না। কেন যেন কেউ কোনো কাজ না করে অবহেলা করলে কারও কোনো জবাবদিহি নেই।

সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের এক চমৎকার লেখা পড়লাম। নঈম নিজামসহ একদল সাংবাদিক যখন নবীন ছিলেন তখন তারা সাংবাদিকতার চেয়ে দলীয় কর্মী হিসেবে বেশি গর্ববোধ করতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হলে তাদের গর্বের সীমা থাকত না। তাই কখনো-সখনো নঈম নিজামের কলামে অতীত দিনের স্মৃতি মুক্তর মালার মতো বেরিয়ে আসে। তার লেখার এক জায়গায় বলেছেন, শাহ আজিজকে টাকা দেওয়ার কথা তোফায়েল আহমেদের কাছে শুনেছেন। প্রায় সাড়ে তিন বছর টাকাটা আমি দিতাম। প্রথম গিয়েছিলাম কে এম ওবায়দুর রহমান এবং আমি। তারপর নিয়মিত যাওয়া ছিল আমার। কোথায় গেল সেদিনের সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি অমন সহমর্মিতা। ধীরে ধীরে আমাদের সব সদ্গুণ দুর্বল হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারব কিনা, গর্বের জিনিসগুলো আবার শিনা টান করে দাঁড়াবে কিনা ভবিতব্যই জানে।

সেদিন গিয়েছিলাম নন-এমপিও শিক্ষকদের সহমর্মিতা জানাতে। এক মাস এক দিন ঝড়-তুফান-বৃষ্টি-বাদলে তারা উন্মুক্ত রাস্তার পাশে বসে আছেন। এবার তারা যেখানে বসেছেন প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে ’৭৫ সালে জাতীয় যুবলীগের অফিস ছিল। দিনে দু-তিন বার সেখানে যেতাম। ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট শিক্ষকদের মাঝে নীরবে বসে ছিলাম। ভাবছিলাম আমরা না হয় সেই পাকিস্তান আমল থেকে রাস্তাঘাটের মানুষ। চিৎকার-চেঁচামেচি করাই ছিল আমাদের কাজ। প্রয়োজন হলে আন্দোলন করবে ছাত্ররা, শিক্ষকরা কেন? শিক্ষকদের প্রতি সমাজ ও সরকারের নিদারুণ অবহেলা দেখে বুক ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। কোনো দেশে শিক্ষকদের প্রতি এমন নির্মম অবহেলা কল্পনাতীত। নন-এমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন এই প্রথম নয় এবং তাদের এমপিওভুক্ত না করার আইনত কোনো সুযোগ নেই। তাদের প্রতিষ্ঠানকে যেদিন মন্ত্রণালয় স্বীকৃতি দিয়েছে সেদিনই এমপিওর অর্ধেক হয়ে গেছে। এর আগে যখন তারা শহীদ মিনারের পাদদেশে বসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নন-এমপিও শিক্ষকদের খুব দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হবে। এটা নন-এমপিও শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। তাদের এখনো এমপিওভুক্তি না করাই বরং সংবিধানবিরোধী অন্যায়। উপরন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিগগির কাজটি করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আগেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করার জন্য উচ্চশিক্ষিত মেধাবী পাঁচ-ছয় শ সরকারি কর্মচারী থাকেন। তারা যদি কাজ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নন-এমপিও শিক্ষকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাঠে মারা যাবে কেন? প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তো কাজ হওয়ার কথা ছিল। কখনো কখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যোগ্য লোকের অভাব। আবার অনেকের ডিগ্রি দেখে কাজ না হওয়ায় মনে হয় তারা কোনো ষড়যন্ত্র করছে না তো? নন-এমপিওদের এতদিনে সব সমস্যা চুকেবুকে যাওয়ার কথা। কারণ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি অতিরিক্ত কিছু নয়। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যে সিলেবাস পড়ায় নন-এমপিওরাও একই সিলেবাস পড়ান। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা যে নিয়মে পরীক্ষা দেয় সেই একই নিয়মে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা দেয়। এমপিও আর নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্টে কোনো বৈষম্য হয় না। তারাও জিপিএ-৫, গোল্ডেন প্লাস পায়। শুধু প্রতিষ্ঠান যারা পরিচালনা করেন এমপিওভুক্তরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা পান, নন-এমপিওরা পান না। দুর্ভাগ্য, এমন অনেক শিক্ষক আছেন যারা অবসরে যাবেন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান খুব একটা বেশি নেই। তাদের এমপিওভুক্ত করতে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। যেখানে ৪ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লিখতে গিয়ে যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলেন তার দামও ২ হাজার কোটির বেশি। কালি, কলম, প্রিন্টারের টোনার এসবের খাপের যে দাম তার চেয়েও কম খরচ এমপিওভুক্তিতে। তবু শিক্ষকরা অবহেলিত-নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এটা জাতির জন্য শুভ নয়, কোনো শুভলক্ষণও নয়। অনতিবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া মেনে সম্মানের সঙ্গে বাড়ি পাঠানো দরকার। তারা পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি ছেড়ে এক ঈদ ঢাকার রাজপথে পড়েছেন আরেক ঈদের জামাত যেন এখানে পড়তে না হয়, সবার সঙ্গে বাড়িতে পড়তে পারেন সদাশয় সরকারের কাছে সেই অনুরোধ রাখছি।

একদিকে নন-এমপিও শিক্ষকরা রাস্তায়, অন্যদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন করছে। রাস্তা তাদের জন্য নিরাপদ নয়। সরকারি দল ছাত্রলীগ নামধারীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পায়ে দলছে। যেটা কোনোক্রমেই শুভ নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বড় দুঃখ হয়, একসময় এই সংগঠনের আমিও একজন গর্বিত সদস্য ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি দেশের জন্য, মানুষের জন্য। আমরা কখনো কারও দাবি-দাওয়া স্তব্ধ করতে গুণ্ডামি করিনি। শুধু আমাদের দেশে কেন, পৃথিবীর কোথাও কারও ন্যায্য দাবি-দাওয়া শক্তি প্রয়োগ করে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ছেলেমেয়েদের কোটা সংস্কার আন্দোলনও দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারাও সফলকাম হবে। যুক্তিযুক্ত ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার সবাই সমর্থন করে। ‘সব কোটা উঠিয়ে দিলাম। কোনো কোটা থাকবে না’ বরং এই সিদ্ধান্তকে দেশের মানুষ এমনকি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও সমর্থন করে না, করবেও না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে সংসদে পুরো কোটা পদ্ধতি বাতিল করে দেওয়ার কথা বলেছেন। তার কথাকে মর্যাদা দিয়ে কতটা কি আইনানুগভাবে করা যায় এতদিনে তার ব্যবস্থা নিলে এভাবে আর মানবতার অপমান হতো না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাস্তায় ফেলে চারদিক থেকে লাথি মারার কলঙ্ক আমাদের দেখতে হতো না। যে যাই বলুন, এসবই আমাদের অলসতা অথবা এড়িয়ে চলার লক্ষণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই বলেন, তিনি রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি যদি রাতদিন পরিশ্রম করেন তার সাহায্যকারীরা অর্ধেক তো করবেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্ধেক পরিশ্রম করলেও আমার মনে হয় না কোনো কাজ পড়ে থাকার কথা। তাহলে সবই কেন এভাবে পড়ে থাকে। একটা কিছু জবাব তো দেশের মানুষের চাই। আর কতকাল দেশ বিশৃঙ্খলার দিকে যাবে। সুশাসনের বড় প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সেখান থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। এতদূর যাতে চলে না যাই যে যেখান থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই এত চেষ্টা করছেন দেশকে উন্নয়নের উচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে। কিন্তু তার আশপাশের অনেকেই সেটাকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাহলে কেমন হয়। গণভবন থেকে বেরিয়েই যদি কেউ মনে করেন যদি আর ক্ষমতায় থাকা না যায় তাহলে কেটে যা নেওয়ার এখনই নেওয়া ভালো। সেটা তো কোনো কাজের কথা হলো না। সামনে নির্বাচন, মাননীয় নেত্রী তার দলের সবাইকে দ্বারে দ্বারে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। যাদের নির্দেশ দিয়েছেন তারা যে এতকাল কারও কাছে যাননি, এবার দ্বারে দ্বারে যেতে লজ্জা পাবেন না? কেন্দ্র থেকে যা-ই ভাবা হোক তৃণমূলে জনগণ থেকে সরকারি দল অনেক দূরে চলে গেছে। আবার মানুষের কাছে, মানুষের অন্তরে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আমরা একসময় রক্ত পানি করে মানুষের কাছে গিয়েছিলাম, দলকে মানুষের করেছিলাম। এখন ঘরে ঘরে যাওয়ার মতো নেতা কই, কর্মী কই?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি কনককান্তি বড়ুয়া। তার সঙ্গে জানাশোনা বহুদিনের। তবে ভিসি হওয়ার পর আর দেখা হয়নি। এর আগের ভিসি কামরুল আমার এলাকার মানুষ। তারও আগে প্রাণ গোপাল। সেও আমাদের খুবই কাছের। কনককান্তি বড়ুয়া অত কাছের না হলেও খুব একটা দূরের নয়। আমার স্ত্রীর ছোট ভাই ফেরদৌস কোরায়শী। তার এক খুব কঠিন অপারেশন করেছিলেন। অপারেশনের পর কোনো জটিলতা হয়নি। খুব ভালো অপারেশন হয়েছিল। যত্নও নিয়েছিলেন অসাধারণ। কথা হয়েছিল বুধবার, শনিবারে তাকে দেখতে যাব। আমি যাওয়ার কয়েক মিনিট আগে রোগী দেখতে বেরিয়েছিলেন। তাই ১৫-২০ মিনিট বসে ছিলাম। যা বলতে গিয়েছিলাম খুব ভালোভাবে শুনেছেন। তিনিই কথা তুলেছিলেন আমাদের দেশের ধনবানদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নিয়ে। এখনো আমাদের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ লন্ডনে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আছেন। ভাটি বাংলার মানুষ সরকারি পদে আসীন না হলে ময়মনসিংহ মেডিকেলের বাইরে খুব একটা চিকিৎসা করাতেন না। আমার দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শারীরিক পরীক্ষার জন্য যদি বিদেশে যান তাহলে চিকিৎসকরা যেমন হীনমন্য অস্বস্তিবোধ করেন, রোগীদেরও আস্থা থাকে না। একবার দিল্লির এ্যাপোলোতে গিয়েছিলাম ছোট ভাইয়ের মেয়ের সমস্যা নিয়ে। প্রাণ গোপালের প্রেসক্রিপশন দেখে ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিছুটা লজ্জাও পেয়েছিলাম। বছর দশেক আগে জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ছিলাম। ধনবান যতজন দেখতে গেছেন প্রত্যেকে বিস্মিত হয়ে বলেছেন, ‘এখনো আপনি এখানে! মারা পড়বেন। সিঙ্গাপুরে চলে যান।’ যাওয়ার সামর্থ্য ছিল না। যাইওনি। এখনো মারা পড়িনি। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর চিকিৎসায় বহাল তবিয়তে বাড়ি ফিরেছি। ভিসির রুমে সুভাষ এসেছিল। সুভাষ সিংহ রায় আমি যখন দেশে ফিরি সে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জননেত্রী শেখ হাসিনার এটা ওটা দেখত। তার মধ্যে লেখালেখির কাজই বেশি। দারুণ চটপটে। কেউ যখন এক কথা বলে সেই সময় সে তিন কথা বলে ফেলে। তবে অযৌক্তিক খুব বেশি কিছু বলে না। আগাগোড়াই সুভাষকে আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সত্য বক্তা মুখপোড়া কিছু মানুষের সমাজে প্রয়োজন। আমার মতো সেও একজন। সে আবার বিয়ে করেছে আমার সন্তানের মতো লাভলীকে। সেদিন এক প্রবীণ নেতার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ’৬৫-’৭০-এ যে রাজনৈতিক ছাত্র-যুবক বেরিয়ে ছিল, এরশাদের সময় আশি-নব্বইয়ের দশকে যেভাবে ছাত্র-যুবকরা বেরিয়েছিল, ২০০০-এর পর আর উল্লেখ করার মতো কোনো নেতৃত্ব বেরিয়ে আসেনি। আর ৫-৭-১০ বছর পর দেশে নেতৃত্বের এক মহা আকাল পড়বে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির গণবিস্ফোরণ হিরোশিমা-নাগাসাকির অ্যাটম বিস্ফোরণের চেয়ে মারাত্মক। এসব ছাপিয়ে দেখা দেবে নেতৃত্বশূন্যতা। লাভলীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত তখন একঝাঁক ছাত্রী দেশের কথা মাথায় নিয়ে বেরিয়ে এসেছিল। এখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করার ছাত্রী নেই, ছাত্র নেই। আমরা মারাত্মক শূন্যতায় আছি। কেউ এটা নিয়ে ভাবে কিনা বলতে পারব না। কিন্তু নেতাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত। সুভাষ সিংহের সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে বলেছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে সে একটা বই লিখেছে। কিছুদিনের মধ্যে অনন্যা প্রকাশনী প্রকাশ করবে। বলে এসেছি, প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বইটি আমায় পড়ে দেখার সুযোগ দিও। কথা দিয়েছে প্রকাশের আগের দিন হাতে পাব। অপেক্ষায় রইলাম কী আছে তাতে...

লেখক :  রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত

নগর জীবন

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা