শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণভবনে এক বিশাল সভা করেছেন। তার কথা যদি কাজে লাগত কথামতো দল চলত তাহলে এমন ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ থাকত না। তার অনেক কথাই আশপাশের লোকেরা শোনে না, মানে না। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাজে সহায়তা করতে পাঁচ-ছয় শ যোগ্য-দক্ষ-নিরলস মানুষ রাতদিন কাজ করে। তারা যদি সত্যিই নিবেদিত আন্তরিক হন, কাজ করার পরিবেশ থাকে তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রতিশ্রুতিও বিফল হওয়ার কথা নয়। আমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে ছিলাম সে অনেক দিন। বর্ধমানে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জওহর সরকার। তার কাছে ইন্দিরা গান্ধীর চিঠি দেখেছি একে ওকে এটা ওটা করতে। সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিকার হয়েছে। কিন্তু এখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কত চিঠি কতখানে যায়, অপ্রয়োজনীয় কাগজের মতো ফাইলের নিচে পড়ে থাকে, কোনো প্রতিকার হয় না। কেন যেন কেউ কোনো কাজ না করে অবহেলা করলে কারও কোনো জবাবদিহি নেই।

সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের এক চমৎকার লেখা পড়লাম। নঈম নিজামসহ একদল সাংবাদিক যখন নবীন ছিলেন তখন তারা সাংবাদিকতার চেয়ে দলীয় কর্মী হিসেবে বেশি গর্ববোধ করতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হলে তাদের গর্বের সীমা থাকত না। তাই কখনো-সখনো নঈম নিজামের কলামে অতীত দিনের স্মৃতি মুক্তর মালার মতো বেরিয়ে আসে। তার লেখার এক জায়গায় বলেছেন, শাহ আজিজকে টাকা দেওয়ার কথা তোফায়েল আহমেদের কাছে শুনেছেন। প্রায় সাড়ে তিন বছর টাকাটা আমি দিতাম। প্রথম গিয়েছিলাম কে এম ওবায়দুর রহমান এবং আমি। তারপর নিয়মিত যাওয়া ছিল আমার। কোথায় গেল সেদিনের সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি অমন সহমর্মিতা। ধীরে ধীরে আমাদের সব সদ্গুণ দুর্বল হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারব কিনা, গর্বের জিনিসগুলো আবার শিনা টান করে দাঁড়াবে কিনা ভবিতব্যই জানে।

সেদিন গিয়েছিলাম নন-এমপিও শিক্ষকদের সহমর্মিতা জানাতে। এক মাস এক দিন ঝড়-তুফান-বৃষ্টি-বাদলে তারা উন্মুক্ত রাস্তার পাশে বসে আছেন। এবার তারা যেখানে বসেছেন প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে ’৭৫ সালে জাতীয় যুবলীগের অফিস ছিল। দিনে দু-তিন বার সেখানে যেতাম। ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট শিক্ষকদের মাঝে নীরবে বসে ছিলাম। ভাবছিলাম আমরা না হয় সেই পাকিস্তান আমল থেকে রাস্তাঘাটের মানুষ। চিৎকার-চেঁচামেচি করাই ছিল আমাদের কাজ। প্রয়োজন হলে আন্দোলন করবে ছাত্ররা, শিক্ষকরা কেন? শিক্ষকদের প্রতি সমাজ ও সরকারের নিদারুণ অবহেলা দেখে বুক ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। কোনো দেশে শিক্ষকদের প্রতি এমন নির্মম অবহেলা কল্পনাতীত। নন-এমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন এই প্রথম নয় এবং তাদের এমপিওভুক্ত না করার আইনত কোনো সুযোগ নেই। তাদের প্রতিষ্ঠানকে যেদিন মন্ত্রণালয় স্বীকৃতি দিয়েছে সেদিনই এমপিওর অর্ধেক হয়ে গেছে। এর আগে যখন তারা শহীদ মিনারের পাদদেশে বসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নন-এমপিও শিক্ষকদের খুব দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হবে। এটা নন-এমপিও শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। তাদের এখনো এমপিওভুক্তি না করাই বরং সংবিধানবিরোধী অন্যায়। উপরন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিগগির কাজটি করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আগেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করার জন্য উচ্চশিক্ষিত মেধাবী পাঁচ-ছয় শ সরকারি কর্মচারী থাকেন। তারা যদি কাজ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নন-এমপিও শিক্ষকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাঠে মারা যাবে কেন? প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তো কাজ হওয়ার কথা ছিল। কখনো কখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যোগ্য লোকের অভাব। আবার অনেকের ডিগ্রি দেখে কাজ না হওয়ায় মনে হয় তারা কোনো ষড়যন্ত্র করছে না তো? নন-এমপিওদের এতদিনে সব সমস্যা চুকেবুকে যাওয়ার কথা। কারণ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি অতিরিক্ত কিছু নয়। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যে সিলেবাস পড়ায় নন-এমপিওরাও একই সিলেবাস পড়ান। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা যে নিয়মে পরীক্ষা দেয় সেই একই নিয়মে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা দেয়। এমপিও আর নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্টে কোনো বৈষম্য হয় না। তারাও জিপিএ-৫, গোল্ডেন প্লাস পায়। শুধু প্রতিষ্ঠান যারা পরিচালনা করেন এমপিওভুক্তরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা পান, নন-এমপিওরা পান না। দুর্ভাগ্য, এমন অনেক শিক্ষক আছেন যারা অবসরে যাবেন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান খুব একটা বেশি নেই। তাদের এমপিওভুক্ত করতে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। যেখানে ৪ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লিখতে গিয়ে যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলেন তার দামও ২ হাজার কোটির বেশি। কালি, কলম, প্রিন্টারের টোনার এসবের খাপের যে দাম তার চেয়েও কম খরচ এমপিওভুক্তিতে। তবু শিক্ষকরা অবহেলিত-নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এটা জাতির জন্য শুভ নয়, কোনো শুভলক্ষণও নয়। অনতিবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া মেনে সম্মানের সঙ্গে বাড়ি পাঠানো দরকার। তারা পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি ছেড়ে এক ঈদ ঢাকার রাজপথে পড়েছেন আরেক ঈদের জামাত যেন এখানে পড়তে না হয়, সবার সঙ্গে বাড়িতে পড়তে পারেন সদাশয় সরকারের কাছে সেই অনুরোধ রাখছি।

একদিকে নন-এমপিও শিক্ষকরা রাস্তায়, অন্যদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন করছে। রাস্তা তাদের জন্য নিরাপদ নয়। সরকারি দল ছাত্রলীগ নামধারীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পায়ে দলছে। যেটা কোনোক্রমেই শুভ নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বড় দুঃখ হয়, একসময় এই সংগঠনের আমিও একজন গর্বিত সদস্য ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি দেশের জন্য, মানুষের জন্য। আমরা কখনো কারও দাবি-দাওয়া স্তব্ধ করতে গুণ্ডামি করিনি। শুধু আমাদের দেশে কেন, পৃথিবীর কোথাও কারও ন্যায্য দাবি-দাওয়া শক্তি প্রয়োগ করে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ছেলেমেয়েদের কোটা সংস্কার আন্দোলনও দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারাও সফলকাম হবে। যুক্তিযুক্ত ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার সবাই সমর্থন করে। ‘সব কোটা উঠিয়ে দিলাম। কোনো কোটা থাকবে না’ বরং এই সিদ্ধান্তকে দেশের মানুষ এমনকি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও সমর্থন করে না, করবেও না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে সংসদে পুরো কোটা পদ্ধতি বাতিল করে দেওয়ার কথা বলেছেন। তার কথাকে মর্যাদা দিয়ে কতটা কি আইনানুগভাবে করা যায় এতদিনে তার ব্যবস্থা নিলে এভাবে আর মানবতার অপমান হতো না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাস্তায় ফেলে চারদিক থেকে লাথি মারার কলঙ্ক আমাদের দেখতে হতো না। যে যাই বলুন, এসবই আমাদের অলসতা অথবা এড়িয়ে চলার লক্ষণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই বলেন, তিনি রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি যদি রাতদিন পরিশ্রম করেন তার সাহায্যকারীরা অর্ধেক তো করবেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্ধেক পরিশ্রম করলেও আমার মনে হয় না কোনো কাজ পড়ে থাকার কথা। তাহলে সবই কেন এভাবে পড়ে থাকে। একটা কিছু জবাব তো দেশের মানুষের চাই। আর কতকাল দেশ বিশৃঙ্খলার দিকে যাবে। সুশাসনের বড় প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সেখান থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। এতদূর যাতে চলে না যাই যে যেখান থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই এত চেষ্টা করছেন দেশকে উন্নয়নের উচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে। কিন্তু তার আশপাশের অনেকেই সেটাকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাহলে কেমন হয়। গণভবন থেকে বেরিয়েই যদি কেউ মনে করেন যদি আর ক্ষমতায় থাকা না যায় তাহলে কেটে যা নেওয়ার এখনই নেওয়া ভালো। সেটা তো কোনো কাজের কথা হলো না। সামনে নির্বাচন, মাননীয় নেত্রী তার দলের সবাইকে দ্বারে দ্বারে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। যাদের নির্দেশ দিয়েছেন তারা যে এতকাল কারও কাছে যাননি, এবার দ্বারে দ্বারে যেতে লজ্জা পাবেন না? কেন্দ্র থেকে যা-ই ভাবা হোক তৃণমূলে জনগণ থেকে সরকারি দল অনেক দূরে চলে গেছে। আবার মানুষের কাছে, মানুষের অন্তরে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আমরা একসময় রক্ত পানি করে মানুষের কাছে গিয়েছিলাম, দলকে মানুষের করেছিলাম। এখন ঘরে ঘরে যাওয়ার মতো নেতা কই, কর্মী কই?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি কনককান্তি বড়ুয়া। তার সঙ্গে জানাশোনা বহুদিনের। তবে ভিসি হওয়ার পর আর দেখা হয়নি। এর আগের ভিসি কামরুল আমার এলাকার মানুষ। তারও আগে প্রাণ গোপাল। সেও আমাদের খুবই কাছের। কনককান্তি বড়ুয়া অত কাছের না হলেও খুব একটা দূরের নয়। আমার স্ত্রীর ছোট ভাই ফেরদৌস কোরায়শী। তার এক খুব কঠিন অপারেশন করেছিলেন। অপারেশনের পর কোনো জটিলতা হয়নি। খুব ভালো অপারেশন হয়েছিল। যত্নও নিয়েছিলেন অসাধারণ। কথা হয়েছিল বুধবার, শনিবারে তাকে দেখতে যাব। আমি যাওয়ার কয়েক মিনিট আগে রোগী দেখতে বেরিয়েছিলেন। তাই ১৫-২০ মিনিট বসে ছিলাম। যা বলতে গিয়েছিলাম খুব ভালোভাবে শুনেছেন। তিনিই কথা তুলেছিলেন আমাদের দেশের ধনবানদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নিয়ে। এখনো আমাদের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ লন্ডনে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আছেন। ভাটি বাংলার মানুষ সরকারি পদে আসীন না হলে ময়মনসিংহ মেডিকেলের বাইরে খুব একটা চিকিৎসা করাতেন না। আমার দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শারীরিক পরীক্ষার জন্য যদি বিদেশে যান তাহলে চিকিৎসকরা যেমন হীনমন্য অস্বস্তিবোধ করেন, রোগীদেরও আস্থা থাকে না। একবার দিল্লির এ্যাপোলোতে গিয়েছিলাম ছোট ভাইয়ের মেয়ের সমস্যা নিয়ে। প্রাণ গোপালের প্রেসক্রিপশন দেখে ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিছুটা লজ্জাও পেয়েছিলাম। বছর দশেক আগে জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ছিলাম। ধনবান যতজন দেখতে গেছেন প্রত্যেকে বিস্মিত হয়ে বলেছেন, ‘এখনো আপনি এখানে! মারা পড়বেন। সিঙ্গাপুরে চলে যান।’ যাওয়ার সামর্থ্য ছিল না। যাইওনি। এখনো মারা পড়িনি। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর চিকিৎসায় বহাল তবিয়তে বাড়ি ফিরেছি। ভিসির রুমে সুভাষ এসেছিল। সুভাষ সিংহ রায় আমি যখন দেশে ফিরি সে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জননেত্রী শেখ হাসিনার এটা ওটা দেখত। তার মধ্যে লেখালেখির কাজই বেশি। দারুণ চটপটে। কেউ যখন এক কথা বলে সেই সময় সে তিন কথা বলে ফেলে। তবে অযৌক্তিক খুব বেশি কিছু বলে না। আগাগোড়াই সুভাষকে আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সত্য বক্তা মুখপোড়া কিছু মানুষের সমাজে প্রয়োজন। আমার মতো সেও একজন। সে আবার বিয়ে করেছে আমার সন্তানের মতো লাভলীকে। সেদিন এক প্রবীণ নেতার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ’৬৫-’৭০-এ যে রাজনৈতিক ছাত্র-যুবক বেরিয়ে ছিল, এরশাদের সময় আশি-নব্বইয়ের দশকে যেভাবে ছাত্র-যুবকরা বেরিয়েছিল, ২০০০-এর পর আর উল্লেখ করার মতো কোনো নেতৃত্ব বেরিয়ে আসেনি। আর ৫-৭-১০ বছর পর দেশে নেতৃত্বের এক মহা আকাল পড়বে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির গণবিস্ফোরণ হিরোশিমা-নাগাসাকির অ্যাটম বিস্ফোরণের চেয়ে মারাত্মক। এসব ছাপিয়ে দেখা দেবে নেতৃত্বশূন্যতা। লাভলীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত তখন একঝাঁক ছাত্রী দেশের কথা মাথায় নিয়ে বেরিয়ে এসেছিল। এখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করার ছাত্রী নেই, ছাত্র নেই। আমরা মারাত্মক শূন্যতায় আছি। কেউ এটা নিয়ে ভাবে কিনা বলতে পারব না। কিন্তু নেতাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত। সুভাষ সিংহের সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে বলেছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে সে একটা বই লিখেছে। কিছুদিনের মধ্যে অনন্যা প্রকাশনী প্রকাশ করবে। বলে এসেছি, প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বইটি আমায় পড়ে দেখার সুযোগ দিও। কথা দিয়েছে প্রকাশের আগের দিন হাতে পাব। অপেক্ষায় রইলাম কী আছে তাতে...

লেখক :  রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন