শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণভবনে এক বিশাল সভা করেছেন। তার কথা যদি কাজে লাগত কথামতো দল চলত তাহলে এমন ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ থাকত না। তার অনেক কথাই আশপাশের লোকেরা শোনে না, মানে না। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাজে সহায়তা করতে পাঁচ-ছয় শ যোগ্য-দক্ষ-নিরলস মানুষ রাতদিন কাজ করে। তারা যদি সত্যিই নিবেদিত আন্তরিক হন, কাজ করার পরিবেশ থাকে তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রতিশ্রুতিও বিফল হওয়ার কথা নয়। আমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে ছিলাম সে অনেক দিন। বর্ধমানে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জওহর সরকার। তার কাছে ইন্দিরা গান্ধীর চিঠি দেখেছি একে ওকে এটা ওটা করতে। সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিকার হয়েছে। কিন্তু এখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কত চিঠি কতখানে যায়, অপ্রয়োজনীয় কাগজের মতো ফাইলের নিচে পড়ে থাকে, কোনো প্রতিকার হয় না। কেন যেন কেউ কোনো কাজ না করে অবহেলা করলে কারও কোনো জবাবদিহি নেই।

সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের এক চমৎকার লেখা পড়লাম। নঈম নিজামসহ একদল সাংবাদিক যখন নবীন ছিলেন তখন তারা সাংবাদিকতার চেয়ে দলীয় কর্মী হিসেবে বেশি গর্ববোধ করতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হলে তাদের গর্বের সীমা থাকত না। তাই কখনো-সখনো নঈম নিজামের কলামে অতীত দিনের স্মৃতি মুক্তর মালার মতো বেরিয়ে আসে। তার লেখার এক জায়গায় বলেছেন, শাহ আজিজকে টাকা দেওয়ার কথা তোফায়েল আহমেদের কাছে শুনেছেন। প্রায় সাড়ে তিন বছর টাকাটা আমি দিতাম। প্রথম গিয়েছিলাম কে এম ওবায়দুর রহমান এবং আমি। তারপর নিয়মিত যাওয়া ছিল আমার। কোথায় গেল সেদিনের সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি অমন সহমর্মিতা। ধীরে ধীরে আমাদের সব সদ্গুণ দুর্বল হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারব কিনা, গর্বের জিনিসগুলো আবার শিনা টান করে দাঁড়াবে কিনা ভবিতব্যই জানে।

সেদিন গিয়েছিলাম নন-এমপিও শিক্ষকদের সহমর্মিতা জানাতে। এক মাস এক দিন ঝড়-তুফান-বৃষ্টি-বাদলে তারা উন্মুক্ত রাস্তার পাশে বসে আছেন। এবার তারা যেখানে বসেছেন প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে ’৭৫ সালে জাতীয় যুবলীগের অফিস ছিল। দিনে দু-তিন বার সেখানে যেতাম। ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট শিক্ষকদের মাঝে নীরবে বসে ছিলাম। ভাবছিলাম আমরা না হয় সেই পাকিস্তান আমল থেকে রাস্তাঘাটের মানুষ। চিৎকার-চেঁচামেচি করাই ছিল আমাদের কাজ। প্রয়োজন হলে আন্দোলন করবে ছাত্ররা, শিক্ষকরা কেন? শিক্ষকদের প্রতি সমাজ ও সরকারের নিদারুণ অবহেলা দেখে বুক ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। কোনো দেশে শিক্ষকদের প্রতি এমন নির্মম অবহেলা কল্পনাতীত। নন-এমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন এই প্রথম নয় এবং তাদের এমপিওভুক্ত না করার আইনত কোনো সুযোগ নেই। তাদের প্রতিষ্ঠানকে যেদিন মন্ত্রণালয় স্বীকৃতি দিয়েছে সেদিনই এমপিওর অর্ধেক হয়ে গেছে। এর আগে যখন তারা শহীদ মিনারের পাদদেশে বসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নন-এমপিও শিক্ষকদের খুব দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হবে। এটা নন-এমপিও শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। তাদের এখনো এমপিওভুক্তি না করাই বরং সংবিধানবিরোধী অন্যায়। উপরন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিগগির কাজটি করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আগেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করার জন্য উচ্চশিক্ষিত মেধাবী পাঁচ-ছয় শ সরকারি কর্মচারী থাকেন। তারা যদি কাজ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নন-এমপিও শিক্ষকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাঠে মারা যাবে কেন? প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তো কাজ হওয়ার কথা ছিল। কখনো কখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যোগ্য লোকের অভাব। আবার অনেকের ডিগ্রি দেখে কাজ না হওয়ায় মনে হয় তারা কোনো ষড়যন্ত্র করছে না তো? নন-এমপিওদের এতদিনে সব সমস্যা চুকেবুকে যাওয়ার কথা। কারণ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি অতিরিক্ত কিছু নয়। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যে সিলেবাস পড়ায় নন-এমপিওরাও একই সিলেবাস পড়ান। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা যে নিয়মে পরীক্ষা দেয় সেই একই নিয়মে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা দেয়। এমপিও আর নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্টে কোনো বৈষম্য হয় না। তারাও জিপিএ-৫, গোল্ডেন প্লাস পায়। শুধু প্রতিষ্ঠান যারা পরিচালনা করেন এমপিওভুক্তরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা পান, নন-এমপিওরা পান না। দুর্ভাগ্য, এমন অনেক শিক্ষক আছেন যারা অবসরে যাবেন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান খুব একটা বেশি নেই। তাদের এমপিওভুক্ত করতে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। যেখানে ৪ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লিখতে গিয়ে যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলেন তার দামও ২ হাজার কোটির বেশি। কালি, কলম, প্রিন্টারের টোনার এসবের খাপের যে দাম তার চেয়েও কম খরচ এমপিওভুক্তিতে। তবু শিক্ষকরা অবহেলিত-নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এটা জাতির জন্য শুভ নয়, কোনো শুভলক্ষণও নয়। অনতিবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া মেনে সম্মানের সঙ্গে বাড়ি পাঠানো দরকার। তারা পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি ছেড়ে এক ঈদ ঢাকার রাজপথে পড়েছেন আরেক ঈদের জামাত যেন এখানে পড়তে না হয়, সবার সঙ্গে বাড়িতে পড়তে পারেন সদাশয় সরকারের কাছে সেই অনুরোধ রাখছি।

একদিকে নন-এমপিও শিক্ষকরা রাস্তায়, অন্যদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন করছে। রাস্তা তাদের জন্য নিরাপদ নয়। সরকারি দল ছাত্রলীগ নামধারীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পায়ে দলছে। যেটা কোনোক্রমেই শুভ নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বড় দুঃখ হয়, একসময় এই সংগঠনের আমিও একজন গর্বিত সদস্য ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি দেশের জন্য, মানুষের জন্য। আমরা কখনো কারও দাবি-দাওয়া স্তব্ধ করতে গুণ্ডামি করিনি। শুধু আমাদের দেশে কেন, পৃথিবীর কোথাও কারও ন্যায্য দাবি-দাওয়া শক্তি প্রয়োগ করে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ছেলেমেয়েদের কোটা সংস্কার আন্দোলনও দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারাও সফলকাম হবে। যুক্তিযুক্ত ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার সবাই সমর্থন করে। ‘সব কোটা উঠিয়ে দিলাম। কোনো কোটা থাকবে না’ বরং এই সিদ্ধান্তকে দেশের মানুষ এমনকি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও সমর্থন করে না, করবেও না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে সংসদে পুরো কোটা পদ্ধতি বাতিল করে দেওয়ার কথা বলেছেন। তার কথাকে মর্যাদা দিয়ে কতটা কি আইনানুগভাবে করা যায় এতদিনে তার ব্যবস্থা নিলে এভাবে আর মানবতার অপমান হতো না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাস্তায় ফেলে চারদিক থেকে লাথি মারার কলঙ্ক আমাদের দেখতে হতো না। যে যাই বলুন, এসবই আমাদের অলসতা অথবা এড়িয়ে চলার লক্ষণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই বলেন, তিনি রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি যদি রাতদিন পরিশ্রম করেন তার সাহায্যকারীরা অর্ধেক তো করবেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্ধেক পরিশ্রম করলেও আমার মনে হয় না কোনো কাজ পড়ে থাকার কথা। তাহলে সবই কেন এভাবে পড়ে থাকে। একটা কিছু জবাব তো দেশের মানুষের চাই। আর কতকাল দেশ বিশৃঙ্খলার দিকে যাবে। সুশাসনের বড় প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সেখান থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। এতদূর যাতে চলে না যাই যে যেখান থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই এত চেষ্টা করছেন দেশকে উন্নয়নের উচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে। কিন্তু তার আশপাশের অনেকেই সেটাকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাহলে কেমন হয়। গণভবন থেকে বেরিয়েই যদি কেউ মনে করেন যদি আর ক্ষমতায় থাকা না যায় তাহলে কেটে যা নেওয়ার এখনই নেওয়া ভালো। সেটা তো কোনো কাজের কথা হলো না। সামনে নির্বাচন, মাননীয় নেত্রী তার দলের সবাইকে দ্বারে দ্বারে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। যাদের নির্দেশ দিয়েছেন তারা যে এতকাল কারও কাছে যাননি, এবার দ্বারে দ্বারে যেতে লজ্জা পাবেন না? কেন্দ্র থেকে যা-ই ভাবা হোক তৃণমূলে জনগণ থেকে সরকারি দল অনেক দূরে চলে গেছে। আবার মানুষের কাছে, মানুষের অন্তরে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আমরা একসময় রক্ত পানি করে মানুষের কাছে গিয়েছিলাম, দলকে মানুষের করেছিলাম। এখন ঘরে ঘরে যাওয়ার মতো নেতা কই, কর্মী কই?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি কনককান্তি বড়ুয়া। তার সঙ্গে জানাশোনা বহুদিনের। তবে ভিসি হওয়ার পর আর দেখা হয়নি। এর আগের ভিসি কামরুল আমার এলাকার মানুষ। তারও আগে প্রাণ গোপাল। সেও আমাদের খুবই কাছের। কনককান্তি বড়ুয়া অত কাছের না হলেও খুব একটা দূরের নয়। আমার স্ত্রীর ছোট ভাই ফেরদৌস কোরায়শী। তার এক খুব কঠিন অপারেশন করেছিলেন। অপারেশনের পর কোনো জটিলতা হয়নি। খুব ভালো অপারেশন হয়েছিল। যত্নও নিয়েছিলেন অসাধারণ। কথা হয়েছিল বুধবার, শনিবারে তাকে দেখতে যাব। আমি যাওয়ার কয়েক মিনিট আগে রোগী দেখতে বেরিয়েছিলেন। তাই ১৫-২০ মিনিট বসে ছিলাম। যা বলতে গিয়েছিলাম খুব ভালোভাবে শুনেছেন। তিনিই কথা তুলেছিলেন আমাদের দেশের ধনবানদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নিয়ে। এখনো আমাদের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ লন্ডনে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আছেন। ভাটি বাংলার মানুষ সরকারি পদে আসীন না হলে ময়মনসিংহ মেডিকেলের বাইরে খুব একটা চিকিৎসা করাতেন না। আমার দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শারীরিক পরীক্ষার জন্য যদি বিদেশে যান তাহলে চিকিৎসকরা যেমন হীনমন্য অস্বস্তিবোধ করেন, রোগীদেরও আস্থা থাকে না। একবার দিল্লির এ্যাপোলোতে গিয়েছিলাম ছোট ভাইয়ের মেয়ের সমস্যা নিয়ে। প্রাণ গোপালের প্রেসক্রিপশন দেখে ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিছুটা লজ্জাও পেয়েছিলাম। বছর দশেক আগে জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ছিলাম। ধনবান যতজন দেখতে গেছেন প্রত্যেকে বিস্মিত হয়ে বলেছেন, ‘এখনো আপনি এখানে! মারা পড়বেন। সিঙ্গাপুরে চলে যান।’ যাওয়ার সামর্থ্য ছিল না। যাইওনি। এখনো মারা পড়িনি। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর চিকিৎসায় বহাল তবিয়তে বাড়ি ফিরেছি। ভিসির রুমে সুভাষ এসেছিল। সুভাষ সিংহ রায় আমি যখন দেশে ফিরি সে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জননেত্রী শেখ হাসিনার এটা ওটা দেখত। তার মধ্যে লেখালেখির কাজই বেশি। দারুণ চটপটে। কেউ যখন এক কথা বলে সেই সময় সে তিন কথা বলে ফেলে। তবে অযৌক্তিক খুব বেশি কিছু বলে না। আগাগোড়াই সুভাষকে আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সত্য বক্তা মুখপোড়া কিছু মানুষের সমাজে প্রয়োজন। আমার মতো সেও একজন। সে আবার বিয়ে করেছে আমার সন্তানের মতো লাভলীকে। সেদিন এক প্রবীণ নেতার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ’৬৫-’৭০-এ যে রাজনৈতিক ছাত্র-যুবক বেরিয়ে ছিল, এরশাদের সময় আশি-নব্বইয়ের দশকে যেভাবে ছাত্র-যুবকরা বেরিয়েছিল, ২০০০-এর পর আর উল্লেখ করার মতো কোনো নেতৃত্ব বেরিয়ে আসেনি। আর ৫-৭-১০ বছর পর দেশে নেতৃত্বের এক মহা আকাল পড়বে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির গণবিস্ফোরণ হিরোশিমা-নাগাসাকির অ্যাটম বিস্ফোরণের চেয়ে মারাত্মক। এসব ছাপিয়ে দেখা দেবে নেতৃত্বশূন্যতা। লাভলীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত তখন একঝাঁক ছাত্রী দেশের কথা মাথায় নিয়ে বেরিয়ে এসেছিল। এখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করার ছাত্রী নেই, ছাত্র নেই। আমরা মারাত্মক শূন্যতায় আছি। কেউ এটা নিয়ে ভাবে কিনা বলতে পারব না। কিন্তু নেতাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত। সুভাষ সিংহের সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে বলেছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে সে একটা বই লিখেছে। কিছুদিনের মধ্যে অনন্যা প্রকাশনী প্রকাশ করবে। বলে এসেছি, প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বইটি আমায় পড়ে দেখার সুযোগ দিও। কথা দিয়েছে প্রকাশের আগের দিন হাতে পাব। অপেক্ষায় রইলাম কী আছে তাতে...

লেখক :  রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা