শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণভবনে এক বিশাল সভা করেছেন। তার কথা যদি কাজে লাগত কথামতো দল চলত তাহলে এমন ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ থাকত না। তার অনেক কথাই আশপাশের লোকেরা শোনে না, মানে না। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাজে সহায়তা করতে পাঁচ-ছয় শ যোগ্য-দক্ষ-নিরলস মানুষ রাতদিন কাজ করে। তারা যদি সত্যিই নিবেদিত আন্তরিক হন, কাজ করার পরিবেশ থাকে তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রতিশ্রুতিও বিফল হওয়ার কথা নয়। আমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে ছিলাম সে অনেক দিন। বর্ধমানে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জওহর সরকার। তার কাছে ইন্দিরা গান্ধীর চিঠি দেখেছি একে ওকে এটা ওটা করতে। সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিকার হয়েছে। কিন্তু এখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কত চিঠি কতখানে যায়, অপ্রয়োজনীয় কাগজের মতো ফাইলের নিচে পড়ে থাকে, কোনো প্রতিকার হয় না। কেন যেন কেউ কোনো কাজ না করে অবহেলা করলে কারও কোনো জবাবদিহি নেই।

সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের এক চমৎকার লেখা পড়লাম। নঈম নিজামসহ একদল সাংবাদিক যখন নবীন ছিলেন তখন তারা সাংবাদিকতার চেয়ে দলীয় কর্মী হিসেবে বেশি গর্ববোধ করতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হলে তাদের গর্বের সীমা থাকত না। তাই কখনো-সখনো নঈম নিজামের কলামে অতীত দিনের স্মৃতি মুক্তর মালার মতো বেরিয়ে আসে। তার লেখার এক জায়গায় বলেছেন, শাহ আজিজকে টাকা দেওয়ার কথা তোফায়েল আহমেদের কাছে শুনেছেন। প্রায় সাড়ে তিন বছর টাকাটা আমি দিতাম। প্রথম গিয়েছিলাম কে এম ওবায়দুর রহমান এবং আমি। তারপর নিয়মিত যাওয়া ছিল আমার। কোথায় গেল সেদিনের সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি অমন সহমর্মিতা। ধীরে ধীরে আমাদের সব সদ্গুণ দুর্বল হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারব কিনা, গর্বের জিনিসগুলো আবার শিনা টান করে দাঁড়াবে কিনা ভবিতব্যই জানে।

সেদিন গিয়েছিলাম নন-এমপিও শিক্ষকদের সহমর্মিতা জানাতে। এক মাস এক দিন ঝড়-তুফান-বৃষ্টি-বাদলে তারা উন্মুক্ত রাস্তার পাশে বসে আছেন। এবার তারা যেখানে বসেছেন প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে ’৭৫ সালে জাতীয় যুবলীগের অফিস ছিল। দিনে দু-তিন বার সেখানে যেতাম। ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট শিক্ষকদের মাঝে নীরবে বসে ছিলাম। ভাবছিলাম আমরা না হয় সেই পাকিস্তান আমল থেকে রাস্তাঘাটের মানুষ। চিৎকার-চেঁচামেচি করাই ছিল আমাদের কাজ। প্রয়োজন হলে আন্দোলন করবে ছাত্ররা, শিক্ষকরা কেন? শিক্ষকদের প্রতি সমাজ ও সরকারের নিদারুণ অবহেলা দেখে বুক ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। কোনো দেশে শিক্ষকদের প্রতি এমন নির্মম অবহেলা কল্পনাতীত। নন-এমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন এই প্রথম নয় এবং তাদের এমপিওভুক্ত না করার আইনত কোনো সুযোগ নেই। তাদের প্রতিষ্ঠানকে যেদিন মন্ত্রণালয় স্বীকৃতি দিয়েছে সেদিনই এমপিওর অর্ধেক হয়ে গেছে। এর আগে যখন তারা শহীদ মিনারের পাদদেশে বসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নন-এমপিও শিক্ষকদের খুব দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হবে। এটা নন-এমপিও শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। তাদের এখনো এমপিওভুক্তি না করাই বরং সংবিধানবিরোধী অন্যায়। উপরন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিগগির কাজটি করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আগেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করার জন্য উচ্চশিক্ষিত মেধাবী পাঁচ-ছয় শ সরকারি কর্মচারী থাকেন। তারা যদি কাজ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নন-এমপিও শিক্ষকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাঠে মারা যাবে কেন? প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তো কাজ হওয়ার কথা ছিল। কখনো কখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যোগ্য লোকের অভাব। আবার অনেকের ডিগ্রি দেখে কাজ না হওয়ায় মনে হয় তারা কোনো ষড়যন্ত্র করছে না তো? নন-এমপিওদের এতদিনে সব সমস্যা চুকেবুকে যাওয়ার কথা। কারণ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি অতিরিক্ত কিছু নয়। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যে সিলেবাস পড়ায় নন-এমপিওরাও একই সিলেবাস পড়ান। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা যে নিয়মে পরীক্ষা দেয় সেই একই নিয়মে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা দেয়। এমপিও আর নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্টে কোনো বৈষম্য হয় না। তারাও জিপিএ-৫, গোল্ডেন প্লাস পায়। শুধু প্রতিষ্ঠান যারা পরিচালনা করেন এমপিওভুক্তরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা পান, নন-এমপিওরা পান না। দুর্ভাগ্য, এমন অনেক শিক্ষক আছেন যারা অবসরে যাবেন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান খুব একটা বেশি নেই। তাদের এমপিওভুক্ত করতে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। যেখানে ৪ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লিখতে গিয়ে যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলেন তার দামও ২ হাজার কোটির বেশি। কালি, কলম, প্রিন্টারের টোনার এসবের খাপের যে দাম তার চেয়েও কম খরচ এমপিওভুক্তিতে। তবু শিক্ষকরা অবহেলিত-নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এটা জাতির জন্য শুভ নয়, কোনো শুভলক্ষণও নয়। অনতিবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া মেনে সম্মানের সঙ্গে বাড়ি পাঠানো দরকার। তারা পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি ছেড়ে এক ঈদ ঢাকার রাজপথে পড়েছেন আরেক ঈদের জামাত যেন এখানে পড়তে না হয়, সবার সঙ্গে বাড়িতে পড়তে পারেন সদাশয় সরকারের কাছে সেই অনুরোধ রাখছি।

একদিকে নন-এমপিও শিক্ষকরা রাস্তায়, অন্যদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন করছে। রাস্তা তাদের জন্য নিরাপদ নয়। সরকারি দল ছাত্রলীগ নামধারীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পায়ে দলছে। যেটা কোনোক্রমেই শুভ নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বড় দুঃখ হয়, একসময় এই সংগঠনের আমিও একজন গর্বিত সদস্য ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি দেশের জন্য, মানুষের জন্য। আমরা কখনো কারও দাবি-দাওয়া স্তব্ধ করতে গুণ্ডামি করিনি। শুধু আমাদের দেশে কেন, পৃথিবীর কোথাও কারও ন্যায্য দাবি-দাওয়া শক্তি প্রয়োগ করে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ছেলেমেয়েদের কোটা সংস্কার আন্দোলনও দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারাও সফলকাম হবে। যুক্তিযুক্ত ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার সবাই সমর্থন করে। ‘সব কোটা উঠিয়ে দিলাম। কোনো কোটা থাকবে না’ বরং এই সিদ্ধান্তকে দেশের মানুষ এমনকি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও সমর্থন করে না, করবেও না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে সংসদে পুরো কোটা পদ্ধতি বাতিল করে দেওয়ার কথা বলেছেন। তার কথাকে মর্যাদা দিয়ে কতটা কি আইনানুগভাবে করা যায় এতদিনে তার ব্যবস্থা নিলে এভাবে আর মানবতার অপমান হতো না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাস্তায় ফেলে চারদিক থেকে লাথি মারার কলঙ্ক আমাদের দেখতে হতো না। যে যাই বলুন, এসবই আমাদের অলসতা অথবা এড়িয়ে চলার লক্ষণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই বলেন, তিনি রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি যদি রাতদিন পরিশ্রম করেন তার সাহায্যকারীরা অর্ধেক তো করবেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্ধেক পরিশ্রম করলেও আমার মনে হয় না কোনো কাজ পড়ে থাকার কথা। তাহলে সবই কেন এভাবে পড়ে থাকে। একটা কিছু জবাব তো দেশের মানুষের চাই। আর কতকাল দেশ বিশৃঙ্খলার দিকে যাবে। সুশাসনের বড় প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সেখান থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। এতদূর যাতে চলে না যাই যে যেখান থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই এত চেষ্টা করছেন দেশকে উন্নয়নের উচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে। কিন্তু তার আশপাশের অনেকেই সেটাকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাহলে কেমন হয়। গণভবন থেকে বেরিয়েই যদি কেউ মনে করেন যদি আর ক্ষমতায় থাকা না যায় তাহলে কেটে যা নেওয়ার এখনই নেওয়া ভালো। সেটা তো কোনো কাজের কথা হলো না। সামনে নির্বাচন, মাননীয় নেত্রী তার দলের সবাইকে দ্বারে দ্বারে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। যাদের নির্দেশ দিয়েছেন তারা যে এতকাল কারও কাছে যাননি, এবার দ্বারে দ্বারে যেতে লজ্জা পাবেন না? কেন্দ্র থেকে যা-ই ভাবা হোক তৃণমূলে জনগণ থেকে সরকারি দল অনেক দূরে চলে গেছে। আবার মানুষের কাছে, মানুষের অন্তরে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আমরা একসময় রক্ত পানি করে মানুষের কাছে গিয়েছিলাম, দলকে মানুষের করেছিলাম। এখন ঘরে ঘরে যাওয়ার মতো নেতা কই, কর্মী কই?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি কনককান্তি বড়ুয়া। তার সঙ্গে জানাশোনা বহুদিনের। তবে ভিসি হওয়ার পর আর দেখা হয়নি। এর আগের ভিসি কামরুল আমার এলাকার মানুষ। তারও আগে প্রাণ গোপাল। সেও আমাদের খুবই কাছের। কনককান্তি বড়ুয়া অত কাছের না হলেও খুব একটা দূরের নয়। আমার স্ত্রীর ছোট ভাই ফেরদৌস কোরায়শী। তার এক খুব কঠিন অপারেশন করেছিলেন। অপারেশনের পর কোনো জটিলতা হয়নি। খুব ভালো অপারেশন হয়েছিল। যত্নও নিয়েছিলেন অসাধারণ। কথা হয়েছিল বুধবার, শনিবারে তাকে দেখতে যাব। আমি যাওয়ার কয়েক মিনিট আগে রোগী দেখতে বেরিয়েছিলেন। তাই ১৫-২০ মিনিট বসে ছিলাম। যা বলতে গিয়েছিলাম খুব ভালোভাবে শুনেছেন। তিনিই কথা তুলেছিলেন আমাদের দেশের ধনবানদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নিয়ে। এখনো আমাদের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ লন্ডনে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আছেন। ভাটি বাংলার মানুষ সরকারি পদে আসীন না হলে ময়মনসিংহ মেডিকেলের বাইরে খুব একটা চিকিৎসা করাতেন না। আমার দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শারীরিক পরীক্ষার জন্য যদি বিদেশে যান তাহলে চিকিৎসকরা যেমন হীনমন্য অস্বস্তিবোধ করেন, রোগীদেরও আস্থা থাকে না। একবার দিল্লির এ্যাপোলোতে গিয়েছিলাম ছোট ভাইয়ের মেয়ের সমস্যা নিয়ে। প্রাণ গোপালের প্রেসক্রিপশন দেখে ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিছুটা লজ্জাও পেয়েছিলাম। বছর দশেক আগে জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ছিলাম। ধনবান যতজন দেখতে গেছেন প্রত্যেকে বিস্মিত হয়ে বলেছেন, ‘এখনো আপনি এখানে! মারা পড়বেন। সিঙ্গাপুরে চলে যান।’ যাওয়ার সামর্থ্য ছিল না। যাইওনি। এখনো মারা পড়িনি। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর চিকিৎসায় বহাল তবিয়তে বাড়ি ফিরেছি। ভিসির রুমে সুভাষ এসেছিল। সুভাষ সিংহ রায় আমি যখন দেশে ফিরি সে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জননেত্রী শেখ হাসিনার এটা ওটা দেখত। তার মধ্যে লেখালেখির কাজই বেশি। দারুণ চটপটে। কেউ যখন এক কথা বলে সেই সময় সে তিন কথা বলে ফেলে। তবে অযৌক্তিক খুব বেশি কিছু বলে না। আগাগোড়াই সুভাষকে আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সত্য বক্তা মুখপোড়া কিছু মানুষের সমাজে প্রয়োজন। আমার মতো সেও একজন। সে আবার বিয়ে করেছে আমার সন্তানের মতো লাভলীকে। সেদিন এক প্রবীণ নেতার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ’৬৫-’৭০-এ যে রাজনৈতিক ছাত্র-যুবক বেরিয়ে ছিল, এরশাদের সময় আশি-নব্বইয়ের দশকে যেভাবে ছাত্র-যুবকরা বেরিয়েছিল, ২০০০-এর পর আর উল্লেখ করার মতো কোনো নেতৃত্ব বেরিয়ে আসেনি। আর ৫-৭-১০ বছর পর দেশে নেতৃত্বের এক মহা আকাল পড়বে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির গণবিস্ফোরণ হিরোশিমা-নাগাসাকির অ্যাটম বিস্ফোরণের চেয়ে মারাত্মক। এসব ছাপিয়ে দেখা দেবে নেতৃত্বশূন্যতা। লাভলীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত তখন একঝাঁক ছাত্রী দেশের কথা মাথায় নিয়ে বেরিয়ে এসেছিল। এখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করার ছাত্রী নেই, ছাত্র নেই। আমরা মারাত্মক শূন্যতায় আছি। কেউ এটা নিয়ে ভাবে কিনা বলতে পারব না। কিন্তু নেতাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত। সুভাষ সিংহের সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে বলেছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে সে একটা বই লিখেছে। কিছুদিনের মধ্যে অনন্যা প্রকাশনী প্রকাশ করবে। বলে এসেছি, প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বইটি আমায় পড়ে দেখার সুযোগ দিও। কথা দিয়েছে প্রকাশের আগের দিন হাতে পাব। অপেক্ষায় রইলাম কী আছে তাতে...

লেখক :  রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা