শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি আর কোটা সংস্কার কেন হলো?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে গণভবনে এক বিশাল সভা করেছেন। তার কথা যদি কাজে লাগত কথামতো দল চলত তাহলে এমন ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ থাকত না। তার অনেক কথাই আশপাশের লোকেরা শোনে না, মানে না। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাজে সহায়তা করতে পাঁচ-ছয় শ যোগ্য-দক্ষ-নিরলস মানুষ রাতদিন কাজ করে। তারা যদি সত্যিই নিবেদিত আন্তরিক হন, কাজ করার পরিবেশ থাকে তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রতিশ্রুতিও বিফল হওয়ার কথা নয়। আমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে ছিলাম সে অনেক দিন। বর্ধমানে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জওহর সরকার। তার কাছে ইন্দিরা গান্ধীর চিঠি দেখেছি একে ওকে এটা ওটা করতে। সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিকার হয়েছে। কিন্তু এখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কত চিঠি কতখানে যায়, অপ্রয়োজনীয় কাগজের মতো ফাইলের নিচে পড়ে থাকে, কোনো প্রতিকার হয় না। কেন যেন কেউ কোনো কাজ না করে অবহেলা করলে কারও কোনো জবাবদিহি নেই।

সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের এক চমৎকার লেখা পড়লাম। নঈম নিজামসহ একদল সাংবাদিক যখন নবীন ছিলেন তখন তারা সাংবাদিকতার চেয়ে দলীয় কর্মী হিসেবে বেশি গর্ববোধ করতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হলে তাদের গর্বের সীমা থাকত না। তাই কখনো-সখনো নঈম নিজামের কলামে অতীত দিনের স্মৃতি মুক্তর মালার মতো বেরিয়ে আসে। তার লেখার এক জায়গায় বলেছেন, শাহ আজিজকে টাকা দেওয়ার কথা তোফায়েল আহমেদের কাছে শুনেছেন। প্রায় সাড়ে তিন বছর টাকাটা আমি দিতাম। প্রথম গিয়েছিলাম কে এম ওবায়দুর রহমান এবং আমি। তারপর নিয়মিত যাওয়া ছিল আমার। কোথায় গেল সেদিনের সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি অমন সহমর্মিতা। ধীরে ধীরে আমাদের সব সদ্গুণ দুর্বল হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারব কিনা, গর্বের জিনিসগুলো আবার শিনা টান করে দাঁড়াবে কিনা ভবিতব্যই জানে।

সেদিন গিয়েছিলাম নন-এমপিও শিক্ষকদের সহমর্মিতা জানাতে। এক মাস এক দিন ঝড়-তুফান-বৃষ্টি-বাদলে তারা উন্মুক্ত রাস্তার পাশে বসে আছেন। এবার তারা যেখানে বসেছেন প্রেস ক্লাবের উল্টো দিকে ’৭৫ সালে জাতীয় যুবলীগের অফিস ছিল। দিনে দু-তিন বার সেখানে যেতাম। ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট শিক্ষকদের মাঝে নীরবে বসে ছিলাম। ভাবছিলাম আমরা না হয় সেই পাকিস্তান আমল থেকে রাস্তাঘাটের মানুষ। চিৎকার-চেঁচামেচি করাই ছিল আমাদের কাজ। প্রয়োজন হলে আন্দোলন করবে ছাত্ররা, শিক্ষকরা কেন? শিক্ষকদের প্রতি সমাজ ও সরকারের নিদারুণ অবহেলা দেখে বুক ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। কোনো দেশে শিক্ষকদের প্রতি এমন নির্মম অবহেলা কল্পনাতীত। নন-এমপিও শিক্ষকদের আন্দোলন এই প্রথম নয় এবং তাদের এমপিওভুক্ত না করার আইনত কোনো সুযোগ নেই। তাদের প্রতিষ্ঠানকে যেদিন মন্ত্রণালয় স্বীকৃতি দিয়েছে সেদিনই এমপিওর অর্ধেক হয়ে গেছে। এর আগে যখন তারা শহীদ মিনারের পাদদেশে বসেছিলেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নন-এমপিও শিক্ষকদের খুব দ্রুত এমপিওভুক্ত করা হবে। এটা নন-এমপিও শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। তাদের এখনো এমপিওভুক্তি না করাই বরং সংবিধানবিরোধী অন্যায়। উপরন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিগগির কাজটি করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আগেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাহায্য করার জন্য উচ্চশিক্ষিত মেধাবী পাঁচ-ছয় শ সরকারি কর্মচারী থাকেন। তারা যদি কাজ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নন-এমপিও শিক্ষকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাঠে মারা যাবে কেন? প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তো কাজ হওয়ার কথা ছিল। কখনো কখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যোগ্য লোকের অভাব। আবার অনেকের ডিগ্রি দেখে কাজ না হওয়ায় মনে হয় তারা কোনো ষড়যন্ত্র করছে না তো? নন-এমপিওদের এতদিনে সব সমস্যা চুকেবুকে যাওয়ার কথা। কারণ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি অতিরিক্ত কিছু নয়। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যে সিলেবাস পড়ায় নন-এমপিওরাও একই সিলেবাস পড়ান। এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা যে নিয়মে পরীক্ষা দেয় সেই একই নিয়মে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা দেয়। এমপিও আর নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্টে কোনো বৈষম্য হয় না। তারাও জিপিএ-৫, গোল্ডেন প্লাস পায়। শুধু প্রতিষ্ঠান যারা পরিচালনা করেন এমপিওভুক্তরা সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা পান, নন-এমপিওরা পান না। দুর্ভাগ্য, এমন অনেক শিক্ষক আছেন যারা অবসরে যাবেন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান খুব একটা বেশি নেই। তাদের এমপিওভুক্ত করতে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। যেখানে ৪ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লিখতে গিয়ে যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলেন তার দামও ২ হাজার কোটির বেশি। কালি, কলম, প্রিন্টারের টোনার এসবের খাপের যে দাম তার চেয়েও কম খরচ এমপিওভুক্তিতে। তবু শিক্ষকরা অবহেলিত-নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এটা জাতির জন্য শুভ নয়, কোনো শুভলক্ষণও নয়। অনতিবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া মেনে সম্মানের সঙ্গে বাড়ি পাঠানো দরকার। তারা পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি ছেড়ে এক ঈদ ঢাকার রাজপথে পড়েছেন আরেক ঈদের জামাত যেন এখানে পড়তে না হয়, সবার সঙ্গে বাড়িতে পড়তে পারেন সদাশয় সরকারের কাছে সেই অনুরোধ রাখছি।

একদিকে নন-এমপিও শিক্ষকরা রাস্তায়, অন্যদিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বর্জন করছে। রাস্তা তাদের জন্য নিরাপদ নয়। সরকারি দল ছাত্রলীগ নামধারীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পায়ে দলছে। যেটা কোনোক্রমেই শুভ নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বড় দুঃখ হয়, একসময় এই সংগঠনের আমিও একজন গর্বিত সদস্য ছিলাম। আমরা রক্ত দিয়েছি দেশের জন্য, মানুষের জন্য। আমরা কখনো কারও দাবি-দাওয়া স্তব্ধ করতে গুণ্ডামি করিনি। শুধু আমাদের দেশে কেন, পৃথিবীর কোথাও কারও ন্যায্য দাবি-দাওয়া শক্তি প্রয়োগ করে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ছেলেমেয়েদের কোটা সংস্কার আন্দোলনও দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারাও সফলকাম হবে। যুক্তিযুক্ত ন্যায়সংগত কোটা সংস্কার সবাই সমর্থন করে। ‘সব কোটা উঠিয়ে দিলাম। কোনো কোটা থাকবে না’ বরং এই সিদ্ধান্তকে দেশের মানুষ এমনকি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও সমর্থন করে না, করবেও না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়ে সংসদে পুরো কোটা পদ্ধতি বাতিল করে দেওয়ার কথা বলেছেন। তার কথাকে মর্যাদা দিয়ে কতটা কি আইনানুগভাবে করা যায় এতদিনে তার ব্যবস্থা নিলে এভাবে আর মানবতার অপমান হতো না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাস্তায় ফেলে চারদিক থেকে লাথি মারার কলঙ্ক আমাদের দেখতে হতো না। যে যাই বলুন, এসবই আমাদের অলসতা অথবা এড়িয়ে চলার লক্ষণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাঝেমধ্যেই বলেন, তিনি রাতদিন পরিশ্রম করছেন। তিনি যদি রাতদিন পরিশ্রম করেন তার সাহায্যকারীরা অর্ধেক তো করবেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্ধেক পরিশ্রম করলেও আমার মনে হয় না কোনো কাজ পড়ে থাকার কথা। তাহলে সবই কেন এভাবে পড়ে থাকে। একটা কিছু জবাব তো দেশের মানুষের চাই। আর কতকাল দেশ বিশৃঙ্খলার দিকে যাবে। সুশাসনের বড় প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সেখান থেকে আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। এতদূর যাতে চলে না যাই যে যেখান থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই এত চেষ্টা করছেন দেশকে উন্নয়নের উচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে। কিন্তু তার আশপাশের অনেকেই সেটাকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাহলে কেমন হয়। গণভবন থেকে বেরিয়েই যদি কেউ মনে করেন যদি আর ক্ষমতায় থাকা না যায় তাহলে কেটে যা নেওয়ার এখনই নেওয়া ভালো। সেটা তো কোনো কাজের কথা হলো না। সামনে নির্বাচন, মাননীয় নেত্রী তার দলের সবাইকে দ্বারে দ্বারে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন। যাদের নির্দেশ দিয়েছেন তারা যে এতকাল কারও কাছে যাননি, এবার দ্বারে দ্বারে যেতে লজ্জা পাবেন না? কেন্দ্র থেকে যা-ই ভাবা হোক তৃণমূলে জনগণ থেকে সরকারি দল অনেক দূরে চলে গেছে। আবার মানুষের কাছে, মানুষের অন্তরে যাওয়া খুব একটা সহজ হবে না। আমরা একসময় রক্ত পানি করে মানুষের কাছে গিয়েছিলাম, দলকে মানুষের করেছিলাম। এখন ঘরে ঘরে যাওয়ার মতো নেতা কই, কর্মী কই?

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি কনককান্তি বড়ুয়া। তার সঙ্গে জানাশোনা বহুদিনের। তবে ভিসি হওয়ার পর আর দেখা হয়নি। এর আগের ভিসি কামরুল আমার এলাকার মানুষ। তারও আগে প্রাণ গোপাল। সেও আমাদের খুবই কাছের। কনককান্তি বড়ুয়া অত কাছের না হলেও খুব একটা দূরের নয়। আমার স্ত্রীর ছোট ভাই ফেরদৌস কোরায়শী। তার এক খুব কঠিন অপারেশন করেছিলেন। অপারেশনের পর কোনো জটিলতা হয়নি। খুব ভালো অপারেশন হয়েছিল। যত্নও নিয়েছিলেন অসাধারণ। কথা হয়েছিল বুধবার, শনিবারে তাকে দেখতে যাব। আমি যাওয়ার কয়েক মিনিট আগে রোগী দেখতে বেরিয়েছিলেন। তাই ১৫-২০ মিনিট বসে ছিলাম। যা বলতে গিয়েছিলাম খুব ভালোভাবে শুনেছেন। তিনিই কথা তুলেছিলেন আমাদের দেশের ধনবানদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নিয়ে। এখনো আমাদের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ লন্ডনে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আছেন। ভাটি বাংলার মানুষ সরকারি পদে আসীন না হলে ময়মনসিংহ মেডিকেলের বাইরে খুব একটা চিকিৎসা করাতেন না। আমার দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শারীরিক পরীক্ষার জন্য যদি বিদেশে যান তাহলে চিকিৎসকরা যেমন হীনমন্য অস্বস্তিবোধ করেন, রোগীদেরও আস্থা থাকে না। একবার দিল্লির এ্যাপোলোতে গিয়েছিলাম ছোট ভাইয়ের মেয়ের সমস্যা নিয়ে। প্রাণ গোপালের প্রেসক্রিপশন দেখে ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিছুটা লজ্জাও পেয়েছিলাম। বছর দশেক আগে জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ছিলাম। ধনবান যতজন দেখতে গেছেন প্রত্যেকে বিস্মিত হয়ে বলেছেন, ‘এখনো আপনি এখানে! মারা পড়বেন। সিঙ্গাপুরে চলে যান।’ যাওয়ার সামর্থ্য ছিল না। যাইওনি। এখনো মারা পড়িনি। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহর চিকিৎসায় বহাল তবিয়তে বাড়ি ফিরেছি। ভিসির রুমে সুভাষ এসেছিল। সুভাষ সিংহ রায় আমি যখন দেশে ফিরি সে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জননেত্রী শেখ হাসিনার এটা ওটা দেখত। তার মধ্যে লেখালেখির কাজই বেশি। দারুণ চটপটে। কেউ যখন এক কথা বলে সেই সময় সে তিন কথা বলে ফেলে। তবে অযৌক্তিক খুব বেশি কিছু বলে না। আগাগোড়াই সুভাষকে আমি ভালোবাসার চোখে দেখি। সত্য বক্তা মুখপোড়া কিছু মানুষের সমাজে প্রয়োজন। আমার মতো সেও একজন। সে আবার বিয়ে করেছে আমার সন্তানের মতো লাভলীকে। সেদিন এক প্রবীণ নেতার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ’৬৫-’৭০-এ যে রাজনৈতিক ছাত্র-যুবক বেরিয়ে ছিল, এরশাদের সময় আশি-নব্বইয়ের দশকে যেভাবে ছাত্র-যুবকরা বেরিয়েছিল, ২০০০-এর পর আর উল্লেখ করার মতো কোনো নেতৃত্ব বেরিয়ে আসেনি। আর ৫-৭-১০ বছর পর দেশে নেতৃত্বের এক মহা আকাল পড়বে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির গণবিস্ফোরণ হিরোশিমা-নাগাসাকির অ্যাটম বিস্ফোরণের চেয়ে মারাত্মক। এসব ছাপিয়ে দেখা দেবে নেতৃত্বশূন্যতা। লাভলীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত তখন একঝাঁক ছাত্রী দেশের কথা মাথায় নিয়ে বেরিয়ে এসেছিল। এখন আর দেশ নিয়ে চিন্তা করার ছাত্রী নেই, ছাত্র নেই। আমরা মারাত্মক শূন্যতায় আছি। কেউ এটা নিয়ে ভাবে কিনা বলতে পারব না। কিন্তু নেতাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত। সুভাষ সিংহের সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে বলেছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে সে একটা বই লিখেছে। কিছুদিনের মধ্যে অনন্যা প্রকাশনী প্রকাশ করবে। বলে এসেছি, প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বইটি আমায় পড়ে দেখার সুযোগ দিও। কথা দিয়েছে প্রকাশের আগের দিন হাতে পাব। অপেক্ষায় রইলাম কী আছে তাতে...

লেখক :  রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে