শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

ভালোয় ভালোয় নির্বাচন হবে তো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোয় ভালোয় নির্বাচন হবে তো?

দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সত্যিকার অর্থেই দেশের মালিকানা জনগণের হাতে নেই, বেদখল হয়ে গেছে। জনগণের কোনো মূল্য নেই, মর্যাদা নেই। সব রাজনৈতিক দলই মনে করে তারা নানা কলাকৌশলে সব কব্জা করতে পারবে। নেতাদের ধারণা, জনগণ কিছু বোঝে না। তাদের যেদিকে চালাবে তারা সেদিকেই চলবে। প্রকৃত সত্য তা নয়। ভোটাররা যাতে ভোট দিতে পারে সরকারি প্রভাবমুক্ত একটি নির্বাচন যা ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবনের সাধনা, তেমন নির্বাচনই আমরা চাই। এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গণতান্ত্রিক দেশে আরেক রাজনৈতিক দলের যে স্বাভাবিক সুসম্পর্ক থাকা দরকার তার লেশমাত্র নেই। একসময় মনে হচ্ছিল কেউ কারও মুখ দেখাদেখি করবে না। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়া এবং ড. কামাল হোসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আলোচনার আহ্বান করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাতে সম্মত হলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, যুক্তফ্রন্টসহ আরও আরও দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হওয়ায় পরিবেশ অনেকটা বদলেছে। এত দিন রাজনীতিকদের যে উলঙ্গ গালাগাল শুনছিলাম তার ভাষা কিছুটা বদল হয়েছে। এখন তেমন কেউ কারও ছালবাকল ছোলে না, কাউকে কেউ বদু চাচা ডাকে না। কিছু অদলবদল তো হয়েছেই। জনাব বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট মাহী বি. চৌধুরীর মাধ্যমে বিএনপির কাছে ১৫০ সিটসহ মন্ত্রিসভার ভারসাম্য চেয়েছিল। তারা এখন সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোটে। ৫০টায় ১টা হিসাবে যুক্তফ্রন্ট আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ৩ সিট পেয়েছে- ১. মেজর মান্নান, ২. মাহী বি. চৌধুরী ৩. এম এম শাহীন। নির্বাচনের সময় এদিক-ওদিক হয়- সেটা তেমন দোষের কথা নয়। তবে প্রকৃত রাজনীতি বহাল থাকলে সবকিছুরই একটা মানে থাকে। কিন্তু রাজনীতি না থাকলে কিছুই থাকে না

একটা স্বচ্ছ সরকারি প্রভাবমুক্ত বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন খুবই প্রয়োজন। তা যদি শেষ পর্যন্ত হতে না পারে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি দেশের, দেশের জনগণের, তারপর সরকারের। যারা সরকারে আছেন তারা ভাবেন তারাই সব, সাধারণ মানুষ কিছুই না। কিন্তু আসল সত্য তা নয়। মানুষই দেশের সম্পদ, মানুষই দেশের শক্তি, মানুষই দেশের প্রাণ। মানুষের বাইরে কোনো দেশ ভাবা যায় না। সেটা সাহারা মরুভূমি হতে পারে, বালুময় রাজস্থান হতে পারে। কিন্তু সভ্য দেশ হতে পারে না। প্রাণহীন সভ্যতাহীন কোনো দেশের কথা চিন্তাই করা যায় না। আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য আছে। সেজন্য আমাদের অতীত গৌরবকে কেউ পায়ে দলতে চাইলেও তা সম্ভব হবে না। তাই মানবসভ্যতার প্রতীক আমাদের এই ভূখণ্ডের বিশ্বময় যে সুনাম তা কারও স্বার্থেই নষ্ট করা উচিত নয়।

মনে হয় এবার সব থেকে বেশি মনোনয়নপত্র জমা হয়েছিল। মনোনয়নপত্র বাতিলও হয়েছে সব থেকে বেশি। আমার মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছিলাম। আমার ধারণা ছিল মিথ্যা ঋণখেলাপি হিসেবে এবার মনোনয়নপত্র বাতিল হবে না। স্বাভাবিক বুদ্ধি-বিবেচনায় এবার সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লিমিটেডের ঋণ নিয়ে কোনো কথা বলার সুযোগ ছিল না। আমরা অগ্রণী ব্যাংক থেকে ১৯৯৪ সালে ২০ লাখ টাকা নিয়েছিলাম। সেটা একদিকে বাড়তে বাড়তে ৪ কোটি ৫০ লাখ হয়েছিল। আর এই ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যাংক আমাদের দেয়নি, শুধু কাগজ দিয়েছিল। ব্যাংক আমাদের দিয়েছিল ২ কোটি ৯৪ লাখ, বাকিটা সুদ। আর ওই সময় ’৯৪ সাল থেকে ওয়ান-ইলেভেনের অসাংবিধানিক সরকার আসা পর্যন্ত সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা অগ্রণী ব্যাংকে সুদ ও নানা ধরনের চার্জ শোধ করেছে ২ কোটি ৪২ লাখ। সাদা চোখে তাদের আসল পাওনা ৫২ লাখ। ০৭/০৭/২০১৪ সালে ১ কোটি ৯২ লাখ ও ১ কোটি ২৭ লাখ মোট ৩ কোটি ১৯ লাখ বলে নিজেরাই স্বীকার করেছেন। পরে কোথা কোথা দিয়ে ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে ৯ কোটি ৫৬ লাখ কয়েক হাজার টাকা দাবি করে ২৬/০৮/২০১৫ তারিখের ৪২৭ নম্বর বোর্ড মিটিংয়ে কোনো ব্যাখ্যা না দিয়ে সেই ৯ কোটি ৫৬ লাখকে ১০ কোটি ৮৮ লাখ দেখিয়ে ১০% সুদে ১০ বছরের জন্য পুনঃ তফসিল করে ঋণ পরিশোধের সুযোগ দান করে সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থাকে অশ্রেণিকৃত ঘোষণা করে। আমি সেই সময় একটি উপনির্বাচনে অংশ নিতে গেলে সরকারি কারসাজিতে ঋণটিকে মন্দ দেখানো হয়। অথচ পুনঃ তফসিলের পর কোনো ঋণ আর মন্দ থাকে না। বাংলাদেশ ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংকে কৈফিয়ত তলব করে, সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার ঋণদ্বয় পুনঃ তফসিল বহাল রেখে কেন BL দেখাতে হবে। পুনঃ পুনঃ ঋণের শ্রেণি বদল করার জন্য কেন জরিমানা করা হবে না? এ পর্যন্তই। ব্যাংকের সঙ্গে কথা বললে তারা বলেন, বোঝেনই তো এটা সাধারণ হিসাব হলে মুহূর্তে সেরে ফেলা যেত। ওপরের নির্দেশ- কিছুই করতে পারছি না। ১৮/১১/২০১৮ তারিখ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে আবেদন করেছিলাম সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার ঋণের BL শ্রেণি বদল করে নিয়মিত করার জন্য ব্যবস্থা নিতে। সঙ্গে এও উল্লেখ করেছিলাম, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ঋণটি নিয়মিতকরণের জন্য ৩ কোটি টাকা জমা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যদি মনে করেন আরও অর্থ প্রয়োজন তাতেও আমরা রাজি আছি। ২২/১১/২০১৮ তারিখ জানানো হয়, আমরা যে অর্থ জমা করেছি তারা তা ঋণ হিসেবে পাননি। আমাদের জমা অন্য খাতে হয়েছে। ব্যাংকের মূলধনই আস্থা ও বিশ্বাস। ব্যাংক কোনো গ্রাহকের সঙ্গে এমন তঞ্চকতা করলে ব্যাংকের কী থাকে? কিছুই না। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে আবারও বলেছিলাম, আর কত টাকা হলে আমি নির্বাচনে অংশ নিতে পারব এবং ঋণ খেলাপের দায় থেকে সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা মুক্ত হবে?

আমাদের আবেদনের সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে বা কোনো ব্যবস্থা না করে শুধুই ঘোরপ্যাঁচ করেছেন; যাতে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারি। মহান নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে একবার দেউলিয়া হয়েছিলেন। আমারও মনে হয় তেমন হবে। তিন বছর পর সেদিন আবার হঠাৎই অগ্রণী ব্যাংক আমাদের সুবিধার নামে যে অসুবিধা করেছিল তা বাতিল করে আরও ১০-১২ কোটি যোগ করে নিজেদের ইচ্ছামতো যা খুশি তাই করেছে। ১০ শতাংশ সুদে ১০ বছরের জন্য সুবিধা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। যথাযথ অনুমোদনও নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এক মুহূর্তে বাতিল করতে কারও কোনো অনুমতির প্রয়োজন পড়েনি। এমন খামখেয়ালি অগ্রণী ব্যাংকের ইতিহাসে আর কখনো হয়েছে কিনা জানি না। আমার এলাকায় খামখেয়ালি বাজার আছে, খামাক্ষা বাজার আছে, আছে ফুটানির বাজার। সে রকমই শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠান অগ্রণী ব্যাংক এমন নিদারুণ খামখেয়ালি করতে পারে ভাবতেও অবাক লাগে। যা হোক, আশা করেছিলাম নির্বাচন কমিশন ব্যাপারটা লক্ষ্য করবে। কারণ নির্বাচনের জন্যই সংস্থা ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা অগ্রণী ব্যাংকে জমা করেছে। আমার আপিলের আগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার তিনটি আসনের আপিল আলোচনা হচ্ছিল। এ জে মোহাম্মদ আলী চমৎকার সওয়াল-জবাব করছিলেন। ট্রাইব্যুনালে বেশ কয়েক ঘণ্টা ছিলাম। প্রায় সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার রায় দিচ্ছিলেন। রায় ছিল, মঞ্জুর-নামঞ্জুর। পরিবেশও ছিল ভালো। কাউকে কাউকে মঞ্জুর করে বলা হচ্ছিল, ‘যান যান, নির্বাচন করেন।’ নির্বাচন কমিশনের গ্রহণ-বর্জনের সিদ্ধান্ত আমার কাছে খুব একটা অযৌক্তিক মনে হচ্ছিল না। দু-এক জায়গায় ছোটখাটো খামখেয়ালি লক্ষ্য করা গেলেও তা সহনীয় ছিল। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার তিনটি আবেদনই হঠাৎ করে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার রায় দেন, ‘আমার দৃষ্টিতে আবেদনগুলো মঞ্জুর।’ সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা খুশিতে লাফিয়ে ওঠেন। পুরো নির্বাচন কমিশন অস্বস্তিতে পড়ে যায়। পরে সব কমিশনার এক এক করে তাদের মত দেন। মাহবুব তালুকদারের মঞ্জুর, বাকিরা নামঞ্জুর। এক মারাত্মক অস্বস্তিকর অবস্থা। এরপর আমার আবেদন ধরা হলো। নির্বাচন কমিশন বার বার বলছিলেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে ৫টায় শুনব বলছিলাম, এখন ৬টা বাজে। উনাকে আগে শুনতে দিন। আমি বলেছিলাম, আমার আপিল মঞ্জুর হলেও ধন্যবাদ, না হলেও ধন্যবাদ। ব্যাংক আমার সঙ্গে কীভাবে কতটা জালিয়াতি করেছে আমি শুধু তাই বলতে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংককে মহামান্য হাই কোর্ট বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছে। আমি জানতে চেয়েছি আর কত টাকা হলে ঋণ খেলাপের অভিযোগ থেকে এবং নিয়মিত হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব। ব্যাংক কোনো সদুত্তর দেয়নি, কমিশনও শোনেনি। তারা নামঞ্জুর করেছেন শনিবার সন্ধ্যা ৬টায়। রবিবার রাত ১২টা পর্যন্ত রায়ের নকল দেয়নি। সোমবার মার্কা দেওয়ার দিন। যাতে কেউ হাই কোর্টে আপিল করতে না পারে এটা তার কৌশল কিনা কে বলবে।

আমি নির্বাচন করতে পারি বা না পারি দেশে একটি সুন্দর নির্বাচন হোক তা সর্বান্তঃকরণে চাই। ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচনী প্রতীক দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু হোক সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হোক এটাই আমাদের কামনা। ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে এবার আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে শরিক।

অনেকে অনেক কথা বলবেন, বলছেন। ধানের শীষ নিয়ে অনেক কথা তুলেছেন। কিন্তু আমার কাছে ধানের শীষ অন্তত এবারের মতো বিএনপির প্রতীক নয়, এবার ধানের শীষ জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের প্রতীক, গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার প্রতীক। আগে ছিল হুজুর মওলানা ভাসানীর, এবার প্রবীণ নেতা ড. কামাল হোসেনের। বঙ্গবন্ধুকে ছলেবলে কৌশলে যারা ব্যর্থ করতে চেয়েছে এবং সর্বোপরি তাকে হত্যার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে তাদের নিয়ে একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যদিকে আমাদের নিয়ে ড. কামাল হোসেন।

আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারিনি। আমার মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী আমার আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছে। মানুষ লুফে নিয়েছে। মনে হচ্ছে এ যেন তাদেরই সন্তান, নিজের সন্তানকে তারা নিজেরা ভোট দেবে। এ এক ঐতিহাসিক ব্যাপার। আমার মেয়ে কোনোমতেই দাঁড়াতে চায়নি, আমার প্রয়োজনে সে আমার পাশে দাঁড়িয়েছে। যেমনি করে অচেনা-অজানা সাধারণ মানুষ আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমাকে সারা জীবন সহযোগিতা করেছে ঠিক তেমনি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন