শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

ভালোয় ভালোয় নির্বাচন হবে তো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোয় ভালোয় নির্বাচন হবে তো?

দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সত্যিকার অর্থেই দেশের মালিকানা জনগণের হাতে নেই, বেদখল হয়ে গেছে। জনগণের কোনো মূল্য নেই, মর্যাদা নেই। সব রাজনৈতিক দলই মনে করে তারা নানা কলাকৌশলে সব কব্জা করতে পারবে। নেতাদের ধারণা, জনগণ কিছু বোঝে না। তাদের যেদিকে চালাবে তারা সেদিকেই চলবে। প্রকৃত সত্য তা নয়। ভোটাররা যাতে ভোট দিতে পারে সরকারি প্রভাবমুক্ত একটি নির্বাচন যা ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবনের সাধনা, তেমন নির্বাচনই আমরা চাই। এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গণতান্ত্রিক দেশে আরেক রাজনৈতিক দলের যে স্বাভাবিক সুসম্পর্ক থাকা দরকার তার লেশমাত্র নেই। একসময় মনে হচ্ছিল কেউ কারও মুখ দেখাদেখি করবে না। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়া এবং ড. কামাল হোসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আলোচনার আহ্বান করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাতে সম্মত হলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, যুক্তফ্রন্টসহ আরও আরও দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হওয়ায় পরিবেশ অনেকটা বদলেছে। এত দিন রাজনীতিকদের যে উলঙ্গ গালাগাল শুনছিলাম তার ভাষা কিছুটা বদল হয়েছে। এখন তেমন কেউ কারও ছালবাকল ছোলে না, কাউকে কেউ বদু চাচা ডাকে না। কিছু অদলবদল তো হয়েছেই। জনাব বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট মাহী বি. চৌধুরীর মাধ্যমে বিএনপির কাছে ১৫০ সিটসহ মন্ত্রিসভার ভারসাম্য চেয়েছিল। তারা এখন সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোটে। ৫০টায় ১টা হিসাবে যুক্তফ্রন্ট আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ৩ সিট পেয়েছে- ১. মেজর মান্নান, ২. মাহী বি. চৌধুরী ৩. এম এম শাহীন। নির্বাচনের সময় এদিক-ওদিক হয়- সেটা তেমন দোষের কথা নয়। তবে প্রকৃত রাজনীতি বহাল থাকলে সবকিছুরই একটা মানে থাকে। কিন্তু রাজনীতি না থাকলে কিছুই থাকে না

একটা স্বচ্ছ সরকারি প্রভাবমুক্ত বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন খুবই প্রয়োজন। তা যদি শেষ পর্যন্ত হতে না পারে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি দেশের, দেশের জনগণের, তারপর সরকারের। যারা সরকারে আছেন তারা ভাবেন তারাই সব, সাধারণ মানুষ কিছুই না। কিন্তু আসল সত্য তা নয়। মানুষই দেশের সম্পদ, মানুষই দেশের শক্তি, মানুষই দেশের প্রাণ। মানুষের বাইরে কোনো দেশ ভাবা যায় না। সেটা সাহারা মরুভূমি হতে পারে, বালুময় রাজস্থান হতে পারে। কিন্তু সভ্য দেশ হতে পারে না। প্রাণহীন সভ্যতাহীন কোনো দেশের কথা চিন্তাই করা যায় না। আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য আছে। সেজন্য আমাদের অতীত গৌরবকে কেউ পায়ে দলতে চাইলেও তা সম্ভব হবে না। তাই মানবসভ্যতার প্রতীক আমাদের এই ভূখণ্ডের বিশ্বময় যে সুনাম তা কারও স্বার্থেই নষ্ট করা উচিত নয়।

মনে হয় এবার সব থেকে বেশি মনোনয়নপত্র জমা হয়েছিল। মনোনয়নপত্র বাতিলও হয়েছে সব থেকে বেশি। আমার মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছিলাম। আমার ধারণা ছিল মিথ্যা ঋণখেলাপি হিসেবে এবার মনোনয়নপত্র বাতিল হবে না। স্বাভাবিক বুদ্ধি-বিবেচনায় এবার সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লিমিটেডের ঋণ নিয়ে কোনো কথা বলার সুযোগ ছিল না। আমরা অগ্রণী ব্যাংক থেকে ১৯৯৪ সালে ২০ লাখ টাকা নিয়েছিলাম। সেটা একদিকে বাড়তে বাড়তে ৪ কোটি ৫০ লাখ হয়েছিল। আর এই ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যাংক আমাদের দেয়নি, শুধু কাগজ দিয়েছিল। ব্যাংক আমাদের দিয়েছিল ২ কোটি ৯৪ লাখ, বাকিটা সুদ। আর ওই সময় ’৯৪ সাল থেকে ওয়ান-ইলেভেনের অসাংবিধানিক সরকার আসা পর্যন্ত সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা অগ্রণী ব্যাংকে সুদ ও নানা ধরনের চার্জ শোধ করেছে ২ কোটি ৪২ লাখ। সাদা চোখে তাদের আসল পাওনা ৫২ লাখ। ০৭/০৭/২০১৪ সালে ১ কোটি ৯২ লাখ ও ১ কোটি ২৭ লাখ মোট ৩ কোটি ১৯ লাখ বলে নিজেরাই স্বীকার করেছেন। পরে কোথা কোথা দিয়ে ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে ৯ কোটি ৫৬ লাখ কয়েক হাজার টাকা দাবি করে ২৬/০৮/২০১৫ তারিখের ৪২৭ নম্বর বোর্ড মিটিংয়ে কোনো ব্যাখ্যা না দিয়ে সেই ৯ কোটি ৫৬ লাখকে ১০ কোটি ৮৮ লাখ দেখিয়ে ১০% সুদে ১০ বছরের জন্য পুনঃ তফসিল করে ঋণ পরিশোধের সুযোগ দান করে সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থাকে অশ্রেণিকৃত ঘোষণা করে। আমি সেই সময় একটি উপনির্বাচনে অংশ নিতে গেলে সরকারি কারসাজিতে ঋণটিকে মন্দ দেখানো হয়। অথচ পুনঃ তফসিলের পর কোনো ঋণ আর মন্দ থাকে না। বাংলাদেশ ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংকে কৈফিয়ত তলব করে, সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার ঋণদ্বয় পুনঃ তফসিল বহাল রেখে কেন BL দেখাতে হবে। পুনঃ পুনঃ ঋণের শ্রেণি বদল করার জন্য কেন জরিমানা করা হবে না? এ পর্যন্তই। ব্যাংকের সঙ্গে কথা বললে তারা বলেন, বোঝেনই তো এটা সাধারণ হিসাব হলে মুহূর্তে সেরে ফেলা যেত। ওপরের নির্দেশ- কিছুই করতে পারছি না। ১৮/১১/২০১৮ তারিখ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে আবেদন করেছিলাম সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার ঋণের BL শ্রেণি বদল করে নিয়মিত করার জন্য ব্যবস্থা নিতে। সঙ্গে এও উল্লেখ করেছিলাম, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ঋণটি নিয়মিতকরণের জন্য ৩ কোটি টাকা জমা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যদি মনে করেন আরও অর্থ প্রয়োজন তাতেও আমরা রাজি আছি। ২২/১১/২০১৮ তারিখ জানানো হয়, আমরা যে অর্থ জমা করেছি তারা তা ঋণ হিসেবে পাননি। আমাদের জমা অন্য খাতে হয়েছে। ব্যাংকের মূলধনই আস্থা ও বিশ্বাস। ব্যাংক কোনো গ্রাহকের সঙ্গে এমন তঞ্চকতা করলে ব্যাংকের কী থাকে? কিছুই না। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে আবারও বলেছিলাম, আর কত টাকা হলে আমি নির্বাচনে অংশ নিতে পারব এবং ঋণ খেলাপের দায় থেকে সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা মুক্ত হবে?

আমাদের আবেদনের সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে বা কোনো ব্যবস্থা না করে শুধুই ঘোরপ্যাঁচ করেছেন; যাতে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারি। মহান নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে একবার দেউলিয়া হয়েছিলেন। আমারও মনে হয় তেমন হবে। তিন বছর পর সেদিন আবার হঠাৎই অগ্রণী ব্যাংক আমাদের সুবিধার নামে যে অসুবিধা করেছিল তা বাতিল করে আরও ১০-১২ কোটি যোগ করে নিজেদের ইচ্ছামতো যা খুশি তাই করেছে। ১০ শতাংশ সুদে ১০ বছরের জন্য সুবিধা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। যথাযথ অনুমোদনও নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এক মুহূর্তে বাতিল করতে কারও কোনো অনুমতির প্রয়োজন পড়েনি। এমন খামখেয়ালি অগ্রণী ব্যাংকের ইতিহাসে আর কখনো হয়েছে কিনা জানি না। আমার এলাকায় খামখেয়ালি বাজার আছে, খামাক্ষা বাজার আছে, আছে ফুটানির বাজার। সে রকমই শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠান অগ্রণী ব্যাংক এমন নিদারুণ খামখেয়ালি করতে পারে ভাবতেও অবাক লাগে। যা হোক, আশা করেছিলাম নির্বাচন কমিশন ব্যাপারটা লক্ষ্য করবে। কারণ নির্বাচনের জন্যই সংস্থা ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা অগ্রণী ব্যাংকে জমা করেছে। আমার আপিলের আগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার তিনটি আসনের আপিল আলোচনা হচ্ছিল। এ জে মোহাম্মদ আলী চমৎকার সওয়াল-জবাব করছিলেন। ট্রাইব্যুনালে বেশ কয়েক ঘণ্টা ছিলাম। প্রায় সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার রায় দিচ্ছিলেন। রায় ছিল, মঞ্জুর-নামঞ্জুর। পরিবেশও ছিল ভালো। কাউকে কাউকে মঞ্জুর করে বলা হচ্ছিল, ‘যান যান, নির্বাচন করেন।’ নির্বাচন কমিশনের গ্রহণ-বর্জনের সিদ্ধান্ত আমার কাছে খুব একটা অযৌক্তিক মনে হচ্ছিল না। দু-এক জায়গায় ছোটখাটো খামখেয়ালি লক্ষ্য করা গেলেও তা সহনীয় ছিল। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার তিনটি আবেদনই হঠাৎ করে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার রায় দেন, ‘আমার দৃষ্টিতে আবেদনগুলো মঞ্জুর।’ সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা খুশিতে লাফিয়ে ওঠেন। পুরো নির্বাচন কমিশন অস্বস্তিতে পড়ে যায়। পরে সব কমিশনার এক এক করে তাদের মত দেন। মাহবুব তালুকদারের মঞ্জুর, বাকিরা নামঞ্জুর। এক মারাত্মক অস্বস্তিকর অবস্থা। এরপর আমার আবেদন ধরা হলো। নির্বাচন কমিশন বার বার বলছিলেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে ৫টায় শুনব বলছিলাম, এখন ৬টা বাজে। উনাকে আগে শুনতে দিন। আমি বলেছিলাম, আমার আপিল মঞ্জুর হলেও ধন্যবাদ, না হলেও ধন্যবাদ। ব্যাংক আমার সঙ্গে কীভাবে কতটা জালিয়াতি করেছে আমি শুধু তাই বলতে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংককে মহামান্য হাই কোর্ট বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছে। আমি জানতে চেয়েছি আর কত টাকা হলে ঋণ খেলাপের অভিযোগ থেকে এবং নিয়মিত হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব। ব্যাংক কোনো সদুত্তর দেয়নি, কমিশনও শোনেনি। তারা নামঞ্জুর করেছেন শনিবার সন্ধ্যা ৬টায়। রবিবার রাত ১২টা পর্যন্ত রায়ের নকল দেয়নি। সোমবার মার্কা দেওয়ার দিন। যাতে কেউ হাই কোর্টে আপিল করতে না পারে এটা তার কৌশল কিনা কে বলবে।

আমি নির্বাচন করতে পারি বা না পারি দেশে একটি সুন্দর নির্বাচন হোক তা সর্বান্তঃকরণে চাই। ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচনী প্রতীক দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু হোক সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হোক এটাই আমাদের কামনা। ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে এবার আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে শরিক।

অনেকে অনেক কথা বলবেন, বলছেন। ধানের শীষ নিয়ে অনেক কথা তুলেছেন। কিন্তু আমার কাছে ধানের শীষ অন্তত এবারের মতো বিএনপির প্রতীক নয়, এবার ধানের শীষ জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের প্রতীক, গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার প্রতীক। আগে ছিল হুজুর মওলানা ভাসানীর, এবার প্রবীণ নেতা ড. কামাল হোসেনের। বঙ্গবন্ধুকে ছলেবলে কৌশলে যারা ব্যর্থ করতে চেয়েছে এবং সর্বোপরি তাকে হত্যার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে তাদের নিয়ে একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যদিকে আমাদের নিয়ে ড. কামাল হোসেন।

আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারিনি। আমার মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী আমার আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছে। মানুষ লুফে নিয়েছে। মনে হচ্ছে এ যেন তাদেরই সন্তান, নিজের সন্তানকে তারা নিজেরা ভোট দেবে। এ এক ঐতিহাসিক ব্যাপার। আমার মেয়ে কোনোমতেই দাঁড়াতে চায়নি, আমার প্রয়োজনে সে আমার পাশে দাঁড়িয়েছে। যেমনি করে অচেনা-অজানা সাধারণ মানুষ আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমাকে সারা জীবন সহযোগিতা করেছে ঠিক তেমনি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন