শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আমাদের রাজনীতির দুই পক্ষ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের রাজনীতির দুই পক্ষ

একটি বেসরকারি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত সেমিনার পেপার থেকে আজকের শিরোনামটি নেওয়া হয়েছে। অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে সোনালি দিনের সংখ্যা অনেক বেশি যেটি সমগ্র জাতির জন্য এবং রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের সবার জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। রাজপথে রক্ত ঢেলে, জীবন দিয়ে নিজের ভাষাকে রক্ষা করার ইতিহাস শুধু বাংলাদেশের মানুষের আছে।  একবার ভেবে দেখুন এটা আমাদের জন্য কত বড় অহংকার ও গৌরবের বিষয়। কথায় আছে ঐতিহ্যের মৃত্যু নেই। সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের যে শক্তি তার সামনে অন্য কোনো শক্তি টিকতে পারে না। জাতি, রাষ্ট্র, মানবতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের চেতনা আসতে পারে কেবল ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সূত্র ধরে। রেনেসাঁ পরবর্তী ইউরোপে সবচেয়ে খ্যাতিমান সেনাপতি সম্রাট নেপোলিয়ান জীবনের শেষ প্রান্তে নির্জন সেন্ট হেলেনা দ্বীপের বন্দীখানায় বসে উপলব্ধি করেছিলেন, বিশ্বে শক্তির উৎস মাত্র দুটিÑ তলোয়ার ও চেতনা এবং শেষ বিচারে তলোয়ার সব সময়ই চেতনার কাছে পরাজিত হয়েছে এবং হবে। চেতনার শক্তি হচ্ছে ফিনিক্স পাখির মতো অবিনশ্বর। এ অবিনশ্বর চেতনার জোরেই আমরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সব সংগ্রাম ও যুদ্ধে জয়ী হতে পেরেছি। আমাদের ভাষা দিবস একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আমাদের ত্যাগের কথা এবং তার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে স্বীকৃত। বাংলা ভাষা ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব বাঙালির ভাষা। আমাদের এ ভাষার মাধ্যমেই আমরা সম্প্রীতির শিক্ষা পাই এবং আমাদের হৃদয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনার উন্মেষ ঘটে। সুতরাং ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা শুধু ভাষাকে রক্ষা করেছি তাই নয়, আমাদের মানস জগতে অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র চেতনার জন্ম হয়েছে। সেই পথ ধরেই স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের সংবিধানে রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করলেন ধর্মনিরপেক্ষতা। তাতে স্পষ্ট হয় বাংলাদেশ হবে সব ধর্মের মানুষের দেশ। রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনায় ব্যক্তির ধর্ম পরিচয় কখনো মুখ্য হয়ে দেখা দেবে না। বিপরীতে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল শুধু মুসলমানদের জন্য, যা ছিল একেবারেই অবাস্তব। সেই অবাস্তবকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করার কারণেই সাতচল্লিশের পাকিস্তান মাত্র ২৪ বছরের মাথায় দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেল। একবার ভেবে দেখুন ধর্মের নামে মুসলমানদের জন্য পাকিস্তানের জন্ম হলো। অথচ সেই পাকিস্তানের পশ্চিমাংশের মুসলমানরা পূর্বাংশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যে ধ্বংসযজ্ঞ এবং হত্যাযজ্ঞ চালাল তা বিশ্বে নজিরবিহীন। পশ্চিম পাকিস্তানের পাঞ্জাবিরা ছিল সমগ্র পাকিস্তানের ভিতর দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী এবং তাদের পাঞ্জাবি ভাষা দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা। অথচ পাঞ্জাবিরা নিজেদের ভাষাকে কোরবানি দিয়ে পাকিস্তানের স্বল্পসংখ্যক মানুষের ভাষা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিল শুধু বাংলা যাতে রাষ্ট্রভাষা হতে না পারে তার জন্য। যাত্রার শুরুতেই পশ্চিম পাকিস্তানিরা যে হিংসার জন্ম দিল তার আগুনেই পাকিস্তান শেষ হয়ে গেল। এই হিংসার বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং তার পথ ধরে বাঙালি জাতির সোনালি দিনের যাত্রা শুরু। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালিদের মনে পাকিস্তানিদের কবর রচিত হয়ে যায়। নতুন প্রত্যাশার লক্ষ্য অর্জনে শুরু হয় অবিরাম সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের একপর্যায়ে গত শতকের ষাটের দশকের মধ্যভাগে বাঙালির পুব আকাশে উদিত হয় নতুন সূর্য। সেই সূর্যের প্রতীক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রণীত ছয় দফা হয়ে ওঠে বাঙালি জাতির মুক্তি সনদ। ছয় দফার আবেদন নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি শহর, বন্দর, হাটবাজার গ্রামে-গঞ্জে তিনি হাজির হন। তাতে দুটি কাজ হয়। প্রথমত, ছয় দফার আবেদন ও আকর্ষণে বাংলার জনগণের মনে বায়ান্নর শক্তি আবার জাগ্রত হয়, যেটি মাঝখানে কয়েক বছর সামরিক শাসনের দ্বারা দাবিয়ে রেখেছিল পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান। দ্বিতীয় কাজটি হয় শেখ মুজিবের নাম বাংলার প্রতিটি ঘরে এবং মানুষের হৃদয়ে অঙ্কিত হয়ে যায়। আইয়ুব খান ছয় দফার তাৎপর্য বুঝতে পেরেছিলেন বলেই হুমকি দেন, ছয় দফার জবাব তিনি অস্ত্রের মাধ্যমে দেবেন। ইয়াহিয়া খানও বুঝেছিলেন তাই তিনি সত্তরের নির্বাচনের প্রাক্কালে এলএফও (লিগ্যাল ফ্রেম ওয়ার্ক অর্ডার) জারি করেন তুরুপের তাস নিজ হাতে রাখার জন্য। কিন্তু ততদিনে বঙ্গবন্ধু সাড়ে সাত কোটি বাঙালির হৃদয়ের আকাক্সক্ষা বুঝে গেছেন। সে কারণেই আমরা দেখতে পাই পরবর্তীতে ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হয়ে ১৯৭১ সালের তিন জানুয়ারিতে রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে সব সংসদ সদস্যের শপথ অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘আজ হতে ছয় দফা বাংলার জনগণের সম্পত্তি, এর সঙ্গে কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করলে বাংলার মাটিতে তার কবর রচিত হবে, এমনকি আমি করলে আমারও।’ ষাটের দশকের মধ্যভাগে প্রণয়নের পর থেকে ছয় দফার ওপর ভিত্তি করেই বাঙালি জাতির ইতিহাসে একের পর এক সোনালি অধ্যায়ের সৃষ্টি হতে থাকে। আইয়ুব খান তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ও প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে শেখ মুজিবকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাংলার মানুষের গর্জন শুনে আইয়ুব পিছু হটতে বাধ্য হন। তারপর ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, শেখ মুজিবের নিঃশর্ত মুক্তি ও বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ, সত্তরের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়, একাত্তরের মার্চে অসামান্য অসহযোগ আন্দোলন, ৭ মার্চের বিশ্বখ্যাত ভাষণ এবং ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির সোনালি ইতিহাসের একটি পর্বের সমাপ্তি ঘটে। তারপর একাত্তরের ৯ মাস। তার উপাখ্যান একটি-দুটি অধ্যায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, সে এক সোনালি দিনের কথায় ভর্তি পরিপূর্ণ ইতিহাস। সোনালি বর্ণে ভরপুর সেই ইতিহাসের পাতায় লেখা আছে বাঙালি জাতির প্রতিটি স্বপ্ন ও প্রত্যাশার কথা। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় স্বপ্নের প্রাপ্তি ঘটে স্বাধীনতা প্রাপ্তির মধ্য দিয়ে। বাকি স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা পূরণের যাত্রাও শুরু হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭২ সালে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে সংঘটিত ঘটনার মধ্য দিয়ে সবকিছু থমকে যায়। তারপর দুই সামরিক শাসক পরপর একনাগাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে যা করেছেন সেটিকে এক কথায় বলা যায় তারা বাঙালি জাতির সোনালি দিনের সব স্বপ্ন ও প্রত্যাশাকে কবরস্থ করেছেন। অনেক উত্থান পতন, চড়াই-উৎরাই এবং সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ৪৭ বছরের মাথায় ২০১৮ সালে এসে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে আওয়ামী লীগ এবং চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা। সদ্য সমাপ্ত এ গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনটির প্রেক্ষাপট কেমন ছিল তার দিকে তাকালেই আমাদের সোনালি দিনের স্বপ্ন, প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির একটা চিত্র পাওয়া যাবে। এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় মূলত দুটি পক্ষের মধ্যে। প্রথম পক্ষে ছিল আমাদের সোনালি দিনের স্বপ্ন ধারণকারী মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দল, যার নেতৃত্বে রয়েছেন প্রাধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ পক্ষ গত দুই মেয়াদে টানা ১০ বছর এবং এর আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিল। গত ১০ বছরে এ পক্ষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নয়নসহ সার্বিকভাবে জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রকে শক্তিশালীকরণে অসামান্য সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। প্রথমপক্ষের বিপরীতে ছিল মূলত বিএনপি এবং তাদের সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতসহ অন্যান্য দল। এ পক্ষ হচ্ছে তারাই যারা বাঙালি জাতির সোনালি দিনের স্বপ্ন এবং সেই স্বপ্নপ্রসূত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ১৯৭৫ সালের পর কবরস্থ করেছে। এ পক্ষ ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ এ দুই মেয়াদে ক্ষমতায় ছিল। এ পক্ষের মূল নেতা বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে নির্বাচনের প্রায় এক বছর আগে থেকে জেলে আছেন। ভারপ্রাপ্ত নেতা তারেক রহমান দুর্নীতির দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত এবং ফেরারি আসামি হিসেবে বিদেশে পলাতক, বিশ্বের কোথাও তার কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। অর্থাৎ এক বছর ধরে নেতৃত্বের মহাসংকটে বিএনপি। গত দুুই মেয়াদে যখন তারা ক্ষমতায় ছিল তখন কোনো সেক্টরেই তারা উল্লেখ করার মতো অথবা আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে তুলনা করা যায় এমন কোনো সফলতা দেখাতে পারেনি। নির্বাচনী প্রচারের সময়ও এটা লক্ষ্য করা গেছে। বিএনপি প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সত্য-মিথ্যায় মিশ্রিত অভিযোগ নিয়ে মানুষের কাছে গেছে, নিজেদের সাফল্যের কথা একটিও বলতে পারেনি। নিজেদের সাফল্যগাথা জনগণের কাছে তুলে ধরা, আর সেটির বদলে শুধু প্রতিপক্ষের বদনাম করার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। সুতরাং নির্বাচনের ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। বিপুলভাবে বিজয়ী হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালির ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সোনালি দিনের স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধারণকারী দল আওয়ামী লীগ। বিগত ১০ বছরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হলেও সোনালি দিনের যে স্বপ্ন তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো অনেক দূর।  নতুন সরকার গঠন এবং তাদের প্রাথমিক পদক্ষেপের মধ্যে চমক আছে। তবে ১৬ কোটি মানুষের মুখে এখন একটিই কথা, দুর্নীতির শেকড় উপড়ে সেটিকে দৃশ্যমান নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে পারলে বাংলার মানুষ বুক ফুলিয়ে  বলতে পারবে আমাদের সোনালি দিনের স্বপ্ন ব্যর্থ হয়ে যায়নি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন