শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৯

তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ আছে, যারা খাবার তৈরির সবজি থেকে শুরু করে ফল-ফসল নিজেরাই উৎপাদন করে। বেল, বুক অ্যান্ড ক্যান্ডেল নামের এক রেস্তোরাঁ তাদের প্রয়োজনীয় সবজির শতকরা ৬০ ভাগই উৎপাদন করে হোটেলের ছাদে। শুধু নিউইয়র্কেই নয়, বিশে^র বিভিন্ন দেশে এমন রেস্তোরাঁ বহু রয়েছে। মানুষজনও একেবারে সতেজ ফল-ফসলের স্বাদ নিতে ভিড় জমাচ্ছে সেসব রেস্তোরাঁয়। কখনো বা নিজের হাতেই ফসল তুলে সেগুলো রাঁধতে দিচ্ছে গ্রাহক। সে এক অন্যরকম তৃপ্তি! চীনে অনেক রেস্টুরেন্টে চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ ছেড়ে দেওয়া থাকে, গ্রাহক সেখান থেকে বেছে পছন্দ করে একটা মাছ কিনে শেফের হাতে তুলে দেয়, সেই মাছ থেকে বিভিন্ন আইটেমের খাবার তৈরি হয়। মনে পড়ছে গত বছর চীনের জংশানের এক রেস্তোরাঁয় ‘ডাকহেড’ নামের এক মজার মাছ খেয়েছিলাম। মাছটির মুখটি হাঁসের ঠোঁটের মতো। তাই নাম ডাকহেড। রেস্তোরাঁর সামনে বিশাল এক চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ রাখা। ছোট্ট জাল দিয়ে ইচ্ছামতো মাছ ধরে শেফের হাতে তুলে দিয়ে মিনিট দশেক বসলেই একই মাছের বিভিন্ন পদের খাবার তৈরি করে আপনার সামনে দেবে শেফ। সেখানকার লোকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম এসব মাছ তারা উৎপাদন করে আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া সিস্টেম) পদ্ধতির চাষে। ঘরের ভিতর মাছের কারখানা যাকে বলে। বাংলাদেশেও এমন রেস্তোরাঁ দেখেছি কক্সবাজারে। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডে চৌবাচ্চায় জিইয়ে রাখা হয় মাছ। সেখান থেকে কোনো একটা পছন্দ করে বাবুর্চির হাতে তুলে দিলেই আপনি পেতে পারেন তাজা মাছ ভাজার স্বাদ। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডের স্বত্বাধিকারী সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে আমার পরিচয় সেই আশির দশকে। সেই সময়টায় মাছ চাষের একটা জোয়ার তৈরি হয় সারা দেশে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মাছের খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষিত বেকার তরুণরা মাছ চাষ শুরু করেন। সিদ্দিক মিয়াও তাদেরই একজন, মাছ চাষেই পাল্টে গেছে তার দিন। বলা চলে সিদ্দিক মিয়াদের হাত ধরেই দেশে ঘটে গেছে রুপালি বিপ্লব। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশে^ চতুর্থ। তবে দেশে নতুন রুপালি বিপ্লবের আভাস পাচ্ছি। আরএএস প্রযুক্তির পাশাপাশি বায়োফক পদ্ধতির প্রতি তরুণরা ঝুঁকছে। প্রতিদিন শত শত ইমেইল, অফিসে ফোনের পর ফোন বায়োফক সম্পর্কে আগ্রহী মানুষের। কেউ কেউ ফোন করে বলেন, ‘স্যার! আমি বায়োফক শুরু করেছি, আপনি একটু দেখে যান।’ শুনেছি ইন্দোনেশিয়ায় ঘরে ঘরে বায়োফক। বলা যায় মাছের কুটিরশিল্প। আমাদের দেশেও এমনটা হবে। ছোট্ট পরিসরে একটা ট্যাংকে চাষ করা যায় হাজার হাজার মাছ। হয়তো প্রতিটি রেস্টুরেন্টে থাকবে বায়োফকের চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই তাজা মাছ তুলে সরাসরি চলে যাবে রান্নার হাঁড়ি হয়ে গ্রাহকের প্লেটে।

যাই হোক, বলছিলাম বায়োফকের প্রতি তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিত তরুণদের আগ্রহ বেশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ নামে এক তরুণের বায়োফক খামার দেখতে রওনা হলাম এক সকালে। গিয়ে দেখি এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। পার্ক কিংবা পিকনিক স্পটে কার্যকর আধুনিক কৃষি অনুশীলনের নজির গড়ে তুলেছেন উদ্যোক্তা রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ। ঠিক কৃষি পর্যটন নয়, তবে বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ জায়গা ফেলে না রেখে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন তিনি। কথা হলো রুবাইয়াতের সঙ্গে। জানালেন, বছরখানেক আগেও কৃষির ধারেকাছে ছিলেন না তিনি। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকরিই জীবনযাপনের তৃপ্তির যথেষ্ট জোগান দিচ্ছিল। এখন চাকরির পাশাপাশি উৎপাদনমুখী এই সৃজনশীল কাজে হয়ে উঠেছেন দারুণ মনোযোগী। এর পেছনের কারণটি কী? রুবাইয়াৎ জানালেন, টেলিভিশনে দেখা লাভজনক মাছ চাষের আধুনিক উদ্যোগগুলোই সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছে। কৃষি উদ্যোগের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয় এক উদ্যোগ হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির মাছ চাষ। এ ক্ষেত্রে বায়োফক পদ্ধতিটির প্রতিই নতুন উদ্যোক্তারা অনেক বেশি আগ্রহী। বিশেষ করে যারা অর্থ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ তাদের হিসাব বলছে, এ পদ্ধতি দ্রুতই দেখাতে পারে লাভের মুখ। সম্প্রতি আপনারা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে দেখেছেন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দুই তরুণের বাড়ির উঠানে বায়োফক প্রকল্প। কয়েক মাসেই বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনার ব্যাপারে আশাবাদী তারা। ঠিক একই আত্মবিশ^াস রুবাইয়াৎ হাসান শরীফেরও। রড নির্মিত স্ট্রাকচারে পলি-প্লাস্টিকের ঘের দিয়ে তৈরি চারটি ট্যাংকে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেন তিনি। পরীক্ষা করে দেখলেন ব্যাপারটা লাভজনক। তবে প্লাস্টিকের ট্যাংকের চেয়ে সিমেন্টের তৈরি স্ট্রাকচার বেশি কার্যকর। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এলাকায় ইঁদুরের উৎপাত আছে, ইঁদুর পলি-প্লাস্টিক কেটে দিলে মুহূর্তে লাখ টাকা লোকসান। আর একটা সমস্যার কথাও তিনি জানালেন, প্লাস্টিকের ভাঁজে আটকে থাকা অ্যামোনিয়া মাছের ক্ষতি করে। সবদিক থেকে সিমেন্টের চৌবাচ্চাই তার নিরাপদ বলে মনে হয়েছে। রুবাইয়াৎ এখন ছয়টি ট্যাংকে মাছ চাষ করছেন। প্রতিটি ট্যাংক নির্মাণে তার খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার টাকা। ছয়টি ট্যাংক, অ্যারেটর, জেনারেটর, পাম্প, রেণু পোনা সব মিলে বিনিয়োগ ৬ লাখ টাকার মতো। প্রতিটি ট্যাংকে পানি আছে সাড়ে ৭ হাজার লিটার। প্রতি ১ হাজার লিটার পানিতে ১০০ কেজি মাছ উৎপাদনের লক্ষ্য তার। সবকিছু ঠিক থাকলেই দুটি হার্ভেস্টে তিনি তুলে আনতে পারবেন তার সমস্ত বিনিয়োগ। বরাবরই দেখেছি, ফসল কৃষির বাইরে কৃষির উপখাত যেমন হাঁস-মুরগি পালন, গরু-ছাগলের খামার বা মাছ চাষের মতো উদ্যোগ এমন একটি রাজ্য, যার সদর দরজা দিয়ে ঢুকলে শুধু এগিয়ে যেতেই ইচ্ছা করে।  ফসল কৃষির মাঝে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ করছে যারা তারাও বেশ লাভ পাচ্ছেন। কিন্তু যে কৃষক শুধু ধান চাষের ওপর নির্ভরশীল দিন শেষে তার লাভ আর থাকে না। তাই অনেক কৃষক ধান চাষ থেকে সরে এসে নতুন কৃষির সন্ধান করছেন। প্রযুক্তির আধুনিক কৃষিতে পাচ্ছেন সম্ভাবনার ডাক। তারা নতুন কৃষির স্বপ্ন দেখছেন। রুবাইয়াৎ এই কয়েক মাসেই কৃষি নিয়ে দেখতে শুরু করেছেন নানা স্বপ্ন। আগামী বছরেই এখানে বসাবেন ৩০টি ট্যাংক।

রুবাইয়াৎ তার উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল চিন্তাও কাজে লাগিয়েছেন। খাবারের হিসাব পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি বিভিন্ন মাছের প্রজাতিরও পরীক্ষা চালিয়েছেন। ক্যাট ফিশ জাতীয় মাছের পাশাপাশি রুই, কাতলাও চাষ করছেন। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষে খুব বেশি প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এ পদ্ধতির চাষে পোনার মৃত্যুহারও কম। এ বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণে রয়েছে রুবাইয়াতের। তিনি জানালেন, পোনামৃত্যুর হার শতকরা ১০ ভাগেরও কম। বায়োফক পদ্ধতির সুবিধা মাছের খাবার কম লাগে, ফকই মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রুবাইয়াৎ জানালেন, শতকরা ৮০ ভাগ খাবারই ফক থেকে আসে, বাকি ২০ ভাগ তিনি ট্যাংকে ছিটিয়ে দেন। এ ক্ষেত্রে খাবারটাও দিতে হয় বিশেষভাবে। লক্ষ্য রাখতে হয় খাবারে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ যেন প্রোটিন থাকে। না হলে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বায়োফকে পানি খুব একটা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে পানি পরিবর্তন করে দেন। সেজন্য ট্যাংকগুলোর সঙ্গে পাইপ দিয়ে একটা সংযোগ রেখেছেন পুকুরে। এতে তার ফকের খাবারটা অপচয় হয় না।

সচেতন খামারি, উদ্যোক্তাসহ অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন বলে বিশ^াস করি। এই বায়োফক বা রাস পদ্ধতিটি আসার পেছনে বড় কারণটি কী? কারণটি হচ্ছে, একই স্থানে মাছ চাষের কারণে মাছের বর্জ্য পানিতে মিশে অত্যধিক অ্যামোনিয়া তৈরি হয়। যা থেকে একসময় মাছের উৎপাদন যেমন ব্যাহত হয়, অনেক সময় খামারই উজাড় হয়ে যায়। ঠিক এ জায়গা থেকেই বিশেষজ্ঞরা ভেবেছেন, পানিকে নিয়মিত সঞ্চালন ও দূষণমুক্ত করা গেলে তা মাছ চাষের জন্য হতে পারে অনেক বেশি কার্যকর। প্রাথমিক এই জায়গাটির ওপর ভিত্তি করেই একে একে এসেছে রাস কিংবা বায়োফকের মতো পদ্ধতি। এই বায়োফক পদ্ধতির মূল জায়গাটিই হচ্ছে মাছের বর্জ্য থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্যের উৎপাদন। রুবাইয়াৎ হাসান শরীফের মতো অনেক শিক্ষিত সচেতন উদ্যোক্তাই এখন আসছেন প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক খামার গড়তে। প্রাথমিক উদ্যোগ নিয়েই ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। শিক্ষিত এসব নতুন উদ্যোক্তার হাত ধরে কৃষি এখন দারুণ এক সম্ভাবনার পথে এগিয়ে চলেছে। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে শিক্ষিত সচেতন মানুষের মধ্যে কৃষির প্রতি এই অনুরাগটিই আমাদের আগামীর একটি সমৃদ্ধ সম্ভাবনার কথা জানান দেয়। বিশ্বাস করি, তরুণ উদ্যোক্তারা তাদের স্বপ্ন ও উদ্যোগের পথে সফল হবে। তারা ব্যবহারিক জ্ঞানের মধ্য দিয়ে আরও নতুন সম্ভাবনা বয়ে আনবে আমাদের কৃষি খাতের জন্য।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স
জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক
পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক

পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা

পেছনের পৃষ্ঠা