শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৯

তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ আছে, যারা খাবার তৈরির সবজি থেকে শুরু করে ফল-ফসল নিজেরাই উৎপাদন করে। বেল, বুক অ্যান্ড ক্যান্ডেল নামের এক রেস্তোরাঁ তাদের প্রয়োজনীয় সবজির শতকরা ৬০ ভাগই উৎপাদন করে হোটেলের ছাদে। শুধু নিউইয়র্কেই নয়, বিশে^র বিভিন্ন দেশে এমন রেস্তোরাঁ বহু রয়েছে। মানুষজনও একেবারে সতেজ ফল-ফসলের স্বাদ নিতে ভিড় জমাচ্ছে সেসব রেস্তোরাঁয়। কখনো বা নিজের হাতেই ফসল তুলে সেগুলো রাঁধতে দিচ্ছে গ্রাহক। সে এক অন্যরকম তৃপ্তি! চীনে অনেক রেস্টুরেন্টে চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ ছেড়ে দেওয়া থাকে, গ্রাহক সেখান থেকে বেছে পছন্দ করে একটা মাছ কিনে শেফের হাতে তুলে দেয়, সেই মাছ থেকে বিভিন্ন আইটেমের খাবার তৈরি হয়। মনে পড়ছে গত বছর চীনের জংশানের এক রেস্তোরাঁয় ‘ডাকহেড’ নামের এক মজার মাছ খেয়েছিলাম। মাছটির মুখটি হাঁসের ঠোঁটের মতো। তাই নাম ডাকহেড। রেস্তোরাঁর সামনে বিশাল এক চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ রাখা। ছোট্ট জাল দিয়ে ইচ্ছামতো মাছ ধরে শেফের হাতে তুলে দিয়ে মিনিট দশেক বসলেই একই মাছের বিভিন্ন পদের খাবার তৈরি করে আপনার সামনে দেবে শেফ। সেখানকার লোকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম এসব মাছ তারা উৎপাদন করে আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া সিস্টেম) পদ্ধতির চাষে। ঘরের ভিতর মাছের কারখানা যাকে বলে। বাংলাদেশেও এমন রেস্তোরাঁ দেখেছি কক্সবাজারে। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডে চৌবাচ্চায় জিইয়ে রাখা হয় মাছ। সেখান থেকে কোনো একটা পছন্দ করে বাবুর্চির হাতে তুলে দিলেই আপনি পেতে পারেন তাজা মাছ ভাজার স্বাদ। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডের স্বত্বাধিকারী সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে আমার পরিচয় সেই আশির দশকে। সেই সময়টায় মাছ চাষের একটা জোয়ার তৈরি হয় সারা দেশে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মাছের খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষিত বেকার তরুণরা মাছ চাষ শুরু করেন। সিদ্দিক মিয়াও তাদেরই একজন, মাছ চাষেই পাল্টে গেছে তার দিন। বলা চলে সিদ্দিক মিয়াদের হাত ধরেই দেশে ঘটে গেছে রুপালি বিপ্লব। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশে^ চতুর্থ। তবে দেশে নতুন রুপালি বিপ্লবের আভাস পাচ্ছি। আরএএস প্রযুক্তির পাশাপাশি বায়োফক পদ্ধতির প্রতি তরুণরা ঝুঁকছে। প্রতিদিন শত শত ইমেইল, অফিসে ফোনের পর ফোন বায়োফক সম্পর্কে আগ্রহী মানুষের। কেউ কেউ ফোন করে বলেন, ‘স্যার! আমি বায়োফক শুরু করেছি, আপনি একটু দেখে যান।’ শুনেছি ইন্দোনেশিয়ায় ঘরে ঘরে বায়োফক। বলা যায় মাছের কুটিরশিল্প। আমাদের দেশেও এমনটা হবে। ছোট্ট পরিসরে একটা ট্যাংকে চাষ করা যায় হাজার হাজার মাছ। হয়তো প্রতিটি রেস্টুরেন্টে থাকবে বায়োফকের চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই তাজা মাছ তুলে সরাসরি চলে যাবে রান্নার হাঁড়ি হয়ে গ্রাহকের প্লেটে।

যাই হোক, বলছিলাম বায়োফকের প্রতি তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিত তরুণদের আগ্রহ বেশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ নামে এক তরুণের বায়োফক খামার দেখতে রওনা হলাম এক সকালে। গিয়ে দেখি এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। পার্ক কিংবা পিকনিক স্পটে কার্যকর আধুনিক কৃষি অনুশীলনের নজির গড়ে তুলেছেন উদ্যোক্তা রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ। ঠিক কৃষি পর্যটন নয়, তবে বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ জায়গা ফেলে না রেখে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন তিনি। কথা হলো রুবাইয়াতের সঙ্গে। জানালেন, বছরখানেক আগেও কৃষির ধারেকাছে ছিলেন না তিনি। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকরিই জীবনযাপনের তৃপ্তির যথেষ্ট জোগান দিচ্ছিল। এখন চাকরির পাশাপাশি উৎপাদনমুখী এই সৃজনশীল কাজে হয়ে উঠেছেন দারুণ মনোযোগী। এর পেছনের কারণটি কী? রুবাইয়াৎ জানালেন, টেলিভিশনে দেখা লাভজনক মাছ চাষের আধুনিক উদ্যোগগুলোই সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছে। কৃষি উদ্যোগের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয় এক উদ্যোগ হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির মাছ চাষ। এ ক্ষেত্রে বায়োফক পদ্ধতিটির প্রতিই নতুন উদ্যোক্তারা অনেক বেশি আগ্রহী। বিশেষ করে যারা অর্থ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ তাদের হিসাব বলছে, এ পদ্ধতি দ্রুতই দেখাতে পারে লাভের মুখ। সম্প্রতি আপনারা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে দেখেছেন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দুই তরুণের বাড়ির উঠানে বায়োফক প্রকল্প। কয়েক মাসেই বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনার ব্যাপারে আশাবাদী তারা। ঠিক একই আত্মবিশ^াস রুবাইয়াৎ হাসান শরীফেরও। রড নির্মিত স্ট্রাকচারে পলি-প্লাস্টিকের ঘের দিয়ে তৈরি চারটি ট্যাংকে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেন তিনি। পরীক্ষা করে দেখলেন ব্যাপারটা লাভজনক। তবে প্লাস্টিকের ট্যাংকের চেয়ে সিমেন্টের তৈরি স্ট্রাকচার বেশি কার্যকর। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এলাকায় ইঁদুরের উৎপাত আছে, ইঁদুর পলি-প্লাস্টিক কেটে দিলে মুহূর্তে লাখ টাকা লোকসান। আর একটা সমস্যার কথাও তিনি জানালেন, প্লাস্টিকের ভাঁজে আটকে থাকা অ্যামোনিয়া মাছের ক্ষতি করে। সবদিক থেকে সিমেন্টের চৌবাচ্চাই তার নিরাপদ বলে মনে হয়েছে। রুবাইয়াৎ এখন ছয়টি ট্যাংকে মাছ চাষ করছেন। প্রতিটি ট্যাংক নির্মাণে তার খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার টাকা। ছয়টি ট্যাংক, অ্যারেটর, জেনারেটর, পাম্প, রেণু পোনা সব মিলে বিনিয়োগ ৬ লাখ টাকার মতো। প্রতিটি ট্যাংকে পানি আছে সাড়ে ৭ হাজার লিটার। প্রতি ১ হাজার লিটার পানিতে ১০০ কেজি মাছ উৎপাদনের লক্ষ্য তার। সবকিছু ঠিক থাকলেই দুটি হার্ভেস্টে তিনি তুলে আনতে পারবেন তার সমস্ত বিনিয়োগ। বরাবরই দেখেছি, ফসল কৃষির বাইরে কৃষির উপখাত যেমন হাঁস-মুরগি পালন, গরু-ছাগলের খামার বা মাছ চাষের মতো উদ্যোগ এমন একটি রাজ্য, যার সদর দরজা দিয়ে ঢুকলে শুধু এগিয়ে যেতেই ইচ্ছা করে।  ফসল কৃষির মাঝে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ করছে যারা তারাও বেশ লাভ পাচ্ছেন। কিন্তু যে কৃষক শুধু ধান চাষের ওপর নির্ভরশীল দিন শেষে তার লাভ আর থাকে না। তাই অনেক কৃষক ধান চাষ থেকে সরে এসে নতুন কৃষির সন্ধান করছেন। প্রযুক্তির আধুনিক কৃষিতে পাচ্ছেন সম্ভাবনার ডাক। তারা নতুন কৃষির স্বপ্ন দেখছেন। রুবাইয়াৎ এই কয়েক মাসেই কৃষি নিয়ে দেখতে শুরু করেছেন নানা স্বপ্ন। আগামী বছরেই এখানে বসাবেন ৩০টি ট্যাংক।

রুবাইয়াৎ তার উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল চিন্তাও কাজে লাগিয়েছেন। খাবারের হিসাব পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি বিভিন্ন মাছের প্রজাতিরও পরীক্ষা চালিয়েছেন। ক্যাট ফিশ জাতীয় মাছের পাশাপাশি রুই, কাতলাও চাষ করছেন। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষে খুব বেশি প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এ পদ্ধতির চাষে পোনার মৃত্যুহারও কম। এ বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণে রয়েছে রুবাইয়াতের। তিনি জানালেন, পোনামৃত্যুর হার শতকরা ১০ ভাগেরও কম। বায়োফক পদ্ধতির সুবিধা মাছের খাবার কম লাগে, ফকই মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রুবাইয়াৎ জানালেন, শতকরা ৮০ ভাগ খাবারই ফক থেকে আসে, বাকি ২০ ভাগ তিনি ট্যাংকে ছিটিয়ে দেন। এ ক্ষেত্রে খাবারটাও দিতে হয় বিশেষভাবে। লক্ষ্য রাখতে হয় খাবারে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ যেন প্রোটিন থাকে। না হলে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বায়োফকে পানি খুব একটা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে পানি পরিবর্তন করে দেন। সেজন্য ট্যাংকগুলোর সঙ্গে পাইপ দিয়ে একটা সংযোগ রেখেছেন পুকুরে। এতে তার ফকের খাবারটা অপচয় হয় না।

সচেতন খামারি, উদ্যোক্তাসহ অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন বলে বিশ^াস করি। এই বায়োফক বা রাস পদ্ধতিটি আসার পেছনে বড় কারণটি কী? কারণটি হচ্ছে, একই স্থানে মাছ চাষের কারণে মাছের বর্জ্য পানিতে মিশে অত্যধিক অ্যামোনিয়া তৈরি হয়। যা থেকে একসময় মাছের উৎপাদন যেমন ব্যাহত হয়, অনেক সময় খামারই উজাড় হয়ে যায়। ঠিক এ জায়গা থেকেই বিশেষজ্ঞরা ভেবেছেন, পানিকে নিয়মিত সঞ্চালন ও দূষণমুক্ত করা গেলে তা মাছ চাষের জন্য হতে পারে অনেক বেশি কার্যকর। প্রাথমিক এই জায়গাটির ওপর ভিত্তি করেই একে একে এসেছে রাস কিংবা বায়োফকের মতো পদ্ধতি। এই বায়োফক পদ্ধতির মূল জায়গাটিই হচ্ছে মাছের বর্জ্য থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্যের উৎপাদন। রুবাইয়াৎ হাসান শরীফের মতো অনেক শিক্ষিত সচেতন উদ্যোক্তাই এখন আসছেন প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক খামার গড়তে। প্রাথমিক উদ্যোগ নিয়েই ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। শিক্ষিত এসব নতুন উদ্যোক্তার হাত ধরে কৃষি এখন দারুণ এক সম্ভাবনার পথে এগিয়ে চলেছে। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে শিক্ষিত সচেতন মানুষের মধ্যে কৃষির প্রতি এই অনুরাগটিই আমাদের আগামীর একটি সমৃদ্ধ সম্ভাবনার কথা জানান দেয়। বিশ্বাস করি, তরুণ উদ্যোক্তারা তাদের স্বপ্ন ও উদ্যোগের পথে সফল হবে। তারা ব্যবহারিক জ্ঞানের মধ্য দিয়ে আরও নতুন সম্ভাবনা বয়ে আনবে আমাদের কৃষি খাতের জন্য।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

এই মাত্র | অর্থনীতি

রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার ন্যায়বিচার নিশ্চিতের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত ওআইসি’র
রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার ন্যায়বিচার নিশ্চিতের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত ওআইসি’র

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নানার বাড়ি বেড়াতে এসে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নানার বাড়ি বেড়াতে এসে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ময়মনসিংহের ৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
ময়মনসিংহের ৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে ভুয়া ডেন্টাল চিকিৎসকের খোঁজে অভিযান, জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে ভুয়া ডেন্টাল চিকিৎসকের খোঁজে অভিযান, জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?
সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ
সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন
গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস
লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো
আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের
গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি
লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের বার্ষিক সাধারণ সভা ও মতবিনিময়
গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের বার্ষিক সাধারণ সভা ও মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে দলে ফিরলেন টেইলর
শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে দলে ফিরলেন টেইলর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শীর্ষে বাংলাদেশ, ৩৭ শতাংশ শ্রমিকই বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শীর্ষে বাংলাদেশ, ৩৭ শতাংশ শ্রমিকই বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ২৮ আসনের ৩০৯ আবেদন নিষ্পত্তি করলো ইসি
যে ২৮ আসনের ৩০৯ আবেদন নিষ্পত্তি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে আসামিদের উপর নারীর হামলা, রক্তাত ২
আদালত চত্বরে আসামিদের উপর নারীর হামলা, রক্তাত ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুলাদীতে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ
মুলাদীতে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন