শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৯

তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ আছে, যারা খাবার তৈরির সবজি থেকে শুরু করে ফল-ফসল নিজেরাই উৎপাদন করে। বেল, বুক অ্যান্ড ক্যান্ডেল নামের এক রেস্তোরাঁ তাদের প্রয়োজনীয় সবজির শতকরা ৬০ ভাগই উৎপাদন করে হোটেলের ছাদে। শুধু নিউইয়র্কেই নয়, বিশে^র বিভিন্ন দেশে এমন রেস্তোরাঁ বহু রয়েছে। মানুষজনও একেবারে সতেজ ফল-ফসলের স্বাদ নিতে ভিড় জমাচ্ছে সেসব রেস্তোরাঁয়। কখনো বা নিজের হাতেই ফসল তুলে সেগুলো রাঁধতে দিচ্ছে গ্রাহক। সে এক অন্যরকম তৃপ্তি! চীনে অনেক রেস্টুরেন্টে চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ ছেড়ে দেওয়া থাকে, গ্রাহক সেখান থেকে বেছে পছন্দ করে একটা মাছ কিনে শেফের হাতে তুলে দেয়, সেই মাছ থেকে বিভিন্ন আইটেমের খাবার তৈরি হয়। মনে পড়ছে গত বছর চীনের জংশানের এক রেস্তোরাঁয় ‘ডাকহেড’ নামের এক মজার মাছ খেয়েছিলাম। মাছটির মুখটি হাঁসের ঠোঁটের মতো। তাই নাম ডাকহেড। রেস্তোরাঁর সামনে বিশাল এক চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ রাখা। ছোট্ট জাল দিয়ে ইচ্ছামতো মাছ ধরে শেফের হাতে তুলে দিয়ে মিনিট দশেক বসলেই একই মাছের বিভিন্ন পদের খাবার তৈরি করে আপনার সামনে দেবে শেফ। সেখানকার লোকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম এসব মাছ তারা উৎপাদন করে আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া সিস্টেম) পদ্ধতির চাষে। ঘরের ভিতর মাছের কারখানা যাকে বলে। বাংলাদেশেও এমন রেস্তোরাঁ দেখেছি কক্সবাজারে। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডে চৌবাচ্চায় জিইয়ে রাখা হয় মাছ। সেখান থেকে কোনো একটা পছন্দ করে বাবুর্চির হাতে তুলে দিলেই আপনি পেতে পারেন তাজা মাছ ভাজার স্বাদ। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডের স্বত্বাধিকারী সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে আমার পরিচয় সেই আশির দশকে। সেই সময়টায় মাছ চাষের একটা জোয়ার তৈরি হয় সারা দেশে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মাছের খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষিত বেকার তরুণরা মাছ চাষ শুরু করেন। সিদ্দিক মিয়াও তাদেরই একজন, মাছ চাষেই পাল্টে গেছে তার দিন। বলা চলে সিদ্দিক মিয়াদের হাত ধরেই দেশে ঘটে গেছে রুপালি বিপ্লব। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশে^ চতুর্থ। তবে দেশে নতুন রুপালি বিপ্লবের আভাস পাচ্ছি। আরএএস প্রযুক্তির পাশাপাশি বায়োফক পদ্ধতির প্রতি তরুণরা ঝুঁকছে। প্রতিদিন শত শত ইমেইল, অফিসে ফোনের পর ফোন বায়োফক সম্পর্কে আগ্রহী মানুষের। কেউ কেউ ফোন করে বলেন, ‘স্যার! আমি বায়োফক শুরু করেছি, আপনি একটু দেখে যান।’ শুনেছি ইন্দোনেশিয়ায় ঘরে ঘরে বায়োফক। বলা যায় মাছের কুটিরশিল্প। আমাদের দেশেও এমনটা হবে। ছোট্ট পরিসরে একটা ট্যাংকে চাষ করা যায় হাজার হাজার মাছ। হয়তো প্রতিটি রেস্টুরেন্টে থাকবে বায়োফকের চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই তাজা মাছ তুলে সরাসরি চলে যাবে রান্নার হাঁড়ি হয়ে গ্রাহকের প্লেটে।

যাই হোক, বলছিলাম বায়োফকের প্রতি তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিত তরুণদের আগ্রহ বেশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ নামে এক তরুণের বায়োফক খামার দেখতে রওনা হলাম এক সকালে। গিয়ে দেখি এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। পার্ক কিংবা পিকনিক স্পটে কার্যকর আধুনিক কৃষি অনুশীলনের নজির গড়ে তুলেছেন উদ্যোক্তা রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ। ঠিক কৃষি পর্যটন নয়, তবে বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ জায়গা ফেলে না রেখে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন তিনি। কথা হলো রুবাইয়াতের সঙ্গে। জানালেন, বছরখানেক আগেও কৃষির ধারেকাছে ছিলেন না তিনি। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকরিই জীবনযাপনের তৃপ্তির যথেষ্ট জোগান দিচ্ছিল। এখন চাকরির পাশাপাশি উৎপাদনমুখী এই সৃজনশীল কাজে হয়ে উঠেছেন দারুণ মনোযোগী। এর পেছনের কারণটি কী? রুবাইয়াৎ জানালেন, টেলিভিশনে দেখা লাভজনক মাছ চাষের আধুনিক উদ্যোগগুলোই সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছে। কৃষি উদ্যোগের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয় এক উদ্যোগ হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির মাছ চাষ। এ ক্ষেত্রে বায়োফক পদ্ধতিটির প্রতিই নতুন উদ্যোক্তারা অনেক বেশি আগ্রহী। বিশেষ করে যারা অর্থ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ তাদের হিসাব বলছে, এ পদ্ধতি দ্রুতই দেখাতে পারে লাভের মুখ। সম্প্রতি আপনারা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে দেখেছেন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দুই তরুণের বাড়ির উঠানে বায়োফক প্রকল্প। কয়েক মাসেই বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনার ব্যাপারে আশাবাদী তারা। ঠিক একই আত্মবিশ^াস রুবাইয়াৎ হাসান শরীফেরও। রড নির্মিত স্ট্রাকচারে পলি-প্লাস্টিকের ঘের দিয়ে তৈরি চারটি ট্যাংকে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেন তিনি। পরীক্ষা করে দেখলেন ব্যাপারটা লাভজনক। তবে প্লাস্টিকের ট্যাংকের চেয়ে সিমেন্টের তৈরি স্ট্রাকচার বেশি কার্যকর। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এলাকায় ইঁদুরের উৎপাত আছে, ইঁদুর পলি-প্লাস্টিক কেটে দিলে মুহূর্তে লাখ টাকা লোকসান। আর একটা সমস্যার কথাও তিনি জানালেন, প্লাস্টিকের ভাঁজে আটকে থাকা অ্যামোনিয়া মাছের ক্ষতি করে। সবদিক থেকে সিমেন্টের চৌবাচ্চাই তার নিরাপদ বলে মনে হয়েছে। রুবাইয়াৎ এখন ছয়টি ট্যাংকে মাছ চাষ করছেন। প্রতিটি ট্যাংক নির্মাণে তার খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার টাকা। ছয়টি ট্যাংক, অ্যারেটর, জেনারেটর, পাম্প, রেণু পোনা সব মিলে বিনিয়োগ ৬ লাখ টাকার মতো। প্রতিটি ট্যাংকে পানি আছে সাড়ে ৭ হাজার লিটার। প্রতি ১ হাজার লিটার পানিতে ১০০ কেজি মাছ উৎপাদনের লক্ষ্য তার। সবকিছু ঠিক থাকলেই দুটি হার্ভেস্টে তিনি তুলে আনতে পারবেন তার সমস্ত বিনিয়োগ। বরাবরই দেখেছি, ফসল কৃষির বাইরে কৃষির উপখাত যেমন হাঁস-মুরগি পালন, গরু-ছাগলের খামার বা মাছ চাষের মতো উদ্যোগ এমন একটি রাজ্য, যার সদর দরজা দিয়ে ঢুকলে শুধু এগিয়ে যেতেই ইচ্ছা করে।  ফসল কৃষির মাঝে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ করছে যারা তারাও বেশ লাভ পাচ্ছেন। কিন্তু যে কৃষক শুধু ধান চাষের ওপর নির্ভরশীল দিন শেষে তার লাভ আর থাকে না। তাই অনেক কৃষক ধান চাষ থেকে সরে এসে নতুন কৃষির সন্ধান করছেন। প্রযুক্তির আধুনিক কৃষিতে পাচ্ছেন সম্ভাবনার ডাক। তারা নতুন কৃষির স্বপ্ন দেখছেন। রুবাইয়াৎ এই কয়েক মাসেই কৃষি নিয়ে দেখতে শুরু করেছেন নানা স্বপ্ন। আগামী বছরেই এখানে বসাবেন ৩০টি ট্যাংক।

রুবাইয়াৎ তার উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল চিন্তাও কাজে লাগিয়েছেন। খাবারের হিসাব পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি বিভিন্ন মাছের প্রজাতিরও পরীক্ষা চালিয়েছেন। ক্যাট ফিশ জাতীয় মাছের পাশাপাশি রুই, কাতলাও চাষ করছেন। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষে খুব বেশি প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এ পদ্ধতির চাষে পোনার মৃত্যুহারও কম। এ বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণে রয়েছে রুবাইয়াতের। তিনি জানালেন, পোনামৃত্যুর হার শতকরা ১০ ভাগেরও কম। বায়োফক পদ্ধতির সুবিধা মাছের খাবার কম লাগে, ফকই মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রুবাইয়াৎ জানালেন, শতকরা ৮০ ভাগ খাবারই ফক থেকে আসে, বাকি ২০ ভাগ তিনি ট্যাংকে ছিটিয়ে দেন। এ ক্ষেত্রে খাবারটাও দিতে হয় বিশেষভাবে। লক্ষ্য রাখতে হয় খাবারে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ যেন প্রোটিন থাকে। না হলে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বায়োফকে পানি খুব একটা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে পানি পরিবর্তন করে দেন। সেজন্য ট্যাংকগুলোর সঙ্গে পাইপ দিয়ে একটা সংযোগ রেখেছেন পুকুরে। এতে তার ফকের খাবারটা অপচয় হয় না।

সচেতন খামারি, উদ্যোক্তাসহ অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন বলে বিশ^াস করি। এই বায়োফক বা রাস পদ্ধতিটি আসার পেছনে বড় কারণটি কী? কারণটি হচ্ছে, একই স্থানে মাছ চাষের কারণে মাছের বর্জ্য পানিতে মিশে অত্যধিক অ্যামোনিয়া তৈরি হয়। যা থেকে একসময় মাছের উৎপাদন যেমন ব্যাহত হয়, অনেক সময় খামারই উজাড় হয়ে যায়। ঠিক এ জায়গা থেকেই বিশেষজ্ঞরা ভেবেছেন, পানিকে নিয়মিত সঞ্চালন ও দূষণমুক্ত করা গেলে তা মাছ চাষের জন্য হতে পারে অনেক বেশি কার্যকর। প্রাথমিক এই জায়গাটির ওপর ভিত্তি করেই একে একে এসেছে রাস কিংবা বায়োফকের মতো পদ্ধতি। এই বায়োফক পদ্ধতির মূল জায়গাটিই হচ্ছে মাছের বর্জ্য থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্যের উৎপাদন। রুবাইয়াৎ হাসান শরীফের মতো অনেক শিক্ষিত সচেতন উদ্যোক্তাই এখন আসছেন প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক খামার গড়তে। প্রাথমিক উদ্যোগ নিয়েই ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। শিক্ষিত এসব নতুন উদ্যোক্তার হাত ধরে কৃষি এখন দারুণ এক সম্ভাবনার পথে এগিয়ে চলেছে। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে শিক্ষিত সচেতন মানুষের মধ্যে কৃষির প্রতি এই অনুরাগটিই আমাদের আগামীর একটি সমৃদ্ধ সম্ভাবনার কথা জানান দেয়। বিশ্বাস করি, তরুণ উদ্যোক্তারা তাদের স্বপ্ন ও উদ্যোগের পথে সফল হবে। তারা ব্যবহারিক জ্ঞানের মধ্য দিয়ে আরও নতুন সম্ভাবনা বয়ে আনবে আমাদের কৃষি খাতের জন্য।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা