শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৯

তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের আগ্রহ বায়োফকে

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ আছে, যারা খাবার তৈরির সবজি থেকে শুরু করে ফল-ফসল নিজেরাই উৎপাদন করে। বেল, বুক অ্যান্ড ক্যান্ডেল নামের এক রেস্তোরাঁ তাদের প্রয়োজনীয় সবজির শতকরা ৬০ ভাগই উৎপাদন করে হোটেলের ছাদে। শুধু নিউইয়র্কেই নয়, বিশে^র বিভিন্ন দেশে এমন রেস্তোরাঁ বহু রয়েছে। মানুষজনও একেবারে সতেজ ফল-ফসলের স্বাদ নিতে ভিড় জমাচ্ছে সেসব রেস্তোরাঁয়। কখনো বা নিজের হাতেই ফসল তুলে সেগুলো রাঁধতে দিচ্ছে গ্রাহক। সে এক অন্যরকম তৃপ্তি! চীনে অনেক রেস্টুরেন্টে চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ ছেড়ে দেওয়া থাকে, গ্রাহক সেখান থেকে বেছে পছন্দ করে একটা মাছ কিনে শেফের হাতে তুলে দেয়, সেই মাছ থেকে বিভিন্ন আইটেমের খাবার তৈরি হয়। মনে পড়ছে গত বছর চীনের জংশানের এক রেস্তোরাঁয় ‘ডাকহেড’ নামের এক মজার মাছ খেয়েছিলাম। মাছটির মুখটি হাঁসের ঠোঁটের মতো। তাই নাম ডাকহেড। রেস্তোরাঁর সামনে বিশাল এক চৌবাচ্চায় জ্যান্ত মাছ রাখা। ছোট্ট জাল দিয়ে ইচ্ছামতো মাছ ধরে শেফের হাতে তুলে দিয়ে মিনিট দশেক বসলেই একই মাছের বিভিন্ন পদের খাবার তৈরি করে আপনার সামনে দেবে শেফ। সেখানকার লোকের সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম এসব মাছ তারা উৎপাদন করে আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া সিস্টেম) পদ্ধতির চাষে। ঘরের ভিতর মাছের কারখানা যাকে বলে। বাংলাদেশেও এমন রেস্তোরাঁ দেখেছি কক্সবাজারে। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডে চৌবাচ্চায় জিইয়ে রাখা হয় মাছ। সেখান থেকে কোনো একটা পছন্দ করে বাবুর্চির হাতে তুলে দিলেই আপনি পেতে পারেন তাজা মাছ ভাজার স্বাদ। রেডিয়ান্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডের স্বত্বাধিকারী সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে আমার পরিচয় সেই আশির দশকে। সেই সময়টায় মাছ চাষের একটা জোয়ার তৈরি হয় সারা দেশে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মাছের খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষিত বেকার তরুণরা মাছ চাষ শুরু করেন। সিদ্দিক মিয়াও তাদেরই একজন, মাছ চাষেই পাল্টে গেছে তার দিন। বলা চলে সিদ্দিক মিয়াদের হাত ধরেই দেশে ঘটে গেছে রুপালি বিপ্লব। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশে^ চতুর্থ। তবে দেশে নতুন রুপালি বিপ্লবের আভাস পাচ্ছি। আরএএস প্রযুক্তির পাশাপাশি বায়োফক পদ্ধতির প্রতি তরুণরা ঝুঁকছে। প্রতিদিন শত শত ইমেইল, অফিসে ফোনের পর ফোন বায়োফক সম্পর্কে আগ্রহী মানুষের। কেউ কেউ ফোন করে বলেন, ‘স্যার! আমি বায়োফক শুরু করেছি, আপনি একটু দেখে যান।’ শুনেছি ইন্দোনেশিয়ায় ঘরে ঘরে বায়োফক। বলা যায় মাছের কুটিরশিল্প। আমাদের দেশেও এমনটা হবে। ছোট্ট পরিসরে একটা ট্যাংকে চাষ করা যায় হাজার হাজার মাছ। হয়তো প্রতিটি রেস্টুরেন্টে থাকবে বায়োফকের চৌবাচ্চা। সেখান থেকেই তাজা মাছ তুলে সরাসরি চলে যাবে রান্নার হাঁড়ি হয়ে গ্রাহকের প্লেটে।

যাই হোক, বলছিলাম বায়োফকের প্রতি তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিত তরুণদের আগ্রহ বেশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ নামে এক তরুণের বায়োফক খামার দেখতে রওনা হলাম এক সকালে। গিয়ে দেখি এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। পার্ক কিংবা পিকনিক স্পটে কার্যকর আধুনিক কৃষি অনুশীলনের নজির গড়ে তুলেছেন উদ্যোক্তা রুবাইয়াৎ হাসান শরীফ। ঠিক কৃষি পর্যটন নয়, তবে বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ জায়গা ফেলে না রেখে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন তিনি। কথা হলো রুবাইয়াতের সঙ্গে। জানালেন, বছরখানেক আগেও কৃষির ধারেকাছে ছিলেন না তিনি। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকরিই জীবনযাপনের তৃপ্তির যথেষ্ট জোগান দিচ্ছিল। এখন চাকরির পাশাপাশি উৎপাদনমুখী এই সৃজনশীল কাজে হয়ে উঠেছেন দারুণ মনোযোগী। এর পেছনের কারণটি কী? রুবাইয়াৎ জানালেন, টেলিভিশনে দেখা লাভজনক মাছ চাষের আধুনিক উদ্যোগগুলোই সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছে। কৃষি উদ্যোগের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয় এক উদ্যোগ হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির মাছ চাষ। এ ক্ষেত্রে বায়োফক পদ্ধতিটির প্রতিই নতুন উদ্যোক্তারা অনেক বেশি আগ্রহী। বিশেষ করে যারা অর্থ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ তাদের হিসাব বলছে, এ পদ্ধতি দ্রুতই দেখাতে পারে লাভের মুখ। সম্প্রতি আপনারা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে দেখেছেন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দুই তরুণের বাড়ির উঠানে বায়োফক প্রকল্প। কয়েক মাসেই বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনার ব্যাপারে আশাবাদী তারা। ঠিক একই আত্মবিশ^াস রুবাইয়াৎ হাসান শরীফেরও। রড নির্মিত স্ট্রাকচারে পলি-প্লাস্টিকের ঘের দিয়ে তৈরি চারটি ট্যাংকে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেন তিনি। পরীক্ষা করে দেখলেন ব্যাপারটা লাভজনক। তবে প্লাস্টিকের ট্যাংকের চেয়ে সিমেন্টের তৈরি স্ট্রাকচার বেশি কার্যকর। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এলাকায় ইঁদুরের উৎপাত আছে, ইঁদুর পলি-প্লাস্টিক কেটে দিলে মুহূর্তে লাখ টাকা লোকসান। আর একটা সমস্যার কথাও তিনি জানালেন, প্লাস্টিকের ভাঁজে আটকে থাকা অ্যামোনিয়া মাছের ক্ষতি করে। সবদিক থেকে সিমেন্টের চৌবাচ্চাই তার নিরাপদ বলে মনে হয়েছে। রুবাইয়াৎ এখন ছয়টি ট্যাংকে মাছ চাষ করছেন। প্রতিটি ট্যাংক নির্মাণে তার খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার টাকা। ছয়টি ট্যাংক, অ্যারেটর, জেনারেটর, পাম্প, রেণু পোনা সব মিলে বিনিয়োগ ৬ লাখ টাকার মতো। প্রতিটি ট্যাংকে পানি আছে সাড়ে ৭ হাজার লিটার। প্রতি ১ হাজার লিটার পানিতে ১০০ কেজি মাছ উৎপাদনের লক্ষ্য তার। সবকিছু ঠিক থাকলেই দুটি হার্ভেস্টে তিনি তুলে আনতে পারবেন তার সমস্ত বিনিয়োগ। বরাবরই দেখেছি, ফসল কৃষির বাইরে কৃষির উপখাত যেমন হাঁস-মুরগি পালন, গরু-ছাগলের খামার বা মাছ চাষের মতো উদ্যোগ এমন একটি রাজ্য, যার সদর দরজা দিয়ে ঢুকলে শুধু এগিয়ে যেতেই ইচ্ছা করে।  ফসল কৃষির মাঝে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ করছে যারা তারাও বেশ লাভ পাচ্ছেন। কিন্তু যে কৃষক শুধু ধান চাষের ওপর নির্ভরশীল দিন শেষে তার লাভ আর থাকে না। তাই অনেক কৃষক ধান চাষ থেকে সরে এসে নতুন কৃষির সন্ধান করছেন। প্রযুক্তির আধুনিক কৃষিতে পাচ্ছেন সম্ভাবনার ডাক। তারা নতুন কৃষির স্বপ্ন দেখছেন। রুবাইয়াৎ এই কয়েক মাসেই কৃষি নিয়ে দেখতে শুরু করেছেন নানা স্বপ্ন। আগামী বছরেই এখানে বসাবেন ৩০টি ট্যাংক।

রুবাইয়াৎ তার উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল চিন্তাও কাজে লাগিয়েছেন। খাবারের হিসাব পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি বিভিন্ন মাছের প্রজাতিরও পরীক্ষা চালিয়েছেন। ক্যাট ফিশ জাতীয় মাছের পাশাপাশি রুই, কাতলাও চাষ করছেন। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষে খুব বেশি প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এ পদ্ধতির চাষে পোনার মৃত্যুহারও কম। এ বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণে রয়েছে রুবাইয়াতের। তিনি জানালেন, পোনামৃত্যুর হার শতকরা ১০ ভাগেরও কম। বায়োফক পদ্ধতির সুবিধা মাছের খাবার কম লাগে, ফকই মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রুবাইয়াৎ জানালেন, শতকরা ৮০ ভাগ খাবারই ফক থেকে আসে, বাকি ২০ ভাগ তিনি ট্যাংকে ছিটিয়ে দেন। এ ক্ষেত্রে খাবারটাও দিতে হয় বিশেষভাবে। লক্ষ্য রাখতে হয় খাবারে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ যেন প্রোটিন থাকে। না হলে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বায়োফকে পানি খুব একটা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে পানি পরিবর্তন করে দেন। সেজন্য ট্যাংকগুলোর সঙ্গে পাইপ দিয়ে একটা সংযোগ রেখেছেন পুকুরে। এতে তার ফকের খাবারটা অপচয় হয় না।

সচেতন খামারি, উদ্যোক্তাসহ অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন বলে বিশ^াস করি। এই বায়োফক বা রাস পদ্ধতিটি আসার পেছনে বড় কারণটি কী? কারণটি হচ্ছে, একই স্থানে মাছ চাষের কারণে মাছের বর্জ্য পানিতে মিশে অত্যধিক অ্যামোনিয়া তৈরি হয়। যা থেকে একসময় মাছের উৎপাদন যেমন ব্যাহত হয়, অনেক সময় খামারই উজাড় হয়ে যায়। ঠিক এ জায়গা থেকেই বিশেষজ্ঞরা ভেবেছেন, পানিকে নিয়মিত সঞ্চালন ও দূষণমুক্ত করা গেলে তা মাছ চাষের জন্য হতে পারে অনেক বেশি কার্যকর। প্রাথমিক এই জায়গাটির ওপর ভিত্তি করেই একে একে এসেছে রাস কিংবা বায়োফকের মতো পদ্ধতি। এই বায়োফক পদ্ধতির মূল জায়গাটিই হচ্ছে মাছের বর্জ্য থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্যের উৎপাদন। রুবাইয়াৎ হাসান শরীফের মতো অনেক শিক্ষিত সচেতন উদ্যোক্তাই এখন আসছেন প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক খামার গড়তে। প্রাথমিক উদ্যোগ নিয়েই ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। শিক্ষিত এসব নতুন উদ্যোক্তার হাত ধরে কৃষি এখন দারুণ এক সম্ভাবনার পথে এগিয়ে চলেছে। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে শিক্ষিত সচেতন মানুষের মধ্যে কৃষির প্রতি এই অনুরাগটিই আমাদের আগামীর একটি সমৃদ্ধ সম্ভাবনার কথা জানান দেয়। বিশ্বাস করি, তরুণ উদ্যোক্তারা তাদের স্বপ্ন ও উদ্যোগের পথে সফল হবে। তারা ব্যবহারিক জ্ঞানের মধ্য দিয়ে আরও নতুন সম্ভাবনা বয়ে আনবে আমাদের কৃষি খাতের জন্য।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা