শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এত অধঃপতন?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত অধঃপতন?

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা সারা জাতিকে নাড়া দিয়েছে। বাঙালি জাতির ভিতর এমন পশুত্ব লুকিয়ে ছিল আমরা অনেকে তা ভাবতেই পারিনি। এ রকম ঠান্ডা মাথায় কয়েক ঘণ্টা পিটিয়ে কোনো মানুষকে হত্যা করা যায়, তাও আবার যুব বয়সে, যখন দয়া-মায়া-মমতা-ভালোবাসা থাকে চনমনে যে বয়স সম্মানের জন্য জীবন দেওয়ার, যে বয়স যুদ্ধে যাওয়ার, সেই বয়সে এমন বর্বরোচিত হত্যা- কল্পনাও করা যায় না। আমি সন্তানদের দোষ দিই না, দোষ দিই আমাদের। একজন মানুষ ভিন্নমত প্রকাশ করলে তার প্রতি ক্ষুব্ধ হতে হবে তাও আবার এতটা, জীবন কেড়ে নেওয়ার মতো ক্ষুব্ধতা- এ কোনো সুস্থ সমাজে চিন্তা করা যায় না, যেটা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটেছে। তারপর আবার ছাত্র রাজনীতি নিয়ে যেসব কথা হচ্ছে সে তো আরও অভাবনীয়। এ রকম দানবীয় কর্মকান্ডের সঙ্গে ছাত্র রাজনীতির সম্পর্ক কী, কাউকে খুন বা নির্যাতন করা তো রাজনীতি নয়- সেটা জাতীয়-যুব-ছাত্র যা-ই বলি না কেন। ছাত্র রাজনীতিও একটা শিক্ষা। প্রকৃত ছাত্র রাজনীতি যে শিখবে জানবে তার হাতে জাতির নেতৃত্ব নিরাপদ হবে, দেশ স্থিতিশীল সমৃদ্ধ হবে। ‘সব শিয়ালের এক রা’-র মতো অনেকের কণ্ঠেই আইয়ুব-মোনায়েমের মতো ছাত্র রাজনীতি বন্ধের হুক্কা-হুয়া শুনছি। আস্তে আস্তে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে পড়ছি। তবু ছাত্র-যুবকদের মুখ চেয়ে থাকি। এই তো কদিন আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আমাদের সন্তানরা রাস্তায় নেমে দিগ্বিদিক কাঁপিয়ে দিয়েছিল- কি চমৎকারই না লেগেছে। আমি তো ভরসা পেয়েছি। মনে হয়েছে, আমরা মরিনি, এখনো বেঁচে আছি। তাই ছাত্র রাজনীতি নয়, যেসব কারণে ছাত্র-যুবক ও সাধারণ মানুষের মানবিক মূল্যবোধগুলো আস্তে আস্তে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে সেসব কারণ দূর করতে হবে। সেদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে একজন উৎসাহী দর্শক বা শ্রোতা ছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে আরও খুশি হতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। নিজের কাছেই বিব্রত লেগেছে এক সাংবাদিক যখন বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যতক্ষণ আপনি না বলেন ততক্ষণ কিছুই হয় না। তাহলে এত বড় মন্ত্রিসভা, এত লোকজনের প্রয়োজন কী?’ প্রধানমন্ত্রী যেভাবে উত্তর দিয়েছেন প্রশ্নকারী ওভাবে আশা করেননি, অন্যরাও করেননি। মনে হয় প্রধানমন্ত্রীকে খুশি করার জন্য প্রায় সবাই প্রশ্ন করেন। যে কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর অভিজ্ঞতা মেধার প্রকাশ বা বিকাশ ঘটাতে পারেন না। যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবারের ভারত সফরে লাভবান হননি। ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা বলছি না, লাভবান হওয়ার কথা বলছি। পদে পদে আমাদের যেখানে লাভবান হওয়ার কথা সেখানে সত্যিই আমরা ক্ষতিগ্রস্ত। তবে ফেনী নদী থেকে পানি দিয়ে আমাদের লাভই হয়েছে। চুক্তি হয়েছে এক-দেড় কিউসেক পানি দেওয়ার। কিন্তু ভারত এমনিতেই তার চেয়ে অনেক বেশি পানি নিচ্ছে। সামর্থ্য থাকলে অনেক কিছুই করা যায়। বহু বছর আগে এক সওদাগরের গল্প পড়েছিলাম। সওদাগরের সঙ্গে নদীপথে ভ্রমণের সময় তার স্ত্রীর কথার মিল না হওয়ায় নদীর পাড়ে নামিয়ে দেয়। সেখানে এক অশিক্ষিত কৃষক যুবকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। তার যৎসামান্য টাকা-পয়সা সোনা-দানা যা ছিল তা দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অশিক্ষিত কৃষক যুবককে শিক্ষিত করে সেই রাজ্যের প্রথমে নায়েব তারপর আস্তে আস্তে প্রধানমন্ত্রী বানায়। সওদাগর স্ত্রীকে যেখানে ফেলে গিয়েছিল একসময় সেখানে বিরাট নৌবন্দর হয়। ব্যবসার জন্য এক শ্রেষ্ঠ স্থান। একবার সে বন্দরে ভিড়তে পারলে সাত রাজার ধন অর্জন করা যায়। সওদাগর ঘুরতে ঘুরতে একসময় সেই বন্দরে আসে। সেই বন্দরের সব কর্তৃত্ব তখন তার ফেলে যাওয়া সেই স্ত্রীর হাতে। সওদাগর বন্দর অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করতে চায়। একদিন তাকে দেখার সময় দেওয়া হয়। সওদাগর দেখা করতে গেলে তাকে বিশাল বৈঠকখানায় সমাদরে বসানো হয়। সওদাগরের আগের গৃহিণী বন্দর অধ্যক্ষ তখন স্নানাগারে ছিল। স্নান শেষে সে তার স্যান্ডেল চাচ্ছিল। কয়েকবার ডাক দেওয়ায় আশপাশে কাউকে না দেখে সওদাগরই তার স্যান্ডেল স্নানাগারে এগিয়ে দেয়। সওদাগর ভদ্রতার খাতিরে কাজটি করেছিল। কিন্তু স্নানাগার থেকে তার সাবেক স্ত্রীকে বেরিয়ে আসতে দেখে সওদাগর অবাক হয়ে যায়। বন্দর অধ্যক্ষ সুন্দরী রমণী সওদাগরকে বলে, ‘কেন, ফেলে যাওয়ার সময় বলেছিলাম না, একদিন তোমাকে দিয়ে আমার জুতা টানাব। কথাটা কি মনে আছে?’ বিশাল সম্পদের মালিক সওদাগর। খুব অপমানবোধ করে। সাক্ষাৎ শেষে উজানে তার এলাকায় ফিরে যায়। সে বহু টাকা খরচ করে উজানের নদীর মুখ ঘুরিয়ে দেয়। ধীরে ধীরে বন্দরের পানিপ্রবাহে টান পড়ায় সুজলা-সুফলা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বন্দর শুকিয়ে ম্রিয়মাণ হয়ে যায়। ফেনী নদীর ব্যাপারটাও অনেকটা সেই রকম। ফেনী নদী আগে ভারতে ছিল না, ছিল বাংলাদেশে। ভারত তাদের সীমানার মধ্যে একটা টিলার পেছনে বড় করে খাল খনন করে পানির গতি ঘুরিয়ে দেয়, যাতে খরস্রোতা পাহাড়ি নদী খালকাটা ভারতীয় ভূমির ওপর দিয়ে দারুণ বেগে বয়ে চলে নতুন বউয়ের নাইওরি যাওয়ার মতো একটু ঘুরে আসে। তাই ওটা এখন ভারতেরও নদী। তবে মজার ব্যাপার, ভারত এখন এক পাম্পে দেড় কিউসেকের মতো পানি নেবে। অথচ চুক্তি ছাড়াই তারা ৩৬ পাম্পে পানি তুলে চাষাবাদ করছে- এখানে মনে হয় চুক্তি করে ভারত মারাত্মকভাবে ফেঁসে গেছে।

দলের কেউ শান্তিতে নেই। সবাই এক মারাত্মক অস্বস্তিতে ভুগছেন। কখন কী হয় কী হয় ত্রাহি ত্রাহি ভাব। ছাত্রলীগ-যুবলীগ বলতে গেলে প্রায় একেবারে চুরমার হয়ে গেছে। তাদের এত দিন রাজনীতির শক্তিই ছিল চাঁদাবাজি-দখলবাজি। সেসবের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হওয়ায় তারা প্রায় সবাই ফেরারি, পথের কাঙাল। ঢাকার রাস্তাঘাটে অসংখ্য ফকির-মিসকিন দেখা যায়, তাদেরও চলার একটা পথ আছে। কিন্তু দানবীয় ছাত্রলীগ-লুটেরা যুবলীগের কোনো পথ নেই। হঠাৎই নূরে আলম সিদ্দিকীর পত্রিকায় অনুভূতি দেখলাম। সত্যিই আমাদের অনেকের জীবনের প্রধান গর্ব আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, আমরা ছাত্রলীগ করেছি। আমি আবার এক পা এগিয়ে শেখ ফজলুল হক মণির সঙ্গে যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। সত্যিই এখন মাঝেমধ্যে মনে হয় ছাত্রলীগ-যুবলীগের এসব কদর্য চেহারা দেখার আগে কেন আমাদের মৃত্যু হলো না। মৃত্যু হলে সেটাই হয়তো ভালো হতো। এমন জিনিস তো আমরা দেখতে চাইনি। যেজন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি এখন প্রায় সবই তার উল্টো। কবে এর শেষ হবে আমাদের জীবদ্দশায় হবে কিনা? আমরা কি এর শেষ দেখে যেতে পারব, আলোর ঝিলিক কি দেখা দেবে? বড় দুর্ভাবনায় আছি।

কদিন আগে এক সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। গ্রামের মানুষ যা বোঝে তাই বলে। কেউ কেউ বলছিল, এখন তো মূল দল আওয়ামী লীগের পালা। যুবলীগ সভাপতি, অন্য সম্পাদকরা একের পর এক গ্রেফতার হচ্ছেন, ধরা পড়ছেন। আওয়ামী লীগ নেতাদেরও কি গ্রেফতার হওয়ার সম্ভাবনা আছে? প্রশ্নটা অনেকটাই ছিল আমার উদ্দেশে। কোনো জবাব দিতে পারিনি। এ দেশে কিছুই বিশ্বাস করা যায় না। কী বলি কার কপালে কী আছে। কেমন যেন এক অন্ধকার গহ্বরের দিকে ধেয়ে চলেছি। গ্রামের লোকজন আমাকে পেয়ে তাদের শত কথা, শত চিন্তা আতশবাজির মতো ছুড়ে মারে। বিশেষ করে সেটা ছিল একটি বিয়ের অনুষ্ঠান। আমি উৎসাহ করে গিয়েছিলাম। কারণ দুঃসময়ের অনেক কিছুই ভুলতে বা উপেক্ষা করতে পারি না। আজ যারা বড় বড় নেতা তারা বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার দিন কে কোথায় কীভাবে ছিলেন, হত্যার পক্ষে না বিপক্ষে বলতে পারব না। কিন্তু সে ছিল আমার জীবনের এক চরম দুর্দিন। অসুস্থ মা পিজি হাসপাতালে, বাবা টাঙ্গাইলে, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইলের পথে। হঠাৎই খবর পাই, বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছেন। আসমান ভেঙে পড়ে কোথায় যাব, কী করব? বেতারের খবর কতটা সত্য কতটা মিথ্যা সে এক বিরাট দুঃসময়। সেই সময় সকাল সাড়ে ৫টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে স্যার সৈয়দ রোডে উপমহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক দাদু মোহাম্মদ মোদাব্বেরের বাড়ি গিয়েছিলাম। দিনটি ছিল শুক্রবার। সকালে এক পশলা বৃষ্টি হয়েছিল। জুমার নামাজের পর কারফিউ তুলে দিলে স্যার সৈয়দ রোডের বাড়ি থেকে সবুর দারোগার খিলজি রোডের বাড়ি গিয়েছিলাম। সবুর দারোগা আজীবন মুসলিম লীগ করতেন। তাই তেমন ভরসা ছিল না। কিন্তু তিনি আগাগোড়াই অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। তার ছেলে এবং মেয়ের জামাই বীর মুক্তিযোদ্ধা। আরিফ আহমেদ দুলাল তাই জোর করছিল সবুর দারোগার বাড়ি নিরাপদ হবে। আমিও যে ৮-১০ ঘণ্টা ছিলাম, সত্যিই বাড়িটি মহানিরাপদ মনে হয়েছিল। সারা দিন সবুর দারোগা অথবা তার স্ত্রী আমাকে একা হতে দেননি। কেউ না কেউ মাথার কাছে অথবা পায়ের কাছে নিরন্তর বসে থেকেছেন। আমার মা ছাড়া অন্য কেউ কখনো আমার পাশে ওভাবে বসে থাকেনি। খিলজি রোডের বাড়ি থেকে আমি মাংস খাওয়া ছেড়েছিলাম। বিকালে যখন মন্ত্রিসভার শপথ হয়, সব বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার মন্ত্রী। সন্ধ্যা ৭টার মতো হবে সারা দিন শেষে মুখে ভাত দিয়েছিলাম, মনে হয় এক টুকরো মাংসও মুখে দিয়েছিলাম। মাংস মুখে আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন পিতার মাংস চিবিয়ে খাচ্ছি। থু থু করে মুখের আহার ফেলে দিয়েছিলাম। চোখ থেকে অঝরে পানি ঝরছিল। শুনেছি ভাতের থালায় চোখের পানি পড়া নির্মম অপরাধ। ৪৫-৪৬ বছরেও আমার সে অপরাধ শেষ হলো না, দুঃখ ঘুচল না। খিলজি রোডের বাড়ি থেকে জিগাতলা মোহনদের বাড়ি, সেখান থেকে কুতুবের বোনের বাড়ি। তারপর বানিয়ারার খোকন, সবশেষে আর এ গনির বাড়ি থেকে দুলাল, লুৎফর, ইউসুফ, রেজাউল করিম, বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খসরুকে নিয়ে সীমান্তের উদ্দেশে পাড়ি জমাই। হঠাৎ করে সিলিমপুরে সবুর দারোগার নাতনি, অ্যাডভোকেট সিরাজের ভাতিজি এবং আবুল হোসেন মাখনের মেয়ে স্বর্ণার বিয়েতে বড় বেশি করে ১৫ আগস্ট ’৭৫-এর সেই দিনের কথা মনে পড়ছিল। বিশেষ করে শাহাদত, মজিবর, ফরহাদকে দেখে। চরম দুর্দিনের কয়েকটা ঘণ্টা কী যত্নই-না ওরা করেছিল। আমার বাঁ-পাশে বসেছিল আবুল, আমার থেকে সাত-আট বছরের ছোট হলেও দাঁতটাত পড়ে বুড়ো হয়ে গেছে। সবুর খান বীরবিক্রম, আবুল, শোকন, আজাদ, ইকবাল, ফারুক, মতি, মিন্টু, মণি সাহা, মনীন্দ্রমোহনরা ছিল মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সময়ের যোদ্ধা। সাটিয়াচরা প্রতিরোধ যুদ্ধের পর টাঙ্গাইল হয়ে চারান-ছাতিহাটি-মরিচা-বড়চওনা থেকে মধুপুর-ময়মনসিংহ হয়ে ফুলবাড়িয়া। সেখান থেকে হালুয়াঘাটে কুদরত উল্যাহ ম-ল এমপির সঙ্গে আলোচনা করে ফেরার পথে গ্রেফতার হয়ে আবার সীমান্তের হাতীপাগারে সৈয়দ নজরুল ইসলামের কাছে চালান হই। সেখান থেকে মুক্তি পেয়ে আবার টাঙ্গাইল মুক্ত এলাকায় ফিরে এসেছিলাম। তারপর কাদেরিয়া বাহিনী গঠন। সেই যাত্রায় সবুর খান বীরবিক্রম, আবুল, শোকন, আজাদ, ইকবাল, ফারুক, মতি, মিন্টু, মণি সাহা, মনীন্দ্রমোহন ছিল। দেশ স্বাভাবিকভাবে চললে প্রথম কাতারের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুলদের স্থান থাকত সবার ওপরে। কিন্তু আজ কেউ ওদের জিজ্ঞাসা করে না। দোয়া করি, সাবরিনা জেবিন স্বর্ণা এবং মো. ইমরান সরকারের জীবন আনন্দময় সুখের হোক।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই

নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু
বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু

নগর জীবন

সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার
সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন
জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না
বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না
সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন

ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি
ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পিএসজি-চেলসি ফাইনাল
পিএসজি-চেলসি ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে
সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের
অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের

দেশগ্রাম

রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি
রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি

দেশগ্রাম