শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

চিকিৎসকদের বিরোধিতা নয় সহযোগিতা করুন

ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসকদের বিরোধিতা নয় সহযোগিতা করুন

করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী আজ ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে চলেছে, গোটা বিশ্ব আজ অচল। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে, সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। অদৃশ্য শত্রু করোনার সঙ্গে চলছে জীবন-মৃত্যুর লড়াই। বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মসজিদ, গির্জা, সঙ্ঘ, মন্দির বন্ধ হয়েছে। ওমরাহ পালন, মক্কার পবিত্র মসজিদুল হারামে অতিরিক্ত জনসমাগমে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। ভ্যাটিকান কর্তৃপক্ষ এবার সেইন্ট পিটার্স ব্যাসেলিকায় ইস্টারের উপাসনা বন্ধ করেছেন। সেইন্ট পিটার্স ব্যাসেলিকার ইস্টার প্রার্থনা পরিচালনা করবেন না পোপ ফ্রান্সিস। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে পবিত্র ক্রসের গির্জাও। তীর্থযাত্রীদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না ইসরায়েলে। আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে অমৃতসরের বিখ্যাত স্বর্ণমন্দির। আমাদের দেশেও মসজিদসহ অন্যান্য উপাসনালয়ে জনগণের সংখ্যা সীমিত করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী রাস্তার ফকির থেকে শুরু করে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি, সবাইকে এ ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ে ঘরে বন্দী থাকতে হচ্ছে। কিন্তু এতকিছুর মাঝে অনিবার্য মৃত্যুঝুঁঁকি জেনেও বুক চিতিয়ে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সারা বিশ্বের চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্যসেবাকর্মীরা। তারাই করোনাভাইরাসকে চ্যালেঞ্জ করেছেন, মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা করছেন। লাখ লাখ রোগীর চাপ সামলাতে সন্তান, পরিবার-পরিজন থেকে দূরে থাকতে হচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়েই চিকিৎসকদের জন্য মিলছে না পর্যাপ্ত সুরক্ষা পোশাক। ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামও অপ্রতুল। এত প্রতিকূলতা নিয়ে করোনাযুদ্ধে থাকা চিকিৎসকরাও আক্রান্ত হচ্ছেন, প্রাণ হারাচ্ছেন। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, গত ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে এ চিকিৎসকরাই প্রাণ দিয়ে জয়ী হয়েছিলেন। সেটাও অনেক বড় লড়াই ছিল। করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রেও  ইতিমধ্যে বাংলাদেশে সংক্রমণ শুরুর পর থেকেই দেশের চিকিৎসকরা এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিয়োজিত রয়েছেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে এখন পর্যন্ত শতাধিক  চিকিৎসক ও নার্স করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শিকার হয়েছেন। দুঃখজনক হলেও সত্য, একজন ডাক্তার ও একজন স্বাস্থ্যসেবাকর্মী ইতিমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। অনেক চিকিৎসক ও নার্স চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখলেও তাদের ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনে এর অনেক বড় প্রভাব পড়ছে। এমনকি ঘরে ফিরেও নিজেকে পরিবার থেকে আলাদা থাকতে হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চিকিৎসকদের বিভিন্ন পোস্ট,          মন্তব্য মানুষের মনে তাদের জন্য দুঃখময় অনুভূতি ছড়িয়ে চলেছে। উপরন্তু কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা বা সমন্বয়হীনতার কারণে কিছু দায়িত্বহীন সিদ্ধান্ত চিকিৎসাসেবাকর্মীদের মনোবল ভেঙে দিয়েছে। সম্প্রতি ছয়জন চিকিৎসককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অন্যায় করেছে, যা সঠিক হয়নি। যাদের বরখাস্ত করা হয়েছে, তারা কি আসলেই দোষী? তারা এখন কী করবে? তারা কি ওখানে কাজ করবে? তারা কাজ করবে কীভাবে? এমনকি নতুন কাউকে সেখানে নিয়োগও দেওয়া হয়নি। তাহলে চিকিৎসা চলবে কীভাবে? এতে করে কী ঘটল? তাদের কাজের মূল্যায়ন তো হলোই না বরং আমরা শুরুতেই উল্টো মনোবল ভেঙে দিলাম। চিকিৎসাসেবাকর্মীদের বরখাস্ত করা কোনো সমাধান নয়। চিকিৎসকদের ভয় দেখানোও কোনো সমাধানের পথ নয়। উপরন্তু করোনা পরীক্ষার পরীক্ষাগার স্থাপন এবং উপযুক্ত মাস্ক না পাওয়া নিয়ে যে সমন্বয়হীনতা সেটা প্রধানমন্ত্রীসহ সারা দেশের মানুষ সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সে প্রত্যক্ষ করেছেন, যা এ সময়ে অপ্রত্যাশিত এবং দুঃখজনক। এ ছাড়া করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য নির্ধারিত চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়োগপ্রাপ্ত নার্স এবং চিকিৎসকদের নিয়মিত খাবার প্রদান করা হচ্ছে না কিংবা যে খাবার প্রদান করা হচ্ছে তার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

মনে রাখতে হবে রোগ যদি আরও ছড়ায় তাহলে মানুষ যেখানেই চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মী পাবে সেখানেই ছুটবে। তাই, অবিলম্বে এ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। চিকিৎসকদের জন্য মানসম্মত পিপিই ও নিরাপদ মাস্ক সরবরাহ করতে হবে। এর সঙ্গে প্রয়োজন তাদের স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থানের ব্যবস্থা করা। যেহেতু চিকিৎসকরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করছেন কিংবা হাসপাতালে কর্তব্যরত অবস্থায় তারা যে কোনোভাবেই এ ভাইরাসের সংক্রমণের শিকার হতে পারেন। তাই এ চিকিৎসকদের পরিবার থেকে আলাদা করে ভালো বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্বের উন্নত দেশে বড় বড় হোটেলগুলো চিকিৎসকদের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার শুরু করেছে। আবার একজন চিকিৎসক আক্রান্ত হলে তার চিকিৎসার ব্যাপারে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে হবে, যাতে করে দ্রুত সময়ে সুস্থ হয়ে তিনি আবার মানব সেবায় ব্রতী হতে পারেন। পাশাপাশি মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদেরও কাজের সমন্বয়হীনতা দূর করে করোনা-সংক্রান্ত চিকিৎসাব্যবস্থাকে যতটা পারা যায় মসৃণ করতে হবে, যাতে স্বাস্থ্যকর্মীরা নির্বিঘ্নে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে পারেন।

এ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের আস্থায় নিয়ে আমাদের এ ভয়ঙ্কর ছোঁয়াচে ভাইরাসের বিপক্ষে লড়াই করতে হবে। করোনা পরিস্থিতিতে ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎসাহ দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসেবাদানকারীদের জন্য সম্মানজনক প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন তাদের আবাসনগুলোতে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সরকারি-বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে এসেছে। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে লাখ টাকা দিলেও নিজের মৃত্যুর দিকে কেউ কিন্তু এগিয়ে যাবে না। তাই অন্তত আমাদের নিজেদের স্বার্থেই ডাক্তারসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা, তাদের সম্মান এবং সেবা দেওয়া জরুরি। প্রয়োজন ডাক্তারসহ চিকিৎসাসেবাকর্মীদের মানসিকভাবে উৎসাহ দেওয়া এবং ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণের মাধ্যমে তাদের অনুপ্রেরণা দেওয়া। আমাদের বুঝতে হবে, চিকিৎসকদের মধ্যে কারও কারও দ্বিধা বা মনে জোর কম থাকতে পারে। তাদের মোটিভেশন করতে হবে। তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। তারা যেন আশ্বস্ত হয় যে, এ ডিউটি করতে এসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম, যদি আক্রান্ত হয়ে যায় তাহলে তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়েছে।

সাধারণ জনগণের রয়েছে বিশাল দায়িত্ব, আমরা বিভিন্ন জায়গায় দেখতে পাচ্ছি হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার সুযোগ সৃষ্টিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, করোনা পরীক্ষার জন্য ল্যাব স্থাপনে বাধা দেওয়া হচ্ছে, এমনকি ডাক্তার শুধু নয় যারা এ বিপদে জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন যেমন : সাংবাদিক, পুলিশ প্রশাসনের লোকজন তাদেরও বাড়িতে থাকার ব্যাপারে অনেক বাড়িওয়ালা অসহযোগিতা করছেন। যা একেবারেই কাম্য নয় এবং অমানবিক। আমাদের মনে রাখতে হবে এ বিপর্যয় আমরা কেউ-ই একা বাঁচতে পারব না, আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। আমি একা করোনামুক্ত থাকলে হবে না, আমার আশপাশের মানুষ যদি করোনামুক্ত না থাকে তবে আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার চান্স বেড়ে যাবে। এ জন্য নিজের ভালোর জন্য হলেও সবাইকে সবার সহযোগিতা করতে হবে। আমরা অসুস্থ হলে কিংবা করোনা আক্রান্ত হলে আমাদের হাসপাতালে সেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের ঢিলেমি কিংবা কোনো সমন্বয়হীনতা বা যে কোনো ধরনের অসঙ্গতির কথা সাংবাদিকরাই সামনে তুলে ধরে সমাধানের আবেদন জানাবে, আমার বিপদে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আমাকে রক্ষা করবে। তাই দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের আরও বেশি  মানবিক, সহনশীল ও দায়িত্বশীল হতে হবে। সচেতনতার অংশ হিসেবে আমাদের বাড়িতে থাকতে হবে, রাষ্ট্র ঘোষিত নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে। নিজে সচেতন হতে হবে, আশপাশের মানুষকে সচেতন করতে হবে।

ডাক্তারদেরসহ সব স্বাস্থ্যসেবাকর্মী এবং জরুরি সেবাদানকারী মানুষগুলোরও তো পরিবার আছে, মা-বাবা, ভাই-বোন, সন্তান রয়েছে। কাজেই তাদের সমস্যাটাও বুঝতে হবে এবং তাদের সঙ্গে নিয়েই করোনা মোকাবিলা করতে হবে। কারণ তারাই হলো সম্মুখ সমরের যোদ্ধা। কাজেই তাদের যদি দেখভাল না করা হয়, তাদের যদি মানসিকভাবে উৎসাহিত না করা হয়, সুরক্ষা না দেওয়া হয়, তাহলে তারা সেবাটা দেবে কীভাবে? তাই চিকিৎসকসহ সব সেবাদানকারীর প্রতি মানবিক হওয়া ও তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি।

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই

নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু
বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু

নগর জীবন

সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার
সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন
জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না
বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না
সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন

ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি
ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পিএসজি-চেলসি ফাইনাল
পিএসজি-চেলসি ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে
সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের
অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের

দেশগ্রাম

রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি
রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি

দেশগ্রাম