শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

চিরচেনা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
চিরচেনা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক

গতকাল ছিল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব শুভ বিজয়া দশমী। দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনে অসুর বধের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গাকে বিদায় জানানো হয়। দেশবাসীর পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জানাই শুভ কামনা। তারা স্বস্তিতে-শান্তিতে সমৃদ্ধে পরিপূর্ণ হয়ে আনন্দে বাস করুক সৃষ্টিকর্তা যেন তাদের সেই শক্তি দান করেন।

দেশের প্রবীণ আইনবিদ সাধারণ মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু, বিপদে সাধারণের ভরসা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক চলে গেলেন। পূর্ণ বয়সে তাঁর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এটাই আমার কাছে পরম শান্তি ও স্বস্তির। অথচ যিনি দেশকে জন্ম দিয়েছিলেন দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন সেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু নসিব হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। ইদানীং যে কোনো মৃত্যুসংবাদ শুনলেই বঙ্গবন্ধুর কথা বড় বেশি করে মনে পড়ে, বুকের ভিতর তোলপাড় করে। প্রশ্ন জাগে, তার কি স্বাভাবিক মৃত্যুর অধিকার ছিল না? বড় কষ্ট হয়। ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ছিলেন একজন মাটির মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সঙ্গে একটা নিবিড় সম্পর্ক ছিল। যখনই গিয়েছি আপনজনের মতো বুকে আগলে নিয়েছেন। তাঁর মা এবং স্ত্রী ছিলেন আমার পরম ভক্ত। মুক্তিযুদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করায় তাঁরা আমায় ভীষণ ভালোবাসতেন। কত সময় কতভাবে কত কারণে তাঁর কাছে গিয়েছি কত আলাপ-আলোচনা করেছি, সব সময় তাঁকে দেশের কথা বলতে শুনেছি। বর্তমান আওয়ামী লীগ তাঁকে তেমন পছন্দ করত না। কারণ নেত্রী হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া উভয়ের তিনি আইনজীবী ছিলেন। শুধু আইনজীবী বললে ভুল হবে, হিতৈষী ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ ভাবাপন্ন আইনজীবীদের কারও কারও মধ্যে তাঁকে নিয়ে হতাশা দেখেছি। আবার দল-মত-নির্বিশেষে সিংহভাগ আইনজীবী তাঁকে একজন আইনের মহিরুহের মতো চিন্তা করতেন, ভালোবাসতেন। মিরপুর পুলিশ ক্লাবের এক বিয়েতে গিয়েছিলাম। যতক্ষণ ছিলাম এক মুহূর্তের জন্যও কাছছাড়া করেননি। মঞ্চে বর-কনে দেখতে যাওয়া, খেতে বসা সব সময় আমাকে কাছে রেখেছিলেন। তাঁর সান্নিধ্য আমাকে পুলকিত করত। ভীষণ ভালো লাগত যতক্ষণ তাঁর কাছে থাকতাম- দেশ আর মানুষের কথা ছাড়া অন্য কোনো কথা হতো না। বেগম খালেদা জিয়া এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীর অনেক দাওয়াতে তাঁকে পেয়েছি। তিনি জোর করে পাশে বসাতেন। একটি কমিউনিটি সেন্টারে বেগম খালেদা জিয়ার পাশে তাঁর সিট ছিল। আমাকে ছাড়া কিছুতেই বসছিলেন না। ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের পাশেই বিএনপির কোনো নেতা বসেছিলেন। শেষে তাঁকে এক সিট সরিয়ে আমার জায়গা করা হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে, বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী হিসেবে তিনি আমাকে ভীষণ ভালোবাসতেন, সম্মান দিতেন। একবারের কথা, তখন আমি আওয়ামী লীগ ছেড়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছি। গিয়েছিলাম তাঁর পল্টনের বাড়িতে। অনেক জায়গা নিয়ে চমৎকার বাড়ি। অনেক আলাপ-আলোচনা উৎসাহ দিয়ে একটা প্যাকেট হাতে গুঁজে দিয়েছিলেন। তাতে কয়েক লাখ টাকা ছিল। তাঁর গলায় একটা গামছা পরিয়ে দিয়ে এসেছিলাম। মাসখানেক পর হাই কোর্টে তাঁর চেম্বারে কী কারণে যেন গিয়েছিলাম। দেখা হতেই বললেন, ‘সিদ্দিকী সাহেব, আমাকে আরও দুটা গামছা দিতে হবে- আমার মা এবং স্ত্রীর জন্য।’ কয়েকদিন পর আবার তাঁর বাড়ি গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের মিষ্টি এবং গামছা নিয়ে। কতটা যে খুশি হয়েছিলেন বলে বোঝাতে পারব না। খুশি হলে মানুষ যে কতটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে সেদিন তাঁকে দেখে বুঝেছিলাম। গামছা গলায় তাঁর বৃদ্ধা মাকে দেখিয়ে ছিলেন। তাঁর স্ত্রী নিজে হাতে নাশতা বানিয়ে খাইয়েছিলেন। তিনি চলে যাওয়ায় বড় বেশি করে মনে পড়ছে। বঙ্গবন্ধু তাঁকে খুব ভালোবাসতেন, স্নেহ করতেন। বঙ্গবন্ধু থাকতে কতবার দেখা হয়েছে। তখন আমার আকাশছোঁয়া নাম। তিনি তখন একজন সাধারণ আইনজীবী। তখনো আমার সঙ্গে তাঁর কথা বলার প্রচন্ড আগ্রহ দেখেছি। আমাকে টাঙ্গাইলের গভর্নর করা হলে সস্ত্রীক শুভেচ্ছা জানাতে আমার বাবর রোডের বাড়ি এসেছিলেন। সেই সম্পর্কের কোনো দিন অবনতি ঘটেনি। ১৬ বছর পর ভারত থেকে যখন দেশে ফিরি তখনো এসেছিলেন। দেখা হলেই বলতেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভক্ত তো আমরা কতই ছিলাম। কিন্তু আপনার মতো কেউ সর্বস্ব ত্যাগ করতে পারেনি। আগামী দিনের ইতিহাসে বাংলাদেশ থাকলে আপনি থাকবেন, বঙ্গবন্ধুর নামের সঙ্গে আপনার নাম উচ্চারিত হবে।’ তিনি যখন এসব বলতেন তাঁর বলার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা দেখতাম না, প্রচুর আন্তরিকতার ছাপ ফুটে উঠত। সব সময় খোঁজখবর করতেন। আমি যতবার তাঁকে ফোন করেছি, তাঁর চাইতে অনেক বেশি তিনি আমাকে করেছেন। মনে হতো একজন পরম হিতৈষী। সেই মানুষটা যখন চলে গেলেন তখন কিছুটা অসহায়বোধ তো হচ্ছেই। তবে তিনি ভালোভাবে গেছেন এইটাই যা সান্ত্বনা।

অনেকে দয়া করে লোকজনকে সাহায্য করে। তিনি ছিলেন অন্যরকম। অনেকটা আমাদের মতো। আমি যেমন মনে করি, কাউকে কিছু দিতে পারলে আমার উপকার হলো, তিনিও তেমনি। কত স্কুল-কলেজ-মসজিদ-মাদ্রাসা করেছেন তার লেখাজোখা নেই। চন্দ্রায় বিরাট আধুনিক হাসপাতাল করেছেন। তা ছাড়া রাজধানীর অনেক হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা তিনি। একদিন হঠাৎ কথায় কথায় আমার সখীপুরে আবদুস সামাদ ডাক্তারের কথা উঠেছিল। তাকে বোধহয় ব্যারিস্টার রফিক-উল হক দুখানা ডায়ালাইসিস মেশিন দিয়েছিলেন। বলেছিলাম, সামাদ আমার এলাকার মানুষ। ও ডায়ালাইসিস মেশিন পাওয়ার কী করে যোগ্য হলো? বলেছিলেন, ‘সিদ্দিকী সাহেব, যোগ্যতা বিচার করে কী হবে? এসে বলল দিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম।’ আসলে তাঁর মধ্যে কোনো ঘোরপ্যাঁচ ছিল না। এমন সহজ-সরল মানবিক চেতনার মানুষ ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। কদিন পর হয়তো কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমার বাবা ছিলেন মোক্তার। একসময় দারুণ প্রসার ছিল। দিনে লাখ টাকা উপার্জন করতেন। তাঁকেও দেখতাম কতজনকে কতভাবে সাহায্য করতেন। কিন্তু মক্কেলদের কাছ থেকে টাকা নিতে ছাড় দিতেন না। কারও মামলা হয়তো বছরের পর বছর বিনা পারিশ্রমিকে করতেন। আবার কারও মামলায় এক পয়সাও ছাড় নেই। বাবার কাছ থেকেই শুনেছি, সোনারুরা মায়ের গহনা বানাতেও একটু-আধটু চোষে। আর কিছু না হলেও কষ্টিপাথরে ঘষে কিছু সোনা রেখে দেয়। উকিলরাও নাকি তেমনি বাবার কাছ থেকেও টাকা নেয়। কিন্তু ব্যারিস্টার রফিক-উল হক তেমন ছিলেন না। একজন নিরেট ভদ্রলোক ছিলেন, ভালো মানুষ ছিলেন। আল্লাহ তাঁকে তাঁর সব ভুলত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

বহুদিন পর ভূঞাপুরে গিয়েছিলাম। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। হঠাৎই লতিফ তালুকদার নামে একজন এগিয়ে এসে বলল, স্যার, আমার ঘরে এসে বসেন। রাস্তা থেকে ৪০-৫০ হাত দূরে তার ঘর। গিয়ে বসেছিলাম ঘরের সামনে আমগাছতলে। দু-তিন শ লোক জড়ো হয়েছিল। তারা নানান কথাবার্তা বলছিল। কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন সেখানে। একসময় বাংলাদেশ প্রতিদিন সামনে মেলে ধরলেন। বললেন, ‘স্যার, এই যে আপনার লেখা।’ সেদিন ছিল বুধবার। মঙ্গলবারে আমার লেখা ছিল। হঠাৎই তিনি বললেন, ‘সামনের এটা শাহীনদের বাড়ি।’ প্রথম তার কথা বুঝতে পারিনি। একটু পরে বুঝলাম এ তো আমার ভাগ্নিজামাই শাহীনের কথা বলছে। শাহীনের স্ত্রী ইমু টাঙ্গাইল ফজিলাতুন নেছা মুজিব মহিলা কলেজের অধ্যাপক। এই ইমু আমার দীপকে যে যতœ করেছে তার তুলনা হয় না। আমি যখন বর্ধমানে, আমার স্ত্রী দেশে এলে ভূঞাপুরের বদি আর ভাগ্নি ইমু পাল্লাপাল্লি করে দীপকে কোলে রাখত। ছেলেবেলায় দীপ বেশ নাদুসনুদুস ছিল। ইমু একবার ফোনে বলেছিল, ‘খালু, তোমার ছেলেকে আমরা মাটিতে নামতে দিই না, কোলে কোলে রাখি।’ ইমুর সে কথা এখনো আমার কানে বাজে, প্রাণে বাজে। কখন কার কোন কথা মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়, বলা যায় না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন আমার দীপকে অসম্ভব আদরযতœ করেছেন, ইমুও ঠিক তেমনি। তাই ইমুর শ্বশুরবাড়ি দেখে এবং তার চাচাশ্বশুরের আতিথেয়তায় ভীষণ খুশি হয়েছিলাম। করোনার প্রাদুর্ভাব এবং নানা ঝামেলায় ভিতরের খুশি বহতা নদীর মতো কলকল করে বয়ে চলে না। কিন্তু সেদিন অসম্ভব আনন্দ পেয়েছিলাম। বুকের ভিতর থেকে কোনো আনন্দ বেরিয়ে এলে তার তুলনা হয় না। এ আনন্দও ছিল তেমন। এরপর গিয়েছিলাম ভূঞাপুর থানায়। সেখানে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উল্লাপাড়ার মো. রাশিদুল ইসলামকে ভীষণ ভালো লেগেছে। তার আচার-ব্যবহার কথাবার্তা খুবই মার্জিত। মুক্তিযুদ্ধে উল্লাপাড়া কলেজের ভিপি আবদুল জলিল আমার সঙ্গে ছিল। সেজন্য উল্লাপাড়া আমার খুবই প্রিয়। কয়েক মিনিট পর গিয়েছিলাম ইউএনও অফিসে। ইউএনও একজন মহিলা। মেয়েদের প্রতি আমার দুর্বলতা সবার ওপরে। আমি মেয়েদের মা, বোন, মেয়ে ছাড়া অন্য চোখে দেখি না। ইউএনওর বাড়ি লালমনিরহাট। লালমনিরহাটের মজিবুর রহমান এমপি ছিলেন অসাধারণ মানুষ। কোনো মারপ্যাঁচ বুঝতেন না। টানা সাত-আটবার এমপি হয়েছেন। তাও বিত্ত তাঁকে স্পর্শ করেনি। তাঁর এলাকার মানুষ ইউএনও চেয়ারম্যানদের নিয়ে সভা করছিলেন। সবার মুখেই ছিল শিঙ্গাড়া, স্যান্ডউইচ বা অন্য খাবার। সব চেয়ারম্যানই উঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ইউএনও উঠবেন কি উঠবেন না দ্বন্দ্বে ছিলেন। আমি চার-পাঁচ মিনিট ছিলাম। যেজন্য গিয়েছিলাম তা বলার পর ভদ্রমহিলা জিজ্ঞেস করলেন, ‘ব্যাপারটা আমাকে জানালেন নাকি কিছু করতে বললেন?’ আমি বলেছিলাম উপজেলার প্রধান নির্বাহী হিসেবে আপনি ব্যাপারটা দেখবেন যেন অন্যায় না হয়। উঠে এসেছিলাম। তিনি সেবারও চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ানোর প্রয়োজনবোধ করেননি। সাধারণত অনেক অর্ফিসে দেখেছি কর্তাব্যক্তিরা আমাদের মোটামুটি গাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে দেন। মন্ত্রী সাহেবরা, সেক্রেটারি সাহেবরা লিফটে উঠিয়ে দেন। টাঙ্গাইলের ডিসি, এসপি, ভূঞাপুরের ওসি কেউ এ কাজে কখনো অনীহা দেখাননি। কিন্তু ইউএনও ভদ্রমহিলা তার চেয়ার ছাড়েননি, তার ঘরের দরজা পর্যন্তও এগিয়ে আসেননি। আমি জীবনে এ রকম অপদার্থ কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা দেখিনি। তাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিয়ে যাতে একটু আদব-কায়দা শেখানো হয়।

গত পর্বে মাননীয় সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনকে নিয়ে দুই কথা লিখেছিলাম। যা লিখেছি আত্মিক তাগিদেই লিখেছি। অনেক মানুষ তাদের মতামত জানিয়েছেন। দু-একজন ছাড়া সবাই খুশি হয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, ডিসির জ্বালায় শেষ হয়ে গেলাম। ডিসি, ইউএনওদের নিয়ে এমন হবে কেন? বছর দুই আগে আমি একবার ফরিদপুর গিয়েছিলাম মধুখালীর বেসদি গ্রামে। এক ছেলে মা-বাবার কাছ থেকে জমি লিখে নিয়ে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল। পত্রিকায় সে খবর দেখে গিয়েছিলাম। শাহ আবু জাফরের এলাকা। এখন সেখানকার এমপি মুকুল ভাইয়ের মেয়ে বন্যার জামাই আবদুর রহমান। সেবার ফরিদপুর সার্কিট হাউসে খেয়েছিলাম। তখনকার ডিসি উম্মে সালমা তানজিয়া অসাধারণ। সামনে দাঁড়িয়ে মায়ের মতো খাইয়েছিলেন। এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘আমি আর কি আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার পায়রা ভক্ত।’ পায়রা ভক্ত কথাটি আগেও শুনেছি। কিন্তু সেদিনের মতো হৃদয়ে স্পর্শ করেনি। সেই ফরিদপুরের ডিসি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের বিরক্তি দেখে বড় খারাপ লাগে। নিক্সন চৌধুরী হাই কোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। বোকাসোকা মানুষ তাই বুঝতে পারলাম না। আদালতে নির্বাচনী বিধি ভাঙার অভিযোগ এনেছে নির্বাচন কমিশন। মামলাটি বেলেবুল, না নন বেলেবুল বুঝতে পারলাম না। কত শত অভিযোগ আসে। কোর্ট বিচার করবে, তারপর যা হওয়ার হবে। খুন-খারাপি-রাহাজানি হলে আগাম জামিনের প্রশ্ন ছিল, কিন্তু এখানে তো কোনো ভাইওলেন্স হয়নি। বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা বিধি লঙ্ঘন করেছেন। আওয়ামী লীগ করলে, অগাধ সম্পত্তি থাকলে মনে হয় যা খুশি তাই করা যায়। নিক্সনের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী জনাব জাফর উল্লাহ চৌধুরী হয়তো তাই করেছেন। দেখা যাক, অপেক্ষায় থাকলাম।

ইদানীং প্রতি রবিবার বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা পাই। চমৎকার লাগে। তবে সেদিনের ‘ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম’ লেখাটি আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে। চমৎকার। অনেক মানুষ সুখের সময় পাশে থাকতে পারলেও চরম বিপর্যয়ে পাশে থাকতে পারে না। শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর ও স্ত্রী জিনাত মহলের ক্ষেত্রে কেন অনেকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে। নঈম নিজামকে ভালোবাসি, স্নেহ করি। আজ বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক, নিউজ টোয়েন্টিফোরের সিইও এসব হয়তো কোনো দিন থাকবে না, কিন্তু লেখা থাকবে। তাই তাকে মন দিয়ে নিয়মিত লিখতে বলেছি। সাধারণ পাঠকও পীর হাবিব এবং নঈম নিজামের লেখা খুবই পছন্দ করে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৮ মিনিট আগে | টক শো

কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম