শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

চিরচেনা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
চিরচেনা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক

গতকাল ছিল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব শুভ বিজয়া দশমী। দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনে অসুর বধের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গাকে বিদায় জানানো হয়। দেশবাসীর পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জানাই শুভ কামনা। তারা স্বস্তিতে-শান্তিতে সমৃদ্ধে পরিপূর্ণ হয়ে আনন্দে বাস করুক সৃষ্টিকর্তা যেন তাদের সেই শক্তি দান করেন।

দেশের প্রবীণ আইনবিদ সাধারণ মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু, বিপদে সাধারণের ভরসা ব্যারিস্টার রফিক-উল হক চলে গেলেন। পূর্ণ বয়সে তাঁর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এটাই আমার কাছে পরম শান্তি ও স্বস্তির। অথচ যিনি দেশকে জন্ম দিয়েছিলেন দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন সেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু নসিব হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। ইদানীং যে কোনো মৃত্যুসংবাদ শুনলেই বঙ্গবন্ধুর কথা বড় বেশি করে মনে পড়ে, বুকের ভিতর তোলপাড় করে। প্রশ্ন জাগে, তার কি স্বাভাবিক মৃত্যুর অধিকার ছিল না? বড় কষ্ট হয়। ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ছিলেন একজন মাটির মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সঙ্গে একটা নিবিড় সম্পর্ক ছিল। যখনই গিয়েছি আপনজনের মতো বুকে আগলে নিয়েছেন। তাঁর মা এবং স্ত্রী ছিলেন আমার পরম ভক্ত। মুক্তিযুদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করায় তাঁরা আমায় ভীষণ ভালোবাসতেন। কত সময় কতভাবে কত কারণে তাঁর কাছে গিয়েছি কত আলাপ-আলোচনা করেছি, সব সময় তাঁকে দেশের কথা বলতে শুনেছি। বর্তমান আওয়ামী লীগ তাঁকে তেমন পছন্দ করত না। কারণ নেত্রী হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া উভয়ের তিনি আইনজীবী ছিলেন। শুধু আইনজীবী বললে ভুল হবে, হিতৈষী ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ ভাবাপন্ন আইনজীবীদের কারও কারও মধ্যে তাঁকে নিয়ে হতাশা দেখেছি। আবার দল-মত-নির্বিশেষে সিংহভাগ আইনজীবী তাঁকে একজন আইনের মহিরুহের মতো চিন্তা করতেন, ভালোবাসতেন। মিরপুর পুলিশ ক্লাবের এক বিয়েতে গিয়েছিলাম। যতক্ষণ ছিলাম এক মুহূর্তের জন্যও কাছছাড়া করেননি। মঞ্চে বর-কনে দেখতে যাওয়া, খেতে বসা সব সময় আমাকে কাছে রেখেছিলেন। তাঁর সান্নিধ্য আমাকে পুলকিত করত। ভীষণ ভালো লাগত যতক্ষণ তাঁর কাছে থাকতাম- দেশ আর মানুষের কথা ছাড়া অন্য কোনো কথা হতো না। বেগম খালেদা জিয়া এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীর অনেক দাওয়াতে তাঁকে পেয়েছি। তিনি জোর করে পাশে বসাতেন। একটি কমিউনিটি সেন্টারে বেগম খালেদা জিয়ার পাশে তাঁর সিট ছিল। আমাকে ছাড়া কিছুতেই বসছিলেন না। ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের পাশেই বিএনপির কোনো নেতা বসেছিলেন। শেষে তাঁকে এক সিট সরিয়ে আমার জায়গা করা হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে, বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী হিসেবে তিনি আমাকে ভীষণ ভালোবাসতেন, সম্মান দিতেন। একবারের কথা, তখন আমি আওয়ামী লীগ ছেড়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছি। গিয়েছিলাম তাঁর পল্টনের বাড়িতে। অনেক জায়গা নিয়ে চমৎকার বাড়ি। অনেক আলাপ-আলোচনা উৎসাহ দিয়ে একটা প্যাকেট হাতে গুঁজে দিয়েছিলেন। তাতে কয়েক লাখ টাকা ছিল। তাঁর গলায় একটা গামছা পরিয়ে দিয়ে এসেছিলাম। মাসখানেক পর হাই কোর্টে তাঁর চেম্বারে কী কারণে যেন গিয়েছিলাম। দেখা হতেই বললেন, ‘সিদ্দিকী সাহেব, আমাকে আরও দুটা গামছা দিতে হবে- আমার মা এবং স্ত্রীর জন্য।’ কয়েকদিন পর আবার তাঁর বাড়ি গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের মিষ্টি এবং গামছা নিয়ে। কতটা যে খুশি হয়েছিলেন বলে বোঝাতে পারব না। খুশি হলে মানুষ যে কতটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে সেদিন তাঁকে দেখে বুঝেছিলাম। গামছা গলায় তাঁর বৃদ্ধা মাকে দেখিয়ে ছিলেন। তাঁর স্ত্রী নিজে হাতে নাশতা বানিয়ে খাইয়েছিলেন। তিনি চলে যাওয়ায় বড় বেশি করে মনে পড়ছে। বঙ্গবন্ধু তাঁকে খুব ভালোবাসতেন, স্নেহ করতেন। বঙ্গবন্ধু থাকতে কতবার দেখা হয়েছে। তখন আমার আকাশছোঁয়া নাম। তিনি তখন একজন সাধারণ আইনজীবী। তখনো আমার সঙ্গে তাঁর কথা বলার প্রচন্ড আগ্রহ দেখেছি। আমাকে টাঙ্গাইলের গভর্নর করা হলে সস্ত্রীক শুভেচ্ছা জানাতে আমার বাবর রোডের বাড়ি এসেছিলেন। সেই সম্পর্কের কোনো দিন অবনতি ঘটেনি। ১৬ বছর পর ভারত থেকে যখন দেশে ফিরি তখনো এসেছিলেন। দেখা হলেই বলতেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভক্ত তো আমরা কতই ছিলাম। কিন্তু আপনার মতো কেউ সর্বস্ব ত্যাগ করতে পারেনি। আগামী দিনের ইতিহাসে বাংলাদেশ থাকলে আপনি থাকবেন, বঙ্গবন্ধুর নামের সঙ্গে আপনার নাম উচ্চারিত হবে।’ তিনি যখন এসব বলতেন তাঁর বলার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা দেখতাম না, প্রচুর আন্তরিকতার ছাপ ফুটে উঠত। সব সময় খোঁজখবর করতেন। আমি যতবার তাঁকে ফোন করেছি, তাঁর চাইতে অনেক বেশি তিনি আমাকে করেছেন। মনে হতো একজন পরম হিতৈষী। সেই মানুষটা যখন চলে গেলেন তখন কিছুটা অসহায়বোধ তো হচ্ছেই। তবে তিনি ভালোভাবে গেছেন এইটাই যা সান্ত্বনা।

অনেকে দয়া করে লোকজনকে সাহায্য করে। তিনি ছিলেন অন্যরকম। অনেকটা আমাদের মতো। আমি যেমন মনে করি, কাউকে কিছু দিতে পারলে আমার উপকার হলো, তিনিও তেমনি। কত স্কুল-কলেজ-মসজিদ-মাদ্রাসা করেছেন তার লেখাজোখা নেই। চন্দ্রায় বিরাট আধুনিক হাসপাতাল করেছেন। তা ছাড়া রাজধানীর অনেক হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা তিনি। একদিন হঠাৎ কথায় কথায় আমার সখীপুরে আবদুস সামাদ ডাক্তারের কথা উঠেছিল। তাকে বোধহয় ব্যারিস্টার রফিক-উল হক দুখানা ডায়ালাইসিস মেশিন দিয়েছিলেন। বলেছিলাম, সামাদ আমার এলাকার মানুষ। ও ডায়ালাইসিস মেশিন পাওয়ার কী করে যোগ্য হলো? বলেছিলেন, ‘সিদ্দিকী সাহেব, যোগ্যতা বিচার করে কী হবে? এসে বলল দিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম।’ আসলে তাঁর মধ্যে কোনো ঘোরপ্যাঁচ ছিল না। এমন সহজ-সরল মানবিক চেতনার মানুষ ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। কদিন পর হয়তো কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমার বাবা ছিলেন মোক্তার। একসময় দারুণ প্রসার ছিল। দিনে লাখ টাকা উপার্জন করতেন। তাঁকেও দেখতাম কতজনকে কতভাবে সাহায্য করতেন। কিন্তু মক্কেলদের কাছ থেকে টাকা নিতে ছাড় দিতেন না। কারও মামলা হয়তো বছরের পর বছর বিনা পারিশ্রমিকে করতেন। আবার কারও মামলায় এক পয়সাও ছাড় নেই। বাবার কাছ থেকেই শুনেছি, সোনারুরা মায়ের গহনা বানাতেও একটু-আধটু চোষে। আর কিছু না হলেও কষ্টিপাথরে ঘষে কিছু সোনা রেখে দেয়। উকিলরাও নাকি তেমনি বাবার কাছ থেকেও টাকা নেয়। কিন্তু ব্যারিস্টার রফিক-উল হক তেমন ছিলেন না। একজন নিরেট ভদ্রলোক ছিলেন, ভালো মানুষ ছিলেন। আল্লাহ তাঁকে তাঁর সব ভুলত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

বহুদিন পর ভূঞাপুরে গিয়েছিলাম। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। হঠাৎই লতিফ তালুকদার নামে একজন এগিয়ে এসে বলল, স্যার, আমার ঘরে এসে বসেন। রাস্তা থেকে ৪০-৫০ হাত দূরে তার ঘর। গিয়ে বসেছিলাম ঘরের সামনে আমগাছতলে। দু-তিন শ লোক জড়ো হয়েছিল। তারা নানান কথাবার্তা বলছিল। কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন সেখানে। একসময় বাংলাদেশ প্রতিদিন সামনে মেলে ধরলেন। বললেন, ‘স্যার, এই যে আপনার লেখা।’ সেদিন ছিল বুধবার। মঙ্গলবারে আমার লেখা ছিল। হঠাৎই তিনি বললেন, ‘সামনের এটা শাহীনদের বাড়ি।’ প্রথম তার কথা বুঝতে পারিনি। একটু পরে বুঝলাম এ তো আমার ভাগ্নিজামাই শাহীনের কথা বলছে। শাহীনের স্ত্রী ইমু টাঙ্গাইল ফজিলাতুন নেছা মুজিব মহিলা কলেজের অধ্যাপক। এই ইমু আমার দীপকে যে যতœ করেছে তার তুলনা হয় না। আমি যখন বর্ধমানে, আমার স্ত্রী দেশে এলে ভূঞাপুরের বদি আর ভাগ্নি ইমু পাল্লাপাল্লি করে দীপকে কোলে রাখত। ছেলেবেলায় দীপ বেশ নাদুসনুদুস ছিল। ইমু একবার ফোনে বলেছিল, ‘খালু, তোমার ছেলেকে আমরা মাটিতে নামতে দিই না, কোলে কোলে রাখি।’ ইমুর সে কথা এখনো আমার কানে বাজে, প্রাণে বাজে। কখন কার কোন কথা মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়, বলা যায় না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন আমার দীপকে অসম্ভব আদরযতœ করেছেন, ইমুও ঠিক তেমনি। তাই ইমুর শ্বশুরবাড়ি দেখে এবং তার চাচাশ্বশুরের আতিথেয়তায় ভীষণ খুশি হয়েছিলাম। করোনার প্রাদুর্ভাব এবং নানা ঝামেলায় ভিতরের খুশি বহতা নদীর মতো কলকল করে বয়ে চলে না। কিন্তু সেদিন অসম্ভব আনন্দ পেয়েছিলাম। বুকের ভিতর থেকে কোনো আনন্দ বেরিয়ে এলে তার তুলনা হয় না। এ আনন্দও ছিল তেমন। এরপর গিয়েছিলাম ভূঞাপুর থানায়। সেখানে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উল্লাপাড়ার মো. রাশিদুল ইসলামকে ভীষণ ভালো লেগেছে। তার আচার-ব্যবহার কথাবার্তা খুবই মার্জিত। মুক্তিযুদ্ধে উল্লাপাড়া কলেজের ভিপি আবদুল জলিল আমার সঙ্গে ছিল। সেজন্য উল্লাপাড়া আমার খুবই প্রিয়। কয়েক মিনিট পর গিয়েছিলাম ইউএনও অফিসে। ইউএনও একজন মহিলা। মেয়েদের প্রতি আমার দুর্বলতা সবার ওপরে। আমি মেয়েদের মা, বোন, মেয়ে ছাড়া অন্য চোখে দেখি না। ইউএনওর বাড়ি লালমনিরহাট। লালমনিরহাটের মজিবুর রহমান এমপি ছিলেন অসাধারণ মানুষ। কোনো মারপ্যাঁচ বুঝতেন না। টানা সাত-আটবার এমপি হয়েছেন। তাও বিত্ত তাঁকে স্পর্শ করেনি। তাঁর এলাকার মানুষ ইউএনও চেয়ারম্যানদের নিয়ে সভা করছিলেন। সবার মুখেই ছিল শিঙ্গাড়া, স্যান্ডউইচ বা অন্য খাবার। সব চেয়ারম্যানই উঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ইউএনও উঠবেন কি উঠবেন না দ্বন্দ্বে ছিলেন। আমি চার-পাঁচ মিনিট ছিলাম। যেজন্য গিয়েছিলাম তা বলার পর ভদ্রমহিলা জিজ্ঞেস করলেন, ‘ব্যাপারটা আমাকে জানালেন নাকি কিছু করতে বললেন?’ আমি বলেছিলাম উপজেলার প্রধান নির্বাহী হিসেবে আপনি ব্যাপারটা দেখবেন যেন অন্যায় না হয়। উঠে এসেছিলাম। তিনি সেবারও চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ানোর প্রয়োজনবোধ করেননি। সাধারণত অনেক অর্ফিসে দেখেছি কর্তাব্যক্তিরা আমাদের মোটামুটি গাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে দেন। মন্ত্রী সাহেবরা, সেক্রেটারি সাহেবরা লিফটে উঠিয়ে দেন। টাঙ্গাইলের ডিসি, এসপি, ভূঞাপুরের ওসি কেউ এ কাজে কখনো অনীহা দেখাননি। কিন্তু ইউএনও ভদ্রমহিলা তার চেয়ার ছাড়েননি, তার ঘরের দরজা পর্যন্তও এগিয়ে আসেননি। আমি জীবনে এ রকম অপদার্থ কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা দেখিনি। তাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিয়ে যাতে একটু আদব-কায়দা শেখানো হয়।

গত পর্বে মাননীয় সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনকে নিয়ে দুই কথা লিখেছিলাম। যা লিখেছি আত্মিক তাগিদেই লিখেছি। অনেক মানুষ তাদের মতামত জানিয়েছেন। দু-একজন ছাড়া সবাই খুশি হয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, ডিসির জ্বালায় শেষ হয়ে গেলাম। ডিসি, ইউএনওদের নিয়ে এমন হবে কেন? বছর দুই আগে আমি একবার ফরিদপুর গিয়েছিলাম মধুখালীর বেসদি গ্রামে। এক ছেলে মা-বাবার কাছ থেকে জমি লিখে নিয়ে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল। পত্রিকায় সে খবর দেখে গিয়েছিলাম। শাহ আবু জাফরের এলাকা। এখন সেখানকার এমপি মুকুল ভাইয়ের মেয়ে বন্যার জামাই আবদুর রহমান। সেবার ফরিদপুর সার্কিট হাউসে খেয়েছিলাম। তখনকার ডিসি উম্মে সালমা তানজিয়া অসাধারণ। সামনে দাঁড়িয়ে মায়ের মতো খাইয়েছিলেন। এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘আমি আর কি আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার পায়রা ভক্ত।’ পায়রা ভক্ত কথাটি আগেও শুনেছি। কিন্তু সেদিনের মতো হৃদয়ে স্পর্শ করেনি। সেই ফরিদপুরের ডিসি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের বিরক্তি দেখে বড় খারাপ লাগে। নিক্সন চৌধুরী হাই কোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। বোকাসোকা মানুষ তাই বুঝতে পারলাম না। আদালতে নির্বাচনী বিধি ভাঙার অভিযোগ এনেছে নির্বাচন কমিশন। মামলাটি বেলেবুল, না নন বেলেবুল বুঝতে পারলাম না। কত শত অভিযোগ আসে। কোর্ট বিচার করবে, তারপর যা হওয়ার হবে। খুন-খারাপি-রাহাজানি হলে আগাম জামিনের প্রশ্ন ছিল, কিন্তু এখানে তো কোনো ভাইওলেন্স হয়নি। বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা বিধি লঙ্ঘন করেছেন। আওয়ামী লীগ করলে, অগাধ সম্পত্তি থাকলে মনে হয় যা খুশি তাই করা যায়। নিক্সনের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী জনাব জাফর উল্লাহ চৌধুরী হয়তো তাই করেছেন। দেখা যাক, অপেক্ষায় থাকলাম।

ইদানীং প্রতি রবিবার বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা পাই। চমৎকার লাগে। তবে সেদিনের ‘ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম’ লেখাটি আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে। চমৎকার। অনেক মানুষ সুখের সময় পাশে থাকতে পারলেও চরম বিপর্যয়ে পাশে থাকতে পারে না। শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর ও স্ত্রী জিনাত মহলের ক্ষেত্রে কেন অনেকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে। নঈম নিজামকে ভালোবাসি, স্নেহ করি। আজ বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক, নিউজ টোয়েন্টিফোরের সিইও এসব হয়তো কোনো দিন থাকবে না, কিন্তু লেখা থাকবে। তাই তাকে মন দিয়ে নিয়মিত লিখতে বলেছি। সাধারণ পাঠকও পীর হাবিব এবং নঈম নিজামের লেখা খুবই পছন্দ করে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন