শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

পি কে হালদারের কা-কীর্তি দেখে পুরনো এক চোরের গল্প মনে পড়ল। এ চোর আবার রবীন্দ্রভক্ত! কথায় কথায় রবীন্দ্রনাথকে টানতেন। পুলিশ আটক করলেও শোনাতেন রবীন্দ্রনাথ। আবার বিচারকের জেরার সময়ও রবীন্দ্রনাথ। কারাগারে গেলেও নিস্তার নেই। জেলারের প্রশ্নের উত্তরও রবীন্দ্রনাথে। একবার সেই চোরের জেল হলো। জেলার প্রতিদিন  সকালে নবাগতদের কেস শুনতেন। তাকে প্রশ্ন করলেন, তুমি কী কারণে জেলে এলে? জবাবে চোর বললেন, হুজুর, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের প্ররোচনায় আমার এই পথে আসা। রবীন্দ্রনাথ না শুনলে ঝামেলায় পড়তাম না। জেলার বিস্মিত। বললেন, বল কী! চুরির সঙ্গে রবিঠাকুরের সম্পর্ক কীভাবে? এমন কথা তো জীবনেও শুনিনি। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, আমি সত্য বলছি। চোর হলেও মানুষ খারাপ নই। কাহিনি শতভাগ সত্য। ঝামেলার শুরু এক মধ্যরাতে রবীন্দ্রসংগীত শুনতে গিয়ে। হঠাৎ মাঝরাতে শুনতে পেলাম, ‘আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে... । শুনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। বেরিয়ে এলাম আমিও ঘর থেকে। সুনসান নীরবতা চারদিকে। সবাই বনের দিকে ছুটছে জ্যোৎস্না দেখতে। এমন সময় এক বাড়ি থেকে ভেসে এলো গান, ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো, আমার ঘরে...।’ এ গান শুনে বাইরে থাকতে পারলাম না। দেখতে গেলাম কেন এলো ভিতর থেকে এ ডাক। বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলাম। গান তখনো চলছে। পরের গানটি ছিল, ‘এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল...।’ হুজুর, এরপর আর বসে থাকা যায় না। আমি নেমে গেলাম কাজে। বাড়ির সবকিছু নিয়ে নিলাম। বের হতেও সমস্যা হয়নি। কারণ পরের গানটি ছিল, ‘আজ দখিন দুয়ার খোলা...।’ সামনের দরজা দিয়ে সবার ফেরার সময় ঘনিয়ে এসেছিল। পেছনের দরজা খোলা। আমি মালপত্র নিয়ে চলে এলাম পেছনের দরজা দিয়ে। কিন্তু বিপদে পড়লাম পুলিশকে নিয়ে। তারা আমাকে ধরে ফেলল। তাদের আমার যুক্তিগুলো বললাম। কেউ আমার কথা শুনতে চাইল না। আদালতে পাঠাল। আদালত জেল দিল। তাই এখন আপনার সামনে।  চোরের কাহিনি শুনে জেলার বিস্মিত হলেন। বললেন, বাবা, তোমার প্রতিভায় মুগ্ধ হলাম। আশা করি আর চুরি করবে না। জেলে আসবে না। বাকি জীবন শান্তিতে ভালোভাবে থাকবে। এ জীবনে তোমার চেহারা আর জেলে দেখতে চাই না। নিজের প্রতিভাটা ভালো কাজে লাগাও। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, সবকিছু কি আমার ওপর নির্ভর করে? আড়ালে একজন আছেন, তিনি আমার গুরুজি। আমি গুরুজির ভক্ত হিসেবে তাঁর বাণীর বাইরে যাই কী করে? যদি আবার শুনি, ‘এ পথে আমি যে গেছি বারবার, ভুলিনি তো একদিনও...।’ তারপর কী হবে আমার অবস্থান? এখন কী করে নিশ্চয়তা দিই? তাজ্জব বনে গেলেন জেলার সাহেব। কথা আর বাড়ালেন না। বললেন, বাবা, ঠিক আছে তুমি থাকো গুরুজি নিয়ে। এ গল্পের পুরোটাই কাল্পনিক। তার পরও পি কে হালদারের অবস্থান দেখে মনে পড়ল অনেক দিন আগে শোনা গল্পটি। হালদার সাহেবের সমস্যাও গুরুজি নিয়ে। হালদার সাহেব আইনজীবী দিয়ে খবর দিচ্ছেন সরকারকে- তিনি দেশে ফিরে আসতে চান। সরকার পড়েছে বিপাকে। ভয় দেশে ফিরে আবার নতুন কী কান্ড করে বসবেন হালদার সাহেব, কেউ জানে না। কারণ হালদারেরও একজন গুরুজি আছেন। আড়ালে থাকা গুরুজির কথায় চলেন হালদার। গুরুজির কথার বাইরে যাবেন কী করে?

সকালবেলা পত্রিকা পড়তে গিয়ে গান শুনছিলাম। হেমন্তের সেই ভরাট কন্ঠ, ‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও, ভুলো না তারে ডেকে নিতে তুমি।’ বাস্তবে কি পথের সাথীকে সবাই চিনে নিতে পারে? পি কে হালদারও কি পেরেছিলেন? চারপাশের কঠিন বাস্তবতা মনের ভিতরে অনেক প্রশ্ন তৈরি করছে। করোনাকাল মানুষের আরও বেশি অস্থিরতা বাড়িয়েছে। সে অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। ভাইরাসে আক্রান্তের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা বাড়ছে। স্মৃতিশক্তিতেও আঘাত হানছে। আর এ কারণে বিএনপির লোকজন ঠাঁই পাচ্ছে সরকারি দলের যুব সংগঠনে। আছে লেনদেনও। কারও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সরকারি দলের বড় স্যারেরা মিডিয়ার সামনে হাসিমুখে অনেক কথা বলছেন। তাদের কেউ প্রশ্নও করছেন না এসব নিয়ে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কমিটি বাতিল হয়, কেউ যায় জেলে, কেউ হয় হেনস্তা। সমস্যার সমাধান হয় না। বরং নতুন ঝামেলা বাড়ে। সবাই ভাবেন, সব ঠিক আছে। এখন আর আলোচনা-সমালোচনা করে লাভ নেই। জমিদারবাবু করলে লীলা খেলা সাধারণ মানুষ করলে পাপ। কারাগারে যারা গেলেন, বিতাড়িত যারা হলেন তারা বিস্ময় নিয়ে সব দেখছেন। হয়তো নীরবে অশ্রু ফেলে নিয়তিকে দোষারোপ করছেন। ভিতরের কষ্ট আর রক্তক্ষরণ থেকে নীরবে অশ্রু বিসর্জন হবেই। অসংগতির মারফতি ব্যাখ্যা হয়তো আছে। তার পরও মনে রাখুন, নিজেদের প্রয়োজনে যারা হিজরত করে আপনাদের সঙ্গে এসেছেন তারা থাকবেন না। সময় শেষ হলে ফিরে যাবেন আপন ঠিকানায়। ইতিহাস তাই বলে। অনেক কিছুর দায় নেওয়া যায় না। এই সময়ে কে কার দায় নেবে বলুন? ক্ষমতার রাজনীতি সব সময় জটিল। ভালো সময়ে আগাছারা হয় আপন। আর মেধা-মননে সিক্ত আপনরা হয় পর। ভারাক্রান্ত এক বন্ধু বললেন, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। কথা বাড়াই না। কী হবে বাড়িয়ে? আপন-পর চেনা এখন কঠিন। একদা সক্রেটিস আপন-পর চিনতে গিয়েই বিপদে পড়েছিলেন।

আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীর সবাই ছিলেন তার বন্ধু অথবা আপনজন।  যিশুখ্রিস্টের সাড়ে চার শ বছর আগে সক্রেটিস জন্ম নেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ছিল তিনটি। এক. তিনি ধর্মে বিশ্বাস করতেন না। তাই মূর্তিপূজার সংস্কৃতি ও ধর্মীয় বিশ্বাসের ওপর আঘাত করে মতপ্রকাশ করছেন। সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করছেন। দ্বিতীয় অভিযোগ হলো, যুবসমাজকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলছেন। তিন নম্বর অভিযোগ, সমাজ ও দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করছেন। শুরু হয় সব অভিযোগ নিয়ে শুনানি। বিচারকরা সবকিছু গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। রাষ্ট্র বসে থাকল না। রাষ্ট্রের সব যন্ত্র সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল। রাষ্ট্রযন্ত্র বিশ্বাস করত সক্রেটিসের করা কাজগুলো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। গোয়েন্দা রিপোর্ট আরও কঠিন ছিল। বিচারকদের সামনে ডাক পড়ল সক্রেটিসের। তিনি প্রথমে তাকালেন অভিযোগকারীদের দিকে। বিস্মিত ও হতাশ হলেন। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করলেন না। নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন কতগুলো অর্বাচীনের কান্ডে! প্রথম অভিযোগকারী মেলিটাস ব্যক্তিগত জীবনে সক্রেটিসের প্রিয় বন্ধু। একসঙ্গে কেটেছে গল্পে আড্ডায় অনেক বেলা। ভালো কবিতা লিখতেন মেলিটাস। বিশ্বাস করতেন তাঁর কবিতা বিশ্বসেরা। প্রতিভায় তিনি সক্রেটিসকে ছাড়িয়ে। কিন্তু যুবসমাজ তাঁর কবিতা শুনত না। সবাই সক্রেটিসের বক্তৃতা শুনত। আলোচনা করত। মেলিটাস মনের যন্ত্রণা আর রাখতে পারলেন না। ভাবলেন এই লোকটিকে শেষ করতে পারলে মানুষ তাঁর পেছনেই চলবে। কথা শুনবে। কবিতা শুনবে। তাই অভিযোগ করলেন সক্রেটিসের বিরুদ্ধে। দ্বিতীয় অভিযোগকারী লাইকনও নিজেকে একজন উচ্চমানের পন্ডিত মনে করতেন। তিনি ভালো বক্তব্য দিতেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোনো আগ্রহ ছিল না তাঁর বক্তৃতার ওপর। সবাই দলবেঁধে শুনত সক্রেটিসের যুক্তিতর্ক। ব্যস, আর যায় কোথায়। হিংসা আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। অভিযোগ করলেন রাজদরবারে। তৃতীয় অভিযোগকারীর নাম এনিটাস। তাঁর ক্ষোভ আরও অভিনব। এই লোকটির পুত্র ছিলেন সক্রেটিসের ভক্ত। সবকিছু বাদ দিয়ে ব্যস্ত থাকতেন সক্রেটিসে। বাবার কথা শোনারও সময় নেই। বাড়ির কাজ ফেলে ছুটে যেতেন সক্রেটিসের কথা শুনতে। দু-চার বার ছেলের সঙ্গে কথা বললেন এ নিয়ে। কিন্তু লাভ হলো না। তাই তিনিও অভিযোগকারী। আর রাষ্ট্র বসে ছিল এ ধরনের অভিযোগগুলো আমলে নিতে। গুরুত্বের সঙ্গে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে এথেন্সে বসল বিচারসভা। বিচারকরা বিভক্ত। একদিকে ২৮০ আরেকদিকে ২২০ জন। ৭১ বছর বয়সী সক্রেটিসকে হেমলক বিষপানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। সক্রেটিসের শিষ্যরা তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করলেন। ক্রিটোসহ অনেকে কাঁদলেন। তারপর বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে পালানোর ব্যবস্থা করলেন। কারারক্ষী অর্থ পেয়ে রাজি সহায়তা করতে। সব ব্যবস্থা চূড়ান্ত। ক্রিটো এলেন নিয়ে যেতে। সক্রেটিস সব দেখলেন, শুনলেন। তারপর বললেন, পালানোর প্রশ্নই আসে না। কারণ আমি পালালে প্রমাণ হবে, আনীত মিথ্যা অভিযোগগুলো সত্য ছিল। মনে রেখ, আমি এথেন্সকে ভালোবাসি। আইনকে মান্য করি। স্ত্রী-সন্তান, পরিজনের চেয়ে রাষ্ট্র অনেক পবিত্র। সক্রেটিস সেই পবিত্রতাকে সম্মান জানিয়ে বিষপান করে মারা গেলেন। রাষ্ট্রীয় আদেশ বাস্তবায়ন হলো।

সক্রেটিসের এ কাহিনি অনেকেই জানেন। পড়েছেন। তার পরও লিখলাম চারপাশের অনেক কিছু দেখে ভারাক্রান্ত হৃদয় থেকে। একটা অদ্ভুত সময় পার করছি। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলাম শুরুতে। একটা ভয় আর আতঙ্কের সময় ছিল তখন। চিকিৎসকরা রোগীর ধারেকাছে ঘেঁষতেন না। করোনা রোগীর বাড়ির বাইরে টানানো থাকত লাল পতাকা। বিদেশফেরতরা ছিলেন আরও বিপাকে। এক বাড়িতে বিদেশফেরতের কোয়ারেন্টাইন দেখতে ভেঙে পড়ত পুরো গ্রাম। অনেকে আক্রান্ত, হামলার শিকার হন। উপেক্ষিত হন নিজের পরিবারেও। করোনা আক্রান্তকে কাছে রাখতে অস্বীকৃতি জানাত পরিবার-পরিজন। একজন স্বেচ্ছাসেবী নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। লাশ দাফন করতেন তারা। কথায় কথায় বললেন, ভাই, কঠিন সেই সময়ের কথা সবাই ভুলে গেছে। একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে পরিবার যোগাযোগ করত। বলত, ভাই, লাশটি আপনারা নিয়ে যাবেন। আমরা কেউ থাকতে পারব না। একবারও কেউ ভাবতেন না, মানুষটি বাড়িতে ফিরে আসবেন। খোঁজও নিতেন না জীবিত না মৃত। হাসপাতালের দিনগুলো কাটত অসহায়ের মতো। হায়! সেই দিনের কথা কারও মনে নেই। মানুষই পারে সবকিছু ভুলে যেতে। সুরা বনি ইসরাইল রুকু ৬, আয়াত ৫৪-তে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের ভালোভাবে জানেন। ইচ্ছা করলে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করেন এবং ইচ্ছা করলে তোমাদের শাস্তি দেন। আমি তোমাকে এদের অভিভাবক করে পাঠাইনি।’ একই রুকুর ৫৮ নম্বর আয়াতে আছে, ‘এমন কোনো জনপদ নেই যা আমি কিয়ামতের দিনের আগে ধ্বংস করব না অথবা যাকে কঠোর শাস্তি দেব না; এ তো কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।’

এক প্রশান্ত হালদার লুটে নিয়ে চলে গেছেন ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। তিনি আর ফিরবেন না। জানা যাবে না প্রশান্ত বাবুর আড়ালের খলনায়কদের নাম। একদা এ শহরে আজিজ মোহাম্মদ ভাই প্রভাবশালী ছিলেন। এখন বাংলাদেশে আসতে পারেন না। ব্যাংকিং ও শেয়ার জগতে দাপুটে ছিলেন লুৎফর রহমান বাদল। এখন তিনি কোন দেশে কেউ জানেন না। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের দরবারে যেতে পারলে প্রভাবশালীরা ধন্য হতেন। এখন কারাগারে কেউ তাকে দেখতে যান না। অহংকারের পতন সব সময় ভয়াবহভাবে হয়। মুম্বাইয়ের হাজী মাস্তান ছিলেন সত্যিকারের মাফিয়া। তার সামনে অনেকেই হাঁটতে সাহস পেতেন না। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। সে যুগেরও অবসান হয়েছে কঠিনভাবে। মুম্বাই শহরকে তছনছ করা দাউদ ইব্রাহিম এখন বিতাড়িত। মাফিয়া যুগ বলে কিছু নেই। মুম্বাই সফরকালে ভয়ংকর মাফিয়া দাউদের পরিত্যক্ত ভবন দেখেছিলাম। দুনিয়া এক অদ্ভুত জায়গা। অকারণে নিজেকে বিশাল কল্পনার কিছু নেই।  আজ যা বাস্তব কাল তা অতীত। অহংকারের পরিণতি ভয়াবহ।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম