শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

পি কে হালদারের কা-কীর্তি দেখে পুরনো এক চোরের গল্প মনে পড়ল। এ চোর আবার রবীন্দ্রভক্ত! কথায় কথায় রবীন্দ্রনাথকে টানতেন। পুলিশ আটক করলেও শোনাতেন রবীন্দ্রনাথ। আবার বিচারকের জেরার সময়ও রবীন্দ্রনাথ। কারাগারে গেলেও নিস্তার নেই। জেলারের প্রশ্নের উত্তরও রবীন্দ্রনাথে। একবার সেই চোরের জেল হলো। জেলার প্রতিদিন  সকালে নবাগতদের কেস শুনতেন। তাকে প্রশ্ন করলেন, তুমি কী কারণে জেলে এলে? জবাবে চোর বললেন, হুজুর, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের প্ররোচনায় আমার এই পথে আসা। রবীন্দ্রনাথ না শুনলে ঝামেলায় পড়তাম না। জেলার বিস্মিত। বললেন, বল কী! চুরির সঙ্গে রবিঠাকুরের সম্পর্ক কীভাবে? এমন কথা তো জীবনেও শুনিনি। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, আমি সত্য বলছি। চোর হলেও মানুষ খারাপ নই। কাহিনি শতভাগ সত্য। ঝামেলার শুরু এক মধ্যরাতে রবীন্দ্রসংগীত শুনতে গিয়ে। হঠাৎ মাঝরাতে শুনতে পেলাম, ‘আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে... । শুনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। বেরিয়ে এলাম আমিও ঘর থেকে। সুনসান নীরবতা চারদিকে। সবাই বনের দিকে ছুটছে জ্যোৎস্না দেখতে। এমন সময় এক বাড়ি থেকে ভেসে এলো গান, ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো, আমার ঘরে...।’ এ গান শুনে বাইরে থাকতে পারলাম না। দেখতে গেলাম কেন এলো ভিতর থেকে এ ডাক। বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলাম। গান তখনো চলছে। পরের গানটি ছিল, ‘এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল...।’ হুজুর, এরপর আর বসে থাকা যায় না। আমি নেমে গেলাম কাজে। বাড়ির সবকিছু নিয়ে নিলাম। বের হতেও সমস্যা হয়নি। কারণ পরের গানটি ছিল, ‘আজ দখিন দুয়ার খোলা...।’ সামনের দরজা দিয়ে সবার ফেরার সময় ঘনিয়ে এসেছিল। পেছনের দরজা খোলা। আমি মালপত্র নিয়ে চলে এলাম পেছনের দরজা দিয়ে। কিন্তু বিপদে পড়লাম পুলিশকে নিয়ে। তারা আমাকে ধরে ফেলল। তাদের আমার যুক্তিগুলো বললাম। কেউ আমার কথা শুনতে চাইল না। আদালতে পাঠাল। আদালত জেল দিল। তাই এখন আপনার সামনে।  চোরের কাহিনি শুনে জেলার বিস্মিত হলেন। বললেন, বাবা, তোমার প্রতিভায় মুগ্ধ হলাম। আশা করি আর চুরি করবে না। জেলে আসবে না। বাকি জীবন শান্তিতে ভালোভাবে থাকবে। এ জীবনে তোমার চেহারা আর জেলে দেখতে চাই না। নিজের প্রতিভাটা ভালো কাজে লাগাও। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, সবকিছু কি আমার ওপর নির্ভর করে? আড়ালে একজন আছেন, তিনি আমার গুরুজি। আমি গুরুজির ভক্ত হিসেবে তাঁর বাণীর বাইরে যাই কী করে? যদি আবার শুনি, ‘এ পথে আমি যে গেছি বারবার, ভুলিনি তো একদিনও...।’ তারপর কী হবে আমার অবস্থান? এখন কী করে নিশ্চয়তা দিই? তাজ্জব বনে গেলেন জেলার সাহেব। কথা আর বাড়ালেন না। বললেন, বাবা, ঠিক আছে তুমি থাকো গুরুজি নিয়ে। এ গল্পের পুরোটাই কাল্পনিক। তার পরও পি কে হালদারের অবস্থান দেখে মনে পড়ল অনেক দিন আগে শোনা গল্পটি। হালদার সাহেবের সমস্যাও গুরুজি নিয়ে। হালদার সাহেব আইনজীবী দিয়ে খবর দিচ্ছেন সরকারকে- তিনি দেশে ফিরে আসতে চান। সরকার পড়েছে বিপাকে। ভয় দেশে ফিরে আবার নতুন কী কান্ড করে বসবেন হালদার সাহেব, কেউ জানে না। কারণ হালদারেরও একজন গুরুজি আছেন। আড়ালে থাকা গুরুজির কথায় চলেন হালদার। গুরুজির কথার বাইরে যাবেন কী করে?

সকালবেলা পত্রিকা পড়তে গিয়ে গান শুনছিলাম। হেমন্তের সেই ভরাট কন্ঠ, ‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও, ভুলো না তারে ডেকে নিতে তুমি।’ বাস্তবে কি পথের সাথীকে সবাই চিনে নিতে পারে? পি কে হালদারও কি পেরেছিলেন? চারপাশের কঠিন বাস্তবতা মনের ভিতরে অনেক প্রশ্ন তৈরি করছে। করোনাকাল মানুষের আরও বেশি অস্থিরতা বাড়িয়েছে। সে অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। ভাইরাসে আক্রান্তের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা বাড়ছে। স্মৃতিশক্তিতেও আঘাত হানছে। আর এ কারণে বিএনপির লোকজন ঠাঁই পাচ্ছে সরকারি দলের যুব সংগঠনে। আছে লেনদেনও। কারও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সরকারি দলের বড় স্যারেরা মিডিয়ার সামনে হাসিমুখে অনেক কথা বলছেন। তাদের কেউ প্রশ্নও করছেন না এসব নিয়ে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কমিটি বাতিল হয়, কেউ যায় জেলে, কেউ হয় হেনস্তা। সমস্যার সমাধান হয় না। বরং নতুন ঝামেলা বাড়ে। সবাই ভাবেন, সব ঠিক আছে। এখন আর আলোচনা-সমালোচনা করে লাভ নেই। জমিদারবাবু করলে লীলা খেলা সাধারণ মানুষ করলে পাপ। কারাগারে যারা গেলেন, বিতাড়িত যারা হলেন তারা বিস্ময় নিয়ে সব দেখছেন। হয়তো নীরবে অশ্রু ফেলে নিয়তিকে দোষারোপ করছেন। ভিতরের কষ্ট আর রক্তক্ষরণ থেকে নীরবে অশ্রু বিসর্জন হবেই। অসংগতির মারফতি ব্যাখ্যা হয়তো আছে। তার পরও মনে রাখুন, নিজেদের প্রয়োজনে যারা হিজরত করে আপনাদের সঙ্গে এসেছেন তারা থাকবেন না। সময় শেষ হলে ফিরে যাবেন আপন ঠিকানায়। ইতিহাস তাই বলে। অনেক কিছুর দায় নেওয়া যায় না। এই সময়ে কে কার দায় নেবে বলুন? ক্ষমতার রাজনীতি সব সময় জটিল। ভালো সময়ে আগাছারা হয় আপন। আর মেধা-মননে সিক্ত আপনরা হয় পর। ভারাক্রান্ত এক বন্ধু বললেন, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। কথা বাড়াই না। কী হবে বাড়িয়ে? আপন-পর চেনা এখন কঠিন। একদা সক্রেটিস আপন-পর চিনতে গিয়েই বিপদে পড়েছিলেন।

আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীর সবাই ছিলেন তার বন্ধু অথবা আপনজন।  যিশুখ্রিস্টের সাড়ে চার শ বছর আগে সক্রেটিস জন্ম নেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ছিল তিনটি। এক. তিনি ধর্মে বিশ্বাস করতেন না। তাই মূর্তিপূজার সংস্কৃতি ও ধর্মীয় বিশ্বাসের ওপর আঘাত করে মতপ্রকাশ করছেন। সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করছেন। দ্বিতীয় অভিযোগ হলো, যুবসমাজকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলছেন। তিন নম্বর অভিযোগ, সমাজ ও দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করছেন। শুরু হয় সব অভিযোগ নিয়ে শুনানি। বিচারকরা সবকিছু গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। রাষ্ট্র বসে থাকল না। রাষ্ট্রের সব যন্ত্র সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল। রাষ্ট্রযন্ত্র বিশ্বাস করত সক্রেটিসের করা কাজগুলো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। গোয়েন্দা রিপোর্ট আরও কঠিন ছিল। বিচারকদের সামনে ডাক পড়ল সক্রেটিসের। তিনি প্রথমে তাকালেন অভিযোগকারীদের দিকে। বিস্মিত ও হতাশ হলেন। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করলেন না। নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন কতগুলো অর্বাচীনের কান্ডে! প্রথম অভিযোগকারী মেলিটাস ব্যক্তিগত জীবনে সক্রেটিসের প্রিয় বন্ধু। একসঙ্গে কেটেছে গল্পে আড্ডায় অনেক বেলা। ভালো কবিতা লিখতেন মেলিটাস। বিশ্বাস করতেন তাঁর কবিতা বিশ্বসেরা। প্রতিভায় তিনি সক্রেটিসকে ছাড়িয়ে। কিন্তু যুবসমাজ তাঁর কবিতা শুনত না। সবাই সক্রেটিসের বক্তৃতা শুনত। আলোচনা করত। মেলিটাস মনের যন্ত্রণা আর রাখতে পারলেন না। ভাবলেন এই লোকটিকে শেষ করতে পারলে মানুষ তাঁর পেছনেই চলবে। কথা শুনবে। কবিতা শুনবে। তাই অভিযোগ করলেন সক্রেটিসের বিরুদ্ধে। দ্বিতীয় অভিযোগকারী লাইকনও নিজেকে একজন উচ্চমানের পন্ডিত মনে করতেন। তিনি ভালো বক্তব্য দিতেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোনো আগ্রহ ছিল না তাঁর বক্তৃতার ওপর। সবাই দলবেঁধে শুনত সক্রেটিসের যুক্তিতর্ক। ব্যস, আর যায় কোথায়। হিংসা আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। অভিযোগ করলেন রাজদরবারে। তৃতীয় অভিযোগকারীর নাম এনিটাস। তাঁর ক্ষোভ আরও অভিনব। এই লোকটির পুত্র ছিলেন সক্রেটিসের ভক্ত। সবকিছু বাদ দিয়ে ব্যস্ত থাকতেন সক্রেটিসে। বাবার কথা শোনারও সময় নেই। বাড়ির কাজ ফেলে ছুটে যেতেন সক্রেটিসের কথা শুনতে। দু-চার বার ছেলের সঙ্গে কথা বললেন এ নিয়ে। কিন্তু লাভ হলো না। তাই তিনিও অভিযোগকারী। আর রাষ্ট্র বসে ছিল এ ধরনের অভিযোগগুলো আমলে নিতে। গুরুত্বের সঙ্গে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে এথেন্সে বসল বিচারসভা। বিচারকরা বিভক্ত। একদিকে ২৮০ আরেকদিকে ২২০ জন। ৭১ বছর বয়সী সক্রেটিসকে হেমলক বিষপানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। সক্রেটিসের শিষ্যরা তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করলেন। ক্রিটোসহ অনেকে কাঁদলেন। তারপর বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে পালানোর ব্যবস্থা করলেন। কারারক্ষী অর্থ পেয়ে রাজি সহায়তা করতে। সব ব্যবস্থা চূড়ান্ত। ক্রিটো এলেন নিয়ে যেতে। সক্রেটিস সব দেখলেন, শুনলেন। তারপর বললেন, পালানোর প্রশ্নই আসে না। কারণ আমি পালালে প্রমাণ হবে, আনীত মিথ্যা অভিযোগগুলো সত্য ছিল। মনে রেখ, আমি এথেন্সকে ভালোবাসি। আইনকে মান্য করি। স্ত্রী-সন্তান, পরিজনের চেয়ে রাষ্ট্র অনেক পবিত্র। সক্রেটিস সেই পবিত্রতাকে সম্মান জানিয়ে বিষপান করে মারা গেলেন। রাষ্ট্রীয় আদেশ বাস্তবায়ন হলো।

সক্রেটিসের এ কাহিনি অনেকেই জানেন। পড়েছেন। তার পরও লিখলাম চারপাশের অনেক কিছু দেখে ভারাক্রান্ত হৃদয় থেকে। একটা অদ্ভুত সময় পার করছি। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলাম শুরুতে। একটা ভয় আর আতঙ্কের সময় ছিল তখন। চিকিৎসকরা রোগীর ধারেকাছে ঘেঁষতেন না। করোনা রোগীর বাড়ির বাইরে টানানো থাকত লাল পতাকা। বিদেশফেরতরা ছিলেন আরও বিপাকে। এক বাড়িতে বিদেশফেরতের কোয়ারেন্টাইন দেখতে ভেঙে পড়ত পুরো গ্রাম। অনেকে আক্রান্ত, হামলার শিকার হন। উপেক্ষিত হন নিজের পরিবারেও। করোনা আক্রান্তকে কাছে রাখতে অস্বীকৃতি জানাত পরিবার-পরিজন। একজন স্বেচ্ছাসেবী নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। লাশ দাফন করতেন তারা। কথায় কথায় বললেন, ভাই, কঠিন সেই সময়ের কথা সবাই ভুলে গেছে। একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে পরিবার যোগাযোগ করত। বলত, ভাই, লাশটি আপনারা নিয়ে যাবেন। আমরা কেউ থাকতে পারব না। একবারও কেউ ভাবতেন না, মানুষটি বাড়িতে ফিরে আসবেন। খোঁজও নিতেন না জীবিত না মৃত। হাসপাতালের দিনগুলো কাটত অসহায়ের মতো। হায়! সেই দিনের কথা কারও মনে নেই। মানুষই পারে সবকিছু ভুলে যেতে। সুরা বনি ইসরাইল রুকু ৬, আয়াত ৫৪-তে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের ভালোভাবে জানেন। ইচ্ছা করলে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করেন এবং ইচ্ছা করলে তোমাদের শাস্তি দেন। আমি তোমাকে এদের অভিভাবক করে পাঠাইনি।’ একই রুকুর ৫৮ নম্বর আয়াতে আছে, ‘এমন কোনো জনপদ নেই যা আমি কিয়ামতের দিনের আগে ধ্বংস করব না অথবা যাকে কঠোর শাস্তি দেব না; এ তো কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।’

এক প্রশান্ত হালদার লুটে নিয়ে চলে গেছেন ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। তিনি আর ফিরবেন না। জানা যাবে না প্রশান্ত বাবুর আড়ালের খলনায়কদের নাম। একদা এ শহরে আজিজ মোহাম্মদ ভাই প্রভাবশালী ছিলেন। এখন বাংলাদেশে আসতে পারেন না। ব্যাংকিং ও শেয়ার জগতে দাপুটে ছিলেন লুৎফর রহমান বাদল। এখন তিনি কোন দেশে কেউ জানেন না। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের দরবারে যেতে পারলে প্রভাবশালীরা ধন্য হতেন। এখন কারাগারে কেউ তাকে দেখতে যান না। অহংকারের পতন সব সময় ভয়াবহভাবে হয়। মুম্বাইয়ের হাজী মাস্তান ছিলেন সত্যিকারের মাফিয়া। তার সামনে অনেকেই হাঁটতে সাহস পেতেন না। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। সে যুগেরও অবসান হয়েছে কঠিনভাবে। মুম্বাই শহরকে তছনছ করা দাউদ ইব্রাহিম এখন বিতাড়িত। মাফিয়া যুগ বলে কিছু নেই। মুম্বাই সফরকালে ভয়ংকর মাফিয়া দাউদের পরিত্যক্ত ভবন দেখেছিলাম। দুনিয়া এক অদ্ভুত জায়গা। অকারণে নিজেকে বিশাল কল্পনার কিছু নেই।  আজ যা বাস্তব কাল তা অতীত। অহংকারের পরিণতি ভয়াবহ।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন