শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

পি কে হালদারের কা-কীর্তি দেখে পুরনো এক চোরের গল্প মনে পড়ল। এ চোর আবার রবীন্দ্রভক্ত! কথায় কথায় রবীন্দ্রনাথকে টানতেন। পুলিশ আটক করলেও শোনাতেন রবীন্দ্রনাথ। আবার বিচারকের জেরার সময়ও রবীন্দ্রনাথ। কারাগারে গেলেও নিস্তার নেই। জেলারের প্রশ্নের উত্তরও রবীন্দ্রনাথে। একবার সেই চোরের জেল হলো। জেলার প্রতিদিন  সকালে নবাগতদের কেস শুনতেন। তাকে প্রশ্ন করলেন, তুমি কী কারণে জেলে এলে? জবাবে চোর বললেন, হুজুর, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের প্ররোচনায় আমার এই পথে আসা। রবীন্দ্রনাথ না শুনলে ঝামেলায় পড়তাম না। জেলার বিস্মিত। বললেন, বল কী! চুরির সঙ্গে রবিঠাকুরের সম্পর্ক কীভাবে? এমন কথা তো জীবনেও শুনিনি। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, আমি সত্য বলছি। চোর হলেও মানুষ খারাপ নই। কাহিনি শতভাগ সত্য। ঝামেলার শুরু এক মধ্যরাতে রবীন্দ্রসংগীত শুনতে গিয়ে। হঠাৎ মাঝরাতে শুনতে পেলাম, ‘আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে... । শুনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। বেরিয়ে এলাম আমিও ঘর থেকে। সুনসান নীরবতা চারদিকে। সবাই বনের দিকে ছুটছে জ্যোৎস্না দেখতে। এমন সময় এক বাড়ি থেকে ভেসে এলো গান, ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো, আমার ঘরে...।’ এ গান শুনে বাইরে থাকতে পারলাম না। দেখতে গেলাম কেন এলো ভিতর থেকে এ ডাক। বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলাম। গান তখনো চলছে। পরের গানটি ছিল, ‘এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল...।’ হুজুর, এরপর আর বসে থাকা যায় না। আমি নেমে গেলাম কাজে। বাড়ির সবকিছু নিয়ে নিলাম। বের হতেও সমস্যা হয়নি। কারণ পরের গানটি ছিল, ‘আজ দখিন দুয়ার খোলা...।’ সামনের দরজা দিয়ে সবার ফেরার সময় ঘনিয়ে এসেছিল। পেছনের দরজা খোলা। আমি মালপত্র নিয়ে চলে এলাম পেছনের দরজা দিয়ে। কিন্তু বিপদে পড়লাম পুলিশকে নিয়ে। তারা আমাকে ধরে ফেলল। তাদের আমার যুক্তিগুলো বললাম। কেউ আমার কথা শুনতে চাইল না। আদালতে পাঠাল। আদালত জেল দিল। তাই এখন আপনার সামনে।  চোরের কাহিনি শুনে জেলার বিস্মিত হলেন। বললেন, বাবা, তোমার প্রতিভায় মুগ্ধ হলাম। আশা করি আর চুরি করবে না। জেলে আসবে না। বাকি জীবন শান্তিতে ভালোভাবে থাকবে। এ জীবনে তোমার চেহারা আর জেলে দেখতে চাই না। নিজের প্রতিভাটা ভালো কাজে লাগাও। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, সবকিছু কি আমার ওপর নির্ভর করে? আড়ালে একজন আছেন, তিনি আমার গুরুজি। আমি গুরুজির ভক্ত হিসেবে তাঁর বাণীর বাইরে যাই কী করে? যদি আবার শুনি, ‘এ পথে আমি যে গেছি বারবার, ভুলিনি তো একদিনও...।’ তারপর কী হবে আমার অবস্থান? এখন কী করে নিশ্চয়তা দিই? তাজ্জব বনে গেলেন জেলার সাহেব। কথা আর বাড়ালেন না। বললেন, বাবা, ঠিক আছে তুমি থাকো গুরুজি নিয়ে। এ গল্পের পুরোটাই কাল্পনিক। তার পরও পি কে হালদারের অবস্থান দেখে মনে পড়ল অনেক দিন আগে শোনা গল্পটি। হালদার সাহেবের সমস্যাও গুরুজি নিয়ে। হালদার সাহেব আইনজীবী দিয়ে খবর দিচ্ছেন সরকারকে- তিনি দেশে ফিরে আসতে চান। সরকার পড়েছে বিপাকে। ভয় দেশে ফিরে আবার নতুন কী কান্ড করে বসবেন হালদার সাহেব, কেউ জানে না। কারণ হালদারেরও একজন গুরুজি আছেন। আড়ালে থাকা গুরুজির কথায় চলেন হালদার। গুরুজির কথার বাইরে যাবেন কী করে?

সকালবেলা পত্রিকা পড়তে গিয়ে গান শুনছিলাম। হেমন্তের সেই ভরাট কন্ঠ, ‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও, ভুলো না তারে ডেকে নিতে তুমি।’ বাস্তবে কি পথের সাথীকে সবাই চিনে নিতে পারে? পি কে হালদারও কি পেরেছিলেন? চারপাশের কঠিন বাস্তবতা মনের ভিতরে অনেক প্রশ্ন তৈরি করছে। করোনাকাল মানুষের আরও বেশি অস্থিরতা বাড়িয়েছে। সে অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। ভাইরাসে আক্রান্তের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা বাড়ছে। স্মৃতিশক্তিতেও আঘাত হানছে। আর এ কারণে বিএনপির লোকজন ঠাঁই পাচ্ছে সরকারি দলের যুব সংগঠনে। আছে লেনদেনও। কারও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সরকারি দলের বড় স্যারেরা মিডিয়ার সামনে হাসিমুখে অনেক কথা বলছেন। তাদের কেউ প্রশ্নও করছেন না এসব নিয়ে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কমিটি বাতিল হয়, কেউ যায় জেলে, কেউ হয় হেনস্তা। সমস্যার সমাধান হয় না। বরং নতুন ঝামেলা বাড়ে। সবাই ভাবেন, সব ঠিক আছে। এখন আর আলোচনা-সমালোচনা করে লাভ নেই। জমিদারবাবু করলে লীলা খেলা সাধারণ মানুষ করলে পাপ। কারাগারে যারা গেলেন, বিতাড়িত যারা হলেন তারা বিস্ময় নিয়ে সব দেখছেন। হয়তো নীরবে অশ্রু ফেলে নিয়তিকে দোষারোপ করছেন। ভিতরের কষ্ট আর রক্তক্ষরণ থেকে নীরবে অশ্রু বিসর্জন হবেই। অসংগতির মারফতি ব্যাখ্যা হয়তো আছে। তার পরও মনে রাখুন, নিজেদের প্রয়োজনে যারা হিজরত করে আপনাদের সঙ্গে এসেছেন তারা থাকবেন না। সময় শেষ হলে ফিরে যাবেন আপন ঠিকানায়। ইতিহাস তাই বলে। অনেক কিছুর দায় নেওয়া যায় না। এই সময়ে কে কার দায় নেবে বলুন? ক্ষমতার রাজনীতি সব সময় জটিল। ভালো সময়ে আগাছারা হয় আপন। আর মেধা-মননে সিক্ত আপনরা হয় পর। ভারাক্রান্ত এক বন্ধু বললেন, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। কথা বাড়াই না। কী হবে বাড়িয়ে? আপন-পর চেনা এখন কঠিন। একদা সক্রেটিস আপন-পর চিনতে গিয়েই বিপদে পড়েছিলেন।

আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীর সবাই ছিলেন তার বন্ধু অথবা আপনজন।  যিশুখ্রিস্টের সাড়ে চার শ বছর আগে সক্রেটিস জন্ম নেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ছিল তিনটি। এক. তিনি ধর্মে বিশ্বাস করতেন না। তাই মূর্তিপূজার সংস্কৃতি ও ধর্মীয় বিশ্বাসের ওপর আঘাত করে মতপ্রকাশ করছেন। সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করছেন। দ্বিতীয় অভিযোগ হলো, যুবসমাজকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলছেন। তিন নম্বর অভিযোগ, সমাজ ও দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করছেন। শুরু হয় সব অভিযোগ নিয়ে শুনানি। বিচারকরা সবকিছু গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। রাষ্ট্র বসে থাকল না। রাষ্ট্রের সব যন্ত্র সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল। রাষ্ট্রযন্ত্র বিশ্বাস করত সক্রেটিসের করা কাজগুলো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। গোয়েন্দা রিপোর্ট আরও কঠিন ছিল। বিচারকদের সামনে ডাক পড়ল সক্রেটিসের। তিনি প্রথমে তাকালেন অভিযোগকারীদের দিকে। বিস্মিত ও হতাশ হলেন। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করলেন না। নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন কতগুলো অর্বাচীনের কান্ডে! প্রথম অভিযোগকারী মেলিটাস ব্যক্তিগত জীবনে সক্রেটিসের প্রিয় বন্ধু। একসঙ্গে কেটেছে গল্পে আড্ডায় অনেক বেলা। ভালো কবিতা লিখতেন মেলিটাস। বিশ্বাস করতেন তাঁর কবিতা বিশ্বসেরা। প্রতিভায় তিনি সক্রেটিসকে ছাড়িয়ে। কিন্তু যুবসমাজ তাঁর কবিতা শুনত না। সবাই সক্রেটিসের বক্তৃতা শুনত। আলোচনা করত। মেলিটাস মনের যন্ত্রণা আর রাখতে পারলেন না। ভাবলেন এই লোকটিকে শেষ করতে পারলে মানুষ তাঁর পেছনেই চলবে। কথা শুনবে। কবিতা শুনবে। তাই অভিযোগ করলেন সক্রেটিসের বিরুদ্ধে। দ্বিতীয় অভিযোগকারী লাইকনও নিজেকে একজন উচ্চমানের পন্ডিত মনে করতেন। তিনি ভালো বক্তব্য দিতেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোনো আগ্রহ ছিল না তাঁর বক্তৃতার ওপর। সবাই দলবেঁধে শুনত সক্রেটিসের যুক্তিতর্ক। ব্যস, আর যায় কোথায়। হিংসা আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। অভিযোগ করলেন রাজদরবারে। তৃতীয় অভিযোগকারীর নাম এনিটাস। তাঁর ক্ষোভ আরও অভিনব। এই লোকটির পুত্র ছিলেন সক্রেটিসের ভক্ত। সবকিছু বাদ দিয়ে ব্যস্ত থাকতেন সক্রেটিসে। বাবার কথা শোনারও সময় নেই। বাড়ির কাজ ফেলে ছুটে যেতেন সক্রেটিসের কথা শুনতে। দু-চার বার ছেলের সঙ্গে কথা বললেন এ নিয়ে। কিন্তু লাভ হলো না। তাই তিনিও অভিযোগকারী। আর রাষ্ট্র বসে ছিল এ ধরনের অভিযোগগুলো আমলে নিতে। গুরুত্বের সঙ্গে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে এথেন্সে বসল বিচারসভা। বিচারকরা বিভক্ত। একদিকে ২৮০ আরেকদিকে ২২০ জন। ৭১ বছর বয়সী সক্রেটিসকে হেমলক বিষপানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। সক্রেটিসের শিষ্যরা তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করলেন। ক্রিটোসহ অনেকে কাঁদলেন। তারপর বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে পালানোর ব্যবস্থা করলেন। কারারক্ষী অর্থ পেয়ে রাজি সহায়তা করতে। সব ব্যবস্থা চূড়ান্ত। ক্রিটো এলেন নিয়ে যেতে। সক্রেটিস সব দেখলেন, শুনলেন। তারপর বললেন, পালানোর প্রশ্নই আসে না। কারণ আমি পালালে প্রমাণ হবে, আনীত মিথ্যা অভিযোগগুলো সত্য ছিল। মনে রেখ, আমি এথেন্সকে ভালোবাসি। আইনকে মান্য করি। স্ত্রী-সন্তান, পরিজনের চেয়ে রাষ্ট্র অনেক পবিত্র। সক্রেটিস সেই পবিত্রতাকে সম্মান জানিয়ে বিষপান করে মারা গেলেন। রাষ্ট্রীয় আদেশ বাস্তবায়ন হলো।

সক্রেটিসের এ কাহিনি অনেকেই জানেন। পড়েছেন। তার পরও লিখলাম চারপাশের অনেক কিছু দেখে ভারাক্রান্ত হৃদয় থেকে। একটা অদ্ভুত সময় পার করছি। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলাম শুরুতে। একটা ভয় আর আতঙ্কের সময় ছিল তখন। চিকিৎসকরা রোগীর ধারেকাছে ঘেঁষতেন না। করোনা রোগীর বাড়ির বাইরে টানানো থাকত লাল পতাকা। বিদেশফেরতরা ছিলেন আরও বিপাকে। এক বাড়িতে বিদেশফেরতের কোয়ারেন্টাইন দেখতে ভেঙে পড়ত পুরো গ্রাম। অনেকে আক্রান্ত, হামলার শিকার হন। উপেক্ষিত হন নিজের পরিবারেও। করোনা আক্রান্তকে কাছে রাখতে অস্বীকৃতি জানাত পরিবার-পরিজন। একজন স্বেচ্ছাসেবী নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। লাশ দাফন করতেন তারা। কথায় কথায় বললেন, ভাই, কঠিন সেই সময়ের কথা সবাই ভুলে গেছে। একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে পরিবার যোগাযোগ করত। বলত, ভাই, লাশটি আপনারা নিয়ে যাবেন। আমরা কেউ থাকতে পারব না। একবারও কেউ ভাবতেন না, মানুষটি বাড়িতে ফিরে আসবেন। খোঁজও নিতেন না জীবিত না মৃত। হাসপাতালের দিনগুলো কাটত অসহায়ের মতো। হায়! সেই দিনের কথা কারও মনে নেই। মানুষই পারে সবকিছু ভুলে যেতে। সুরা বনি ইসরাইল রুকু ৬, আয়াত ৫৪-তে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের ভালোভাবে জানেন। ইচ্ছা করলে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করেন এবং ইচ্ছা করলে তোমাদের শাস্তি দেন। আমি তোমাকে এদের অভিভাবক করে পাঠাইনি।’ একই রুকুর ৫৮ নম্বর আয়াতে আছে, ‘এমন কোনো জনপদ নেই যা আমি কিয়ামতের দিনের আগে ধ্বংস করব না অথবা যাকে কঠোর শাস্তি দেব না; এ তো কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।’

এক প্রশান্ত হালদার লুটে নিয়ে চলে গেছেন ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। তিনি আর ফিরবেন না। জানা যাবে না প্রশান্ত বাবুর আড়ালের খলনায়কদের নাম। একদা এ শহরে আজিজ মোহাম্মদ ভাই প্রভাবশালী ছিলেন। এখন বাংলাদেশে আসতে পারেন না। ব্যাংকিং ও শেয়ার জগতে দাপুটে ছিলেন লুৎফর রহমান বাদল। এখন তিনি কোন দেশে কেউ জানেন না। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের দরবারে যেতে পারলে প্রভাবশালীরা ধন্য হতেন। এখন কারাগারে কেউ তাকে দেখতে যান না। অহংকারের পতন সব সময় ভয়াবহভাবে হয়। মুম্বাইয়ের হাজী মাস্তান ছিলেন সত্যিকারের মাফিয়া। তার সামনে অনেকেই হাঁটতে সাহস পেতেন না। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। সে যুগেরও অবসান হয়েছে কঠিনভাবে। মুম্বাই শহরকে তছনছ করা দাউদ ইব্রাহিম এখন বিতাড়িত। মাফিয়া যুগ বলে কিছু নেই। মুম্বাই সফরকালে ভয়ংকর মাফিয়া দাউদের পরিত্যক্ত ভবন দেখেছিলাম। দুনিয়া এক অদ্ভুত জায়গা। অকারণে নিজেকে বিশাল কল্পনার কিছু নেই।  আজ যা বাস্তব কাল তা অতীত। অহংকারের পরিণতি ভয়াবহ।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৪০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন