শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন

পি কে হালদারের কা-কীর্তি দেখে পুরনো এক চোরের গল্প মনে পড়ল। এ চোর আবার রবীন্দ্রভক্ত! কথায় কথায় রবীন্দ্রনাথকে টানতেন। পুলিশ আটক করলেও শোনাতেন রবীন্দ্রনাথ। আবার বিচারকের জেরার সময়ও রবীন্দ্রনাথ। কারাগারে গেলেও নিস্তার নেই। জেলারের প্রশ্নের উত্তরও রবীন্দ্রনাথে। একবার সেই চোরের জেল হলো। জেলার প্রতিদিন  সকালে নবাগতদের কেস শুনতেন। তাকে প্রশ্ন করলেন, তুমি কী কারণে জেলে এলে? জবাবে চোর বললেন, হুজুর, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের প্ররোচনায় আমার এই পথে আসা। রবীন্দ্রনাথ না শুনলে ঝামেলায় পড়তাম না। জেলার বিস্মিত। বললেন, বল কী! চুরির সঙ্গে রবিঠাকুরের সম্পর্ক কীভাবে? এমন কথা তো জীবনেও শুনিনি। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, আমি সত্য বলছি। চোর হলেও মানুষ খারাপ নই। কাহিনি শতভাগ সত্য। ঝামেলার শুরু এক মধ্যরাতে রবীন্দ্রসংগীত শুনতে গিয়ে। হঠাৎ মাঝরাতে শুনতে পেলাম, ‘আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে... । শুনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। বেরিয়ে এলাম আমিও ঘর থেকে। সুনসান নীরবতা চারদিকে। সবাই বনের দিকে ছুটছে জ্যোৎস্না দেখতে। এমন সময় এক বাড়ি থেকে ভেসে এলো গান, ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো, আমার ঘরে...।’ এ গান শুনে বাইরে থাকতে পারলাম না। দেখতে গেলাম কেন এলো ভিতর থেকে এ ডাক। বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলাম। গান তখনো চলছে। পরের গানটি ছিল, ‘এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল...।’ হুজুর, এরপর আর বসে থাকা যায় না। আমি নেমে গেলাম কাজে। বাড়ির সবকিছু নিয়ে নিলাম। বের হতেও সমস্যা হয়নি। কারণ পরের গানটি ছিল, ‘আজ দখিন দুয়ার খোলা...।’ সামনের দরজা দিয়ে সবার ফেরার সময় ঘনিয়ে এসেছিল। পেছনের দরজা খোলা। আমি মালপত্র নিয়ে চলে এলাম পেছনের দরজা দিয়ে। কিন্তু বিপদে পড়লাম পুলিশকে নিয়ে। তারা আমাকে ধরে ফেলল। তাদের আমার যুক্তিগুলো বললাম। কেউ আমার কথা শুনতে চাইল না। আদালতে পাঠাল। আদালত জেল দিল। তাই এখন আপনার সামনে।  চোরের কাহিনি শুনে জেলার বিস্মিত হলেন। বললেন, বাবা, তোমার প্রতিভায় মুগ্ধ হলাম। আশা করি আর চুরি করবে না। জেলে আসবে না। বাকি জীবন শান্তিতে ভালোভাবে থাকবে। এ জীবনে তোমার চেহারা আর জেলে দেখতে চাই না। নিজের প্রতিভাটা ভালো কাজে লাগাও। জবাবে চোর বললেন, হুজুর, সবকিছু কি আমার ওপর নির্ভর করে? আড়ালে একজন আছেন, তিনি আমার গুরুজি। আমি গুরুজির ভক্ত হিসেবে তাঁর বাণীর বাইরে যাই কী করে? যদি আবার শুনি, ‘এ পথে আমি যে গেছি বারবার, ভুলিনি তো একদিনও...।’ তারপর কী হবে আমার অবস্থান? এখন কী করে নিশ্চয়তা দিই? তাজ্জব বনে গেলেন জেলার সাহেব। কথা আর বাড়ালেন না। বললেন, বাবা, ঠিক আছে তুমি থাকো গুরুজি নিয়ে। এ গল্পের পুরোটাই কাল্পনিক। তার পরও পি কে হালদারের অবস্থান দেখে মনে পড়ল অনেক দিন আগে শোনা গল্পটি। হালদার সাহেবের সমস্যাও গুরুজি নিয়ে। হালদার সাহেব আইনজীবী দিয়ে খবর দিচ্ছেন সরকারকে- তিনি দেশে ফিরে আসতে চান। সরকার পড়েছে বিপাকে। ভয় দেশে ফিরে আবার নতুন কী কান্ড করে বসবেন হালদার সাহেব, কেউ জানে না। কারণ হালদারেরও একজন গুরুজি আছেন। আড়ালে থাকা গুরুজির কথায় চলেন হালদার। গুরুজির কথার বাইরে যাবেন কী করে?

সকালবেলা পত্রিকা পড়তে গিয়ে গান শুনছিলাম। হেমন্তের সেই ভরাট কন্ঠ, ‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও, ভুলো না তারে ডেকে নিতে তুমি।’ বাস্তবে কি পথের সাথীকে সবাই চিনে নিতে পারে? পি কে হালদারও কি পেরেছিলেন? চারপাশের কঠিন বাস্তবতা মনের ভিতরে অনেক প্রশ্ন তৈরি করছে। করোনাকাল মানুষের আরও বেশি অস্থিরতা বাড়িয়েছে। সে অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। ভাইরাসে আক্রান্তের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা বাড়ছে। স্মৃতিশক্তিতেও আঘাত হানছে। আর এ কারণে বিএনপির লোকজন ঠাঁই পাচ্ছে সরকারি দলের যুব সংগঠনে। আছে লেনদেনও। কারও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সরকারি দলের বড় স্যারেরা মিডিয়ার সামনে হাসিমুখে অনেক কথা বলছেন। তাদের কেউ প্রশ্নও করছেন না এসব নিয়ে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কমিটি বাতিল হয়, কেউ যায় জেলে, কেউ হয় হেনস্তা। সমস্যার সমাধান হয় না। বরং নতুন ঝামেলা বাড়ে। সবাই ভাবেন, সব ঠিক আছে। এখন আর আলোচনা-সমালোচনা করে লাভ নেই। জমিদারবাবু করলে লীলা খেলা সাধারণ মানুষ করলে পাপ। কারাগারে যারা গেলেন, বিতাড়িত যারা হলেন তারা বিস্ময় নিয়ে সব দেখছেন। হয়তো নীরবে অশ্রু ফেলে নিয়তিকে দোষারোপ করছেন। ভিতরের কষ্ট আর রক্তক্ষরণ থেকে নীরবে অশ্রু বিসর্জন হবেই। অসংগতির মারফতি ব্যাখ্যা হয়তো আছে। তার পরও মনে রাখুন, নিজেদের প্রয়োজনে যারা হিজরত করে আপনাদের সঙ্গে এসেছেন তারা থাকবেন না। সময় শেষ হলে ফিরে যাবেন আপন ঠিকানায়। ইতিহাস তাই বলে। অনেক কিছুর দায় নেওয়া যায় না। এই সময়ে কে কার দায় নেবে বলুন? ক্ষমতার রাজনীতি সব সময় জটিল। ভালো সময়ে আগাছারা হয় আপন। আর মেধা-মননে সিক্ত আপনরা হয় পর। ভারাক্রান্ত এক বন্ধু বললেন, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। কথা বাড়াই না। কী হবে বাড়িয়ে? আপন-পর চেনা এখন কঠিন। একদা সক্রেটিস আপন-পর চিনতে গিয়েই বিপদে পড়েছিলেন।

আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীর সবাই ছিলেন তার বন্ধু অথবা আপনজন।  যিশুখ্রিস্টের সাড়ে চার শ বছর আগে সক্রেটিস জন্ম নেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ছিল তিনটি। এক. তিনি ধর্মে বিশ্বাস করতেন না। তাই মূর্তিপূজার সংস্কৃতি ও ধর্মীয় বিশ্বাসের ওপর আঘাত করে মতপ্রকাশ করছেন। সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করছেন। দ্বিতীয় অভিযোগ হলো, যুবসমাজকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলছেন। তিন নম্বর অভিযোগ, সমাজ ও দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করছেন। শুরু হয় সব অভিযোগ নিয়ে শুনানি। বিচারকরা সবকিছু গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। রাষ্ট্র বসে থাকল না। রাষ্ট্রের সব যন্ত্র সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল। রাষ্ট্রযন্ত্র বিশ্বাস করত সক্রেটিসের করা কাজগুলো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। গোয়েন্দা রিপোর্ট আরও কঠিন ছিল। বিচারকদের সামনে ডাক পড়ল সক্রেটিসের। তিনি প্রথমে তাকালেন অভিযোগকারীদের দিকে। বিস্মিত ও হতাশ হলেন। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করলেন না। নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন কতগুলো অর্বাচীনের কান্ডে! প্রথম অভিযোগকারী মেলিটাস ব্যক্তিগত জীবনে সক্রেটিসের প্রিয় বন্ধু। একসঙ্গে কেটেছে গল্পে আড্ডায় অনেক বেলা। ভালো কবিতা লিখতেন মেলিটাস। বিশ্বাস করতেন তাঁর কবিতা বিশ্বসেরা। প্রতিভায় তিনি সক্রেটিসকে ছাড়িয়ে। কিন্তু যুবসমাজ তাঁর কবিতা শুনত না। সবাই সক্রেটিসের বক্তৃতা শুনত। আলোচনা করত। মেলিটাস মনের যন্ত্রণা আর রাখতে পারলেন না। ভাবলেন এই লোকটিকে শেষ করতে পারলে মানুষ তাঁর পেছনেই চলবে। কথা শুনবে। কবিতা শুনবে। তাই অভিযোগ করলেন সক্রেটিসের বিরুদ্ধে। দ্বিতীয় অভিযোগকারী লাইকনও নিজেকে একজন উচ্চমানের পন্ডিত মনে করতেন। তিনি ভালো বক্তব্য দিতেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোনো আগ্রহ ছিল না তাঁর বক্তৃতার ওপর। সবাই দলবেঁধে শুনত সক্রেটিসের যুক্তিতর্ক। ব্যস, আর যায় কোথায়। হিংসা আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। অভিযোগ করলেন রাজদরবারে। তৃতীয় অভিযোগকারীর নাম এনিটাস। তাঁর ক্ষোভ আরও অভিনব। এই লোকটির পুত্র ছিলেন সক্রেটিসের ভক্ত। সবকিছু বাদ দিয়ে ব্যস্ত থাকতেন সক্রেটিসে। বাবার কথা শোনারও সময় নেই। বাড়ির কাজ ফেলে ছুটে যেতেন সক্রেটিসের কথা শুনতে। দু-চার বার ছেলের সঙ্গে কথা বললেন এ নিয়ে। কিন্তু লাভ হলো না। তাই তিনিও অভিযোগকারী। আর রাষ্ট্র বসে ছিল এ ধরনের অভিযোগগুলো আমলে নিতে। গুরুত্বের সঙ্গে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে এথেন্সে বসল বিচারসভা। বিচারকরা বিভক্ত। একদিকে ২৮০ আরেকদিকে ২২০ জন। ৭১ বছর বয়সী সক্রেটিসকে হেমলক বিষপানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। সক্রেটিসের শিষ্যরা তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করলেন। ক্রিটোসহ অনেকে কাঁদলেন। তারপর বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে পালানোর ব্যবস্থা করলেন। কারারক্ষী অর্থ পেয়ে রাজি সহায়তা করতে। সব ব্যবস্থা চূড়ান্ত। ক্রিটো এলেন নিয়ে যেতে। সক্রেটিস সব দেখলেন, শুনলেন। তারপর বললেন, পালানোর প্রশ্নই আসে না। কারণ আমি পালালে প্রমাণ হবে, আনীত মিথ্যা অভিযোগগুলো সত্য ছিল। মনে রেখ, আমি এথেন্সকে ভালোবাসি। আইনকে মান্য করি। স্ত্রী-সন্তান, পরিজনের চেয়ে রাষ্ট্র অনেক পবিত্র। সক্রেটিস সেই পবিত্রতাকে সম্মান জানিয়ে বিষপান করে মারা গেলেন। রাষ্ট্রীয় আদেশ বাস্তবায়ন হলো।

সক্রেটিসের এ কাহিনি অনেকেই জানেন। পড়েছেন। তার পরও লিখলাম চারপাশের অনেক কিছু দেখে ভারাক্রান্ত হৃদয় থেকে। একটা অদ্ভুত সময় পার করছি। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলাম শুরুতে। একটা ভয় আর আতঙ্কের সময় ছিল তখন। চিকিৎসকরা রোগীর ধারেকাছে ঘেঁষতেন না। করোনা রোগীর বাড়ির বাইরে টানানো থাকত লাল পতাকা। বিদেশফেরতরা ছিলেন আরও বিপাকে। এক বাড়িতে বিদেশফেরতের কোয়ারেন্টাইন দেখতে ভেঙে পড়ত পুরো গ্রাম। অনেকে আক্রান্ত, হামলার শিকার হন। উপেক্ষিত হন নিজের পরিবারেও। করোনা আক্রান্তকে কাছে রাখতে অস্বীকৃতি জানাত পরিবার-পরিজন। একজন স্বেচ্ছাসেবী নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। লাশ দাফন করতেন তারা। কথায় কথায় বললেন, ভাই, কঠিন সেই সময়ের কথা সবাই ভুলে গেছে। একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে পরিবার যোগাযোগ করত। বলত, ভাই, লাশটি আপনারা নিয়ে যাবেন। আমরা কেউ থাকতে পারব না। একবারও কেউ ভাবতেন না, মানুষটি বাড়িতে ফিরে আসবেন। খোঁজও নিতেন না জীবিত না মৃত। হাসপাতালের দিনগুলো কাটত অসহায়ের মতো। হায়! সেই দিনের কথা কারও মনে নেই। মানুষই পারে সবকিছু ভুলে যেতে। সুরা বনি ইসরাইল রুকু ৬, আয়াত ৫৪-তে পরিষ্কার বলা আছে, ‘তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের ভালোভাবে জানেন। ইচ্ছা করলে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করেন এবং ইচ্ছা করলে তোমাদের শাস্তি দেন। আমি তোমাকে এদের অভিভাবক করে পাঠাইনি।’ একই রুকুর ৫৮ নম্বর আয়াতে আছে, ‘এমন কোনো জনপদ নেই যা আমি কিয়ামতের দিনের আগে ধ্বংস করব না অথবা যাকে কঠোর শাস্তি দেব না; এ তো কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।’

এক প্রশান্ত হালদার লুটে নিয়ে চলে গেছেন ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। তিনি আর ফিরবেন না। জানা যাবে না প্রশান্ত বাবুর আড়ালের খলনায়কদের নাম। একদা এ শহরে আজিজ মোহাম্মদ ভাই প্রভাবশালী ছিলেন। এখন বাংলাদেশে আসতে পারেন না। ব্যাংকিং ও শেয়ার জগতে দাপুটে ছিলেন লুৎফর রহমান বাদল। এখন তিনি কোন দেশে কেউ জানেন না। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের দরবারে যেতে পারলে প্রভাবশালীরা ধন্য হতেন। এখন কারাগারে কেউ তাকে দেখতে যান না। অহংকারের পতন সব সময় ভয়াবহভাবে হয়। মুম্বাইয়ের হাজী মাস্তান ছিলেন সত্যিকারের মাফিয়া। তার সামনে অনেকেই হাঁটতে সাহস পেতেন না। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। সে যুগেরও অবসান হয়েছে কঠিনভাবে। মুম্বাই শহরকে তছনছ করা দাউদ ইব্রাহিম এখন বিতাড়িত। মাফিয়া যুগ বলে কিছু নেই। মুম্বাই সফরকালে ভয়ংকর মাফিয়া দাউদের পরিত্যক্ত ভবন দেখেছিলাম। দুনিয়া এক অদ্ভুত জায়গা। অকারণে নিজেকে বিশাল কল্পনার কিছু নেই।  আজ যা বাস্তব কাল তা অতীত। অহংকারের পরিণতি ভয়াবহ।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম