শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

সৈয়দ আশরাফের কথা কারও মনে আছে কি মানুষটি চলে যাওয়ার দুই বছর পার হলো। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। থেমে থাকে না কারও জন্য কিছু। সৈয়দ আশরাফের জন্যও কিছু থেমে নেই। শুধু সমস্যা বাধালেন টিভি সাংবাদিকরা। তারা আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বনানী কবরস্থানে গিয়ে হাজির। ধারণা ছিল আওয়ামী লীগের কেউ না কেউ আসবেন। ফুল দেবেন। শ্রদ্ধা জানাবেন প্রয়াত এই নেতার প্রতি। আওয়ামী লীগ সময় না পেলে সমস্যা নেই। যুবলীগ, ছাত্রলীগ আছে। তাদের সময় না হলে আরও অনেক লীগ আছে। দেশে তো এখন আওয়ামী লীগের অভাব নেই। সংগঠনের শেষ নেই। যেদিকে তাকাই শুধুই আওয়ামী লীগ। আকাশে-বাতাসে অন্য কেউ তো নেই। তারা নিশ্চয়ই আসবেন। না, কেউই যাননি। বিকালের দিকে দু-একজন আসেন। ততক্ষণে সাংবাদিকরা চলে যান কবরস্থান থেকে। কারা যেন সাংবাদিকদের অপেক্ষার ছবিটি ছেড়ে দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ব্যস, শুরু হয় তুমুল আলোচনা। এসব আলোচনা দেখে বিস্মিত হইনি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম খারাপ সময়ে দলের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কারণে কর্মীদের অগাধ ভালোবাসা তাঁর প্রতি। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতি বড় কঠিন। প্রয়াত আবদুল মালেক উকিল, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা ছিলেন। আজ তাঁরা নেই। সেই নেতাদের শ্রদ্ধা জানানো হয় কি বছর বছর জানি আওয়ামী লীগের রাজনীতি যারা বোঝেন তারা এ নিয়ে কথা বলবেন না। আজ ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক। কাল তিনি এ দায়িত্বে না থাকলে কতজন খবর রাখবেন তাঁর নেতাদের একটু খারাপ সময় দেখলে অনুসারীরা কেটে পড়ে। ধারে-কাছে ভেড়ে না। ডিজিটাল যুগের কথা আরও আলাদা। এখন মানুষের হাতে এত সময় কোথায় দুনিয়ার সবকিছু নিয়ে সবাই ব্যস্ত, নিজের কাজটুকু ছাড়া।

সৈয়দ আশরাফ একজন সজ্জন মানুষ ছিলেন। দল ও দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। আলগা লোক দেখানো কোনো ভাব ছিল না। অনেক আড্ডার আসরে তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি। সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। ভিতরে কোনো রাখঢাক ছিল না। প্রথম জীবনের পরিচয় লন্ডনে। সানু মিয়া পরিচয় করিয়ে দেন। তারপর অনেকবার দেখা, কথা আড্ডা হয়। সাদামাটা জীবনযাপন। ঢাকার রাজনীতিতে নিজেকে বদল করেননি। বিচ্ছিন্ন করেননি স্বকীয়তা থেকে। আওয়ামী লীগের ১৯৯৬ মেয়াদে তিনি বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর নেত্রীর পাশে দাঁড়ান গভীর মমতা নিয়ে। সে সময় আমাদের দেখা হতো। রাজিউদ্দিন রাজু ভাই দুপুর হলেই তলব করতেন। বলতেন, আস। দুপুরে লাঞ্চ কর ঢাকা ক্লাবে আমার সঙ্গে। আশরাফ ভাইও আসতেন মাঝেমধ্যে। মধ্যদুপুরের আড্ডা গড়াত রাতদুপুর অবধি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ আড্ডার দ্বিতীয় অধ্যায় ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ ভাইয়ের বাসায় হতো। এক রাতে আড্ডা জমে উঠলে বাড়ি ফিরতে দেরি হচ্ছিল। একটু পরপর ফোনে ফরিদা ইয়াসমিন তাগাদা দিচ্ছিলেন। আশরাফ ভাই অবস্থা বুঝতে পেরে আমার হাত থেকে ফোন নিলেন। বললেন ভাবি, আমি সৈয়দ আশরাফ। আজ একটু রাখলাম নঈমকে। পাঠিয়ে দেব একটু পর। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে অবস্থান ছিল সরাসরি ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে। কাউন্সিল শেষ হলো। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হলেন। এর কিছুদিন পর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আশরাফ ভাইয়ের কার্ডটা নিয়ে গেলেন সহকর্মী জাহাঙ্গীর আলম। ফিরে এসে জানালেন, আশরাফ ভাই আসবেন। বিশ্বাস হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তিনি এলেন। অনেকক্ষণ থাকলেন। উপস্থিত বিভিন্ন দলের নেতার সঙ্গে কথা বললেন। আমাকে অভিবাদন জানিয়ে বললেন, এ পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে। শুভ কামনা থাকল। বললাম, আশরাফ ভাই, আপনি এসেছেন কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ কীভাবে দেব বুঝতে পারছি না। অস্বস্তি খেয়াল করে হাসতে হাসতে বললেন, রাজনীতি করতে এসেছি। কোনো নেতিবাচক অবস্থান চোখে পড়লে তুলে ধরাই সংবাদপত্রের কাজ। কত টকশোয় আশরাফ ভাইয়ের সমালোচনা করেছি। বলেছি তিনি কেন পার্টি অফিস ও মন্ত্রণালয়ে সময় দেন না এ নিয়ে কোনো দিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং দেখা হলে আরও কাছে টেনে কথা বলেছেন। শুধু একবার বলেছিলেন, বেশি সময় দিলে বেশি সমস্যা। তখন আবার অন্য কথা বলবেন।

আশরাফ ভাইকে নিয়ে আরেকটি ঘটনা মনে পড়ছে। একটি দূতাবাসের অনুষ্ঠানে বসে আছি। তিনি তখন মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক। হঠাৎ নিজের আসন ছেড়ে উঠে আমার কাছে এলেন। তারপর আমার হাত ধরে বেরিয়ে এলেন। বললেন, আমাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সংকট সমাধানের খবর নেই। শুধু বক্তৃতা আর কথা। আগে সব সংকটের সমাধান করুন। একটু এগিয়ে বললেন, আমি চললাম। উঠে আসতে একটা অসিলা লাগে তাই আপনাকে টেনে আনলাম। দেশপ্রেমিক একজন নেতা ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। ছিল অনেক বড় উচ্চতা। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয় একটি অনুভূতির নাম।’ রাজনীতি থেকে সৈয়দ আশরাফদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এখন রাজনীতি মানে সুবিধাবাদ। নেতারা কর্মীদের সময় দেন না। এমপি সাহেবরা এলাকায় যান না। আর গেলেও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে থাকেন। দল ও সরকারে পরিবারের লোকদের বসান। মন্ত্রী-এমপিদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাইবোন, পাড়াপড়শির প্রতিই দরদ। কর্মীদের কথা কারও মনে নেই। আবার অনেকে চলেন বিএনপি-জামায়াতের লোকজন নিয়ে। কেউ কেউ জামায়াত নেতাদের দিয়েছেন দলীয় পদ। গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিছু দিন পরপর ঘোষণা শুনি অন্য দল থেকে কাউকে নেওয়া হবে না। বাস্তবে দেখি বিপরীত। আওয়ামী লীগের এ বারোমুখী রাজনীতির খেসারত মাঝেমধ্যে দিয়ে যেতে হয়। কঠিনভাবেই দিতে হয়।

আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায়। টানা ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে এ দলে বারো রকমের মানুষের ভিড় এখন। ১২ বছর আগের বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা এখন মাঠপর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা। সুযোগটা আওয়ামী লীগই করে দিয়েছে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজস্ব লীগ করতে গিয়েই ঝামেলা বাধিয়েছেন। নবাগতদের আবেগ নেই, ভালোবাসা নেই। স্বার্থের কারণে তারা আওয়ামী লীগার। স্বার্থ কেটে গেলে আবার কই চলে যাবেন জানি না। মাঠেঘাটের দুঃসময়ের কর্মীদের হিসাব-নিকাশ মিলছে না। তবু তারা আছেন। মাঝেমধ্যে কথা বলেন। মুখ খোলেন। কর্মীদের আশার আলো একজনকে ঘিরে। তারা জানেন আজ হোক কাল হোক তিনি তাদের দেখবেন। সংকট ছিল, আছে, থাকবে। নতুন মেয়াদের সরকারের সামনে আর তিন বছর। কিন্তু সব সময় ভোট এক রকম হয় না। কাদের মির্জার বক্তব্যগুলো হালকাভাবে না নেওয়া ভালো। তিনি অনেক কথা বলেছেন বাস্তবতা ঘিরে।

বিশ্বরাজনীতিতে নানামুখী পালাবদল চলছে। আমেরিকার মতো দেশে কত কিছু ঘটে চলেছে হিসাব মেলানো যায় না। ভোটের পর বস্টনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আমার মেয়ে হাসতে হাসতে বলেছিল, ট্রাম্প বিদায়ের আগে অনেক যন্ত্রণা দেবে। সেনা নামাতেও হতে পারে। তা-ই হচ্ছে। আমেরিকার কংগ্রেসে হামলার পর বিশ্ব চমকে উঠেছে। হচ্ছেটা কী মনে পড়ে ২০১৪ সালে একজন নারী গাড়ি ঘোরাতে গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করেন কংগ্রেসের সীমানা রেলিংয়ের সঙ্গে। সঙ্গে সঙ্গে কালো সেই নারীকে হত্যা করা হয়েছিল। নিরাপত্তা হুমকির কারণে হত্যালীলা চালায় নিরাপত্তারক্ষীরা। এবার কোথায় ছিল সেই নিরাপত্তা ক্যাপিটল হিল ভবন কয়েক ঘণ্টা দখলে ছিল হামলাকারীদের। এর পরই জরুরি অবস্থা কারফিউ জারি করেন সিটি কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তায় নামানো হয় সেনা।

আমেরিকা থেকে এক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, এ নিয়ে এত ভাবনার কিছু নেই। এর আগেও মার্কিন কংগ্রেসে বোমা হামলা, পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। সমুদ্র বাণিজ্য নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমেরিকা ১৮১২ সালে। দুই বছর পর ব্রিটিশরা ক্যাপিটল হিল ভবন, হোয়াইট হাউসসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সব ভবন পুড়িয়ে ছাই করে দেয়। ক্যাপিটল হিল ভবনের একটি টেবিল রক্ষা পেয়েছিল আগুনের কবল থেকে। সেই টেবিল এখনো সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ১৯১৫ সালের ২ জুলাই সিনেট অভ্যর্থনা চেম্বারে বোমা বিস্ফোরিত হয়। সে বিস্ফোরণ ঘটান এক প্রফেসর। তার নাম অধ্যাপক এরিখ মেনটার। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর ভাষা হিসেবে তিনি এ কা- ঘটান বলে প্রচার করেন। পরে কারাগারে এরিখ আত্মহত্যা করেন। ১৯৫৪ সালেও হামলা করেছিল একটি গ্রুপ। আমেরিকার এ সময়ের ঘটনাবলিও বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। উসকানির দায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। পশ্চিমা মিডিয়া কোনো ছাড় দিচ্ছে না বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার সংসদও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এমনকি ট্রাম্পের দলের লোকজনও তাঁর বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। এরই নাম গণতন্ত্র।

ট্রাম্প নিয়ে আলোচনার সময় আমেরিকাপ্রবাসী পুরনো বন্ধু ভ্যাকসিন পরিস্থিতি, ওয়াশিংটনের নিরাপত্তায় সেনা নামানো, বাংলাদেশের হালহকিকত নিয়েও কথা বলেন। একপর্যায়ে বললেন, মির্জা কাদের শুনছেন ভাবখানা এমন গুলাম আলীর গজল শোনার মতো। বললাম, শুনছি। বন্ধু এবার বললেন, আপনারা যা বলুন না কেন তিনি কথা খারাপ বলছেন না। আর দেশ-বিদেশে জমিয়েছেনও ভালো। ইউটিউব দেখুন কী পরিমাণ ভিউ। মানুষ তাঁর কথা শুনছে। কিন্তু এ নিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এত প্রতিক্রিয়া না দেখালেও পারতেন। মাঠপর্যায়ের একজন নেতা নিরপেক্ষ ভোট দাবি করছেন। তা তিনি করতেই পারেন। জবাবে বললাম, মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু ভোট নিয়ে নয়, দলের বিপক্ষেও আছে। তিনি দলের প্রার্থী। দল করলে দলের শৃঙ্খলার ভিতরে থাকতে হয়। আর পুরো বিষয়টি বিব্রত করছে তাঁর ভাই ওবায়দুল কাদেরকে। বন্ধু আবার বললেন, পশ্চিমা দেশে এসব সমালোচনা স্বাভাবিক হিসেবে নেওয়া হয়। মনে করা হয় দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের বিষয় হিসেবে। আর একজন প্রার্থী হিসেবে তিনি ভোটাধিকারের কথা বলছেন। আইনশৃঙ্খলার কথা বলছেন। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুঃখবোধও আসছে। সাধারণ মানুষ কিন্তু এ বক্তব্য নিয়ে নেতিবাচক অবস্থানে নেই। বরং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। এমনকি আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীরাও অখুশি নন। বললাম, সব সংকটের সমাধান আছে। কিন্তু এভাবে মির্জা ভাই নেতাদের বিব্রত না করলেই পারতেন। এবার বন্ধু বললেন, সত্য কথা বেরিয়ে এলে বিব্রত সবাই হবে। ফোন রাখার কথা ভাবছিলাম। কিন্তু আমার বন্ধু থামলেন না। বললেন, সাঈদ খোকন আর তাপস বিতর্কও খারাপ হয়নি। তাপস আগ বাড়িয়ে এত কথা না বলে এখন উচিত মানুষকে কাজ দেখানো। অতীত টেনে কী হবে একজন আনিসুল হক দেখিয়ে গেছেন কথা নয়, কীভাবে কাজ করতে হয়। বুঝতে হবে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ হয় চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকে না হয় দেয়াল ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। আবার অনেক সময় ঘুরেও দাঁড়ায়, প্রতিবাদ করে। কথা বাড়ালাম না। প্রবাসী বন্ধুকে দোষ দিয়ে কী হবে বেচারা বিদেশে আছেন। বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ভাবনা। দেশে এখন কোনো কার্যকর বিরোধী দল নেই। আর নেই বলেই সরকারি দল নিজেদের ভিতরে অনেক সংকটে জড়িয়েছে। এ নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। দেখতে দেখতে বেলা বয়ে যায়। অপ্রিয় কথা শুনতে খারাপ। কিন্তু অনেক সময় শুনতে হয়। উইলিয়াম শেকসপিয়রের একটি কথা আছে। শেকসপিয়র লিখেছেন, ‘পুরো দুনিয়াটাই একটি রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এ মঞ্চে প্রবেশপথও আছে আবার বহির্গমন পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এ মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।’

পাদটিকা : মির্জা কাদের জয়ী হয়েছেন শতভাগ নিরপেক্ষ একটি ভোটে। এ বিজয় গৌরবের। অবাধ, সুষ্ঠু ভোটের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। সফলও হয়েছেন। দেশবাসী একটি নিরপেক্ষ ভোট দেখল বসুরহাটে। অভিনন্দন মির্জা কাদেরকে। আপনাকে কোন নেতা কী বললেন কিছু যায় আসে না। তথাপি নিরপেক্ষ ভোট আদায় করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৫৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে