শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

সৈয়দ আশরাফের কথা কারও মনে আছে কি মানুষটি চলে যাওয়ার দুই বছর পার হলো। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। থেমে থাকে না কারও জন্য কিছু। সৈয়দ আশরাফের জন্যও কিছু থেমে নেই। শুধু সমস্যা বাধালেন টিভি সাংবাদিকরা। তারা আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বনানী কবরস্থানে গিয়ে হাজির। ধারণা ছিল আওয়ামী লীগের কেউ না কেউ আসবেন। ফুল দেবেন। শ্রদ্ধা জানাবেন প্রয়াত এই নেতার প্রতি। আওয়ামী লীগ সময় না পেলে সমস্যা নেই। যুবলীগ, ছাত্রলীগ আছে। তাদের সময় না হলে আরও অনেক লীগ আছে। দেশে তো এখন আওয়ামী লীগের অভাব নেই। সংগঠনের শেষ নেই। যেদিকে তাকাই শুধুই আওয়ামী লীগ। আকাশে-বাতাসে অন্য কেউ তো নেই। তারা নিশ্চয়ই আসবেন। না, কেউই যাননি। বিকালের দিকে দু-একজন আসেন। ততক্ষণে সাংবাদিকরা চলে যান কবরস্থান থেকে। কারা যেন সাংবাদিকদের অপেক্ষার ছবিটি ছেড়ে দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ব্যস, শুরু হয় তুমুল আলোচনা। এসব আলোচনা দেখে বিস্মিত হইনি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম খারাপ সময়ে দলের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কারণে কর্মীদের অগাধ ভালোবাসা তাঁর প্রতি। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতি বড় কঠিন। প্রয়াত আবদুল মালেক উকিল, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা ছিলেন। আজ তাঁরা নেই। সেই নেতাদের শ্রদ্ধা জানানো হয় কি বছর বছর জানি আওয়ামী লীগের রাজনীতি যারা বোঝেন তারা এ নিয়ে কথা বলবেন না। আজ ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক। কাল তিনি এ দায়িত্বে না থাকলে কতজন খবর রাখবেন তাঁর নেতাদের একটু খারাপ সময় দেখলে অনুসারীরা কেটে পড়ে। ধারে-কাছে ভেড়ে না। ডিজিটাল যুগের কথা আরও আলাদা। এখন মানুষের হাতে এত সময় কোথায় দুনিয়ার সবকিছু নিয়ে সবাই ব্যস্ত, নিজের কাজটুকু ছাড়া।

সৈয়দ আশরাফ একজন সজ্জন মানুষ ছিলেন। দল ও দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। আলগা লোক দেখানো কোনো ভাব ছিল না। অনেক আড্ডার আসরে তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি। সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। ভিতরে কোনো রাখঢাক ছিল না। প্রথম জীবনের পরিচয় লন্ডনে। সানু মিয়া পরিচয় করিয়ে দেন। তারপর অনেকবার দেখা, কথা আড্ডা হয়। সাদামাটা জীবনযাপন। ঢাকার রাজনীতিতে নিজেকে বদল করেননি। বিচ্ছিন্ন করেননি স্বকীয়তা থেকে। আওয়ামী লীগের ১৯৯৬ মেয়াদে তিনি বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর নেত্রীর পাশে দাঁড়ান গভীর মমতা নিয়ে। সে সময় আমাদের দেখা হতো। রাজিউদ্দিন রাজু ভাই দুপুর হলেই তলব করতেন। বলতেন, আস। দুপুরে লাঞ্চ কর ঢাকা ক্লাবে আমার সঙ্গে। আশরাফ ভাইও আসতেন মাঝেমধ্যে। মধ্যদুপুরের আড্ডা গড়াত রাতদুপুর অবধি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ আড্ডার দ্বিতীয় অধ্যায় ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ ভাইয়ের বাসায় হতো। এক রাতে আড্ডা জমে উঠলে বাড়ি ফিরতে দেরি হচ্ছিল। একটু পরপর ফোনে ফরিদা ইয়াসমিন তাগাদা দিচ্ছিলেন। আশরাফ ভাই অবস্থা বুঝতে পেরে আমার হাত থেকে ফোন নিলেন। বললেন ভাবি, আমি সৈয়দ আশরাফ। আজ একটু রাখলাম নঈমকে। পাঠিয়ে দেব একটু পর। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে অবস্থান ছিল সরাসরি ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে। কাউন্সিল শেষ হলো। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হলেন। এর কিছুদিন পর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আশরাফ ভাইয়ের কার্ডটা নিয়ে গেলেন সহকর্মী জাহাঙ্গীর আলম। ফিরে এসে জানালেন, আশরাফ ভাই আসবেন। বিশ্বাস হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তিনি এলেন। অনেকক্ষণ থাকলেন। উপস্থিত বিভিন্ন দলের নেতার সঙ্গে কথা বললেন। আমাকে অভিবাদন জানিয়ে বললেন, এ পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে। শুভ কামনা থাকল। বললাম, আশরাফ ভাই, আপনি এসেছেন কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ কীভাবে দেব বুঝতে পারছি না। অস্বস্তি খেয়াল করে হাসতে হাসতে বললেন, রাজনীতি করতে এসেছি। কোনো নেতিবাচক অবস্থান চোখে পড়লে তুলে ধরাই সংবাদপত্রের কাজ। কত টকশোয় আশরাফ ভাইয়ের সমালোচনা করেছি। বলেছি তিনি কেন পার্টি অফিস ও মন্ত্রণালয়ে সময় দেন না এ নিয়ে কোনো দিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং দেখা হলে আরও কাছে টেনে কথা বলেছেন। শুধু একবার বলেছিলেন, বেশি সময় দিলে বেশি সমস্যা। তখন আবার অন্য কথা বলবেন।

আশরাফ ভাইকে নিয়ে আরেকটি ঘটনা মনে পড়ছে। একটি দূতাবাসের অনুষ্ঠানে বসে আছি। তিনি তখন মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক। হঠাৎ নিজের আসন ছেড়ে উঠে আমার কাছে এলেন। তারপর আমার হাত ধরে বেরিয়ে এলেন। বললেন, আমাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সংকট সমাধানের খবর নেই। শুধু বক্তৃতা আর কথা। আগে সব সংকটের সমাধান করুন। একটু এগিয়ে বললেন, আমি চললাম। উঠে আসতে একটা অসিলা লাগে তাই আপনাকে টেনে আনলাম। দেশপ্রেমিক একজন নেতা ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। ছিল অনেক বড় উচ্চতা। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয় একটি অনুভূতির নাম।’ রাজনীতি থেকে সৈয়দ আশরাফদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এখন রাজনীতি মানে সুবিধাবাদ। নেতারা কর্মীদের সময় দেন না। এমপি সাহেবরা এলাকায় যান না। আর গেলেও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে থাকেন। দল ও সরকারে পরিবারের লোকদের বসান। মন্ত্রী-এমপিদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাইবোন, পাড়াপড়শির প্রতিই দরদ। কর্মীদের কথা কারও মনে নেই। আবার অনেকে চলেন বিএনপি-জামায়াতের লোকজন নিয়ে। কেউ কেউ জামায়াত নেতাদের দিয়েছেন দলীয় পদ। গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিছু দিন পরপর ঘোষণা শুনি অন্য দল থেকে কাউকে নেওয়া হবে না। বাস্তবে দেখি বিপরীত। আওয়ামী লীগের এ বারোমুখী রাজনীতির খেসারত মাঝেমধ্যে দিয়ে যেতে হয়। কঠিনভাবেই দিতে হয়।

আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায়। টানা ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে এ দলে বারো রকমের মানুষের ভিড় এখন। ১২ বছর আগের বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা এখন মাঠপর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা। সুযোগটা আওয়ামী লীগই করে দিয়েছে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজস্ব লীগ করতে গিয়েই ঝামেলা বাধিয়েছেন। নবাগতদের আবেগ নেই, ভালোবাসা নেই। স্বার্থের কারণে তারা আওয়ামী লীগার। স্বার্থ কেটে গেলে আবার কই চলে যাবেন জানি না। মাঠেঘাটের দুঃসময়ের কর্মীদের হিসাব-নিকাশ মিলছে না। তবু তারা আছেন। মাঝেমধ্যে কথা বলেন। মুখ খোলেন। কর্মীদের আশার আলো একজনকে ঘিরে। তারা জানেন আজ হোক কাল হোক তিনি তাদের দেখবেন। সংকট ছিল, আছে, থাকবে। নতুন মেয়াদের সরকারের সামনে আর তিন বছর। কিন্তু সব সময় ভোট এক রকম হয় না। কাদের মির্জার বক্তব্যগুলো হালকাভাবে না নেওয়া ভালো। তিনি অনেক কথা বলেছেন বাস্তবতা ঘিরে।

বিশ্বরাজনীতিতে নানামুখী পালাবদল চলছে। আমেরিকার মতো দেশে কত কিছু ঘটে চলেছে হিসাব মেলানো যায় না। ভোটের পর বস্টনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আমার মেয়ে হাসতে হাসতে বলেছিল, ট্রাম্প বিদায়ের আগে অনেক যন্ত্রণা দেবে। সেনা নামাতেও হতে পারে। তা-ই হচ্ছে। আমেরিকার কংগ্রেসে হামলার পর বিশ্ব চমকে উঠেছে। হচ্ছেটা কী মনে পড়ে ২০১৪ সালে একজন নারী গাড়ি ঘোরাতে গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করেন কংগ্রেসের সীমানা রেলিংয়ের সঙ্গে। সঙ্গে সঙ্গে কালো সেই নারীকে হত্যা করা হয়েছিল। নিরাপত্তা হুমকির কারণে হত্যালীলা চালায় নিরাপত্তারক্ষীরা। এবার কোথায় ছিল সেই নিরাপত্তা ক্যাপিটল হিল ভবন কয়েক ঘণ্টা দখলে ছিল হামলাকারীদের। এর পরই জরুরি অবস্থা কারফিউ জারি করেন সিটি কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তায় নামানো হয় সেনা।

আমেরিকা থেকে এক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, এ নিয়ে এত ভাবনার কিছু নেই। এর আগেও মার্কিন কংগ্রেসে বোমা হামলা, পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। সমুদ্র বাণিজ্য নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমেরিকা ১৮১২ সালে। দুই বছর পর ব্রিটিশরা ক্যাপিটল হিল ভবন, হোয়াইট হাউসসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সব ভবন পুড়িয়ে ছাই করে দেয়। ক্যাপিটল হিল ভবনের একটি টেবিল রক্ষা পেয়েছিল আগুনের কবল থেকে। সেই টেবিল এখনো সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ১৯১৫ সালের ২ জুলাই সিনেট অভ্যর্থনা চেম্বারে বোমা বিস্ফোরিত হয়। সে বিস্ফোরণ ঘটান এক প্রফেসর। তার নাম অধ্যাপক এরিখ মেনটার। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর ভাষা হিসেবে তিনি এ কা- ঘটান বলে প্রচার করেন। পরে কারাগারে এরিখ আত্মহত্যা করেন। ১৯৫৪ সালেও হামলা করেছিল একটি গ্রুপ। আমেরিকার এ সময়ের ঘটনাবলিও বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। উসকানির দায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। পশ্চিমা মিডিয়া কোনো ছাড় দিচ্ছে না বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার সংসদও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এমনকি ট্রাম্পের দলের লোকজনও তাঁর বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। এরই নাম গণতন্ত্র।

ট্রাম্প নিয়ে আলোচনার সময় আমেরিকাপ্রবাসী পুরনো বন্ধু ভ্যাকসিন পরিস্থিতি, ওয়াশিংটনের নিরাপত্তায় সেনা নামানো, বাংলাদেশের হালহকিকত নিয়েও কথা বলেন। একপর্যায়ে বললেন, মির্জা কাদের শুনছেন ভাবখানা এমন গুলাম আলীর গজল শোনার মতো। বললাম, শুনছি। বন্ধু এবার বললেন, আপনারা যা বলুন না কেন তিনি কথা খারাপ বলছেন না। আর দেশ-বিদেশে জমিয়েছেনও ভালো। ইউটিউব দেখুন কী পরিমাণ ভিউ। মানুষ তাঁর কথা শুনছে। কিন্তু এ নিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এত প্রতিক্রিয়া না দেখালেও পারতেন। মাঠপর্যায়ের একজন নেতা নিরপেক্ষ ভোট দাবি করছেন। তা তিনি করতেই পারেন। জবাবে বললাম, মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু ভোট নিয়ে নয়, দলের বিপক্ষেও আছে। তিনি দলের প্রার্থী। দল করলে দলের শৃঙ্খলার ভিতরে থাকতে হয়। আর পুরো বিষয়টি বিব্রত করছে তাঁর ভাই ওবায়দুল কাদেরকে। বন্ধু আবার বললেন, পশ্চিমা দেশে এসব সমালোচনা স্বাভাবিক হিসেবে নেওয়া হয়। মনে করা হয় দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের বিষয় হিসেবে। আর একজন প্রার্থী হিসেবে তিনি ভোটাধিকারের কথা বলছেন। আইনশৃঙ্খলার কথা বলছেন। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুঃখবোধও আসছে। সাধারণ মানুষ কিন্তু এ বক্তব্য নিয়ে নেতিবাচক অবস্থানে নেই। বরং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। এমনকি আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীরাও অখুশি নন। বললাম, সব সংকটের সমাধান আছে। কিন্তু এভাবে মির্জা ভাই নেতাদের বিব্রত না করলেই পারতেন। এবার বন্ধু বললেন, সত্য কথা বেরিয়ে এলে বিব্রত সবাই হবে। ফোন রাখার কথা ভাবছিলাম। কিন্তু আমার বন্ধু থামলেন না। বললেন, সাঈদ খোকন আর তাপস বিতর্কও খারাপ হয়নি। তাপস আগ বাড়িয়ে এত কথা না বলে এখন উচিত মানুষকে কাজ দেখানো। অতীত টেনে কী হবে একজন আনিসুল হক দেখিয়ে গেছেন কথা নয়, কীভাবে কাজ করতে হয়। বুঝতে হবে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ হয় চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকে না হয় দেয়াল ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। আবার অনেক সময় ঘুরেও দাঁড়ায়, প্রতিবাদ করে। কথা বাড়ালাম না। প্রবাসী বন্ধুকে দোষ দিয়ে কী হবে বেচারা বিদেশে আছেন। বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ভাবনা। দেশে এখন কোনো কার্যকর বিরোধী দল নেই। আর নেই বলেই সরকারি দল নিজেদের ভিতরে অনেক সংকটে জড়িয়েছে। এ নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। দেখতে দেখতে বেলা বয়ে যায়। অপ্রিয় কথা শুনতে খারাপ। কিন্তু অনেক সময় শুনতে হয়। উইলিয়াম শেকসপিয়রের একটি কথা আছে। শেকসপিয়র লিখেছেন, ‘পুরো দুনিয়াটাই একটি রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এ মঞ্চে প্রবেশপথও আছে আবার বহির্গমন পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এ মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।’

পাদটিকা : মির্জা কাদের জয়ী হয়েছেন শতভাগ নিরপেক্ষ একটি ভোটে। এ বিজয় গৌরবের। অবাধ, সুষ্ঠু ভোটের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। সফলও হয়েছেন। দেশবাসী একটি নিরপেক্ষ ভোট দেখল বসুরহাটে। অভিনন্দন মির্জা কাদেরকে। আপনাকে কোন নেতা কী বললেন কিছু যায় আসে না। তথাপি নিরপেক্ষ ভোট আদায় করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন