শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

সৈয়দ আশরাফের কথা কারও মনে আছে কি মানুষটি চলে যাওয়ার দুই বছর পার হলো। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। থেমে থাকে না কারও জন্য কিছু। সৈয়দ আশরাফের জন্যও কিছু থেমে নেই। শুধু সমস্যা বাধালেন টিভি সাংবাদিকরা। তারা আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বনানী কবরস্থানে গিয়ে হাজির। ধারণা ছিল আওয়ামী লীগের কেউ না কেউ আসবেন। ফুল দেবেন। শ্রদ্ধা জানাবেন প্রয়াত এই নেতার প্রতি। আওয়ামী লীগ সময় না পেলে সমস্যা নেই। যুবলীগ, ছাত্রলীগ আছে। তাদের সময় না হলে আরও অনেক লীগ আছে। দেশে তো এখন আওয়ামী লীগের অভাব নেই। সংগঠনের শেষ নেই। যেদিকে তাকাই শুধুই আওয়ামী লীগ। আকাশে-বাতাসে অন্য কেউ তো নেই। তারা নিশ্চয়ই আসবেন। না, কেউই যাননি। বিকালের দিকে দু-একজন আসেন। ততক্ষণে সাংবাদিকরা চলে যান কবরস্থান থেকে। কারা যেন সাংবাদিকদের অপেক্ষার ছবিটি ছেড়ে দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ব্যস, শুরু হয় তুমুল আলোচনা। এসব আলোচনা দেখে বিস্মিত হইনি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম খারাপ সময়ে দলের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কারণে কর্মীদের অগাধ ভালোবাসা তাঁর প্রতি। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতি বড় কঠিন। প্রয়াত আবদুল মালেক উকিল, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা ছিলেন। আজ তাঁরা নেই। সেই নেতাদের শ্রদ্ধা জানানো হয় কি বছর বছর জানি আওয়ামী লীগের রাজনীতি যারা বোঝেন তারা এ নিয়ে কথা বলবেন না। আজ ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক। কাল তিনি এ দায়িত্বে না থাকলে কতজন খবর রাখবেন তাঁর নেতাদের একটু খারাপ সময় দেখলে অনুসারীরা কেটে পড়ে। ধারে-কাছে ভেড়ে না। ডিজিটাল যুগের কথা আরও আলাদা। এখন মানুষের হাতে এত সময় কোথায় দুনিয়ার সবকিছু নিয়ে সবাই ব্যস্ত, নিজের কাজটুকু ছাড়া।

সৈয়দ আশরাফ একজন সজ্জন মানুষ ছিলেন। দল ও দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। আলগা লোক দেখানো কোনো ভাব ছিল না। অনেক আড্ডার আসরে তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি। সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। ভিতরে কোনো রাখঢাক ছিল না। প্রথম জীবনের পরিচয় লন্ডনে। সানু মিয়া পরিচয় করিয়ে দেন। তারপর অনেকবার দেখা, কথা আড্ডা হয়। সাদামাটা জীবনযাপন। ঢাকার রাজনীতিতে নিজেকে বদল করেননি। বিচ্ছিন্ন করেননি স্বকীয়তা থেকে। আওয়ামী লীগের ১৯৯৬ মেয়াদে তিনি বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর নেত্রীর পাশে দাঁড়ান গভীর মমতা নিয়ে। সে সময় আমাদের দেখা হতো। রাজিউদ্দিন রাজু ভাই দুপুর হলেই তলব করতেন। বলতেন, আস। দুপুরে লাঞ্চ কর ঢাকা ক্লাবে আমার সঙ্গে। আশরাফ ভাইও আসতেন মাঝেমধ্যে। মধ্যদুপুরের আড্ডা গড়াত রাতদুপুর অবধি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ আড্ডার দ্বিতীয় অধ্যায় ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ ভাইয়ের বাসায় হতো। এক রাতে আড্ডা জমে উঠলে বাড়ি ফিরতে দেরি হচ্ছিল। একটু পরপর ফোনে ফরিদা ইয়াসমিন তাগাদা দিচ্ছিলেন। আশরাফ ভাই অবস্থা বুঝতে পেরে আমার হাত থেকে ফোন নিলেন। বললেন ভাবি, আমি সৈয়দ আশরাফ। আজ একটু রাখলাম নঈমকে। পাঠিয়ে দেব একটু পর। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে অবস্থান ছিল সরাসরি ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে। কাউন্সিল শেষ হলো। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হলেন। এর কিছুদিন পর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আশরাফ ভাইয়ের কার্ডটা নিয়ে গেলেন সহকর্মী জাহাঙ্গীর আলম। ফিরে এসে জানালেন, আশরাফ ভাই আসবেন। বিশ্বাস হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তিনি এলেন। অনেকক্ষণ থাকলেন। উপস্থিত বিভিন্ন দলের নেতার সঙ্গে কথা বললেন। আমাকে অভিবাদন জানিয়ে বললেন, এ পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে। শুভ কামনা থাকল। বললাম, আশরাফ ভাই, আপনি এসেছেন কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ কীভাবে দেব বুঝতে পারছি না। অস্বস্তি খেয়াল করে হাসতে হাসতে বললেন, রাজনীতি করতে এসেছি। কোনো নেতিবাচক অবস্থান চোখে পড়লে তুলে ধরাই সংবাদপত্রের কাজ। কত টকশোয় আশরাফ ভাইয়ের সমালোচনা করেছি। বলেছি তিনি কেন পার্টি অফিস ও মন্ত্রণালয়ে সময় দেন না এ নিয়ে কোনো দিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং দেখা হলে আরও কাছে টেনে কথা বলেছেন। শুধু একবার বলেছিলেন, বেশি সময় দিলে বেশি সমস্যা। তখন আবার অন্য কথা বলবেন।

আশরাফ ভাইকে নিয়ে আরেকটি ঘটনা মনে পড়ছে। একটি দূতাবাসের অনুষ্ঠানে বসে আছি। তিনি তখন মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক। হঠাৎ নিজের আসন ছেড়ে উঠে আমার কাছে এলেন। তারপর আমার হাত ধরে বেরিয়ে এলেন। বললেন, আমাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সংকট সমাধানের খবর নেই। শুধু বক্তৃতা আর কথা। আগে সব সংকটের সমাধান করুন। একটু এগিয়ে বললেন, আমি চললাম। উঠে আসতে একটা অসিলা লাগে তাই আপনাকে টেনে আনলাম। দেশপ্রেমিক একজন নেতা ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। ছিল অনেক বড় উচ্চতা। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয় একটি অনুভূতির নাম।’ রাজনীতি থেকে সৈয়দ আশরাফদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এখন রাজনীতি মানে সুবিধাবাদ। নেতারা কর্মীদের সময় দেন না। এমপি সাহেবরা এলাকায় যান না। আর গেলেও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে থাকেন। দল ও সরকারে পরিবারের লোকদের বসান। মন্ত্রী-এমপিদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাইবোন, পাড়াপড়শির প্রতিই দরদ। কর্মীদের কথা কারও মনে নেই। আবার অনেকে চলেন বিএনপি-জামায়াতের লোকজন নিয়ে। কেউ কেউ জামায়াত নেতাদের দিয়েছেন দলীয় পদ। গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিছু দিন পরপর ঘোষণা শুনি অন্য দল থেকে কাউকে নেওয়া হবে না। বাস্তবে দেখি বিপরীত। আওয়ামী লীগের এ বারোমুখী রাজনীতির খেসারত মাঝেমধ্যে দিয়ে যেতে হয়। কঠিনভাবেই দিতে হয়।

আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায়। টানা ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে এ দলে বারো রকমের মানুষের ভিড় এখন। ১২ বছর আগের বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা এখন মাঠপর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা। সুযোগটা আওয়ামী লীগই করে দিয়েছে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজস্ব লীগ করতে গিয়েই ঝামেলা বাধিয়েছেন। নবাগতদের আবেগ নেই, ভালোবাসা নেই। স্বার্থের কারণে তারা আওয়ামী লীগার। স্বার্থ কেটে গেলে আবার কই চলে যাবেন জানি না। মাঠেঘাটের দুঃসময়ের কর্মীদের হিসাব-নিকাশ মিলছে না। তবু তারা আছেন। মাঝেমধ্যে কথা বলেন। মুখ খোলেন। কর্মীদের আশার আলো একজনকে ঘিরে। তারা জানেন আজ হোক কাল হোক তিনি তাদের দেখবেন। সংকট ছিল, আছে, থাকবে। নতুন মেয়াদের সরকারের সামনে আর তিন বছর। কিন্তু সব সময় ভোট এক রকম হয় না। কাদের মির্জার বক্তব্যগুলো হালকাভাবে না নেওয়া ভালো। তিনি অনেক কথা বলেছেন বাস্তবতা ঘিরে।

বিশ্বরাজনীতিতে নানামুখী পালাবদল চলছে। আমেরিকার মতো দেশে কত কিছু ঘটে চলেছে হিসাব মেলানো যায় না। ভোটের পর বস্টনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আমার মেয়ে হাসতে হাসতে বলেছিল, ট্রাম্প বিদায়ের আগে অনেক যন্ত্রণা দেবে। সেনা নামাতেও হতে পারে। তা-ই হচ্ছে। আমেরিকার কংগ্রেসে হামলার পর বিশ্ব চমকে উঠেছে। হচ্ছেটা কী মনে পড়ে ২০১৪ সালে একজন নারী গাড়ি ঘোরাতে গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করেন কংগ্রেসের সীমানা রেলিংয়ের সঙ্গে। সঙ্গে সঙ্গে কালো সেই নারীকে হত্যা করা হয়েছিল। নিরাপত্তা হুমকির কারণে হত্যালীলা চালায় নিরাপত্তারক্ষীরা। এবার কোথায় ছিল সেই নিরাপত্তা ক্যাপিটল হিল ভবন কয়েক ঘণ্টা দখলে ছিল হামলাকারীদের। এর পরই জরুরি অবস্থা কারফিউ জারি করেন সিটি কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তায় নামানো হয় সেনা।

আমেরিকা থেকে এক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, এ নিয়ে এত ভাবনার কিছু নেই। এর আগেও মার্কিন কংগ্রেসে বোমা হামলা, পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। সমুদ্র বাণিজ্য নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমেরিকা ১৮১২ সালে। দুই বছর পর ব্রিটিশরা ক্যাপিটল হিল ভবন, হোয়াইট হাউসসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সব ভবন পুড়িয়ে ছাই করে দেয়। ক্যাপিটল হিল ভবনের একটি টেবিল রক্ষা পেয়েছিল আগুনের কবল থেকে। সেই টেবিল এখনো সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ১৯১৫ সালের ২ জুলাই সিনেট অভ্যর্থনা চেম্বারে বোমা বিস্ফোরিত হয়। সে বিস্ফোরণ ঘটান এক প্রফেসর। তার নাম অধ্যাপক এরিখ মেনটার। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর ভাষা হিসেবে তিনি এ কা- ঘটান বলে প্রচার করেন। পরে কারাগারে এরিখ আত্মহত্যা করেন। ১৯৫৪ সালেও হামলা করেছিল একটি গ্রুপ। আমেরিকার এ সময়ের ঘটনাবলিও বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। উসকানির দায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। পশ্চিমা মিডিয়া কোনো ছাড় দিচ্ছে না বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার সংসদও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এমনকি ট্রাম্পের দলের লোকজনও তাঁর বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। এরই নাম গণতন্ত্র।

ট্রাম্প নিয়ে আলোচনার সময় আমেরিকাপ্রবাসী পুরনো বন্ধু ভ্যাকসিন পরিস্থিতি, ওয়াশিংটনের নিরাপত্তায় সেনা নামানো, বাংলাদেশের হালহকিকত নিয়েও কথা বলেন। একপর্যায়ে বললেন, মির্জা কাদের শুনছেন ভাবখানা এমন গুলাম আলীর গজল শোনার মতো। বললাম, শুনছি। বন্ধু এবার বললেন, আপনারা যা বলুন না কেন তিনি কথা খারাপ বলছেন না। আর দেশ-বিদেশে জমিয়েছেনও ভালো। ইউটিউব দেখুন কী পরিমাণ ভিউ। মানুষ তাঁর কথা শুনছে। কিন্তু এ নিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এত প্রতিক্রিয়া না দেখালেও পারতেন। মাঠপর্যায়ের একজন নেতা নিরপেক্ষ ভোট দাবি করছেন। তা তিনি করতেই পারেন। জবাবে বললাম, মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু ভোট নিয়ে নয়, দলের বিপক্ষেও আছে। তিনি দলের প্রার্থী। দল করলে দলের শৃঙ্খলার ভিতরে থাকতে হয়। আর পুরো বিষয়টি বিব্রত করছে তাঁর ভাই ওবায়দুল কাদেরকে। বন্ধু আবার বললেন, পশ্চিমা দেশে এসব সমালোচনা স্বাভাবিক হিসেবে নেওয়া হয়। মনে করা হয় দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের বিষয় হিসেবে। আর একজন প্রার্থী হিসেবে তিনি ভোটাধিকারের কথা বলছেন। আইনশৃঙ্খলার কথা বলছেন। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুঃখবোধও আসছে। সাধারণ মানুষ কিন্তু এ বক্তব্য নিয়ে নেতিবাচক অবস্থানে নেই। বরং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। এমনকি আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীরাও অখুশি নন। বললাম, সব সংকটের সমাধান আছে। কিন্তু এভাবে মির্জা ভাই নেতাদের বিব্রত না করলেই পারতেন। এবার বন্ধু বললেন, সত্য কথা বেরিয়ে এলে বিব্রত সবাই হবে। ফোন রাখার কথা ভাবছিলাম। কিন্তু আমার বন্ধু থামলেন না। বললেন, সাঈদ খোকন আর তাপস বিতর্কও খারাপ হয়নি। তাপস আগ বাড়িয়ে এত কথা না বলে এখন উচিত মানুষকে কাজ দেখানো। অতীত টেনে কী হবে একজন আনিসুল হক দেখিয়ে গেছেন কথা নয়, কীভাবে কাজ করতে হয়। বুঝতে হবে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ হয় চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকে না হয় দেয়াল ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। আবার অনেক সময় ঘুরেও দাঁড়ায়, প্রতিবাদ করে। কথা বাড়ালাম না। প্রবাসী বন্ধুকে দোষ দিয়ে কী হবে বেচারা বিদেশে আছেন। বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ভাবনা। দেশে এখন কোনো কার্যকর বিরোধী দল নেই। আর নেই বলেই সরকারি দল নিজেদের ভিতরে অনেক সংকটে জড়িয়েছে। এ নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। দেখতে দেখতে বেলা বয়ে যায়। অপ্রিয় কথা শুনতে খারাপ। কিন্তু অনেক সময় শুনতে হয়। উইলিয়াম শেকসপিয়রের একটি কথা আছে। শেকসপিয়র লিখেছেন, ‘পুরো দুনিয়াটাই একটি রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এ মঞ্চে প্রবেশপথও আছে আবার বহির্গমন পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এ মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।’

পাদটিকা : মির্জা কাদের জয়ী হয়েছেন শতভাগ নিরপেক্ষ একটি ভোটে। এ বিজয় গৌরবের। অবাধ, সুষ্ঠু ভোটের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। সফলও হয়েছেন। দেশবাসী একটি নিরপেক্ষ ভোট দেখল বসুরহাটে। অভিনন্দন মির্জা কাদেরকে। আপনাকে কোন নেতা কী বললেন কিছু যায় আসে না। তথাপি নিরপেক্ষ ভোট আদায় করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে