শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আশরাফ কাদের মির্জা ও এখনকার আওয়ামী লীগ

সৈয়দ আশরাফের কথা কারও মনে আছে কি মানুষটি চলে যাওয়ার দুই বছর পার হলো। দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। থেমে থাকে না কারও জন্য কিছু। সৈয়দ আশরাফের জন্যও কিছু থেমে নেই। শুধু সমস্যা বাধালেন টিভি সাংবাদিকরা। তারা আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বনানী কবরস্থানে গিয়ে হাজির। ধারণা ছিল আওয়ামী লীগের কেউ না কেউ আসবেন। ফুল দেবেন। শ্রদ্ধা জানাবেন প্রয়াত এই নেতার প্রতি। আওয়ামী লীগ সময় না পেলে সমস্যা নেই। যুবলীগ, ছাত্রলীগ আছে। তাদের সময় না হলে আরও অনেক লীগ আছে। দেশে তো এখন আওয়ামী লীগের অভাব নেই। সংগঠনের শেষ নেই। যেদিকে তাকাই শুধুই আওয়ামী লীগ। আকাশে-বাতাসে অন্য কেউ তো নেই। তারা নিশ্চয়ই আসবেন। না, কেউই যাননি। বিকালের দিকে দু-একজন আসেন। ততক্ষণে সাংবাদিকরা চলে যান কবরস্থান থেকে। কারা যেন সাংবাদিকদের অপেক্ষার ছবিটি ছেড়ে দেয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ব্যস, শুরু হয় তুমুল আলোচনা। এসব আলোচনা দেখে বিস্মিত হইনি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম খারাপ সময়ে দলের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কারণে কর্মীদের অগাধ ভালোবাসা তাঁর প্রতি। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতি বড় কঠিন। প্রয়াত আবদুল মালেক উকিল, সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, আবদুস সামাদ আজাদ, আবদুর রাজ্জাক, আবদুল জলিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা ছিলেন। আজ তাঁরা নেই। সেই নেতাদের শ্রদ্ধা জানানো হয় কি বছর বছর জানি আওয়ামী লীগের রাজনীতি যারা বোঝেন তারা এ নিয়ে কথা বলবেন না। আজ ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক। কাল তিনি এ দায়িত্বে না থাকলে কতজন খবর রাখবেন তাঁর নেতাদের একটু খারাপ সময় দেখলে অনুসারীরা কেটে পড়ে। ধারে-কাছে ভেড়ে না। ডিজিটাল যুগের কথা আরও আলাদা। এখন মানুষের হাতে এত সময় কোথায় দুনিয়ার সবকিছু নিয়ে সবাই ব্যস্ত, নিজের কাজটুকু ছাড়া।

সৈয়দ আশরাফ একজন সজ্জন মানুষ ছিলেন। দল ও দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। আলগা লোক দেখানো কোনো ভাব ছিল না। অনেক আড্ডার আসরে তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি। সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। ভিতরে কোনো রাখঢাক ছিল না। প্রথম জীবনের পরিচয় লন্ডনে। সানু মিয়া পরিচয় করিয়ে দেন। তারপর অনেকবার দেখা, কথা আড্ডা হয়। সাদামাটা জীবনযাপন। ঢাকার রাজনীতিতে নিজেকে বদল করেননি। বিচ্ছিন্ন করেননি স্বকীয়তা থেকে। আওয়ামী লীগের ১৯৯৬ মেয়াদে তিনি বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর নেত্রীর পাশে দাঁড়ান গভীর মমতা নিয়ে। সে সময় আমাদের দেখা হতো। রাজিউদ্দিন রাজু ভাই দুপুর হলেই তলব করতেন। বলতেন, আস। দুপুরে লাঞ্চ কর ঢাকা ক্লাবে আমার সঙ্গে। আশরাফ ভাইও আসতেন মাঝেমধ্যে। মধ্যদুপুরের আড্ডা গড়াত রাতদুপুর অবধি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ আড্ডার দ্বিতীয় অধ্যায় ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ ভাইয়ের বাসায় হতো। এক রাতে আড্ডা জমে উঠলে বাড়ি ফিরতে দেরি হচ্ছিল। একটু পরপর ফোনে ফরিদা ইয়াসমিন তাগাদা দিচ্ছিলেন। আশরাফ ভাই অবস্থা বুঝতে পেরে আমার হাত থেকে ফোন নিলেন। বললেন ভাবি, আমি সৈয়দ আশরাফ। আজ একটু রাখলাম নঈমকে। পাঠিয়ে দেব একটু পর। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে অবস্থান ছিল সরাসরি ওবায়দুল কাদেরের পক্ষে। কাউন্সিল শেষ হলো। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হলেন। এর কিছুদিন পর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আশরাফ ভাইয়ের কার্ডটা নিয়ে গেলেন সহকর্মী জাহাঙ্গীর আলম। ফিরে এসে জানালেন, আশরাফ ভাই আসবেন। বিশ্বাস হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তিনি এলেন। অনেকক্ষণ থাকলেন। উপস্থিত বিভিন্ন দলের নেতার সঙ্গে কথা বললেন। আমাকে অভিবাদন জানিয়ে বললেন, এ পত্রিকাটি মানুষের কথা বলে। শুভ কামনা থাকল। বললাম, আশরাফ ভাই, আপনি এসেছেন কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ কীভাবে দেব বুঝতে পারছি না। অস্বস্তি খেয়াল করে হাসতে হাসতে বললেন, রাজনীতি করতে এসেছি। কোনো নেতিবাচক অবস্থান চোখে পড়লে তুলে ধরাই সংবাদপত্রের কাজ। কত টকশোয় আশরাফ ভাইয়ের সমালোচনা করেছি। বলেছি তিনি কেন পার্টি অফিস ও মন্ত্রণালয়ে সময় দেন না এ নিয়ে কোনো দিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং দেখা হলে আরও কাছে টেনে কথা বলেছেন। শুধু একবার বলেছিলেন, বেশি সময় দিলে বেশি সমস্যা। তখন আবার অন্য কথা বলবেন।

আশরাফ ভাইকে নিয়ে আরেকটি ঘটনা মনে পড়ছে। একটি দূতাবাসের অনুষ্ঠানে বসে আছি। তিনি তখন মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক। হঠাৎ নিজের আসন ছেড়ে উঠে আমার কাছে এলেন। তারপর আমার হাত ধরে বেরিয়ে এলেন। বললেন, আমাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সংকট সমাধানের খবর নেই। শুধু বক্তৃতা আর কথা। আগে সব সংকটের সমাধান করুন। একটু এগিয়ে বললেন, আমি চললাম। উঠে আসতে একটা অসিলা লাগে তাই আপনাকে টেনে আনলাম। দেশপ্রেমিক একজন নেতা ছিলেন সৈয়দ আশরাফ। ছিল অনেক বড় উচ্চতা। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয় একটি অনুভূতির নাম।’ রাজনীতি থেকে সৈয়দ আশরাফদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এখন রাজনীতি মানে সুবিধাবাদ। নেতারা কর্মীদের সময় দেন না। এমপি সাহেবরা এলাকায় যান না। আর গেলেও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে থাকেন। দল ও সরকারে পরিবারের লোকদের বসান। মন্ত্রী-এমপিদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, ভাইবোন, পাড়াপড়শির প্রতিই দরদ। কর্মীদের কথা কারও মনে নেই। আবার অনেকে চলেন বিএনপি-জামায়াতের লোকজন নিয়ে। কেউ কেউ জামায়াত নেতাদের দিয়েছেন দলীয় পদ। গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান। কিছু দিন পরপর ঘোষণা শুনি অন্য দল থেকে কাউকে নেওয়া হবে না। বাস্তবে দেখি বিপরীত। আওয়ামী লীগের এ বারোমুখী রাজনীতির খেসারত মাঝেমধ্যে দিয়ে যেতে হয়। কঠিনভাবেই দিতে হয়।

আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায়। টানা ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে এ দলে বারো রকমের মানুষের ভিড় এখন। ১২ বছর আগের বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা এখন মাঠপর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা। সুযোগটা আওয়ামী লীগই করে দিয়েছে। বিশেষ করে মন্ত্রী-এমপিরা নিজস্ব লীগ করতে গিয়েই ঝামেলা বাধিয়েছেন। নবাগতদের আবেগ নেই, ভালোবাসা নেই। স্বার্থের কারণে তারা আওয়ামী লীগার। স্বার্থ কেটে গেলে আবার কই চলে যাবেন জানি না। মাঠেঘাটের দুঃসময়ের কর্মীদের হিসাব-নিকাশ মিলছে না। তবু তারা আছেন। মাঝেমধ্যে কথা বলেন। মুখ খোলেন। কর্মীদের আশার আলো একজনকে ঘিরে। তারা জানেন আজ হোক কাল হোক তিনি তাদের দেখবেন। সংকট ছিল, আছে, থাকবে। নতুন মেয়াদের সরকারের সামনে আর তিন বছর। কিন্তু সব সময় ভোট এক রকম হয় না। কাদের মির্জার বক্তব্যগুলো হালকাভাবে না নেওয়া ভালো। তিনি অনেক কথা বলেছেন বাস্তবতা ঘিরে।

বিশ্বরাজনীতিতে নানামুখী পালাবদল চলছে। আমেরিকার মতো দেশে কত কিছু ঘটে চলেছে হিসাব মেলানো যায় না। ভোটের পর বস্টনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আমার মেয়ে হাসতে হাসতে বলেছিল, ট্রাম্প বিদায়ের আগে অনেক যন্ত্রণা দেবে। সেনা নামাতেও হতে পারে। তা-ই হচ্ছে। আমেরিকার কংগ্রেসে হামলার পর বিশ্ব চমকে উঠেছে। হচ্ছেটা কী মনে পড়ে ২০১৪ সালে একজন নারী গাড়ি ঘোরাতে গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করেন কংগ্রেসের সীমানা রেলিংয়ের সঙ্গে। সঙ্গে সঙ্গে কালো সেই নারীকে হত্যা করা হয়েছিল। নিরাপত্তা হুমকির কারণে হত্যালীলা চালায় নিরাপত্তারক্ষীরা। এবার কোথায় ছিল সেই নিরাপত্তা ক্যাপিটল হিল ভবন কয়েক ঘণ্টা দখলে ছিল হামলাকারীদের। এর পরই জরুরি অবস্থা কারফিউ জারি করেন সিটি কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তায় নামানো হয় সেনা।

আমেরিকা থেকে এক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, এ নিয়ে এত ভাবনার কিছু নেই। এর আগেও মার্কিন কংগ্রেসে বোমা হামলা, পুড়িয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। সমুদ্র বাণিজ্য নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমেরিকা ১৮১২ সালে। দুই বছর পর ব্রিটিশরা ক্যাপিটল হিল ভবন, হোয়াইট হাউসসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সব ভবন পুড়িয়ে ছাই করে দেয়। ক্যাপিটল হিল ভবনের একটি টেবিল রক্ষা পেয়েছিল আগুনের কবল থেকে। সেই টেবিল এখনো সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। ১৯১৫ সালের ২ জুলাই সিনেট অভ্যর্থনা চেম্বারে বোমা বিস্ফোরিত হয়। সে বিস্ফোরণ ঘটান এক প্রফেসর। তার নাম অধ্যাপক এরিখ মেনটার। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর ভাষা হিসেবে তিনি এ কা- ঘটান বলে প্রচার করেন। পরে কারাগারে এরিখ আত্মহত্যা করেন। ১৯৫৪ সালেও হামলা করেছিল একটি গ্রুপ। আমেরিকার এ সময়ের ঘটনাবলিও বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে। উসকানির দায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। পশ্চিমা মিডিয়া কোনো ছাড় দিচ্ছে না বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার সংসদও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এমনকি ট্রাম্পের দলের লোকজনও তাঁর বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। এরই নাম গণতন্ত্র।

ট্রাম্প নিয়ে আলোচনার সময় আমেরিকাপ্রবাসী পুরনো বন্ধু ভ্যাকসিন পরিস্থিতি, ওয়াশিংটনের নিরাপত্তায় সেনা নামানো, বাংলাদেশের হালহকিকত নিয়েও কথা বলেন। একপর্যায়ে বললেন, মির্জা কাদের শুনছেন ভাবখানা এমন গুলাম আলীর গজল শোনার মতো। বললাম, শুনছি। বন্ধু এবার বললেন, আপনারা যা বলুন না কেন তিনি কথা খারাপ বলছেন না। আর দেশ-বিদেশে জমিয়েছেনও ভালো। ইউটিউব দেখুন কী পরিমাণ ভিউ। মানুষ তাঁর কথা শুনছে। কিন্তু এ নিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এত প্রতিক্রিয়া না দেখালেও পারতেন। মাঠপর্যায়ের একজন নেতা নিরপেক্ষ ভোট দাবি করছেন। তা তিনি করতেই পারেন। জবাবে বললাম, মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু ভোট নিয়ে নয়, দলের বিপক্ষেও আছে। তিনি দলের প্রার্থী। দল করলে দলের শৃঙ্খলার ভিতরে থাকতে হয়। আর পুরো বিষয়টি বিব্রত করছে তাঁর ভাই ওবায়দুল কাদেরকে। বন্ধু আবার বললেন, পশ্চিমা দেশে এসব সমালোচনা স্বাভাবিক হিসেবে নেওয়া হয়। মনে করা হয় দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের বিষয় হিসেবে। আর একজন প্রার্থী হিসেবে তিনি ভোটাধিকারের কথা বলছেন। আইনশৃঙ্খলার কথা বলছেন। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুঃখবোধও আসছে। সাধারণ মানুষ কিন্তু এ বক্তব্য নিয়ে নেতিবাচক অবস্থানে নেই। বরং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। এমনকি আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীরাও অখুশি নন। বললাম, সব সংকটের সমাধান আছে। কিন্তু এভাবে মির্জা ভাই নেতাদের বিব্রত না করলেই পারতেন। এবার বন্ধু বললেন, সত্য কথা বেরিয়ে এলে বিব্রত সবাই হবে। ফোন রাখার কথা ভাবছিলাম। কিন্তু আমার বন্ধু থামলেন না। বললেন, সাঈদ খোকন আর তাপস বিতর্কও খারাপ হয়নি। তাপস আগ বাড়িয়ে এত কথা না বলে এখন উচিত মানুষকে কাজ দেখানো। অতীত টেনে কী হবে একজন আনিসুল হক দেখিয়ে গেছেন কথা নয়, কীভাবে কাজ করতে হয়। বুঝতে হবে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ হয় চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকে না হয় দেয়াল ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। আবার অনেক সময় ঘুরেও দাঁড়ায়, প্রতিবাদ করে। কথা বাড়ালাম না। প্রবাসী বন্ধুকে দোষ দিয়ে কী হবে বেচারা বিদেশে আছেন। বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ভাবনা। দেশে এখন কোনো কার্যকর বিরোধী দল নেই। আর নেই বলেই সরকারি দল নিজেদের ভিতরে অনেক সংকটে জড়িয়েছে। এ নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। দেখতে দেখতে বেলা বয়ে যায়। অপ্রিয় কথা শুনতে খারাপ। কিন্তু অনেক সময় শুনতে হয়। উইলিয়াম শেকসপিয়রের একটি কথা আছে। শেকসপিয়র লিখেছেন, ‘পুরো দুনিয়াটাই একটি রঙ্গমঞ্চ, আর প্রতিটি নারী ও পুরুষ সে মঞ্চের অভিনেতা; এ মঞ্চে প্রবেশপথও আছে আবার বহির্গমন পথও আছে, জীবনে একজন মানুষ এ মঞ্চে অসংখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন।’

পাদটিকা : মির্জা কাদের জয়ী হয়েছেন শতভাগ নিরপেক্ষ একটি ভোটে। এ বিজয় গৌরবের। অবাধ, সুষ্ঠু ভোটের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। সফলও হয়েছেন। দেশবাসী একটি নিরপেক্ষ ভোট দেখল বসুরহাটে। অভিনন্দন মির্জা কাদেরকে। আপনাকে কোন নেতা কী বললেন কিছু যায় আসে না। তথাপি নিরপেক্ষ ভোট আদায় করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

এই মাত্র | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন