শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

ছোটবেলায় হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারে গিয়েছিলাম। লাকসাম থেকে রাতে ট্রেনে সিলেট। সকালে ঘুম ভাঙা চোখে পৌঁছলাম। সুরমা নদী পার হয়েছি নৌকায়। তারপর রিকশায় মাজারে। তখন সুরমায় তীব্র স্রোত ছিল। যাত্রী বেশি উঠলে নৌকা ডুবো ডুবো করত। বেশির ভাগ নৌকা দেখলাম ডুবো ডুবোভাবে যাত্রী নিয়ে নদী পার হচ্ছে। মাঝিরা নিয়ম-কানুন মানত না। যাত্রী নিত বেশি। আমরা সংখ্যায় ছিলাম অনেক। এক নৌকায় পুরো পরিবার। নদী পার হতে গিয়ে আমার ভয় ধরে গিয়েছিল। সে ভয়ের রেশ এখনো কাটেনি। কানের পাশ দিয়ে বিপদ গিয়েছিল। সেই বিপদ আমাদের নৌকার ছিল না। পাশের নৌকার। মাঝনদীর তীব্র স্রোতে নৌকাটি ডুবতে বসেছিল। যাত্রীরা ভয়ে আতঙ্কে চিৎকার করছিল। মাঝি ঠান্ডা মাথায় বৈঠা ধরে বসে আছেন। তার চেহারা ছিল নির্বিকার। আমাদের মাঝি কথা না বলে থাকতে পারেন না। বললেন, লোভে হয় সর্বনাশ। এত যাত্রী তোলার কী দরকার ছিল? এখন কোনোভাবে তীরের দিকে যাও। যাত্রীরা যেন নড়াচড়া না করে। নড়াচড়া করলেই সর্বনাশ। টানটান উত্তেজনা নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। শেষ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। মনের মাঝে ঢুকে পড়া সেই ভয়ের স্মৃতি এখনো আছে। খেয়ানৌকায় যাত্রী বেশি হলেই দুর্ঘটনা ঘটে। সবকিছু জেনেও মাঝিরা নৌকায় যাত্রী ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি তোলে। ঈদ, পূজা-পার্বণে লঞ্চের অবস্থাও একই। প্রতি বছরই লঞ্চ ডুবে যাত্রী মরে। কিন্তু বেসামাল ভাব কমে না। বরং দুর্ঘটনার পর আরও অপতৎপরতা বাড়ে। পুরনো লঞ্চে লাগানো হয় নতুন রং।

দেশে এখন নৌকার যাত্রীর অভাব নেই। চারদিকে নৌকাভর্তি উপচে পড়া মানুষ। তবে এ নৌকা নদীর নয়, আওয়ামী লীগের। গাছের পাতাও এখন আওয়ামী লীগ করে। সরকারি কর্মকর্তারাও বাদ নেই। প্রতিযোগিতায় তারা পিছিয়ে থাকতে রাজি নন। তাই তারা মিছিল-সমাবেশ করেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে প্রতিযোগিতা দেন। ক্ষমতাবানরাও নিজের সুবিধার জন্য এসব বিষয়ে আশকারা দেন। দিন দিন এ আশকারা বাড়ছে। আর বাড়ছে বলেই বিএনপি নেতা হয়ে যান তাঁতী লীগের সভাপতি। পৌর জামায়াত সভাপতি হয়ে যান পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কী চমৎকার বোঝাপড়া! মন্ত্রী-এমপি সাহেবরা শুধু নিজের পরিবার-পরিজনকে ঘাটে ঘাটে বসিয়ে খুশি নন। তারা আরও চান। আর চান বলেই অন্য দল থেকে যাত্রী এনে নৌকার মাঝি বানান। ভাই লীগ তৈরি করেন আলাদা করে। নিজের দলের খবর নেই। কর্মীদের ভালো-মন্দের খবর নেই। অথচ খেয়াল-খুশিমতো যা খুশি তা করে চলছেন। জবাবদিহি নেই। দলের প্রার্থীকে ডোবাতে রাখঢাক নেই। চক্রান্তে গোপনীয়তার বালাই নেই। অতীত থেকে কেউই শেখেন না। ভাবেন চিরদিন এমনই যাবে। আসমানি তারারা বারবার সহায়তা করবেন। বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিশ্ববাস্তবতা সব সময় এক রকম নাও থাকতে পারে। জোয়ারের পর ভাটা আসতে পারে। সরকারি আমলাদের মতিগতি আবহাওয়া দেখে বদলে যেতে পারে। পশ্চিমা দেশে নারী, আবহাওয়া আর চাকরির ঠিকঠিকানা নেই। আমাদের আমলাদেরও একই হাল। এখন ঠিক আছে, কাল নাও থাকতে পারে।

২০০১ সালের কথা অনেকের হয়তো মনে নেই। সে সময় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পরই সবকিছু বদলে যায়। চোখের ভাষায় পরিবর্তন আসে নির্বাচন কমিশনের। আমাদের কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক রাতেই দেখলাম দারোগা, ওসি বদলে গেছেন। ফেনী, নারায়ণগঞ্জের চিত্র ছিল দেখার মতো। দাপুটে এমপিরা পালিয়ে যান এলাকা থেকে। সচিবালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আরেক গ্রুপ। চারদিকে তৈরি হয় গুমোটভাব। সে সময় একদিন অফিসে বসে আছি। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। একদিন ফোন করলেন মির্জা আজম। বললেন অবস্থা ভালো বুঝছেন না। সবকিছু বদলে গেছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নিরপেক্ষ অবস্থানে নেই। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলাম সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ইব্রাহিম হোসেন খানের সঙ্গে (কিছু দিন আগে সচিব হিসেবে অবসরে গেছেন)। মির্জা আজম তাকে বললেন জনগণ তার পক্ষে। নিরপেক্ষ ভোট চান। প্রশাসন যাতে ভোট চুরির সহযোগী না হয়, তার লোকজনকে হয়রানি না করে সেই সহযোগিতাটুকু করলেই চলে। ইব্রাহিম ভাই বললেন, আজম ভাই চিন্তা করবেন না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলেন ময়মনসিংহের জিওসিকে। তখন জিওসি হয়েছেন মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম। তিনি দুই দিন আগে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর এসএসএফের প্রধান। তারা একসঙ্গে কাজ করতেন। ফোন পেয়ে জেনারেল সাহেব এপিএস সাহেবকে বললেন চিন্তা নেই। জামালপুর যাব। বৈঠক করব। নিরপেক্ষ ভোট অবশ্যই হবে। সব শুনে মির্জা আজম খুশি। বন্ধুর প্রতি একটু দায়িত্ব পালন করতে পেরে আমিও খুশি। জেনারেল রফিক কথা রাখলেন। তিনি জামালপুর গেলেন। প্রশাসনকে নিয়ে প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন। কানে কানে মির্জা আজমকে বললেন, অবশ্যই নিরপেক্ষ ভোট করতে কাজ করব। চিন্তা করবেন না। আপনি প্রতি ভোট কেন্দ্রে একজন কর্মীকে সাইকেল দিয়ে রাখবেন। কোথাও সমস্যা হলে তারা সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী সেনাক্যাম্পে অভিযোগ করবে। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশন। ভোটে ডিস্টার্ব হলে সহ্য করা হবে না।

পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলেন মির্জা আজম। তার আসন দুটো উপজেলা নিয়ে। একটি উপজেলায় সকালেই সংঘাত শুরু হয়। তার নির্দেশপ্রাপ্ত কর্মীরা ঘটনা জানাতে সাইকেলে ছুটে যান সেনাক্যাম্পে। আর যাওয়ামাত্রই সেনা সদস্যরা তাদের নিয়ে যান ভিতরে। এরপর দুই হাতে দুটি ইট দিয়ে সূর্যের দিকে মাথা রেখে দাঁড় করিয়ে রাখেন লাইন ধরে। দূর থেকে এ দৃশ্য দেখে অভিযোগ করতে আসা বাকি সাইকেলধারী কর্মীরা পালিয়ে যান। পালানোর সময় অনেকে সাইকেলও ফেলে রেখে দৌড় দেন খেতের আইল ধরে। কোনো সহায়তাই কেউ পাননি। এমনও দিন আবার আসবে না ভোটের মাঠে কোনো গ্যারান্টি কি আছে? জোয়ার-ভাটার এই দেশে কখন কী হবে কেউ জানি না। মানবচরিত্র বড় জটিল। খারাপ সময়ে আপনজনরা দ্রুত পাশ থেকে সরে যায়। সামান্য একটা নিরপেক্ষ ভোট হলেই টের পাওয়া যায় কঠিন বাস্তবতা। আপনি যাকে আপন ভাবছেন তিনি কাল নাও থাকতে পারেন। আপনার পাশে নাও দাঁড়াতে পারেন।

১৫ আগস্ট মানবসভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার আগে এ দেশে সবাই বাকশাল হয়ে গিয়েছিলেন। পেশাজীবীরা বেশি যোগ দিয়েছিলেন দলে দলে। সারা দেশে আগাছা-পরগাছার শেষ ছিল না। ১৫ আগস্টের পর সেই আগাছারা কেটে পড়ে। তাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায়নি। যিনি যত বেশি সুবিধাভোগী ছিলেন তিনি আগে পালিয়েছেন। আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া যেত না। ’৭০ সালের আওয়ামী লীগের অনেক এমএনএ ’৭৯ সালে ভোট করেন বাঘ মার্কা নিয়ে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে সবকিছু স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেন। ঘরে-বাইরে সবকিছু কঠিনভাবে সামাল দেন। তিনি শুরু করেন নতুনভাবে। সেই শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দেখেছি। তিল তিল শ্রম-ঘাম, মেধা-মননে নিজের মতো করে ধীরে ধীরে একটা অবস্থান তৈরি করেন। সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করেন। লড়ে যান বঙ্গবন্ধুর আসন পুনরায় জনমনে ফিরিয়ে আনতে। সফল হন।

সর্বশেষ ১২ বছরে দেশের অনেক কিছুর বদল হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন মর্যাদার আসন পেয়েছে। কিন্তু ষড়যন্ত্র চক্রান্ত কি থেমে গেছে? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটা স্বাধীন করেছেন। শেখ হাসিনা এ দেশের উন্নয়নে এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছেন। আর কিছু মানুষ এ দলটিকে নিয়ে যা খুশি তা করে চলছে। যিনি যত বেশি পেয়েছেন তিনি তত বেশি নৌকাডুবির কাজ করছেন। ইতিহাস বড়ই নিষ্ঠুর। ভুলে গেলে চলবে না, খন্দকার মোশতাক আওয়ামী লীগই করতেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। বিশ্বাস আর আস্থার সম্পর্ক নিয়েই ছিলেন মুজিব পরিবারে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষীদের শক্ত অবস্থান ছিল আওয়ামী লীগে। নিম্মির সঙ্গে বিয়ের পর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যান মেজর ডালিম। বেগম মুজিব তাকে সন্তান  স্নেহে দেখতেন। খুনিদের সবাই আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিল। বঙ্গবন্ধু পরিবার জুলিয়াস সিজারের কাহিনি জানত। তার পরও কেউ সতর্ক হননি। এ দেশে জহুরুল কাইউম বাচ্চু মিয়ারা আওয়ামী লীগ করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাননি। আবার মোশতাক, ডালিমরাও ছিলেন নিষ্ঠুরতার চোখ নিয়ে। সে চোখ ধরা পড়েনি। ব্রুটাসও ধরা পড়েননি সিজারের কাছে। প্রাচীন রোমে দাপটশালী শাসক ছিলেন জুলিয়াস সিজার। তাঁর প্রথম জীবনের বন্ধু ছিলেন ব্রুটাস। উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাটক জুলিয়াস সিজারের সেই সংলাপ মনে গেঁথে আছে। সিজারকে হত্যার সময় খুনিদের হাতে ছিল তরবারি। মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার মুহূর্তে সিজার দেখলেন প্রিয় বন্ধু ব্রুটাসকে। সিজার ভেবেছিলেন তাঁকে রক্ষা করতে এসেছে বন্ধু। একটু পর বুঝলেন হত্যায় অংশ নিতেই ব্রুটাস এসেছে। তখন সিজার ল্যাটিন ভাষায় বলেছিলেন, অ্যাট টু ব্রুটি?!! ও তুমিও ব্রুটাস! বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন, পাকিস্তান আর্মি আমাকে হত্যার সাহস পায়নি। তোরা কারা? জবাব মেলেনি। তারা খুন করে জাতির পিতাকে। রেহাই দেয়নি শিশু ও নারীকে। কেউ কি বলতে পারেন মোশতাকরা এখন নেই? অবশ্যই তারা আছে নতুন নামে। মীর জাফর তো এ বাংলারই সন্তান। আমাদের চারপাশে মোশতাকরাই ঘুরে বেড়ায়। নানামুখী ষড়যন্ত্র করে। তার পরও তাদের কিছু বলা যায় না। বিষ খেয়ে হজম করে নিতে হয়। আওয়ামী লীগ ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেনি ষড়যন্ত্রের কারণে। ২০০১ সালের পরের ইতিহাস এখন সবাই ভুলে গেছে। অনেক মন্ত্রী-এমপির কান্ডকীর্তি মাঝেমধ্যে মনে ভয় ধরিয়ে দেয়। এ যুগেও নিজের এলাকায় অনেকে নৌকা ডুবিয়ে দেন। পছন্দের প্রার্থী না পেলে দাঁড় করিয়ে দেন নিজের আপন ভাই থেকে শুরু করে আত্মীয়স্বজন অথবা ভাই লীগের সদস্যকে। অনেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাত্তাও দেন না। অবশ্য কেন্দ্রে জাতীয় পর্যায়ের খ্যাতিমান নেতার সংখ্যাও কমে গেছে। মাঠের কর্মীরা অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকে চেনেন না। মন্ত্রী-এমপিরা সে সুযোগ নেন। আরে ভাই! এতে খুশির কিছু নেই। শেখ হাসিনা হিমালয়সমান ইমেজ নিয়ে আছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। সবকিছু সামাল দিয়ে চলেন। ম্যানেজ করে নেন। দেশের সাফল্যে মন্ত্রী, এমপি আর নেতাদের ভাব দেখানোর কিছু নেই। নিরপেক্ষ ভোট এলে অনেকের অস্তিত্ব থাকবে না। অর্থকড়ি কামাইকারী অনেকে ভাগবেন। থাকবেন না। আবার অনেকে এলাকায়ও যেতে পারবেন না। নিজে এমপি হয়েছেন। মন্ত্রী হয়েছেন। ভাই, ছেলে, স্ত্রীকে এলাকায় প্রতিষ্ঠিত করতে নৌকা ডোবাচ্ছেন কেন? আপনি এমপি আপনার ভাইকে কেন বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী করতে হবে? কত চান আপনারা? এ দলে কি অন্য কেউ আর নেই? অনেক হয়েছে।  এবার নিজেদের লাগাম টানুন।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে