শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

ছোটবেলায় হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারে গিয়েছিলাম। লাকসাম থেকে রাতে ট্রেনে সিলেট। সকালে ঘুম ভাঙা চোখে পৌঁছলাম। সুরমা নদী পার হয়েছি নৌকায়। তারপর রিকশায় মাজারে। তখন সুরমায় তীব্র স্রোত ছিল। যাত্রী বেশি উঠলে নৌকা ডুবো ডুবো করত। বেশির ভাগ নৌকা দেখলাম ডুবো ডুবোভাবে যাত্রী নিয়ে নদী পার হচ্ছে। মাঝিরা নিয়ম-কানুন মানত না। যাত্রী নিত বেশি। আমরা সংখ্যায় ছিলাম অনেক। এক নৌকায় পুরো পরিবার। নদী পার হতে গিয়ে আমার ভয় ধরে গিয়েছিল। সে ভয়ের রেশ এখনো কাটেনি। কানের পাশ দিয়ে বিপদ গিয়েছিল। সেই বিপদ আমাদের নৌকার ছিল না। পাশের নৌকার। মাঝনদীর তীব্র স্রোতে নৌকাটি ডুবতে বসেছিল। যাত্রীরা ভয়ে আতঙ্কে চিৎকার করছিল। মাঝি ঠান্ডা মাথায় বৈঠা ধরে বসে আছেন। তার চেহারা ছিল নির্বিকার। আমাদের মাঝি কথা না বলে থাকতে পারেন না। বললেন, লোভে হয় সর্বনাশ। এত যাত্রী তোলার কী দরকার ছিল? এখন কোনোভাবে তীরের দিকে যাও। যাত্রীরা যেন নড়াচড়া না করে। নড়াচড়া করলেই সর্বনাশ। টানটান উত্তেজনা নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। শেষ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। মনের মাঝে ঢুকে পড়া সেই ভয়ের স্মৃতি এখনো আছে। খেয়ানৌকায় যাত্রী বেশি হলেই দুর্ঘটনা ঘটে। সবকিছু জেনেও মাঝিরা নৌকায় যাত্রী ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি তোলে। ঈদ, পূজা-পার্বণে লঞ্চের অবস্থাও একই। প্রতি বছরই লঞ্চ ডুবে যাত্রী মরে। কিন্তু বেসামাল ভাব কমে না। বরং দুর্ঘটনার পর আরও অপতৎপরতা বাড়ে। পুরনো লঞ্চে লাগানো হয় নতুন রং।

দেশে এখন নৌকার যাত্রীর অভাব নেই। চারদিকে নৌকাভর্তি উপচে পড়া মানুষ। তবে এ নৌকা নদীর নয়, আওয়ামী লীগের। গাছের পাতাও এখন আওয়ামী লীগ করে। সরকারি কর্মকর্তারাও বাদ নেই। প্রতিযোগিতায় তারা পিছিয়ে থাকতে রাজি নন। তাই তারা মিছিল-সমাবেশ করেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে প্রতিযোগিতা দেন। ক্ষমতাবানরাও নিজের সুবিধার জন্য এসব বিষয়ে আশকারা দেন। দিন দিন এ আশকারা বাড়ছে। আর বাড়ছে বলেই বিএনপি নেতা হয়ে যান তাঁতী লীগের সভাপতি। পৌর জামায়াত সভাপতি হয়ে যান পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কী চমৎকার বোঝাপড়া! মন্ত্রী-এমপি সাহেবরা শুধু নিজের পরিবার-পরিজনকে ঘাটে ঘাটে বসিয়ে খুশি নন। তারা আরও চান। আর চান বলেই অন্য দল থেকে যাত্রী এনে নৌকার মাঝি বানান। ভাই লীগ তৈরি করেন আলাদা করে। নিজের দলের খবর নেই। কর্মীদের ভালো-মন্দের খবর নেই। অথচ খেয়াল-খুশিমতো যা খুশি তা করে চলছেন। জবাবদিহি নেই। দলের প্রার্থীকে ডোবাতে রাখঢাক নেই। চক্রান্তে গোপনীয়তার বালাই নেই। অতীত থেকে কেউই শেখেন না। ভাবেন চিরদিন এমনই যাবে। আসমানি তারারা বারবার সহায়তা করবেন। বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিশ্ববাস্তবতা সব সময় এক রকম নাও থাকতে পারে। জোয়ারের পর ভাটা আসতে পারে। সরকারি আমলাদের মতিগতি আবহাওয়া দেখে বদলে যেতে পারে। পশ্চিমা দেশে নারী, আবহাওয়া আর চাকরির ঠিকঠিকানা নেই। আমাদের আমলাদেরও একই হাল। এখন ঠিক আছে, কাল নাও থাকতে পারে।

২০০১ সালের কথা অনেকের হয়তো মনে নেই। সে সময় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পরই সবকিছু বদলে যায়। চোখের ভাষায় পরিবর্তন আসে নির্বাচন কমিশনের। আমাদের কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক রাতেই দেখলাম দারোগা, ওসি বদলে গেছেন। ফেনী, নারায়ণগঞ্জের চিত্র ছিল দেখার মতো। দাপুটে এমপিরা পালিয়ে যান এলাকা থেকে। সচিবালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আরেক গ্রুপ। চারদিকে তৈরি হয় গুমোটভাব। সে সময় একদিন অফিসে বসে আছি। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। একদিন ফোন করলেন মির্জা আজম। বললেন অবস্থা ভালো বুঝছেন না। সবকিছু বদলে গেছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নিরপেক্ষ অবস্থানে নেই। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলাম সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ইব্রাহিম হোসেন খানের সঙ্গে (কিছু দিন আগে সচিব হিসেবে অবসরে গেছেন)। মির্জা আজম তাকে বললেন জনগণ তার পক্ষে। নিরপেক্ষ ভোট চান। প্রশাসন যাতে ভোট চুরির সহযোগী না হয়, তার লোকজনকে হয়রানি না করে সেই সহযোগিতাটুকু করলেই চলে। ইব্রাহিম ভাই বললেন, আজম ভাই চিন্তা করবেন না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলেন ময়মনসিংহের জিওসিকে। তখন জিওসি হয়েছেন মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম। তিনি দুই দিন আগে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর এসএসএফের প্রধান। তারা একসঙ্গে কাজ করতেন। ফোন পেয়ে জেনারেল সাহেব এপিএস সাহেবকে বললেন চিন্তা নেই। জামালপুর যাব। বৈঠক করব। নিরপেক্ষ ভোট অবশ্যই হবে। সব শুনে মির্জা আজম খুশি। বন্ধুর প্রতি একটু দায়িত্ব পালন করতে পেরে আমিও খুশি। জেনারেল রফিক কথা রাখলেন। তিনি জামালপুর গেলেন। প্রশাসনকে নিয়ে প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন। কানে কানে মির্জা আজমকে বললেন, অবশ্যই নিরপেক্ষ ভোট করতে কাজ করব। চিন্তা করবেন না। আপনি প্রতি ভোট কেন্দ্রে একজন কর্মীকে সাইকেল দিয়ে রাখবেন। কোথাও সমস্যা হলে তারা সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী সেনাক্যাম্পে অভিযোগ করবে। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশন। ভোটে ডিস্টার্ব হলে সহ্য করা হবে না।

পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলেন মির্জা আজম। তার আসন দুটো উপজেলা নিয়ে। একটি উপজেলায় সকালেই সংঘাত শুরু হয়। তার নির্দেশপ্রাপ্ত কর্মীরা ঘটনা জানাতে সাইকেলে ছুটে যান সেনাক্যাম্পে। আর যাওয়ামাত্রই সেনা সদস্যরা তাদের নিয়ে যান ভিতরে। এরপর দুই হাতে দুটি ইট দিয়ে সূর্যের দিকে মাথা রেখে দাঁড় করিয়ে রাখেন লাইন ধরে। দূর থেকে এ দৃশ্য দেখে অভিযোগ করতে আসা বাকি সাইকেলধারী কর্মীরা পালিয়ে যান। পালানোর সময় অনেকে সাইকেলও ফেলে রেখে দৌড় দেন খেতের আইল ধরে। কোনো সহায়তাই কেউ পাননি। এমনও দিন আবার আসবে না ভোটের মাঠে কোনো গ্যারান্টি কি আছে? জোয়ার-ভাটার এই দেশে কখন কী হবে কেউ জানি না। মানবচরিত্র বড় জটিল। খারাপ সময়ে আপনজনরা দ্রুত পাশ থেকে সরে যায়। সামান্য একটা নিরপেক্ষ ভোট হলেই টের পাওয়া যায় কঠিন বাস্তবতা। আপনি যাকে আপন ভাবছেন তিনি কাল নাও থাকতে পারেন। আপনার পাশে নাও দাঁড়াতে পারেন।

১৫ আগস্ট মানবসভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার আগে এ দেশে সবাই বাকশাল হয়ে গিয়েছিলেন। পেশাজীবীরা বেশি যোগ দিয়েছিলেন দলে দলে। সারা দেশে আগাছা-পরগাছার শেষ ছিল না। ১৫ আগস্টের পর সেই আগাছারা কেটে পড়ে। তাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায়নি। যিনি যত বেশি সুবিধাভোগী ছিলেন তিনি আগে পালিয়েছেন। আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া যেত না। ’৭০ সালের আওয়ামী লীগের অনেক এমএনএ ’৭৯ সালে ভোট করেন বাঘ মার্কা নিয়ে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে সবকিছু স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেন। ঘরে-বাইরে সবকিছু কঠিনভাবে সামাল দেন। তিনি শুরু করেন নতুনভাবে। সেই শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দেখেছি। তিল তিল শ্রম-ঘাম, মেধা-মননে নিজের মতো করে ধীরে ধীরে একটা অবস্থান তৈরি করেন। সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করেন। লড়ে যান বঙ্গবন্ধুর আসন পুনরায় জনমনে ফিরিয়ে আনতে। সফল হন।

সর্বশেষ ১২ বছরে দেশের অনেক কিছুর বদল হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন মর্যাদার আসন পেয়েছে। কিন্তু ষড়যন্ত্র চক্রান্ত কি থেমে গেছে? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটা স্বাধীন করেছেন। শেখ হাসিনা এ দেশের উন্নয়নে এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছেন। আর কিছু মানুষ এ দলটিকে নিয়ে যা খুশি তা করে চলছে। যিনি যত বেশি পেয়েছেন তিনি তত বেশি নৌকাডুবির কাজ করছেন। ইতিহাস বড়ই নিষ্ঠুর। ভুলে গেলে চলবে না, খন্দকার মোশতাক আওয়ামী লীগই করতেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। বিশ্বাস আর আস্থার সম্পর্ক নিয়েই ছিলেন মুজিব পরিবারে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষীদের শক্ত অবস্থান ছিল আওয়ামী লীগে। নিম্মির সঙ্গে বিয়ের পর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যান মেজর ডালিম। বেগম মুজিব তাকে সন্তান  স্নেহে দেখতেন। খুনিদের সবাই আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিল। বঙ্গবন্ধু পরিবার জুলিয়াস সিজারের কাহিনি জানত। তার পরও কেউ সতর্ক হননি। এ দেশে জহুরুল কাইউম বাচ্চু মিয়ারা আওয়ামী লীগ করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাননি। আবার মোশতাক, ডালিমরাও ছিলেন নিষ্ঠুরতার চোখ নিয়ে। সে চোখ ধরা পড়েনি। ব্রুটাসও ধরা পড়েননি সিজারের কাছে। প্রাচীন রোমে দাপটশালী শাসক ছিলেন জুলিয়াস সিজার। তাঁর প্রথম জীবনের বন্ধু ছিলেন ব্রুটাস। উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাটক জুলিয়াস সিজারের সেই সংলাপ মনে গেঁথে আছে। সিজারকে হত্যার সময় খুনিদের হাতে ছিল তরবারি। মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার মুহূর্তে সিজার দেখলেন প্রিয় বন্ধু ব্রুটাসকে। সিজার ভেবেছিলেন তাঁকে রক্ষা করতে এসেছে বন্ধু। একটু পর বুঝলেন হত্যায় অংশ নিতেই ব্রুটাস এসেছে। তখন সিজার ল্যাটিন ভাষায় বলেছিলেন, অ্যাট টু ব্রুটি?!! ও তুমিও ব্রুটাস! বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন, পাকিস্তান আর্মি আমাকে হত্যার সাহস পায়নি। তোরা কারা? জবাব মেলেনি। তারা খুন করে জাতির পিতাকে। রেহাই দেয়নি শিশু ও নারীকে। কেউ কি বলতে পারেন মোশতাকরা এখন নেই? অবশ্যই তারা আছে নতুন নামে। মীর জাফর তো এ বাংলারই সন্তান। আমাদের চারপাশে মোশতাকরাই ঘুরে বেড়ায়। নানামুখী ষড়যন্ত্র করে। তার পরও তাদের কিছু বলা যায় না। বিষ খেয়ে হজম করে নিতে হয়। আওয়ামী লীগ ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেনি ষড়যন্ত্রের কারণে। ২০০১ সালের পরের ইতিহাস এখন সবাই ভুলে গেছে। অনেক মন্ত্রী-এমপির কান্ডকীর্তি মাঝেমধ্যে মনে ভয় ধরিয়ে দেয়। এ যুগেও নিজের এলাকায় অনেকে নৌকা ডুবিয়ে দেন। পছন্দের প্রার্থী না পেলে দাঁড় করিয়ে দেন নিজের আপন ভাই থেকে শুরু করে আত্মীয়স্বজন অথবা ভাই লীগের সদস্যকে। অনেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাত্তাও দেন না। অবশ্য কেন্দ্রে জাতীয় পর্যায়ের খ্যাতিমান নেতার সংখ্যাও কমে গেছে। মাঠের কর্মীরা অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকে চেনেন না। মন্ত্রী-এমপিরা সে সুযোগ নেন। আরে ভাই! এতে খুশির কিছু নেই। শেখ হাসিনা হিমালয়সমান ইমেজ নিয়ে আছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। সবকিছু সামাল দিয়ে চলেন। ম্যানেজ করে নেন। দেশের সাফল্যে মন্ত্রী, এমপি আর নেতাদের ভাব দেখানোর কিছু নেই। নিরপেক্ষ ভোট এলে অনেকের অস্তিত্ব থাকবে না। অর্থকড়ি কামাইকারী অনেকে ভাগবেন। থাকবেন না। আবার অনেকে এলাকায়ও যেতে পারবেন না। নিজে এমপি হয়েছেন। মন্ত্রী হয়েছেন। ভাই, ছেলে, স্ত্রীকে এলাকায় প্রতিষ্ঠিত করতে নৌকা ডোবাচ্ছেন কেন? আপনি এমপি আপনার ভাইকে কেন বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী করতে হবে? কত চান আপনারা? এ দলে কি অন্য কেউ আর নেই? অনেক হয়েছে।  এবার নিজেদের লাগাম টানুন।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন