শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যারান্টি দিতে পারবেন মোশতাকরা এখন নেই আওয়ামী লীগে

ছোটবেলায় হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজারে গিয়েছিলাম। লাকসাম থেকে রাতে ট্রেনে সিলেট। সকালে ঘুম ভাঙা চোখে পৌঁছলাম। সুরমা নদী পার হয়েছি নৌকায়। তারপর রিকশায় মাজারে। তখন সুরমায় তীব্র স্রোত ছিল। যাত্রী বেশি উঠলে নৌকা ডুবো ডুবো করত। বেশির ভাগ নৌকা দেখলাম ডুবো ডুবোভাবে যাত্রী নিয়ে নদী পার হচ্ছে। মাঝিরা নিয়ম-কানুন মানত না। যাত্রী নিত বেশি। আমরা সংখ্যায় ছিলাম অনেক। এক নৌকায় পুরো পরিবার। নদী পার হতে গিয়ে আমার ভয় ধরে গিয়েছিল। সে ভয়ের রেশ এখনো কাটেনি। কানের পাশ দিয়ে বিপদ গিয়েছিল। সেই বিপদ আমাদের নৌকার ছিল না। পাশের নৌকার। মাঝনদীর তীব্র স্রোতে নৌকাটি ডুবতে বসেছিল। যাত্রীরা ভয়ে আতঙ্কে চিৎকার করছিল। মাঝি ঠান্ডা মাথায় বৈঠা ধরে বসে আছেন। তার চেহারা ছিল নির্বিকার। আমাদের মাঝি কথা না বলে থাকতে পারেন না। বললেন, লোভে হয় সর্বনাশ। এত যাত্রী তোলার কী দরকার ছিল? এখন কোনোভাবে তীরের দিকে যাও। যাত্রীরা যেন নড়াচড়া না করে। নড়াচড়া করলেই সর্বনাশ। টানটান উত্তেজনা নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। শেষ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। মনের মাঝে ঢুকে পড়া সেই ভয়ের স্মৃতি এখনো আছে। খেয়ানৌকায় যাত্রী বেশি হলেই দুর্ঘটনা ঘটে। সবকিছু জেনেও মাঝিরা নৌকায় যাত্রী ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি তোলে। ঈদ, পূজা-পার্বণে লঞ্চের অবস্থাও একই। প্রতি বছরই লঞ্চ ডুবে যাত্রী মরে। কিন্তু বেসামাল ভাব কমে না। বরং দুর্ঘটনার পর আরও অপতৎপরতা বাড়ে। পুরনো লঞ্চে লাগানো হয় নতুন রং।

দেশে এখন নৌকার যাত্রীর অভাব নেই। চারদিকে নৌকাভর্তি উপচে পড়া মানুষ। তবে এ নৌকা নদীর নয়, আওয়ামী লীগের। গাছের পাতাও এখন আওয়ামী লীগ করে। সরকারি কর্মকর্তারাও বাদ নেই। প্রতিযোগিতায় তারা পিছিয়ে থাকতে রাজি নন। তাই তারা মিছিল-সমাবেশ করেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে প্রতিযোগিতা দেন। ক্ষমতাবানরাও নিজের সুবিধার জন্য এসব বিষয়ে আশকারা দেন। দিন দিন এ আশকারা বাড়ছে। আর বাড়ছে বলেই বিএনপি নেতা হয়ে যান তাঁতী লীগের সভাপতি। পৌর জামায়াত সভাপতি হয়ে যান পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কী চমৎকার বোঝাপড়া! মন্ত্রী-এমপি সাহেবরা শুধু নিজের পরিবার-পরিজনকে ঘাটে ঘাটে বসিয়ে খুশি নন। তারা আরও চান। আর চান বলেই অন্য দল থেকে যাত্রী এনে নৌকার মাঝি বানান। ভাই লীগ তৈরি করেন আলাদা করে। নিজের দলের খবর নেই। কর্মীদের ভালো-মন্দের খবর নেই। অথচ খেয়াল-খুশিমতো যা খুশি তা করে চলছেন। জবাবদিহি নেই। দলের প্রার্থীকে ডোবাতে রাখঢাক নেই। চক্রান্তে গোপনীয়তার বালাই নেই। অতীত থেকে কেউই শেখেন না। ভাবেন চিরদিন এমনই যাবে। আসমানি তারারা বারবার সহায়তা করবেন। বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিশ্ববাস্তবতা সব সময় এক রকম নাও থাকতে পারে। জোয়ারের পর ভাটা আসতে পারে। সরকারি আমলাদের মতিগতি আবহাওয়া দেখে বদলে যেতে পারে। পশ্চিমা দেশে নারী, আবহাওয়া আর চাকরির ঠিকঠিকানা নেই। আমাদের আমলাদেরও একই হাল। এখন ঠিক আছে, কাল নাও থাকতে পারে।

২০০১ সালের কথা অনেকের হয়তো মনে নেই। সে সময় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পরই সবকিছু বদলে যায়। চোখের ভাষায় পরিবর্তন আসে নির্বাচন কমিশনের। আমাদের কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক রাতেই দেখলাম দারোগা, ওসি বদলে গেছেন। ফেনী, নারায়ণগঞ্জের চিত্র ছিল দেখার মতো। দাপুটে এমপিরা পালিয়ে যান এলাকা থেকে। সচিবালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আরেক গ্রুপ। চারদিকে তৈরি হয় গুমোটভাব। সে সময় একদিন অফিসে বসে আছি। আমি তখন এটিএন বাংলার বার্তা সম্পাদক। একদিন ফোন করলেন মির্জা আজম। বললেন অবস্থা ভালো বুঝছেন না। সবকিছু বদলে গেছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নিরপেক্ষ অবস্থানে নেই। বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলাম সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ইব্রাহিম হোসেন খানের সঙ্গে (কিছু দিন আগে সচিব হিসেবে অবসরে গেছেন)। মির্জা আজম তাকে বললেন জনগণ তার পক্ষে। নিরপেক্ষ ভোট চান। প্রশাসন যাতে ভোট চুরির সহযোগী না হয়, তার লোকজনকে হয়রানি না করে সেই সহযোগিতাটুকু করলেই চলে। ইব্রাহিম ভাই বললেন, আজম ভাই চিন্তা করবেন না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলেন ময়মনসিংহের জিওসিকে। তখন জিওসি হয়েছেন মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম। তিনি দুই দিন আগে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর এসএসএফের প্রধান। তারা একসঙ্গে কাজ করতেন। ফোন পেয়ে জেনারেল সাহেব এপিএস সাহেবকে বললেন চিন্তা নেই। জামালপুর যাব। বৈঠক করব। নিরপেক্ষ ভোট অবশ্যই হবে। সব শুনে মির্জা আজম খুশি। বন্ধুর প্রতি একটু দায়িত্ব পালন করতে পেরে আমিও খুশি। জেনারেল রফিক কথা রাখলেন। তিনি জামালপুর গেলেন। প্রশাসনকে নিয়ে প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন। কানে কানে মির্জা আজমকে বললেন, অবশ্যই নিরপেক্ষ ভোট করতে কাজ করব। চিন্তা করবেন না। আপনি প্রতি ভোট কেন্দ্রে একজন কর্মীকে সাইকেল দিয়ে রাখবেন। কোথাও সমস্যা হলে তারা সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী সেনাক্যাম্পে অভিযোগ করবে। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশন। ভোটে ডিস্টার্ব হলে সহ্য করা হবে না।

পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলেন মির্জা আজম। তার আসন দুটো উপজেলা নিয়ে। একটি উপজেলায় সকালেই সংঘাত শুরু হয়। তার নির্দেশপ্রাপ্ত কর্মীরা ঘটনা জানাতে সাইকেলে ছুটে যান সেনাক্যাম্পে। আর যাওয়ামাত্রই সেনা সদস্যরা তাদের নিয়ে যান ভিতরে। এরপর দুই হাতে দুটি ইট দিয়ে সূর্যের দিকে মাথা রেখে দাঁড় করিয়ে রাখেন লাইন ধরে। দূর থেকে এ দৃশ্য দেখে অভিযোগ করতে আসা বাকি সাইকেলধারী কর্মীরা পালিয়ে যান। পালানোর সময় অনেকে সাইকেলও ফেলে রেখে দৌড় দেন খেতের আইল ধরে। কোনো সহায়তাই কেউ পাননি। এমনও দিন আবার আসবে না ভোটের মাঠে কোনো গ্যারান্টি কি আছে? জোয়ার-ভাটার এই দেশে কখন কী হবে কেউ জানি না। মানবচরিত্র বড় জটিল। খারাপ সময়ে আপনজনরা দ্রুত পাশ থেকে সরে যায়। সামান্য একটা নিরপেক্ষ ভোট হলেই টের পাওয়া যায় কঠিন বাস্তবতা। আপনি যাকে আপন ভাবছেন তিনি কাল নাও থাকতে পারেন। আপনার পাশে নাও দাঁড়াতে পারেন।

১৫ আগস্ট মানবসভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার আগে এ দেশে সবাই বাকশাল হয়ে গিয়েছিলেন। পেশাজীবীরা বেশি যোগ দিয়েছিলেন দলে দলে। সারা দেশে আগাছা-পরগাছার শেষ ছিল না। ১৫ আগস্টের পর সেই আগাছারা কেটে পড়ে। তাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায়নি। যিনি যত বেশি সুবিধাভোগী ছিলেন তিনি আগে পালিয়েছেন। আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া যেত না। ’৭০ সালের আওয়ামী লীগের অনেক এমএনএ ’৭৯ সালে ভোট করেন বাঘ মার্কা নিয়ে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে সবকিছু স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেন। ঘরে-বাইরে সবকিছু কঠিনভাবে সামাল দেন। তিনি শুরু করেন নতুনভাবে। সেই শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দেখেছি। তিল তিল শ্রম-ঘাম, মেধা-মননে নিজের মতো করে ধীরে ধীরে একটা অবস্থান তৈরি করেন। সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করেন। লড়ে যান বঙ্গবন্ধুর আসন পুনরায় জনমনে ফিরিয়ে আনতে। সফল হন।

সর্বশেষ ১২ বছরে দেশের অনেক কিছুর বদল হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন মর্যাদার আসন পেয়েছে। কিন্তু ষড়যন্ত্র চক্রান্ত কি থেমে গেছে? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটা স্বাধীন করেছেন। শেখ হাসিনা এ দেশের উন্নয়নে এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছেন। আর কিছু মানুষ এ দলটিকে নিয়ে যা খুশি তা করে চলছে। যিনি যত বেশি পেয়েছেন তিনি তত বেশি নৌকাডুবির কাজ করছেন। ইতিহাস বড়ই নিষ্ঠুর। ভুলে গেলে চলবে না, খন্দকার মোশতাক আওয়ামী লীগই করতেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। বিশ্বাস আর আস্থার সম্পর্ক নিয়েই ছিলেন মুজিব পরিবারে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষীদের শক্ত অবস্থান ছিল আওয়ামী লীগে। নিম্মির সঙ্গে বিয়ের পর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যান মেজর ডালিম। বেগম মুজিব তাকে সন্তান  স্নেহে দেখতেন। খুনিদের সবাই আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিল। বঙ্গবন্ধু পরিবার জুলিয়াস সিজারের কাহিনি জানত। তার পরও কেউ সতর্ক হননি। এ দেশে জহুরুল কাইউম বাচ্চু মিয়ারা আওয়ামী লীগ করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাননি। আবার মোশতাক, ডালিমরাও ছিলেন নিষ্ঠুরতার চোখ নিয়ে। সে চোখ ধরা পড়েনি। ব্রুটাসও ধরা পড়েননি সিজারের কাছে। প্রাচীন রোমে দাপটশালী শাসক ছিলেন জুলিয়াস সিজার। তাঁর প্রথম জীবনের বন্ধু ছিলেন ব্রুটাস। উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাটক জুলিয়াস সিজারের সেই সংলাপ মনে গেঁথে আছে। সিজারকে হত্যার সময় খুনিদের হাতে ছিল তরবারি। মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার মুহূর্তে সিজার দেখলেন প্রিয় বন্ধু ব্রুটাসকে। সিজার ভেবেছিলেন তাঁকে রক্ষা করতে এসেছে বন্ধু। একটু পর বুঝলেন হত্যায় অংশ নিতেই ব্রুটাস এসেছে। তখন সিজার ল্যাটিন ভাষায় বলেছিলেন, অ্যাট টু ব্রুটি?!! ও তুমিও ব্রুটাস! বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন, পাকিস্তান আর্মি আমাকে হত্যার সাহস পায়নি। তোরা কারা? জবাব মেলেনি। তারা খুন করে জাতির পিতাকে। রেহাই দেয়নি শিশু ও নারীকে। কেউ কি বলতে পারেন মোশতাকরা এখন নেই? অবশ্যই তারা আছে নতুন নামে। মীর জাফর তো এ বাংলারই সন্তান। আমাদের চারপাশে মোশতাকরাই ঘুরে বেড়ায়। নানামুখী ষড়যন্ত্র করে। তার পরও তাদের কিছু বলা যায় না। বিষ খেয়ে হজম করে নিতে হয়। আওয়ামী লীগ ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেনি ষড়যন্ত্রের কারণে। ২০০১ সালের পরের ইতিহাস এখন সবাই ভুলে গেছে। অনেক মন্ত্রী-এমপির কান্ডকীর্তি মাঝেমধ্যে মনে ভয় ধরিয়ে দেয়। এ যুগেও নিজের এলাকায় অনেকে নৌকা ডুবিয়ে দেন। পছন্দের প্রার্থী না পেলে দাঁড় করিয়ে দেন নিজের আপন ভাই থেকে শুরু করে আত্মীয়স্বজন অথবা ভাই লীগের সদস্যকে। অনেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাত্তাও দেন না। অবশ্য কেন্দ্রে জাতীয় পর্যায়ের খ্যাতিমান নেতার সংখ্যাও কমে গেছে। মাঠের কর্মীরা অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকে চেনেন না। মন্ত্রী-এমপিরা সে সুযোগ নেন। আরে ভাই! এতে খুশির কিছু নেই। শেখ হাসিনা হিমালয়সমান ইমেজ নিয়ে আছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। সবকিছু সামাল দিয়ে চলেন। ম্যানেজ করে নেন। দেশের সাফল্যে মন্ত্রী, এমপি আর নেতাদের ভাব দেখানোর কিছু নেই। নিরপেক্ষ ভোট এলে অনেকের অস্তিত্ব থাকবে না। অর্থকড়ি কামাইকারী অনেকে ভাগবেন। থাকবেন না। আবার অনেকে এলাকায়ও যেতে পারবেন না। নিজে এমপি হয়েছেন। মন্ত্রী হয়েছেন। ভাই, ছেলে, স্ত্রীকে এলাকায় প্রতিষ্ঠিত করতে নৌকা ডোবাচ্ছেন কেন? আপনি এমপি আপনার ভাইকে কেন বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী করতে হবে? কত চান আপনারা? এ দলে কি অন্য কেউ আর নেই? অনেক হয়েছে।  এবার নিজেদের লাগাম টানুন।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম