শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ইয়েমেনের কষ্টের শেষ কোথায়

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়েমেনের কষ্টের শেষ কোথায়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শপথ নেওয়ার পর অনেক এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই করেছেন। সেসব সিদ্ধান্ত আমেরিকানদের স্বার্থের পক্ষে যাচ্ছে নাকি বিপক্ষে তা বোঝার দায়িত্ব আমেরিকাবাসীর। আমি একজন ভিনদেশি মানুষ হিসেবে সেসব নিয়ে কোনো আলোচনায় যেতে চাই না। তবে ভিনদেশি একজন মানবতাবাদী হিসেবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি তাঁর একটি বাক্যের জন্য। তিনি বলেছেন, ‘ইয়েমেন যুদ্ধের অবসান হওয়া প্রয়োজন।’ ইয়েমেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গে আমি আগেও বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় লিখেছি। ইয়েমেনের যুদ্ধকে আমার কখনো যুদ্ধ মনে হয় না; মনে হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির নাজি বাহিনীর ইহুদি নিধনের ইয়েমেনি সংস্করণ। যুদ্ধের নিয়মনীতির মাপকাঠি দিয়ে এ আত্মঘাতী বিধ্বংসী হানাহানিকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। ইয়েমেনের যুদ্ধের ক্ষত পক্ষ-বিপক্ষের যোদ্ধারা কতখানি বহন করছে তা যুদ্ধরত বাহিনীগুলো ভালো বলতে পারবে। কিন্তু ইয়েমেন যুদ্ধের ভয়ংকর ক্ষত বহন করছে সে দেশের লাখ লাখ নারী-শিশু-পুরুষ। এরা কেউ যোদ্ধা নয়। কিন্তু যুদ্ধ নামের হানাহানির সর্বনাশা ফল কি নিদারুণভাবে সাধারণ মানুষের জীবন বিধ্বস্ত করে দিয়েছে তা দেখলে নিজেদের সভ্য পরিচয় দিতে লজ্জা হয়। ইয়েমেনের ভুখা-নাঙ্গা কঙ্কালসার শিশুগুলো একবিংশ শতাব্দীর সভ্যতার মুখোশের ওপর ক্রমাগত আঁচড় কেটে যাচ্ছে। কিন্তু শিশুগুলো জানে না উন্নত দুনিয়ার মুখ থেকে সভ্যতার মুখোশ সরে গেলে তার নিচ থেকে যে রাক্ষসমূর্তি বেরিয়ে আসবে তার সবটাই অস্ত্র বিক্রির লোভ আর আধিপত্য বিস্তারের লালসা দিয়ে ঠাসা। ২০১৪ সালে শুরু হয়ে ইয়েমেন একটি সর্বগ্রাসী রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। কত শিশু সেখানে ক্ষুধায় কষ্ট পেয়ে রোগে ভুগে মারা গেছে তার সঠিক পরিসংখ্যান একদিন হয়তো পাওয়া যাবে। তবে আজ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের রিপোর্ট বলছে, এ বছর অর্থাৎ ২০২১ সাল শেষে হওয়ার আগে ও দেশে ৪ লাখ ইয়েমেনি শিশু পুষ্টিহীনতায় মারা যাবে। এমন রিপোর্ট নতুন কিছু নয়। ছয় বছর ধরে ইয়েমেনের মানবিক বিপর্যয়ের খবর দুনিয়ার সব সংবাদমাধ্যমে বারবার প্রকাশিত হয়েছে; কিন্তু দুনিয়ার মানুষ তাতে কতটুকু সাড়া দিয়েছে সেটি বড় প্রশ্ন। 

উন্নত দুনিয়া ইয়েমেনের যুদ্ধকে দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে চোখ উল্টে দিয়ে বসে থাকতে চায়। সবচেয়ে বড় সত্য, ইয়েমেনের যুদ্ধকে পুঁজি করে উন্নত দুনিয়া সৌদি আরব কিংবা ইরানের কাছে অস্ত্র বিক্রির ধান্ধায় ব্যস্ত। আমেরিকার ট্রাম্প প্রশাসন কোনো রাখঢাক না রেখে সৌদি আরবের সঙ্গে বিশাল অঙ্কের অস্ত্র বিক্রির চুক্তি করেছিল। বাইডেন প্রশাসন সে চুক্তি আপাতত স্থগিত করেছে। তবে বাইডেনের চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্তকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করার সুযোগ নেই। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনের রোগাভোগা শিশুদের মেরে সাফ করে দেওয়ার মতো যথেষ্ট অস্ত্র সৌদি আরবের ভান্ডারে জমা আছে। যুদ্ধরত পক্ষগুলোর ক্ষমতার জিঘাংসা না কমলে অস্ত্র বিক্রির চুক্তি স্থগিত করে কোনো লাভ হবে না। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে আলোচনার টেবিলে বসতে বলেছেন। এ কথাটি মুখে বললে হবে না। ইয়েমেনের যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে তিনি আন্তরিক হলে তাঁর প্রশাসন থেকে দায়িত্বশীল, মানবিক অনুভূতিসম্পন্ন কোনো প্রতিনিধিকে ইতিবাচক আলোচনা শুরু করার দায়িত্ব দিতে হবে। জাতিসংঘ মাঝেমধ্যে আচমকা জেগে উঠে বলে, হায় হায় এ কী হলো! ইয়েমেনে যা ঘটছে একে মানবিক বিপর্যয় ছাড়া আর কিছু বলা সম্ভব নয়। জাতিসংঘ তাদের মানবতাবাদী খোলস ধরে রাখার জন্য আহাবিহার অভিনয় করে থাকে। জাতিসংঘের কাছে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করাও উচিত নয় কারণ জাতিসংঘ একটি নখদন্তশূন্য বাঘ। ইয়েমেন যুদ্ধ কেন্দ্র করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়ার সময় জাতিসংঘের ভাষা শুনে মনে হয় এ যুদ্ধ দেশটির অভ্যন্তরে ছোটখাট জাতিগত দাঙ্গা। এটি ইয়েমেনিরা নিজ উদ্যোগে মিটিয়ে ফেলতে পারে।

ইয়েমেনের বাস্তবতার আলোকে বিবেচনা করলে একে কি গৃহযুদ্ধ বলা যাবে? ইয়েমেনের যুদ্ধে যে সার্বিক মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে তাকে কি কোনোভাবে ছোট করে দেখার সুযোগ আছে? আমার বিবেচনায়, ইয়েমেনের যুদ্ধকে গৃহবিবাদ হিসেবে চিত্রিত করে দুনিয়ার ক্ষমতাধর দেশগুলো তাদের অস্ত্র ব্যবসার লালসা ঢেকে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ যুদ্ধের সঙ্গে খোদ ইয়েমেনবাসীর স্বার্থের যোগাযোগ আদৌ আছে কিনা তা তারা খতিয়ে দেখতে রাজি নয়। আসলে ইয়েমেন ভূখন্ডের ওপর ইরান ও সৌদি আরব তাদের প্রভাব বিস্তারের লোভ থেকে এ নিষ্ঠুর যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। এমন যুদ্ধকে রাজনীতির ভাষায় বলা হয় ছায়াযুদ্ধ অর্থাৎ প্রক্সি ওয়ার। ইয়েমেনের সুন্নি নেতা মনসুর হাজী ও তার সাঙ্গোপাঙ্গরা সৌদি আরবের স্বার্থে ইয়েমেনের মাটিতে জায়েদি শিয়া হুতি বিদ্রোহীদের বিপক্ষে লড়াই করছেন। মনসুর হাজী ধর্মীয় পরিচয়ে সুন্নি মুসলমান। এরা সৌদি আরবকেই তাদের গার্জিয়ান মেনে বসে আছে। ইয়েমেনের মাটিতে বসে মনসুর হাজীর লোকজন সরকার গঠন করতেও সাহস পান না। মনসুর হাজী অ্যান্ড গং সরকার গঠনের জন্য সদলবলে সৌদি আরবে যান। অথচ মনসুর হাজী নিজেকে ইয়েমেনের আইনসম্মত শাসক বলে দাবি করেন। ইয়েমেনবাসীর জন্য মনসুর হাজী এমন এক শাসক যার অবস্থান ব্যাখ্যা করতে চাইলে বাংলা প্রবচনের আশ্রয় নিতে হয়। আমার দেশের লোক চলতি ভাষায় মনসুর হাজীকে বলে ‘ভাত দেবার মুরোদ নাই কিল মারার গোঁসাই’। হাজার হাজার ইয়েমেনি শিশু খাবারের অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মরছে আর মনসুর হাজী সেখান থেকে চোখ ফিরিয়ে সৌদি রাজা-বাদশাহর পদলেহনে মজে আছেন। হুতি যোদ্ধারা শিয়া। গায়ে শিয়া ছাপ থাকায় হুতিরা ইরানের শাসক দলের প্রিয় পাত্র। ইরান দাবি করে, হুতিরা ইরানের ধর্মীয় নেতার অঙ্গুলি হেলনে ওঠে-বসে। ইরানি ধর্মীয় নেতা বুক চিতিয়ে বলেন, আমরা হুকুম করলে হুতি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবের তেল স্থাপনার ওপর গোলাবর্ষণ করে থাকে। কিন্তু আমার বিবেচনায় কথাটি সর্বাংশে সত্য হতে পারে না। ইরানি নেতার এমন ঘোষণা স্রেফ সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অপকৌশল ছাড়া কিছু না। আমার এমন বিশ্বাস জন্মানোর জন্য কিছু ঐতিহাসিক বাস্তবতা আছে। হুতিরা শিয়া তবে তারা ইরানের ১২ ইমামবাদী শিয়া নয়। ইরানের শিয়ারা যে ঘরানার শিয়া ধর্ম পালন করে তা হুতি বিদ্রোহীদের থেকে একেবারে আলাদা। ইয়েমেনের শিয়ারা জায়েদি মাজহাবের শিয়া। গত শতকের নব্বইয়ের দশকে ইয়েমেনের জায়েদি মাজহাবের শিয়া ধর্মাবলম্বী নেতা হোসেন বদরুদ্দিন আল-হুতি ইয়েমেনে সুন্নি আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করেন। জায়েদি শিয়া নেতা বদরুদ্দিন হুতির নামে এ বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নাম হয়েছে হুতি বিদ্রোহী। ১২ ইমামবাদী ইরানি শিয়া বিশ্বাস থেকে জায়েদি শিয়া গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাস সম্পূর্ণ আলাদা। সৌদি আরবকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য ইরানের ১২ ইমামবাদী শিয়ারা ইয়েমেনের জায়েদি শিয়াদের ভারি বন্ধু সেজেছে। ইতিহাস বলে, একসময় ইরান ও ইরাকে প্রচুর জায়েদি শিয়ার বাস ছিল। কিন্তু ১২ ইমামবাদী শিয়াদের অত্যাচারে জায়েদি শিয়াদের এক অংশ প্রাণে মরেছে আর আরেক অংশ নিজেদের মাজহাব পরিবর্তন করে জান বাঁচিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, জায়েদি শিয়ারা ইয়েমেন থেকে তাদের বাস তুলে নিয়ে আজ যদি ইরানে এসে বসবাস করতে চায় তাহলে ১২ ইমামে বিশ্বাসী ইরানি শিয়ারা জায়েদি শিয়াদের ধর্মের ভাই ডেকে কোলে তুলে নেবে না। ইরানের মাটিতে ইরানি শিয়ারা কি জায়েদি শিয়াদের স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে দেবে? ইতিহাস বলে, ইরানি শিয়ারা জায়েদি শিয়াদের সমমর্যাদা দেওয়া দূরের কথা, জায়েদি শিয়াদের ইরানি শিয়ারা আগের মতো জানে মারতে দ্বিধা করবে না। কাজেই ইয়েমেনে যা কিছু ঘটছে তা ইয়েমেনের সমস্যা নয়। ইয়েমেনে ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে ছায়াযুদ্ধ চলছে এটিই সত্য।

ইয়েমেনের যুদ্ধ এবং তার পরিণামে মানবিক বিপর্যয়ের রূপ দেখে মনে হয় বিশ্ববিবেক শব্দটি সত্যি ভয়ানক খেলো। বিশ্ববিবেক শব্দটি কত খেলো তার বড় প্রমাণ ২০১৫ সালে ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদি জোটের চার সপ্তাহের সর্বগ্রাসী সামরিক অভিযান। সামরিক ইতিহাসে এ ঘৃণ্য যুদ্ধের নাম অপারেশন ডিসাইসিভ স্টর্ম। মনসুর হাজী নিজ দেশে হুতিদের হাতে পরাজিত হয়ে সৌদি আরবে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সৌদি আরবের মাটিতে বসে তিনি তার নিজ দেশ ইয়েমেনকে ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র মাথায় নিয়ে সৌদি জোট গঠনে মদদ দিলেন। তারই মদদে সৌদি আরব ২০১৫ সালের মার্চে একপাল বন্যপশুর মতো ইয়েমেনিদের ওপর হামলে পড়েছিল। সে যুদ্ধে মানবতার ধ্বজাধারী আমেরিকা গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ এবং অন্যান্য সহযোগিতা করে ইয়েমেনে গণহত্যা ও মানবিক বিপর্যয় ত্বরান্বিত করেছিল। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০২১ সালে হোয়াইট হাউসে বসে বলেছেন, ইয়েমেন যুদ্ধ বন্ধ হওয়া উচিত। অথচ ২০১৫ সালে জো বাইডেন ওবামার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসেই ছিলেন। ২০১৫ সালে ইয়েমেন আক্রমণে যারা সৌদি আরবের সহযোগিতা করেছে তারা সবাই সৌদি আরবের কাছ থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে।

ইয়েমেনের মানবিক বিপর্যয়ের ভয়ংকর রূপ দেখে উন্নত দুনিয়া অস্ত্র বিক্রির লাভ-ক্ষতির হিসাব থেকে সরে আসবে আমি এমনটি বিশ্বাস করি না। তবে দুনিয়ার কাছে নিজেদের মানবতাবাদী খোলস টিকিয়ে রাখতে হলে আমেরিকা ও তার সহযোগীদের যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। গত কয়েক বছর একটানা যুদ্ধ চলার কারণে ইয়েমেনে হরেক রকম সন্ত্রাসী অপশক্তি দানা বেঁধেছে। ইয়েমেনের যুদ্ধ এখন আর হুতি কিংবা সুন্নিদের বিবাদ-বিভাজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। হত্যা ও ধ্বংসের বান ডাকার পরে সেখানে আইসিস, আল-কায়েদা, আল নুসরা ফ্রন্ট সবাই আপন আপন শক্তি দেখাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইয়েমেনের অন্য ছোটখাট গোষ্ঠীগুলো নিজেদের শক্তিবলয় বাড়ানোর জন্য মাথা তুলে দাঁড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় সৌদি আরব এবং ইরান যদি এ মুহূর্তে ইয়েমেনে যুদ্ধ থামিয়ে দেয় তবু ইয়েমেনের আকাশ থেকে অশান্তির কালো মেঘ সরবে না। ইয়েমেনে যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে কোনো নিরপেক্ষ শক্তিকে নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইয়েমেনের যুদ্ধ থামানোর জন্য মুখের কথায় নিজেকে আটকে না রেখে বাস্তব পদক্ষেপ নেবেন এ আশায় আমরা দিন গুনছি।

            লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির
মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম