শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ইয়েমেনের কষ্টের শেষ কোথায়

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়েমেনের কষ্টের শেষ কোথায়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শপথ নেওয়ার পর অনেক এক্সিকিউটিভ অর্ডারে সই করেছেন। সেসব সিদ্ধান্ত আমেরিকানদের স্বার্থের পক্ষে যাচ্ছে নাকি বিপক্ষে তা বোঝার দায়িত্ব আমেরিকাবাসীর। আমি একজন ভিনদেশি মানুষ হিসেবে সেসব নিয়ে কোনো আলোচনায় যেতে চাই না। তবে ভিনদেশি একজন মানবতাবাদী হিসেবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি তাঁর একটি বাক্যের জন্য। তিনি বলেছেন, ‘ইয়েমেন যুদ্ধের অবসান হওয়া প্রয়োজন।’ ইয়েমেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গে আমি আগেও বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় লিখেছি। ইয়েমেনের যুদ্ধকে আমার কখনো যুদ্ধ মনে হয় না; মনে হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির নাজি বাহিনীর ইহুদি নিধনের ইয়েমেনি সংস্করণ। যুদ্ধের নিয়মনীতির মাপকাঠি দিয়ে এ আত্মঘাতী বিধ্বংসী হানাহানিকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। ইয়েমেনের যুদ্ধের ক্ষত পক্ষ-বিপক্ষের যোদ্ধারা কতখানি বহন করছে তা যুদ্ধরত বাহিনীগুলো ভালো বলতে পারবে। কিন্তু ইয়েমেন যুদ্ধের ভয়ংকর ক্ষত বহন করছে সে দেশের লাখ লাখ নারী-শিশু-পুরুষ। এরা কেউ যোদ্ধা নয়। কিন্তু যুদ্ধ নামের হানাহানির সর্বনাশা ফল কি নিদারুণভাবে সাধারণ মানুষের জীবন বিধ্বস্ত করে দিয়েছে তা দেখলে নিজেদের সভ্য পরিচয় দিতে লজ্জা হয়। ইয়েমেনের ভুখা-নাঙ্গা কঙ্কালসার শিশুগুলো একবিংশ শতাব্দীর সভ্যতার মুখোশের ওপর ক্রমাগত আঁচড় কেটে যাচ্ছে। কিন্তু শিশুগুলো জানে না উন্নত দুনিয়ার মুখ থেকে সভ্যতার মুখোশ সরে গেলে তার নিচ থেকে যে রাক্ষসমূর্তি বেরিয়ে আসবে তার সবটাই অস্ত্র বিক্রির লোভ আর আধিপত্য বিস্তারের লালসা দিয়ে ঠাসা। ২০১৪ সালে শুরু হয়ে ইয়েমেন একটি সর্বগ্রাসী রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। কত শিশু সেখানে ক্ষুধায় কষ্ট পেয়ে রোগে ভুগে মারা গেছে তার সঠিক পরিসংখ্যান একদিন হয়তো পাওয়া যাবে। তবে আজ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের রিপোর্ট বলছে, এ বছর অর্থাৎ ২০২১ সাল শেষে হওয়ার আগে ও দেশে ৪ লাখ ইয়েমেনি শিশু পুষ্টিহীনতায় মারা যাবে। এমন রিপোর্ট নতুন কিছু নয়। ছয় বছর ধরে ইয়েমেনের মানবিক বিপর্যয়ের খবর দুনিয়ার সব সংবাদমাধ্যমে বারবার প্রকাশিত হয়েছে; কিন্তু দুনিয়ার মানুষ তাতে কতটুকু সাড়া দিয়েছে সেটি বড় প্রশ্ন। 

উন্নত দুনিয়া ইয়েমেনের যুদ্ধকে দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে চোখ উল্টে দিয়ে বসে থাকতে চায়। সবচেয়ে বড় সত্য, ইয়েমেনের যুদ্ধকে পুঁজি করে উন্নত দুনিয়া সৌদি আরব কিংবা ইরানের কাছে অস্ত্র বিক্রির ধান্ধায় ব্যস্ত। আমেরিকার ট্রাম্প প্রশাসন কোনো রাখঢাক না রেখে সৌদি আরবের সঙ্গে বিশাল অঙ্কের অস্ত্র বিক্রির চুক্তি করেছিল। বাইডেন প্রশাসন সে চুক্তি আপাতত স্থগিত করেছে। তবে বাইডেনের চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্তকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করার সুযোগ নেই। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনের রোগাভোগা শিশুদের মেরে সাফ করে দেওয়ার মতো যথেষ্ট অস্ত্র সৌদি আরবের ভান্ডারে জমা আছে। যুদ্ধরত পক্ষগুলোর ক্ষমতার জিঘাংসা না কমলে অস্ত্র বিক্রির চুক্তি স্থগিত করে কোনো লাভ হবে না। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে আলোচনার টেবিলে বসতে বলেছেন। এ কথাটি মুখে বললে হবে না। ইয়েমেনের যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে তিনি আন্তরিক হলে তাঁর প্রশাসন থেকে দায়িত্বশীল, মানবিক অনুভূতিসম্পন্ন কোনো প্রতিনিধিকে ইতিবাচক আলোচনা শুরু করার দায়িত্ব দিতে হবে। জাতিসংঘ মাঝেমধ্যে আচমকা জেগে উঠে বলে, হায় হায় এ কী হলো! ইয়েমেনে যা ঘটছে একে মানবিক বিপর্যয় ছাড়া আর কিছু বলা সম্ভব নয়। জাতিসংঘ তাদের মানবতাবাদী খোলস ধরে রাখার জন্য আহাবিহার অভিনয় করে থাকে। জাতিসংঘের কাছে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করাও উচিত নয় কারণ জাতিসংঘ একটি নখদন্তশূন্য বাঘ। ইয়েমেন যুদ্ধ কেন্দ্র করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়ার সময় জাতিসংঘের ভাষা শুনে মনে হয় এ যুদ্ধ দেশটির অভ্যন্তরে ছোটখাট জাতিগত দাঙ্গা। এটি ইয়েমেনিরা নিজ উদ্যোগে মিটিয়ে ফেলতে পারে।

ইয়েমেনের বাস্তবতার আলোকে বিবেচনা করলে একে কি গৃহযুদ্ধ বলা যাবে? ইয়েমেনের যুদ্ধে যে সার্বিক মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে তাকে কি কোনোভাবে ছোট করে দেখার সুযোগ আছে? আমার বিবেচনায়, ইয়েমেনের যুদ্ধকে গৃহবিবাদ হিসেবে চিত্রিত করে দুনিয়ার ক্ষমতাধর দেশগুলো তাদের অস্ত্র ব্যবসার লালসা ঢেকে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ যুদ্ধের সঙ্গে খোদ ইয়েমেনবাসীর স্বার্থের যোগাযোগ আদৌ আছে কিনা তা তারা খতিয়ে দেখতে রাজি নয়। আসলে ইয়েমেন ভূখন্ডের ওপর ইরান ও সৌদি আরব তাদের প্রভাব বিস্তারের লোভ থেকে এ নিষ্ঠুর যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। এমন যুদ্ধকে রাজনীতির ভাষায় বলা হয় ছায়াযুদ্ধ অর্থাৎ প্রক্সি ওয়ার। ইয়েমেনের সুন্নি নেতা মনসুর হাজী ও তার সাঙ্গোপাঙ্গরা সৌদি আরবের স্বার্থে ইয়েমেনের মাটিতে জায়েদি শিয়া হুতি বিদ্রোহীদের বিপক্ষে লড়াই করছেন। মনসুর হাজী ধর্মীয় পরিচয়ে সুন্নি মুসলমান। এরা সৌদি আরবকেই তাদের গার্জিয়ান মেনে বসে আছে। ইয়েমেনের মাটিতে বসে মনসুর হাজীর লোকজন সরকার গঠন করতেও সাহস পান না। মনসুর হাজী অ্যান্ড গং সরকার গঠনের জন্য সদলবলে সৌদি আরবে যান। অথচ মনসুর হাজী নিজেকে ইয়েমেনের আইনসম্মত শাসক বলে দাবি করেন। ইয়েমেনবাসীর জন্য মনসুর হাজী এমন এক শাসক যার অবস্থান ব্যাখ্যা করতে চাইলে বাংলা প্রবচনের আশ্রয় নিতে হয়। আমার দেশের লোক চলতি ভাষায় মনসুর হাজীকে বলে ‘ভাত দেবার মুরোদ নাই কিল মারার গোঁসাই’। হাজার হাজার ইয়েমেনি শিশু খাবারের অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মরছে আর মনসুর হাজী সেখান থেকে চোখ ফিরিয়ে সৌদি রাজা-বাদশাহর পদলেহনে মজে আছেন। হুতি যোদ্ধারা শিয়া। গায়ে শিয়া ছাপ থাকায় হুতিরা ইরানের শাসক দলের প্রিয় পাত্র। ইরান দাবি করে, হুতিরা ইরানের ধর্মীয় নেতার অঙ্গুলি হেলনে ওঠে-বসে। ইরানি ধর্মীয় নেতা বুক চিতিয়ে বলেন, আমরা হুকুম করলে হুতি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবের তেল স্থাপনার ওপর গোলাবর্ষণ করে থাকে। কিন্তু আমার বিবেচনায় কথাটি সর্বাংশে সত্য হতে পারে না। ইরানি নেতার এমন ঘোষণা স্রেফ সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অপকৌশল ছাড়া কিছু না। আমার এমন বিশ্বাস জন্মানোর জন্য কিছু ঐতিহাসিক বাস্তবতা আছে। হুতিরা শিয়া তবে তারা ইরানের ১২ ইমামবাদী শিয়া নয়। ইরানের শিয়ারা যে ঘরানার শিয়া ধর্ম পালন করে তা হুতি বিদ্রোহীদের থেকে একেবারে আলাদা। ইয়েমেনের শিয়ারা জায়েদি মাজহাবের শিয়া। গত শতকের নব্বইয়ের দশকে ইয়েমেনের জায়েদি মাজহাবের শিয়া ধর্মাবলম্বী নেতা হোসেন বদরুদ্দিন আল-হুতি ইয়েমেনে সুন্নি আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করেন। জায়েদি শিয়া নেতা বদরুদ্দিন হুতির নামে এ বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নাম হয়েছে হুতি বিদ্রোহী। ১২ ইমামবাদী ইরানি শিয়া বিশ্বাস থেকে জায়েদি শিয়া গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাস সম্পূর্ণ আলাদা। সৌদি আরবকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য ইরানের ১২ ইমামবাদী শিয়ারা ইয়েমেনের জায়েদি শিয়াদের ভারি বন্ধু সেজেছে। ইতিহাস বলে, একসময় ইরান ও ইরাকে প্রচুর জায়েদি শিয়ার বাস ছিল। কিন্তু ১২ ইমামবাদী শিয়াদের অত্যাচারে জায়েদি শিয়াদের এক অংশ প্রাণে মরেছে আর আরেক অংশ নিজেদের মাজহাব পরিবর্তন করে জান বাঁচিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, জায়েদি শিয়ারা ইয়েমেন থেকে তাদের বাস তুলে নিয়ে আজ যদি ইরানে এসে বসবাস করতে চায় তাহলে ১২ ইমামে বিশ্বাসী ইরানি শিয়ারা জায়েদি শিয়াদের ধর্মের ভাই ডেকে কোলে তুলে নেবে না। ইরানের মাটিতে ইরানি শিয়ারা কি জায়েদি শিয়াদের স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে দেবে? ইতিহাস বলে, ইরানি শিয়ারা জায়েদি শিয়াদের সমমর্যাদা দেওয়া দূরের কথা, জায়েদি শিয়াদের ইরানি শিয়ারা আগের মতো জানে মারতে দ্বিধা করবে না। কাজেই ইয়েমেনে যা কিছু ঘটছে তা ইয়েমেনের সমস্যা নয়। ইয়েমেনে ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে ছায়াযুদ্ধ চলছে এটিই সত্য।

ইয়েমেনের যুদ্ধ এবং তার পরিণামে মানবিক বিপর্যয়ের রূপ দেখে মনে হয় বিশ্ববিবেক শব্দটি সত্যি ভয়ানক খেলো। বিশ্ববিবেক শব্দটি কত খেলো তার বড় প্রমাণ ২০১৫ সালে ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদি জোটের চার সপ্তাহের সর্বগ্রাসী সামরিক অভিযান। সামরিক ইতিহাসে এ ঘৃণ্য যুদ্ধের নাম অপারেশন ডিসাইসিভ স্টর্ম। মনসুর হাজী নিজ দেশে হুতিদের হাতে পরাজিত হয়ে সৌদি আরবে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সৌদি আরবের মাটিতে বসে তিনি তার নিজ দেশ ইয়েমেনকে ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র মাথায় নিয়ে সৌদি জোট গঠনে মদদ দিলেন। তারই মদদে সৌদি আরব ২০১৫ সালের মার্চে একপাল বন্যপশুর মতো ইয়েমেনিদের ওপর হামলে পড়েছিল। সে যুদ্ধে মানবতার ধ্বজাধারী আমেরিকা গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ এবং অন্যান্য সহযোগিতা করে ইয়েমেনে গণহত্যা ও মানবিক বিপর্যয় ত্বরান্বিত করেছিল। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০২১ সালে হোয়াইট হাউসে বসে বলেছেন, ইয়েমেন যুদ্ধ বন্ধ হওয়া উচিত। অথচ ২০১৫ সালে জো বাইডেন ওবামার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসেই ছিলেন। ২০১৫ সালে ইয়েমেন আক্রমণে যারা সৌদি আরবের সহযোগিতা করেছে তারা সবাই সৌদি আরবের কাছ থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে।

ইয়েমেনের মানবিক বিপর্যয়ের ভয়ংকর রূপ দেখে উন্নত দুনিয়া অস্ত্র বিক্রির লাভ-ক্ষতির হিসাব থেকে সরে আসবে আমি এমনটি বিশ্বাস করি না। তবে দুনিয়ার কাছে নিজেদের মানবতাবাদী খোলস টিকিয়ে রাখতে হলে আমেরিকা ও তার সহযোগীদের যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। গত কয়েক বছর একটানা যুদ্ধ চলার কারণে ইয়েমেনে হরেক রকম সন্ত্রাসী অপশক্তি দানা বেঁধেছে। ইয়েমেনের যুদ্ধ এখন আর হুতি কিংবা সুন্নিদের বিবাদ-বিভাজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। হত্যা ও ধ্বংসের বান ডাকার পরে সেখানে আইসিস, আল-কায়েদা, আল নুসরা ফ্রন্ট সবাই আপন আপন শক্তি দেখাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইয়েমেনের অন্য ছোটখাট গোষ্ঠীগুলো নিজেদের শক্তিবলয় বাড়ানোর জন্য মাথা তুলে দাঁড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় সৌদি আরব এবং ইরান যদি এ মুহূর্তে ইয়েমেনে যুদ্ধ থামিয়ে দেয় তবু ইয়েমেনের আকাশ থেকে অশান্তির কালো মেঘ সরবে না। ইয়েমেনে যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে কোনো নিরপেক্ষ শক্তিকে নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইয়েমেনের যুদ্ধ থামানোর জন্য মুখের কথায় নিজেকে আটকে না রেখে বাস্তব পদক্ষেপ নেবেন এ আশায় আমরা দিন গুনছি।

            লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে
রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট
কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত
‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম