শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১ আপডেট:

কভিড-১৯-এর টিকা : সংশয় ও বাস্তবতা

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
কভিড-১৯-এর টিকা : সংশয় ও বাস্তবতা

মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রলয়ঙ্করী ও আতঙ্ক সৃষ্টিকারী রোগের নাম কভিড-১৯, যার থাবায় সারা পৃথিবীর মানুষ বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত ও পর্যুদস্ত। এ মহামারী সারা বিশ্বে কেড়ে নিয়েছে প্রায় ৩২ লাখ মানুষের প্রাণ এবং আক্রান্ত করেছে প্রায় ১৫ কোটি মানুষকে। সর্বকালের অন্যতম ভয়াবহ এ মহামারীর ছোবলে থেমে গেছে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয়সহ মানুষের সব ধরনের কর্মকান্ড। করোনাভাইরাসের থাবায় বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা হয়েছেন বিপর্যস্ত, দিশাহারা এবং জনগণ হয়েছে অসহায় ও আতঙ্কগ্রস্ত। আর সব ক্ষেত্রে ধ্বংসাত্মক এ মহামারী থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে প্রতিকার প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাসহ কার্যকর টিকা গ্রহণ। আগে সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন সংক্রামক রোগের টিকা আবিষ্কারে দীর্ঘ সময় লাগত, কোনো কোনো ক্ষেত্রে বছরের পর বছর, এমনকি পাঁচ থেকে ১০ বছর পর্যন্তও লাগত। তাই মানুষের মধ্যে সংশয় ছিল কভিড-১৯-এর টিকা দ্রুততম সময়ে আদৌ আবিষ্কার সম্ভব হবে কি না। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতির ফলে দ্রুততম সময়ে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা মানুষ পেয়েছে মাত্র এক বছরের কম সময়ে। আবার সত্যিকারেই যখন টিকা আবিষ্কৃত হলো তখন মানুষের মধ্যে টিকার কার্যকারিতা, সরবরাহ, সংরক্ষণ, কত ডোজ টিকা নিতে হবে এসব নিয়ে সংশয় ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব দেখা দিল। এ ছাড়া যে কোনো টিকা নিলে কমবেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি থাকে, সুতরাং করোনাভাইরাসের টিকা নিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে কি না, তাই টিকা নেওয়া যাবে কি না এ নিয়েও অনেক মানুষ দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল। আবার গরিব বা উন্নয়নশীল দেশের লোকজন ভাবতে শুরু করল টিকা আবিষ্কৃত হলে তারা আদৌ সময়মতো পাবে কি না, কারণ উন্নত-ধনী দেশগুলো সবার আগে বেশির ভাগ টিকাই নিজেদের জন্য কিনে নেবে, এমনকি প্রয়োজনের চেয়েও অনেক বেশি টিকা আগাম সংগ্রহ করে রাখবে। ফলে গরিব বা উন্নয়নশীল দেশের মানুষের টিকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা নিয়ে সংশয় ছিলই। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা, দৃঢ় প্রচেষ্টা ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত হওয়ার পর আবার জনগণের মধ্যে অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানো হলো যে টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, এমনকি পৃথিবীর কিছু দেশে লোক মারা গেছে এ খবরও গণমাধ্যমে প্রচার করা হলো। এমনকি টিকা দিলে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে এমন খবরও প্রচার হয়েছিল, যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে তা এখনো প্রমাণিত নয়। ফলে মানুষের মাঝে টিকা নেওয়া নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব, আতঙ্ক ও ভয়ভীতির সৃষ্টি হলো। অনেকেই ভাবল তারা আদৌ টিকা নেবে কি নেবে না। কিন্তু সব অপপ্রচার উপেক্ষা করে দেশের সব জেলা-উপজেলায় যখন সুষ্ঠুভাবে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলো তখন মানুষ আস্তে আস্তে ভয়ভীতি উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে টিকা নিতে শুরু করল। কিন্তু মার্চ-এপ্রিলে ভারতে কভিড-১৯ মহামারী খুব ভয়াবহ আকার ধারণ করায় হঠাৎই ভারত সরকার টিকা রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের টিকা প্রাপ্তি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয় এবং জনগণের মধ্যে আবারও সংশয় দেখা দেয় যে তারা দ্বিতীয় ডোজ পাবে কি পাবে না এবং যারা টিকা নেয়নি তারা প্রথম ডোজও নিতে পারবে কি না। যদিও সরকার অন্যান্য উৎস থেকে অন্য টিকা সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং অন্য উৎস থেকে টিকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে। তাই টিকা প্রাপ্তি একটু দেরিতে হলেও এ নিয়ে আশা করি কোনো সমস্যা হবে না। ভবিষ্যতে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের সর্বস্তরের মানুষ অবশ্যই টিকা পাবে। এ ছাড়া আগামীতে অন্য দেশের ওপর টিকার আমদানিনির্ভরশীলতা কমিয়ে আমাদের দেশেই টিকা উৎপাদন যেন করা যায় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে এবং বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের দেশের জনগণের চাহিদা মিটিয়ে প্রয়োজনে বিদেশেও টিকা রপ্তানি করা সম্ভব হবে, এমনকি বিনামূল্যে অন্যান্য গরিব দেশের মানুষকে টিকা সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে, কভিড-১৯ থেকে সুরক্ষা পেতে হলে টিকার দুটি ডোজ নিতে হবে। প্রথম ডোজ নেওয়ার আট থেকে ১২ সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর এটি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ সুরক্ষা দেয় এবং দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। টিকা নেওয়ার ১৪ থেকে ২১ দিন পর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। তাই টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পরও যে কেউই ওই সময়ের মধ্যে কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হতেই পারেন। প্রথম ডোজ নেওয়ার পর কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হলে অনেকের মধ্যে আবার দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি হতে পারে যে করোনাভাইরাসের টিকা নিলাম, নেওয়ার পরও কভিড-১৯ হলো, তাহলে টিকা নিয়ে লাভ কী? কিন্তু এ নিয়ে বিভ্রান্তির কিছুই নেই। কারণ প্রথম ডোজ ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ সুরক্ষা দেয়, কিন্তু শতভাগ সুরক্ষা দেয় না। এমনকি দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরও যে কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। মনে রাখতে হবে, টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরও তা ১০০ ভাগ সুরক্ষা দেয় না, আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবার সমান নয় এবং অ্যান্টিবডিও সবার সমানভাবে তৈরি হয় না। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, টিকা নেওয়ার পরও যেন কেউ মনে না করেন যে তিনি আর কখনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবেন না। এ ধরনের চিন্তা করাটা মোটেই ঠিক নয়। তাই আমাদের সবাইকে টিকা নেওয়ার পরও স্বাস্থ্যবিধি পুঙ্খানুপুঙ্খ মেনে চলতে হবে এবং এজন্য তিনটি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে- ১. সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে, ভালো হয় যদি সবাই ডাবল মাস্ক ব্যবহার করেন। মাস্ককে বলা হয় টিকার বিকল্প, তাই সবার মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। ২. হাত ধোয়ার চর্চা বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। ৩. নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব (কমপক্ষে ৩ ফুট) বজায় রাখতে হবে এবং জনসমাগম বিশেষ করে হাটে ঘাটে বাজারে গণপরিবহনে গাদাগাদি করে ওঠা এড়িয়ে চলতে হবে, এমনকি নিজ নিজ ধর্মের উপাসনালয়েও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

আরও একটা কথা মনে রাখতে হবে, একজন ব্যক্তি টিকা নিলেও তার থেকে কিন্তু করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। কোনো টিকাই মানুষকে শতভাগ সুরক্ষা দেয় না। তবে টিকা নেওয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাটি হচ্ছে টিকা নেওয়ার পরও কেউ যদি কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন তাহলে সাধারণত তার ক্ষেত্রে খুব মৃদু উপসর্গ দেখা দেয় অর্থাৎ রোগটা জটিল আকার ধারণ করে না, হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় না, ভর্তি হলেও আইসিইউ প্রয়োজন হয় না, এমনকি তার মৃত্যুঝুঁকিও কমে যায়। আর এগুলো অবশ্যই টিকা নেওয়ার সুফল এবং উপকারিতা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, টিকা নেওয়া ব্যক্তি কভিড-১৯ থেকে অনেক দিক দিয়েই সুরক্ষিত থাকেন।

অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কেউ যদি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি ও লিভারের রোগ, হৃদরোগ, স্ট্রোক বা অন্য কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগেন তখন টিকা নেওয়া যাবে কি না। এর উত্তর হচ্ছে- যারা এ ধরনের রোগে ভোগেন তারা সবাই অবশ্যই টিকা নেবেন, কারণ কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তাদেরই সবচেয়ে বেশি। অনেকে প্রশ্ন করেন, করোনাভাইরাসের টিকা দিলে তা কত দিন পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না, কারণ এ নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা চলছে। তবে ধারণা করা হয়, এ টিকা এক বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। এরপর রক্ত পরীক্ষা করে অ্যান্টিবডি লেভেল দেখা হবে, যদি অ্যান্টিবডির পরিমাণ কম থাকে তবে আবার এ টিকা নেওয়া লাগতে পারে।

তবে টিকা গ্রহণের আগে কিছু বিষয় সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। যেমন ১. যদি কারও কোনো তীব্র অ্যালার্জির সমস্যা থাকে অথবা আগে কোনো টিকা নেওয়ার পর তীব্র অ্যালার্জি হয়েছিল এমন ইতিহাস থাকে। ২. যদি কোনো কারণে কারও তীব্র জ্বর থাকে। ৩. যদি কারও শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে যেমন ক্যান্সারের রোগী যিনি কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন, এইচআইভি বা এইডসের রোগী এবং স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ খাচ্ছেন এমন কেউ। ৪. কারও যদি রক্তক্ষরণজনিত কোনো রোগ থাকে এবং কেউ যদি রক্ত জমাট না বাঁধার জন্য কোনো ওষুধ খান। ৫. মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভবতী ও শিশুকে দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন কেউ। যদি কেউ এসব সমস্যায় ভোগেন তবে টিকা নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অনেকেই প্রশ্ন করেন, একবার করোনায় আক্রান্ত হলে তাকেও কি টিকা নিতে হবে, নিলে কখন নিতে হবে? তার উত্তরে বলা যায়, কেউ যদি একবার করোনায় আক্রান্ত হন তার শরীরে কিন্তু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তবে এ অ্যান্টিবডি দীর্ঘস্থায়ী সুরক্ষা দেয় না। সেজন্য তাকে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। তিনি নেগেটিভ হওয়ার চার সপ্তাহ পর টিকা নেবেন। তিন মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারেন, তবে তিন মাসের মধ্যে টিকা নিতে হবে।

আরেকটি বিষয় নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। প্রথম ডোজ নেওয়ার পর কেউ যদি আক্রান্ত হন বা কভিড-১৯ পজিটিভ হন তবে দ্বিতীয় ডোজের টিকা কত দিন পর নেবেন। এসব ক্ষেত্রে করোনা নেগেটিভ হওয়ার চার সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে।

‘আমার বয়স ৪০ বছরের নিচে, আমি কি টিকা নিতে পারব না?’ এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করেন। আসলে টিকা তো সবাইকেই নিতে হবে, তবে এটা নির্ভর করে টিকার প্রাপ্যতার ওপর। এজন্য আপাতত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যারা বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে, ভবিষ্যতে যথেষ্ট সংখ্যক টিকা পাওয়া গেলে পর্যায়ক্রমে সবাইকেই টিকা দেওয়া হবে। তবে বাচ্চাদের বেলায় টিকা দেওয়া যাবে কি যাবে না তা নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। ভবিষ্যতে গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাচ্চাদের টিকার আওতায় আনা হতে পারে।

তাই টিকা নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি নয় এবং আমাদের দেশের জনগণকে অবশ্যই দ্বিধাদ্বন্দ্ব, ভয়ভীতি ভুলে গিয়ে টিকা নিতে হবে। কারণ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে এর প্রতিকার ও প্রতিরোধ। আর এটি সম্ভব হবে কার্যকর টিকা নেওয়ার মাধ্যমে।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা