শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১ আপডেট:

কভিড-১৯-এর টিকা : সংশয় ও বাস্তবতা

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
কভিড-১৯-এর টিকা : সংশয় ও বাস্তবতা

মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রলয়ঙ্করী ও আতঙ্ক সৃষ্টিকারী রোগের নাম কভিড-১৯, যার থাবায় সারা পৃথিবীর মানুষ বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত ও পর্যুদস্ত। এ মহামারী সারা বিশ্বে কেড়ে নিয়েছে প্রায় ৩২ লাখ মানুষের প্রাণ এবং আক্রান্ত করেছে প্রায় ১৫ কোটি মানুষকে। সর্বকালের অন্যতম ভয়াবহ এ মহামারীর ছোবলে থেমে গেছে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয়সহ মানুষের সব ধরনের কর্মকান্ড। করোনাভাইরাসের থাবায় বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা হয়েছেন বিপর্যস্ত, দিশাহারা এবং জনগণ হয়েছে অসহায় ও আতঙ্কগ্রস্ত। আর সব ক্ষেত্রে ধ্বংসাত্মক এ মহামারী থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে প্রতিকার প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাসহ কার্যকর টিকা গ্রহণ। আগে সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন সংক্রামক রোগের টিকা আবিষ্কারে দীর্ঘ সময় লাগত, কোনো কোনো ক্ষেত্রে বছরের পর বছর, এমনকি পাঁচ থেকে ১০ বছর পর্যন্তও লাগত। তাই মানুষের মধ্যে সংশয় ছিল কভিড-১৯-এর টিকা দ্রুততম সময়ে আদৌ আবিষ্কার সম্ভব হবে কি না। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতির ফলে দ্রুততম সময়ে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা মানুষ পেয়েছে মাত্র এক বছরের কম সময়ে। আবার সত্যিকারেই যখন টিকা আবিষ্কৃত হলো তখন মানুষের মধ্যে টিকার কার্যকারিতা, সরবরাহ, সংরক্ষণ, কত ডোজ টিকা নিতে হবে এসব নিয়ে সংশয় ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব দেখা দিল। এ ছাড়া যে কোনো টিকা নিলে কমবেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি থাকে, সুতরাং করোনাভাইরাসের টিকা নিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে কি না, তাই টিকা নেওয়া যাবে কি না এ নিয়েও অনেক মানুষ দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল। আবার গরিব বা উন্নয়নশীল দেশের লোকজন ভাবতে শুরু করল টিকা আবিষ্কৃত হলে তারা আদৌ সময়মতো পাবে কি না, কারণ উন্নত-ধনী দেশগুলো সবার আগে বেশির ভাগ টিকাই নিজেদের জন্য কিনে নেবে, এমনকি প্রয়োজনের চেয়েও অনেক বেশি টিকা আগাম সংগ্রহ করে রাখবে। ফলে গরিব বা উন্নয়নশীল দেশের মানুষের টিকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা নিয়ে সংশয় ছিলই। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা, দৃঢ় প্রচেষ্টা ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত হওয়ার পর আবার জনগণের মধ্যে অপপ্রচারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানো হলো যে টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, এমনকি পৃথিবীর কিছু দেশে লোক মারা গেছে এ খবরও গণমাধ্যমে প্রচার করা হলো। এমনকি টিকা দিলে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে এমন খবরও প্রচার হয়েছিল, যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে তা এখনো প্রমাণিত নয়। ফলে মানুষের মাঝে টিকা নেওয়া নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব, আতঙ্ক ও ভয়ভীতির সৃষ্টি হলো। অনেকেই ভাবল তারা আদৌ টিকা নেবে কি নেবে না। কিন্তু সব অপপ্রচার উপেক্ষা করে দেশের সব জেলা-উপজেলায় যখন সুষ্ঠুভাবে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হলো তখন মানুষ আস্তে আস্তে ভয়ভীতি উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে টিকা নিতে শুরু করল। কিন্তু মার্চ-এপ্রিলে ভারতে কভিড-১৯ মহামারী খুব ভয়াবহ আকার ধারণ করায় হঠাৎই ভারত সরকার টিকা রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের টিকা প্রাপ্তি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয় এবং জনগণের মধ্যে আবারও সংশয় দেখা দেয় যে তারা দ্বিতীয় ডোজ পাবে কি পাবে না এবং যারা টিকা নেয়নি তারা প্রথম ডোজও নিতে পারবে কি না। যদিও সরকার অন্যান্য উৎস থেকে অন্য টিকা সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং অন্য উৎস থেকে টিকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে। তাই টিকা প্রাপ্তি একটু দেরিতে হলেও এ নিয়ে আশা করি কোনো সমস্যা হবে না। ভবিষ্যতে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের সর্বস্তরের মানুষ অবশ্যই টিকা পাবে। এ ছাড়া আগামীতে অন্য দেশের ওপর টিকার আমদানিনির্ভরশীলতা কমিয়ে আমাদের দেশেই টিকা উৎপাদন যেন করা যায় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে এবং বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের দেশের জনগণের চাহিদা মিটিয়ে প্রয়োজনে বিদেশেও টিকা রপ্তানি করা সম্ভব হবে, এমনকি বিনামূল্যে অন্যান্য গরিব দেশের মানুষকে টিকা সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে, কভিড-১৯ থেকে সুরক্ষা পেতে হলে টিকার দুটি ডোজ নিতে হবে। প্রথম ডোজ নেওয়ার আট থেকে ১২ সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর এটি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ সুরক্ষা দেয় এবং দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। টিকা নেওয়ার ১৪ থেকে ২১ দিন পর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। তাই টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পরও যে কেউই ওই সময়ের মধ্যে কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হতেই পারেন। প্রথম ডোজ নেওয়ার পর কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হলে অনেকের মধ্যে আবার দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি হতে পারে যে করোনাভাইরাসের টিকা নিলাম, নেওয়ার পরও কভিড-১৯ হলো, তাহলে টিকা নিয়ে লাভ কী? কিন্তু এ নিয়ে বিভ্রান্তির কিছুই নেই। কারণ প্রথম ডোজ ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ সুরক্ষা দেয়, কিন্তু শতভাগ সুরক্ষা দেয় না। এমনকি দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরও যে কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। মনে রাখতে হবে, টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরও তা ১০০ ভাগ সুরক্ষা দেয় না, আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবার সমান নয় এবং অ্যান্টিবডিও সবার সমানভাবে তৈরি হয় না। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, টিকা নেওয়ার পরও যেন কেউ মনে না করেন যে তিনি আর কখনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবেন না। এ ধরনের চিন্তা করাটা মোটেই ঠিক নয়। তাই আমাদের সবাইকে টিকা নেওয়ার পরও স্বাস্থ্যবিধি পুঙ্খানুপুঙ্খ মেনে চলতে হবে এবং এজন্য তিনটি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে- ১. সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে, ভালো হয় যদি সবাই ডাবল মাস্ক ব্যবহার করেন। মাস্ককে বলা হয় টিকার বিকল্প, তাই সবার মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। ২. হাত ধোয়ার চর্চা বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। ৩. নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব (কমপক্ষে ৩ ফুট) বজায় রাখতে হবে এবং জনসমাগম বিশেষ করে হাটে ঘাটে বাজারে গণপরিবহনে গাদাগাদি করে ওঠা এড়িয়ে চলতে হবে, এমনকি নিজ নিজ ধর্মের উপাসনালয়েও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

আরও একটা কথা মনে রাখতে হবে, একজন ব্যক্তি টিকা নিলেও তার থেকে কিন্তু করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। কোনো টিকাই মানুষকে শতভাগ সুরক্ষা দেয় না। তবে টিকা নেওয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাটি হচ্ছে টিকা নেওয়ার পরও কেউ যদি কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন তাহলে সাধারণত তার ক্ষেত্রে খুব মৃদু উপসর্গ দেখা দেয় অর্থাৎ রোগটা জটিল আকার ধারণ করে না, হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় না, ভর্তি হলেও আইসিইউ প্রয়োজন হয় না, এমনকি তার মৃত্যুঝুঁকিও কমে যায়। আর এগুলো অবশ্যই টিকা নেওয়ার সুফল এবং উপকারিতা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, টিকা নেওয়া ব্যক্তি কভিড-১৯ থেকে অনেক দিক দিয়েই সুরক্ষিত থাকেন।

অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কেউ যদি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি ও লিভারের রোগ, হৃদরোগ, স্ট্রোক বা অন্য কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগেন তখন টিকা নেওয়া যাবে কি না। এর উত্তর হচ্ছে- যারা এ ধরনের রোগে ভোগেন তারা সবাই অবশ্যই টিকা নেবেন, কারণ কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তাদেরই সবচেয়ে বেশি। অনেকে প্রশ্ন করেন, করোনাভাইরাসের টিকা দিলে তা কত দিন পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না, কারণ এ নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা চলছে। তবে ধারণা করা হয়, এ টিকা এক বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। এরপর রক্ত পরীক্ষা করে অ্যান্টিবডি লেভেল দেখা হবে, যদি অ্যান্টিবডির পরিমাণ কম থাকে তবে আবার এ টিকা নেওয়া লাগতে পারে।

তবে টিকা গ্রহণের আগে কিছু বিষয় সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। যেমন ১. যদি কারও কোনো তীব্র অ্যালার্জির সমস্যা থাকে অথবা আগে কোনো টিকা নেওয়ার পর তীব্র অ্যালার্জি হয়েছিল এমন ইতিহাস থাকে। ২. যদি কোনো কারণে কারও তীব্র জ্বর থাকে। ৩. যদি কারও শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে যেমন ক্যান্সারের রোগী যিনি কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন, এইচআইভি বা এইডসের রোগী এবং স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ খাচ্ছেন এমন কেউ। ৪. কারও যদি রক্তক্ষরণজনিত কোনো রোগ থাকে এবং কেউ যদি রক্ত জমাট না বাঁধার জন্য কোনো ওষুধ খান। ৫. মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভবতী ও শিশুকে দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন কেউ। যদি কেউ এসব সমস্যায় ভোগেন তবে টিকা নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অনেকেই প্রশ্ন করেন, একবার করোনায় আক্রান্ত হলে তাকেও কি টিকা নিতে হবে, নিলে কখন নিতে হবে? তার উত্তরে বলা যায়, কেউ যদি একবার করোনায় আক্রান্ত হন তার শরীরে কিন্তু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তবে এ অ্যান্টিবডি দীর্ঘস্থায়ী সুরক্ষা দেয় না। সেজন্য তাকে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। তিনি নেগেটিভ হওয়ার চার সপ্তাহ পর টিকা নেবেন। তিন মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারেন, তবে তিন মাসের মধ্যে টিকা নিতে হবে।

আরেকটি বিষয় নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। প্রথম ডোজ নেওয়ার পর কেউ যদি আক্রান্ত হন বা কভিড-১৯ পজিটিভ হন তবে দ্বিতীয় ডোজের টিকা কত দিন পর নেবেন। এসব ক্ষেত্রে করোনা নেগেটিভ হওয়ার চার সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে।

‘আমার বয়স ৪০ বছরের নিচে, আমি কি টিকা নিতে পারব না?’ এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করেন। আসলে টিকা তো সবাইকেই নিতে হবে, তবে এটা নির্ভর করে টিকার প্রাপ্যতার ওপর। এজন্য আপাতত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যারা বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে, ভবিষ্যতে যথেষ্ট সংখ্যক টিকা পাওয়া গেলে পর্যায়ক্রমে সবাইকেই টিকা দেওয়া হবে। তবে বাচ্চাদের বেলায় টিকা দেওয়া যাবে কি যাবে না তা নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। ভবিষ্যতে গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাচ্চাদের টিকার আওতায় আনা হতে পারে।

তাই টিকা নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি নয় এবং আমাদের দেশের জনগণকে অবশ্যই দ্বিধাদ্বন্দ্ব, ভয়ভীতি ভুলে গিয়ে টিকা নিতে হবে। কারণ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে এর প্রতিকার ও প্রতিরোধ। আর এটি সম্ভব হবে কার্যকর টিকা নেওয়ার মাধ্যমে।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়