শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

হিটলার গোয়েবলসের মিথ্যার দুনিয়া

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হিটলার গোয়েবলসের মিথ্যার দুনিয়া

মিথ্যাচার করতে একটি মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করেন ইতিহাসের খলনায়ক হিটলার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার তৈরি করেন গুজব মন্ত্রণালয়। অবশ্য ক্ষমতায় আসার আগে থেকেই তিনি এ কাজে তৎপর ছিলেন। হিটলার খেয়াল করেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশরা প্রচারণায় এগিয়ে ছিল। জার্মানরা প্রচারণায় মার খেয়েছে বারবার। শুধু প্রচারণা দিয়েই ব্রিটিশরা আড়াল করেছিল অনেক কিছু।  জার্মানরা মার খায় ব্রিটিশ প্রচারণার কাছে। ব্রিটিশ মিডিয়া গুজব ছড়িয়ে জার্মানদের বিভ্রান্ত করতে পেরেছিল। ব্রিটিশ গুজব ও প্রচারণার কাছে জার্মানরা নাস্তানাবুদ হয়। হিটলার ভাবনায় পরিবর্তন আনেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তৈরি করেন বিশেষ মন্ত্রণালয়। নাম দেন ‘মিনিস্ট্রি অব পাবলিক এনলাইটেনমেন্ট অ্যান্ড প্রোপাগান্ডা’। আর এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন প্রিয়ভাজন গোয়েবলসকে। এই গোয়েবলস পিএইচডি শেষ করে কিছুদিন ব্যাংকার ও পরে সাংবাদিকতা করেন। তারপর যোগ দেন রাজনীতিতে। ইচ্ছা ছিল সেনাবাহিনীতে যোগদানের। কিন্তু তার এক পা খাটো ছিল জন্মগত। এ কারণে সেনাবাহিনীতে যাওয়া হয়নি। দল হিসেবে বেছে নেন হিটলারের নাৎসি পার্টিকে। সামনে আসতে বেশি সময় লাগেনি। দিনকে রাত বানাতে পারতেন। বাস্তবের সঙ্গে মিল নেই এমন সব আজগুবি খবর সৃষ্টি করতেন। মানুষ যা কল্পনা করত না তা-ই বাস্তব বানিয়ে ছাড়তেন। এমন নিখুঁতভাবে করতেন সবকিছুই বিশ্বাসযোগ্য মনে হতো। প্রথম সাক্ষাতের পরই হিটলার তাকে লুফে নেন। তারপর বিশেষ গোপনীয়তা বজায় রেখে সব কাজ করতেন। তখন এত যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। আর সেই সুযোগকে ঠান্ডা মাথায় কাজে লাগাতেন গোয়েবলস।

আজকাল কেন জানি মনে হয় গোয়েবলসি মিথ্যাচারের যুগে ফিরে গেছি আমরা। অসুস্থ, ব্যর্থ ঈর্ষাকাতর নষ্টরা একটা হিংসুটে সমাজ তৈরি করছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে সর্বস্তরের যার তার বিরুদ্ধে বেপরোয়া মিথ্যাচার করছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ব্যবহার করে। কুৎসা নোংরামি গোয়েবলসকেও হার মানায়। সেদিন র‌্যাবের একটা ভিডিও দেখলাম টেলিভিশনে। লেকে মরা মাছ ভাসছে। মানুষ ভিড় করে দেখছে। পথচলা একজন জানতে চাইলেন, ভাই কী হয়েছে? জবাবে আরেকজন বললেন, লেকে মরা মাছ ভাসছে। সেই লোক শুনল লেকে লাশ ভাসছে। দূর থেকে মোবাইলে লেকের ছবি তুলে ফেসবুকে দিয়ে দিল ‘লেকে লাশ ভাসছে’। মুহূর্তে গুজব ছড়িয়ে পড়ল গোটা শহরে, ‘লেকে মরা লাশ ভাসছে’। তেমনি গার্মেন্ট কারখানায় মশার ওষুধ ছিটানোর ধোঁয়া দেখে ছবি তুলে আরেকজন ফেসবুকে লিখে দিলে, ‘আগুন লেগেছে গার্মেন্টে’। ব্যস, আর যায় কোথায়? সবাই ব্যস্ত হয়ে গেল আগুন নিয়ে। হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে হতাহত গার্মেন্টের মেয়েরা। এমনও হাজারো গুজব ছড়ানো হচ্ছে এখন সমাজে। কিছু লোকের কাজই হলো বাজেভাবে সমাজে গুজব ছড়ানো। হিটলারি প্রচারণার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় আজকালের অনেক কিছুতে।

হিটলারের সময় জনপ্রিয় ছিল রেডিও। বিনামূল্যে জার্মান নাগরিকদের একটি করে রেডিও দেওয়ার ব্যবস্থা করেন মন্ত্রী গোয়েবলস। হিটলার সব সময় বিশ্বস্ত এই সহযোগীর কথা শুনতেন। কারণও ছিল। গোয়েবলসের আলোচিত উক্তি ছিল, ‘আপনি যদি একটি মিথ্যা বলেন এবং সেটা বারবার সবার সামনে বলতে থাকেন তাহলে লোকজন একসময় সেটা বিশ্বাস করতে শুরু করবে।’ জার্মানিতে তা-ই হয়েছিল। ইহুদি নিধনের সময় গোয়েবলস প্রচার করতেন, জার্মানিতে হিটলারের মতো শক্তিশালী একজনকে দরকার। তিনিই পারবেন জার্মান জাতিকে তার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে দিতে। বেতারে এ প্রচারণা শুনতে শুনতে মানুষ বিশ্বাসও করত। আলোচনায় ইহুদি নিধনের পরিবর্তে সব সময় সামনে থাকত হিটলারের সাফল্য নিয়ে। যুদ্ধের আগে প্রচারণা ছিল এক ধাঁচের। যুদ্ধের সময় আরেক। জার্মান রেডিও-টিভিতে শুধুই থাকত হিটলার ও তার বাহিনীর সাফল্যের কথা। বাস্তবে যখন রাশিয়ানদের হাতে জার্মান সেনারা নাস্তানাবুদ তখন গোয়েবলসের প্রচারণা ছিল সোভিয়েত রাশিয়া তাদের দখলে। জার্মান সেনারা রাশিয়ান ভদকা পান করছে। আর রাশিয়ান মেয়ে নিয়ে আনন্দফুর্তি করছে। এ ধরনের প্রচারণা প্রতিদিনই হতো। আমেরিকা আর ব্রিটিশ সেনাদের বিরুদ্ধে চলত কুৎসা রটনা। যার কোনো আগামাথা ছিল না। গোয়েবলসের শেষ পরিণতি ছিল করুণ। তাকে মরতে হয়েছিল পরিবার-পরিজন নিয়ে বিষপান করে। মৃত্যুতেও হিটলারের পথ অনুসরণ করেছিলেন। বিশ্ববাস্তবতায় আমরা কি গোয়েবলসীয় প্রচারণা থেকে মুক্ত হতে পেরেছি? এই যুগে এই সময়ে প্রচার হয় একজন মানুষকে চাঁদে দেখা গেছে। আর এ প্রচারণাতেই মধ্যরাতে সবাই ঘরবাড়ি থেকে বের হয়ে যায় দেশি অস্ত্র টেঁটা, বল্লম, লাঠি নিয়ে। আগুন ধরিয়ে দেয় সরকারি অফিস-আদালতে। নিজের জীবনও বিলিয়ে দেয়। বেশি দিন আগের কথা নয়। সময়টা ২০১৩ সালের ৩ মার্চ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়, জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে গোপন স্থানে নিয়ে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। ফাঁসির পর তিনি আকাশে উড়ে গেছেন। কিছুক্ষণ আগে দেখা গেছে চাঁদে। তিনি চাঁদে বসে তাকিয়ে আছেন। আজব! এই যুগে এই সময়ে এমন প্রচারণা শুনে মানুষ বেরিয়ে আসে ঘরবাড়ি থেকে। এ ধাঁচের প্রচারণা দেখেছি ছাত্রদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময়ও। একজন অভিনেত্রী ফেসবুক লাইভে আসেন। তিনি বলতে থাকেন, চার ছাত্রকে মেরে ফেলা হয়েছে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে লাশ পড়ে আছে। তিনি নিজের চোখে সবকিছু দেখেছেন। মুহূর্তে এ গুজব ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুক, ইউটিউবসহ নানা ওয়েবসাইটে। ব্যস, আর যায় কোথায়? সবাই মিলে এ নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বড় অদ্ভুত সবকিছু।

মানুষ কেন এমন গুজব ছড়ায়? সেদিন এক মনোবিজ্ঞানীকে প্রশ্ন করেছিলাম। জবাবে তিনি বললেন, সবচেয়ে বড় কারণ হতাশা। আর হতাশা থেকে গুজব ছড়ানো একটা বড় ধরনের রোগ। কেউ গুজব ছড়ায় ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলে। কেউ গুজব ছড়ায় ঈর্ষা, হিংসা, ব্যক্তিগত হতাশা, ব্যর্থতা ঢাকতে। মগজে সারাক্ষণ হিংসা লুকিয়ে থাকায় কিছু লোক অশ্লীল আনন্দ পায় মিথ্যাচার করে। এক ধরনের অসুস্থতা থেকেই মানুষ সত্য লুকিয়ে, অন্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা কুৎসা রটায়। বাংলাদেশে এই মানসিক অসুখটি অনেক বেশি বেড়েছে। গোয়েবলসীয়দের অত্যাচার থেকে নারী-শিশুদেরও রেহাই মিলছে না। তারা সবকিছুতেই নেতিবাচক অবস্থান দেখে। কোথাও ইতিবাচক কিছু খুঁজে পায় না। ওদের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ সফল মানুষদের বিরুদ্ধে। আগে প্রকাশ ঘটানোর স্থানের অভাব ছিল। এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বাজেভাবে ব্যবহার করছে।

গোয়েবলসীয় কান্ড শুধু আমাদের দেশে হচ্ছে তা নয়। মিথ্যা প্রচারণার শিকার হয়েছিলেন ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন। বিশ্ব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, ইরাকের কাছে জীবাণু অস্ত্র আছে। এ অস্ত্র দিয়ে দুনিয়ায় কিয়ামত আনা সম্ভব। আর গুজবটা ছড়িয়েছিলেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। সঙ্গে ছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। থেমে থাকল না পশ্চিমা মিডিয়াও। তারাও সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে আজব সব তথ্য প্রকাশ করল। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল কোনোটারই বাস্তব ভিত্তি নেই। কিন্তু গুজবের ভিত্তিতেই শেষ হয়ে গেল একটি দেশ। সাদ্দাম ছিলেন একনায়ক। তিনি চলতেন নিজের খেয়ালখুশিমতো। আর সেটাই সহ্য করতে পারেনি আমেরিকা ও তার মিত্ররা। বুশের সঙ্গে সুর মেলাতে গিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার বলেছিলেন, সাদ্দামের হাতে এমন অস্ত্র আছে এর সামান্য ব্যবহারে মুহূর্তে লন্ডন শহর ধ্বংস হতে পারে। বাস্তবে সাদ্দাম যুগ তথা ইরাক যুদ্ধ শেষে প্রমাণিত হয়েছিল গোয়েবলসীয় প্রচারণা কতটা অলীক, ভিত্তিহীন। এমন প্রচারণার শিকার প্রেসিডেন্ট আসাদ ও তার দেশ সিরিয়া। আসাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ আর বাস্তবতা নিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় বিভক্তি রয়েছে। মিথ্যা প্রচারণায় পৃথিবী আজ মানুষের বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। করোনাকালে এখন একটা ভয়াবহ চিত্র বিশ্ব দেখছে নতুনভাবে।

সেদিন এক বন্ধু বললেন, একদল নষ্ট ঈর্ষাপরায়ণ মানুষের কারণে দুনিয়াটা জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। ঈর্ষার অনলে জ্বলতে থাকা মানুষ সবকিছু ছাই করে দিতে চায়। পৃথিবীর কোনো সৌন্দর্যই তাদের ভালো লাগে না। সভ্যতার সব উন্নতি-সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে তারা। এ মানুষগুলোর কারণে দুনিয়াটা বাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে। এখন বাঁচতে হলে লড়াই করে টিকতে হবে। অথবা দৌড়ে পালাতে হবে সবকিছু ছেড়ে। এ জগৎ-সংসার থেকে পালানো সহজ কাজ। সংগ্রাম করে টিকে থাকা অনেক কঠিন। কাঠিন্যকে ভেদ করে চলতে পারাটাই বিজয়ের। পরাজয়ে আনন্দ নেই। হুমায়ুন আজাদকে একটা সময়ে কঠোর সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছিল। চারপাশের মানুষগুলো তাকে স্বাভাবিকভাবে বাঁচতে দেয়নি। এই নগর সভ্যতা তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। চারপাশে হাজারো মানুষ তামাশা দেখেছে। কেউ খুনিদের আটকাতে পারেনি অথবা আটকাতে আসেনি। কবি শামসুর রাহমানকে সারাটা জীবন বাঁচতে হয়েছিল সমালোচনা সহ্য করে। শুধু সমালোচনা নয়, তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল বারবার। কবিকে হত্যা করতে তাঁর শ্যামলীর বাড়িতে হামলা হয়েছিল। ভাগ্যটা শামসুর রাহমানের ভালো, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগের হাতে পড়েননি। পড়লে এখন আরও কত কথা শুনতে হতো তার ঠিক নেই। একবার কবিকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনার আপনজন কারা? জবাবে হাসলেন। তারপর বললেন, আপনজন কারা মাঝে মাঝে বুঝি না। তবে বেলাল চৌধুরী, রফিক আজাদ, কায়সুল হক, মনজুরুল ইসলামের কাছে প্রশ্ন করলে কিছু ভালো কথা শুনবে। বাকিদের কথা জানি না। কথা বাড়ালাম না। কবিকে নিয়ে কিছু মানুষ মাঝেমধ্যে ভীষণ নোংরা প্রচারণা চালাত। এক সন্ধ্যায় কবির তল্লাবাগের বাড়িতে গেলাম। দেখলাম তিনি মন খারাপ করে বসে আছেন। সামনে বসা তরুণ কবি মারুফ রায়হান। জোহরা ভাবি চা পাঠালেন। কবির মন খারাপ কেন জানতে চাইলাম। জবাবে মারুফ রায়হান বললেন, এক অসভ্য কবি দাবিদার নোংরা যুবক বাজে কথা লিখেছেন এক পত্রিকায়। এ কারণে কবির মন খারাপ। সারাটা জীবন কুৎসা আর মিথ্যার জবাব দিতে দিতে চলে গেছেন হুমায়ূন আহমেদ।

খ্যাতিমান সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকেও সমসাময়িকরা সহ্য করতে পারতেন না। ভাগ্যটা ভালো তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ছিল না। পত্রিকায় একটু রাখঢাক করে লিখতেন পরস্পরকে ইঙ্গিত করে। একবার তিনি একজনের টিপ্পনীর জবাব দিতে গিয়ে লিখেছিলেন, মুুকুল তুই আর ফুটলি না। এই জগতে কেউ কারও ভালোটা সহ্য করতে পারে না। একটা ভালো শার্ট পরে বের হোন দেখবেন চারদিকের চোখগুলোর মাঝে ঈর্ষার অনল। এখানে একদল মানুষ কাজ করে। আরেক দল ঈর্ষার অনলে পুড়ে পুড়ে সারা দিন অন্যের সমালোচনা করে কাটায়। তাদের আর কোনো কাজ নেই। অনেকে কথায় কথায় জ্ঞান দেন, বাণী দেন। নিজের ব্যক্তিজীবনের দীন-দুনিয়ার ঠিক নেই। আর কথায় কথায় পাড়াপড়শি নিয়ে ঘুম হারামের কথা জানান দেন। সুযোগ পেলেই কুৎসা রটান।

সেদিন আরেকজন বললেন, কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে এখন আর সামাজিকভাবে খোঁজখবরের দরকার নেই। গোয়েন্দা লাগিয়েও খবর নেওয়ার দরকার নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই লোকটির প্রোফাইলে ঢুকলেই হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কতটা হিংসুটে, অসুস্থ, মিথ্যা রটনাকারী, নোংরা মানসিকতা রাখেন তা জানা যাবে ফেসবুকে লেখনী পড়েই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন গুজব আর কুৎসা রটনার বাহন। অন্যের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনায় সবাই ব্যস্ত। এখানে সবাই বিচারক, সবাই আদালত, সবাই আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকায়। সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের দরকার নেই। মিডিয়া ট্রায়াল হয়ে যায় মুহূর্তে। একজন একটা মিথ্যা প্রচারণা শুরু করতে পারলেই হলো। বাকিরা যাচাই-বাছাইয়ের প্রয়োজন মনে করেন না। ‘চিলে কান নিয়েছে’ প্রচারণার মতো ছুটতে থাকেন। কিছুদিন আগে একদল ফেসবুকে প্রচার চালাল নায়ক আলমগীরের মৃত্যু হয়েছে। একজন থেকে আরেকজন কপি করতে থাকলেন। ফেসবুক জমে গেল। পরে নায়ক আলমগীর নিজে, রুনা লায়লা, আঁখি আলমগীর বাধ্য হলেন লিখতে তিনি জীবিত। কোনো সমস্যা নেই। নায়ক ফারুককে নিয়েও এমন হয় মাঝেমধ্যে। এ টি এম শামসুজ্জামানের মারা যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে ফেসবুকে বারবার তাঁর জন্য দোয়া প্রার্থনা করা হয়। শোক প্রকাশেরও শেষ ছিল না।  বড় অদ্ভুত সবকিছু! সমাজের ভদ্রবেশীরাই ছড়িয়ে দেন নোংরামি। কবি বলেছেন, ‘আমরা সবাই পাপী; আপন পাপের বাটখারা দিয়ে; অন্যের পাপ মাপি!!’ কবির কবিতার আরেকটি লাইন মনে পড়ছে,  ‘অন্যের পাপ গনিবার আগে নিজেদের পাপ গোনো!’

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা