শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

লকডাউনই কি করোনার একমাত্র সমাধান?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লকডাউনই কি করোনার একমাত্র সমাধান?

দীর্ঘদিন করোনার প্রাদুর্ভাবে সারা পৃথিবী এলোমেলো, তছনছ। কোনো কিছুর নিশ্চয়তা নেই, স্বস্তি নেই। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ হতে চলেছে। গতকাল ছোট্ট এক বাচ্চা হঠাৎই বলেছিল, দাদু জানো, রাস্তার কুকুরগুলোও খেতে পারছে না। কেমন নেতিয়ে পড়ছে। কথাটা শুনে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছিল। সত্যিই রাস্তাঘাটে মানুষজন না থাকায় শুধু কুকুর কেন অন্য পশু-পাখিও নিদারুণ খাবার কষ্টে পড়েছে। করোনার অবসান কবে হবে, কীভাবে হবে সে শুধু আল্লাহ রব্বুল আমিনই জানেন, আমরা কেউ জানি না। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষকে দয়ালু আল্লাহ জ্ঞান-বুদ্ধি-বিবেক-বিবেচনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। এ সময় জ্ঞান-বুদ্ধি খাটিয়ে আমাদের যতটা যা করা সম্ভব সঠিকভাবে তা করতে পারলে সেটাই হবে উত্তম। ভেবেছিলাম আর কিছু না হোক করোনায় মানুষ অনেক বেশি মানবিক হবে, যখন তখন মৃত্যু দেখে অন্যের প্রতি আরও দরদি হবে। না, তা হয়নি। করোনার মধ্যেও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই, মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের গ্যারান্টি নেই। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সন্তান বাবা-মার কবর থেকে দূরে থাকে। এ অবস্থায়ও কিছু দুষ্টলোক মেয়েদের সম্মানহানিতে মোটেও পিছপা নেই। এ পশুবৃত্তি কবে শেষ হবে জানি না। অনেকেই ভাবে, আমরা সব সময় সরকারের সমালোচনা বা বিরোধিতা করি। কথাটা মোটেই সত্য নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার হওয়ায় বরং অনেক কম করি। কারণ চিৎ হয়ে থুথু ছুড়লে শেষ পর্যন্ত তা বুকে পড়ে। ব্যাপারটা কখনো ভুলতে পারি না, ভুলিও না। যখন যে সমালোচনা করি রাষ্ট্রের কর্মকান্ডের সমালোচনা করি, সত্য বলার চেষ্টা করি। ব্যক্তিগতভাবে কখনো কাউকে শত্রু মনে করি না। সরকার লাগামহীন, সরকার অনেকটাই দায়িত্বহীন। যেখানে যে দায়িত্বে যার থাকা উচিত অনেক ক্ষেত্রেই তেমন দক্ষ যোগ্য মানুষ যথাস্থানে নেই। এর সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ কথা কেউ গলায় গামছা নিয়ে বললেও আমি মানতে পারি না। প্রতিক্রিয়াশীল ষড়যন্ত্রকারীরা ধীরে ধীরে এমন একটা অবস্থার সৃষ্টি করেছে ভালো হলে সবার, কোনো ভুল বা ক্ষতি হলে শেখ হাসিনার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করুন আর না করুন তিনি মারাত্মক মাইনকার চিপায় পড়েছেন। নির্বোধ-মূর্খ-বর্বর বন্ধুর চাইতে জ্ঞানী-বিবেকবান-বুদ্ধিমান শত্রু উত্তম, অনেক ভালো। কিন্তু প্রবাদের সেই বাণী বাংলাদেশে এখন নীরবে নিভৃতে কাঁদে। সেদিন সংসদে ’৬৯-এর গণআন্দোলনের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের বক্তব্য হৃদয় স্পর্শ করেছে। কাজী ফিরোজ রশীদের উপমা, ‘জেলার ডিসিরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন, এমপিরা হাঁ করে পাশে বসে থাকেন। এটা কতটা বিব্রতকর কতটা অবমাননার যাদের মর্যাদাবোধ আছে শুধু তারাই বুঝতে পারেন। এটা আমলাতন্ত্রের নিদারুণ বহিঃপ্রকাশ।’ ফসল বুনে নিড়ানি না দিলে খেতে যেমন আগাছা হয়, আগাছা বাড়ে বেশি। আগাছা গাছ ধ্বংস করে। তেমনি রাজনীতিতেও প্রকৃত বিরোধী দল না থাকলে বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার যে বিপদে পড়েছে এমন বিপদে সবাইকে পড়তে হয় বা হবে। এটা পরিস্থিতির অবশ্যম্ভাবী প্রতিফলন। তার অর্থ এই নয় যে বিএনপি প্রকৃত বিরোধী দল। বিএনপি নিশ্চয়ই একটি বিরোধী শক্তি। কিন্তু সুসংগঠিত বিরোধী দল নয়, গণতান্ত্রিক তো নয়ই। বিএনপি মানুষের হৃদয় থেকে অনেকটাই মুছে গেছে হাওয়া ভবনের কারণে। এখন তো বিএনপি চলে ওহির বাণীতে। যা কখনো গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এ ব্যাপারে বিএনপির প্রতি যথার্থ সহানুভূতিশীল বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী যথার্থ বলেছেন। আবার তাঁর বক্তব্যের মাঝে একশ্রেণির ছাত্রদল নেতার প্রতিবাদ সত্যিই হতাশাব্যঞ্জক। রসুনের খোসার মতো চামড়া নিয়ে আর যা হোক রাজনীতি করা যায় না। বিএনপির অনেকেই এটা দেখাতে পেরেছেন যে রসুনের খোসার চেয়েও তাদের চামড়া পাতলা। রাজনীতিতে সমালোচনা সইবার বা হজম করার শক্তি বা ক্ষমতা না থাকলে তার রাজনীতির মাঠে পা দেবারই কোনো মানে হয় না। রাজনীতিতে ফুলের মালা আর জুতার মালার পার্থক্য খুঁজতে নেই। যাদের স্বার্থ সিদ্ধি হবে তারা চিরকাল ফুল নিয়ে দাঁড়াবে। যাদের স্বার্থহানির সম্ভাবনা তাদের কাছে জুতার মালা ছাড়া আর কিছু প্রত্যাশা করা বোকামি। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রে অনেকেই সেই বোকামি করেন। যিনি বা যারা বোকামি করছেন তিনি বা তারা বুঝতেও পারেন না কী করছেন।

যুক্তরাজ্য, যেখানে উন্মুক্ত সমাজ সেখানে একজন সফল স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়তো কৃতকর্মে উৎফুল্ল হয়ে তার এক সহকর্র্মীকে চুমু খেয়েছেন। যে কারণে তার মন্ত্রিত্ব গেছে। আর আমাদের দেশে কত কেলেঙ্কারি, একের পর এক দুর্র্নীতি- পর্দার মূল্য ৩৭ লাখ, বালিশের দাম ১০ হাজার তা আবার ঘরে তুলতে গিয়ে আরও ৫-৬ হাজার। আমাদের দেশে নতুন বউ ঘরে তুলতেও অমন খরচ হয় না। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একের পর এক লঙ্কাকান্ড লেগেই আছে। জানি না জনাব জাহিদ মালেকের খুঁটির জোর কোথায় এবং কতটা। ভদ্রলোক হয় একেবারে নিরেট নির্বোধ না হয় দুনিয়ার ধুরন্ধর। যাকে এত কিছু টলাতে পারেনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কোনো সঠিক ব্যবস্থাপনা নেই, দিকনির্দেশনা নেই। দেশের যে অবস্থা তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় না থাকলে খুব একটা ক্ষতি হবে না। বরং ভালোই হবে। বিশ্বাস না হলে একবার পরখ করে দেখতে পারেন। ডিজির ড্রাইভারের শত কোটি, পিয়নদের কোটি কোটি! তাহলে কর্তাদের না জানি কত হাজার কোটি! এ মন্ত্রণালয়কে গতিশীল, আস্থাভাজন করতে হলে যোগ্য দক্ষ মানুষের সমন্বয় দরকার। স্বাস্থ্য সচিব, যিনি হয়তো কদিন আগে ছিলেন প্রাণিসম্পদে, তারপর পাট মন্ত্রণালয়ে, সেখান থেকে শিক্ষা, তারপর এসেছেন স্বাস্থ্যে। এ রকম সব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হলে চলবে না। স্বাস্থ্য সচিবকে যথার্থই স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রগাঢ় জ্ঞানের অধিকারী হতে হবে, মন্ত্রীকে হতে হবে তার চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের দেশে অর্থমন্ত্রী কোনো রাজনৈতিক নেতা হন না। এ এক চরম দুর্ভাগ্য। অর্থমন্ত্রী হন কোনো আমলা, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অথবা ব্যবসায়ী। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল একজন সফল ব্যবসায়ী। যদিও গোড়ার দিকে তিনি ছাত্র রাজনীতি করেছেন। তারপর ব্যবসা করে রাজনীতিতে এসেছেন। প্রথমে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, এখন অর্থ মন্ত্রণালয়। যদিও তার অনেকটাই ধারাবাহিকতা আছে। কিন্তু এর আগে সাইফুর রহমান, আবুল মাল আবদুল মুহিত এঁরা কেউ রাজনীতিক ছিলেন না। ছিলেন আমলা। এস এ এম এস কিবরিয়াও তাই। একেবারে পূত-পবিত্র পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ অর্থমন্ত্রী ছিলেন শুধু একজন। তিনি বাংলাদেশ বিপ্লবী সরকারের সফল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন। তারপর বাংলাদেশে খুব একটা বিশুদ্ধ রাজনীতিক অর্থমন্ত্রী হতে পারেননি বা হননি।

শুনছি, লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ এসেছে। এক সপ্তাহ কেন, দুই সপ্তাহ হলেও কি করোনার প্রাদুর্ভাব কমবে? সাধারণ মানুষের, শ্রমজীবী মানুষের না খেয়ে মারার এ পদক্ষেপ যতবারই নেওয়া হোক, যত ভাবেই নেওয়া হোক কাজের কাজ তেমন কিছুই হবে না। লকডাউন করোনা প্রতিরোধে উপযুক্ত মাধ্যম হতে পারে না। করোনা প্রতিরোধে টিকার আবিষ্কার হয়েছে। ব্যক্তিমালিকানাধীন এক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে আমাদের পদ্মায় ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন সব থেকে বেশি প্রয়োজন রাতদিন করোনার টিকা দেওয়া, সে টিকার ব্যবস্থা করা। আমরা তো কারও কাছে টিকা খয়রাত চাচ্ছি না, উপযুক্ত মূল্য দিয়ে কিনতে চাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে জোর গলায় বলেছেন, ‘টিকার জন্য যত টাকা লাগে দেব।’ সত্যিকার অর্থে এটাই তো নেতার মতো কথা, নেতার কথা। টাকা দিয়ে টিকা কিনব কেন তা পাব না? আর এত দিনে আমাদের দেশে তো টিকা তৈরি করা যেতে পারত। পৃথিবীতে যে জিনিস আবিষ্কার হয়ে গেছে সে জিনিস আমাদের তৈরি করা এমন কি কঠিন কাজ। খারাপভাবে নেবেন না। আমাদের জিনজিরাকে অর্ডার করলে তারাও হয়তো এত দিনে কয়েক কোটি টিকা বানিয়ে দিতে পারত। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখলে দেখা যেত ভারত-চীন-রাশিয়া-জার্মানি-আমেরিকার চেয়ে জিনজিরার টিকা অনেক বেশি কার্যকর, উন্নতমানের। টিকা সংগ্রহ এবং টিকা কর্মসূচিতে মনোনিবেশ না করে শুধু লকডাউন লকডাউন আর লকডাউনে করোনা মোকাবিলা হবে এ আমাদের মতো কম বুদ্ধির মানুষ বিশ্বাস করতে পারে না, করেও না। এজন্য সরকারকে, সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিষয়টা ভেবে দেখতে অনুরোধ জানাচ্ছি। সাধারণ মানুষের দেহে যদি করোনাভাইরাস প্রতিরোধক্ষমতা না থাকত তাহলে এত দিনে বাংলাদেশ মহাশ্মশানে পরিণত হতো। তার প্রমাণ বস্তিতে সংক্রমণ নেই, গার্মেন্টে সংক্রমণ নেই। তাহলে সংক্রমণ কোথায়? সংক্রমণটা প্রধানত অন্য জায়গায়।

লকডাউনে আবার নতুন উপসর্গ শুরু হয়েছে। মানুষ রাস্তায় বেরোলেই জেল-জরিমানা। রাস্তায় বেরোনো মানুষকে ঘরে রাখার জেল-জরিমানাই কি প্রধান অস্ত্র? কেউ যদি না মানে, সবাই যদি বেরিয়ে পড়ে জেল-জরিমানা করে কি মানুষের বন্যা ঠেকানো যাবে? রাস্তায় যাদের এক-দুই শ টাকা জরিমানা হয়, যারা দরিদ্র, যারা জরিমানা দিতে পারেন না, তাদের গারোদে রেখে কোর্টে চালান করা হচ্ছে। কোর্ট-কাচারি বন্ধ। ফটকাবাজ, দালাল, ছোট ছোট উকিলরা দু-এক শ টাকা জরিমানা দিয়ে আসামিদের মুক্ত করে চেম্বারে বসে হাজার-৫ হাজার বা তারও বেশি আদায় করছে। আশির দশকে আমার ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে পোস্টার লাগাতে গিয়ে টহল পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিল। তাকে কোর্টে চালান করলে এক নবীন উকিল ১০০ টাকা জরিমানা দিয়ে ধল্যাইখালে শিবুর দোকান থেকে ২০০ টাকা নিয়ে তাকে মুক্ত করেছিল। অথচ লকডাউনের নিয়ম ভাঙায় জামিনে এনে অনেক উকিল চেম্বারে বসিয়ে এ রকম হাজার-৫ হাজার বা তারও বেশি আদায় করা কতটা নৈতিক? শারীরিক অসুবিধা হলে মানুষ ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তার বা উকিল-ব্যারিস্টারের পার্থক্য কী? আইন-আদালতের কোনো ব্যাপার হলে মানুষ উকিলের কাছে যায়। সেখানে এমন জালিয়াতি আইন পেশার মানুষের জন্যই চরম কলঙ্ক। একজন আইনজীবীর ছেলে হিসেবে নিজেও খুব লজ্জাবোধ করি। আইন পেশার সম্মান, আইন পেশার মহিমা যাতে ধূলিসাৎ না হয় সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।

কঠিন লকডাউনের সময় গার্মেন্ট ফ্যাক্টরির মালিকদের বক্তব্য শুনেছিলাম। তারা বলেছেন, গার্মেন্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রায় ৪০ লাখ নারী-পুরুষ কর্মচারী। গার্মেন্ট বন্ধ হলে যেমন তাদের শিপমেন্টে অসুবিধা হবে তেমনি একসঙ্গে ৪০ লাখ মানুষ রাস্তায় নামলে রাস্তাঘাটেও সমস্যা হবে। কথাটা সত্যিই যুক্তিযুক্ত। যে কারণে গার্মেন্ট বন্ধ দেওয়া হয়নি। মেনে নিলাম গার্মেন্ট মালিকদের কথা। কিন্তু মহালকডাউনের প্রথম দিনেই যে শ্রমিক দুর্ভোগ তা কি কারখানার মালিকরা একবিন্দু ভেবেছেন? এটা কি সরকারের চোখে পড়েছে? যে শ্রমিকদের নিয়ে মালিকদের পোদ্দারি, তাদের থাকা-খাওয়া, আসা-যাওয়ার কথা ভদ্রলোকেরা একবারও ভাবলেন না। মানুষের সঙ্গে এমন পশুর ব্যবহার আর কেউ করেছে কি না বলতে পারব না। গার্মেন্ট শ্রমিকদের আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা মালিকরা খুব সহজেই করতে পারতেন। গণপরিবহন বন্ধ তাই চুক্তিতে গাড়ি পেতে কারখানা মালিকদের কোনো বেগ পেতে হতো না। এটা তেমন বড় কিছু নয়, শুধু চিন্তার অভাব, মানসিকতার অভাব, মানবিক মূল্যবোধের অভাব, সর্বোপরি দরদিমনের অভাব।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই

নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু
বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু

নগর জীবন

সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার
সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন
জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না
বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না
সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন

ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি
ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পিএসজি-চেলসি ফাইনাল
পিএসজি-চেলসি ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে
সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের
অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের

দেশগ্রাম

রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি
রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি

দেশগ্রাম