শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

এত আগুনে পোড়ে কেন দেশ?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
এত আগুনে পোড়ে কেন দেশ?

আমেরিকায় গাড়ি পার্ক করতে গেলে সমস্যায় পড়ি। রাস্তার কিনারে চমৎকার পার্কিং-এর জায়গা পাওয়া যায়, কিন্তু পার্ক করা চলবে না। কেন? ফায়ার হাইড্রেন্ট। ফায়ার হাইড্রেন্টের সামনে গাড়ি পার্ক করলে বিশাল জরিমানা। এই জায়গা সবসময় ফাঁকা রাখতে হবে। কারণ যে কোনও সময় জায়গাটা দরকার পড়বে। এত ফায়ার হাইড্রেন্ট কেন শহরে? উত্তর তো জানিই। আগুন ধরলে যেন দ্রুত আগুন নেভানো যায়। যে কোনও সময় যে কোনও বাড়িতে, বা অফিসে, বা কারখানায় যে কোনও কারণে আগুন লেগে যেতে পারে। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি এসে থামবে, তার জায়গা চাই, ফায়ার হাইড্রেন্টে নল লাগিয়ে দিলে পানি এমন জোরে বেরোবে যে, সে পানি আগুনের ওপর ছড়ালে আগুন নিভে যাবে, দ্রুত অথবা ধীরে। হাত গুটিয়ে বসে থাকার চেয়ে নিশ্চয়ই এ কাজটি ভালো। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়িতে পানির ট্যাংক থাকে, সেটাও রইল, এটাও রইল। আগে তো ফায়ার ব্রিগেড ছিল না, ছিল বাকেট ব্রিগেড। বালতিতে পানি ভরে নিয়ে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করত মানুষ। এক সময় ঘোড়ার গাড়িতে করে পানি নিয়ে আসা হতো আগুন নেভানোর জন্য। যত আধুনিক হয়েছে মানুষ, তত আগুন নেভানোর আধুনিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। ইউরোপের ফায়ার হাইড্রেন্টগুলো মাটির নিচে, আমেরিকায় মাটির ওপর। যে দেশে মানুষের জীবনের মূল্য আছে, সে দেশে দুর্ঘটনা যেন না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়, এবং দুর্ঘটনা যদি ঘটেই যায়, একে নিয়ন্ত্রণ করতে, ক্ষয়ক্ষতি যেন বেশি না হয় তার সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়। শুধু ধনী-এলাকায় নয়, ধনী নয় এমন এলাকাতেও, শ্রমিক-এলাকাতেও একই রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

বাংলাদেশে কদিন পর পরই আগুনে পুড়ে যায় ঘর-বাড়ি, কলকারখানা। আগুন সহজে নেভানো যায় না। কারখানাগুলোকে এমন ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যে যে কোনও সময় যে কোনও ধাক্কায় ধসে যেতে পারে। যে কোনও ম্যাচকাঠির গন্ধ শুঁকলেই আগুন লেগে যেতে পারে। এমন দুর্ঘটনা ঘটলে, সকলে জানে, কাদের মৃত্যু হবে। শ্রমিকদের, গরিবদের। গরিবরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শ্রম দেয়। ধনীরা মনে করে না গরিবের জীবনের কোনও মূল্য আছে। রানা প্লাজার ছ’তলার বিল্ডিং-এর ওপর অবৈধভাবে দুটো তলা উঠিয়ে এর ভিতটাকেই নড়বড়ে করে দেওয়া হয়েছিল বলেই তো ধসে গেল, মৃত্যু হলো ১১৩৪ জন শ্রমিকের। কারখানা কোনও একটি ভুলের কারণে পুড়ে ছাই হয়ে যায়, শ্রমিকরাও পুড়ে ছাই হয়ে যায়। কারখানা বন্ধ থাকে কিছুকাল। মালিকেরা আবার খোলে কারখানা। ভুলগুলো সংশোধন করে কি খোলে? একেবারেই না।

২০২০ সালে ৩৮৩টি শিল্পকারখানা আগুনে পুড়েছে। এর মধ্যে ২৭৩টিই পোশাকশিল্পকারখানা। ২০১২ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত পোশাকশিল্পকারখানায় ১৫০টি আগুনে পোড়ার ঘটনা ঘটেছে। ১৩০০ জন মারা গেছে, আর ৩৮০০ এর চেয়েও বেশি মানুষ আহত হয়েছে। গত ৫ বছরে ৫৮৩৪টি শিল্পকারখানায় আগুনে পোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা।

ভুল সংশোধন বাংলাদেশের পোশাকশিল্পকারখানার মালিকেরা করেন না। ২০১২ সালে আগুন লেগে তাজরীন ফ্যাশন ফ্যাক্টরির ১১৭ জন শ্রমিক মরে গেল। তার কিছুদিন পর স্মার্ট এক্সপোর্ট কারখানায় আগুন লেগে আট জন মারা গেল। তার কিছুদিন পর আরও একটি পোশাকশিল্পকারখানার আরও আটজন আগুনে পুড়ে মারা গেল। এরকম চলছেই। মালিকপক্ষ জানেন, কিছু পয়সা ঢাললেই মামলা, গ্রেফতারি পরোয়ানা ইত্যাদি এড়ানো যায়। আর এই সেদিন রূপগঞ্জে হাসেম ফুড কোম্পানির কারখানায় আগুন লেগে ৫২ জনের মৃত্যু হলো। এই ৫২ জনের মধ্যে শিশু ছিল অনেক। আহত হয়েছে ৫০ জনের মতো। সব চেয়ে অবাক কান্ড, কারখানা থেকে বেরোবার দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। যদিও বাংলাদেশের আইনে শ্রমিকেরা যখন কারখানায় কাজ করে, কারখানা থেকে বেরোনোর দরজা তালাবন্ধ করা নিষিদ্ধ। আইন অমান্য করে দরজায় কেন তালা লাগানো হলো? বেশ নির্বিঘ্নে যেন সবাই মরতে পারে? কারখানার নিচতলায় হয়েছে আগুনের সূত্রপাত, আর তখন কিনা নিরাপত্তাকর্মীরা কারখানা থেকে বেরোবার দরজায় তালা লাগিয়ে দিল! শ্রমিকেরা বাঁচার জন্য অগত্যা ওপরের তলায় উঠে যায়। কিছু শ্রমিক বাঁচার জন্য ছাদ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে মরে যায়। কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না, অথচ প্রত্যেক কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকা অত্যন্ত জরুরি। হাসেম ফুডসের নিরাপত্তাকর্মীরা, যতদূর জানা যায়, ব্যস্ত ছিল নিজেদের নিরাপত্তা আর কারখানার নিরাপত্তা নিয়ে। তারা শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিয়ে সামান্যও ভাবেনি। দরজা তালাবন্ধ না করলে আজ এতগুলো মানুষকে মরতে হয়না। ২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশন ফ্যাক্টরির ১১৭ জন শ্রমিক যে মারা গিয়েছিল, সেই ফ্যাক্টরি থেকে বেরোবার দরজাও কিন্তু তালাবন্ধ ছিল। শিক্ষা হয়নি। বিল্ডিং-এ নাকি কেমিক্যাল জমা করা ছিল। ২০১৯ সালেই তো অবৈধভাবে কেমিক্যাল রাখার কারণে এক বাড়িতে আগুন লেগে ৭০ জন মারা গেল। এর আগেও কিন্তু কেমিক্যাল রাখার কারণেই ২০১০ সালে পুরোনো ঢাকায় ১২৩ জন লোক মারা গিয়েছিল। তারপরও শিক্ষা হয়নি!

শিক্ষা কেন হয় না জানি। কারণ গরিবদের জীবনের কোনও মূল্য নেই। গরিবরা কারখানায় মরে ছাই হয়ে গেলেও, আরও অসংখ্য গরিব মিলবে কারখানায় কাজের জন্য। ওদিকে যদি মালিকের বিচার করা হয়, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে জামিন নিয়ে ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি জমিয়ে চমৎকার জীবন যাপন করে মালিকেরা। দেশেও এঁদের লাক্সারির শেষ নেই, বিদেশেও লাক্সারির শেষ নেই। ধন সম্পদ এরা বানায় গরিবের ঘাম আর রক্ত দিয়ে, গরিবের পোড়া শরীর দিয়ে। গরিবেরা তো নিজেদের গরিব বস্তিগুলোয় মরছেই। প্রতিবছর আগুনে পুড়ছে বস্তি। অবৈধভাবে বিদ্যুৎ আর গ্যাসের সংযোগ নেওয়া হয় বস্তিতে। শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন ধরে যায়, ঘর বাড়ি পোড়ে, মানুষ পোড়ে। এক ঢাকাতেই সাড়ে ছ’লক্ষের বেশি লোক বাস করে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বস্তিতে। অবৈধভাবে বিদ্যুতের তার যায় বটে বস্তির ঘরে ঘরে, কিন্তু বস্তির এক একটা ঘর থেকে বিদ্যুৎ এবং গ্যাস বাবদ চার পাঁচশ’ করে টাকা দিতে হয় সিন্ডিকেটের হাতে। এই সিন্ডিকেটই ৩ থেকে ৫ কোটি টাকা এভাবেই অবৈধ পথেই উপার্জন করছে প্রতি মাসে। এই টাকা থেকে অবশ্য পুলিশকে দিতে হয় বেশ খানিকটা। অনেকে ভাবে এই যে বস্তি পুড়ে যাচ্ছে, মানুষ পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে, এর কারণ দারিদ্র। কেউ কেউ ভাবে, এর মূল কারণ দারিদ্র নয়, এর মূল কারণ লোভ। টাকার লোভেই অবৈধ বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে বস্তিতে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন ভালো হচ্ছে। ২০০৭ সালেও ভারতের মাথাপিছু আয়ের অর্ধেক ছিল বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়। আর গতবছর কিনা ভারতকেও ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ! ভারতের জিডিপিও ৮ থেকে মাইনাস দশএ এখন। আর বাংলাদেশের জিডিপি ৭ পার হয়ে ৮এর ওপর। এই করোনাকালেও খুব একটা মন্দ নয় বাংলাদেশের জিডিপি। দারিদ্রও শতকরা ১৫ ভাগ থেকে শতকরা ৯ ভাগে নেমে এসেছে। সারা বিশ্বেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার স্তুতি গাওয়া হচ্ছে। এই সময় কি আগুনে শ্রমিকের জ্বলে যাওয়া, আর পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া আর মরে যাওয়ার খবর মানুষকে দ্বিধায় ফেলবে না? মানুষ বলবে না তাহলে দেশের ধন সম্পদ কী খাতে কাদের আরাম আয়েশ আর নিরাপত্তার জন্য ব্যয় হয়? যতই অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটুক দেশে, শ্রমিকের মাথার ঘাম পায়ে ফেলা ছাড়া, অমানুষিক পরিশ্রম ছাড়া ঘটেনি। আর সেই উন্নতির ভাগ শ্রমিকের নিরাপত্তার জন্য জোটে না। আন্তর্জাতিক শ্রমিক বিধি না মেনে যুগের পর যুগ শ্রমিকদের শোষণ করা হয়েছে, আজও হচ্ছে। আজও শ্রমিকেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পা বাড়ায় ধনীদের শ্রম দিতে।

বাংলাদেশে অতি-ধনীর সংখ্যা বেড়েছে ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে। অতি ধনীদের সম্পদ এ সময় শতকরা ১৭.৩ ভাগ বেড়েছে। বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্যের উৎপাদন এখন চীন, হংকং, কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড, ভারত এবং পাকিস্তানের মোট দেশীয় পণ্যের উৎপাদনের চেয়েও বেশি। চীন এবং হংকং অবশ্য সবচেয়ে বেশি ধনী লোক তৈরি করেছে গত ৫ বছরে। বাংলাদেশে যদিও মাথাপিছু আয় বেড়েছে, উৎপাদনও বেড়েছে, কিন্তু গরিব এবং ধনীর মধ্যে ফারাকও বেড়েছে সেই সঙ্গে। গরিব আরও গরিব হয়েছে, ধনী আরও ধনী হয়েছে। এই যে অর্থনৈতিক সাফল্য তার সিংহভাগ ভোগ করছে ধনী শ্রেণী। গরিব ধনীর মধ্যে এই বিরাট বৈষম্যের পেছনে কারণ অনেক, অব্যবস্থা, এবং দুর্নীতি নিঃসন্দেহে বড় কারণ।

আমি অর্থনীতিবিদ নই। অর্থনীতিতে আমার অতি স্বল্প জ্ঞান। তবে একটি জ্ঞান তো নিশ্চয়ই আছে, সেটি হলো অর্থনৈতিক উন্নতি হলেই যদি দেশ উন্নত হতো, তাহলে যে দেশগুলোয় নারীর অধিকার বলতে, গরিবের অধিকার বলতে, বাক স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক অধিকার বলতে কিছুর অস্তিত্ব নেই- মধ্যপাচ্যের সেই বর্বর দেশগুলোকে উন্নত বলে ধরা হতো। আমি মনে করি নারী পুরুষের সমানাধিকারের ব্যবস্থা হলে, কোনও শ্রেণী বৈষম্য না থাকলে, সম্পদের সুষম বণ্টন হলে, লিঙ্গ বর্ণ শ্রেণী নির্বিশেষে সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে, সকলের অন্ন বস্ত্র শিক্ষা স্বাস্থ্য নিশ্চিত হলে, গরিব শ্রেণীটির অস্তিত্ব বিলোপ হলেই সে দেশকে সত্যিকার উন্নত দেশ বলা যায়।

 

সত্যিকারের উন্নত দেশ হতে বাংলাদেশের অনেক দেরি।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স
জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়
বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’
‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন
কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে স্ক্রিপ্ট কি রেডি! আসছে ‘অপারেশন সিঁদুর’
বলিউডে স্ক্রিপ্ট কি রেডি! আসছে ‘অপারেশন সিঁদুর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন
কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজকুমার রাওয়ের স্ত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পেতে ঘৃণা করি: পত্রলেখা
‘রাজকুমার রাওয়ের স্ত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পেতে ঘৃণা করি: পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ২
রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের পিস্তল চোরকে ধরতে লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের পিস্তল চোরকে ধরতে লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের নিজস্ব সক্ষমতায় এনসিটি পরিচালনার দাবি জামায়াতের
বন্দরের নিজস্ব সক্ষমতায় এনসিটি পরিচালনার দাবি জামায়াতের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বিনোদনের মাধ্যমে পরিণত হয়েছে : প্রেস সচিব
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বিনোদনের মাধ্যমে পরিণত হয়েছে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন