শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

এত আগুনে পোড়ে কেন দেশ?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
এত আগুনে পোড়ে কেন দেশ?

আমেরিকায় গাড়ি পার্ক করতে গেলে সমস্যায় পড়ি। রাস্তার কিনারে চমৎকার পার্কিং-এর জায়গা পাওয়া যায়, কিন্তু পার্ক করা চলবে না। কেন? ফায়ার হাইড্রেন্ট। ফায়ার হাইড্রেন্টের সামনে গাড়ি পার্ক করলে বিশাল জরিমানা। এই জায়গা সবসময় ফাঁকা রাখতে হবে। কারণ যে কোনও সময় জায়গাটা দরকার পড়বে। এত ফায়ার হাইড্রেন্ট কেন শহরে? উত্তর তো জানিই। আগুন ধরলে যেন দ্রুত আগুন নেভানো যায়। যে কোনও সময় যে কোনও বাড়িতে, বা অফিসে, বা কারখানায় যে কোনও কারণে আগুন লেগে যেতে পারে। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি এসে থামবে, তার জায়গা চাই, ফায়ার হাইড্রেন্টে নল লাগিয়ে দিলে পানি এমন জোরে বেরোবে যে, সে পানি আগুনের ওপর ছড়ালে আগুন নিভে যাবে, দ্রুত অথবা ধীরে। হাত গুটিয়ে বসে থাকার চেয়ে নিশ্চয়ই এ কাজটি ভালো। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়িতে পানির ট্যাংক থাকে, সেটাও রইল, এটাও রইল। আগে তো ফায়ার ব্রিগেড ছিল না, ছিল বাকেট ব্রিগেড। বালতিতে পানি ভরে নিয়ে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করত মানুষ। এক সময় ঘোড়ার গাড়িতে করে পানি নিয়ে আসা হতো আগুন নেভানোর জন্য। যত আধুনিক হয়েছে মানুষ, তত আগুন নেভানোর আধুনিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। ইউরোপের ফায়ার হাইড্রেন্টগুলো মাটির নিচে, আমেরিকায় মাটির ওপর। যে দেশে মানুষের জীবনের মূল্য আছে, সে দেশে দুর্ঘটনা যেন না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়, এবং দুর্ঘটনা যদি ঘটেই যায়, একে নিয়ন্ত্রণ করতে, ক্ষয়ক্ষতি যেন বেশি না হয় তার সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়। শুধু ধনী-এলাকায় নয়, ধনী নয় এমন এলাকাতেও, শ্রমিক-এলাকাতেও একই রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

বাংলাদেশে কদিন পর পরই আগুনে পুড়ে যায় ঘর-বাড়ি, কলকারখানা। আগুন সহজে নেভানো যায় না। কারখানাগুলোকে এমন ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যে যে কোনও সময় যে কোনও ধাক্কায় ধসে যেতে পারে। যে কোনও ম্যাচকাঠির গন্ধ শুঁকলেই আগুন লেগে যেতে পারে। এমন দুর্ঘটনা ঘটলে, সকলে জানে, কাদের মৃত্যু হবে। শ্রমিকদের, গরিবদের। গরিবরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শ্রম দেয়। ধনীরা মনে করে না গরিবের জীবনের কোনও মূল্য আছে। রানা প্লাজার ছ’তলার বিল্ডিং-এর ওপর অবৈধভাবে দুটো তলা উঠিয়ে এর ভিতটাকেই নড়বড়ে করে দেওয়া হয়েছিল বলেই তো ধসে গেল, মৃত্যু হলো ১১৩৪ জন শ্রমিকের। কারখানা কোনও একটি ভুলের কারণে পুড়ে ছাই হয়ে যায়, শ্রমিকরাও পুড়ে ছাই হয়ে যায়। কারখানা বন্ধ থাকে কিছুকাল। মালিকেরা আবার খোলে কারখানা। ভুলগুলো সংশোধন করে কি খোলে? একেবারেই না।

২০২০ সালে ৩৮৩টি শিল্পকারখানা আগুনে পুড়েছে। এর মধ্যে ২৭৩টিই পোশাকশিল্পকারখানা। ২০১২ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত পোশাকশিল্পকারখানায় ১৫০টি আগুনে পোড়ার ঘটনা ঘটেছে। ১৩০০ জন মারা গেছে, আর ৩৮০০ এর চেয়েও বেশি মানুষ আহত হয়েছে। গত ৫ বছরে ৫৮৩৪টি শিল্পকারখানায় আগুনে পোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা।

ভুল সংশোধন বাংলাদেশের পোশাকশিল্পকারখানার মালিকেরা করেন না। ২০১২ সালে আগুন লেগে তাজরীন ফ্যাশন ফ্যাক্টরির ১১৭ জন শ্রমিক মরে গেল। তার কিছুদিন পর স্মার্ট এক্সপোর্ট কারখানায় আগুন লেগে আট জন মারা গেল। তার কিছুদিন পর আরও একটি পোশাকশিল্পকারখানার আরও আটজন আগুনে পুড়ে মারা গেল। এরকম চলছেই। মালিকপক্ষ জানেন, কিছু পয়সা ঢাললেই মামলা, গ্রেফতারি পরোয়ানা ইত্যাদি এড়ানো যায়। আর এই সেদিন রূপগঞ্জে হাসেম ফুড কোম্পানির কারখানায় আগুন লেগে ৫২ জনের মৃত্যু হলো। এই ৫২ জনের মধ্যে শিশু ছিল অনেক। আহত হয়েছে ৫০ জনের মতো। সব চেয়ে অবাক কান্ড, কারখানা থেকে বেরোবার দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। যদিও বাংলাদেশের আইনে শ্রমিকেরা যখন কারখানায় কাজ করে, কারখানা থেকে বেরোনোর দরজা তালাবন্ধ করা নিষিদ্ধ। আইন অমান্য করে দরজায় কেন তালা লাগানো হলো? বেশ নির্বিঘ্নে যেন সবাই মরতে পারে? কারখানার নিচতলায় হয়েছে আগুনের সূত্রপাত, আর তখন কিনা নিরাপত্তাকর্মীরা কারখানা থেকে বেরোবার দরজায় তালা লাগিয়ে দিল! শ্রমিকেরা বাঁচার জন্য অগত্যা ওপরের তলায় উঠে যায়। কিছু শ্রমিক বাঁচার জন্য ছাদ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে মরে যায়। কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না, অথচ প্রত্যেক কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকা অত্যন্ত জরুরি। হাসেম ফুডসের নিরাপত্তাকর্মীরা, যতদূর জানা যায়, ব্যস্ত ছিল নিজেদের নিরাপত্তা আর কারখানার নিরাপত্তা নিয়ে। তারা শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিয়ে সামান্যও ভাবেনি। দরজা তালাবন্ধ না করলে আজ এতগুলো মানুষকে মরতে হয়না। ২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশন ফ্যাক্টরির ১১৭ জন শ্রমিক যে মারা গিয়েছিল, সেই ফ্যাক্টরি থেকে বেরোবার দরজাও কিন্তু তালাবন্ধ ছিল। শিক্ষা হয়নি। বিল্ডিং-এ নাকি কেমিক্যাল জমা করা ছিল। ২০১৯ সালেই তো অবৈধভাবে কেমিক্যাল রাখার কারণে এক বাড়িতে আগুন লেগে ৭০ জন মারা গেল। এর আগেও কিন্তু কেমিক্যাল রাখার কারণেই ২০১০ সালে পুরোনো ঢাকায় ১২৩ জন লোক মারা গিয়েছিল। তারপরও শিক্ষা হয়নি!

শিক্ষা কেন হয় না জানি। কারণ গরিবদের জীবনের কোনও মূল্য নেই। গরিবরা কারখানায় মরে ছাই হয়ে গেলেও, আরও অসংখ্য গরিব মিলবে কারখানায় কাজের জন্য। ওদিকে যদি মালিকের বিচার করা হয়, বিচারে দোষী সাব্যস্ত হলে জামিন নিয়ে ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি জমিয়ে চমৎকার জীবন যাপন করে মালিকেরা। দেশেও এঁদের লাক্সারির শেষ নেই, বিদেশেও লাক্সারির শেষ নেই। ধন সম্পদ এরা বানায় গরিবের ঘাম আর রক্ত দিয়ে, গরিবের পোড়া শরীর দিয়ে। গরিবেরা তো নিজেদের গরিব বস্তিগুলোয় মরছেই। প্রতিবছর আগুনে পুড়ছে বস্তি। অবৈধভাবে বিদ্যুৎ আর গ্যাসের সংযোগ নেওয়া হয় বস্তিতে। শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন ধরে যায়, ঘর বাড়ি পোড়ে, মানুষ পোড়ে। এক ঢাকাতেই সাড়ে ছ’লক্ষের বেশি লোক বাস করে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বস্তিতে। অবৈধভাবে বিদ্যুতের তার যায় বটে বস্তির ঘরে ঘরে, কিন্তু বস্তির এক একটা ঘর থেকে বিদ্যুৎ এবং গ্যাস বাবদ চার পাঁচশ’ করে টাকা দিতে হয় সিন্ডিকেটের হাতে। এই সিন্ডিকেটই ৩ থেকে ৫ কোটি টাকা এভাবেই অবৈধ পথেই উপার্জন করছে প্রতি মাসে। এই টাকা থেকে অবশ্য পুলিশকে দিতে হয় বেশ খানিকটা। অনেকে ভাবে এই যে বস্তি পুড়ে যাচ্ছে, মানুষ পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে, এর কারণ দারিদ্র। কেউ কেউ ভাবে, এর মূল কারণ দারিদ্র নয়, এর মূল কারণ লোভ। টাকার লোভেই অবৈধ বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে বস্তিতে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন ভালো হচ্ছে। ২০০৭ সালেও ভারতের মাথাপিছু আয়ের অর্ধেক ছিল বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়। আর গতবছর কিনা ভারতকেও ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ! ভারতের জিডিপিও ৮ থেকে মাইনাস দশএ এখন। আর বাংলাদেশের জিডিপি ৭ পার হয়ে ৮এর ওপর। এই করোনাকালেও খুব একটা মন্দ নয় বাংলাদেশের জিডিপি। দারিদ্রও শতকরা ১৫ ভাগ থেকে শতকরা ৯ ভাগে নেমে এসেছে। সারা বিশ্বেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার স্তুতি গাওয়া হচ্ছে। এই সময় কি আগুনে শ্রমিকের জ্বলে যাওয়া, আর পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া আর মরে যাওয়ার খবর মানুষকে দ্বিধায় ফেলবে না? মানুষ বলবে না তাহলে দেশের ধন সম্পদ কী খাতে কাদের আরাম আয়েশ আর নিরাপত্তার জন্য ব্যয় হয়? যতই অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটুক দেশে, শ্রমিকের মাথার ঘাম পায়ে ফেলা ছাড়া, অমানুষিক পরিশ্রম ছাড়া ঘটেনি। আর সেই উন্নতির ভাগ শ্রমিকের নিরাপত্তার জন্য জোটে না। আন্তর্জাতিক শ্রমিক বিধি না মেনে যুগের পর যুগ শ্রমিকদের শোষণ করা হয়েছে, আজও হচ্ছে। আজও শ্রমিকেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পা বাড়ায় ধনীদের শ্রম দিতে।

বাংলাদেশে অতি-ধনীর সংখ্যা বেড়েছে ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে। অতি ধনীদের সম্পদ এ সময় শতকরা ১৭.৩ ভাগ বেড়েছে। বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্যের উৎপাদন এখন চীন, হংকং, কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড, ভারত এবং পাকিস্তানের মোট দেশীয় পণ্যের উৎপাদনের চেয়েও বেশি। চীন এবং হংকং অবশ্য সবচেয়ে বেশি ধনী লোক তৈরি করেছে গত ৫ বছরে। বাংলাদেশে যদিও মাথাপিছু আয় বেড়েছে, উৎপাদনও বেড়েছে, কিন্তু গরিব এবং ধনীর মধ্যে ফারাকও বেড়েছে সেই সঙ্গে। গরিব আরও গরিব হয়েছে, ধনী আরও ধনী হয়েছে। এই যে অর্থনৈতিক সাফল্য তার সিংহভাগ ভোগ করছে ধনী শ্রেণী। গরিব ধনীর মধ্যে এই বিরাট বৈষম্যের পেছনে কারণ অনেক, অব্যবস্থা, এবং দুর্নীতি নিঃসন্দেহে বড় কারণ।

আমি অর্থনীতিবিদ নই। অর্থনীতিতে আমার অতি স্বল্প জ্ঞান। তবে একটি জ্ঞান তো নিশ্চয়ই আছে, সেটি হলো অর্থনৈতিক উন্নতি হলেই যদি দেশ উন্নত হতো, তাহলে যে দেশগুলোয় নারীর অধিকার বলতে, গরিবের অধিকার বলতে, বাক স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক অধিকার বলতে কিছুর অস্তিত্ব নেই- মধ্যপাচ্যের সেই বর্বর দেশগুলোকে উন্নত বলে ধরা হতো। আমি মনে করি নারী পুরুষের সমানাধিকারের ব্যবস্থা হলে, কোনও শ্রেণী বৈষম্য না থাকলে, সম্পদের সুষম বণ্টন হলে, লিঙ্গ বর্ণ শ্রেণী নির্বিশেষে সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে, সকলের অন্ন বস্ত্র শিক্ষা স্বাস্থ্য নিশ্চিত হলে, গরিব শ্রেণীটির অস্তিত্ব বিলোপ হলেই সে দেশকে সত্যিকার উন্নত দেশ বলা যায়।

 

সত্যিকারের উন্নত দেশ হতে বাংলাদেশের অনেক দেরি।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন