শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

খাইবারে আবার আসছে তালেবান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
খাইবারে আবার আসছে তালেবান

ইউরোপিয়ানদের আগমনের আগে ভারতীয় উপমহাদেশে বিদেশি শক্তির দ্বারা যত আক্রমণ, হত্যাযজ্ঞ  ও লুণ্ঠন হয়েছে তার প্রায় সবগুলোতে আক্রমণকারীরা খাইবার গিরিপথ ধরে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেছে। দ্বাদশ শতাব্দীর শেষ ও ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে গজনির সুলতান মাহমুদ ১৭ বার ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠন অভিযানে খাইবার গিরিপথ ব্যবহার করেছেন। পরবর্তীতে ১৩৯৮ সালে তৈমুর লং, ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এবং ১৭৪৮-১৭৫৬, এই সময়ের মধ্যে আহমদ শাহ আবদালি বারবার দিল্লি পর্যন্ত এসেছে, হত্যাযজ্ঞ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে, প্রতিবারই খাইবার গিরিপথই ছিল তাদের প্রবেশদ্বার। গবেষক ও জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল শশি থারুরের ‘অ্যান ইরা অব ডার্কনেস’ গ্রন্থের পঞ্চম পৃষ্ঠার বর্ণনায় পাওয়া যায়- নাদির শাহের তান্ডবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ নিহত হয়। মুঘল সাম্রাজ্যের গৌরবের প্রতীক ময়ূর সিংহাসন ও কহিনূর ডায়মন্ড নাদির শাহ নিয়ে যান এবং সঙ্গে এত পরিমাণ সম্পদ লুট করেন যে, পরবর্তী তিন বছর রাজ্য পরিচালনায় পারস্যের মানুষকে কোনো কর দিতে হয়নি। লেখার শুরুতে কিছু বহির্দেশীয় দস্যুর ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠনের কথা উল্লেখ করলাম এই কারণে যে, বিংশ শতাব্দীর শেষ প্রান্তে খাইবার পাসের অপর প্রান্তে তালেবানি শাসন শুধু আফগানিস্তানকে ধ্বংস করেনি, বিশ্ব ব্যবস্থাকে তছনছ করে ফেলেছে। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বব্যাপী সশস্ত্র জঙ্গি সন্ত্রাসের জন্ম ও বিস্তার ঘটিয়েছে। একবার ভাবুন, তালেবানি সরকার ওসামা বিন লাদেনকে শুধু আশ্রয় নয়, বিশ্বব্যাপী অবাধে উগ্রবাদী ধর্মান্ধ জঙ্গি রপ্তানি ও আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের সুযোগ করে যদি না দিত এবং ৯/১১-এর মতো ঘটনা যদি না ঘটত তাহলে কি আইএসের মতো দানবের জন্ম হতো। ইরাক ও সিরিয়ার মতো আধুনিক উদার, সমৃদ্ধ মুসলিম রাষ্ট্রের আজ যে দশা হয়েছে তা কি হতো? এহেন নিষ্ঠুর মধ্যযুগীয় পশ্চাদপদ তালেবানি শাসন আবার আফগানিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কায় গত কয়েক মাস যাবৎ বিশ্বের বড় বড় মিডিয়ায় অনবরত প্রবন্ধ, কলাম ও প্রতিবেদন ছাপা হচ্ছে এবং বিচার বিশ্লেষণ চলছে। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আমেরিকা ও তালেবানের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির শর্তানুযায়ী ন্যাটো বাহিনীসহ সম্পূর্ণ আমেরিকান ফোর্স আফগানিস্তান থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফেরত চলে যাবে। এ চুক্তি স্বাক্ষর এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণায় খ্যাতিমান রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ মোটামুটি সবাই একমত যে, শিগগিরই কাবুলে পুনরায় ক্ষমতা দখল করতে যাচ্ছে তালেবান বাহিনী। খোদ আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্রের উল্লেখপূর্বক পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে এই মর্মে যে, সেপ্টেম্বরে সৈন্য প্রত্যাহার শেষ হওয়ার ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে আশরাফ ঘানি সরকারকে হটিয়ে কাবুলের কর্তৃত্ব নিবে তালেবান বাহিনী। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ভিন্ন কথা বললেও বিশ্লেষকরা এটাকে আমেরিকার স্ট্যাটেজিক পরাজয় ও আফগানিস্তানের মহামানবিক বিপর্যয়ের অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। রাতের অন্ধকারে পুরো বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে গাড়িসহ মূল্যবান সরঞ্জামাদি ফেলে ১ জুলাই মার্কিন সেনারা তাদের সদর দফতর বাগরাম বিমান ঘাঁটি যেভাবে ছেড়ে গেলেন তার বর্ণনা শুনে একটা প্রামাণ্য চিত্রের কথা মনে পড়ছে। আমেরিকায় একটা প্রশিক্ষণ কোর্সের সময় ২০০১ সালে প্রামাণ্য চিত্রটি দেখেছিলাম। যতদূর মনে পড়ছে সেটির শিরোনাম ছিল-‘সায়গন, দ্য ফাইনাল আওয়ারস’। তাতে দেখা যায়, ভিয়েতনামে আমেরিকান সেনাবাহিনীর সর্বশেষ দিন ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল শেষ ১৮ ঘণ্টায় মার্কিন সেনাদের সর্বশেষ দল, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মার্কিন সেনাদের সহযোগী দক্ষিণ ভিয়েতনামের বেসামরিক লোকজন সব ফেলে একটা ভয়ার্ত পরিবেশে বড় বড় হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানে সায়গন ত্যাগ করছে। শেষ হেলিকপ্টার উড্ডয়নের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভিয়েতকং বাহিনী বিজয় উল্লাসে মার্কিন দূতাবাসের মধ্যে ঢুকে পড়ে। ৪৬ বছর পর একই রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়তো হবে না। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি সে রকম কিছু ঘটার আগেই একটা ক্লিন ব্রেকের পথ বেছে নিল মার্কিন বাহিনী। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারিতে তালেবানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তির চেয়েও শক্তিশালী শান্তি চুক্তি ১৯৭৩ সালে আমেরিকা স্বাক্ষর করেছিল উত্তর ভিয়েতনামের সঙ্গে। কিন্তু উত্তর ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট লি ডাক থো এক বছরের মাথায় তা ছুড়ে ফেলে দেন। ১৯৭৩ সালে হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হলেও লি ডাক থো সেটি গ্রহণ করেননি। ২০০১ সাল থেকে ২০ বছরে ২ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ, প্রায় আড়াই হাজার সৈন্য নিহত, কয়েক হাজার আহত হয়ে পঙ্গু ও মানসিক ভারসাম্য হারানোর মধ্য দিয়ে যাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হলো, সেই তালেবান বাহিনী আবার কাবুলে ক্ষমতা দখল করবে জেনেও আমেরিকা কেন আফগানিস্তান থেকে সরে যাচ্ছে। আমেরিকান প্রশাসনের অফিশিয়াল ভাষ্য অনেকের কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে না। বিশ্লেষণমূলক কিছু কারণের কথা অনেকেই বলছেন। প্রথমত, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব ইউরোপে রাশিয়াকে এবং এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনকে সফলভাবে মোকাবিলা করাটাকেই হয়তো স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখন অগ্রাধিকার দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, আমেরিকার প্রশাসন হয়তো মনে করছে তালেবানই হোক, আর আল-কায়েদা বা আইএসই হোক, আমেরিকার মূল ভূ-খন্ডে পুনরায় ৯/১১ অথবা অন্যরকম কোনো বড় আক্রমণ চালানোার ক্ষমতা কোনো জঙ্গি সংগঠনের নেই, অথবা আমেরিকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতই সুরক্ষিত করা হয়েছে যে, সে চেষ্টা করেও তারা সফল হবে না। তবে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব আফ্রিকায় বকোহারাম ও আল শাবাব জঙ্গি গোষ্ঠী যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বিশ্লেষকরা বলছেন- এটা আমেরিকার বিগ মিসটেক; ১৯৯৮ সালের ৭ আগস্টে নাইরোবি ও দারুসসালামে আমেরিকান দূতাবাসে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের কথা ভুলে যাওয়া ঠিক হচ্ছে না। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে কী হতে চলেছে এবং তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় তার কী প্রভাব পড়বে সেটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তালেবান বাহিনী ইতিমধ্যেই কয়েকটি প্রাদেশিক রাজধানীসহ আফগানিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। প্রতিনিয়তই সরকারি বাহিনীর পিছু হটার খবর আসছে। হয়তো দেখা যাবে আমেরিকান সৈন্য প্রত্যাহারের সম্পূর্ণ হওয়ার পরপরই নব্বই দশকের মতো একই কায়দায় পাকিস্তানি সৈন্যরা ছদ্মবেশে তালেবানদের সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দেবে এবং আশরাফ খানির সরকারকে হটিয়ে তালেবান সরকারকে ক্ষমতায় বসাবে। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হামিদ গুল ২০১৪ সালে পাকিস্তানের এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে যখন ইতিহাস রচিত হবে তখন তাতে লেখা থাকবে আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করে এবং তাতে আরও লেখা হবে, আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আমেরিকাকেই পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে। (নিউইয়র্ক টাইমস, ১৬ এপ্রিল ২০২১)। ২০ বছরে সামরিক-বেসামরিক মিলে কয়েক আফগান আমেরিকা ভার্সেস তালেবান যুদ্ধের বলি হয়েছে। ২৬ লাখ মানুষ অন্য দেশে শরণার্থী এবং আরও প্রায় এক কোটি অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়ে আছে। এই ত্যাগের কোনো মূল্য রইল না। নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে দেখলাম গত ২০ বছরে আমেরিকার সেনাবাহিনীর জন্য অনুবাদক, গাড়িচালক, অফিস সহকারী ইত্যাদি জায়গায় যেসব কয়েক হাজার আফগান নাগরিক কাজ করেছে, যার শতকরা ৮০ ভাগ নারী, তারা প্রাণভয়ে দেশ ত্যাগ করার জন্য আমেরিকায় দূতাবাসে প্রতিদিন লাইন দিচ্ছে। সবাই মনে করছে তালেবান বাহিনী তাদের কচুকাটা করবে। এবার বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার হুমকির কথা বলি। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে দেড় হাজার বছরের পুরনো বৌদ্ধমূর্তি তালেবান বাহিনী ধ্বংস করে ফেলে। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমারের বৌদ্ধ উগ্রবাদীরা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ চালায় এবং সহায় সম্পদ ধ্বংস করে (হিউম্যান রাইট ওয়াচ প্রতিবেদন, জুলাই ২০০২)। নব্বই দশকের এ লেগেসির উদাহরণ এবং জেনারেল হামিদ গুলের কথার সূত্রে বলা যায়, কাবুলের তালেবান সরকার পরোক্ষভাবে পাকিস্তানের নয়, গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সরকার হবে। সেই সূত্রে চীন আসবে এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনে নগদ টাকার চাহিদায় বিনিয়োগের জন্য তালেবান সরকার চীনের দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সংগত কারণে চীনও সেই চেষ্টা করবে। খবরে দেখলাম, তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির জন্য ভারত ইতিমধ্যে যোগাযোগ শুরু করেছে। আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে ভারতের বড় ধরনের বিনিয়োগ রয়েছে। এই বিনিয়োগ রক্ষায় আগামী দিনের তালেবান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা কৌশলী অবস্থান নিলেও নিতে পারে। তবে এর সবকিছুই অনেক যদিও কিন্তুর ওপর নির্ভর করছে। যত যা হোক না কেন ভবিষ্যতের তালেবান সরকারের ওপর পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়েরই প্রাধান্য থাকবে। সেই সূত্রে লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের জিহাদি তৈরির প্রশিক্ষণের উপযুক্ত জায়গা হবে আফগানিস্তান। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জিহাদিরা আগের মতো কাশ্মীর ও ভারতের মূল ভূখন্ডের ভিতরে নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করবে। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব-সংঘাত বৃদ্ধি পাবে। আফগানিস্তানে ভারত যাতে সুবিধা না পায় সে চেষ্টাই করবে পাকিস্তান। এতদিন ধরে এটাই পাকিস্তান চেয়ে আসছে। সে জন্যই জেনারেল হামিদ গুল বলেছেন, এটা হবে পাকিস্তানের বিজয়।

নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জামায়াত-হেফাজতসহ জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী উৎফুল্ল হবে। আগের মতো আফগানিস্তান হবে এদের হিজরতের জায়গা। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তালেবান শাসনের সময় বাংলাদেশের বহু জিহাদি সেখানে গিয়েছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এবং কথিত ধর্মীয় নেতারা সে দেশ সফর শেষে বাংলাদেশের পত্রিকায় লিখেছে, আফগানিস্তানে বেহেশত দেখে এলাম। শুধু উপমহাদেশ নয়, উত্তর আফ্রিকা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব উগ্রবাদী গোষ্ঠীর প্রশিক্ষণ ও বিশ্রামের জায়গা হবে আফগানিস্তান। সুতরাং খাইবারের অপর প্রান্তে আবার তলেবানি শাসন পুরো অঞ্চলসহ বিশ্ব শান্তির জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার
জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

নগর জীবন

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা