শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

খাইবারে আবার আসছে তালেবান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
খাইবারে আবার আসছে তালেবান

ইউরোপিয়ানদের আগমনের আগে ভারতীয় উপমহাদেশে বিদেশি শক্তির দ্বারা যত আক্রমণ, হত্যাযজ্ঞ  ও লুণ্ঠন হয়েছে তার প্রায় সবগুলোতে আক্রমণকারীরা খাইবার গিরিপথ ধরে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেছে। দ্বাদশ শতাব্দীর শেষ ও ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে গজনির সুলতান মাহমুদ ১৭ বার ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠন অভিযানে খাইবার গিরিপথ ব্যবহার করেছেন। পরবর্তীতে ১৩৯৮ সালে তৈমুর লং, ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এবং ১৭৪৮-১৭৫৬, এই সময়ের মধ্যে আহমদ শাহ আবদালি বারবার দিল্লি পর্যন্ত এসেছে, হত্যাযজ্ঞ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে, প্রতিবারই খাইবার গিরিপথই ছিল তাদের প্রবেশদ্বার। গবেষক ও জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল শশি থারুরের ‘অ্যান ইরা অব ডার্কনেস’ গ্রন্থের পঞ্চম পৃষ্ঠার বর্ণনায় পাওয়া যায়- নাদির শাহের তান্ডবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ নিহত হয়। মুঘল সাম্রাজ্যের গৌরবের প্রতীক ময়ূর সিংহাসন ও কহিনূর ডায়মন্ড নাদির শাহ নিয়ে যান এবং সঙ্গে এত পরিমাণ সম্পদ লুট করেন যে, পরবর্তী তিন বছর রাজ্য পরিচালনায় পারস্যের মানুষকে কোনো কর দিতে হয়নি। লেখার শুরুতে কিছু বহির্দেশীয় দস্যুর ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠনের কথা উল্লেখ করলাম এই কারণে যে, বিংশ শতাব্দীর শেষ প্রান্তে খাইবার পাসের অপর প্রান্তে তালেবানি শাসন শুধু আফগানিস্তানকে ধ্বংস করেনি, বিশ্ব ব্যবস্থাকে তছনছ করে ফেলেছে। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বব্যাপী সশস্ত্র জঙ্গি সন্ত্রাসের জন্ম ও বিস্তার ঘটিয়েছে। একবার ভাবুন, তালেবানি সরকার ওসামা বিন লাদেনকে শুধু আশ্রয় নয়, বিশ্বব্যাপী অবাধে উগ্রবাদী ধর্মান্ধ জঙ্গি রপ্তানি ও আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের সুযোগ করে যদি না দিত এবং ৯/১১-এর মতো ঘটনা যদি না ঘটত তাহলে কি আইএসের মতো দানবের জন্ম হতো। ইরাক ও সিরিয়ার মতো আধুনিক উদার, সমৃদ্ধ মুসলিম রাষ্ট্রের আজ যে দশা হয়েছে তা কি হতো? এহেন নিষ্ঠুর মধ্যযুগীয় পশ্চাদপদ তালেবানি শাসন আবার আফগানিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কায় গত কয়েক মাস যাবৎ বিশ্বের বড় বড় মিডিয়ায় অনবরত প্রবন্ধ, কলাম ও প্রতিবেদন ছাপা হচ্ছে এবং বিচার বিশ্লেষণ চলছে। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আমেরিকা ও তালেবানের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির শর্তানুযায়ী ন্যাটো বাহিনীসহ সম্পূর্ণ আমেরিকান ফোর্স আফগানিস্তান থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফেরত চলে যাবে। এ চুক্তি স্বাক্ষর এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণায় খ্যাতিমান রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ মোটামুটি সবাই একমত যে, শিগগিরই কাবুলে পুনরায় ক্ষমতা দখল করতে যাচ্ছে তালেবান বাহিনী। খোদ আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্রের উল্লেখপূর্বক পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে এই মর্মে যে, সেপ্টেম্বরে সৈন্য প্রত্যাহার শেষ হওয়ার ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে আশরাফ ঘানি সরকারকে হটিয়ে কাবুলের কর্তৃত্ব নিবে তালেবান বাহিনী। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ভিন্ন কথা বললেও বিশ্লেষকরা এটাকে আমেরিকার স্ট্যাটেজিক পরাজয় ও আফগানিস্তানের মহামানবিক বিপর্যয়ের অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। রাতের অন্ধকারে পুরো বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে গাড়িসহ মূল্যবান সরঞ্জামাদি ফেলে ১ জুলাই মার্কিন সেনারা তাদের সদর দফতর বাগরাম বিমান ঘাঁটি যেভাবে ছেড়ে গেলেন তার বর্ণনা শুনে একটা প্রামাণ্য চিত্রের কথা মনে পড়ছে। আমেরিকায় একটা প্রশিক্ষণ কোর্সের সময় ২০০১ সালে প্রামাণ্য চিত্রটি দেখেছিলাম। যতদূর মনে পড়ছে সেটির শিরোনাম ছিল-‘সায়গন, দ্য ফাইনাল আওয়ারস’। তাতে দেখা যায়, ভিয়েতনামে আমেরিকান সেনাবাহিনীর সর্বশেষ দিন ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল শেষ ১৮ ঘণ্টায় মার্কিন সেনাদের সর্বশেষ দল, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মার্কিন সেনাদের সহযোগী দক্ষিণ ভিয়েতনামের বেসামরিক লোকজন সব ফেলে একটা ভয়ার্ত পরিবেশে বড় বড় হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানে সায়গন ত্যাগ করছে। শেষ হেলিকপ্টার উড্ডয়নের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভিয়েতকং বাহিনী বিজয় উল্লাসে মার্কিন দূতাবাসের মধ্যে ঢুকে পড়ে। ৪৬ বছর পর একই রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়তো হবে না। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি সে রকম কিছু ঘটার আগেই একটা ক্লিন ব্রেকের পথ বেছে নিল মার্কিন বাহিনী। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারিতে তালেবানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তির চেয়েও শক্তিশালী শান্তি চুক্তি ১৯৭৩ সালে আমেরিকা স্বাক্ষর করেছিল উত্তর ভিয়েতনামের সঙ্গে। কিন্তু উত্তর ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট লি ডাক থো এক বছরের মাথায় তা ছুড়ে ফেলে দেন। ১৯৭৩ সালে হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হলেও লি ডাক থো সেটি গ্রহণ করেননি। ২০০১ সাল থেকে ২০ বছরে ২ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ, প্রায় আড়াই হাজার সৈন্য নিহত, কয়েক হাজার আহত হয়ে পঙ্গু ও মানসিক ভারসাম্য হারানোর মধ্য দিয়ে যাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হলো, সেই তালেবান বাহিনী আবার কাবুলে ক্ষমতা দখল করবে জেনেও আমেরিকা কেন আফগানিস্তান থেকে সরে যাচ্ছে। আমেরিকান প্রশাসনের অফিশিয়াল ভাষ্য অনেকের কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে না। বিশ্লেষণমূলক কিছু কারণের কথা অনেকেই বলছেন। প্রথমত, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব ইউরোপে রাশিয়াকে এবং এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনকে সফলভাবে মোকাবিলা করাটাকেই হয়তো স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখন অগ্রাধিকার দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, আমেরিকার প্রশাসন হয়তো মনে করছে তালেবানই হোক, আর আল-কায়েদা বা আইএসই হোক, আমেরিকার মূল ভূ-খন্ডে পুনরায় ৯/১১ অথবা অন্যরকম কোনো বড় আক্রমণ চালানোার ক্ষমতা কোনো জঙ্গি সংগঠনের নেই, অথবা আমেরিকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতই সুরক্ষিত করা হয়েছে যে, সে চেষ্টা করেও তারা সফল হবে না। তবে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব আফ্রিকায় বকোহারাম ও আল শাবাব জঙ্গি গোষ্ঠী যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বিশ্লেষকরা বলছেন- এটা আমেরিকার বিগ মিসটেক; ১৯৯৮ সালের ৭ আগস্টে নাইরোবি ও দারুসসালামে আমেরিকান দূতাবাসে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের কথা ভুলে যাওয়া ঠিক হচ্ছে না। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে কী হতে চলেছে এবং তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় তার কী প্রভাব পড়বে সেটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তালেবান বাহিনী ইতিমধ্যেই কয়েকটি প্রাদেশিক রাজধানীসহ আফগানিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। প্রতিনিয়তই সরকারি বাহিনীর পিছু হটার খবর আসছে। হয়তো দেখা যাবে আমেরিকান সৈন্য প্রত্যাহারের সম্পূর্ণ হওয়ার পরপরই নব্বই দশকের মতো একই কায়দায় পাকিস্তানি সৈন্যরা ছদ্মবেশে তালেবানদের সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দেবে এবং আশরাফ খানির সরকারকে হটিয়ে তালেবান সরকারকে ক্ষমতায় বসাবে। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হামিদ গুল ২০১৪ সালে পাকিস্তানের এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে যখন ইতিহাস রচিত হবে তখন তাতে লেখা থাকবে আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করে এবং তাতে আরও লেখা হবে, আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আমেরিকাকেই পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে। (নিউইয়র্ক টাইমস, ১৬ এপ্রিল ২০২১)। ২০ বছরে সামরিক-বেসামরিক মিলে কয়েক আফগান আমেরিকা ভার্সেস তালেবান যুদ্ধের বলি হয়েছে। ২৬ লাখ মানুষ অন্য দেশে শরণার্থী এবং আরও প্রায় এক কোটি অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়ে আছে। এই ত্যাগের কোনো মূল্য রইল না। নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে দেখলাম গত ২০ বছরে আমেরিকার সেনাবাহিনীর জন্য অনুবাদক, গাড়িচালক, অফিস সহকারী ইত্যাদি জায়গায় যেসব কয়েক হাজার আফগান নাগরিক কাজ করেছে, যার শতকরা ৮০ ভাগ নারী, তারা প্রাণভয়ে দেশ ত্যাগ করার জন্য আমেরিকায় দূতাবাসে প্রতিদিন লাইন দিচ্ছে। সবাই মনে করছে তালেবান বাহিনী তাদের কচুকাটা করবে। এবার বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার হুমকির কথা বলি। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে দেড় হাজার বছরের পুরনো বৌদ্ধমূর্তি তালেবান বাহিনী ধ্বংস করে ফেলে। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমারের বৌদ্ধ উগ্রবাদীরা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ চালায় এবং সহায় সম্পদ ধ্বংস করে (হিউম্যান রাইট ওয়াচ প্রতিবেদন, জুলাই ২০০২)। নব্বই দশকের এ লেগেসির উদাহরণ এবং জেনারেল হামিদ গুলের কথার সূত্রে বলা যায়, কাবুলের তালেবান সরকার পরোক্ষভাবে পাকিস্তানের নয়, গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সরকার হবে। সেই সূত্রে চীন আসবে এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনে নগদ টাকার চাহিদায় বিনিয়োগের জন্য তালেবান সরকার চীনের দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সংগত কারণে চীনও সেই চেষ্টা করবে। খবরে দেখলাম, তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির জন্য ভারত ইতিমধ্যে যোগাযোগ শুরু করেছে। আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে ভারতের বড় ধরনের বিনিয়োগ রয়েছে। এই বিনিয়োগ রক্ষায় আগামী দিনের তালেবান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা কৌশলী অবস্থান নিলেও নিতে পারে। তবে এর সবকিছুই অনেক যদিও কিন্তুর ওপর নির্ভর করছে। যত যা হোক না কেন ভবিষ্যতের তালেবান সরকারের ওপর পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়েরই প্রাধান্য থাকবে। সেই সূত্রে লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের জিহাদি তৈরির প্রশিক্ষণের উপযুক্ত জায়গা হবে আফগানিস্তান। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জিহাদিরা আগের মতো কাশ্মীর ও ভারতের মূল ভূখন্ডের ভিতরে নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করবে। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব-সংঘাত বৃদ্ধি পাবে। আফগানিস্তানে ভারত যাতে সুবিধা না পায় সে চেষ্টাই করবে পাকিস্তান। এতদিন ধরে এটাই পাকিস্তান চেয়ে আসছে। সে জন্যই জেনারেল হামিদ গুল বলেছেন, এটা হবে পাকিস্তানের বিজয়।

নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জামায়াত-হেফাজতসহ জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী উৎফুল্ল হবে। আগের মতো আফগানিস্তান হবে এদের হিজরতের জায়গা। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তালেবান শাসনের সময় বাংলাদেশের বহু জিহাদি সেখানে গিয়েছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এবং কথিত ধর্মীয় নেতারা সে দেশ সফর শেষে বাংলাদেশের পত্রিকায় লিখেছে, আফগানিস্তানে বেহেশত দেখে এলাম। শুধু উপমহাদেশ নয়, উত্তর আফ্রিকা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব উগ্রবাদী গোষ্ঠীর প্রশিক্ষণ ও বিশ্রামের জায়গা হবে আফগানিস্তান। সুতরাং খাইবারের অপর প্রান্তে আবার তলেবানি শাসন পুরো অঞ্চলসহ বিশ্ব শান্তির জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন