শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

খাইবারে আবার আসছে তালেবান

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
খাইবারে আবার আসছে তালেবান

ইউরোপিয়ানদের আগমনের আগে ভারতীয় উপমহাদেশে বিদেশি শক্তির দ্বারা যত আক্রমণ, হত্যাযজ্ঞ  ও লুণ্ঠন হয়েছে তার প্রায় সবগুলোতে আক্রমণকারীরা খাইবার গিরিপথ ধরে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেছে। দ্বাদশ শতাব্দীর শেষ ও ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে গজনির সুলতান মাহমুদ ১৭ বার ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠন অভিযানে খাইবার গিরিপথ ব্যবহার করেছেন। পরবর্তীতে ১৩৯৮ সালে তৈমুর লং, ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এবং ১৭৪৮-১৭৫৬, এই সময়ের মধ্যে আহমদ শাহ আবদালি বারবার দিল্লি পর্যন্ত এসেছে, হত্যাযজ্ঞ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে, প্রতিবারই খাইবার গিরিপথই ছিল তাদের প্রবেশদ্বার। গবেষক ও জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল শশি থারুরের ‘অ্যান ইরা অব ডার্কনেস’ গ্রন্থের পঞ্চম পৃষ্ঠার বর্ণনায় পাওয়া যায়- নাদির শাহের তান্ডবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ নিহত হয়। মুঘল সাম্রাজ্যের গৌরবের প্রতীক ময়ূর সিংহাসন ও কহিনূর ডায়মন্ড নাদির শাহ নিয়ে যান এবং সঙ্গে এত পরিমাণ সম্পদ লুট করেন যে, পরবর্তী তিন বছর রাজ্য পরিচালনায় পারস্যের মানুষকে কোনো কর দিতে হয়নি। লেখার শুরুতে কিছু বহির্দেশীয় দস্যুর ভারতবর্ষ আক্রমণ ও লুণ্ঠনের কথা উল্লেখ করলাম এই কারণে যে, বিংশ শতাব্দীর শেষ প্রান্তে খাইবার পাসের অপর প্রান্তে তালেবানি শাসন শুধু আফগানিস্তানকে ধ্বংস করেনি, বিশ্ব ব্যবস্থাকে তছনছ করে ফেলেছে। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বব্যাপী সশস্ত্র জঙ্গি সন্ত্রাসের জন্ম ও বিস্তার ঘটিয়েছে। একবার ভাবুন, তালেবানি সরকার ওসামা বিন লাদেনকে শুধু আশ্রয় নয়, বিশ্বব্যাপী অবাধে উগ্রবাদী ধর্মান্ধ জঙ্গি রপ্তানি ও আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের সুযোগ করে যদি না দিত এবং ৯/১১-এর মতো ঘটনা যদি না ঘটত তাহলে কি আইএসের মতো দানবের জন্ম হতো। ইরাক ও সিরিয়ার মতো আধুনিক উদার, সমৃদ্ধ মুসলিম রাষ্ট্রের আজ যে দশা হয়েছে তা কি হতো? এহেন নিষ্ঠুর মধ্যযুগীয় পশ্চাদপদ তালেবানি শাসন আবার আফগানিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কায় গত কয়েক মাস যাবৎ বিশ্বের বড় বড় মিডিয়ায় অনবরত প্রবন্ধ, কলাম ও প্রতিবেদন ছাপা হচ্ছে এবং বিচার বিশ্লেষণ চলছে। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আমেরিকা ও তালেবানের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির শর্তানুযায়ী ন্যাটো বাহিনীসহ সম্পূর্ণ আমেরিকান ফোর্স আফগানিস্তান থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফেরত চলে যাবে। এ চুক্তি স্বাক্ষর এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণায় খ্যাতিমান রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ মোটামুটি সবাই একমত যে, শিগগিরই কাবুলে পুনরায় ক্ষমতা দখল করতে যাচ্ছে তালেবান বাহিনী। খোদ আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্রের উল্লেখপূর্বক পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে এই মর্মে যে, সেপ্টেম্বরে সৈন্য প্রত্যাহার শেষ হওয়ার ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে আশরাফ ঘানি সরকারকে হটিয়ে কাবুলের কর্তৃত্ব নিবে তালেবান বাহিনী। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ভিন্ন কথা বললেও বিশ্লেষকরা এটাকে আমেরিকার স্ট্যাটেজিক পরাজয় ও আফগানিস্তানের মহামানবিক বিপর্যয়ের অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। রাতের অন্ধকারে পুরো বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে গাড়িসহ মূল্যবান সরঞ্জামাদি ফেলে ১ জুলাই মার্কিন সেনারা তাদের সদর দফতর বাগরাম বিমান ঘাঁটি যেভাবে ছেড়ে গেলেন তার বর্ণনা শুনে একটা প্রামাণ্য চিত্রের কথা মনে পড়ছে। আমেরিকায় একটা প্রশিক্ষণ কোর্সের সময় ২০০১ সালে প্রামাণ্য চিত্রটি দেখেছিলাম। যতদূর মনে পড়ছে সেটির শিরোনাম ছিল-‘সায়গন, দ্য ফাইনাল আওয়ারস’। তাতে দেখা যায়, ভিয়েতনামে আমেরিকান সেনাবাহিনীর সর্বশেষ দিন ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল শেষ ১৮ ঘণ্টায় মার্কিন সেনাদের সর্বশেষ দল, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মার্কিন সেনাদের সহযোগী দক্ষিণ ভিয়েতনামের বেসামরিক লোকজন সব ফেলে একটা ভয়ার্ত পরিবেশে বড় বড় হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানে সায়গন ত্যাগ করছে। শেষ হেলিকপ্টার উড্ডয়নের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভিয়েতকং বাহিনী বিজয় উল্লাসে মার্কিন দূতাবাসের মধ্যে ঢুকে পড়ে। ৪৬ বছর পর একই রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়তো হবে না। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি সে রকম কিছু ঘটার আগেই একটা ক্লিন ব্রেকের পথ বেছে নিল মার্কিন বাহিনী। ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারিতে তালেবানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তির চেয়েও শক্তিশালী শান্তি চুক্তি ১৯৭৩ সালে আমেরিকা স্বাক্ষর করেছিল উত্তর ভিয়েতনামের সঙ্গে। কিন্তু উত্তর ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট লি ডাক থো এক বছরের মাথায় তা ছুড়ে ফেলে দেন। ১৯৭৩ সালে হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হলেও লি ডাক থো সেটি গ্রহণ করেননি। ২০০১ সাল থেকে ২০ বছরে ২ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ, প্রায় আড়াই হাজার সৈন্য নিহত, কয়েক হাজার আহত হয়ে পঙ্গু ও মানসিক ভারসাম্য হারানোর মধ্য দিয়ে যাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হলো, সেই তালেবান বাহিনী আবার কাবুলে ক্ষমতা দখল করবে জেনেও আমেরিকা কেন আফগানিস্তান থেকে সরে যাচ্ছে। আমেরিকান প্রশাসনের অফিশিয়াল ভাষ্য অনেকের কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে না। বিশ্লেষণমূলক কিছু কারণের কথা অনেকেই বলছেন। প্রথমত, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব ইউরোপে রাশিয়াকে এবং এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনকে সফলভাবে মোকাবিলা করাটাকেই হয়তো স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখন অগ্রাধিকার দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, আমেরিকার প্রশাসন হয়তো মনে করছে তালেবানই হোক, আর আল-কায়েদা বা আইএসই হোক, আমেরিকার মূল ভূ-খন্ডে পুনরায় ৯/১১ অথবা অন্যরকম কোনো বড় আক্রমণ চালানোার ক্ষমতা কোনো জঙ্গি সংগঠনের নেই, অথবা আমেরিকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতই সুরক্ষিত করা হয়েছে যে, সে চেষ্টা করেও তারা সফল হবে না। তবে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব আফ্রিকায় বকোহারাম ও আল শাবাব জঙ্গি গোষ্ঠী যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বিশ্লেষকরা বলছেন- এটা আমেরিকার বিগ মিসটেক; ১৯৯৮ সালের ৭ আগস্টে নাইরোবি ও দারুসসালামে আমেরিকান দূতাবাসে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা আক্রমণের কথা ভুলে যাওয়া ঠিক হচ্ছে না। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে কী হতে চলেছে এবং তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় তার কী প্রভাব পড়বে সেটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তালেবান বাহিনী ইতিমধ্যেই কয়েকটি প্রাদেশিক রাজধানীসহ আফগানিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। প্রতিনিয়তই সরকারি বাহিনীর পিছু হটার খবর আসছে। হয়তো দেখা যাবে আমেরিকান সৈন্য প্রত্যাহারের সম্পূর্ণ হওয়ার পরপরই নব্বই দশকের মতো একই কায়দায় পাকিস্তানি সৈন্যরা ছদ্মবেশে তালেবানদের সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দেবে এবং আশরাফ খানির সরকারকে হটিয়ে তালেবান সরকারকে ক্ষমতায় বসাবে। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হামিদ গুল ২০১৪ সালে পাকিস্তানের এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে যখন ইতিহাস রচিত হবে তখন তাতে লেখা থাকবে আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীকে পরাস্ত করে এবং তাতে আরও লেখা হবে, আমেরিকার সহায়তা নিয়ে আইএসআই আমেরিকাকেই পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে। (নিউইয়র্ক টাইমস, ১৬ এপ্রিল ২০২১)। ২০ বছরে সামরিক-বেসামরিক মিলে কয়েক আফগান আমেরিকা ভার্সেস তালেবান যুদ্ধের বলি হয়েছে। ২৬ লাখ মানুষ অন্য দেশে শরণার্থী এবং আরও প্রায় এক কোটি অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়ে আছে। এই ত্যাগের কোনো মূল্য রইল না। নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে দেখলাম গত ২০ বছরে আমেরিকার সেনাবাহিনীর জন্য অনুবাদক, গাড়িচালক, অফিস সহকারী ইত্যাদি জায়গায় যেসব কয়েক হাজার আফগান নাগরিক কাজ করেছে, যার শতকরা ৮০ ভাগ নারী, তারা প্রাণভয়ে দেশ ত্যাগ করার জন্য আমেরিকায় দূতাবাসে প্রতিদিন লাইন দিচ্ছে। সবাই মনে করছে তালেবান বাহিনী তাদের কচুকাটা করবে। এবার বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার হুমকির কথা বলি। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে দেড় হাজার বছরের পুরনো বৌদ্ধমূর্তি তালেবান বাহিনী ধ্বংস করে ফেলে। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমারের বৌদ্ধ উগ্রবাদীরা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ চালায় এবং সহায় সম্পদ ধ্বংস করে (হিউম্যান রাইট ওয়াচ প্রতিবেদন, জুলাই ২০০২)। নব্বই দশকের এ লেগেসির উদাহরণ এবং জেনারেল হামিদ গুলের কথার সূত্রে বলা যায়, কাবুলের তালেবান সরকার পরোক্ষভাবে পাকিস্তানের নয়, গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সরকার হবে। সেই সূত্রে চীন আসবে এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনে নগদ টাকার চাহিদায় বিনিয়োগের জন্য তালেবান সরকার চীনের দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সংগত কারণে চীনও সেই চেষ্টা করবে। খবরে দেখলাম, তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির জন্য ভারত ইতিমধ্যে যোগাযোগ শুরু করেছে। আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে ভারতের বড় ধরনের বিনিয়োগ রয়েছে। এই বিনিয়োগ রক্ষায় আগামী দিনের তালেবান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা কৌশলী অবস্থান নিলেও নিতে পারে। তবে এর সবকিছুই অনেক যদিও কিন্তুর ওপর নির্ভর করছে। যত যা হোক না কেন ভবিষ্যতের তালেবান সরকারের ওপর পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়েরই প্রাধান্য থাকবে। সেই সূত্রে লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মুহম্মদের মতো সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনের জিহাদি তৈরির প্রশিক্ষণের উপযুক্ত জায়গা হবে আফগানিস্তান। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জিহাদিরা আগের মতো কাশ্মীর ও ভারতের মূল ভূখন্ডের ভিতরে নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করবে। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব-সংঘাত বৃদ্ধি পাবে। আফগানিস্তানে ভারত যাতে সুবিধা না পায় সে চেষ্টাই করবে পাকিস্তান। এতদিন ধরে এটাই পাকিস্তান চেয়ে আসছে। সে জন্যই জেনারেল হামিদ গুল বলেছেন, এটা হবে পাকিস্তানের বিজয়।

নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জামায়াত-হেফাজতসহ জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী উৎফুল্ল হবে। আগের মতো আফগানিস্তান হবে এদের হিজরতের জায়গা। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তালেবান শাসনের সময় বাংলাদেশের বহু জিহাদি সেখানে গিয়েছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে এবং কথিত ধর্মীয় নেতারা সে দেশ সফর শেষে বাংলাদেশের পত্রিকায় লিখেছে, আফগানিস্তানে বেহেশত দেখে এলাম। শুধু উপমহাদেশ নয়, উত্তর আফ্রিকা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব উগ্রবাদী গোষ্ঠীর প্রশিক্ষণ ও বিশ্রামের জায়গা হবে আফগানিস্তান। সুতরাং খাইবারের অপর প্রান্তে আবার তলেবানি শাসন পুরো অঞ্চলসহ বিশ্ব শান্তির জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন