শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১

অবিরাম ষড়যন্ত্র

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অবিরাম ষড়যন্ত্র

ইউটিউব খুললেই চোখে পড়ে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া কয়েকজন বরখাস্তকৃত সামরিক কর্মকর্তা এবং তথাকথিত সাংবাদিকের তৈরি কাল্পনিক, অলীক বক্তব্য। এদের মধ্যে রয়েছেন তাজ হাসমি নামক এক পালিয়ে যাওয়া সাংবাদিক, কনক সরওয়ার নামীয় আরও একজন, ইলিয়াস হোসেন, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটো রহমান, নাজমুস সাকিব, হাফিজউদ্দিন, মিনা ফারাহ, জাওয়াদ নির্ঝর, রয়েছে মেজর জিয়া নামক এক বরখাস্তকৃত পালিয়ে যাওয়া সেনা কর্মকর্তা, ক্যাপ্টেন শহিদ উদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, মেজর শহিদ এবং এমনকি দেশে বসবাসরত লে. জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দী (অব.) প্রমুখ। এছাড়াও লন্ডন, নিউইয়র্ক, সিডনি ও মালয়েশিয়ায় আছে আরও কয়েকজন।

শৈশবকাল থেকে শুনে আসছি কোনো মানুষ গাঁজা, ভাঙ এবং আধুনিক মাদক যথা এলএসডি সেবন করলে তাদের মধ্যে হেলোসিনেশন নামক মানবিক বিকার পরিস্থিতির উদ্ভব হয়, যার কারণে তারা নানা ধরনের স্বপ্নে বিভোর হয়ে যান, কখনো নিজেকে রাজা-উজির ভাবেন, আবার কখনো বা নভোচারী হিসেবে চাঁদ পেরিয়ে মঙ্গল গ্রহেও চলে যান। এ ধরনের একটি দৃশ্য দেখানো হয়েছিল দ্বীপ জ্বেলে যাই ছবিতে, যে দৃশ্যে পাগলা গারদে আটক এক উন্মাদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বলছিল সে নিজেই প্রধানমন্ত্রী। সুস্থ মানুষ মাদকের প্রভাবে সাময়িকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এসব মাদকসেবী স্বপ্নচারীদের কীর্তিকলাপ দেখেই বলিউডের প্রখ্যাত তারকা আমির খান তার বিশ্বপ্রিয় ছবি পি কে তৈরি করেছিলেন। কিন্তু আমির খানের পি কে ছবির কাহিনিকে হার মানাচ্ছেন ওপরে উল্লিখিত লোকজন। তবে তারা যে মাদকাসক্ত হয়ে কথা বলছেন, তা নয়। তারা সজ্ঞানেই ষড়যন্ত্রের জাল বুনিয়ে যাচ্ছেন, উদ্দেশ্য একটাই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এই সরকারকে অসাংবিধানিক পন্থায় হটিয়ে দেওয়া। এরা সবাই মনস্তাত্ত্বিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ চেতনার বিরোধী অর্থাৎ পাকিস্তানপ্রেমী, চরম সাম্প্রদায়িক ভাবাপন্ন। তারা চায় সংবিধানবহির্ভূত পন্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মুক্তিযুদ্ধপন্থি সরকারকে উৎখাত করে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বসিয়ে দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করা, যে স্বপ্ন নিয়ে জিয়াউর রহমান এগোচ্ছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর। এসব ষড়যন্ত্রকারীর সঙ্গে প্রায়শ যুক্ত হন রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধের শিরোমণি কুখ্যাত গোলাম আযমের বিদেশে পালিয়ে থাকা এক পুত্র যার নাম সালমান আজমী। সেই গণধিকৃত যুদ্ধাপরাধী, যার প্রত্যক্ষ মদদে হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করা হয়েছিল, গোলাম আযমের আর এক পুত্র ব্রিগেডিয়ার আমান আজমী (অব.), যাকে বিএনপি-জামায়াত সরকার সেনাবাহিনীতে পদোন্নতির পর পদোন্নতি দিয়ে অবশেষে ব্রিগেডিয়ার পদে পৌঁছে দিয়েছিল, যার পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল তাকে সবশেষে সেনাপ্রধান পদে উন্নীত করে তার দ্বারা অসাংবিধানিকভাবে দেশে ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াত-হেফাজতের ধর্ম রাজ্য প্রতিষ্ঠা। সেই কুখ্যাত সাবেক কর্মকর্তা প্রকাশ্যে উদিত না হলেও তার উল্লিখিত ভাই তার মুখপাত্র হিসেবে কথা বলছেন। তাদের সঙ্গে দেশ থেকে যুক্ত হন ঋণখেলাপি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ইব্রাহিম (আমি হাইকোর্টে বিচারপতি থাকাকালে এই জেনারেল তার ঋণখেলাপির অপরাধ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমার আদালতে রিট করার দুঃসাহসও দেখিয়েছিলেন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিহারি পিতার পুত্র অধ্যাপক, যিনি বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে আর এক মুক্তিযুদ্ধ চেতনাবিরোধী, পাকিপ্রেমী অধ্যাপকের সহায়তায় বিধিবহির্ভূত পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদ পেয়েছিলেন এবং আরও বেশ কিছু পাকিস্তানপ্রেমী লোক।

অনুষ্ঠানগুলো দেখলেই সবার দৃষ্টিতে যা আসবে তা হলো এসব কুচক্রীর উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনীকে, যারা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পাকিস্তানি নাগপাশ থেকে দেশকে স্বাধীন করার জন্য, উসকানি দেওয়া এবং এ উদ্দেশে তারা প্রকাশ্যেই সেনা সদস্যদের উসকানি দিচ্ছে বেআইনি পন্থায় গণতান্ত্রিক এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পতন ঘটানোর ষড়যন্ত্রে। আগে তারা সদ্য অবসরে যাওয়া সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের চরিত্র হননের জন্য গোয়েবলসি কায়দায় অপপ্রচার চালিয়েছেন। জেনারেল আজিজের অবসরের পর এখন নতুন সেনাপ্রধান তাদের অপপ্রচারের লক্ষ্যবস্তু। তার বিরুদ্ধেও আকাশচুম্বী মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছেন এসব ষড়যন্ত্রকারী। তাদের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা জেনারেল তারিক সিদ্দিকিও রয়েছেন। তারা পুলিশ প্রধান, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাবসহ সব দেশপ্রেমী সংস্থার বিরুদ্ধেও মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীনভাবে, বাহিনীগুলোর মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির কোনো চেষ্টাই তারা বাদ দিচ্ছেন না। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃঢ়বিশ্বাসী কয়েকজন জনপ্রিয় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবীর বিরুদ্ধেও চালিয়ে যাচ্ছেন মিথ্যা প্রচারণা। তারা বলে বেড়াচ্ছেন আগামীকালই এই গণতান্ত্রিক, দেশপ্রেমী মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারকের সরকারের পতন হবে, হাজার হাজার দেশপ্রেমিককে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে, ইত্যাদি। যা বলে তারা মানুষের মনে মনস্তাত্ত্বিক বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। বিজ্ঞজনদের ধারণা এসব ষড়যন্ত্রকারীকে আর্থিকভাবে এবং পরামর্শক হিসেবে খুব বড় মাপের ব্যক্তি এবং সংস্থাসমূহ সহায়তা করছে। সন্দেহের তীর যাদের দিকে প্রসারিত তাদের মধ্যে প্রথম যে নামটি আসে তা হলো পাকিপ্রেমী জিয়া পুত্র তারেক রহমানের, যিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত হয়ে এখন বিলেতে ফেরারি জীবন কাটাচ্ছেন। তার নিজের এবং পরিবারের রয়েছে পর্বত প্রমাণ অর্থ সম্পদ, যা তারা গড়ে তুলেছেন বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে, দেশ থেকে পাচার করেছেন লাখ লাখ ডলার, যার প্রমাণ এসেছে সিঙ্গাপুর সরকারসহ বিলেতের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংক থেকে, সেখানে তার অর্থ আটক করে রাখা হয়েছে, যার দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের জন্য সাক্ষী দিয়েছেন খোদ মার্কিন তদন্ত পুলিশ, এফবিআই কর্মকর্তারা বাংলাদেশে আগমন করে। এই তারেক রহমান যে প্রতিনিয়ত পাকিস্তানের আইএসআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং জঙ্গিরাজ দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে প্রতিনিয়ত বৈঠক করছেন, তা গোপন কিছু নয়। উদারভাবে পরামর্শ এবং অর্থ প্রদানে ব্যস্ত পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই, যার প্রধান কয়েক বছর আগে পাকিস্তানি আদালতে প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছিলেন যে তার সংস্থা পাকিস্তানের স্বার্থেই বিএনপি-জামায়াতকে অর্থ দিয়েছিল নির্বাচন জয়ের জন্য, ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাসে কর্মরত যাদের চরেরা বাংলাদেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, যাদের এক কর্মকর্তা ছদ্মবেশে পিআই-এর ঢাকা অফিসে চাকরির ছলে উত্তরায় অন্য জঙ্গিদের সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন ২০১৩ সালে। পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে জঙ্গি পাচার এবং জঙ্গি অর্থায়নের কারণে পাকিস্তান এখনো আন্তর্জাতিক অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কের ফোর্স (এফএটিএফ) ধূসর তালিকায় রয়েছে। ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের আর একজন কুশীলবের নাম ডেভিড বার্গম্যান। তিনি ড. কামাল হোসেনের জামাতা। ১৯৭১ সালে ড. কামালের ভূমিকা আজও রহস্যে ঘেরা। তিনি কীভাবে, কার সহায়তায় পাকিস্তান গিয়েছিলেন, পাকিস্তানে, যেটা তার নিজের এবং বোনের শ্বশুরবাড়ি, তিনি ৯ মাস কী করেছেন, তার সবই কিন্তু এখনো জাতি জানে না। তার এই গুণধর জামাতা, যার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারবিরোধী কার্যকলাপের ইতিহাস নতুন নয়। যুদ্ধাপরাধী মামলা বানচাল করার জন্য এই ব্যক্তি স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন জামায়াতীদের পয়সা পকেটস্থ করে। এক দিন আপিল বিভাগে সাঈদীর যুদ্ধাপরাধ মামলার আপিল শুনানির সময় আদালতে গোলযোগ সৃষ্টির অপরাধে আমি তাকে আদালত থেকে বের করে দেওয়ার আদেশ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। তার ভিসার মেয়াদ শেষ হলে তাকে দেশ থেকে বহিষ্কার করার পর সে বিদেশে বসে বহু ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। আলজাজিরা মিথ্যা এবং কাল্পনিক কাহিনি নিয়ে যে অনুষ্ঠান করেছিল প্রচুর পয়সা ঢেলে, বার্গম্যান সে অনুষ্ঠানেরও একজন কুশীলব ছিল।

এসব ষড়যন্ত্রে জড়িত আরও এক ব্যক্তির নাম ইলিয়াস হোসেন, যিনি একজন পলাতক আসামি। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর দেশ থেকে পালানো এই ব্যক্তি রন্ধ্রে রন্ধ্রে একজন হিন্দু বিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন লোক। এক অনলাইন টেলিভিশনে তার কথাবার্তা শুনলে মনে হয় পৃথিবীতে তার একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে হিন্দু বিদ্বেষী কথা বলা, ধর্ম ব্যবসায়ীদের পূজা করা। যেন দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্যই তার জন্ম হয়েছে। অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর বিরুদ্ধে যারা সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়েছিল এই ব্যক্তি তাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, যার একটিই কারণ হলো চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম। সে জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিথিলার বিরুদ্ধেও নোংরা ভাষায় কথা বলেছে যার একমাত্র কারণ এই যে তিনি এক হিন্দু ভদ্রলোককে বিয়ে করেছেন। এই ব্যক্তির ভাষা এতই নোংরা যে তা উচ্চারণ করা যায় না, যা শুনে মনে হয় না তিনি ভদ্রলোকের সন্তান। সে যে আসলে ধার্মিক লোক নয়, তা বলার অপেক্ষা রাখে না, কেননা, কোনো ধার্মিক লোকই ধর্মের কারণে ভিন্ন ধর্মের লোককে ঘৃণা করতে পারে না, কারণ সব ধর্মের মানুষকেই এক সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন। তাই তো বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ধর্মের কারণে অন্য ধর্মের মানুষকে ঘৃণা করা মানে সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করা। একই কথা বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ, শ্রী চৈতন্য দেব, রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব, লালন এবং অতীতে মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনার মতো মহান সুফি সাধকগণ। এই লোকের উদ্দেশ্য ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি। তিনিও আলজাজিরার কল্পকাহিনি রচনায় ছিলেন অন্যতম কুশীলব। সে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানার মতো শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি সম্পর্কেও নোংরা কথা বলেছে। তার সব কথাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিনি সস্বীকৃত মিথ্যাচারী ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হকের এবং আর এক ধর্মান্ধ আবু তাহা আদনানের প্রশংসার খনি। চঞ্চল চৌধুরী এবং মিথিলার বিষয়গুলো তো মোটেও রাজনীতি সংক্রান্ত নয়। এদের বিষয়ে নোংরা ভাষায় কথা বলে ইলিয়াস প্রমাণ করেছেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের ব্যাপারে তিনি সিদ্ধহস্ত, এটাই তার জীবনের একমাত্র সাধনা, বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ। তবে নিশ্চয়ই তার রাজনৈতিক অভিভাবকরা তার পকেট ভারী করছেন অকাতরে। এরা শুধু খুনি গোলাম আযমের, মুমিনুল হকের, বাবু নগরীর, আদনানের প্রশংসায়ই মুখর নয়, এমনকি যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর বন্দনায়ও এরা সদা মশগুল।

এসব ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের বিদেশে অবস্থানরত অন্যান্য কুশীলব হলো তিনজন সামরিক বাহিনী থেকে বহিষ্কৃত কর্মকর্তা। নাম- যথাক্রমে কর্নেল শহিদউদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, ক্যাপ্টেন শহিদ ইসলাম, নাগরিক টিভি নামক বিদেশ থেকে পরিচালিত এক অনলাইন চ্যানেলের মাহমুদুর রহমান, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটু রহমান প্রমুখ। দেশ থেকে যুক্ত হন সামরিক বাহিনীর এক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যিনি উদ্ভট কথাবার্তার জন্য পরিচিতি পেয়েছেন, নাম জেনারেল সোহরাওয়ার্দী। এই সাবেক জেনারেল সাহেব এক শোতে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তাদের এই বলে ঢালাওভাবে অবমাননা করেছেন যে তারা নাকি বেতনের বাইরে অন্যায়ভাবে মাসে ৫০ লাখ টাকা উৎকোচ নিচ্ছেন। ইলিয়াস হোসেনও এক শোতে আমাদের গর্বের সেনা কর্মকর্তাদের রাস্তার কন্ট্রাক্টর বলে চরম অবমাননা করেছেন। কর্নেল শহিদউদ্দিন, মেজর দেলোয়ার গং মিথ্যার উৎস হিসেবে গোয়েবলসকেও হার মানিয়েছেন।

এরা সবাই দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া ফেরারি আসামি। কিন্তু এসব ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা বন্ধের জন্য আমরা কী করছি? যারা বলছেন এরা বিদেশ থাকে, এরা তো ধরাছোঁয়ার বাইরে, তারা ভুল। এদের অপপ্রচারের চ্যানেলসমূহ বাংলাদেশে বন্ধ করা খুব কঠিন কিছু নয়, বিটিআরসি এ কাজটি করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। তাছাড়াও তারা যেসব দেশে বসে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে সেসব দেশেও কিন্তু এসব কর্মকান্ড শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাছাড়া ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে এবং সে সব দেশের সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নজরে আনলে তারাও ব্যবস্থা নিতে পারে। এ বিষয়টির জন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট দেশসমূহে আমাদের দূতাবাসসমূহের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। এদের অপপ্রচার বন্ধ করা অপরিহার্য, কেননা এরা আমাদের সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, বিপথে চলতে প্ররোচিত করছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা