শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১

অবিরাম ষড়যন্ত্র

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অবিরাম ষড়যন্ত্র

ইউটিউব খুললেই চোখে পড়ে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া কয়েকজন বরখাস্তকৃত সামরিক কর্মকর্তা এবং তথাকথিত সাংবাদিকের তৈরি কাল্পনিক, অলীক বক্তব্য। এদের মধ্যে রয়েছেন তাজ হাসমি নামক এক পালিয়ে যাওয়া সাংবাদিক, কনক সরওয়ার নামীয় আরও একজন, ইলিয়াস হোসেন, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটো রহমান, নাজমুস সাকিব, হাফিজউদ্দিন, মিনা ফারাহ, জাওয়াদ নির্ঝর, রয়েছে মেজর জিয়া নামক এক বরখাস্তকৃত পালিয়ে যাওয়া সেনা কর্মকর্তা, ক্যাপ্টেন শহিদ উদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, মেজর শহিদ এবং এমনকি দেশে বসবাসরত লে. জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দী (অব.) প্রমুখ। এছাড়াও লন্ডন, নিউইয়র্ক, সিডনি ও মালয়েশিয়ায় আছে আরও কয়েকজন।

শৈশবকাল থেকে শুনে আসছি কোনো মানুষ গাঁজা, ভাঙ এবং আধুনিক মাদক যথা এলএসডি সেবন করলে তাদের মধ্যে হেলোসিনেশন নামক মানবিক বিকার পরিস্থিতির উদ্ভব হয়, যার কারণে তারা নানা ধরনের স্বপ্নে বিভোর হয়ে যান, কখনো নিজেকে রাজা-উজির ভাবেন, আবার কখনো বা নভোচারী হিসেবে চাঁদ পেরিয়ে মঙ্গল গ্রহেও চলে যান। এ ধরনের একটি দৃশ্য দেখানো হয়েছিল দ্বীপ জ্বেলে যাই ছবিতে, যে দৃশ্যে পাগলা গারদে আটক এক উন্মাদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বলছিল সে নিজেই প্রধানমন্ত্রী। সুস্থ মানুষ মাদকের প্রভাবে সাময়িকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এসব মাদকসেবী স্বপ্নচারীদের কীর্তিকলাপ দেখেই বলিউডের প্রখ্যাত তারকা আমির খান তার বিশ্বপ্রিয় ছবি পি কে তৈরি করেছিলেন। কিন্তু আমির খানের পি কে ছবির কাহিনিকে হার মানাচ্ছেন ওপরে উল্লিখিত লোকজন। তবে তারা যে মাদকাসক্ত হয়ে কথা বলছেন, তা নয়। তারা সজ্ঞানেই ষড়যন্ত্রের জাল বুনিয়ে যাচ্ছেন, উদ্দেশ্য একটাই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এই সরকারকে অসাংবিধানিক পন্থায় হটিয়ে দেওয়া। এরা সবাই মনস্তাত্ত্বিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ চেতনার বিরোধী অর্থাৎ পাকিস্তানপ্রেমী, চরম সাম্প্রদায়িক ভাবাপন্ন। তারা চায় সংবিধানবহির্ভূত পন্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মুক্তিযুদ্ধপন্থি সরকারকে উৎখাত করে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বসিয়ে দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করা, যে স্বপ্ন নিয়ে জিয়াউর রহমান এগোচ্ছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর। এসব ষড়যন্ত্রকারীর সঙ্গে প্রায়শ যুক্ত হন রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধের শিরোমণি কুখ্যাত গোলাম আযমের বিদেশে পালিয়ে থাকা এক পুত্র যার নাম সালমান আজমী। সেই গণধিকৃত যুদ্ধাপরাধী, যার প্রত্যক্ষ মদদে হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করা হয়েছিল, গোলাম আযমের আর এক পুত্র ব্রিগেডিয়ার আমান আজমী (অব.), যাকে বিএনপি-জামায়াত সরকার সেনাবাহিনীতে পদোন্নতির পর পদোন্নতি দিয়ে অবশেষে ব্রিগেডিয়ার পদে পৌঁছে দিয়েছিল, যার পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল তাকে সবশেষে সেনাপ্রধান পদে উন্নীত করে তার দ্বারা অসাংবিধানিকভাবে দেশে ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াত-হেফাজতের ধর্ম রাজ্য প্রতিষ্ঠা। সেই কুখ্যাত সাবেক কর্মকর্তা প্রকাশ্যে উদিত না হলেও তার উল্লিখিত ভাই তার মুখপাত্র হিসেবে কথা বলছেন। তাদের সঙ্গে দেশ থেকে যুক্ত হন ঋণখেলাপি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ইব্রাহিম (আমি হাইকোর্টে বিচারপতি থাকাকালে এই জেনারেল তার ঋণখেলাপির অপরাধ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমার আদালতে রিট করার দুঃসাহসও দেখিয়েছিলেন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিহারি পিতার পুত্র অধ্যাপক, যিনি বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে আর এক মুক্তিযুদ্ধ চেতনাবিরোধী, পাকিপ্রেমী অধ্যাপকের সহায়তায় বিধিবহির্ভূত পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদ পেয়েছিলেন এবং আরও বেশ কিছু পাকিস্তানপ্রেমী লোক।

অনুষ্ঠানগুলো দেখলেই সবার দৃষ্টিতে যা আসবে তা হলো এসব কুচক্রীর উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনীকে, যারা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পাকিস্তানি নাগপাশ থেকে দেশকে স্বাধীন করার জন্য, উসকানি দেওয়া এবং এ উদ্দেশে তারা প্রকাশ্যেই সেনা সদস্যদের উসকানি দিচ্ছে বেআইনি পন্থায় গণতান্ত্রিক এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পতন ঘটানোর ষড়যন্ত্রে। আগে তারা সদ্য অবসরে যাওয়া সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের চরিত্র হননের জন্য গোয়েবলসি কায়দায় অপপ্রচার চালিয়েছেন। জেনারেল আজিজের অবসরের পর এখন নতুন সেনাপ্রধান তাদের অপপ্রচারের লক্ষ্যবস্তু। তার বিরুদ্ধেও আকাশচুম্বী মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছেন এসব ষড়যন্ত্রকারী। তাদের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা জেনারেল তারিক সিদ্দিকিও রয়েছেন। তারা পুলিশ প্রধান, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাবসহ সব দেশপ্রেমী সংস্থার বিরুদ্ধেও মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীনভাবে, বাহিনীগুলোর মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির কোনো চেষ্টাই তারা বাদ দিচ্ছেন না। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃঢ়বিশ্বাসী কয়েকজন জনপ্রিয় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবীর বিরুদ্ধেও চালিয়ে যাচ্ছেন মিথ্যা প্রচারণা। তারা বলে বেড়াচ্ছেন আগামীকালই এই গণতান্ত্রিক, দেশপ্রেমী মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারকের সরকারের পতন হবে, হাজার হাজার দেশপ্রেমিককে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে, ইত্যাদি। যা বলে তারা মানুষের মনে মনস্তাত্ত্বিক বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। বিজ্ঞজনদের ধারণা এসব ষড়যন্ত্রকারীকে আর্থিকভাবে এবং পরামর্শক হিসেবে খুব বড় মাপের ব্যক্তি এবং সংস্থাসমূহ সহায়তা করছে। সন্দেহের তীর যাদের দিকে প্রসারিত তাদের মধ্যে প্রথম যে নামটি আসে তা হলো পাকিপ্রেমী জিয়া পুত্র তারেক রহমানের, যিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত হয়ে এখন বিলেতে ফেরারি জীবন কাটাচ্ছেন। তার নিজের এবং পরিবারের রয়েছে পর্বত প্রমাণ অর্থ সম্পদ, যা তারা গড়ে তুলেছেন বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে, দেশ থেকে পাচার করেছেন লাখ লাখ ডলার, যার প্রমাণ এসেছে সিঙ্গাপুর সরকারসহ বিলেতের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংক থেকে, সেখানে তার অর্থ আটক করে রাখা হয়েছে, যার দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের জন্য সাক্ষী দিয়েছেন খোদ মার্কিন তদন্ত পুলিশ, এফবিআই কর্মকর্তারা বাংলাদেশে আগমন করে। এই তারেক রহমান যে প্রতিনিয়ত পাকিস্তানের আইএসআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং জঙ্গিরাজ দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে প্রতিনিয়ত বৈঠক করছেন, তা গোপন কিছু নয়। উদারভাবে পরামর্শ এবং অর্থ প্রদানে ব্যস্ত পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই, যার প্রধান কয়েক বছর আগে পাকিস্তানি আদালতে প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছিলেন যে তার সংস্থা পাকিস্তানের স্বার্থেই বিএনপি-জামায়াতকে অর্থ দিয়েছিল নির্বাচন জয়ের জন্য, ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাসে কর্মরত যাদের চরেরা বাংলাদেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, যাদের এক কর্মকর্তা ছদ্মবেশে পিআই-এর ঢাকা অফিসে চাকরির ছলে উত্তরায় অন্য জঙ্গিদের সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন ২০১৩ সালে। পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে জঙ্গি পাচার এবং জঙ্গি অর্থায়নের কারণে পাকিস্তান এখনো আন্তর্জাতিক অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কের ফোর্স (এফএটিএফ) ধূসর তালিকায় রয়েছে। ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের আর একজন কুশীলবের নাম ডেভিড বার্গম্যান। তিনি ড. কামাল হোসেনের জামাতা। ১৯৭১ সালে ড. কামালের ভূমিকা আজও রহস্যে ঘেরা। তিনি কীভাবে, কার সহায়তায় পাকিস্তান গিয়েছিলেন, পাকিস্তানে, যেটা তার নিজের এবং বোনের শ্বশুরবাড়ি, তিনি ৯ মাস কী করেছেন, তার সবই কিন্তু এখনো জাতি জানে না। তার এই গুণধর জামাতা, যার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারবিরোধী কার্যকলাপের ইতিহাস নতুন নয়। যুদ্ধাপরাধী মামলা বানচাল করার জন্য এই ব্যক্তি স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন জামায়াতীদের পয়সা পকেটস্থ করে। এক দিন আপিল বিভাগে সাঈদীর যুদ্ধাপরাধ মামলার আপিল শুনানির সময় আদালতে গোলযোগ সৃষ্টির অপরাধে আমি তাকে আদালত থেকে বের করে দেওয়ার আদেশ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। তার ভিসার মেয়াদ শেষ হলে তাকে দেশ থেকে বহিষ্কার করার পর সে বিদেশে বসে বহু ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। আলজাজিরা মিথ্যা এবং কাল্পনিক কাহিনি নিয়ে যে অনুষ্ঠান করেছিল প্রচুর পয়সা ঢেলে, বার্গম্যান সে অনুষ্ঠানেরও একজন কুশীলব ছিল।

এসব ষড়যন্ত্রে জড়িত আরও এক ব্যক্তির নাম ইলিয়াস হোসেন, যিনি একজন পলাতক আসামি। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর দেশ থেকে পালানো এই ব্যক্তি রন্ধ্রে রন্ধ্রে একজন হিন্দু বিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন লোক। এক অনলাইন টেলিভিশনে তার কথাবার্তা শুনলে মনে হয় পৃথিবীতে তার একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে হিন্দু বিদ্বেষী কথা বলা, ধর্ম ব্যবসায়ীদের পূজা করা। যেন দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্যই তার জন্ম হয়েছে। অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর বিরুদ্ধে যারা সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়েছিল এই ব্যক্তি তাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, যার একটিই কারণ হলো চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম। সে জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিথিলার বিরুদ্ধেও নোংরা ভাষায় কথা বলেছে যার একমাত্র কারণ এই যে তিনি এক হিন্দু ভদ্রলোককে বিয়ে করেছেন। এই ব্যক্তির ভাষা এতই নোংরা যে তা উচ্চারণ করা যায় না, যা শুনে মনে হয় না তিনি ভদ্রলোকের সন্তান। সে যে আসলে ধার্মিক লোক নয়, তা বলার অপেক্ষা রাখে না, কেননা, কোনো ধার্মিক লোকই ধর্মের কারণে ভিন্ন ধর্মের লোককে ঘৃণা করতে পারে না, কারণ সব ধর্মের মানুষকেই এক সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন। তাই তো বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ধর্মের কারণে অন্য ধর্মের মানুষকে ঘৃণা করা মানে সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করা। একই কথা বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ, শ্রী চৈতন্য দেব, রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব, লালন এবং অতীতে মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনার মতো মহান সুফি সাধকগণ। এই লোকের উদ্দেশ্য ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি। তিনিও আলজাজিরার কল্পকাহিনি রচনায় ছিলেন অন্যতম কুশীলব। সে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানার মতো শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি সম্পর্কেও নোংরা কথা বলেছে। তার সব কথাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিনি সস্বীকৃত মিথ্যাচারী ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হকের এবং আর এক ধর্মান্ধ আবু তাহা আদনানের প্রশংসার খনি। চঞ্চল চৌধুরী এবং মিথিলার বিষয়গুলো তো মোটেও রাজনীতি সংক্রান্ত নয়। এদের বিষয়ে নোংরা ভাষায় কথা বলে ইলিয়াস প্রমাণ করেছেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের ব্যাপারে তিনি সিদ্ধহস্ত, এটাই তার জীবনের একমাত্র সাধনা, বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ। তবে নিশ্চয়ই তার রাজনৈতিক অভিভাবকরা তার পকেট ভারী করছেন অকাতরে। এরা শুধু খুনি গোলাম আযমের, মুমিনুল হকের, বাবু নগরীর, আদনানের প্রশংসায়ই মুখর নয়, এমনকি যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর বন্দনায়ও এরা সদা মশগুল।

এসব ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের বিদেশে অবস্থানরত অন্যান্য কুশীলব হলো তিনজন সামরিক বাহিনী থেকে বহিষ্কৃত কর্মকর্তা। নাম- যথাক্রমে কর্নেল শহিদউদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, ক্যাপ্টেন শহিদ ইসলাম, নাগরিক টিভি নামক বিদেশ থেকে পরিচালিত এক অনলাইন চ্যানেলের মাহমুদুর রহমান, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটু রহমান প্রমুখ। দেশ থেকে যুক্ত হন সামরিক বাহিনীর এক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যিনি উদ্ভট কথাবার্তার জন্য পরিচিতি পেয়েছেন, নাম জেনারেল সোহরাওয়ার্দী। এই সাবেক জেনারেল সাহেব এক শোতে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তাদের এই বলে ঢালাওভাবে অবমাননা করেছেন যে তারা নাকি বেতনের বাইরে অন্যায়ভাবে মাসে ৫০ লাখ টাকা উৎকোচ নিচ্ছেন। ইলিয়াস হোসেনও এক শোতে আমাদের গর্বের সেনা কর্মকর্তাদের রাস্তার কন্ট্রাক্টর বলে চরম অবমাননা করেছেন। কর্নেল শহিদউদ্দিন, মেজর দেলোয়ার গং মিথ্যার উৎস হিসেবে গোয়েবলসকেও হার মানিয়েছেন।

এরা সবাই দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া ফেরারি আসামি। কিন্তু এসব ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা বন্ধের জন্য আমরা কী করছি? যারা বলছেন এরা বিদেশ থাকে, এরা তো ধরাছোঁয়ার বাইরে, তারা ভুল। এদের অপপ্রচারের চ্যানেলসমূহ বাংলাদেশে বন্ধ করা খুব কঠিন কিছু নয়, বিটিআরসি এ কাজটি করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। তাছাড়াও তারা যেসব দেশে বসে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে সেসব দেশেও কিন্তু এসব কর্মকান্ড শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাছাড়া ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে এবং সে সব দেশের সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নজরে আনলে তারাও ব্যবস্থা নিতে পারে। এ বিষয়টির জন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট দেশসমূহে আমাদের দূতাবাসসমূহের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। এদের অপপ্রচার বন্ধ করা অপরিহার্য, কেননা এরা আমাদের সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, বিপথে চলতে প্ররোচিত করছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ