শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১

অবিরাম ষড়যন্ত্র

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অবিরাম ষড়যন্ত্র

ইউটিউব খুললেই চোখে পড়ে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া কয়েকজন বরখাস্তকৃত সামরিক কর্মকর্তা এবং তথাকথিত সাংবাদিকের তৈরি কাল্পনিক, অলীক বক্তব্য। এদের মধ্যে রয়েছেন তাজ হাসমি নামক এক পালিয়ে যাওয়া সাংবাদিক, কনক সরওয়ার নামীয় আরও একজন, ইলিয়াস হোসেন, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটো রহমান, নাজমুস সাকিব, হাফিজউদ্দিন, মিনা ফারাহ, জাওয়াদ নির্ঝর, রয়েছে মেজর জিয়া নামক এক বরখাস্তকৃত পালিয়ে যাওয়া সেনা কর্মকর্তা, ক্যাপ্টেন শহিদ উদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, মেজর শহিদ এবং এমনকি দেশে বসবাসরত লে. জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দী (অব.) প্রমুখ। এছাড়াও লন্ডন, নিউইয়র্ক, সিডনি ও মালয়েশিয়ায় আছে আরও কয়েকজন।

শৈশবকাল থেকে শুনে আসছি কোনো মানুষ গাঁজা, ভাঙ এবং আধুনিক মাদক যথা এলএসডি সেবন করলে তাদের মধ্যে হেলোসিনেশন নামক মানবিক বিকার পরিস্থিতির উদ্ভব হয়, যার কারণে তারা নানা ধরনের স্বপ্নে বিভোর হয়ে যান, কখনো নিজেকে রাজা-উজির ভাবেন, আবার কখনো বা নভোচারী হিসেবে চাঁদ পেরিয়ে মঙ্গল গ্রহেও চলে যান। এ ধরনের একটি দৃশ্য দেখানো হয়েছিল দ্বীপ জ্বেলে যাই ছবিতে, যে দৃশ্যে পাগলা গারদে আটক এক উন্মাদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বলছিল সে নিজেই প্রধানমন্ত্রী। সুস্থ মানুষ মাদকের প্রভাবে সাময়িকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এসব মাদকসেবী স্বপ্নচারীদের কীর্তিকলাপ দেখেই বলিউডের প্রখ্যাত তারকা আমির খান তার বিশ্বপ্রিয় ছবি পি কে তৈরি করেছিলেন। কিন্তু আমির খানের পি কে ছবির কাহিনিকে হার মানাচ্ছেন ওপরে উল্লিখিত লোকজন। তবে তারা যে মাদকাসক্ত হয়ে কথা বলছেন, তা নয়। তারা সজ্ঞানেই ষড়যন্ত্রের জাল বুনিয়ে যাচ্ছেন, উদ্দেশ্য একটাই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এই সরকারকে অসাংবিধানিক পন্থায় হটিয়ে দেওয়া। এরা সবাই মনস্তাত্ত্বিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ চেতনার বিরোধী অর্থাৎ পাকিস্তানপ্রেমী, চরম সাম্প্রদায়িক ভাবাপন্ন। তারা চায় সংবিধানবহির্ভূত পন্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মুক্তিযুদ্ধপন্থি সরকারকে উৎখাত করে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বসিয়ে দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করা, যে স্বপ্ন নিয়ে জিয়াউর রহমান এগোচ্ছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর। এসব ষড়যন্ত্রকারীর সঙ্গে প্রায়শ যুক্ত হন রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধের শিরোমণি কুখ্যাত গোলাম আযমের বিদেশে পালিয়ে থাকা এক পুত্র যার নাম সালমান আজমী। সেই গণধিকৃত যুদ্ধাপরাধী, যার প্রত্যক্ষ মদদে হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করা হয়েছিল, গোলাম আযমের আর এক পুত্র ব্রিগেডিয়ার আমান আজমী (অব.), যাকে বিএনপি-জামায়াত সরকার সেনাবাহিনীতে পদোন্নতির পর পদোন্নতি দিয়ে অবশেষে ব্রিগেডিয়ার পদে পৌঁছে দিয়েছিল, যার পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল তাকে সবশেষে সেনাপ্রধান পদে উন্নীত করে তার দ্বারা অসাংবিধানিকভাবে দেশে ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াত-হেফাজতের ধর্ম রাজ্য প্রতিষ্ঠা। সেই কুখ্যাত সাবেক কর্মকর্তা প্রকাশ্যে উদিত না হলেও তার উল্লিখিত ভাই তার মুখপাত্র হিসেবে কথা বলছেন। তাদের সঙ্গে দেশ থেকে যুক্ত হন ঋণখেলাপি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ইব্রাহিম (আমি হাইকোর্টে বিচারপতি থাকাকালে এই জেনারেল তার ঋণখেলাপির অপরাধ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমার আদালতে রিট করার দুঃসাহসও দেখিয়েছিলেন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিহারি পিতার পুত্র অধ্যাপক, যিনি বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে আর এক মুক্তিযুদ্ধ চেতনাবিরোধী, পাকিপ্রেমী অধ্যাপকের সহায়তায় বিধিবহির্ভূত পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদ পেয়েছিলেন এবং আরও বেশ কিছু পাকিস্তানপ্রেমী লোক।

অনুষ্ঠানগুলো দেখলেই সবার দৃষ্টিতে যা আসবে তা হলো এসব কুচক্রীর উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনীকে, যারা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পাকিস্তানি নাগপাশ থেকে দেশকে স্বাধীন করার জন্য, উসকানি দেওয়া এবং এ উদ্দেশে তারা প্রকাশ্যেই সেনা সদস্যদের উসকানি দিচ্ছে বেআইনি পন্থায় গণতান্ত্রিক এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পতন ঘটানোর ষড়যন্ত্রে। আগে তারা সদ্য অবসরে যাওয়া সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের চরিত্র হননের জন্য গোয়েবলসি কায়দায় অপপ্রচার চালিয়েছেন। জেনারেল আজিজের অবসরের পর এখন নতুন সেনাপ্রধান তাদের অপপ্রচারের লক্ষ্যবস্তু। তার বিরুদ্ধেও আকাশচুম্বী মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছেন এসব ষড়যন্ত্রকারী। তাদের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা জেনারেল তারিক সিদ্দিকিও রয়েছেন। তারা পুলিশ প্রধান, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাবসহ সব দেশপ্রেমী সংস্থার বিরুদ্ধেও মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীনভাবে, বাহিনীগুলোর মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির কোনো চেষ্টাই তারা বাদ দিচ্ছেন না। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃঢ়বিশ্বাসী কয়েকজন জনপ্রিয় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবীর বিরুদ্ধেও চালিয়ে যাচ্ছেন মিথ্যা প্রচারণা। তারা বলে বেড়াচ্ছেন আগামীকালই এই গণতান্ত্রিক, দেশপ্রেমী মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারকের সরকারের পতন হবে, হাজার হাজার দেশপ্রেমিককে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে, ইত্যাদি। যা বলে তারা মানুষের মনে মনস্তাত্ত্বিক বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। বিজ্ঞজনদের ধারণা এসব ষড়যন্ত্রকারীকে আর্থিকভাবে এবং পরামর্শক হিসেবে খুব বড় মাপের ব্যক্তি এবং সংস্থাসমূহ সহায়তা করছে। সন্দেহের তীর যাদের দিকে প্রসারিত তাদের মধ্যে প্রথম যে নামটি আসে তা হলো পাকিপ্রেমী জিয়া পুত্র তারেক রহমানের, যিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত হয়ে এখন বিলেতে ফেরারি জীবন কাটাচ্ছেন। তার নিজের এবং পরিবারের রয়েছে পর্বত প্রমাণ অর্থ সম্পদ, যা তারা গড়ে তুলেছেন বিএনপি-জামায়াত রাজত্বকালে, দেশ থেকে পাচার করেছেন লাখ লাখ ডলার, যার প্রমাণ এসেছে সিঙ্গাপুর সরকারসহ বিলেতের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংক থেকে, সেখানে তার অর্থ আটক করে রাখা হয়েছে, যার দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের জন্য সাক্ষী দিয়েছেন খোদ মার্কিন তদন্ত পুলিশ, এফবিআই কর্মকর্তারা বাংলাদেশে আগমন করে। এই তারেক রহমান যে প্রতিনিয়ত পাকিস্তানের আইএসআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং জঙ্গিরাজ দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে প্রতিনিয়ত বৈঠক করছেন, তা গোপন কিছু নয়। উদারভাবে পরামর্শ এবং অর্থ প্রদানে ব্যস্ত পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই, যার প্রধান কয়েক বছর আগে পাকিস্তানি আদালতে প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছিলেন যে তার সংস্থা পাকিস্তানের স্বার্থেই বিএনপি-জামায়াতকে অর্থ দিয়েছিল নির্বাচন জয়ের জন্য, ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাসে কর্মরত যাদের চরেরা বাংলাদেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, যাদের এক কর্মকর্তা ছদ্মবেশে পিআই-এর ঢাকা অফিসে চাকরির ছলে উত্তরায় অন্য জঙ্গিদের সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন ২০১৩ সালে। পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে জঙ্গি পাচার এবং জঙ্গি অর্থায়নের কারণে পাকিস্তান এখনো আন্তর্জাতিক অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কের ফোর্স (এফএটিএফ) ধূসর তালিকায় রয়েছে। ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের আর একজন কুশীলবের নাম ডেভিড বার্গম্যান। তিনি ড. কামাল হোসেনের জামাতা। ১৯৭১ সালে ড. কামালের ভূমিকা আজও রহস্যে ঘেরা। তিনি কীভাবে, কার সহায়তায় পাকিস্তান গিয়েছিলেন, পাকিস্তানে, যেটা তার নিজের এবং বোনের শ্বশুরবাড়ি, তিনি ৯ মাস কী করেছেন, তার সবই কিন্তু এখনো জাতি জানে না। তার এই গুণধর জামাতা, যার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারবিরোধী কার্যকলাপের ইতিহাস নতুন নয়। যুদ্ধাপরাধী মামলা বানচাল করার জন্য এই ব্যক্তি স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন জামায়াতীদের পয়সা পকেটস্থ করে। এক দিন আপিল বিভাগে সাঈদীর যুদ্ধাপরাধ মামলার আপিল শুনানির সময় আদালতে গোলযোগ সৃষ্টির অপরাধে আমি তাকে আদালত থেকে বের করে দেওয়ার আদেশ দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। তার ভিসার মেয়াদ শেষ হলে তাকে দেশ থেকে বহিষ্কার করার পর সে বিদেশে বসে বহু ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। আলজাজিরা মিথ্যা এবং কাল্পনিক কাহিনি নিয়ে যে অনুষ্ঠান করেছিল প্রচুর পয়সা ঢেলে, বার্গম্যান সে অনুষ্ঠানেরও একজন কুশীলব ছিল।

এসব ষড়যন্ত্রে জড়িত আরও এক ব্যক্তির নাম ইলিয়াস হোসেন, যিনি একজন পলাতক আসামি। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর দেশ থেকে পালানো এই ব্যক্তি রন্ধ্রে রন্ধ্রে একজন হিন্দু বিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন লোক। এক অনলাইন টেলিভিশনে তার কথাবার্তা শুনলে মনে হয় পৃথিবীতে তার একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে হিন্দু বিদ্বেষী কথা বলা, ধর্ম ব্যবসায়ীদের পূজা করা। যেন দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্যই তার জন্ম হয়েছে। অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর বিরুদ্ধে যারা সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়েছিল এই ব্যক্তি তাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, যার একটিই কারণ হলো চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম। সে জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিথিলার বিরুদ্ধেও নোংরা ভাষায় কথা বলেছে যার একমাত্র কারণ এই যে তিনি এক হিন্দু ভদ্রলোককে বিয়ে করেছেন। এই ব্যক্তির ভাষা এতই নোংরা যে তা উচ্চারণ করা যায় না, যা শুনে মনে হয় না তিনি ভদ্রলোকের সন্তান। সে যে আসলে ধার্মিক লোক নয়, তা বলার অপেক্ষা রাখে না, কেননা, কোনো ধার্মিক লোকই ধর্মের কারণে ভিন্ন ধর্মের লোককে ঘৃণা করতে পারে না, কারণ সব ধর্মের মানুষকেই এক সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন। তাই তো বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ধর্মের কারণে অন্য ধর্মের মানুষকে ঘৃণা করা মানে সৃষ্টিকর্তাকেই ঘৃণা করা। একই কথা বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ, শ্রী চৈতন্য দেব, রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব, লালন এবং অতীতে মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনার মতো মহান সুফি সাধকগণ। এই লোকের উদ্দেশ্য ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি। তিনিও আলজাজিরার কল্পকাহিনি রচনায় ছিলেন অন্যতম কুশীলব। সে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানার মতো শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি সম্পর্কেও নোংরা কথা বলেছে। তার সব কথাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিনি সস্বীকৃত মিথ্যাচারী ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হকের এবং আর এক ধর্মান্ধ আবু তাহা আদনানের প্রশংসার খনি। চঞ্চল চৌধুরী এবং মিথিলার বিষয়গুলো তো মোটেও রাজনীতি সংক্রান্ত নয়। এদের বিষয়ে নোংরা ভাষায় কথা বলে ইলিয়াস প্রমাণ করেছেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের ব্যাপারে তিনি সিদ্ধহস্ত, এটাই তার জীবনের একমাত্র সাধনা, বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ। তবে নিশ্চয়ই তার রাজনৈতিক অভিভাবকরা তার পকেট ভারী করছেন অকাতরে। এরা শুধু খুনি গোলাম আযমের, মুমিনুল হকের, বাবু নগরীর, আদনানের প্রশংসায়ই মুখর নয়, এমনকি যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর বন্দনায়ও এরা সদা মশগুল।

এসব ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের বিদেশে অবস্থানরত অন্যান্য কুশীলব হলো তিনজন সামরিক বাহিনী থেকে বহিষ্কৃত কর্মকর্তা। নাম- যথাক্রমে কর্নেল শহিদউদ্দিন খান, মেজর দেলোয়ার, ক্যাপ্টেন শহিদ ইসলাম, নাগরিক টিভি নামক বিদেশ থেকে পরিচালিত এক অনলাইন চ্যানেলের মাহমুদুর রহমান, ওয়াকি আবদুল্লাহ, টিটু রহমান প্রমুখ। দেশ থেকে যুক্ত হন সামরিক বাহিনীর এক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যিনি উদ্ভট কথাবার্তার জন্য পরিচিতি পেয়েছেন, নাম জেনারেল সোহরাওয়ার্দী। এই সাবেক জেনারেল সাহেব এক শোতে কর্মরত সামরিক কর্মকর্তাদের এই বলে ঢালাওভাবে অবমাননা করেছেন যে তারা নাকি বেতনের বাইরে অন্যায়ভাবে মাসে ৫০ লাখ টাকা উৎকোচ নিচ্ছেন। ইলিয়াস হোসেনও এক শোতে আমাদের গর্বের সেনা কর্মকর্তাদের রাস্তার কন্ট্রাক্টর বলে চরম অবমাননা করেছেন। কর্নেল শহিদউদ্দিন, মেজর দেলোয়ার গং মিথ্যার উৎস হিসেবে গোয়েবলসকেও হার মানিয়েছেন।

এরা সবাই দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া ফেরারি আসামি। কিন্তু এসব ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা বন্ধের জন্য আমরা কী করছি? যারা বলছেন এরা বিদেশ থাকে, এরা তো ধরাছোঁয়ার বাইরে, তারা ভুল। এদের অপপ্রচারের চ্যানেলসমূহ বাংলাদেশে বন্ধ করা খুব কঠিন কিছু নয়, বিটিআরসি এ কাজটি করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। তাছাড়াও তারা যেসব দেশে বসে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে সেসব দেশেও কিন্তু এসব কর্মকান্ড শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাছাড়া ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে এবং সে সব দেশের সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নজরে আনলে তারাও ব্যবস্থা নিতে পারে। এ বিষয়টির জন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট দেশসমূহে আমাদের দূতাবাসসমূহের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। এদের অপপ্রচার বন্ধ করা অপরিহার্য, কেননা এরা আমাদের সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, বিপথে চলতে প্ররোচিত করছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন