শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তারেক ও হারিস চৌধুরীকে ফেরানো সম্ভব

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক ও হারিস চৌধুরীকে ফেরানো সম্ভব

সম্প্রতি কয়েকটি বিশ্বস্ত সংবাদপত্রে এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয়েছে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত অন্যতম আসামি হারিস চৌধুরীর খোঁজ পাওয়া গেছে, সে করোনা আক্রান্ত হয়ে লন্ডনের এক হাসপাতালে, এখন তার সন্তানদের বাড়িতে লন্ডনেই রয়েছে।

খবরটি আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক যে এত দিন পালিয়ে থাকা এ সাজাপ্রাপ্ত খুনের আসামিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে এনে তার সাজা কার্যকর করার সুযোগ হতে পারে। একই দেশে গ্রেনেড হামলায় সাজাপ্রাপ্ত মূল আসামি তারেক রহমানও অবস্থান করছে।

এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে কোনো অপরাধী একবার দেশ থেকে পালিয়ে গেলে তাকে ফেরত আনা অনেক কঠিন বইকি। তবে এটি অসম্ভব নয়। প্রথমত যে আইনটির কথা উল্লেখ করতে হয় তা হচ্ছে ‘একস্ট্রাডিশন’ আইন যাকে বাংলায় আসামি প্রত্যর্পণ আইন বলা যায়। অনেকে ভুল করে একে বন্দীবিনিময় আইন বলে থাকেন। বন্দীবিনিময় আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন তত্ত্ব।

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশেই আসামি প্রত্যর্পণ আইন রয়েছে। এ আইন প্রাথমিকভাবে আন্তর্জাতিক আইনের অংশ হলেও বর্তমানে এটি সংশ্লিষ্ট দেশের সাংবিধানিক আইনের পর্যায়ভুক্ত। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে সংহতি রক্ষাই আইনের মূল উদ্দেশ্য। তদুপরি কোনো অপরাধী যেন এক দেশ থেকে পালিয়ে আর এক দেশে অভয়ারণ্য না পায় সেটিও এ আইনের উদ্দেশ্য। অতীতে আসামি প্রত্যর্পণ নিয়ে ২০-এর দশকে আন্তর্জাতিক কনভেনশন করার প্রচেষ্টা হয়েছিল, যার অন্যতম ছিল হার্ভার্ড রিসার্চ ড্রাফট কনভেনশন অন একস্ট্রাডিশন।

এ আইনের মূল কথা হলো, কোনো ব্যক্তি একটি দেশে মারাত্মক অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যেন বিচার এড়াতে না পারে, তার নিশ্চয়তা, ভুক্তভোগী দেশ যেন তার বিচারের জন্য তাকে ফিরে পেতে পারে। শুধু বিচারাধীন আসামিই নয়, সাজাপ্রাপ্ত আসামিরাও এ আইনভুক্ত।

তবে এ আইনে অনেক জটিলতা রয়েছে। প্রথমত অনেক ক্ষেত্রেই আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তির প্রয়োজন থাকে, দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশসহ বহু দেশের আসামি প্রত্যর্পণ আইনে বলা হয়েছে কোনো আসামিকে এমন দেশে প্রত্যর্পণ করা যাবে না যেখানে পাঠালে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। আর একটি বিধানে বলা আছে যে রাজনৈতিক অপরাধের কোনো আসামিকে প্রত্যর্পণ করা যাবে না।

বাংলাদেশের সঙ্গে বেশ কটি দেশেরই আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তি অথবা সমঝোতা রয়েছে। যদিও এ ধরনের কোনো চুক্তি যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নেই, কিন্তু তা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য থেকে আসামি ফিরিয়ে আনতে কোনো বাধা নেই এজন্য যে আসামি প্রত্যর্পণে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের কোনো চুক্তির প্রয়োজন নেই। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে এমন চুক্তির প্রয়োজন রয়েছে বলে এমনকি অনেক গুণীজনও ভুল কথা বলে থাকেন। তাই আমি কর্তৃত্ব নিয়েই বলতে পারি তাদের এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বিলেতে য্ক্তুরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে চাকরির সময় যেসব আইনের ওপর আমার বিশেষ প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল, একস্ট্রাডিশন আইন তার অন্যতম এবং সে শিক্ষার আলোকেই আমি কর্তৃত্ব নিয়েই কথা বলছি।

১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ আইনমন্ত্রীদের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহে আসামি প্রত্যর্পণের জন্য কোনো চুক্তির দরকার হবে না। সে সিদ্ধান্ত মোতাবেক যুক্তরাজ্য একস্ট্রাডিশন আইনের পাশাপাশি ‘ফিউজিটিড অফেন্ডারস’ আইন প্রণয়ন করেছিল শুধু কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের জন্য। সেটিতে বলা হয়েছিল, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহে আসামি হস্তান্তর চুক্তি লাগবে না। পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ‘একস্ট্রাডিশন’ এবং ‘ফিউজিটিড অফেন্ডারস’ নামক দুটি ভিন্ন আইনকে একত্রীভূত করে শুধু ‘একস্ট্রাডিশন’ আইন নামে একটি আইন প্রণয়ন করেছে। বর্তমান আইনটি হচ্ছে ২০০৩ সালের। এ আইন অনুযায়ী যেসব দেশে আসামি প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে সেগুলো দুটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এর ৬৯(২) ধারামতে ২ নম্বর ক্যাটাগরিতে রয়েছে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাম যেসব দেশে আসামি হস্তান্তর করা যেতে পারে। সেসব দেশে অন্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আদেশবলে আসামি হস্তান্তর করা যায়। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তির প্রশ্নই আসে না। তবে যুক্তরাজ্য থেকে একস্ট্রাডিশনের ব্যাপারে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্তও অখন্ডনীয়।

একইভাবে আমাদের দেশের ১৯৭৪ সালের একস্ট্রাডিশন আইনের ৪ ধারামতে যেসব দেশের সঙ্গে চুক্তি নেই গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সেসব দেশেও আসামি প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে আর সেসব দেশের মধ্যে যুক্তরাজ্য অন্যতম, যার কারণে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যেও আসামি হস্তান্তর সম্ভব অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে। ২০০০ সালে আমাদের হাই কোর্ট আবদাল আবেদিন বনাম রাষ্ট্র মামলায় নিশ্চিত আদেশ দিয়ে বলেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একস্ট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন নেই, অন্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে কোনো আসামিকে যুক্তরাজ্যে হস্তান্তর করা যায়। এ আইনে বিশেষজ্ঞ বলে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছিল, আমি তখন একজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে এ মামলায় সরকার পক্ষে হাই কোর্টে উপস্থিত হয়েছিলাম। এ রায়টি ২০০১ সালের বিএলডি নামক ল রিপোর্টে মুদ্রিত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জনাব ফজলে কবির সে সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে থেকে এ মামলার দায়িত্বে ছিলেন।

বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্যসহ বহু দেশের একস্ট্রাডিশন আইনে বলা আছে, কোনো আসামিকে এমন কোনো দেশে প্রত্যর্পণ করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। তবে দেশটি যদি এ মর্মে নিশ্চয়তা দেয় যে আসামিকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হবে না, তাহলে তাকে পাঠানো যেতে পারে। আর একটি যে শর্ত থাকে তা হলো যে রাজনৈতিক অপরাধে দন্ডিত কাউকে হস্তান্তর করা যাবে না। সাম্প্রতিক দশকগুলোয় রাজনৈতিক অপরাধের ব্যাখ্যায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে যার ফলে এখন আর হত্যার অপরাধকে রাজনৈতিক অপরাধ ভাবা হয় না। বিশেষ করে পিনোশের মামলায় সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডস এ বিষয়টি আরও পরিষ্কার করেছে।

যুক্তরাজ্যসহ (বাংলাদেশ নয়) বহু দেশ ১৯৫১ সালের রিফিউজি কনভেনশনভুক্ত, যাদের ওপর কনভেনশন আরোপিত বিধান হলো যে সব মানুষ বর্ণ, ধর্ম, জাতীয়তা, রাজনৈতিক মতাদর্শ অথবা একটি বিশেষ শ্রেণিভুক্ত হওয়ায় যদি সে তার নিজ দেশে নিপীড়ন (ঢ়বৎংবপঁঃরড়হ)-এর শিকার হয় তবে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া। তবে উক্ত কনভেনশনে এমন বিধান নেই যে কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হলে তাকে একস্ট্রাডিশন করা যাবে না। বরং কনভেনশনের আর্টিকেল-এ (এফ) এ বলা আছে, আশ্রয়প্রার্থী যদি শান্তির বিরুদ্ধে, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করে থাকে, যুদ্ধাপরাধ করে থাকে, অথবা আশ্রয় চাওয়া দেশে প্রবেশের পূর্বে অন্য কোনো দেশে মারাত্মক অরাজনৈতিক অপরাধ করে থাকে তাহলে সে উক্ত কনভেনশনে প্রদত্ত সুবিধা পাবে না। একটি দেশ তার নিজস্ব নাগরিককেও প্রত্যর্পণ করতে পারে, যেটি বাংলাদেশ করেছিল আবদাল আবেদিনের ব্যাপারে।

অনেক বিজ্ঞজনের মধ্যেও ইন্টারপোল নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকের ধারণা, এটি জাতিসংঘের পুলিশ বাহিনী, যা মোটেও ঠিক নয়। জাতিসংঘে এর কনসালটেটিভ মর্যাদা রয়েছে বটে, যেমন রয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বহু আন্তর্জাতিক এনজিওর এবং এমনকি কিছু আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির। কিন্তু ইন্টারপোল জাতিসংঘের কোনো সংস্থা নয়। এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীর একটি সমিতি মাত্র। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কোনো দেশেই এর কোনো বিধিগত অবস্থান বা ক্ষমতা নেই। এটি কোনো দেশেই কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার তো দূরের কথা জিজ্ঞাসাবাদও করতে পারে না, কেননা তা হবে একটি সার্বভৌম দেশে একটি বাহ্যিক সংস্থার হস্তক্ষেপ, যা কোনো দেশের আইন মেনে নেবে না। ইন্টারপোলের গ্রেফতারি পরোয়ানার যে কথা মাঝেমধ্যে গণমাধ্যমে বলা হয় তা-ও ভুল, কেননা গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার মতো কোনো ক্ষমতা ইন্টারপোলের নেই। এর মূল কাজ হচ্ছে বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীকে তথ্য প্রদান, যা দিয়ে সংস্থা আন্তর্জাতিক অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রেখে থাকে। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী পালিয়ে যাওয়া অপরাধীদের ঠিকানাও পাওয়া যায় যা একস্ট্রাডিশন পদ্ধতি প্রয়োগে প্রয়োজন। তা ছাড়া প্রত্যর্পণ করা অপরাধীদের সংশ্লিষ্ট দেশে পৌঁছে দিতেও প্রত্যর্পক দেশ অনেক সময় ইন্টারপোলের সহায়তা নিয়ে থাকে। একটি দেশে বেসরকারি গোয়েন্দা কোম্পানি যেভাবে দেশের আইন লঙ্ঘন না করে কাজ করে, ইন্টারপোলও তা-ই করে থাকে, কেননা একটি দেশের আইন ইন্টারপোল লঙ্ঘন করতে পারে না। এটি বিভিন্ন রঙের নোটিস ব্যবহার করে তথ্য সরবরাহ করে থাকে।

মোট কথা হলো, যেহেতু তারেক  রহমান ও হারিস চৌধুরী যুক্তরাজ্যে রয়েছে এবং যেহেতু যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তির প্রয়োজন নেই, যেহেতু যুক্তরাজ্যের একস্ট্রাডিশন আইনে বাংলাদেশে আসামি প্রত্যর্পণের বিধান রয়েছে, যেহেতু তাদের মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হয়নি, যেহেতু তাদের অপরাধ মোটেও রাজনৈতিক ধরনের নয়, তাই তাদের যুক্তরাজ্য থেকে একস্ট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব এবং এ প্রক্রিয়া এখনই শুরু করা উচিত।

একস্ট্রাডিশন ছাড়াও ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও এমন কোনো ব্যক্তিকে একটি দেশ থেকে ফেরত পাঠানো যায় যে ব্যক্তি পাঠানো দেশের নাগরিক নয়। এটি সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইনের অংশ। ব্যক্তিবিশেষের ভিসার মেয়াদ শেষ হলে অথবা সে মিথ্যা বলে ভিসা নিলে অথবা পাঠানো দেশ যদি মনে করে তাকে পাঠিয়ে দেওয়া সে দেশের জন্য মঙ্গলকর, তাহলে এ প্রক্রিয়া ব্যবহার করা যায়। হোসেন বল এবং সবলেন মামলায় লর্ড ডেনিং এ মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে বিদেশি নাগরিককে এমন দেশে ডিপোর্ট করা সম্ভব যে দেশে পাঠানো মানে পরোক্ষভাবে একস্ট্রাডিশন পদ্ধতিই প্রয়োগ করা।

 

চাহাল নামক শিখদের মামলায়, যাদের সবারই যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের অধিকার ছিল, কিন্তু যারা শিখ আন্দোলনে জড়িত, তাদের যুক্তরাজ্য সরকার ভারতে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা রিটের মাধ্যমে সে সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করলে তৎকালীন সর্বোচ্চ বিচারালয় হাউস অব লর্ডসও তাদের রিট আবেদন খারিজ করেছিলেন। পরে অবশ্য ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত ইউরোপীয় মানবাধিকার কনভেনশনের বিধান অনুযায়ী তাদের পক্ষে রায় দেয়। সুতরাং যেসব ক্ষেত্রে একস্ট্রাডিশন প্রযোজ্য নয়, যথা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা সেখানে ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনা উপযুক্ত ক্ষেত্রে সম্ভব হতে পারে।

 

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
সর্বশেষ খবর
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ, যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ, যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত
মোংলায় বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে মোদি-ট্রাম্পের কথা হয়নি: পার্লামেন্টে জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে মোদি-ট্রাম্পের কথা হয়নি: পার্লামেন্টে জয়শঙ্কর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুফিয়া কামাল হলে স্বাস্থ্য সচেতনতার বীজ বপন করল শুভসংঘ
সুফিয়া কামাল হলে স্বাস্থ্য সচেতনতার বীজ বপন করল শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ
শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মুকসুদপুর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস পুকুরে, চালক নিহত
মুকসুদপুর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস পুকুরে, চালক নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনস্টাগ্রামে যেভাবে করবেন মেসেজ শিডিউল
ইনস্টাগ্রামে যেভাবে করবেন মেসেজ শিডিউল

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবু সাঈদ হত্যা: বেরোবির সাবেক প্রক্টরসহ ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
আবু সাঈদ হত্যা: বেরোবির সাবেক প্রক্টরসহ ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার, আটক ১
ঝিনাইদহে অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয়ে একমত হবে, তার চূড়ান্ত রূপ দিতে হবে: ড. আলী রীয়াজ
যেসব বিষয়ে একমত হবে, তার চূড়ান্ত রূপ দিতে হবে: ড. আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া উত্তেজনা : বাংলাদেশিদের নিরাপদে সরানোর উদ্যোগ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া উত্তেজনা : বাংলাদেশিদের নিরাপদে সরানোর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষের নিরাপত্তা দিতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না : মির্জা ফখরুল
মানুষের নিরাপত্তা দিতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ফ্লেইম বয়েস ক্রিকেট কার্নিভাল সিজন-১ সম্পন্ন
কানাডায় ফ্লেইম বয়েস ক্রিকেট কার্নিভাল সিজন-১ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা
রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে
উচ্চ শুল্কে টিকে থাকা কঠিন হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে বসতবাড়িতে আগুন
নারায়ণগঞ্জে বসতবাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাত্রীবাহী বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে ১৮ জন নিহতের দাবি বিজেপি নেতার
ভারতে যাত্রীবাহী বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে ১৮ জন নিহতের দাবি বিজেপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে ছাত্রদল ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশিবিদেশি শুল্কে দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট
দেশিবিদেশি শুল্কে দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোন থেকে ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড বের করার উপায়
ফোন থেকে ওয়াই-ফাইয়ের পাসওয়ার্ড বের করার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল, আসছেন ব্রাজিলের কোচ ফারিয়াস
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল, আসছেন ব্রাজিলের কোচ ফারিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন
সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়