শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তারেক ও হারিস চৌধুরীকে ফেরানো সম্ভব

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক ও হারিস চৌধুরীকে ফেরানো সম্ভব

সম্প্রতি কয়েকটি বিশ্বস্ত সংবাদপত্রে এ মর্মে খবর প্রকাশিত হয়েছে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত অন্যতম আসামি হারিস চৌধুরীর খোঁজ পাওয়া গেছে, সে করোনা আক্রান্ত হয়ে লন্ডনের এক হাসপাতালে, এখন তার সন্তানদের বাড়িতে লন্ডনেই রয়েছে।

খবরটি আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক যে এত দিন পালিয়ে থাকা এ সাজাপ্রাপ্ত খুনের আসামিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে এনে তার সাজা কার্যকর করার সুযোগ হতে পারে। একই দেশে গ্রেনেড হামলায় সাজাপ্রাপ্ত মূল আসামি তারেক রহমানও অবস্থান করছে।

এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে কোনো অপরাধী একবার দেশ থেকে পালিয়ে গেলে তাকে ফেরত আনা অনেক কঠিন বইকি। তবে এটি অসম্ভব নয়। প্রথমত যে আইনটির কথা উল্লেখ করতে হয় তা হচ্ছে ‘একস্ট্রাডিশন’ আইন যাকে বাংলায় আসামি প্রত্যর্পণ আইন বলা যায়। অনেকে ভুল করে একে বন্দীবিনিময় আইন বলে থাকেন। বন্দীবিনিময় আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন তত্ত্ব।

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশেই আসামি প্রত্যর্পণ আইন রয়েছে। এ আইন প্রাথমিকভাবে আন্তর্জাতিক আইনের অংশ হলেও বর্তমানে এটি সংশ্লিষ্ট দেশের সাংবিধানিক আইনের পর্যায়ভুক্ত। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে সংহতি রক্ষাই আইনের মূল উদ্দেশ্য। তদুপরি কোনো অপরাধী যেন এক দেশ থেকে পালিয়ে আর এক দেশে অভয়ারণ্য না পায় সেটিও এ আইনের উদ্দেশ্য। অতীতে আসামি প্রত্যর্পণ নিয়ে ২০-এর দশকে আন্তর্জাতিক কনভেনশন করার প্রচেষ্টা হয়েছিল, যার অন্যতম ছিল হার্ভার্ড রিসার্চ ড্রাফট কনভেনশন অন একস্ট্রাডিশন।

এ আইনের মূল কথা হলো, কোনো ব্যক্তি একটি দেশে মারাত্মক অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যেন বিচার এড়াতে না পারে, তার নিশ্চয়তা, ভুক্তভোগী দেশ যেন তার বিচারের জন্য তাকে ফিরে পেতে পারে। শুধু বিচারাধীন আসামিই নয়, সাজাপ্রাপ্ত আসামিরাও এ আইনভুক্ত।

তবে এ আইনে অনেক জটিলতা রয়েছে। প্রথমত অনেক ক্ষেত্রেই আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তির প্রয়োজন থাকে, দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশসহ বহু দেশের আসামি প্রত্যর্পণ আইনে বলা হয়েছে কোনো আসামিকে এমন দেশে প্রত্যর্পণ করা যাবে না যেখানে পাঠালে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। আর একটি বিধানে বলা আছে যে রাজনৈতিক অপরাধের কোনো আসামিকে প্রত্যর্পণ করা যাবে না।

বাংলাদেশের সঙ্গে বেশ কটি দেশেরই আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তি অথবা সমঝোতা রয়েছে। যদিও এ ধরনের কোনো চুক্তি যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নেই, কিন্তু তা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্য থেকে আসামি ফিরিয়ে আনতে কোনো বাধা নেই এজন্য যে আসামি প্রত্যর্পণে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের কোনো চুক্তির প্রয়োজন নেই। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে এমন চুক্তির প্রয়োজন রয়েছে বলে এমনকি অনেক গুণীজনও ভুল কথা বলে থাকেন। তাই আমি কর্তৃত্ব নিয়েই বলতে পারি তাদের এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বিলেতে য্ক্তুরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে চাকরির সময় যেসব আইনের ওপর আমার বিশেষ প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল, একস্ট্রাডিশন আইন তার অন্যতম এবং সে শিক্ষার আলোকেই আমি কর্তৃত্ব নিয়েই কথা বলছি।

১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ আইনমন্ত্রীদের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহে আসামি প্রত্যর্পণের জন্য কোনো চুক্তির দরকার হবে না। সে সিদ্ধান্ত মোতাবেক যুক্তরাজ্য একস্ট্রাডিশন আইনের পাশাপাশি ‘ফিউজিটিড অফেন্ডারস’ আইন প্রণয়ন করেছিল শুধু কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের জন্য। সেটিতে বলা হয়েছিল, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহে আসামি হস্তান্তর চুক্তি লাগবে না। পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ‘একস্ট্রাডিশন’ এবং ‘ফিউজিটিড অফেন্ডারস’ নামক দুটি ভিন্ন আইনকে একত্রীভূত করে শুধু ‘একস্ট্রাডিশন’ আইন নামে একটি আইন প্রণয়ন করেছে। বর্তমান আইনটি হচ্ছে ২০০৩ সালের। এ আইন অনুযায়ী যেসব দেশে আসামি প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে সেগুলো দুটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এর ৬৯(২) ধারামতে ২ নম্বর ক্যাটাগরিতে রয়েছে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাম যেসব দেশে আসামি হস্তান্তর করা যেতে পারে। সেসব দেশে অন্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আদেশবলে আসামি হস্তান্তর করা যায়। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তির প্রশ্নই আসে না। তবে যুক্তরাজ্য থেকে একস্ট্রাডিশনের ব্যাপারে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্তও অখন্ডনীয়।

একইভাবে আমাদের দেশের ১৯৭৪ সালের একস্ট্রাডিশন আইনের ৪ ধারামতে যেসব দেশের সঙ্গে চুক্তি নেই গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সেসব দেশেও আসামি প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে আর সেসব দেশের মধ্যে যুক্তরাজ্য অন্যতম, যার কারণে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যেও আসামি হস্তান্তর সম্ভব অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে। ২০০০ সালে আমাদের হাই কোর্ট আবদাল আবেদিন বনাম রাষ্ট্র মামলায় নিশ্চিত আদেশ দিয়ে বলেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একস্ট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন নেই, অন্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে কোনো আসামিকে যুক্তরাজ্যে হস্তান্তর করা যায়। এ আইনে বিশেষজ্ঞ বলে মামলা পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছিল, আমি তখন একজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে এ মামলায় সরকার পক্ষে হাই কোর্টে উপস্থিত হয়েছিলাম। এ রায়টি ২০০১ সালের বিএলডি নামক ল রিপোর্টে মুদ্রিত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জনাব ফজলে কবির সে সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে থেকে এ মামলার দায়িত্বে ছিলেন।

বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্যসহ বহু দেশের একস্ট্রাডিশন আইনে বলা আছে, কোনো আসামিকে এমন কোনো দেশে প্রত্যর্পণ করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। তবে দেশটি যদি এ মর্মে নিশ্চয়তা দেয় যে আসামিকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হবে না, তাহলে তাকে পাঠানো যেতে পারে। আর একটি যে শর্ত থাকে তা হলো যে রাজনৈতিক অপরাধে দন্ডিত কাউকে হস্তান্তর করা যাবে না। সাম্প্রতিক দশকগুলোয় রাজনৈতিক অপরাধের ব্যাখ্যায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে যার ফলে এখন আর হত্যার অপরাধকে রাজনৈতিক অপরাধ ভাবা হয় না। বিশেষ করে পিনোশের মামলায় সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডস এ বিষয়টি আরও পরিষ্কার করেছে।

যুক্তরাজ্যসহ (বাংলাদেশ নয়) বহু দেশ ১৯৫১ সালের রিফিউজি কনভেনশনভুক্ত, যাদের ওপর কনভেনশন আরোপিত বিধান হলো যে সব মানুষ বর্ণ, ধর্ম, জাতীয়তা, রাজনৈতিক মতাদর্শ অথবা একটি বিশেষ শ্রেণিভুক্ত হওয়ায় যদি সে তার নিজ দেশে নিপীড়ন (ঢ়বৎংবপঁঃরড়হ)-এর শিকার হয় তবে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া। তবে উক্ত কনভেনশনে এমন বিধান নেই যে কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হলে তাকে একস্ট্রাডিশন করা যাবে না। বরং কনভেনশনের আর্টিকেল-এ (এফ) এ বলা আছে, আশ্রয়প্রার্থী যদি শান্তির বিরুদ্ধে, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করে থাকে, যুদ্ধাপরাধ করে থাকে, অথবা আশ্রয় চাওয়া দেশে প্রবেশের পূর্বে অন্য কোনো দেশে মারাত্মক অরাজনৈতিক অপরাধ করে থাকে তাহলে সে উক্ত কনভেনশনে প্রদত্ত সুবিধা পাবে না। একটি দেশ তার নিজস্ব নাগরিককেও প্রত্যর্পণ করতে পারে, যেটি বাংলাদেশ করেছিল আবদাল আবেদিনের ব্যাপারে।

অনেক বিজ্ঞজনের মধ্যেও ইন্টারপোল নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকের ধারণা, এটি জাতিসংঘের পুলিশ বাহিনী, যা মোটেও ঠিক নয়। জাতিসংঘে এর কনসালটেটিভ মর্যাদা রয়েছে বটে, যেমন রয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বহু আন্তর্জাতিক এনজিওর এবং এমনকি কিছু আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির। কিন্তু ইন্টারপোল জাতিসংঘের কোনো সংস্থা নয়। এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীর একটি সমিতি মাত্র। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কোনো দেশেই এর কোনো বিধিগত অবস্থান বা ক্ষমতা নেই। এটি কোনো দেশেই কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার তো দূরের কথা জিজ্ঞাসাবাদও করতে পারে না, কেননা তা হবে একটি সার্বভৌম দেশে একটি বাহ্যিক সংস্থার হস্তক্ষেপ, যা কোনো দেশের আইন মেনে নেবে না। ইন্টারপোলের গ্রেফতারি পরোয়ানার যে কথা মাঝেমধ্যে গণমাধ্যমে বলা হয় তা-ও ভুল, কেননা গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার মতো কোনো ক্ষমতা ইন্টারপোলের নেই। এর মূল কাজ হচ্ছে বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীকে তথ্য প্রদান, যা দিয়ে সংস্থা আন্তর্জাতিক অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রেখে থাকে। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী পালিয়ে যাওয়া অপরাধীদের ঠিকানাও পাওয়া যায় যা একস্ট্রাডিশন পদ্ধতি প্রয়োগে প্রয়োজন। তা ছাড়া প্রত্যর্পণ করা অপরাধীদের সংশ্লিষ্ট দেশে পৌঁছে দিতেও প্রত্যর্পক দেশ অনেক সময় ইন্টারপোলের সহায়তা নিয়ে থাকে। একটি দেশে বেসরকারি গোয়েন্দা কোম্পানি যেভাবে দেশের আইন লঙ্ঘন না করে কাজ করে, ইন্টারপোলও তা-ই করে থাকে, কেননা একটি দেশের আইন ইন্টারপোল লঙ্ঘন করতে পারে না। এটি বিভিন্ন রঙের নোটিস ব্যবহার করে তথ্য সরবরাহ করে থাকে।

মোট কথা হলো, যেহেতু তারেক  রহমান ও হারিস চৌধুরী যুক্তরাজ্যে রয়েছে এবং যেহেতু যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের আসামি প্রত্যর্পণ চুক্তির প্রয়োজন নেই, যেহেতু যুক্তরাজ্যের একস্ট্রাডিশন আইনে বাংলাদেশে আসামি প্রত্যর্পণের বিধান রয়েছে, যেহেতু তাদের মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করা হয়নি, যেহেতু তাদের অপরাধ মোটেও রাজনৈতিক ধরনের নয়, তাই তাদের যুক্তরাজ্য থেকে একস্ট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব এবং এ প্রক্রিয়া এখনই শুরু করা উচিত।

একস্ট্রাডিশন ছাড়াও ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও এমন কোনো ব্যক্তিকে একটি দেশ থেকে ফেরত পাঠানো যায় যে ব্যক্তি পাঠানো দেশের নাগরিক নয়। এটি সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইনের অংশ। ব্যক্তিবিশেষের ভিসার মেয়াদ শেষ হলে অথবা সে মিথ্যা বলে ভিসা নিলে অথবা পাঠানো দেশ যদি মনে করে তাকে পাঠিয়ে দেওয়া সে দেশের জন্য মঙ্গলকর, তাহলে এ প্রক্রিয়া ব্যবহার করা যায়। হোসেন বল এবং সবলেন মামলায় লর্ড ডেনিং এ মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে বিদেশি নাগরিককে এমন দেশে ডিপোর্ট করা সম্ভব যে দেশে পাঠানো মানে পরোক্ষভাবে একস্ট্রাডিশন পদ্ধতিই প্রয়োগ করা।

 

চাহাল নামক শিখদের মামলায়, যাদের সবারই যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের অধিকার ছিল, কিন্তু যারা শিখ আন্দোলনে জড়িত, তাদের যুক্তরাজ্য সরকার ভারতে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা রিটের মাধ্যমে সে সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করলে তৎকালীন সর্বোচ্চ বিচারালয় হাউস অব লর্ডসও তাদের রিট আবেদন খারিজ করেছিলেন। পরে অবশ্য ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত ইউরোপীয় মানবাধিকার কনভেনশনের বিধান অনুযায়ী তাদের পক্ষে রায় দেয়। সুতরাং যেসব ক্ষেত্রে একস্ট্রাডিশন প্রযোজ্য নয়, যথা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা সেখানে ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনা উপযুক্ত ক্ষেত্রে সম্ভব হতে পারে।

 

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
দখলের দৌরাত্ম্য
দখলের দৌরাত্ম্য
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
সর্বশেষ খবর
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী
হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই
মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান
গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে
উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ
৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক
সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক
একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য
রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা
কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর
লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল
নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা
সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম
মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক
শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক

দেশগ্রাম

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে আরও ১০ আইসিইউ শয্যা
চমেক হাসপাতালে আরও ১০ আইসিইউ শয্যা

রকমারি নগর পরিক্রমা

কবে হবে ধর্মসাগর পাড়ের ওয়াকওয়ে
কবে হবে ধর্মসাগর পাড়ের ওয়াকওয়ে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ