শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২২, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

নিম্নচাপের প্রভাবে সমুদ্রের ঢেউয়ের আঘাতে প্রায় লন্ডভন্ড হয়ে গেছে পর্যটন দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের বিভিন্ন অংশ। জোয়ারের আঘাতে ১২টি হোটেল-রিসোর্ট ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদিকে টানা চার দিন বন্ধ থাকার পর আবারও নৌযান চলাচল শুরু হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে।

গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌযান (সার্ভিস ট্রলার) নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ও ৭৭ জন যাত্রী নিয়ে সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এর আগে বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত বৃহস্পতিবার থেকে নৌপথটিতে নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নৌ চলাচল শুরু হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দিন জানান, খাদ্য ও আটকে পড়া লোকজন নিয়ে দুটি ট্রলার গতকাল সেন্ট মার্টিন গেছে।

টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন সার্ভিস ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ বলেন, নিম্নচাপ ও অমাবস্যার কারণে সাগর উত্তাল ছিল। বৃহস্পতিবার থেকে রবিবার পর্যন্ত কোনো নৌযান টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে চলাচল করেনি। টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়া ঘাট থেকে এসবি রাফিয়া ও এসবি আশিক নামে দুটি ট্রলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। সেন্ট মার্টিনের জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয়রা জানান, গত দুই দিনে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে বড় বড় ঢেউ যেন তাণ্ডব চালিয়েছে। পাকা স্থাপনাসহ ১২টি হোটেল তছনছ হয়ে গেছে। উপড়ে পড়েছে নারিকেল গাছসহ বহু গাছপালা। ক্ষতিগ্রস্ত হোটেলগুলো হলো- হোটেল অবকাশ পর্যটন, নোনাজল বিচ রিসোর্ট, আটলান্টিক রিসোর্ট, বিচ ক্যাম্প রিসোর্ট, নিল হাওয়া বিচ রিসোর্ট, শান্তি নিকেতন বিচ রিসোর্ট, মেরিন বিচ রিসোর্ট, পাখি বাবা রিসোর্ট, সি-ভিউ রিসোর্ট, ড্রিমার্স প্যারাডাইস রিসোর্ট, সানডে বিচ রিসোর্ট ও প্রবাল রিসোর্ট।

সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফয়েজুল ইসলাম জানান, জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ১-৩ ফুট বেশি উচ্চতায় প্রবাহিত হওয়ায় দ্বীপের বিভিন্ন অংশের গাছপালা ভেঙে পড়েছে। লোকালয়ে জোয়ারের লবণাক্ত পানি প্রবেশ করে শতাধিক ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। এমন ভয়াবহতা এর আগে দেখেনি দ্বীপবাসী। ঢেউয়ের আঘাতে ১২টির মতো হোটেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেন্ট মার্টিনের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, বিচ-সংলগ্ন হোটেলেগুলো জোয়ারের পানির আঘাতে অধিকাংশ তলিয়ে গেছে। এবারের মতো এত ভাঙন আগে দেখিনি। আরেক বাসিন্দা আবদুল মালেক বলেন, সেন্টমার্টিনে টেকসই বেড়িবাঁধের কোনো বিকল্প নেই। গত দুই দিনের জোয়ারের পানিতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে সেন্টমার্টিনের চারপাশ। স্থানীয় বাসিন্দা আলমগীর আকাশ বলেন, জমিতে জোয়ারের লবণাক্ত পানি ঢুকে আমাদের ফসল নষ্ট হয়েছে। কৃষকরা দুশ্চিন্তায় আছেন। এ অবস্থায় কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো জরুরি। সেন্টমার্টিন বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান খান বলেন, টেকনাফ থেকে পণ্য না পৌঁছানোয় পরিস্থিতি দিন দিন জটিল হচ্ছে। দ্রুত সি ট্রাক ও সি অ্যাম্বুলেন্স চালুর দাবি জানাচ্ছি।

৩ ঘণ্টার বৃষ্টিতে ডুবল নোয়াখালী শহর, দুর্ভোগ চরমে : মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে টানা তিন ঘণ্টার মুষলধারে বৃষ্টিতে নোয়াখালী শহর আবারও পানিতে ডুবে গেছে। গতকাল দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এমন বৃষ্টিপাতে ডুবেছে নোয়াখালীর জেলার প্রধান সড়কের বিভিন্ন অংশসহ শহর ও অলিগলির রাস্তাঘাট। এমনকি অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বাসাবাড়িও পানিতে ডুবেছে। সরেজমিন দেখা গেছে, ধীর গতিতে পানি নামার কারণে সড়কের পাশাপশি রাস্তাঘাট ও কিছু বাসাবাড়ি, জেলা শহরের সরকারি, আধাসরকারি অফিস, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রবেশদ্বারেও পানি উঠে গেছে। এতে সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এমন জলাদ্ধতায় নোয়াখালী পৌরবাসীসহ নিম্নাঞ্চলের সাধারণ মানুষের দুর্ভোগও চরমে পৌঁছেছে।

বেগমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা লাল মিয়া জানান, গত ২০ দিন ধরে জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়ন, হাজীপুর ইউনিয়ন, দুর্গাপুর ইউনিয়ন ও নরোত্তমপুর ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের সড়কসহ বাড়ির আঙিনায় পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি রয়েছে। এতে স্থানীয় লোকজন বাধ্য হয়ে নৌকায় যাতায়েত করছে।

অপরদিকে, টানা বর্ষণে নতুন করে জেলা শহর মাইজদীর স্টেডিয়াম এলাকা, ইসলামিয়া রোড, টাউন হল মোড় রোড, পৌর বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, পর্যাপ্ত ড্রেনেজব্যবস্থার অভাব এবং পানি নিষ্কাশনের নালা ও জলাশয়গুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় শহরবাসীর এ দুর্ভোগ। কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাকে দায়ী করছেন অনেকে। জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আরও ৩-৪ দিন থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

নারায়ণগঞ্জে বৃষ্টি এলেই পানিতে তলিয়ে যায় রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি : নারায়গঞ্জে বৃষ্টি এলেই পানিতে যেন তলিয়ে যায় নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি। ভারী বর্ষণ হলে তো বলার অপেক্ষা রাখে না। হাঁটুসমান পানি মাড়িয়েই পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি এখানেই বসবাস করতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা।

সোমবার (২৮ জুলাই) দিনব্যাপী ভারী বর্ষণে নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি পুরোটাই পানিতে তলিয়ে গেছে। চারদিকের ময়লা পানি এখানে এসে জমে ফাঁড়ির আঙিনা থেকে শুরু করে কক্ষেও প্রবেশ করেছে। থাকার জন্য প্রতিটি বেড তিন-চারটি ইট দিয়ে উঁচু করতে হয়েছে। এরপরও যেন ময়লা পানি থেকে রক্ষা হচ্ছে না। আরেকটু বৃষ্টি হলে যেন সেখানে বসবাসেরই কোনো উপায় থাকবে না।

পুলিশ সদস্যদের খাবারের জন্য ফাঁড়ির ভিতরে রান্না করতে হয় কাঠের মাচায়। সেই সঙ্গে রয়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। ময়লা পানিতে এডিস মশার লার্ভা সৃষ্টির সম্ভাবনা থাকায় ফাঁড়িতে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ডেঙ্গু ঝুঁকিতেও আছেন। যে কোনো সময়ে তারা ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন। পাশাপাশি ময়লা পানি মাড়িয়ে চলার কারণে তাদের পায়ে চুলকানিসহ নানা সমস্যা সৃষ্টি হয়। মাঝে-মধ্যে পানিতে আবার জোঁকের দেখা মেলে। পুলিশ সদস্যরা জানান, একজন উপপরিদর্শক (এসআই) এবং একজন সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে ছয়জন পুলিশ সদস্য কর্মরত রয়েছেন। এসব পুলিশ সদস্যের এখানেই নিয়মিত থাকতে হয়। একই সঙ্গে রাতেও এখানেই ঘুমাতে হয়। বর্তমানে ফাঁড়িটি পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণে ময়লা পানি মাড়িয়ে একটি জরাজীর্ণ জায়গায় তাদের থাকতে হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির কনস্টেবল মো. হোসাইন শেখ বলেন, বৃষ্টি হলেই এখানে পানি জমে যায়। আমাদের চলাফেরায় অনেক কষ্ট হয়। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানেন। আমাদের পাশে একটি বিল্ডিং নির্মাণ করা হচ্ছে। সেটা সম্পন্ন হলে আমাদের সেখানে নিয়ে যাবে।

নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বে থাকা এএসআই হুমায়ুন কবির বলেন, বৃষ্টি এলেই আমাদের এখানে পানি উঠে যায়। প্রায় দুই মাস ধরে নিয়মিত বৃষ্টি হচ্ছে আর বৃষ্টি হলেই পানি উঠে যাচ্ছে। প্রতিবারই পানি কমতে এক সপ্তাহ সময় লেগে যায়। আমাদের এসপি স্যার এসে দেখে গেছেন। তিনি রেলওয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমরা লিখিতভাবেও আবেদন জানিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে থাকার পরিবেশ নেই। পানির কারণে আমাদের সব কার্যক্রমেই বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের থাকা-খাওয়া কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। খাবারের পানি পাওয়া যায় না। পোশাক পরে ডিউটিতে যেতে পারি না। পাশে একটা বিল্ডিং হচ্ছে। বিল্ডিংয়ের কার্যক্রম শেষ হলেই আমাদের সেখানে নিয়ে যাবে। তখন এই সমস্যাটা থাকবে না।

নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নাসরিন আক্তার বলেন, এটা অনেক পুরাতন ভবন। এটা ভেঙে ফেলা হবে। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখে গেছেন। নতুন করে স্টেশনের পাশে ভবন তৈরি করা হচ্ছে। এটার কাজ চলমান। সেই ভবনের কাজ শেষ হলেই তাদের সেখানে শিফট করা হবে। তখন আর কোনো দুর্ভোগ থাকবে না। সব স্টাফই ভালোভাবে থাকতে পারবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিকের সব প্রধান শিক্ষকের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিকের সব প্রধান শিক্ষকের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত
কঠোর জবাবদিহিতে আসছে পুলিশ
কঠোর জবাবদিহিতে আসছে পুলিশ
আপত্তিকর পোস্টে রংপুরের পল্লিতে উত্তেজনা, আতঙ্ক
আপত্তিকর পোস্টে রংপুরের পল্লিতে উত্তেজনা, আতঙ্ক
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
এক মাসে মারা পড়েছে ৩০০ সাপ উদ্ধার ২৫০
এক মাসে মারা পড়েছে ৩০০ সাপ উদ্ধার ২৫০
বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফকে ৫ হাজার বডিওয়ার্ন ক্যামেরা
বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফকে ৫ হাজার বডিওয়ার্ন ক্যামেরা
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
রহস্যজনক মৃত্যু চবি শিক্ষার্থীর
রহস্যজনক মৃত্যু চবি শিক্ষার্থীর
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ
এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়ানো আগুনে মৃত্যু হয় দুজনের
এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়ানো আগুনে মৃত্যু হয় দুজনের
ইতালি পাঠানোর কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে নির্যাতন
ইতালি পাঠানোর কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে নির্যাতন
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি
ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ
মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'
'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত
চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ
বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩
টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই
গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই
ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক
কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি
কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮

দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের

দেশগ্রাম

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম