শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

সাদা তাপসের কালো টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

তাপসের দুর্নীতির আরেক ক্ষেত্র ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের মামলা, বিচারপতি নিয়োগ, জামিন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জুনিয়র, কিন্তু পারিবারিক পরিচয় এবং ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণ কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এই মাফিয়া তরুণ। তার সবুজ সংকেত ছাড়া কেউ বিচারপতি হতে পারতেন না। এমনকি প্রধান বিচারপতিকে তিনি চিরকুট পাঠিয়ে নির্দেশনা দিতেন, কোন বিচারপতিকে কোন বেঞ্চ দিতে হবে সুপ্রিম কোর্টে। ২০০৯ সালে এমপি হওয়ার পর সুপ্রিম এবং আপিল বিভাগে প্রাকটিস করেছেন তাপস। এ সময় তার মামলাগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, সবই ছিল জামিনের মামলা। বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে এই কুখ্যাত সন্ত্রাসী, অপরাধী এবং ব্যাংক লুটেরাদের জামিন করাই হয়েছিল তাপসের আইন পেশার প্রধান দিক। সুপ্রিম কোর্টের পেশাদারিত্ব চরম ভাবে ক্ষুণ্ন করেছিলেন তাপস। বিভিন্ন অপরাধীদের মামলা গ্রহণ করে হাই কোর্টে এবং আপিল বিভাগে প্রভাব খাটিয়ে তাদেরকে জামিন করিয়ে তিনি আদালত ও বিচার ব্যবস্থাকে করেছিলেন কলুষিত। এরকম অনেকগুলো উদাহরণ দেখা যায়, যেখানে তাপস তার অবৈধ হস্তক্ষেপের মাধ্যমে বিচারককে প্রভাবিত করে কুখ্যাত আসামিদের এবং অর্থ পাচারকারীদের জামিন করিয়ে দিয়েছেন। আর এ কারণেই সুপ্রিম কোর্টে একটি অঘোষিত নিয়ম ছিল যদি কেউ জামিন পেতে চায়, তাহলে তাপসের চেম্বারে যেতে হবে। তাপসের চেম্বারে গেলেই নিশ্চিত জামিন হয়ে যাবে।

এ প্রসঙ্গে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যায়। হলমার্ক কেলেঙ্কারি ঘটনার পর শেখ ফজলে নূর তাপস হয়েছিলেন হলমার্কের আইনজীবী। আইনজীবী হয়ে তিনি হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিনের জামিন করিয়েছিলেন আদালত থেকে। এ সময় তার জামিন নিয়ে দেশজুড়ে হইচই শুরু হয়। এরকম বহু অর্থ পাচারকারী এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন আদালত থেকে করিয়েছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। দেশের প্রধান বিচারপতি কে হবেন সেটিও নির্ধারণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। মূলত সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে জামিন বিষয়ে বিরোধ হয় শেখ ফজলে নূর তাপসের। এই বিরোধের কারণে বিচারপতি সিনহাকে সরানোর জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে উসকে দেন তাপস। এরপর বিচারপতিদের অপসারণ সম্পর্কিত সংবিধান সংশোধনীর মামলার রায় এবং অন্যান্য প্রেক্ষাপটের মাধ্যমে এস কে সিনহাকে বিদায় নিতে হয়।

বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞার প্রধান বিচারপতি হওয়াটা নিশ্চিত ছিল। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠতা রীতি অনুযায়ী তিনি হবেন প্রধান বিচারপতি- এটা সবাই জানত। বিশেষ করে বিচারপতি সিনহাকে নিয়ে সরকারের ন্যক্কারজনক কাণ্ডের পর সর্বোচ্চ আদালতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বিচারপতি ওয়াহহাবের বিকল্প ছিল না। তাকেই করা হয়েছিল ভারপ্রাপ্ত বিচারপতি। কিন্তু তাপসের জন্য তিনি প্রধান বিচারপতি হতে পারেননি। তাপস তার জামিন বাণিজ্য এবং মামলা বাণিজ্যের জন্য চাননি যে ওয়াহহাব মিঞা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হোক। কারণ ওয়াহহাব মিঞা ছিলেন নীতিবান এবং একজন সৎ বিচারপতি। তিনি তাপসের কথায় বেঞ্চ গঠন করতেন না। তাপসের সমস্ত মামলার জন্য জামিনের ব্যবস্থা করে দিতেন না। আর এ কারণেই সেই সময় প্রধান বিচারপতি হিসেবে ওয়াহহাব মিঞার বিরোধিতা করেন এবং তাপসের পছন্দের ব্যক্তিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে করার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেন। শুধু তাই নয়, বিচারপতি নিয়োগের জন্য তাপসের কাছে তদবির আসত। কে বিচারপতি হবে, না হবে ইত্যাদির নিয়ন্ত্রণ করতেন তাপস। তার ইচ্ছা অনিচ্ছাতেই হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হতো। পরবর্তীতে এটি হয়ে গিয়েছিল একটি ঘুষ বাণিজ্য। তাপসকে যিনি অর্থ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারতেন, তার নাম আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব করা হতো। দেওয়া হতো হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে। তিনি পরবর্তীতে হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেতেন।

২০১০ সাল থেকে সর্বোচ্চ আদালতের বিচারব্যবস্থা যে কলুষিত হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠছে এবং বিচারপতিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে তার একটি বড় কারণ হলো শেখ ফজলে নূর তাপসের বিচারক নিয়োগের দুর্নীতি। বিচারক নিয়োগের সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে তাপস দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে কলুষিত করেছিলেন। আর এ কারণেই যারা সৎ বিচারপতি, তারা তাপসকে অপছন্দ করতেন, রীতিমতো ঘৃণা করতেন। তাপসের কারণেই মেধাবী বিচারপতিদের আপিল বিভাগে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। সৎ বিচারপতিদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল দিনের পর দিন।

এ সময় তাপস আইনজীবীদের মধ্যেও বিভাজন তৈরি করেছিলেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের আওয়ামীপন্থি আইনজীবী দলের নেতা ছিলেন না, কিন্তু সব কর্মকাণ্ড তার দ্বারাই পরিচালিত হতো। আওয়ামীপন্থি আইনজীবীদের বিভক্ত করে তার নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যা যা করা দরকার, সবকিছু করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। একদিকে যেমন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, বার কাউন্সিলের নিয়ন্ত্রণ, অন্যদিকে বিচারপতিদের নিয়োগ, তারা কে কোন বেঞ্চে বসবেন তা নির্ধারণ করা এবং জামিন বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাই কোর্ট থেকে লুণ্ঠন করেছেন শেখ ফজলে নূর তাপস।

সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সিনিয়র আইনজীবীর সঙ্গে আলাপ করলে জানা যায় যে, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের যে অধঃপতন এবং সর্বোচ্চ আদালতের প্রতি যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে, তার অন্যতম কারণ ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। কারণ তিনি এমনভাবে বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করেছিলেন যা নজিরবিহীন। আইনের শাসনের প্রতি ন্যূনতম শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি এটা মেনে নিতে পারেননি।

একজন আইনজীবী বলেছেন, ‘আইনজীবী হিসেবে তাপস অত্যন্ত জুনিয়র। কিন্তু তিনি ক্ষমতাবান হয়ে যাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদেরকে পাত্তা দিতেন না। তাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করতেন। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের আইন পেশাকে জটিল এবং দুর্বিষহ করে তুলেছিলেন। অনেক আওয়ামীপন্থি আইনজীবীও তার কারণে আদালতে ন্যায়বিচার পেতেন না।’ যে কোনো মামলার ব্যাপারে যদি তাপস হস্তক্ষেপ করতেন, তাহলে তিনি বিচারপতিদের যেভাবে নির্দেশ দিতেন, বিচারপতিরা সেভাবেই রায় প্রদান করতেন বলেও অভিযোগ আছে। যে সব বিচারপতিরা তাপসের কথা শুনতেন না, তাদেরকে অগুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চ দেওয়া হতো। যে সমস্ত বেঞ্চে তাদের কোনো কাজ থাকত না বা করণীয় কিছুই থাকত না। এরকমভাবে তাপস পুরো বিচার ব্যবস্থাকে একটি কলঙ্কজনক জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর তার এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলারও সাহস পেত না। কেউ কথা বললেই তাকে নানা ভাবে হয়রানি করা হতো। এরকম বহু আইনজীবী আছেন, যারা শেখ ফজলে নূর তাপসের এসব বাড়াবাড়ি এবং অপকর্মের প্রতিবাদ করার কারণে শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় থাকতে পারেননি। আদালতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন অনেকে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সিনিয়র আইনজীবীরা শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাপসের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছিলেন। কিন্তু শেখ হাসিনা এসব অভিযোগ পাত্তা দিতেন না।

প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তাপসের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনার কাছে গিয়েছিলেন অভিযোগ করার জন্য। সে সময় শেখ হাসিনা তাকে বলেছিলেন যে, ‘তুমি তাপসকে একটু মানিয়ে চল। ও বাবা-মা মরা এতিম বাচ্চা। কাজেই ও যেটা চায় সেটা করতে হবে।’ এসব কারণে শেখ ফজলে নূর তাপস হয়ে উঠেছিলেন চরম বেপরোয়া, ধরাছোঁয়ার বাইরে। আর এই সুযোগে তিনি বিচার ব্যবস্থাকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছেন, তছনছ করেছেন। যে কোনো অপরাধীরা জানত যে, তাপস যদি জামিনের আবেদন করে তাহলে, তা নিশ্চিত।

সাধারণত সুপ্রিম কোর্টে একটা জামিনের আবেদনের শুনানির জন্য একজন আইনজীবী সর্বোচ্চ ২ থেকে ৫ লাখ টাকা নেন। এমনকি ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামের মতো সিনিয়র আইনজীবীরা এ ধরনের জামিনের আবেদনে কখনোই ১০ লাখ বা ১৫ লাখ টাকার বেশি নেন না। কিন্তু শেখ ফজলে নূর তাপস কোনো কোনো জামিনের জন্য ৫ কোটি টাকাও নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এভাবে টাকা দিয়ে জামিন কেনাবেচার যে নোংরা খেলা তাপস শুরু করেছিলেন, সেই খেলার কারণে একদিকে যেমন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি, অন্যদিকে সর্বোচ্চ বিচারব্যবস্থা কলঙ্কিত হয়েছে। শেখ ফজলে নূর তাপস যখন মেয়র নির্বাচিত হন, তারপর তিনি নিজে আদালতে যেতেন না বটে, কিন্তু তার ল ফার্ম আদালতে যেত এবং এই ল ফার্মেই সবাইকে জামিনের জন্য ধরনা দিতে বলা হতো। যারা তাপসের চাহিদা মতো অর্থ দিতে পারত, তাদের জামিনের জন্য বিচারকদের নির্দেশনা দিতেন তাপস এবং সেভাবেই আদেশ হতো। অর্থাৎ পুরো সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তাপস। আর তার এই নিয়ন্ত্রণের কারণেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতে একদিকে যেমন মেধাবী বিচারপতিদের আগমনের পথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্টে যে নিয়ম, রীতিনীতি এগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম