শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বাড়ির উঠানে সমুদ্রের শৈবাল

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ির উঠানে সমুদ্রের শৈবাল

২০১৯ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় অংশগ্রহণের জন্য চীনের চিংদাও শহরে অবস্থান করছিলাম। পীত সাগরের তীরবর্তী চিংদাও পুরনো একটি শহর। চিংদাওয়ের ওশান ইউনিভার্সিটির সমুদ্র অর্থনীতি নিয়ে গবেষণার বিষয়ে বিশেষ সুখ্যাতি আছে। সেবার ওশান ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকটি ফ্যাকাল্টি ঘুরে দেখে আসার সুযোগ হয়েছিল। আমার সেখানে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল তাদের কাজকর্ম সম্পর্কে জানা-বোঝা, বিশেষ করে সমুদ্রসম্পদ নিয়ে তাদের হালনাগাদ গবেষণার তথ্য সম্পর্কে জানা। সেখানে গিয়ে অনেক রকম তথ্য পেয়েছি। চীনের বিপুল জনসংখ্যার পুষ্টি নিশ্চয়তার একটা বড় ক্ষেত্র সমুদ্র। পুষ্টির পাশাপাশি ব্লু-ইকোনমি তাদের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গা। সমুদ্রের সম্পদ রহস্য উন্মোচনে নানাভাবে অগ্রসর হচ্ছেন তারা। অনেক সিনিয়র গবেষক ও প্রফেসরের সঙ্গে কথা হয়। মেরিন ইকোলজি বিভাগের আওতাধীন বেনথোস ল্যাবের মূল গবেষক প্রফেসর জোও হোং বলেছিলেন, ‘সমুদ্রই হবে আগামী পৃথিবীর মানুষের পুষ্টির আধার। শুধু সামুদ্রিক মাছই নয়, সামুদ্রিক শৈবালও প্রচুর পুষ্টিমানসমৃদ্ধ। চীনে সামুদ্রিক শৈবালের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।’ তাঁর কথার সত্যতা পেয়েছি হোটেলে প্রতিবার খাওয়ার টেবিলে। সামুদ্রিক শৈবালে তৈরি কোনো না কোনো খাদ্য উপকরণ আছেই। সামুদ্রিক শৈবালের দারুণ চাহিদার বিষয়টি বুঝতে পেরেছি একটি গ্রোসারি শপে গিয়ে। আগেও হয়তো দেখেছি, কিন্তু শৈবালের প্রাচুর্য বুঝতে পারিনি। ওশান ইউনিভার্সিটি থেকে বের হয়ে যখন গ্রোসারি শপটিতে গেলাম দেখলাম দোকানটির বড় একটি অংশে নানারকম সামুদ্রিক শৈবালের পসরা। নানান রঙের প্যাকেটে সজ্জিত নানা আকারের শৈবাল। সেখানকার জনগোষ্ঠীর দারুণ পুষ্টিকর অপরিহার্য খাদ্য উপাদান হচ্ছে এ শৈবাল।

যত দূর মনে পড়ে গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকের সূচনায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (BARC) বাংলাদেশে স্পিরুলিনা চাষের সম্ভাবনা নিয়ে একটা কনফারেন্সের আয়োজন করেছিল। এর মাঝে কেটে গেছে ৩০ বছর। ২০১৮ সালের মে মাসে আমাদের দেশের সামুদ্রিক শৈবাল গবেষণা ও মাঠ পর্যায়ে উৎপাদন সাফল্য নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছিলাম। আমাদের বিশাল সমুদ্রসীমা ঘিরে যে ব্লু-ইকোনমির স্বপ্ন রয়েছে সে ক্ষেত্রে সামুদ্রিক শৈবাল একটি সম্ভাবনাময় উপাদান। আমাদের সুদীর্ঘ সমুদ্রসীমা থেকে চাষ ও আহরণ করে বিপুল পরিমাণ সমুদ্র শৈবাল উৎপাদন করা সম্ভব। মনে পড়ছে তারও আগে ২০০৫ সালে প্রথম টোকিওতে সমুদ্রে শৈবাল চাষের দৃশ্য দেখি। যত দূর জানা যায়, ১৬৭০ সালে টোকিও সমুদ্রে সর্বপ্রথম শৈবাল চাষ শুরু হয়। সে চাষ বাণিজ্যিক রূপ নেয় ১৯৪০ সালে। তারপর জাপান, চীন, কোরিয়া, ফিলিপিন্স বিভিন্ন দেশে শৈবাল এক অনন্য অর্থকরী সবজি। যা হোক, সমুদ্রের তটরেখার শৈবাল চাষের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের। সবচেয়ে আশার কথা, শুধু সমুদ্রতটেই নয়, এখন দেশের স্থলভাগে অন্য যে কোনো চাষ ব্যবস্থাপনার মতো করে সামুদ্রিক শৈবাল চাষে নেমেছেন আমাদের উদ্যোক্তারা। রাজশাহীর তানোর উপজেলার আমশো গ্রামের রাকিবুল সরকার তেমন একজন উদ্যোক্তা। রাজশাহীর বরেন্দ্র অঞ্চলে রুক্ষতার জন্য সাধারণত যে কোনো ফসল চাষের কথাই সেখানে ভাবা যেত না, এখন রীতিমতো সমুদ্র শৈবাল চাষ শুরু করেছেন রাকিবুল। রাকিবুলের বাড়িটি আর দশটি সাধারণ কৃষকের বাড়ির মতোই। বাড়ির সামনে এক টুকরো উঠান। সে উঠানেই পলিথিনে ঘেরা আর সাদা প্লাস্টিকের ছাউনিতে গড়া একটি ঘর। ঘরে প্রবেশ না করলে কেউ বুঝতেই পারবে না সেখানে কী হচ্ছে। ঘরের ভিতর সামান্য উঁচু সিমেন্টের ঘের তোলা একটা চৌবাচ্চা। পলিনেটের ভিতর চৌবাচ্চা দেখে মনে হয়েছিল বোধহয় বায়োফ্লকে মাছ চাষ হচ্ছে। কিন্তু রাকিবুল জানালেন চৌবাচ্চার ১৭ হাজার লিটার পানিতে প্রয়োজনীয় উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয়েছে সমুদ্রের পানির মতো পরিবেশ। সেখানে চাষ হচ্ছে পুষ্টিকর স্পিরুলিনা। স্পিরুলিনা একটি সামুদ্রিক শৈবাল। পুষ্টিবিদদের দেওয়া তথ্যমতে সমগ্র পৃথিবীতে একক খাদ্য হিসেবে সবচেয়ে বেশি পুষ্টি উপাদান যেসব খাবারে পাওয়া যায় স্পিরুলিনা তাদের মধ্যে অন্যতম। অর্থাৎ এটি একটি সুপার ফুড, মানুষের ব্যবহারের জন্য সর্বাধিক পুষ্টিকর খাদ্য। সাধারণ খাদ্য হিসেবে প্রতি ১০০ গ্রাম স্পিরুলিনায় ৩৭৪ কিলোক্যালরি শক্তি রয়েছে। এতে রয়েছে বিপুল পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন বি১২, আয়রন ও ফ্যাটি অ্যাসিডসহ টেস মিনারেল GLA-gramma-linolenic Acid যা কেবল মায়ের দুধেই পাওয়া যায়। এ ছাড়া এতে মাছ ও গরুর মাংসের তুলনায় ৩ গুণ এবং ডিমের তুলনায় ৬ গুণ বেশি প্রোটিন। সয়াবিনের তুলনায় ২ গুণ বেশি মিনারেল, আটার চেয়ে ৪ গুণ বেশি ফাইবার বা খাদ্য আঁশ, গাজরের তুলনায় ৫ গুণ ও পালং শাকের তুলনায় ৪০ গুণ বেশি ক্যারোটিন, দুধের তুলনায় ১০ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, পালং শাকের তুলনায় ৬৫ এবং গরুর মাংসের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি আয়রন রয়েছে। রাকিবুল জানালেন স্পিরুলিনা চাষের জন্য তৈরি চৌবাচ্চাটিতে আছে ১৭ হাজার লিটার পানি। এতে তিনি ৩০ লিটার পরিমাণ স্পিরুলিনা সামুদ্রিক শৈবাল ছেড়েছেন। এরপর সেখান থেকে ১৫ দিন অন্তর হারভেস্ট করেন। এতে মাসে ২৫ থেকে ৩০ কেজি পরিমাণ শৈবাল আহরণ করা সম্ভব। রাকিবুল বলেছেন, প্রতি কেজি স্পিরুলিনা ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারছেন। প্রথম ছয় মাসেই তার বিনিয়োগ উঠে এসেছে। রাকিবুলের কাছে আমার প্রশ্ন ছিল- স্পিরুলিনা বাইরের দেশে যেভাবে খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করে আমাদের দেশে তো সেভাবে শুরু হয়নি। তাহলে কীভাবে তিনি বাজারজাত করছেন? তিনি জানালেন, ইউনানি মেডিসিনসহ ওষুধশিল্পে স্পিরুলিনার খুব কদর। এ ছাড়া পোলট্রি বা গবাদি পশুর খাবারে স্পিরুলিনার ব্যবহার মুরগি ও গবাদি পশুর পুষ্টি চাহিদা মেটাবে। দেশে রঙিন মাছ চাষ বাড়ছে, রঙিন মাছের জন্য স্পিরুলিনা আমদানি করতে হয়। এ ছাড়া বাইরের দেশে স্পিরুলিনার যে পরিমাণ চাহিদা আমরা তা রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি। বুঝলাম বেশ বুঝেশুনেই এ পথে পা বাড়িয়েছেন রাকিবুল। মাত্র ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ করেই ক্ষুদ্র আকারে শৈবাল উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব বলে জানালেন রাকিবুল। তবে এ ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ সূর্যের তাপ খুবই দরকারি। কোনো উদ্যোগে যুক্ত হওয়ার আগে সে বিষয়ে জানা-বোঝা জরুরি। ছোট্ট আকারে পরীক্ষামূলকভাবে স্পিরুলিনা চাষ শুরু করতেই পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি। প্রায় এক বছর সময়ে রাকিবুল শৈবাল উৎপাদন নিয়ে অনেক রকম স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন বড় রকমের। তার বিশ্বাস স্পিরুলিনা চাষের মাধ্যমে তিনি পাল্টে দিতে সক্ষম হবেন তার অর্থনৈতিক অবস্থা।

শুধু রাকিবুল নয়, শৈবাল নিয়ে এমন স্বপ্নযাত্রা শুরুর দৃষ্টান্ত আরও রয়েছে। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে পুষ্টিগুণে ভরপুর সামুদ্রিক শৈবাল স্পিরুলিনা চাষে সাফল্য পেয়েছেন নিভৃত পল্লীর সাত তরুণ উদ্যোক্তাও। তারা কৃত্রিমভাবে স্পিরুলিনা উৎপাদন করে কর্মসংস্থান ও বিদেশে রপ্তানির স্বপ্নও দেখছেন। এ সাত তরুণ উদ্যোক্তা হলেন- ফুলবাড়ী উপজেলার প্রাণকৃষ্ণ গ্রামের সেলিম রেজা, এরশাদ হোসেন, গোলাম ওয়াদুদ, জাকির সরকার, হাসান বাপ্পী, মাসুদ রানা ও ফাতেমা আক্তার মিতু। এরশাদ হোসেনের বাড়ির উঠানে মাত্র ৩ শতাংশ জমির ওপর তৈরি করেছেন স্বপ্নের গ্রিনহাউস। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্পিরুলিনা চাষের ওপর প্রশিক্ষণ নিয়ে বাকি ছয়জনকে নিজেই স্পিরুলিনা চাষ করার কৌশল শেখান সেলিম। এখন তাদের স্বপ্ন ও সাফল্য বহুদূর ছড়িয়েছেন। সমুদ্রতট ছাড়াও কৃত্রিমভাবে স্পিরুলিনা উৎপাদনের দারুণ সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে দেশে। শুধু স্পিরুলিনা স্থানীয়ভাবে খাওয়া ও খাদ্য উপকরণে ব্যবহারের কৌশলটি সাধারণ মানুষের জানা দরকার। তা ছাড়া বিদেশে এর রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। আমাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ ও কৃষি অর্থনীতিতে এ সমুদ্র শৈবাল রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। আমরা যে ব্লু-ইকোনমির স্বপ্ন দেখছি এ ক্ষেত্রেও দেশে ছড়িয়ে পড়া স্পিরুলিনা উৎপাদনের এ উদ্যোগগুলো রাখতে পারে অনেক বড় ভূমিকা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন