শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কর্তৃত্ববাদের প্রতিক্রিয়া ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
কর্তৃত্ববাদের প্রতিক্রিয়া ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আওয়ামী লীগের বড় ও মাঝারি নেতা এবং এ সরকারের মন্ত্রী সাহেবদের বিএনপি-বিরোধী সমালোচনার (‘বিষোদগার’ বলা চলে) ঝাঁজে সমগ্র জাতির কান ঝালাপালা। দেখেশুনে মনে হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দলের বড়-ছোট সব নেতার প্রলাপ বকার স্বভাবটা বেশ শক্তপোক্তভাবে শেকড় গেড়ে বসেছে এবং তা অবিরাম চলছে।

যে কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাদের এমনকি সাধারণ নাগরিকদেরও তো যে কোনো দলের বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে সমালোচনার সহজ-সরল অধিকার রয়েছেই, সেটা তো গণতন্ত্রেরই সংস্কৃতি। তবে অন্যের কাজের সমালোচনার সঙ্গে সঙ্গে পরমতসহিষ্ণুতাও চাই।  কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে প্রায় প্রত্যেকেই, সিনিয়র-জুনিয়র, উচ্চশিক্ষিত-স্বল্পশিক্ষিত নির্বিশেষে একটা সংস্কৃতি ভালোভাবেই মনেপ্রাণে ধারণ করেছেন-নিজে তারা সমালোচনা করবেন অন্যের, কিন্তু যুক্তিতর্ক দিয়ে অন্যের সমালোচনার সুষ্ঠু জবাবদানের বদলে তাদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য এবং বিষোদগার করে যাবেন। এটাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব ‘ক্ষমতা দখলদার’ আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘একদলীয় স্বৈরতান্ত্রিক’ দৃষ্টিভঙ্গি বলে মন্তব্য করেছেন।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী (এবং একজন সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা) অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না একটি প্রধান বাংলা দৈনিকের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে (৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত) জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলের আওয়ামী লীগের সঙ্গে বর্তমান আওয়ামী লীগের পার্থক্য প্রসঙ্গে বলেন, ‘আকাশ-পাতাল পার্থক্য’। তিনি আরও বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তর্ক করা যেত; তিনি ভিন্নমত গ্রহণ করতে পারতেন। এখন আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন কমিটির কোনো নেতার সঙ্গেও তর্ক করা যায় না।’ তাঁর এ বক্তব্য শতভাগ সঠিক এবং এসব কারণেই অ্যাডভোকেট পান্না সাহেবের মতো ব্যক্তিদের পক্ষে এ দলটিতে আর থাকা সম্ভব হয়নি। 

কথায় বলে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (মানে বাতাসেই চলতে পারে সৎ-কর্ম)। ক্ষমতাসীন দল ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের সীমাহীন অনাচারের কেচ্ছা-কাহিনি আপনাআপনি বেরিয়ে যাচ্ছে, অপকর্ম দেশবাসীর চোখে ধুলো দিয়ে ঢেকে রাখা যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের টানা সাড়ে ১২ বছরের শাসনামলে ক্ষমতার দাপটে সমগ্র রাষ্ট্র-ব্যবস্থাপনা এক চরম স্বেচ্ছাচারী রূপে আবির্ভূত হয়েছে।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাত থেকে মূল ক্ষমতা চলে গেছে আমলাতন্ত্রের হাতে। তার পরিণাম সাম্প্রতিক বরিশাল ট্র্যাজেডি। সেখানে আমলা বনাম আওয়ামী লীগ বরিশাল বিভাগীয় নেতৃত্ব এক রাউন্ড লড়াই হয়ে গেছে। সে যুদ্ধটা চলেছে সরকারি দলের সুদীর্ঘকালের এক গডফাদারতুল্য রাজনীতিকের এক উত্তরাধিকারীর ‘দুর্বৃত্ততুল্য আচরণের’ কারণে। আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতৃত্ব স্বজনতোষণের উদ্দেশ্যে ওইসব ব্যক্তিকে মদদদান করে যান।

এদিকে সারা দেশে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ এদের ভিতরে নেতায় নেতায়, সংগঠকে সংগঠকে যুদ্ধ চলছে। সরকার-সমর্থক এসব সংগঠনের মধ্যে অন্তর্কলহে গত সাড়ে ১২ বছরে কমপক্ষে ২০০ নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে আর আহত ও পঙ্গু হয়েছে হাজার হাজার। প্রতি সপ্তাহে এসব সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, চাঁদাবাজির ভাগাভাগি, অবৈধ ঠিকাদারির শেয়ার ভাগাভাগির প্রক্রিয়ায় মারামারি চলছে অবিরাম। তাতে হতাহতও হচ্ছে প্রচুরসংখ্যক। আর সৃষ্টি হচ্ছে সামাজিক নৈরাজ্য। সাম্প্রতিককালের এক ছাত্রলীগ সভাপতির দেড় কোটি টাকা দামের বিলাসবহুল প্রাইভেট কার (‘হ্যারিয়ার’ ইত্যাদি) ব্যবহার এবং কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে বাড়ি বানানোর ঘটনা মুখে মুখে প্রচার হয়েছে। (তাকে অন্যসব অভিযোগে যদিও দল থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে কিন্তু দুর্নীতির মামলা হয়নি, তার অবৈধ সম্পদও রাষ্ট্র পুনরুদ্ধার করে দখলে নিতে পারেনি)। ছাত্রলীগের, যুবলীগের, যুব মহিলা লীগের অধিকাংশ নেতা, এমনকি পাতি নেতার জীবনযাপন অত্যন্ত বিলাসী পর্যায়ের যা বড় বড় শিল্পকারখানার মালিকদেরই মানায়। শুধু চাঁদাবাজির ধান্ধায় কীভাবে এসব চলে? সরকারি দলের নেতারা কি জানেন না সেসব? পাকিস্তান আমলের ষাট দশকের মোনায়েম খানের দালাল-সংগঠন ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ফেডারেশনের (এনএসএফ) পান্ডারাও তো এত টাকা বানানোর কথা ভাবতে পারেনি। তারা মস্তানি করেছে ঠিকই-সেটা লেখাপড়ার ব্যয় নির্বাহে এবং বড় চাকরি বাগানো কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় সিনিয়র শিক্ষকদের ভয় দেখিয়ে নিজ নিজ রেজাল্টটা একটু বেশিমাত্রার ‘ভালো’ করে নেওয়ার উদ্দেশ্যে। এখনকার ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের একাংশ যা করে চলেছে তা স্রেফ দুর্বৃত্তায়ন, ভয়ানক সব অপরাধের তৎপরতা।

এর মধ্যে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় বেশ বড় বড় রিপোর্ট ছাপা হয়েছে-সরকারি দলের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগের এক জেলা পর্যায়ের নেতা এবং উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীর্ঘকাল ধরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের চোরাকারবারের হোতা, এ লোকটি একাই প্রায় ২০০ অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। কীভাবে এ দুর্বৃত্তটি ছাত্রলীগের নেতা হলো? এরকম নেতা কিন্তু সরকারি দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর ভিতরে খুব একটা অভাব নেই, এমনকি মূল দলের ভিতরেও রয়েছে অনেক। কিন্তু তাদের এসব অপরাধকর্ম দমনে কোনো অ্যাকশন তো দেখা যায় না। 

এই যে পর পর তিন টার্ম ক্ষমতায় একটি দল, এর মধ্যে সমাজের সর্বক্ষেত্রে অনাচার কীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে আর তার জন্য দুর্ভোগে পড়ে দেশের মানুষ কতটা সর্বস্বান্ত হচ্ছে তা তো আর বলার অপেক্ষাই রাখে না। পিরোজপুরের ৫৫ হাজার পরিবার নিজেদের কষ্টার্জিত শ্রমের টাকা এক বাটপাড় কোম্পানির কাছে বিনিয়োগ করে এখন সব হারিয়ে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে আর্তনাদ করছে। ‘ধর্মব্যবসায়ী’ ‘এহসান গ্রুপ’ যে ধর্ম প্রচারের নামে প্রচুর ওয়াজ-মাহফিল করে প্রায় এক দশক ধরে গ্রামীণ মানুষের রক্তজল করা উপার্জনের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে তা কি এ সরকারের কারও চোখে পড়েনি? কেন ঠেকানো গেল না রাগীব আহসান আর তার ভাইদের বদমায়েশ চক্রকে? সেখানকার মানুষের দাবি-এ তথাকথিত ‘এহসান’ গ্রুপ ৫৫ হাজার আমানতকারীর কাছ থেকে উঁচু মুনাফার লোভ দেখিয়ে (প্রতি লাখে মাসে ২ হাজার টাকা মুনাফা) হাজার হাজার কোটি টাকা ‘বিনিয়োগ সঞ্চয়’ তুলে এক ভয়ংকর বাটপাড়ি করেছে। পিরোজপুরের ভুক্তভোগী এসব বিনিয়োগকারীর দাবি-প্রায় এক দশককালে এই ‘এহসান’ চক্র যে টাকা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তুলে নিয়ে আত্মসাৎ করেছে তার পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি। সহজেই অনুমেয়, একেক বিনিয়োগকারী ৫ লাখ, ১০ লাখ অবধি এ গোষ্ঠীর ‘ওয়াজ-মাহফিলের’ বড় বড় জালেমের কথায় বিভ্রান্ত হয়ে দিয়েছে। ৫৫ হাজার বিনিয়োগকারীর দেওয়া মোট অর্থের পরিমাণ কম করে হলেও ৫ হাজার কোটি টাকা (১৭ হাজার কোটি টাকা যদি না-ও হয়) তো হবেই। আট/দশ বছর ধরে এ বদমায়েশ চক্র পিরোজপুর এলাকায় মসজিদ ও মাদরাসাগুলোর লোকজনকে সাথী করে এসব মাসিক সঞ্চয় স্কিমের কিস্তিভিত্তিক পদ্ধতির মাধ্যমে ও এককালীন জমা আমানত হিসেবে সংগ্রহ করে। এ ধরনের আমানত-সংগ্রহকারী অনেক ইবলিশ চক্র এর আগেও এ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সময়ে প্রতারণা করে লাখ লাখ সাধারণ মানুষকে পথে বসিয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্র সাধারণ নাগরিকদের অর্থ নিরাপদ রাখতে তার দায়িত্ব পালন করেনি। কারণটাও জানা, যারা রাষ্ট্রের কমকর্তা-কর্মচারী, যাদের ওপরে দায়িত্ব অর্পিত তারা সেই দায়িত্ব পালনে আগ্রহ দেখায়নি, তারা হয় জেগে জেগে ঘুমোচ্ছিল অথবা নিজেরাই ওই দুষ্ট চক্রের কাছ থেকে ‘বখরা’ খেয়েছে।

এখানে একটি বড় প্রশ্ন হলো-পিরোজপুরের সবচেয়ে ‘বাঘা নেতা’ আইন-ব্যবসায়ী তো মহাক্ষমতাধর এক দশককাল, তিনি কোথায় ঘুমোচ্ছিলেন? কেন তিনি এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে ছিলেন? তিনি তো দুই দশকেরও বেশি সময়কাল ধরে আওয়ামী লীগের অতি শক্তিধর নেতা হওয়ার চেষ্টায় মরিয়া। আওয়ামী লীগ সরকারের নেতিবাচক যে কোনো কাজের সমালোচনাকারীর বিরুদ্ধে তিনি তো পারলে ঢাল-তলোয়ার নিয়ে সম্মুখযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে তাঁর ‘জ্ঞান-গর্ভ বক্তব্য’ তো চমৎকার! তিনি কেন এসব অনাচার সামাল দিতে এগিয়ে এলেন না? সেটা তো তাঁর মতো নেতার পবিত্র কর্তব্য।  তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নেতাগিরি করেছেন দীর্ঘকাল, তার ওপরে তিনি আরও বড় ক্ষমতাও পেয়েছেন সাম্প্রতিককালে।

তার মানে দাঁড়ায় এই-এসব নেতা দেশের মানুষের কল্যাণ ভাবনা নিয়ে আদৌ চিন্তিত নন, তারা যেনতেনভাবে ক্ষমতার সুফলটা (‘কুফল’ বলাই উত্তম) ভোগ করতে চান। আর এর ফলেই এক প্রকল্পের নামে কমার্স ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকা এবং সরকারি ভর্তুকির আরও বিপুল পরিমাণ টাকা লুট করে (ঋণের অর্থে বিনিয়োগের নামে) একজন শাহজাহান বাবলু এখন মধ্যপ্রাচ্যে বালাখানায় বসে রাজা-বাদশার জীবনযাপন করছেন।

ক্ষমতাধর রাজনীতিকদের সহযোগিতা ছাড়া নিশ্চয়ই এসব সম্ভব হয়নি।  এ সবকিছুই হচ্ছে কর্তৃত্ববাদী শাসন ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া এবং পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’
‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত
পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু
ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প
যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?
স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর সাগরের বিশাল ঢেউয়ের রহস্য উন্মোচন
উত্তর সাগরের বিশাল ঢেউয়ের রহস্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে ত্রিমুখী সংঘর্ষে দুই স্কুলছাত্র নিহত
ঝিনাইদহে ত্রিমুখী সংঘর্ষে দুই স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে শাহবাজ শরিফের কড়া হুঁশিয়ারি
ভারতকে শাহবাজ শরিফের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকট মোকাবিলা : ছবি-ইমেল মুছে ফেলার আহ্বান ব্রিটেন সরকারের
পানি সংকট মোকাবিলা : ছবি-ইমেল মুছে ফেলার আহ্বান ব্রিটেন সরকারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন অ্যাশেজে গতবারের ব্যর্থতা ঢাকতে চান বোল্যান্ড
আসন্ন অ্যাশেজে গতবারের ব্যর্থতা ঢাকতে চান বোল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী
তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান রেখেছে বসুন্ধরা কিংস
মান রেখেছে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন