শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কর্তৃত্ববাদের প্রতিক্রিয়া ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
কর্তৃত্ববাদের প্রতিক্রিয়া ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আওয়ামী লীগের বড় ও মাঝারি নেতা এবং এ সরকারের মন্ত্রী সাহেবদের বিএনপি-বিরোধী সমালোচনার (‘বিষোদগার’ বলা চলে) ঝাঁজে সমগ্র জাতির কান ঝালাপালা। দেখেশুনে মনে হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দলের বড়-ছোট সব নেতার প্রলাপ বকার স্বভাবটা বেশ শক্তপোক্তভাবে শেকড় গেড়ে বসেছে এবং তা অবিরাম চলছে।

যে কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাদের এমনকি সাধারণ নাগরিকদেরও তো যে কোনো দলের বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে সমালোচনার সহজ-সরল অধিকার রয়েছেই, সেটা তো গণতন্ত্রেরই সংস্কৃতি। তবে অন্যের কাজের সমালোচনার সঙ্গে সঙ্গে পরমতসহিষ্ণুতাও চাই।  কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে প্রায় প্রত্যেকেই, সিনিয়র-জুনিয়র, উচ্চশিক্ষিত-স্বল্পশিক্ষিত নির্বিশেষে একটা সংস্কৃতি ভালোভাবেই মনেপ্রাণে ধারণ করেছেন-নিজে তারা সমালোচনা করবেন অন্যের, কিন্তু যুক্তিতর্ক দিয়ে অন্যের সমালোচনার সুষ্ঠু জবাবদানের বদলে তাদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য এবং বিষোদগার করে যাবেন। এটাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব ‘ক্ষমতা দখলদার’ আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘একদলীয় স্বৈরতান্ত্রিক’ দৃষ্টিভঙ্গি বলে মন্তব্য করেছেন।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী (এবং একজন সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা) অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না একটি প্রধান বাংলা দৈনিকের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে (৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত) জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলের আওয়ামী লীগের সঙ্গে বর্তমান আওয়ামী লীগের পার্থক্য প্রসঙ্গে বলেন, ‘আকাশ-পাতাল পার্থক্য’। তিনি আরও বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তর্ক করা যেত; তিনি ভিন্নমত গ্রহণ করতে পারতেন। এখন আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন কমিটির কোনো নেতার সঙ্গেও তর্ক করা যায় না।’ তাঁর এ বক্তব্য শতভাগ সঠিক এবং এসব কারণেই অ্যাডভোকেট পান্না সাহেবের মতো ব্যক্তিদের পক্ষে এ দলটিতে আর থাকা সম্ভব হয়নি। 

কথায় বলে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (মানে বাতাসেই চলতে পারে সৎ-কর্ম)। ক্ষমতাসীন দল ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের সীমাহীন অনাচারের কেচ্ছা-কাহিনি আপনাআপনি বেরিয়ে যাচ্ছে, অপকর্ম দেশবাসীর চোখে ধুলো দিয়ে ঢেকে রাখা যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের টানা সাড়ে ১২ বছরের শাসনামলে ক্ষমতার দাপটে সমগ্র রাষ্ট্র-ব্যবস্থাপনা এক চরম স্বেচ্ছাচারী রূপে আবির্ভূত হয়েছে।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাত থেকে মূল ক্ষমতা চলে গেছে আমলাতন্ত্রের হাতে। তার পরিণাম সাম্প্রতিক বরিশাল ট্র্যাজেডি। সেখানে আমলা বনাম আওয়ামী লীগ বরিশাল বিভাগীয় নেতৃত্ব এক রাউন্ড লড়াই হয়ে গেছে। সে যুদ্ধটা চলেছে সরকারি দলের সুদীর্ঘকালের এক গডফাদারতুল্য রাজনীতিকের এক উত্তরাধিকারীর ‘দুর্বৃত্ততুল্য আচরণের’ কারণে। আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতৃত্ব স্বজনতোষণের উদ্দেশ্যে ওইসব ব্যক্তিকে মদদদান করে যান।

এদিকে সারা দেশে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ এদের ভিতরে নেতায় নেতায়, সংগঠকে সংগঠকে যুদ্ধ চলছে। সরকার-সমর্থক এসব সংগঠনের মধ্যে অন্তর্কলহে গত সাড়ে ১২ বছরে কমপক্ষে ২০০ নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে আর আহত ও পঙ্গু হয়েছে হাজার হাজার। প্রতি সপ্তাহে এসব সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, চাঁদাবাজির ভাগাভাগি, অবৈধ ঠিকাদারির শেয়ার ভাগাভাগির প্রক্রিয়ায় মারামারি চলছে অবিরাম। তাতে হতাহতও হচ্ছে প্রচুরসংখ্যক। আর সৃষ্টি হচ্ছে সামাজিক নৈরাজ্য। সাম্প্রতিককালের এক ছাত্রলীগ সভাপতির দেড় কোটি টাকা দামের বিলাসবহুল প্রাইভেট কার (‘হ্যারিয়ার’ ইত্যাদি) ব্যবহার এবং কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে বাড়ি বানানোর ঘটনা মুখে মুখে প্রচার হয়েছে। (তাকে অন্যসব অভিযোগে যদিও দল থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে কিন্তু দুর্নীতির মামলা হয়নি, তার অবৈধ সম্পদও রাষ্ট্র পুনরুদ্ধার করে দখলে নিতে পারেনি)। ছাত্রলীগের, যুবলীগের, যুব মহিলা লীগের অধিকাংশ নেতা, এমনকি পাতি নেতার জীবনযাপন অত্যন্ত বিলাসী পর্যায়ের যা বড় বড় শিল্পকারখানার মালিকদেরই মানায়। শুধু চাঁদাবাজির ধান্ধায় কীভাবে এসব চলে? সরকারি দলের নেতারা কি জানেন না সেসব? পাকিস্তান আমলের ষাট দশকের মোনায়েম খানের দালাল-সংগঠন ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ফেডারেশনের (এনএসএফ) পান্ডারাও তো এত টাকা বানানোর কথা ভাবতে পারেনি। তারা মস্তানি করেছে ঠিকই-সেটা লেখাপড়ার ব্যয় নির্বাহে এবং বড় চাকরি বাগানো কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় সিনিয়র শিক্ষকদের ভয় দেখিয়ে নিজ নিজ রেজাল্টটা একটু বেশিমাত্রার ‘ভালো’ করে নেওয়ার উদ্দেশ্যে। এখনকার ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের একাংশ যা করে চলেছে তা স্রেফ দুর্বৃত্তায়ন, ভয়ানক সব অপরাধের তৎপরতা।

এর মধ্যে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় বেশ বড় বড় রিপোর্ট ছাপা হয়েছে-সরকারি দলের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগের এক জেলা পর্যায়ের নেতা এবং উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীর্ঘকাল ধরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের চোরাকারবারের হোতা, এ লোকটি একাই প্রায় ২০০ অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। কীভাবে এ দুর্বৃত্তটি ছাত্রলীগের নেতা হলো? এরকম নেতা কিন্তু সরকারি দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর ভিতরে খুব একটা অভাব নেই, এমনকি মূল দলের ভিতরেও রয়েছে অনেক। কিন্তু তাদের এসব অপরাধকর্ম দমনে কোনো অ্যাকশন তো দেখা যায় না। 

এই যে পর পর তিন টার্ম ক্ষমতায় একটি দল, এর মধ্যে সমাজের সর্বক্ষেত্রে অনাচার কীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে আর তার জন্য দুর্ভোগে পড়ে দেশের মানুষ কতটা সর্বস্বান্ত হচ্ছে তা তো আর বলার অপেক্ষাই রাখে না। পিরোজপুরের ৫৫ হাজার পরিবার নিজেদের কষ্টার্জিত শ্রমের টাকা এক বাটপাড় কোম্পানির কাছে বিনিয়োগ করে এখন সব হারিয়ে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে আর্তনাদ করছে। ‘ধর্মব্যবসায়ী’ ‘এহসান গ্রুপ’ যে ধর্ম প্রচারের নামে প্রচুর ওয়াজ-মাহফিল করে প্রায় এক দশক ধরে গ্রামীণ মানুষের রক্তজল করা উপার্জনের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে তা কি এ সরকারের কারও চোখে পড়েনি? কেন ঠেকানো গেল না রাগীব আহসান আর তার ভাইদের বদমায়েশ চক্রকে? সেখানকার মানুষের দাবি-এ তথাকথিত ‘এহসান’ গ্রুপ ৫৫ হাজার আমানতকারীর কাছ থেকে উঁচু মুনাফার লোভ দেখিয়ে (প্রতি লাখে মাসে ২ হাজার টাকা মুনাফা) হাজার হাজার কোটি টাকা ‘বিনিয়োগ সঞ্চয়’ তুলে এক ভয়ংকর বাটপাড়ি করেছে। পিরোজপুরের ভুক্তভোগী এসব বিনিয়োগকারীর দাবি-প্রায় এক দশককালে এই ‘এহসান’ চক্র যে টাকা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তুলে নিয়ে আত্মসাৎ করেছে তার পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি। সহজেই অনুমেয়, একেক বিনিয়োগকারী ৫ লাখ, ১০ লাখ অবধি এ গোষ্ঠীর ‘ওয়াজ-মাহফিলের’ বড় বড় জালেমের কথায় বিভ্রান্ত হয়ে দিয়েছে। ৫৫ হাজার বিনিয়োগকারীর দেওয়া মোট অর্থের পরিমাণ কম করে হলেও ৫ হাজার কোটি টাকা (১৭ হাজার কোটি টাকা যদি না-ও হয়) তো হবেই। আট/দশ বছর ধরে এ বদমায়েশ চক্র পিরোজপুর এলাকায় মসজিদ ও মাদরাসাগুলোর লোকজনকে সাথী করে এসব মাসিক সঞ্চয় স্কিমের কিস্তিভিত্তিক পদ্ধতির মাধ্যমে ও এককালীন জমা আমানত হিসেবে সংগ্রহ করে। এ ধরনের আমানত-সংগ্রহকারী অনেক ইবলিশ চক্র এর আগেও এ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সময়ে প্রতারণা করে লাখ লাখ সাধারণ মানুষকে পথে বসিয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্র সাধারণ নাগরিকদের অর্থ নিরাপদ রাখতে তার দায়িত্ব পালন করেনি। কারণটাও জানা, যারা রাষ্ট্রের কমকর্তা-কর্মচারী, যাদের ওপরে দায়িত্ব অর্পিত তারা সেই দায়িত্ব পালনে আগ্রহ দেখায়নি, তারা হয় জেগে জেগে ঘুমোচ্ছিল অথবা নিজেরাই ওই দুষ্ট চক্রের কাছ থেকে ‘বখরা’ খেয়েছে।

এখানে একটি বড় প্রশ্ন হলো-পিরোজপুরের সবচেয়ে ‘বাঘা নেতা’ আইন-ব্যবসায়ী তো মহাক্ষমতাধর এক দশককাল, তিনি কোথায় ঘুমোচ্ছিলেন? কেন তিনি এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে ছিলেন? তিনি তো দুই দশকেরও বেশি সময়কাল ধরে আওয়ামী লীগের অতি শক্তিধর নেতা হওয়ার চেষ্টায় মরিয়া। আওয়ামী লীগ সরকারের নেতিবাচক যে কোনো কাজের সমালোচনাকারীর বিরুদ্ধে তিনি তো পারলে ঢাল-তলোয়ার নিয়ে সম্মুখযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে তাঁর ‘জ্ঞান-গর্ভ বক্তব্য’ তো চমৎকার! তিনি কেন এসব অনাচার সামাল দিতে এগিয়ে এলেন না? সেটা তো তাঁর মতো নেতার পবিত্র কর্তব্য।  তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নেতাগিরি করেছেন দীর্ঘকাল, তার ওপরে তিনি আরও বড় ক্ষমতাও পেয়েছেন সাম্প্রতিককালে।

তার মানে দাঁড়ায় এই-এসব নেতা দেশের মানুষের কল্যাণ ভাবনা নিয়ে আদৌ চিন্তিত নন, তারা যেনতেনভাবে ক্ষমতার সুফলটা (‘কুফল’ বলাই উত্তম) ভোগ করতে চান। আর এর ফলেই এক প্রকল্পের নামে কমার্স ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকা এবং সরকারি ভর্তুকির আরও বিপুল পরিমাণ টাকা লুট করে (ঋণের অর্থে বিনিয়োগের নামে) একজন শাহজাহান বাবলু এখন মধ্যপ্রাচ্যে বালাখানায় বসে রাজা-বাদশার জীবনযাপন করছেন।

ক্ষমতাধর রাজনীতিকদের সহযোগিতা ছাড়া নিশ্চয়ই এসব সম্ভব হয়নি।  এ সবকিছুই হচ্ছে কর্তৃত্ববাদী শাসন ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া এবং পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা