শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

অধিকার প্রতিষ্ঠার ভ্যানগার্ড ছাত্র-শ্রমিক

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
অধিকার প্রতিষ্ঠার ভ্যানগার্ড ছাত্র-শ্রমিক

যুদ্ধ ক্ষেত্রে পদাতিক বাহিনীর অগ্রভাগে ভ্যানগার্ড বা অগ্রগামী বাহিনী থাকে। ভ্যানগার্ডের মূল দায়িত্ব শত্রু বা বিপক্ষের প্রতিরক্ষা ব্যূহ ভেদ করে নিজের বাহিনীকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করে নিজ পক্ষের বিজয় নিশ্চিত করা। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত যে কোনো বাহিনীর শক্তিমত্তা বিবেচিত হয় ভ্যানগার্ডের আক্রমণ করার দক্ষতা, ক্ষিপ্রতা, বুদ্ধিমত্তা ও পারদর্শিতার ওপর। রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রাম মূলত একটি যুদ্ধ। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে হলে যুদ্ধ তথা আন্দোলন ও সংগ্রামের কোনো বিকল্প নেই। রাজনৈতিক যুদ্ধ তথা আন্দেলন ও সংগ্রাম মূলত দুই ভাবে সংগঠিত হয়। প্রথমত আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয় ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের বিপক্ষে তাদের ক্ষমতার প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে। দ্বিতীয়ত জনগণের আস্থা ও ভোট অর্জন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে। রাজনৈতিক যুদ্ধে এ উভয় আন্দোলন-সংগ্রাম খুবই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমতাসীনদের প্রতি যদি রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করা না যায় তাহলে ক্ষমতাসীনদের বিকল্প রাজনীতি জনগণের সামনে তুলে ধরা যায় না। যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতাসীনদের সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে না সে দল জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা বা জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলে। একটি রাজনৈতিক দল কত শক্তিশালী বা সংগঠিত তার চেয়ে বেশি জনগণের কাছে বিবেচ্য হয় সে দল ক্ষমতাসীনদের প্রতি কতটুকু চ্যালেঞ্জিং।

কোনো রাজনৈতিক দলের চ্যালেঞ্জিং শক্তি বলতে সাধারণত বোঝায় ক্ষমতাসীনদের জনস্বার্থ বা স্বেচ্ছাচারী যে কোনো কার্যক্রম বা কার্যকলাপ রুখে দেওয়ার মতো একটি রাজনৈতিক দল বা পক্ষ কতটুকু ক্ষমতা রাখে। ওই রকম শক্তিশালী চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক দল থাকলে জনগণ যেমন স্বাছন্দ্যবোধ করে যে ক্ষমতাসীনরা জনগণের ভাগ্য ও অবস্থা নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। জনগণও তখন নিশ্চিত থাকে যে তাদের অধিকার ও স্বার্থ সমুন্নত রাখতে ক্ষমতাসীনরা বাধ্য থাকবে। রাজনৈতিক দল জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক। যে রাজনৈতিক দলের আদর্শ, কর্মসূচি ও কর্মকান্ডে জনগণের স্বার্থ বেশি প্রাধান্য পায় সে দলের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস তত বেশি বৃদ্ধি পায়। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতাসীনদের চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক দলের মধ্যে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা বা জনপ্রিয়তার পার্থক্য তেমন বেশি হয় না। তাই গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় পালাবদল নিয়মতান্ত্রিক ও সময়মতো অব্যাহত থাকে যার ফলে জনগণের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত থাকে তেমনি রাষ্ট্রে শান্তি, শৃঙ্খলা, আইনের শাসন, জবাবদিহিও নিশ্চিত থাকে। কিন্তু জনগণের কাছে দুই পক্ষের গ্রহণযোগ্যতার তারতম্য যদি বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক পক্ষের বেশি থাকে তাহলে রাষ্ট্রে জনগণের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা বিঘিœত হয়, শান্তি-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে, দুর্নীতি তথা জনস্বার্থবিরোধী কার্যক্রম প্রাধান্য পায়। ফলে জবাবদিহির তীব্র শূন্যতা সৃষ্টি হয়, যে কারণে কর্তৃত্ববাদ তথা স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা জনগণের মাথার ওপর নেমে আসে। দুর্নীতি তখন সর্বগ্রাসী রূপ নেয়। এ রকম একটি জনস্বার্থবিরোধী ও কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচারী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রচ-ভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা সম্পূর্ণভাবে তিরোহিত ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতার পালাবদল দুঃস্বপ্নে পর্যবসিত হয়। স্বৈরাচারী কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাসীনরা নির্বাচনকে তাদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে প্রহসনে রূপান্তরিত করে। তখন জনগণও নির্বাচনের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের জন্য ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক পক্ষ বা তাদের শীর্ষ নেতৃত্ব যত না দায়ী তার চেয়ে বেশি দায়ী ক্ষমতাসীনদের চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক পক্ষের দুর্বলতা, অক্ষমতা বা তাদের অযোগ্যতা। একপক্ষ দুর্বল ও অথর্ব হলে আরেক পক্ষ পরম পরাক্রমশালী হয়ে পড়ে; যা খুবই স্বাভাবিক। স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা কায়েম করার জন্য ক্ষমতাসীন স্বৈরাচার ও কর্তৃত্ববাদীর চেয়ে তাদের চ্যালেঞ্জিং পক্ষই বেশি দায়ী। যে কোনো দেশের স্বাভাবিক নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় শান্তি, সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও জনগণের অধিকার সংরক্ষণের নিশ্চয়তা চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক পক্ষের ওপরই মূলত নির্ভরশীল। তাই শক্তিশালী চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক দল দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে সবার আগে প্রয়োজন।

একটি শক্তিশালী চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক দল হতে হলে ওই দলের সাংগঠনিক শক্তির চেয়ে তাদের শক্তিশালী শ্রমিক ও ছাত্র সংগঠন থাকতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত কলকারখানা ও শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর চ্যালেঞ্জিং রাজনৈতিক দলের একচ্ছত্র আধিপত্য না থাকবে তত দিন পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে যেমন চ্যালেঞ্জিং পক্ষের গুরুত্ব থাকবে না, তেমনি কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাসীনদের সামনে তারা কোনো চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। চ্যালেঞ্জিং হতে হলে দেশের বেশির ভাগ কলকারখানায় শক্তিশালী শ্রমিক সংগঠন গড়ে তুলতে হবে। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ছাত্র সংগঠনও জরুরি, কারণ সবচেয়ে রাজনৈতিক ও ক্রিয়াশীল মস্তিষ্ক হলো কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। ছাত্ররা তাদের বয়স ও অবস্থানের কারণে সব সময় প্রতিবাদী হয়। ছাত্রদের নৈতিক অবস্থান উন্নত থাকে এবং জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, সমাজ, রাষ্ট্র ইত্যাদি বিষয়ে ছাত্ররা সব সময় অনুশীলনে লিপ্ত থাকে, যার ফলে রাজনৈতিকভাবে ছাত্ররা অনেক বেশি সচেতন। কেন চ্যালেঞ্জিং পক্ষের বা দলের জন্য শক্তিশালী শ্রমিক সংগঠন প্রয়োজন তা নিম্নলিখিত বিষয়গুলো আলোচনা করলে বুঝতে সহজ হবে।

১. শ্রমিক তার কর্ম করার কারণে সব সময়ই ক্ষুদ্র বা বৃহৎ পরিসরে এক জায়গায় বা স্থানে অবস্থান করে। ছোট বড় যে কোনো কলকারখানায় একাধিক বা কয়েক হাজার শ্রমিক এক জায়গায় কাজ করে। ফলে কাজের শিফটে দিনে বা রাতে অনেক শ্রমিককে এক জায়গায় সমবেত করা যায়। বিশেষত শিল্প এলাকায় শ্রমিকদের বৃহৎ সমাবেশ যেমন ঘটানো যায় তেমনি ক্ষমতাসীনদের অপকর্মের বিপক্ষে কার্যকর ও শক্তিশালী পদক্ষেপ নেওয়া যায়।

২. শ্রমজীবীদের স্বার্থ অভিন্ন তাই তাদের মধ্যে বৃহৎ ঐক্য গড়ে তোলা সহজতর।

৩. সব শ্রমিক প্রায় একই সঙ্গে কাজে আসে এবং ঘরে ফিরে যায়। ফলে আসা-যাওয়ার সময় রাজপথে শ্রমিকদের সমবেত করা সহজ হয় এবং তাদের নিয়ে রাজপথে সরকারের অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা সহজ হয়।

৪. সংঘবদ্ধ থাকায় শ্রমিকদের সহজে কেউ বাধা দিতে পারে না। ফলে শ্রমিকদের চলাচলের ওপর পুলিশ বা সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভবও নয়।

৫. শ্রমিকদের কোনো দাবি-দাওয়ার বিরোধিতা মানে সাধারণ শ্রমিকদের বিরোধিতা করা, যার ফলে বিরোধিতাকারীরা সাধারণ শ্রমিকদের প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত হয়। তাই সাধারণ শ্রমিকরা সব সময় তাদের চিহ্নিত বিপক্ষে অবস্থান নেয়।

৬. জনপ্রিয় ইস্যুতে যে কোনো সময় শ্রমিকদের এক জায়গায় সমবেত করানো যায়।

৭. জনপ্রিয় ইস্যুতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, মিছিল বা প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণ করানো যায়।

৮. দক্ষ ও শক্তিশালী শ্রমিক তথা ট্রেড ইউনিয়ন থাকলে যে কোনো আন্দোলনে-সংগ্রামে ব্যাপক জনসমাগম করানোসহ ক্ষমতাসীনদের চাপে রাখা যায়।

৯. শ্রমিকরা মূলত শ্রমজীবী হওয়ায় তারা যে কোনো আন্দোলন ও সংগ্রামের কষ্ট সহ্য করতে পারে এবং প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সরাসরি লড়াইয়ের সাহস রাখে।

১০. শ্রমিকদের খুব সহজেই পুলিশ বা প্রশাসন গ্রেফতার করতে পারে না এবং গ্রেফতার করলেও বেশিদিন জেলহাজতে রাখতে পারে না। কারণ শ্রমিকের মালিকপক্ষ তখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে বাধ্য হয়।

১১. শ্রমিকদের ভাগ্য ও কর্মের সঙ্গে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন জড়িত। ফলে ক্ষমতাসীনরা তাদের প্রতি চরম ও কঠোর হতে পারে না।

১২. শ্রমিকরা শ্রমজীবীর পাশাপাশি পেশাজীবীও। ফলে অন্য পেশাজীবী প্রশাসন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ শ্রমিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে না।

১৩. একজন শ্রমিকের বিরুদ্ধে পুলিশ মিথ্যা মামলা দিতে পারে না, কারণ শ্রমিকের জীবনের দিনপঞ্জি আছে। শ্রমিকের প্রতিদিনের উপস্থিতির হিসাব তার কার্যক্ষেত্রে থাকে। ফলে পুলিশের মনগড়া কোনো চাল সেখানে অচল।

১৪. কোনো শ্রমিককে গুম ও খুন করা সম্ভব নয়। কারণ শ্রমিকের মালিককে তার হেফাজতের তথা নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব নিতে হয়। শ্রমিকদের মতো শক্তিশালী ছাত্র সংগঠনও ক্ষমতাসীনদের সামনে খুব সহজেই চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়াতে পারে। কারণ-

১. ছাত্ররা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য একই সময় এক স্থানে সমবেত থাকে।

২. ছাত্ররা রাজনৈতিকভাবে অতিমাত্রায় সচেতন।

৩. ছাত্ররা চ্যালেঞ্জিং হতে খুবই উৎসাহী থাকে।

৪. ছাত্ররা অতিমাত্রায় রোমান্টিক ও আবেগপ্রবণ।

৫. ছাত্ররা সাধারণত উচ্চমাত্রার নৈতিকতার প্রত্যাশী।

৬. ছাত্ররা সব সময় তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে।

৭. ছাত্ররা সব সময় অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে মুখিয়ে থাকে।

৮. ছাত্রদের পারস্পরিক সম্পর্ক যেমন মধুর তেমনি প্রতিযোগিতামূলক। ফলে তারা সব সময় একে অন্যকে ডিঙাতে চায়।

৯. ছাত্রদের মধ্যে থাকে প্রচ- দেশপ্রেম যা তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে উৎসাহিত করে।

১০. কর্তৃত্ববাদী শাসকদের পক্ষাবলম্বন করতে সাধারণ ছাত্ররা ঘৃণাবোধ করে।

১১. ছাত্রদের অভিভাবকই হলো প্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, সামরিক, বেসামরিক সব পেশাজীবী, সুশীলসমাজ, কৃষক, শ্রমিক তথা সবাই। ফলে ছাত্রদের ওপর প্রশাসন ও পুলিশ কোনো অত্যাচার, অবিচার, জুলুম বা নির্যাতন করতে পারে না।

১২. কোনো ছাত্রকে মিথ্যা অভিযোগে পুলিশ মামলা দিতে পারে না, গ্রেফতার দূরের কথা। কারণ সব ছাত্রের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাদের কলেজের অধ্যক্ষ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি।

১৩. কোনো ছাত্রকে গুম, খুন করার সুযোগ কারও থাকে না।

১৪. বিনা বিচারে কোনো ছাত্রকে আটক করার ক্ষমতা পুলিশের নেই।

১৫. ছাত্ররা কোনো সমাবেশ, সভা, মিছিল বা বিক্ষোভ তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চৌহদ্দির মধ্যে করলে পুলিশের সেখানে বাধা দেওয়ার কোনো ক্ষমতা থাকে না।

১৬. ছাত্ররা যে কোনো জনপ্রিয় ইস্যুর ওপর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিয়ে বা ক্ষেত্রবিশেষ অনুমতি ছাড়া ছাত্রদের সার্বিক স্বার্থে সভা, মিছিল, সমাবেশ বা প্রতিবাদ করতে পারে।

১৭. ছাত্ররা সাধারণত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একই সময় আসা-যাওয়া করে। ফলে রাজপথে তারা একসঙ্গে যে কোনো অপকর্ম বা অনিয়ম বা স্বেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারে, প্রতিবাদে জোরালো অবস্থান নিতে পারে।

১৮. ছাত্র নেতৃত্ব বিকশিত করা শিক্ষকদের অন্যতম নৈতিক দায়িত্ব যা কোনো অবস্থাতেই কোনো শিক্ষক অবজ্ঞা করতে পারেন না। যদি কোনো শিক্ষক অবজ্ঞা করেন তাহলে তা তার নৈতিক অবক্ষয় বলে চিহ্নিত হবে।

শ্রমিক ও ছাত্রদের অনেকে মনে করে যে কোনো চ্যালেঞ্জই রাজনৈতিক দলের ভ্যানগার্ড। তারাই পারবে যে কোনো স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসককে দাঁতভাঙা জবাব দিয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে। তবে শ্রমিক বলতে তাদেরই বোঝাবে যারা কোনো কলকারখানা বা প্রতিষ্ঠানে শ্রমজীবী হিসেবে নিয়োজিত ও তালিকাভুক্ত। একইভাবে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত ছাত্রদেরই ছাত্র হিসেবে গণ্য করতে হবে। কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত ছাত্র নয় এমন কাউকে ছাত্র পরিচয়ে ছাত্র সংগঠনে রাখা অনৈতিক এবং রাজনৈতিক দলের দেউলিয়াপনা। ছাত্র সংগঠন হবে ন্যূনতম উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত এবং রাজনৈতিক সংজ্ঞায় ছাত্র হলো উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া নিয়মিত ছাত্র তা ছেলে বা মেয়ে যা-ই হোক না কেন। মাধ্যমিক ও তার নিচের স্তরের ছাত্রদের কোনো অবস্থাতেই ছাত্র সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না এবং যদি কোনো রাজনৈতিক দল তা করে তাহলে তা তাদের অনৈতিক কাজ বলে গণ্য হবে। একইভাবে যারা নিয়মিত ছাত্র নয় তাদেরও ছাত্র সংগঠনে যেমন নেওয়া যাবে না তেমনি ছাত্রদের নেতৃত্বেও রাখা যাবে না। ছাত্র সংগঠনের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম,  জেলা বা উপজেলা বলে কোনো কমিটি হতে পারে না। কমিটি হতে হবে ঢাকা, জগন্নাথ, রাজশাহী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি বা তিতুমীর, তেজগাঁও, ঢাকা, নরসিংদী কলেজ কমিটি ইত্যাদি। একইভাবে শ্রমিক সংগঠন হবে শ্রমপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক যেমন রেল শ্রমিক সংগঠন, বাস পরিবহন, নৌপরিবহন, গার্মেন্ট শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা এ রকম বিভিন্ন শিল্প ইউনিট শ্রমিক সংগঠন। বহিরাগতরা শ্রমিক সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে না। শক্তিশালী শ্রমিক ও ছাত্র সংগঠন চ্যালেঞ্জিং রাজনীতির ভ্যানগার্ড। কর্তৃত্ববাদী সরকার হটানোর আন্দোলন ও সংগ্রামে তথা নতুন যুদ্ধে এ ভ্যানগার্ড শক্তিশালী ভূমিকা নিয়ে জনগণের অধিকার ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়বে। যতক্ষণ পর্যন্ত ছাত্র ও শ্রমিকদের নিয়ে একটি শক্তিশালী ভ্যানগার্ড তৈরি না করা যাবে তত দিন পর্যন্ত কর্তৃত্ববাদী শাসকদের বিরুদ্ধে সমানে সমানে লড়া যাবে না। লড়তে হলে ঝুঁকি নিতে হবে। এজন্য ভ্যানগার্ড লাগবে। জয় জনগণের হবেই হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ডেঙ্গুতে শনাক্তের সংখ্যা শতকের ঘরে, করোনায় স্বস্তি
সিলেটে ডেঙ্গুতে শনাক্তের সংখ্যা শতকের ঘরে, করোনায় স্বস্তি

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শপথ নিলেন পিএসসি’র নতুন তিন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসি’র নতুন তিন সদস্য

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বেরোবিতে তিন দফা দাবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ
বেরোবিতে তিন দফা দাবিতে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ
মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ
কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা
ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি
বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড
শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান
চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প
প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু
রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা