শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

দুশ্চিন্তাই চিন্তা

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
দুশ্চিন্তাই চিন্তা

কবিগুরু বলেছেন, ‘ব্যাধির চেয়ে আধিই বড়’ অর্থাৎ রোগের চেয়ে দুশ্চিন্তাই বড়। সমাজের নানান অনিয়ম, অসংগতি দেখে অনেকেরই দুশ্চিন্তা হয়, ক্ষোভ জন্মায়। আর এসব দুশ্চিন্তাজনিত অশান্তি খোশমেজাজি মানুষকেও রোশমেজাজি করে ফেলে। এই অশান্তির কারণে অনেকের মধ্যে বিরক্তি-অভক্তি কিংবা নিষিদ্ধ দ্রব্যের প্রতি আসক্তিও আসতে পারে। বাজে অভ্যাস নানান কাজে, নানান সাজে অনেকের মাঝেই দেখা যায়। দুশ্চিন্তার অনেকগুলো কারণের একটি হলো ফেসবুক। বলা হয় এটি একটি বিশাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। অর্থাৎ আগে মানুষ অসামাজিক ছিল এখন এই ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সামাজিকতা বেড়েছে। অনেকেই তা মানতে নারাজ, কারণ এই ফেসবুক ক্ষেত্রবিশেষে আমাদের অসামাজিক করে তুলেছে। ইদানীং অফিস-আদালতসহ অনেক হোটেল-রেস্টুরেন্টেও মোবাইল ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয়। কিছুদিন আগে শুনেছি একটি হোটেলে নাকি-ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব ধরনের সার্ভিস নিষিদ্ধ করা হয়েছে। হোটেলে ঢুকে শুধু ইনকামিং এবং আউটগোয়িং কল করা যাবে। আবার ইনকামিং কলে দুই মিনিটের বেশি কথা বলা যাবে না। স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে হোটেলে খাওয়া-দাওয়ার সঙ্গে ফেসবুকের সম্পর্ক কি? কর্তৃপক্ষের উত্তর হচ্ছে, আনন্দমুখর পরিবেশে খাওয়া এবং খাওয়া শেষে অন্যকে খাওয়ার সুযোগ দেওয়া। কারণ হোটেলে মানুষ বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে আসবে, গল্প-গুজব করবে, আনন্দের সঙ্গে খাবে-তা না বসে বসে ফেসবুক দেখে, চ্যাট করে, টিকটক দেখে, নইলে গেম খেলে। এর ফলে এমন নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে যে একসময় খাবারও ঠান্ডা হয়ে যায়। ফলে খাবারের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। রটে যায় এই দোকানের খাবার ভালো নয়। অথচ এক সময় হোটেলগুলো মানুষের কোলাহলে ছিল সরগরম। বিভিন্ন দেয়ালে লেখা থাকত-‘আস্তে কথা বলুন’। আর এখন সবাই যেন নির্বাক। পুরো হোটেল ভর্তি মানুষ কিন্তু কোনো কথা নেই। সুনসান নিস্তব্ধতা। সবাই যেন সবার অপরিচিত। বেশির ভাগই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। শুধু তাই নয়, এই ফেসবুকের কারণে বাড়িঘরেও এক অদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ছেলেমেয়েরা মা-বাবার সঙ্গেও কথা বলে না। খাবার নিয়ে টেবিলে বসে থাকেন মা, ছেলেমেয়েকে ডাকেন-‘খেতে আয় বাবা’। কিন্তু কে শোনে কার ডাক। পরে খাবার টেবিল থেকে উঠে সন্তানকে ধরে নিয়ে আসতে হয়। সেখানেও শান্তি নেই। ছেলেমেয়েরা এমন আচরণ করে, মনে হয় খেতে বলে মা মহাঅপরাধ করে ফেলেছেন। সন্তানের ফেসবুক ব্যবহারের কারণে অনেক মা অসহায় হয়ে পড়েছেন। যা তাদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে ফেলছে। সন্তান ঠিকমতো খায় না, ঘুমায় না, শরীরের প্রতি যত্ন নেয় না। সব সময় খিটখিটে মেজাজ, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে কথা বলে না। ফলে অনেক সময় আত্মীয়স্বজনের কাছে লজ্জায় পড়তে হয়। এ কীসের সামাজিকতা? বরং এই ফেসবুক আমাদের সমাজ ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে আত্মকেন্দ্রিক মানুষে পরিণত করেছে।

স্কুলে গ্যালে সব অভিভাবকেরই একই কথা, একই দুশ্চিন্তা, ট্যাব আর মোবাইলের কবল থেকে আমার সন্তান কবে রক্ষা পাবে। ফেসবুক ব্যবহারে যারা সুখ পান, অতি ব্যবহারে তা অসুখে পরিণত হতে পারে। ফেসবুকে বন্ধুর তালিকায় শত শত বন্ধুর নাম থাকলেও প্রকৃত বন্ধুর মতো বিপদে এরা কেউ পাশে এসে দাঁড়াবে না। লাইক আর কমেন্ট দিয়েই এদের দায়িত্ব শেষ।

ফেসবুক যন্ত্রণার মতোই অভিভাবকদের আর এক দুশ্চিন্তা সন্তানের মাদকাসক্তি। পরিবারের জন্য এ এক সাংঘাতিক অভিশাপ। যারা মাদকাসক্ত তাদের জীবনে কোনো শৃঙ্খলা থাকে না। তাদের ধর্মীয়, সামাজিক, মানবিক মূল্যবোধের মৃত্যু ঘটে। মাদকের জন্য অর্থের প্রয়োজনে সে মাঝে মাঝে যে আচরণ করে তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। মূলত মাদকের অর্থ জোগাড় করতেই এসব কিশোর-তরুণ নানান অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। আর অপরাধী চক্র তাদের ব্যবহার করে নানান অপকর্মে। প্রায়ই আমরা পত্রিকার পাতায় দেখি ছেলের হাতে বাবা খুন কিংবা মাদকাসক্ত মেয়ের হাতে বাবা-মা উভয়েই খুন। কী ভয়াবহ অবস্থা। পুরো পরিবারই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। এই মাদকের সহজ প্রাপ্তি মাদকসেবীদের দিনে দিনে আরও বেপরোয়া করে তুলেছে। তাই মাদক        সরবরাহকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এখন সময়ের দাবি। পাশাপাশি মাদকাসক্তের পুনর্বাসন প্রয়োজন। প্রয়োজন মাদকের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা। নইলে মাদক নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়তেই থাকবে। আছে অগ্নিদুর্ঘটনা। কিছুদিন পর পর একের পর এক অগ্নিদুর্ঘটনা যেন অগ্নিদুর্যোগ। মুহূর্তেই দুর্ঘটনাস্থল পরিণত হয় ধ্বংসস্তূপে। প্রাণ হারান অনেকেই। এ এক ভয়ঙ্কর দুশ্চিন্তার কারণ। স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে অনেকেরই সারা জীবন কাটাতে হয় দুঃসহ যন্ত্রণায়। অথচ এই অগ্নিকান্ডের দুশ্চিন্তা বাড়ছেই। কারণ পুরান ঢাকাসহ অনেক স্থানেই রাস্তাঘাট সরু। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি তো দূরের কথা দুটি রিকশা গাড়ি পর্যন্ত সহঅবস্থান করতে পারে না। অরক্ষিত বিদ্যুতের তারে প্রায়ই অগ্নিস্ফূলিঙ্গ দেখা যায়। বহুতল ভবনগুলোতে দেখা যায় অপ্রতুল অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা। তাই অগ্নি দুশ্চিন্তা বাড়ছেই।

যানবাহনে চলতে গেলে আর এক আতঙ্ক গ্যাস সিলিন্ডার। বিশাল আকৃতির সিলিন্ডার দেখলে মনে হয়-প্রতিটি যানবাহনেই যেন বোমা ফিট করে রাখা হয়েছে। প্রায়ই ঘটছে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ। এগুলোতেও ভেজাল রয়েছে। কিছু কিছু গাড়িতে দেখেছি পিছনের গ্যাস সিলিন্ডারে মরচে ধরে গ্যাছে, মেয়াদ শেষ-তারপরও বদলাচ্ছে না। ভাবখানা-চলছে তো চলুক না। টনক নড়ে যখন দুর্ঘটনা ঘটে। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের ধর্মঘটের সময় একটা সেøাগান সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল, ‘টনক তুমি নড়বে কবে’। কারণ ঘটনা ঘটলেই নানান সংবাদ, বাদ-প্রতিবাদ, মানববন্ধনসহ অনেক কিছুই হয় আবার কিছুদিন পর সেই একই অবস্থা। সুতরাং এ ব্যাপারেও দুশ্চিন্তা পিছু ছাড়ছে না।

আরেক দুশ্চিন্তা সড়কে। সড়কে-মহাসড়কে প্রতিনিয়তই ঘটছে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। যারা বেঁচে গ্যাছেন তারা পঙ্গু হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছেন। সড়ক দুর্ঘটনায় শুধু ব্যক্তির জীবনহানিই ঘটে না বরং সৃষ্টি হয় পারিবারিক অনিশ্চয়তা। এ থেকে উত্তরণের উপায় চালক ও পথচারী উভয়েরই আইন মেনে চলা। কিন্তু কেউই তা মানছে না। দুর্ঘটনাও থামছে না। এটাই সড়ক দুশ্চিন্তার বড় কারণ। তবে সৎভাবে আইনের যথার্থ প্রয়োগ করলে এ থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেখানেও দুশ্চিন্তা-আইনের প্রয়োগ সৎভাবে হচ্ছে কি না?

রাস্তাঘাটে, দোকানে, রেস্তোরাঁয় যেখানেই যাবেন সাধারণ মানুষ যেন আরও সাধারণ হয়ে গেছে। ভেজাল দেখলেও প্রতিবাদ করে না। ফলমূলে ফরমালিন দেখলে জিজ্ঞেস করে না। পছন্দ না হলে নীরবে চলে যান। কেউ ঘুষ চাইলে প্রতিবাদ করেন না। মোট কথা কোনো অন্যায়-অবিচার হলেও মানুষের মধ্যে প্রতিবাদ করার ইচ্ছেটা কমে গ্যাছে। জানতে চাইলে উত্তর আসবে-প্রতিবাদ করে কি হবে? এত বলা হচ্ছে তারপরও কি রাস্তাঘাটে শৃঙ্খলা ফিরেছে? দুর্নীতি কমেছে? মাদক আসা বন্ধ হয়েছে? উত্তর একটাই হয়নি। বেড়েই চলেছে। ঢাকা শহরের আকাশে উড়াল দেওয়ার অনেক সেতু, তারপরও আছে যানজট। বাড়ছে জটের সময়, বাড়ছে দুশ্চিন্তা। ভেজালবিরোধী অভিযান চলছে-সবাই বাহবা দিচ্ছে কিন্তু সবাই নিশ্চিত ভেজাল দেওয়া চলবেই, থামানো যাবে না। সাময়িক আইন প্রয়োগের ঝলকানি দেখা গ্যালেও ক’দিন পরেই আবার একই অবস্থা হবে। দুশ্চিন্তা সে কারণেই।

বড় বড় যানবাহন যেমন বাস, ট্রাক এরা সবসময় ছোট যানবাহনের চলাচলে বিরক্ত হয়। আর ছোট ছোট যানবাহন এদের বেপরোয়া আচরণে ক্ষিপ্ত হয়, আবার ছোট-বড় সব যানবাহন পথচারীদের অনিয়ম চলাচলে বিরক্ত হয়। আর সব পথচারী এবং যানবাহন চালক মোটরসাইকেলের বেপরোয়া চলাচলে বিরক্ত হয়। ডাক্তারের চেম্বারে সিরিয়াল নিতে গিয়ে রোগী বিরক্ত হন। ব্যাংক থেকে নিজের টাকা তুলবেন, তারপরও লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে হয় বলে অনেকে বিরক্ত হন। ওভারলোড লিফটে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় গায়ে গায়ে দাঁড়িয়ে আছেন, তারপরও যখন কেউ লিফটে উঠার জন্য ঠেলাঠেলি করেন তখন বিরক্ত হন। স্কুলে অযথা নানান ধরনের ফিস নেওয়ার কারণে বিরক্ত হন। অনর্গল মিথ্যে কথা শুনলে বিরক্ত হন। টেলিভিশন খুলে যখন দেখেন দেশের বড় বড় বুদ্ধিমান লোকজন মিথ্যে বলছেন, তখন বিরক্ত হন। কারণ আপনি জানেন যা বলছে তা মিথ্যে কিন্তু ওনারা বলছেন ওটাই সত্য। ফলে দুশ্চিন্তা বাড়ছেই। অর্থাৎ টক শো থেকে রক শো, বিভিন্ন রান্না থেকে নাটকের নাকি কান্না কিংবা কাতুকুতু দেওয়া হাসি মার্কা অভিনয় দেখে দর্শকের উক্তি এবং বিরক্তি সবই দুশ্চিন্তার কারণ। খুঁজলে এমনি হাজারো বিরক্তির কারণ খুঁজে পাবেন। এসব বিরক্তিও এক সময় দুশ্চিন্তায় রূপ নেয়। যেমন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা প্রশ্নপত্র ফাঁস।

ইদানীং অধিকাংশ মিডিয়ার সুরই এক। এক সুরের গান সব সময় ভালো লাগে না। বৈচিত্র্য দরকার। সংবাদে এই বৈচিত্র্যহীনতাও দুশ্চিন্তা বাড়ায়। আবার কিছু কিছু মিডিয়ার কর্তাব্যক্তিদের নিজ চ্যানেলে আত্মপ্রচার দুশ্চিন্তা বাড়ায়। হরেক নামের রিয়েলিটি শোতে ট্যালেন্ট হান্টের নামে ব্যবসা করার চেষ্টা দেখে দুশ্চিন্তা বাড়ে। দেশে এখন মানসম্মত ছবির অভাব অথচ সংগঠনের অভাব নেই। এরপর আছে পারস্পরিক কোন্দল। যা অনাকাক্সিক্ষত। আবার দেশে চলে না অথচ সেই ছবিরই দেশ-বিদেশে নানাবিধ পুরস্কার লাভ-পুরস্কারের মান সম্পর্কেও দুশ্চিন্তা বাড়ায়।

দেশে এখন মরিচা বাতির পলিটিকস চলছে। মিটমিটি আলো জ্বলছে আর নিভছে। আর মুখস্থ কিছু বুলি চলছে। কে কী বলল তাতে কারও কিছু যায় আসে না। তবে রাজনীতির এই নানা মত-পথ ও ভেদাভেদ দুশ্চিন্তা বাড়ায়। অফিসে প্রশাসনে অতিমাত্রায় চাটুকারিতাও দুশ্চিন্তার কারণ। আসলে মানুষের মধ্যে মান ও হুঁশ বিসর্জন দিয়ে আস্থা অর্জনের জন্য ব্যক্তিত্ব বর্জন করা একটি শ্রেণি রয়েছে। যাদের বলা হয় চাটুকার। এরাও দুশ্চিন্তা বাড়ানোর আর এক কারণ।

নদী দখল, ভূমি দখল, বাড়ি দখল করেছে যারা-দেখলাম ধরা পড়ছে তারা। প্রশংসনীয় বিষয় হচ্ছে এই উচ্ছেদে নেই কোনো ভেদাভেদ। যে অবৈধ সেই উচ্ছেদ। এ ধারায় চলতে থাকলে ভালো কিন্তু ক’দিন পরেই যদি আবার বন্ধ হয়ে যায়? দুশ্চিন্তা সেখানেই। সবচেয়ে বড় কথা মানুষ বেঁচে থাকার জন্য খায়। কিন্তু এখন সেই খাদ্য নিয়েও দুশ্চিন্তা। মূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এরপর আছে মাছ, মাংস, তরকারি, ফলমূল যেটাই খাচ্ছেন সন্দেহ-ভেজাল নেই তো? ভাবলেন হোটেল থেকে কিছু খাবার কিনবেন-বাস্ টেলিভিশনে দেখলেন পচা-বাসি-গন্ধযুক্ত আগের দিনের মাংস ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে পরের দিনের জন্য। দেখলেন বাজারের মরা মুরগি হোটেলে সস্তায় কিনে চালিয়ে দিচ্ছে সুতরাং হোটেলে খাওয়া বন্ধ। কোথাও বিশ্বাস নেই। এই অবিশ্বাসও দুশ্চিন্তার আর একটি কারণ। এসব ভেজাল, নোংরা এবং রাস্তার ধুলোবালি কিংবা দূষিত পানি খেয়ে যদি অসুস্থ হন যাবেন কোথায়? হাসপাতালে? সেখানেও দুশ্চিন্তা। সুচিকিৎসা হবে তো? কারণ দেশ যতই উন্নত হোক চিকিৎসা ব্যবস্থার বোধহয় উন্নতি হচ্ছে না। না হয় দেশের বড় বড় মানুষ কথায় কথায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাচ্ছেন কেন? বড় অসুখ থেকে ছোট অসুখ সব অসুখেই বিদেশ। সর্দি-কাশি-হাঁচি থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত। কিন্তু যাদের সামর্থ্য নেই, তাদের তো ১০ টাকার টিকিটে হাসপাতালের আউটডোরই ভরসা। কিন্তু এই আউটডোর চিকিৎসায় সুস্থ হব তো? দুশ্চিন্তা সেখানেও।

ছোটবেলায় নাক চেপে মিক্সার খেতাম। যত কষ্টই হোক খেতাম এই ভেবে এই মিক্সার পেটে গ্যালে ভালো হব। এখন সব ওষুধ খাই নাক খুলেই কিন্তু ভাবনায় বিশ্বাস নেই। পেটে গ্যালে কি হবে? কারণ এখানেও দুশ্চিন্তা এই ওষুধে ভেজাল নেই তো? বাঁচব তো? আরেক দুশ্চিন্তা মানবপাচার। নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য তরুণ সমাজ প্রলোভনের শিকার হচ্ছেন মানবপাচারকারীদের। অত্যন্ত বিপজ্জনক পথে মানবপাচার হচ্ছে। দেশ উন্নত হচ্ছে, দেশে কাজ করার সুযোগ বাড়ছে, আমাদের মাথাপিছু আয়ও বাড়ছে। তাহলে জমিজমা বিক্রি করে দালাল ধরে বিদেশ যাত্রা কেন? এও আর এক দুশ্চিন্তা।

কিছুদিন আগে একটি পত্রিকার শিরোনাম দেখেছিলাম-‘ধর্ষণের বিভীষিকায় দেশ’। কল্পনা করা যায়? শিরোনাম দেখেই বুক কেঁপে উঠে। দেশে নাকি মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে এই ধর্ষণ। ধর্ষকের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না শিশু-বৃদ্ধা এমনকি প্রতিবন্ধী নারীরা পর্যন্ত। চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে পর্যন্ত শিশু ধর্ষণ হচ্ছে। আমরা কোন জগতে বসবাস করি? এখনো ক করে আমরা সহজভাবে চলছি, কথা বলছি? চারদিকে প্রশ্ন-কেন এদের মৃত্যুদন্ড দেওয়া হচ্ছে না? শুধু ধর্ষণেই শেষ নয় এরপর নির্মম নির্যাতন এবং চলন্ত বাস থেকে ফেলে দেওয়া কিংবা আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনাও ঘটছে। এই ভয়াবহ চিত্র কল্পনা করলেও শরীর শিউরে উঠে। এসব ঘটনা দুশ্চিন্তাকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সবকিছু মিলিয়ে এখন দুশ্চিন্তাই যেন বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা মনকে অশান্ত করছে।

‘মানুষের এই মন

কভু সচেতন, কভু অচেতন’

অচেতন নয়, আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমাদের জীবনযুদ্ধে বিশুদ্ধভাবে চলার জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। নিজের দেশ, পরিবেশ, সংস্কৃতি, মানুষে মানুষে সম্প্রীতি, অনিয়ম-অসংগতি, সৎ আদর্শ, সৎ নীতি সব ব্যাপারেই প্রয়োজন সচেতনতা। প্রয়োজন কর্মক্ষেত্রের সর্বক্ষেত্রে সবার সৎ এবং সততা নিয়ে চলা। তাহলে দুশ্চিন্তা আর চিন্তা হবে না। আমাদের ভালোবাসা হোক আমাদের দেশ, দেশের সুখী পরিবেশ এবং দেশের মানুষ।

                লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

এই মাত্র | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন