শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

দুশ্চিন্তাই চিন্তা

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
দুশ্চিন্তাই চিন্তা

কবিগুরু বলেছেন, ‘ব্যাধির চেয়ে আধিই বড়’ অর্থাৎ রোগের চেয়ে দুশ্চিন্তাই বড়। সমাজের নানান অনিয়ম, অসংগতি দেখে অনেকেরই দুশ্চিন্তা হয়, ক্ষোভ জন্মায়। আর এসব দুশ্চিন্তাজনিত অশান্তি খোশমেজাজি মানুষকেও রোশমেজাজি করে ফেলে। এই অশান্তির কারণে অনেকের মধ্যে বিরক্তি-অভক্তি কিংবা নিষিদ্ধ দ্রব্যের প্রতি আসক্তিও আসতে পারে। বাজে অভ্যাস নানান কাজে, নানান সাজে অনেকের মাঝেই দেখা যায়। দুশ্চিন্তার অনেকগুলো কারণের একটি হলো ফেসবুক। বলা হয় এটি একটি বিশাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। অর্থাৎ আগে মানুষ অসামাজিক ছিল এখন এই ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সামাজিকতা বেড়েছে। অনেকেই তা মানতে নারাজ, কারণ এই ফেসবুক ক্ষেত্রবিশেষে আমাদের অসামাজিক করে তুলেছে। ইদানীং অফিস-আদালতসহ অনেক হোটেল-রেস্টুরেন্টেও মোবাইল ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয়। কিছুদিন আগে শুনেছি একটি হোটেলে নাকি-ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব ধরনের সার্ভিস নিষিদ্ধ করা হয়েছে। হোটেলে ঢুকে শুধু ইনকামিং এবং আউটগোয়িং কল করা যাবে। আবার ইনকামিং কলে দুই মিনিটের বেশি কথা বলা যাবে না। স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে হোটেলে খাওয়া-দাওয়ার সঙ্গে ফেসবুকের সম্পর্ক কি? কর্তৃপক্ষের উত্তর হচ্ছে, আনন্দমুখর পরিবেশে খাওয়া এবং খাওয়া শেষে অন্যকে খাওয়ার সুযোগ দেওয়া। কারণ হোটেলে মানুষ বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে আসবে, গল্প-গুজব করবে, আনন্দের সঙ্গে খাবে-তা না বসে বসে ফেসবুক দেখে, চ্যাট করে, টিকটক দেখে, নইলে গেম খেলে। এর ফলে এমন নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে যে একসময় খাবারও ঠান্ডা হয়ে যায়। ফলে খাবারের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। রটে যায় এই দোকানের খাবার ভালো নয়। অথচ এক সময় হোটেলগুলো মানুষের কোলাহলে ছিল সরগরম। বিভিন্ন দেয়ালে লেখা থাকত-‘আস্তে কথা বলুন’। আর এখন সবাই যেন নির্বাক। পুরো হোটেল ভর্তি মানুষ কিন্তু কোনো কথা নেই। সুনসান নিস্তব্ধতা। সবাই যেন সবার অপরিচিত। বেশির ভাগই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। শুধু তাই নয়, এই ফেসবুকের কারণে বাড়িঘরেও এক অদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ছেলেমেয়েরা মা-বাবার সঙ্গেও কথা বলে না। খাবার নিয়ে টেবিলে বসে থাকেন মা, ছেলেমেয়েকে ডাকেন-‘খেতে আয় বাবা’। কিন্তু কে শোনে কার ডাক। পরে খাবার টেবিল থেকে উঠে সন্তানকে ধরে নিয়ে আসতে হয়। সেখানেও শান্তি নেই। ছেলেমেয়েরা এমন আচরণ করে, মনে হয় খেতে বলে মা মহাঅপরাধ করে ফেলেছেন। সন্তানের ফেসবুক ব্যবহারের কারণে অনেক মা অসহায় হয়ে পড়েছেন। যা তাদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে ফেলছে। সন্তান ঠিকমতো খায় না, ঘুমায় না, শরীরের প্রতি যত্ন নেয় না। সব সময় খিটখিটে মেজাজ, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে কথা বলে না। ফলে অনেক সময় আত্মীয়স্বজনের কাছে লজ্জায় পড়তে হয়। এ কীসের সামাজিকতা? বরং এই ফেসবুক আমাদের সমাজ ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে আত্মকেন্দ্রিক মানুষে পরিণত করেছে।

স্কুলে গ্যালে সব অভিভাবকেরই একই কথা, একই দুশ্চিন্তা, ট্যাব আর মোবাইলের কবল থেকে আমার সন্তান কবে রক্ষা পাবে। ফেসবুক ব্যবহারে যারা সুখ পান, অতি ব্যবহারে তা অসুখে পরিণত হতে পারে। ফেসবুকে বন্ধুর তালিকায় শত শত বন্ধুর নাম থাকলেও প্রকৃত বন্ধুর মতো বিপদে এরা কেউ পাশে এসে দাঁড়াবে না। লাইক আর কমেন্ট দিয়েই এদের দায়িত্ব শেষ।

ফেসবুক যন্ত্রণার মতোই অভিভাবকদের আর এক দুশ্চিন্তা সন্তানের মাদকাসক্তি। পরিবারের জন্য এ এক সাংঘাতিক অভিশাপ। যারা মাদকাসক্ত তাদের জীবনে কোনো শৃঙ্খলা থাকে না। তাদের ধর্মীয়, সামাজিক, মানবিক মূল্যবোধের মৃত্যু ঘটে। মাদকের জন্য অর্থের প্রয়োজনে সে মাঝে মাঝে যে আচরণ করে তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। মূলত মাদকের অর্থ জোগাড় করতেই এসব কিশোর-তরুণ নানান অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। আর অপরাধী চক্র তাদের ব্যবহার করে নানান অপকর্মে। প্রায়ই আমরা পত্রিকার পাতায় দেখি ছেলের হাতে বাবা খুন কিংবা মাদকাসক্ত মেয়ের হাতে বাবা-মা উভয়েই খুন। কী ভয়াবহ অবস্থা। পুরো পরিবারই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। এই মাদকের সহজ প্রাপ্তি মাদকসেবীদের দিনে দিনে আরও বেপরোয়া করে তুলেছে। তাই মাদক        সরবরাহকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এখন সময়ের দাবি। পাশাপাশি মাদকাসক্তের পুনর্বাসন প্রয়োজন। প্রয়োজন মাদকের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা। নইলে মাদক নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়তেই থাকবে। আছে অগ্নিদুর্ঘটনা। কিছুদিন পর পর একের পর এক অগ্নিদুর্ঘটনা যেন অগ্নিদুর্যোগ। মুহূর্তেই দুর্ঘটনাস্থল পরিণত হয় ধ্বংসস্তূপে। প্রাণ হারান অনেকেই। এ এক ভয়ঙ্কর দুশ্চিন্তার কারণ। স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে অনেকেরই সারা জীবন কাটাতে হয় দুঃসহ যন্ত্রণায়। অথচ এই অগ্নিকান্ডের দুশ্চিন্তা বাড়ছেই। কারণ পুরান ঢাকাসহ অনেক স্থানেই রাস্তাঘাট সরু। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি তো দূরের কথা দুটি রিকশা গাড়ি পর্যন্ত সহঅবস্থান করতে পারে না। অরক্ষিত বিদ্যুতের তারে প্রায়ই অগ্নিস্ফূলিঙ্গ দেখা যায়। বহুতল ভবনগুলোতে দেখা যায় অপ্রতুল অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা। তাই অগ্নি দুশ্চিন্তা বাড়ছেই।

যানবাহনে চলতে গেলে আর এক আতঙ্ক গ্যাস সিলিন্ডার। বিশাল আকৃতির সিলিন্ডার দেখলে মনে হয়-প্রতিটি যানবাহনেই যেন বোমা ফিট করে রাখা হয়েছে। প্রায়ই ঘটছে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ। এগুলোতেও ভেজাল রয়েছে। কিছু কিছু গাড়িতে দেখেছি পিছনের গ্যাস সিলিন্ডারে মরচে ধরে গ্যাছে, মেয়াদ শেষ-তারপরও বদলাচ্ছে না। ভাবখানা-চলছে তো চলুক না। টনক নড়ে যখন দুর্ঘটনা ঘটে। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের ধর্মঘটের সময় একটা সেøাগান সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল, ‘টনক তুমি নড়বে কবে’। কারণ ঘটনা ঘটলেই নানান সংবাদ, বাদ-প্রতিবাদ, মানববন্ধনসহ অনেক কিছুই হয় আবার কিছুদিন পর সেই একই অবস্থা। সুতরাং এ ব্যাপারেও দুশ্চিন্তা পিছু ছাড়ছে না।

আরেক দুশ্চিন্তা সড়কে। সড়কে-মহাসড়কে প্রতিনিয়তই ঘটছে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। যারা বেঁচে গ্যাছেন তারা পঙ্গু হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছেন। সড়ক দুর্ঘটনায় শুধু ব্যক্তির জীবনহানিই ঘটে না বরং সৃষ্টি হয় পারিবারিক অনিশ্চয়তা। এ থেকে উত্তরণের উপায় চালক ও পথচারী উভয়েরই আইন মেনে চলা। কিন্তু কেউই তা মানছে না। দুর্ঘটনাও থামছে না। এটাই সড়ক দুশ্চিন্তার বড় কারণ। তবে সৎভাবে আইনের যথার্থ প্রয়োগ করলে এ থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেখানেও দুশ্চিন্তা-আইনের প্রয়োগ সৎভাবে হচ্ছে কি না?

রাস্তাঘাটে, দোকানে, রেস্তোরাঁয় যেখানেই যাবেন সাধারণ মানুষ যেন আরও সাধারণ হয়ে গেছে। ভেজাল দেখলেও প্রতিবাদ করে না। ফলমূলে ফরমালিন দেখলে জিজ্ঞেস করে না। পছন্দ না হলে নীরবে চলে যান। কেউ ঘুষ চাইলে প্রতিবাদ করেন না। মোট কথা কোনো অন্যায়-অবিচার হলেও মানুষের মধ্যে প্রতিবাদ করার ইচ্ছেটা কমে গ্যাছে। জানতে চাইলে উত্তর আসবে-প্রতিবাদ করে কি হবে? এত বলা হচ্ছে তারপরও কি রাস্তাঘাটে শৃঙ্খলা ফিরেছে? দুর্নীতি কমেছে? মাদক আসা বন্ধ হয়েছে? উত্তর একটাই হয়নি। বেড়েই চলেছে। ঢাকা শহরের আকাশে উড়াল দেওয়ার অনেক সেতু, তারপরও আছে যানজট। বাড়ছে জটের সময়, বাড়ছে দুশ্চিন্তা। ভেজালবিরোধী অভিযান চলছে-সবাই বাহবা দিচ্ছে কিন্তু সবাই নিশ্চিত ভেজাল দেওয়া চলবেই, থামানো যাবে না। সাময়িক আইন প্রয়োগের ঝলকানি দেখা গ্যালেও ক’দিন পরেই আবার একই অবস্থা হবে। দুশ্চিন্তা সে কারণেই।

বড় বড় যানবাহন যেমন বাস, ট্রাক এরা সবসময় ছোট যানবাহনের চলাচলে বিরক্ত হয়। আর ছোট ছোট যানবাহন এদের বেপরোয়া আচরণে ক্ষিপ্ত হয়, আবার ছোট-বড় সব যানবাহন পথচারীদের অনিয়ম চলাচলে বিরক্ত হয়। আর সব পথচারী এবং যানবাহন চালক মোটরসাইকেলের বেপরোয়া চলাচলে বিরক্ত হয়। ডাক্তারের চেম্বারে সিরিয়াল নিতে গিয়ে রোগী বিরক্ত হন। ব্যাংক থেকে নিজের টাকা তুলবেন, তারপরও লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে হয় বলে অনেকে বিরক্ত হন। ওভারলোড লিফটে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় গায়ে গায়ে দাঁড়িয়ে আছেন, তারপরও যখন কেউ লিফটে উঠার জন্য ঠেলাঠেলি করেন তখন বিরক্ত হন। স্কুলে অযথা নানান ধরনের ফিস নেওয়ার কারণে বিরক্ত হন। অনর্গল মিথ্যে কথা শুনলে বিরক্ত হন। টেলিভিশন খুলে যখন দেখেন দেশের বড় বড় বুদ্ধিমান লোকজন মিথ্যে বলছেন, তখন বিরক্ত হন। কারণ আপনি জানেন যা বলছে তা মিথ্যে কিন্তু ওনারা বলছেন ওটাই সত্য। ফলে দুশ্চিন্তা বাড়ছেই। অর্থাৎ টক শো থেকে রক শো, বিভিন্ন রান্না থেকে নাটকের নাকি কান্না কিংবা কাতুকুতু দেওয়া হাসি মার্কা অভিনয় দেখে দর্শকের উক্তি এবং বিরক্তি সবই দুশ্চিন্তার কারণ। খুঁজলে এমনি হাজারো বিরক্তির কারণ খুঁজে পাবেন। এসব বিরক্তিও এক সময় দুশ্চিন্তায় রূপ নেয়। যেমন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা প্রশ্নপত্র ফাঁস।

ইদানীং অধিকাংশ মিডিয়ার সুরই এক। এক সুরের গান সব সময় ভালো লাগে না। বৈচিত্র্য দরকার। সংবাদে এই বৈচিত্র্যহীনতাও দুশ্চিন্তা বাড়ায়। আবার কিছু কিছু মিডিয়ার কর্তাব্যক্তিদের নিজ চ্যানেলে আত্মপ্রচার দুশ্চিন্তা বাড়ায়। হরেক নামের রিয়েলিটি শোতে ট্যালেন্ট হান্টের নামে ব্যবসা করার চেষ্টা দেখে দুশ্চিন্তা বাড়ে। দেশে এখন মানসম্মত ছবির অভাব অথচ সংগঠনের অভাব নেই। এরপর আছে পারস্পরিক কোন্দল। যা অনাকাক্সিক্ষত। আবার দেশে চলে না অথচ সেই ছবিরই দেশ-বিদেশে নানাবিধ পুরস্কার লাভ-পুরস্কারের মান সম্পর্কেও দুশ্চিন্তা বাড়ায়।

দেশে এখন মরিচা বাতির পলিটিকস চলছে। মিটমিটি আলো জ্বলছে আর নিভছে। আর মুখস্থ কিছু বুলি চলছে। কে কী বলল তাতে কারও কিছু যায় আসে না। তবে রাজনীতির এই নানা মত-পথ ও ভেদাভেদ দুশ্চিন্তা বাড়ায়। অফিসে প্রশাসনে অতিমাত্রায় চাটুকারিতাও দুশ্চিন্তার কারণ। আসলে মানুষের মধ্যে মান ও হুঁশ বিসর্জন দিয়ে আস্থা অর্জনের জন্য ব্যক্তিত্ব বর্জন করা একটি শ্রেণি রয়েছে। যাদের বলা হয় চাটুকার। এরাও দুশ্চিন্তা বাড়ানোর আর এক কারণ।

নদী দখল, ভূমি দখল, বাড়ি দখল করেছে যারা-দেখলাম ধরা পড়ছে তারা। প্রশংসনীয় বিষয় হচ্ছে এই উচ্ছেদে নেই কোনো ভেদাভেদ। যে অবৈধ সেই উচ্ছেদ। এ ধারায় চলতে থাকলে ভালো কিন্তু ক’দিন পরেই যদি আবার বন্ধ হয়ে যায়? দুশ্চিন্তা সেখানেই। সবচেয়ে বড় কথা মানুষ বেঁচে থাকার জন্য খায়। কিন্তু এখন সেই খাদ্য নিয়েও দুশ্চিন্তা। মূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এরপর আছে মাছ, মাংস, তরকারি, ফলমূল যেটাই খাচ্ছেন সন্দেহ-ভেজাল নেই তো? ভাবলেন হোটেল থেকে কিছু খাবার কিনবেন-বাস্ টেলিভিশনে দেখলেন পচা-বাসি-গন্ধযুক্ত আগের দিনের মাংস ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছে পরের দিনের জন্য। দেখলেন বাজারের মরা মুরগি হোটেলে সস্তায় কিনে চালিয়ে দিচ্ছে সুতরাং হোটেলে খাওয়া বন্ধ। কোথাও বিশ্বাস নেই। এই অবিশ্বাসও দুশ্চিন্তার আর একটি কারণ। এসব ভেজাল, নোংরা এবং রাস্তার ধুলোবালি কিংবা দূষিত পানি খেয়ে যদি অসুস্থ হন যাবেন কোথায়? হাসপাতালে? সেখানেও দুশ্চিন্তা। সুচিকিৎসা হবে তো? কারণ দেশ যতই উন্নত হোক চিকিৎসা ব্যবস্থার বোধহয় উন্নতি হচ্ছে না। না হয় দেশের বড় বড় মানুষ কথায় কথায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাচ্ছেন কেন? বড় অসুখ থেকে ছোট অসুখ সব অসুখেই বিদেশ। সর্দি-কাশি-হাঁচি থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত। কিন্তু যাদের সামর্থ্য নেই, তাদের তো ১০ টাকার টিকিটে হাসপাতালের আউটডোরই ভরসা। কিন্তু এই আউটডোর চিকিৎসায় সুস্থ হব তো? দুশ্চিন্তা সেখানেও।

ছোটবেলায় নাক চেপে মিক্সার খেতাম। যত কষ্টই হোক খেতাম এই ভেবে এই মিক্সার পেটে গ্যালে ভালো হব। এখন সব ওষুধ খাই নাক খুলেই কিন্তু ভাবনায় বিশ্বাস নেই। পেটে গ্যালে কি হবে? কারণ এখানেও দুশ্চিন্তা এই ওষুধে ভেজাল নেই তো? বাঁচব তো? আরেক দুশ্চিন্তা মানবপাচার। নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য তরুণ সমাজ প্রলোভনের শিকার হচ্ছেন মানবপাচারকারীদের। অত্যন্ত বিপজ্জনক পথে মানবপাচার হচ্ছে। দেশ উন্নত হচ্ছে, দেশে কাজ করার সুযোগ বাড়ছে, আমাদের মাথাপিছু আয়ও বাড়ছে। তাহলে জমিজমা বিক্রি করে দালাল ধরে বিদেশ যাত্রা কেন? এও আর এক দুশ্চিন্তা।

কিছুদিন আগে একটি পত্রিকার শিরোনাম দেখেছিলাম-‘ধর্ষণের বিভীষিকায় দেশ’। কল্পনা করা যায়? শিরোনাম দেখেই বুক কেঁপে উঠে। দেশে নাকি মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে এই ধর্ষণ। ধর্ষকের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না শিশু-বৃদ্ধা এমনকি প্রতিবন্ধী নারীরা পর্যন্ত। চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে পর্যন্ত শিশু ধর্ষণ হচ্ছে। আমরা কোন জগতে বসবাস করি? এখনো ক করে আমরা সহজভাবে চলছি, কথা বলছি? চারদিকে প্রশ্ন-কেন এদের মৃত্যুদন্ড দেওয়া হচ্ছে না? শুধু ধর্ষণেই শেষ নয় এরপর নির্মম নির্যাতন এবং চলন্ত বাস থেকে ফেলে দেওয়া কিংবা আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনাও ঘটছে। এই ভয়াবহ চিত্র কল্পনা করলেও শরীর শিউরে উঠে। এসব ঘটনা দুশ্চিন্তাকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সবকিছু মিলিয়ে এখন দুশ্চিন্তাই যেন বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা মনকে অশান্ত করছে।

‘মানুষের এই মন

কভু সচেতন, কভু অচেতন’

অচেতন নয়, আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমাদের জীবনযুদ্ধে বিশুদ্ধভাবে চলার জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। নিজের দেশ, পরিবেশ, সংস্কৃতি, মানুষে মানুষে সম্প্রীতি, অনিয়ম-অসংগতি, সৎ আদর্শ, সৎ নীতি সব ব্যাপারেই প্রয়োজন সচেতনতা। প্রয়োজন কর্মক্ষেত্রের সর্বক্ষেত্রে সবার সৎ এবং সততা নিয়ে চলা। তাহলে দুশ্চিন্তা আর চিন্তা হবে না। আমাদের ভালোবাসা হোক আমাদের দেশ, দেশের সুখী পরিবেশ এবং দেশের মানুষ।

                লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে