শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যু

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যু

স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে আমাদের উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। এই আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্যেই ঘটে গেল কয়েকটি অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরদিন যান চলাচলের জন্য সেতু উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে ঢল নামে যানবাহনের। বিশেষ করে মোটরসাইকেলের জট লেগে যায়। পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় পৌঁছতে কারও কারও দু-তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এহেন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির কথা আঁচ করতে পেরে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ আগে ভাগেই বেশ কিছু বিধিনিষেধের কথা জানিয়ে দেয়। সেতুর ওপর কোনো যানবাহন থামানো যাবে না। গাড়ি থেকে নেমে হাঁটাচলা করা যাবে না। গাড়ি থামিয়ে সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না। কিন্তু কে মানে এসব বিধিনিষেধ! এমনিতেই ট্রাফিক নিয়ম-কানুন মানতে আমাদের যত অনীহা। তার ওপর আবার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন ‘পদ্মা সেতু’ এতদিনে সত্যি হয়েছে। স্বপ্নপূরণের আবেগ অবদমিত করে রাখা কি মুখের কথা! দেখা গেছে, এক মোটরসাইকেলে তিনজন আরোহী। আরোহীদের অনেকের মাথায় নেই হেলমেট। ছোট ছোট সোনামণিদের নিয়ে পুরো পরিবার গেছেন স্বপ্নের পদ্মা সেতু দেখতে। তাও আবার মোটরসাইকেলে চেপে। ঝুঁকির বিষয়টি আমলে নেননি। বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে বাহন থেকে নেমে সেতুর ওপর হেঁটে বেড়িয়েছেন অনেকে। সেলফি তুলেছেন। ভিডিও করেছেন। দলবেঁধে আড্ডা দিয়েছেন। এমনকি সেতুর রেলিংয়ের ওপর বসে থাকতেও দেখা গেছে অনেককে। 

পদ্মা সেতু উন্মুক্ত করে দেওয়ার প্রথম দিনই সেতুর ওপর দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক মারা গেছেন। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তাদের একজন মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন। অন্যজন পিছনে বসে ভিডিও করছিলেন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, অতিরিক্ত গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে সামনের সব গাড়িকে ওভারটেক করেন তাঁরা। হঠাৎ চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনায় পড়েন। আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্যে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার খবর আমাদের ব্যথিত করে।

পদ্মা সেতু নিয়ে যখন সারা দেশ উৎসবে মাতোয়ারা, তখন কিছু মতলববাজ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করতে সক্রিয়। টিকটক ভিডিও বানিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস চালিয়েছেন এক যুবক। আরেক যুবক সেতুতে উঠে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়েছেন! ধৃষ্টতারও একটা সীমা থাকে! যিনি এই কর্মটি করেছেন তিনি হয়তো ভেবেছেন এটা হাসির খোরাক হবে। কিন্তু এই ফাজলামোর কোনো বিনোদন মূল্য নেই। এ ঘটনা নিন্দার। এ নিয়ে আলোচনা করতেও রুচিতে বাধে।

এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির লাগাম টানা জরুরি হয়ে পড়েছিল। শৃঙ্খলা ফেরাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেয় সরকার। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় সেতু কর্তৃপক্ষ। নজরদারি বাড়ানো হয়। এর ফলে সেতুতে দ্রুত শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। তবে এটাও ঠিক, এই হঠাৎ সিদ্ধান্তে ভোগান্তিতে পড়েছেন মোটরসাইকেল চালকরা। শিগগিরই এর একটা বিহিত হওয়া দরকার। সেতুতে রাডার স্পিডগান মেশিন ও সিসি ক্যামেরা বসানোর পরই মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী। স্পিডগান যন্ত্রের মাধ্যমে চলন্ত গাড়ির গতিবেগ পরিমাপ করা যাবে।

দেশের সড়ক-মহাসড়কে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় একের পর এক ঝরছে অমূল্য প্রাণ। মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অকালেই হারিয়ে গেছে কত সম্ভাবনাময় তরুণের জীবন! আহত হয়ে চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন অনেকে। সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করে নিতে বাধ্য হয়েছেন কেউ কেউ। এর যেন কোনো শেষ নেই। এ বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য ছাপা হয়েছে একাধিক। কিন্তু বাইক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন মৃত্যুর পরও কোনো হেলদোল নেই।

বেপরোয়া গতি, ওভারটেকিং, বিপজ্জনক প্রতিযোগিতা, নিয়ম না জানা বা না মানা মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলার কারণেও দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন অনেকে। দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের বড় অংশই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার। তাদের অধিকাংশই আবার তরুণ। সন্তানের আবদার মেটাতে গিয়ে বা অনেক সময় চাপে পড়ে অনেক অভিভাবক সন্তানের হাতে নামিদামি ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলের চাবি তুলে দেন। দ্রুতগতির এই দ্বিচক্রযান নিয়ে বন্ধুবান্ধব মিলে গতির প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠে কিশোর-তরুণরা। গতির ঘোর কাটাতে না পেরে হামেশাই এরা মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ছে। এদের অনেকের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। অভিজ্ঞতাও নেই। সন্তান ঘরে ফিরে না আসা পর্যন্ত অভিভাবকদেরও মনে শান্তি নেই। উদ্বেগের মধ্যে সময় কাটান তাঁরা।

রাজধানীতে মোটরসাইকেল খুব দ্রুতই জনপ্রিয় বাহন হয়ে উঠেছে। এক সময় রিকশার শহর হিসেবে পরিচিত ঢাকা এখন মোটরসাইকেলের শহর। রাজধানীর সড়কগুলোতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে মোটরসাইকেল। বর্তমানে সড়কের সক্ষমতার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি মোটরসাইকেল চলাচল করছে ঢাকার রাস্তায়। অবশ্য, অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালু হওয়ায় কর্মসংস্থান হয়েছে কয়েক লাখ শিক্ষিত যুবকের। গত ৩০ মে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘রিকশার শহর এখন মোটরসাইকেলের’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদনে রাজধানীর সড়কে মোটরসাইকেলের দৌরাত্ম্যের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কথায় বলে, ‘আপন বুঝ পাগলেও বোঝে।’ নিজের জীবনের চেয়ে মূল্যবান আর কী আছে! চালক ও আরোহীদের সচেতন হতে হবে। অভিভাবকদের আরও সচেতন হওয়া দরকার। আইন-কানুন না মানার সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আইন প্রয়োগে শৈথিল্য দেখানোর সুযোগ নেই। সবাই সচেতন না হলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল ঠেকানো যাবে না।

                লেখক : পরিচালক, পরিচালনা   পর্ষদ, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক