শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

সালমান রুশদি ইরানে বাস করেননি, যে দেশ থেকে তার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছিল। আমি বাংলাদেশে বাস করেছি, এখন বাস করছি ভারতে, এই দুটো দেশেই আমার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছে বারবার। এই দুটো দেশ থেকে আমাকে খুন করার হুমকি এসেছে বারবার, আমাকে শারীরিক আক্রমণ করা হয়েছে, আমার বিরুদ্ধে মিছিল হয়েছে বারবার, আমার বই নিষিদ্ধ হয়েছে, আমার টিভি সিরিয়াল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সালমান রুশদিই যদি পশ্চিমের পুলিশ প্রহরার মধ্যে বাস করে নিরাপদ নন, আমি তো একেবারেই নই। কিন্তু সে কারণে ভয়ে গুটিয়ে থাকার পক্ষপাতীও আমি নই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই আমি আমার নিজের মত প্রকাশ করি, কেউ সে মত মানুক বা না মানুক। আমার মত মূলত নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, মানবতার পক্ষে, যুক্তিবাদ এবং বিজ্ঞান মনস্কতার পক্ষে।

১৯৯৩ সালে প্রথম মাথার দাম ঘোষণা করা হয়। দিন দিন মাথার দাম বাড়তে থাকলো। ফতোয়া অনেকটা সংক্রামক। এক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করলে, আরেক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করে। বাংলাদেশ এবং ভারত মিলিয়ে অন্তত ১০টি ফতোয়া আমার বিরুদ্ধে এখন অবধি জারি হয়েছে। যদিও ফতোয়া দুই দেশের আইনেই নিষিদ্ধ, তারপরও যে মৌলবাদীরা ফতোয়া জারি করে, তাদের ভক্ত সংখ্যা এত বেশি যে তাদের ফতোয়া কার্যকর করার লোকের অভাব হয় না। তারা দেশের আইনের ধার ধারে না, তারা সৃষ্টিকর্তার আইন মেনে চলে। অন্য ধর্মে রিফর্মেশান এলেও, ইসলামে খুব একটা আসেনি। অন্য ধর্মীয় গোষ্ঠী বিবর্তিত হলেও, মুসলিম ধর্মীয় গোষ্ঠী খুব একটা হয়নি। ইসলামকে সব দেশেই, সব কালেই চুলচেরা বিশ্লেষণ বা ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্য ধর্মের ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি হয়েছে বলে ভুল ত্রুটিগুলো সারিয়ে নেওয়া হয়েছে। নারী নির্যাতন বন্ধ করা হয়েছে, বৈষম্যগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কিন্তু নারী-পুরুষের বৈষম্য সব বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। সন্ত্রাসবাদ অন্য ধর্মের তুলনায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশি। সে কারণে আজ শুধু প্রগতিশীল মুক্তচিন্তক মুসলিমরা ভুগছে না, ভুগছে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের যে কোনও ধর্মের যে কোনও ভাষার আর সংস্কৃতির যে কোনও মানুষ। আজ গোটা বিশ্বই এই সন্ত্রাসীদের ভয় পায়, ঘৃণা করে। সাধারণ নিরীহ মুসলিমরাও যত্র তত্র এই ঘৃণার শিকার হচ্ছে।

মুসলিম অধ্যুষিত দেশে বাস করুক, কী যেখানে মুসলিমরা সংখ্যালঘু সেখানে বাস করুক, এমনকী সেক্যুলারিজমের আদর্শ সবচেয়ে উঁচুতে ধরে রাখা দেশ ইউরোপ আমেরিকায় বাস করুক, কিছু মগজধোলাই হওয়া মুসলিম সন্ত্রাসী হিসেবে বেরোচ্ছে। এই ট্রেন্ড বন্ধ করতে হলে পরিবর্তন আনতে হবে, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী হতে হবে, ভায়োলেন্সকে নিষিদ্ধ করতে হবে, মৌলবাদের আঁতুড়ঘর গুটিয়ে ফেলতে হবে, সন্ত্রাসী তৈরির কারখানা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। মুশকিল হলো, কট্টররা সমাজের কোনও বিবর্তন চায় না। তারা সব রকম প্রগতিশীলতার বিরুদ্ধে, মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে। তারা গোটা পৃথিবীতেই ঐশী আইন চায়, গোটা পৃথিবীকেই বানাতে চায় দারুল ইসলাম, ইসলামের ভূমি, যে ভূমিতে নারীর সমানাধিকার থাকবে না, যে ভূমিতে ইসলামের রিফর্মেশান যারা চায় তাদের এবং অমুসলিমদের বেঁচে থাকার কোনও অধিকার থাকবে না।

ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের কথা উঠলেই ভারতের কিছু লোক তড়িঘড়ি দাভোলকার, গোরী লাংকেশকে নিয়ে আসে আলোচনায়। তারা হিন্দু কট্টরপন্থীদের সঙ্গে মুসলিম কট্টরপন্থীর তুলনা করে দুই দলকে সমান বলে রায় দিতে চায়। নিতান্তই হাস্যকর এই চেষ্টা। বিশ্ব ছেয়ে আছে অগুনতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে, দেশে দেশে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা, আত্মঘাতী বোমারুরা উড়িয়ে দিচ্ছে কত প্রতিষ্ঠান, মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তাদের সঙ্গে ভারতের ভেতরে সন্ত্রাস করা কিছু হিন্দু সন্ত্রাসীর তুলনা চলে না। তুলনা করলে অন্য সন্ত্রাসীদের ভয়াবহতাকে অস্বীকার করা হয়।

কোনও গ্রন্থকে সর্বশক্তিমানের আদেশ হিসেবে মানার দিন, এবং অক্ষরে অক্ষরে তা পালন করার দিন শেষ হয়েছে। মানুষের এখন বিশ্ব ব্রহ্মা- সৃষ্টির শুরু, বিগ ব্যাংয়ের বিস্ফোরণ দেখতে খুব বেশি দেরি নেই। আজ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তা বলে কোনও বস্তুর প্রমাণ মেলেনি। বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলো বারবার প্রমাণ করেছে অলৌকিক গল্পগাছা নিতান্তই রূপকথা ছাড়া কিছু নয়। এই রূপকথাকে বিশ্বাস করে মানুষ কম তো মানুষ হত্যা করেনি, কম তো অনিষ্ট করেনি। এবার থামুক। যে করেই হোক এই রূপকথাবাজদের থামানো হোক। গণতন্ত্রবিরোধী, ব্যক্তিস্বাধীনতা বিরোধী, বাকস্বাধীনতা বিরোধীদের চিহ্নিত করা হোক, এদের হাত থেকে বিশ্বকে, বিশ্বের প্রগতিকে, বিশ্বের ভবিষ্যৎকে, সর্বোপরি মানুষকে বাঁচানো হোক।

জানি এরা যত মানুষ মেরেছে, তার চেয়ে আমেরিকা মেরেছে বেশি, এরা যত ধ্বংস করেছে, তার চেয়ে ইসরায়েল বেশি ধ্বংস করেছে, জানি এদের হাতে তত অস্ত্র নেই, যত অস্ত্র বড় বড় রাষ্ট্রের আছে, সে কারণে এদের সন্ত্রাসকে কি সমর্থন করতে হবে? এদের প্রতি সমব্যথী হতে হবে? এরা যুগে যুগে জন্ম নিচ্ছে। এই অপশক্তি যুবসমাজের মস্তিষ্ক নষ্ট করছে বহুকাল থেকে। আজ এদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে হিন্দু কট্টরপন্থী, তারাও উদারপন্থী হিন্দু ধর্মকে কট্টরপন্থীর ধর্ম হিসেবে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সন্ত্রাসীদের যে হিন্দুরা ঘৃণা করে, সেই হিন্দুদের মধ্যে অনেকেই মুসলিম সন্ত্রাসীদের অনুকরণ করছে। এটি খুবই হতাশার কথা।

পৃথিবীকে সন্ত্রাসমুক্ত করা এবং বাসযোগ্য করা ছাড়া উপায় নেই। সবার মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সবার জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নেই। আমরা আমাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে অন্ধকারে ডুবে মরবো। দেশে দেশে যত সরকার আছে, সবারই ত্যাগ করতে হবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। বিজ্ঞানমনস্ক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ধর্মান্ধতা মানুষকে বাঁচায় না, বাঁচায় বিজ্ঞান, বাঁচায় যুক্তিবুদ্ধি।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে সম্পূর্ণ আলাদা না করাটা যেমন ভুল সিদ্ধান্ত, রাজনীতিতে একে জড়িয়ে ফেলাও একই রকম ভুল সিদ্ধান্ত। আজ যে ইসলাম ছুরি হাতে নিয়ে মুক্তচিন্তক আর প্রগতিশীল মানুষদের হত্যা করছে, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। রাজনৈতিক ইসলাম যতদিন আছে, ততদিন মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী কারও জীবনের নিশ্চয়তা নেই।

রুশদিকে ছুরি হামলা করার পর তেহরিকে লাব্বাইক দলের বিশাল র‌্যালি হয়েছে পাকিস্তানে। এই দলটি ধর্মীয়-রাজনীতিক দল। এরাই প্রচার করে রাজনৈতিক ইসলাম। চরম ডানপন্থী এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা খাদিম হুসেইন রিজভির একটি ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়, যেখানে তিনি বলেছেন রুশদি এবং আমাকে তিনি সামনে পেলে ‘কতল’ করতেন। এই লোকটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে পাকিস্তানে একবার ধরা পড়েছিলেন। তাঁর অনুরাগীরা ভিডিও বার্তা পেয়ে এমনই উত্তেজিত যে দলে দলে টুইটারে আমাকে জানাচ্ছে, রুশদির পর এখন নেক্সট আমি, আমাকে হত্যা করবে। এরা হত্যা করার আগে একবার দেখে নিতে চায় না, কেন হত্যা করবে, আমি কী লিখেছি বা বলেছি। যা রটছে তা সত্য কি না। যে লোকটি রুশদিকে আক্রমণ করেছে, সে কি রুশদির কোনও বই পড়েছে? না, পড়েনি। আমাকে যারা হত্যা করতে চাইছে, তারা কি আমার কোনও বই পড়েছে? পড়েনি। এরা এদের গুরুর আদেশ মানে। হিংসে আর ঘৃণার রাজনীতি এদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবসমাজকে কী করে এইসব সন্ত্রাসী নেতার কবল থেকে রক্ষা করা যায়, সেটার জন্য রাজনীতিকদের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিরিয়াসলি। এখন যদি সময় নয়, সময় তবে কবে?

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর