শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

সালমান রুশদি ইরানে বাস করেননি, যে দেশ থেকে তার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছিল। আমি বাংলাদেশে বাস করেছি, এখন বাস করছি ভারতে, এই দুটো দেশেই আমার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছে বারবার। এই দুটো দেশ থেকে আমাকে খুন করার হুমকি এসেছে বারবার, আমাকে শারীরিক আক্রমণ করা হয়েছে, আমার বিরুদ্ধে মিছিল হয়েছে বারবার, আমার বই নিষিদ্ধ হয়েছে, আমার টিভি সিরিয়াল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সালমান রুশদিই যদি পশ্চিমের পুলিশ প্রহরার মধ্যে বাস করে নিরাপদ নন, আমি তো একেবারেই নই। কিন্তু সে কারণে ভয়ে গুটিয়ে থাকার পক্ষপাতীও আমি নই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই আমি আমার নিজের মত প্রকাশ করি, কেউ সে মত মানুক বা না মানুক। আমার মত মূলত নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, মানবতার পক্ষে, যুক্তিবাদ এবং বিজ্ঞান মনস্কতার পক্ষে।

১৯৯৩ সালে প্রথম মাথার দাম ঘোষণা করা হয়। দিন দিন মাথার দাম বাড়তে থাকলো। ফতোয়া অনেকটা সংক্রামক। এক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করলে, আরেক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করে। বাংলাদেশ এবং ভারত মিলিয়ে অন্তত ১০টি ফতোয়া আমার বিরুদ্ধে এখন অবধি জারি হয়েছে। যদিও ফতোয়া দুই দেশের আইনেই নিষিদ্ধ, তারপরও যে মৌলবাদীরা ফতোয়া জারি করে, তাদের ভক্ত সংখ্যা এত বেশি যে তাদের ফতোয়া কার্যকর করার লোকের অভাব হয় না। তারা দেশের আইনের ধার ধারে না, তারা সৃষ্টিকর্তার আইন মেনে চলে। অন্য ধর্মে রিফর্মেশান এলেও, ইসলামে খুব একটা আসেনি। অন্য ধর্মীয় গোষ্ঠী বিবর্তিত হলেও, মুসলিম ধর্মীয় গোষ্ঠী খুব একটা হয়নি। ইসলামকে সব দেশেই, সব কালেই চুলচেরা বিশ্লেষণ বা ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্য ধর্মের ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি হয়েছে বলে ভুল ত্রুটিগুলো সারিয়ে নেওয়া হয়েছে। নারী নির্যাতন বন্ধ করা হয়েছে, বৈষম্যগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কিন্তু নারী-পুরুষের বৈষম্য সব বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। সন্ত্রাসবাদ অন্য ধর্মের তুলনায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশি। সে কারণে আজ শুধু প্রগতিশীল মুক্তচিন্তক মুসলিমরা ভুগছে না, ভুগছে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের যে কোনও ধর্মের যে কোনও ভাষার আর সংস্কৃতির যে কোনও মানুষ। আজ গোটা বিশ্বই এই সন্ত্রাসীদের ভয় পায়, ঘৃণা করে। সাধারণ নিরীহ মুসলিমরাও যত্র তত্র এই ঘৃণার শিকার হচ্ছে।

মুসলিম অধ্যুষিত দেশে বাস করুক, কী যেখানে মুসলিমরা সংখ্যালঘু সেখানে বাস করুক, এমনকী সেক্যুলারিজমের আদর্শ সবচেয়ে উঁচুতে ধরে রাখা দেশ ইউরোপ আমেরিকায় বাস করুক, কিছু মগজধোলাই হওয়া মুসলিম সন্ত্রাসী হিসেবে বেরোচ্ছে। এই ট্রেন্ড বন্ধ করতে হলে পরিবর্তন আনতে হবে, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী হতে হবে, ভায়োলেন্সকে নিষিদ্ধ করতে হবে, মৌলবাদের আঁতুড়ঘর গুটিয়ে ফেলতে হবে, সন্ত্রাসী তৈরির কারখানা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। মুশকিল হলো, কট্টররা সমাজের কোনও বিবর্তন চায় না। তারা সব রকম প্রগতিশীলতার বিরুদ্ধে, মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে। তারা গোটা পৃথিবীতেই ঐশী আইন চায়, গোটা পৃথিবীকেই বানাতে চায় দারুল ইসলাম, ইসলামের ভূমি, যে ভূমিতে নারীর সমানাধিকার থাকবে না, যে ভূমিতে ইসলামের রিফর্মেশান যারা চায় তাদের এবং অমুসলিমদের বেঁচে থাকার কোনও অধিকার থাকবে না।

ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের কথা উঠলেই ভারতের কিছু লোক তড়িঘড়ি দাভোলকার, গোরী লাংকেশকে নিয়ে আসে আলোচনায়। তারা হিন্দু কট্টরপন্থীদের সঙ্গে মুসলিম কট্টরপন্থীর তুলনা করে দুই দলকে সমান বলে রায় দিতে চায়। নিতান্তই হাস্যকর এই চেষ্টা। বিশ্ব ছেয়ে আছে অগুনতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে, দেশে দেশে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা, আত্মঘাতী বোমারুরা উড়িয়ে দিচ্ছে কত প্রতিষ্ঠান, মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তাদের সঙ্গে ভারতের ভেতরে সন্ত্রাস করা কিছু হিন্দু সন্ত্রাসীর তুলনা চলে না। তুলনা করলে অন্য সন্ত্রাসীদের ভয়াবহতাকে অস্বীকার করা হয়।

কোনও গ্রন্থকে সর্বশক্তিমানের আদেশ হিসেবে মানার দিন, এবং অক্ষরে অক্ষরে তা পালন করার দিন শেষ হয়েছে। মানুষের এখন বিশ্ব ব্রহ্মা- সৃষ্টির শুরু, বিগ ব্যাংয়ের বিস্ফোরণ দেখতে খুব বেশি দেরি নেই। আজ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তা বলে কোনও বস্তুর প্রমাণ মেলেনি। বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলো বারবার প্রমাণ করেছে অলৌকিক গল্পগাছা নিতান্তই রূপকথা ছাড়া কিছু নয়। এই রূপকথাকে বিশ্বাস করে মানুষ কম তো মানুষ হত্যা করেনি, কম তো অনিষ্ট করেনি। এবার থামুক। যে করেই হোক এই রূপকথাবাজদের থামানো হোক। গণতন্ত্রবিরোধী, ব্যক্তিস্বাধীনতা বিরোধী, বাকস্বাধীনতা বিরোধীদের চিহ্নিত করা হোক, এদের হাত থেকে বিশ্বকে, বিশ্বের প্রগতিকে, বিশ্বের ভবিষ্যৎকে, সর্বোপরি মানুষকে বাঁচানো হোক।

জানি এরা যত মানুষ মেরেছে, তার চেয়ে আমেরিকা মেরেছে বেশি, এরা যত ধ্বংস করেছে, তার চেয়ে ইসরায়েল বেশি ধ্বংস করেছে, জানি এদের হাতে তত অস্ত্র নেই, যত অস্ত্র বড় বড় রাষ্ট্রের আছে, সে কারণে এদের সন্ত্রাসকে কি সমর্থন করতে হবে? এদের প্রতি সমব্যথী হতে হবে? এরা যুগে যুগে জন্ম নিচ্ছে। এই অপশক্তি যুবসমাজের মস্তিষ্ক নষ্ট করছে বহুকাল থেকে। আজ এদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে হিন্দু কট্টরপন্থী, তারাও উদারপন্থী হিন্দু ধর্মকে কট্টরপন্থীর ধর্ম হিসেবে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সন্ত্রাসীদের যে হিন্দুরা ঘৃণা করে, সেই হিন্দুদের মধ্যে অনেকেই মুসলিম সন্ত্রাসীদের অনুকরণ করছে। এটি খুবই হতাশার কথা।

পৃথিবীকে সন্ত্রাসমুক্ত করা এবং বাসযোগ্য করা ছাড়া উপায় নেই। সবার মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সবার জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নেই। আমরা আমাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে অন্ধকারে ডুবে মরবো। দেশে দেশে যত সরকার আছে, সবারই ত্যাগ করতে হবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। বিজ্ঞানমনস্ক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ধর্মান্ধতা মানুষকে বাঁচায় না, বাঁচায় বিজ্ঞান, বাঁচায় যুক্তিবুদ্ধি।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে সম্পূর্ণ আলাদা না করাটা যেমন ভুল সিদ্ধান্ত, রাজনীতিতে একে জড়িয়ে ফেলাও একই রকম ভুল সিদ্ধান্ত। আজ যে ইসলাম ছুরি হাতে নিয়ে মুক্তচিন্তক আর প্রগতিশীল মানুষদের হত্যা করছে, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। রাজনৈতিক ইসলাম যতদিন আছে, ততদিন মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী কারও জীবনের নিশ্চয়তা নেই।

রুশদিকে ছুরি হামলা করার পর তেহরিকে লাব্বাইক দলের বিশাল র‌্যালি হয়েছে পাকিস্তানে। এই দলটি ধর্মীয়-রাজনীতিক দল। এরাই প্রচার করে রাজনৈতিক ইসলাম। চরম ডানপন্থী এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা খাদিম হুসেইন রিজভির একটি ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়, যেখানে তিনি বলেছেন রুশদি এবং আমাকে তিনি সামনে পেলে ‘কতল’ করতেন। এই লোকটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে পাকিস্তানে একবার ধরা পড়েছিলেন। তাঁর অনুরাগীরা ভিডিও বার্তা পেয়ে এমনই উত্তেজিত যে দলে দলে টুইটারে আমাকে জানাচ্ছে, রুশদির পর এখন নেক্সট আমি, আমাকে হত্যা করবে। এরা হত্যা করার আগে একবার দেখে নিতে চায় না, কেন হত্যা করবে, আমি কী লিখেছি বা বলেছি। যা রটছে তা সত্য কি না। যে লোকটি রুশদিকে আক্রমণ করেছে, সে কি রুশদির কোনও বই পড়েছে? না, পড়েনি। আমাকে যারা হত্যা করতে চাইছে, তারা কি আমার কোনও বই পড়েছে? পড়েনি। এরা এদের গুরুর আদেশ মানে। হিংসে আর ঘৃণার রাজনীতি এদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবসমাজকে কী করে এইসব সন্ত্রাসী নেতার কবল থেকে রক্ষা করা যায়, সেটার জন্য রাজনীতিকদের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিরিয়াসলি। এখন যদি সময় নয়, সময় তবে কবে?

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন