শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

সালমান রুশদি ইরানে বাস করেননি, যে দেশ থেকে তার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছিল। আমি বাংলাদেশে বাস করেছি, এখন বাস করছি ভারতে, এই দুটো দেশেই আমার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছে বারবার। এই দুটো দেশ থেকে আমাকে খুন করার হুমকি এসেছে বারবার, আমাকে শারীরিক আক্রমণ করা হয়েছে, আমার বিরুদ্ধে মিছিল হয়েছে বারবার, আমার বই নিষিদ্ধ হয়েছে, আমার টিভি সিরিয়াল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সালমান রুশদিই যদি পশ্চিমের পুলিশ প্রহরার মধ্যে বাস করে নিরাপদ নন, আমি তো একেবারেই নই। কিন্তু সে কারণে ভয়ে গুটিয়ে থাকার পক্ষপাতীও আমি নই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই আমি আমার নিজের মত প্রকাশ করি, কেউ সে মত মানুক বা না মানুক। আমার মত মূলত নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, মানবতার পক্ষে, যুক্তিবাদ এবং বিজ্ঞান মনস্কতার পক্ষে।

১৯৯৩ সালে প্রথম মাথার দাম ঘোষণা করা হয়। দিন দিন মাথার দাম বাড়তে থাকলো। ফতোয়া অনেকটা সংক্রামক। এক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করলে, আরেক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করে। বাংলাদেশ এবং ভারত মিলিয়ে অন্তত ১০টি ফতোয়া আমার বিরুদ্ধে এখন অবধি জারি হয়েছে। যদিও ফতোয়া দুই দেশের আইনেই নিষিদ্ধ, তারপরও যে মৌলবাদীরা ফতোয়া জারি করে, তাদের ভক্ত সংখ্যা এত বেশি যে তাদের ফতোয়া কার্যকর করার লোকের অভাব হয় না। তারা দেশের আইনের ধার ধারে না, তারা সৃষ্টিকর্তার আইন মেনে চলে। অন্য ধর্মে রিফর্মেশান এলেও, ইসলামে খুব একটা আসেনি। অন্য ধর্মীয় গোষ্ঠী বিবর্তিত হলেও, মুসলিম ধর্মীয় গোষ্ঠী খুব একটা হয়নি। ইসলামকে সব দেশেই, সব কালেই চুলচেরা বিশ্লেষণ বা ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্য ধর্মের ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি হয়েছে বলে ভুল ত্রুটিগুলো সারিয়ে নেওয়া হয়েছে। নারী নির্যাতন বন্ধ করা হয়েছে, বৈষম্যগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কিন্তু নারী-পুরুষের বৈষম্য সব বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। সন্ত্রাসবাদ অন্য ধর্মের তুলনায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশি। সে কারণে আজ শুধু প্রগতিশীল মুক্তচিন্তক মুসলিমরা ভুগছে না, ভুগছে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের যে কোনও ধর্মের যে কোনও ভাষার আর সংস্কৃতির যে কোনও মানুষ। আজ গোটা বিশ্বই এই সন্ত্রাসীদের ভয় পায়, ঘৃণা করে। সাধারণ নিরীহ মুসলিমরাও যত্র তত্র এই ঘৃণার শিকার হচ্ছে।

মুসলিম অধ্যুষিত দেশে বাস করুক, কী যেখানে মুসলিমরা সংখ্যালঘু সেখানে বাস করুক, এমনকী সেক্যুলারিজমের আদর্শ সবচেয়ে উঁচুতে ধরে রাখা দেশ ইউরোপ আমেরিকায় বাস করুক, কিছু মগজধোলাই হওয়া মুসলিম সন্ত্রাসী হিসেবে বেরোচ্ছে। এই ট্রেন্ড বন্ধ করতে হলে পরিবর্তন আনতে হবে, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী হতে হবে, ভায়োলেন্সকে নিষিদ্ধ করতে হবে, মৌলবাদের আঁতুড়ঘর গুটিয়ে ফেলতে হবে, সন্ত্রাসী তৈরির কারখানা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। মুশকিল হলো, কট্টররা সমাজের কোনও বিবর্তন চায় না। তারা সব রকম প্রগতিশীলতার বিরুদ্ধে, মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে। তারা গোটা পৃথিবীতেই ঐশী আইন চায়, গোটা পৃথিবীকেই বানাতে চায় দারুল ইসলাম, ইসলামের ভূমি, যে ভূমিতে নারীর সমানাধিকার থাকবে না, যে ভূমিতে ইসলামের রিফর্মেশান যারা চায় তাদের এবং অমুসলিমদের বেঁচে থাকার কোনও অধিকার থাকবে না।

ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের কথা উঠলেই ভারতের কিছু লোক তড়িঘড়ি দাভোলকার, গোরী লাংকেশকে নিয়ে আসে আলোচনায়। তারা হিন্দু কট্টরপন্থীদের সঙ্গে মুসলিম কট্টরপন্থীর তুলনা করে দুই দলকে সমান বলে রায় দিতে চায়। নিতান্তই হাস্যকর এই চেষ্টা। বিশ্ব ছেয়ে আছে অগুনতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে, দেশে দেশে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা, আত্মঘাতী বোমারুরা উড়িয়ে দিচ্ছে কত প্রতিষ্ঠান, মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তাদের সঙ্গে ভারতের ভেতরে সন্ত্রাস করা কিছু হিন্দু সন্ত্রাসীর তুলনা চলে না। তুলনা করলে অন্য সন্ত্রাসীদের ভয়াবহতাকে অস্বীকার করা হয়।

কোনও গ্রন্থকে সর্বশক্তিমানের আদেশ হিসেবে মানার দিন, এবং অক্ষরে অক্ষরে তা পালন করার দিন শেষ হয়েছে। মানুষের এখন বিশ্ব ব্রহ্মা- সৃষ্টির শুরু, বিগ ব্যাংয়ের বিস্ফোরণ দেখতে খুব বেশি দেরি নেই। আজ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তা বলে কোনও বস্তুর প্রমাণ মেলেনি। বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলো বারবার প্রমাণ করেছে অলৌকিক গল্পগাছা নিতান্তই রূপকথা ছাড়া কিছু নয়। এই রূপকথাকে বিশ্বাস করে মানুষ কম তো মানুষ হত্যা করেনি, কম তো অনিষ্ট করেনি। এবার থামুক। যে করেই হোক এই রূপকথাবাজদের থামানো হোক। গণতন্ত্রবিরোধী, ব্যক্তিস্বাধীনতা বিরোধী, বাকস্বাধীনতা বিরোধীদের চিহ্নিত করা হোক, এদের হাত থেকে বিশ্বকে, বিশ্বের প্রগতিকে, বিশ্বের ভবিষ্যৎকে, সর্বোপরি মানুষকে বাঁচানো হোক।

জানি এরা যত মানুষ মেরেছে, তার চেয়ে আমেরিকা মেরেছে বেশি, এরা যত ধ্বংস করেছে, তার চেয়ে ইসরায়েল বেশি ধ্বংস করেছে, জানি এদের হাতে তত অস্ত্র নেই, যত অস্ত্র বড় বড় রাষ্ট্রের আছে, সে কারণে এদের সন্ত্রাসকে কি সমর্থন করতে হবে? এদের প্রতি সমব্যথী হতে হবে? এরা যুগে যুগে জন্ম নিচ্ছে। এই অপশক্তি যুবসমাজের মস্তিষ্ক নষ্ট করছে বহুকাল থেকে। আজ এদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে হিন্দু কট্টরপন্থী, তারাও উদারপন্থী হিন্দু ধর্মকে কট্টরপন্থীর ধর্ম হিসেবে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সন্ত্রাসীদের যে হিন্দুরা ঘৃণা করে, সেই হিন্দুদের মধ্যে অনেকেই মুসলিম সন্ত্রাসীদের অনুকরণ করছে। এটি খুবই হতাশার কথা।

পৃথিবীকে সন্ত্রাসমুক্ত করা এবং বাসযোগ্য করা ছাড়া উপায় নেই। সবার মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সবার জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নেই। আমরা আমাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে অন্ধকারে ডুবে মরবো। দেশে দেশে যত সরকার আছে, সবারই ত্যাগ করতে হবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। বিজ্ঞানমনস্ক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ধর্মান্ধতা মানুষকে বাঁচায় না, বাঁচায় বিজ্ঞান, বাঁচায় যুক্তিবুদ্ধি।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে সম্পূর্ণ আলাদা না করাটা যেমন ভুল সিদ্ধান্ত, রাজনীতিতে একে জড়িয়ে ফেলাও একই রকম ভুল সিদ্ধান্ত। আজ যে ইসলাম ছুরি হাতে নিয়ে মুক্তচিন্তক আর প্রগতিশীল মানুষদের হত্যা করছে, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। রাজনৈতিক ইসলাম যতদিন আছে, ততদিন মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী কারও জীবনের নিশ্চয়তা নেই।

রুশদিকে ছুরি হামলা করার পর তেহরিকে লাব্বাইক দলের বিশাল র‌্যালি হয়েছে পাকিস্তানে। এই দলটি ধর্মীয়-রাজনীতিক দল। এরাই প্রচার করে রাজনৈতিক ইসলাম। চরম ডানপন্থী এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা খাদিম হুসেইন রিজভির একটি ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়, যেখানে তিনি বলেছেন রুশদি এবং আমাকে তিনি সামনে পেলে ‘কতল’ করতেন। এই লোকটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে পাকিস্তানে একবার ধরা পড়েছিলেন। তাঁর অনুরাগীরা ভিডিও বার্তা পেয়ে এমনই উত্তেজিত যে দলে দলে টুইটারে আমাকে জানাচ্ছে, রুশদির পর এখন নেক্সট আমি, আমাকে হত্যা করবে। এরা হত্যা করার আগে একবার দেখে নিতে চায় না, কেন হত্যা করবে, আমি কী লিখেছি বা বলেছি। যা রটছে তা সত্য কি না। যে লোকটি রুশদিকে আক্রমণ করেছে, সে কি রুশদির কোনও বই পড়েছে? না, পড়েনি। আমাকে যারা হত্যা করতে চাইছে, তারা কি আমার কোনও বই পড়েছে? পড়েনি। এরা এদের গুরুর আদেশ মানে। হিংসে আর ঘৃণার রাজনীতি এদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবসমাজকে কী করে এইসব সন্ত্রাসী নেতার কবল থেকে রক্ষা করা যায়, সেটার জন্য রাজনীতিকদের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিরিয়াসলি। এখন যদি সময় নয়, সময় তবে কবে?

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন