শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মান্ধতা নয়, চাই যুক্তিবুদ্ধি

সালমান রুশদি ইরানে বাস করেননি, যে দেশ থেকে তার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছিল। আমি বাংলাদেশে বাস করেছি, এখন বাস করছি ভারতে, এই দুটো দেশেই আমার মাথার মূল্য ধার্য হয়েছে বারবার। এই দুটো দেশ থেকে আমাকে খুন করার হুমকি এসেছে বারবার, আমাকে শারীরিক আক্রমণ করা হয়েছে, আমার বিরুদ্ধে মিছিল হয়েছে বারবার, আমার বই নিষিদ্ধ হয়েছে, আমার টিভি সিরিয়াল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সালমান রুশদিই যদি পশ্চিমের পুলিশ প্রহরার মধ্যে বাস করে নিরাপদ নন, আমি তো একেবারেই নই। কিন্তু সে কারণে ভয়ে গুটিয়ে থাকার পক্ষপাতীও আমি নই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই আমি আমার নিজের মত প্রকাশ করি, কেউ সে মত মানুক বা না মানুক। আমার মত মূলত নারীর সমানাধিকারের পক্ষে, মানবতার পক্ষে, যুক্তিবাদ এবং বিজ্ঞান মনস্কতার পক্ষে।

১৯৯৩ সালে প্রথম মাথার দাম ঘোষণা করা হয়। দিন দিন মাথার দাম বাড়তে থাকলো। ফতোয়া অনেকটা সংক্রামক। এক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করলে, আরেক মৌলবাদী গোষ্ঠী ফতোয়া জারি করে। বাংলাদেশ এবং ভারত মিলিয়ে অন্তত ১০টি ফতোয়া আমার বিরুদ্ধে এখন অবধি জারি হয়েছে। যদিও ফতোয়া দুই দেশের আইনেই নিষিদ্ধ, তারপরও যে মৌলবাদীরা ফতোয়া জারি করে, তাদের ভক্ত সংখ্যা এত বেশি যে তাদের ফতোয়া কার্যকর করার লোকের অভাব হয় না। তারা দেশের আইনের ধার ধারে না, তারা সৃষ্টিকর্তার আইন মেনে চলে। অন্য ধর্মে রিফর্মেশান এলেও, ইসলামে খুব একটা আসেনি। অন্য ধর্মীয় গোষ্ঠী বিবর্তিত হলেও, মুসলিম ধর্মীয় গোষ্ঠী খুব একটা হয়নি। ইসলামকে সব দেশেই, সব কালেই চুলচেরা বিশ্লেষণ বা ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্য ধর্মের ক্রিটিকাল স্ক্রুটিনি হয়েছে বলে ভুল ত্রুটিগুলো সারিয়ে নেওয়া হয়েছে। নারী নির্যাতন বন্ধ করা হয়েছে, বৈষম্যগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে কিন্তু নারী-পুরুষের বৈষম্য সব বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। সন্ত্রাসবাদ অন্য ধর্মের তুলনায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশি। সে কারণে আজ শুধু প্রগতিশীল মুক্তচিন্তক মুসলিমরা ভুগছে না, ভুগছে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের যে কোনও ধর্মের যে কোনও ভাষার আর সংস্কৃতির যে কোনও মানুষ। আজ গোটা বিশ্বই এই সন্ত্রাসীদের ভয় পায়, ঘৃণা করে। সাধারণ নিরীহ মুসলিমরাও যত্র তত্র এই ঘৃণার শিকার হচ্ছে।

মুসলিম অধ্যুষিত দেশে বাস করুক, কী যেখানে মুসলিমরা সংখ্যালঘু সেখানে বাস করুক, এমনকী সেক্যুলারিজমের আদর্শ সবচেয়ে উঁচুতে ধরে রাখা দেশ ইউরোপ আমেরিকায় বাস করুক, কিছু মগজধোলাই হওয়া মুসলিম সন্ত্রাসী হিসেবে বেরোচ্ছে। এই ট্রেন্ড বন্ধ করতে হলে পরিবর্তন আনতে হবে, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী হতে হবে, ভায়োলেন্সকে নিষিদ্ধ করতে হবে, মৌলবাদের আঁতুড়ঘর গুটিয়ে ফেলতে হবে, সন্ত্রাসী তৈরির কারখানা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। মুশকিল হলো, কট্টররা সমাজের কোনও বিবর্তন চায় না। তারা সব রকম প্রগতিশীলতার বিরুদ্ধে, মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে। তারা গোটা পৃথিবীতেই ঐশী আইন চায়, গোটা পৃথিবীকেই বানাতে চায় দারুল ইসলাম, ইসলামের ভূমি, যে ভূমিতে নারীর সমানাধিকার থাকবে না, যে ভূমিতে ইসলামের রিফর্মেশান যারা চায় তাদের এবং অমুসলিমদের বেঁচে থাকার কোনও অধিকার থাকবে না।

ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীদের কথা উঠলেই ভারতের কিছু লোক তড়িঘড়ি দাভোলকার, গোরী লাংকেশকে নিয়ে আসে আলোচনায়। তারা হিন্দু কট্টরপন্থীদের সঙ্গে মুসলিম কট্টরপন্থীর তুলনা করে দুই দলকে সমান বলে রায় দিতে চায়। নিতান্তই হাস্যকর এই চেষ্টা। বিশ্ব ছেয়ে আছে অগুনতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে, দেশে দেশে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা, আত্মঘাতী বোমারুরা উড়িয়ে দিচ্ছে কত প্রতিষ্ঠান, মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তাদের সঙ্গে ভারতের ভেতরে সন্ত্রাস করা কিছু হিন্দু সন্ত্রাসীর তুলনা চলে না। তুলনা করলে অন্য সন্ত্রাসীদের ভয়াবহতাকে অস্বীকার করা হয়।

কোনও গ্রন্থকে সর্বশক্তিমানের আদেশ হিসেবে মানার দিন, এবং অক্ষরে অক্ষরে তা পালন করার দিন শেষ হয়েছে। মানুষের এখন বিশ্ব ব্রহ্মা- সৃষ্টির শুরু, বিগ ব্যাংয়ের বিস্ফোরণ দেখতে খুব বেশি দেরি নেই। আজ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তা বলে কোনও বস্তুর প্রমাণ মেলেনি। বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলো বারবার প্রমাণ করেছে অলৌকিক গল্পগাছা নিতান্তই রূপকথা ছাড়া কিছু নয়। এই রূপকথাকে বিশ্বাস করে মানুষ কম তো মানুষ হত্যা করেনি, কম তো অনিষ্ট করেনি। এবার থামুক। যে করেই হোক এই রূপকথাবাজদের থামানো হোক। গণতন্ত্রবিরোধী, ব্যক্তিস্বাধীনতা বিরোধী, বাকস্বাধীনতা বিরোধীদের চিহ্নিত করা হোক, এদের হাত থেকে বিশ্বকে, বিশ্বের প্রগতিকে, বিশ্বের ভবিষ্যৎকে, সর্বোপরি মানুষকে বাঁচানো হোক।

জানি এরা যত মানুষ মেরেছে, তার চেয়ে আমেরিকা মেরেছে বেশি, এরা যত ধ্বংস করেছে, তার চেয়ে ইসরায়েল বেশি ধ্বংস করেছে, জানি এদের হাতে তত অস্ত্র নেই, যত অস্ত্র বড় বড় রাষ্ট্রের আছে, সে কারণে এদের সন্ত্রাসকে কি সমর্থন করতে হবে? এদের প্রতি সমব্যথী হতে হবে? এরা যুগে যুগে জন্ম নিচ্ছে। এই অপশক্তি যুবসমাজের মস্তিষ্ক নষ্ট করছে বহুকাল থেকে। আজ এদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে হিন্দু কট্টরপন্থী, তারাও উদারপন্থী হিন্দু ধর্মকে কট্টরপন্থীর ধর্ম হিসেবে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সন্ত্রাসীদের যে হিন্দুরা ঘৃণা করে, সেই হিন্দুদের মধ্যে অনেকেই মুসলিম সন্ত্রাসীদের অনুকরণ করছে। এটি খুবই হতাশার কথা।

পৃথিবীকে সন্ত্রাসমুক্ত করা এবং বাসযোগ্য করা ছাড়া উপায় নেই। সবার মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সবার জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নেই। আমরা আমাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে অন্ধকারে ডুবে মরবো। দেশে দেশে যত সরকার আছে, সবারই ত্যাগ করতে হবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। বিজ্ঞানমনস্ক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। ধর্মান্ধতা মানুষকে বাঁচায় না, বাঁচায় বিজ্ঞান, বাঁচায় যুক্তিবুদ্ধি।

ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে সম্পূর্ণ আলাদা না করাটা যেমন ভুল সিদ্ধান্ত, রাজনীতিতে একে জড়িয়ে ফেলাও একই রকম ভুল সিদ্ধান্ত। আজ যে ইসলাম ছুরি হাতে নিয়ে মুক্তচিন্তক আর প্রগতিশীল মানুষদের হত্যা করছে, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। রাজনৈতিক ইসলাম যতদিন আছে, ততদিন মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী কারও জীবনের নিশ্চয়তা নেই।

রুশদিকে ছুরি হামলা করার পর তেহরিকে লাব্বাইক দলের বিশাল র‌্যালি হয়েছে পাকিস্তানে। এই দলটি ধর্মীয়-রাজনীতিক দল। এরাই প্রচার করে রাজনৈতিক ইসলাম। চরম ডানপন্থী এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা খাদিম হুসেইন রিজভির একটি ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়, যেখানে তিনি বলেছেন রুশদি এবং আমাকে তিনি সামনে পেলে ‘কতল’ করতেন। এই লোকটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে পাকিস্তানে একবার ধরা পড়েছিলেন। তাঁর অনুরাগীরা ভিডিও বার্তা পেয়ে এমনই উত্তেজিত যে দলে দলে টুইটারে আমাকে জানাচ্ছে, রুশদির পর এখন নেক্সট আমি, আমাকে হত্যা করবে। এরা হত্যা করার আগে একবার দেখে নিতে চায় না, কেন হত্যা করবে, আমি কী লিখেছি বা বলেছি। যা রটছে তা সত্য কি না। যে লোকটি রুশদিকে আক্রমণ করেছে, সে কি রুশদির কোনও বই পড়েছে? না, পড়েনি। আমাকে যারা হত্যা করতে চাইছে, তারা কি আমার কোনও বই পড়েছে? পড়েনি। এরা এদের গুরুর আদেশ মানে। হিংসে আর ঘৃণার রাজনীতি এদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবসমাজকে কী করে এইসব সন্ত্রাসী নেতার কবল থেকে রক্ষা করা যায়, সেটার জন্য রাজনীতিকদের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিরিয়াসলি। এখন যদি সময় নয়, সময় তবে কবে?

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন