শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

নতুন শ্রমবাজারে শক্তিশালী হবে অর্থনীতি

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শ্রমবাজারে শক্তিশালী হবে অর্থনীতি

গত জুন মাসে হয়ে গেল ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা। যার ফল বলছে বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। ১৯৭১ সালে সাড়ে ৭ কোটি জনসংখ্যা নিয়ে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ তার জনগণের জন্য মৌলিক প্রয়োজন মেটাতেই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল এবং সে সময় সম্পদের স্বল্পতা, জনসংখ্যার প্রবল চাপ, শিক্ষার নিম্নহার, দারিদ্র্য, খনিজ সম্পদের অপ্রতুলতা এবং নানামুখী প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে পারেনি। তবে বিগত দেড় দশকের পরিকল্পনা ও দক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার চেষ্টার প্রতিফলন ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে। প্রবাসী রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি। রেমিট্যান্স প্রাপ্তির দিক থেকে বিশ্বে সপ্তম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। এ বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা মোট জিডিপিতে প্রায় ৬ থেকে ৭ শতাংশ অবদান রাখে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য দেশসমূহ যখন মহামারিতে বিপর্যস্ত তখন বাংলাদেশ পেয়েছিল রেকর্ড পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, ফলে রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। দেশের শ্রমবাজারে প্রতি বছর যুক্ত হচ্ছে ২০ লাখ নতুন শ্রমশক্তি, যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশই পাড়ি জমাচ্ছে বিদেশে। বিশ্বে চলমান অর্থনৈতিক অস্থিরতা, শ্রমবাজারে নীতির পরিবর্তন ও প্রযুক্তি আধুনিকায়নের ফলে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রধান উৎসে কাজের পরিধি কমছে। তাছাড়া করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের শ্রমবাজার আগের তুলনায় অনেক বেশি চাপে রয়েছে। তাই যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, নতুন শ্রমবাজার অনুসন্ধান ও কৌশলী কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২০ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪.৭৭ বিলিয়ন ডলার। আমদানি বৃদ্ধি ও বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ায় ২০২১ সালে তা ২১.৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। বিশ্বে ১৭২টি দেশে ছড়িয়ে থাকা এক কোটির বেশি প্রবাসীর পাঠানো অর্থে আমরা দেশের আমদানি চাহিদা মেটাই। হিসাবে দেশের সংখ্যা বেশি হলেও আমাদের শ্রমবাজার মূলত মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক। আবার মধ্যপ্রাচ্যের শতকরা ৭৮ ভাগ শ্রমিকের গন্তব্য সৌদি আরব। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কুয়েত, কাতার, ইরাক ও জর্ডানও মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজার। এ ছাড়াও সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, জাপান, ইতালি, যুক্তরাজ্যের মতো দেশেও উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশি কর্মী রয়েছেন। প্রতি বছর ৮ থেকে ১০ লাখ শ্রমিক দেশগুলোতে ভালো কাজ ও পারিশ্রমিকের আশায় পাড়ি জমায়। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য মতে, ১৯৭৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশে গিয়েছেন ১ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ, যার ৩৩ শতাংশ বেছে নিয়েছে সৌদি আরবকে। ১৯৭৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত মোট ২৩ লাখ শ্রমিক পাড়ি জমিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এক সময় বাংলাদেশ জনশক্তি রপ্তানিতে শুধু পুরুষ কর্মীর ওপর নির্ভরশীল থাকলেও ২০১৪ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশে নারী শ্রমিক পাঠানোর মাধ্যমে নারীদেরও এ খাতে সংশ্লিষ্ট করা হয়। পুরুষের পাশাপাশি এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৫৭৯ জন নারী শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত আছেন। নারীদের জন্য উপযুক্ত কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে বিপুলসংখ্যক নারী শ্রমিক রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে সরাসরি অংশ নিতে পারবেন।

সাধারণত নির্মাণ শ্রমিক, কল-কারখানার কর্মী, বিক্রয় সহকারী ও গৃহপরিচারিকার কাজে বাংলাদেশ থেকে অধিকসংখ্যক কর্মী মধ্যপ্রাচ্যে যায়। এ ছাড়াও পূর্ব-ইউরোপ, এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের শিল্প খাত ও কৃষি কাজের জন্য প্রতিনিয়ত শ্রমিক রপ্তানির হার বাড়ছে। একজন শ্রমিকের বিদেশ যেতে বিভিন্ন পর্যায় সম্পন্ন করা, গন্তব্য নির্ধারণ, কাজের ধরন, পছন্দ অনুযায়ী কাজ প্রাপ্তি, বেতন, পাসপোর্ট-ভিসার প্রস্তুতি, গন্তব্য দেশের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানাশোনা প্রভৃতি বিষয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম হয় যা কোনো ক্ষেত্রে তাদের বিদেশ গমনের উৎসাহ হ্রাস করে। কভিড পরিস্থিতি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতির গ্রাফ নিম্নমুখী। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘দ্য গ্লোবাল রিস্কস রিপোর্ট-২০২২’-অনুযায়ী, কভিডের শুরু থেকে পরিবেশগত ঝুঁকি ও জীবিকার সংকটে রয়েছে বিশ্বের অনেক দেশ, পাশাপাশি দেখা দিয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। বিশ্ব অর্থনীতির সংকটকালীন অবস্থায় বিভিন্ন দেশ খাদ্যপণ্য মজুদ, ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণসহ মেগাপ্রকল্পগুলোর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের লাখ লাখ প্রবাসী শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়ছে। বিশ্বে ঘনীভূত হওয়া নতুন অর্থনৈতিক সংকটের এ ঢেউ এসে লেগেছে বাংলাদেশেও। বিশ্বব্যাপী যে সংকট তৈরি হয়েছে তার জন্য বাংলাদেশ মোটেও দায়ী নয় বরং ভুক্তভোগী।

বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ শ্রমবাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দক্ষ জনশক্তি উৎপাদন ও মধ্যপ্রাচ্য নির্ভরতা বাদ দিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে প্রবেশের কর্ম-পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে। যার অংশ হিসেবে পোল্যান্ড, রোমানিয়া, সিচেলিস, বলিভিয়া, জাপান, ভারত, চীন, থাইল্যান্ড, গ্রিস, ব্রুনাই ইত্যাদি দেশে স্বল্প পরিসরে দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মীরা ক্যাটারিং, নার্স, পোশাক শিল্প, কেয়ারগিভার কাজের জন্য যাচ্ছে। সম্প্রতি নেওয়া উদ্যোগের ফলে দক্ষ ও আধাদক্ষ মিলিয়ে ৫ হাজার ৪০০ বাংলাদেশি শ্রমিক ভিসায় রোমানিয়া যাচ্ছে। গত এপ্রিল-জুলাইয়ের দিকে কর্মী প্রতি সরকারিভাবে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার ইমিগ্রেশন ফির বিনিময়ে রোমানিয়ান কনসুল্যার ভিসা মঞ্জুর করেছে। যেখানে বেসরকারিভাবে যেতে চাইলে কর্র্মী প্রতি ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা খরচ হতে পারে। ইতোমধ্যে রোমানিয়ায় এক হাজার কর্মী গেছেন যারা ফার্ম, নির্মাণ ও সেবা খাতে কাজ করছেন। রোমানিয়া সরকার জানিয়েছে তাদের কমপক্ষে ৪০ হাজার কর্মী প্রয়োজন। কর্মী ভিসায় রোমানিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে ৬১৫ থেকে ১৪০০ মার্কিন ডলার আয় করতে পারবে। দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়াও বাংলদেশ থেকে দক্ষ পোশাক শ্রমিক আমদানি করতে চায়। তাছাড়া ইতোমধ্যে গ্রিসের সঙ্গেও কর্মী প্রেরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইউরোপ ও উন্নত দেশগুলো অধিক দক্ষ শ্রমশক্তির খোঁজ করে। চাহিদা অনুযায়ী জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। কেননা অদক্ষ শ্রমিকরা বিদেশ গিয়ে ভাষা ও সংস্কৃতিগত আচরণ নিয়ে সমস্যায় পড়েন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্স ইউনিটের মতে, ২০২০ সালে বিদেশ যাওয়া কর্মীদের প্রায় ৭৪ শতাংশই অদক্ষ। আর ৩.৬ শতাংশ আধাদক্ষ এবং দক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা ছিল ২৩.৩ শতাংশ যেখানে ২০১৯ সালে দক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা ছিল প্রায় ৪৪ শতাংশ। তাছাড়া, এ খাতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও ফিলিপাইনের কারণে দিন দিন শ্রমবাজার হারাতে হচ্ছে।

সরকার ২০১৬ সালে মালয়েশিয়ার সঙ্গে জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে মাত্র ৩৭ হাজার টাকায় কর্মী প্রেরণের ব্যবস্থা করলেও তা একসময় বাধাগ্রস্ত হয়। ২০১৮ সালের পর বাংলাদেশি কোনো কর্মীকে শ্রমিক ভিসা দেয়নি মালয়েশিয়া সরকার। কিন্তু সরকারের প্রচেষ্টায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আবারও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে সমঝোতা হয়, ফলে গত ৮ আগস্ট ৫৩ জন কর্মীর একটি দল মালয়েশিয়া পাঠানোর মাধ্যমে নতুন করে দেশটিতে বাংলাদেশি শ্রমবাজার উন্মুক্ত হয়। সৌদি সরকার ‘ভিশন ২০৩০’-এর আওতায় শ্রমশক্তির ৭০ শতাংশ অভ্যন্তরীণভাবে জোগান দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। যেখানে তারা পূর্বে শতভাগ চাহিদা পূরণ করত বিদেশ থেকে শ্রমিক আমদানি করে। সৌদি আরবের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে ভিশন ২০৩০ প্রকল্পে জনশক্তি রপ্তানি করা গেলে বাংলাদেশি শ্রমবাজার আরও বিকশিত হবে। দীর্ঘ ও মধ্যমেয়াদে সংযুক্ত আরব আমিরাত ‘মেটাভার্স’ সেক্টরে প্রায় ৪০ হাজার লোক নেবে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘কপার ফিটেক’-এর জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত ১০ শতাংশ, বাহরাইন ৯ শতাংশ, ওমান ৬ শতাংশ, কাতার ৪ শতাংশ এবং সৌদি আরব ২ শতাংশ শ্রমবাজার সম্প্রসারিত করবে। ‘বিএমইটি’-এর তথ্য অনুযায়ী গত ছয় মাসে কর্মী প্রেরণের দিক থেকে মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশিরাই দখল করেছে ৯৩ শতাংশ বাজার।

বিশ্বের দক্ষ শ্রমিকের দেশগুলোতে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক, ৫ থেকে ৬ কর্মঘণ্টা, ভালো বেতন, স্বাস্থ্যবীমা, পর্যাপ্ত ছুটি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে শ্রমিকের মনোবলকে চাঙা রাখে। জাপান মাত্র ১৫ শতাংশ আবাদযোগ্য ভূমি ও সীমিত খনিজসম্পদ নিয়ে বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় অবস্থান দীর্ঘদিন ধরে রাখতে পেরেছে দক্ষ জনশক্তির মাধ্যমে। ১৯৫৮ সালেই পাঠ্যপুস্তকে তারা বাধ্যতামূলক প্রযুক্তি শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করে। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে, ২০৩০ সালে ৩০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালে ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যার অংশ হিসেবে বর্তমানে দেশে ৭০টি (৬৪ টি টিটিসি ও ৬টি আইএমটি) প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কর্মসংস্থান উপযোগী ৫৫টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান। ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো হতে ৬ লাখ ৮২ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ভাষা প্রশিক্ষণের জন্য জাপানিজ, কোরিয়ান, ইংরেজি, আরবি ও চাইনিজ কোর্স পরিচালিত হচ্ছে যা কর্মীদের অনেকটাই উপযোগী করে দেশের বাইরে পাঠাতে সাহায্য করছে। সারা দেশে ৩৯টি হাইটেক পার্ক স্থাপন করা হচ্ছে; এগুলোর সঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয় ঘটাতে পারলে দেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে ওঠার পাশাপাশি প্রায় তিন লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ৬ লক্ষাধিক ফ্রিল্যান্সার পরিচয়পত্র গ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫ সালে ১০ লাখ আইটি কর্মী সরবরাহ করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

কভিড-১৯ পরবর্তী মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিক রপ্তানি কমে যেতে পারে ধারণা থেকেই বিকল্প বাজার হিসেবে ইউরোপকে গুরুত্ব দিয়ে ইতোমধ্যে সার্বিয়া, যুগোশ্লাভিয়া ও আলবেনিয়ায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক যাচ্ছে। দেশগুলো ‘জিটুজি’ চুক্তির মাধ্যমে দক্ষ ও আধাদক্ষ শ্রমিক নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দূরপ্রাচ্যের দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, চীনও সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার। জাপানের বয়স্ক জনগোষ্ঠী বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ ৫ লাখ বিদেশি শ্রমিক নেবে। কিছু ভাষাগত দক্ষতা ও সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেই বাংলাদেশ এ বৃহৎ বাজারের অংশীদার হতে পারে। এ দেশগুলোতে জনশক্তি রপ্তানি করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের তুলনায় বাংলাদেশিরা ভালো বেতন পাবেন। বৈশি^কভাবে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও মেক্সিকোর মতো দেশগুলোর দিকে সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। সরকার আফ্রিকা মহাদেশের বিপুল পরিমাণ খালি উর্বর কৃষিজমি লিজ নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। এ খাতে আগামী ২০২৭ সাল নাগাদ ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা সম্ভব। উগান্ডা, তাঞ্জানিয়া, কেনিয়া, সেনেগাল, সুদান, সিয়েরালিওন, লাইবেরিয়া, আইভরি কোস্ট ও ঘানায় কয়েক লাখ একর জমি এখনো খালি পড়ে আছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ হতে পারে এ অঞ্চলের ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর বড় উদাহরণ। কেননা আমাদের আছে প্রচুর দক্ষ কৃষি শ্রমিক যাদের অল্প প্রশিক্ষণ ও খরচে কাজে লাগানো যেতে পারে। বাংলাদেশ ২০০৭ সালে জনমিতিক লভ্যাংশে (Demographic Dividend) প্রবেশ করেছে যার বর্তমান কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী ৬৮ শতাংশ। আগামী ৫০ বছরে বিপুল এ জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে বিদেশে কর্মসংস্থানের হার বাড়াতে হবে। ভবিষ্যতের বহুল তথ্যনির্ভর বিশ্বে তৈরি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, কম্পিউটার সিস্টেম অ্যানালাইটিকাল, রোবোটিক্স, জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, বিগ ডাটা অ্যানালিস্ট, সিকিউরিটি এক্সপার্ট, কিউলিনারি সার্ভিসের মতো ফিচারগুলোর জন্য কর্মীবাহিনী তৈরি করার দিকে মনোযোগী হতে হবে। দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলগুলো হতে প্রবাসে পাড়ি জমানোর হার বেশি। গত দেড় দশকে এ অঞ্চল থেকে লাখ লাখ শ্রমিক বিদেশে যাওয়ায় পাল্টে গেছে এ অঞ্চলের গ্রামীণ অর্থনীতি। দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে কেন কম মানুষ বিদেশে যাচ্ছে সে ব্যাপারে গবেষণার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সরকার ঘোষিত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রতি উপজেলা থেকে এক হাজার লোককে বিদেশে পাঠানোর ঘোষণা কার্যকর করার এটাই উপযুক্ত সময়।

লেখক : সামরিক বাহিনীতে কর্মরত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৬ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক
এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা