শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

নতুন শ্রমবাজারে শক্তিশালী হবে অর্থনীতি

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শ্রমবাজারে শক্তিশালী হবে অর্থনীতি

গত জুন মাসে হয়ে গেল ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা। যার ফল বলছে বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। ১৯৭১ সালে সাড়ে ৭ কোটি জনসংখ্যা নিয়ে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ তার জনগণের জন্য মৌলিক প্রয়োজন মেটাতেই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল এবং সে সময় সম্পদের স্বল্পতা, জনসংখ্যার প্রবল চাপ, শিক্ষার নিম্নহার, দারিদ্র্য, খনিজ সম্পদের অপ্রতুলতা এবং নানামুখী প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে পারেনি। তবে বিগত দেড় দশকের পরিকল্পনা ও দক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার চেষ্টার প্রতিফলন ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে। প্রবাসী রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি। রেমিট্যান্স প্রাপ্তির দিক থেকে বিশ্বে সপ্তম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। এ বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা মোট জিডিপিতে প্রায় ৬ থেকে ৭ শতাংশ অবদান রাখে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য দেশসমূহ যখন মহামারিতে বিপর্যস্ত তখন বাংলাদেশ পেয়েছিল রেকর্ড পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, ফলে রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। দেশের শ্রমবাজারে প্রতি বছর যুক্ত হচ্ছে ২০ লাখ নতুন শ্রমশক্তি, যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশই পাড়ি জমাচ্ছে বিদেশে। বিশ্বে চলমান অর্থনৈতিক অস্থিরতা, শ্রমবাজারে নীতির পরিবর্তন ও প্রযুক্তি আধুনিকায়নের ফলে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রধান উৎসে কাজের পরিধি কমছে। তাছাড়া করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের শ্রমবাজার আগের তুলনায় অনেক বেশি চাপে রয়েছে। তাই যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, নতুন শ্রমবাজার অনুসন্ধান ও কৌশলী কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০২০ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪.৭৭ বিলিয়ন ডলার। আমদানি বৃদ্ধি ও বিশ্ব অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ায় ২০২১ সালে তা ২১.৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। বিশ্বে ১৭২টি দেশে ছড়িয়ে থাকা এক কোটির বেশি প্রবাসীর পাঠানো অর্থে আমরা দেশের আমদানি চাহিদা মেটাই। হিসাবে দেশের সংখ্যা বেশি হলেও আমাদের শ্রমবাজার মূলত মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক। আবার মধ্যপ্রাচ্যের শতকরা ৭৮ ভাগ শ্রমিকের গন্তব্য সৌদি আরব। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কুয়েত, কাতার, ইরাক ও জর্ডানও মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজার। এ ছাড়াও সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, জাপান, ইতালি, যুক্তরাজ্যের মতো দেশেও উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশি কর্মী রয়েছেন। প্রতি বছর ৮ থেকে ১০ লাখ শ্রমিক দেশগুলোতে ভালো কাজ ও পারিশ্রমিকের আশায় পাড়ি জমায়। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য মতে, ১৯৭৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশে গিয়েছেন ১ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ, যার ৩৩ শতাংশ বেছে নিয়েছে সৌদি আরবকে। ১৯৭৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত মোট ২৩ লাখ শ্রমিক পাড়ি জমিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এক সময় বাংলাদেশ জনশক্তি রপ্তানিতে শুধু পুরুষ কর্মীর ওপর নির্ভরশীল থাকলেও ২০১৪ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশে নারী শ্রমিক পাঠানোর মাধ্যমে নারীদেরও এ খাতে সংশ্লিষ্ট করা হয়। পুরুষের পাশাপাশি এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৫৭৯ জন নারী শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত আছেন। নারীদের জন্য উপযুক্ত কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে বিপুলসংখ্যক নারী শ্রমিক রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে সরাসরি অংশ নিতে পারবেন।

সাধারণত নির্মাণ শ্রমিক, কল-কারখানার কর্মী, বিক্রয় সহকারী ও গৃহপরিচারিকার কাজে বাংলাদেশ থেকে অধিকসংখ্যক কর্মী মধ্যপ্রাচ্যে যায়। এ ছাড়াও পূর্ব-ইউরোপ, এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের শিল্প খাত ও কৃষি কাজের জন্য প্রতিনিয়ত শ্রমিক রপ্তানির হার বাড়ছে। একজন শ্রমিকের বিদেশ যেতে বিভিন্ন পর্যায় সম্পন্ন করা, গন্তব্য নির্ধারণ, কাজের ধরন, পছন্দ অনুযায়ী কাজ প্রাপ্তি, বেতন, পাসপোর্ট-ভিসার প্রস্তুতি, গন্তব্য দেশের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানাশোনা প্রভৃতি বিষয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম হয় যা কোনো ক্ষেত্রে তাদের বিদেশ গমনের উৎসাহ হ্রাস করে। কভিড পরিস্থিতি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতির গ্রাফ নিম্নমুখী। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘দ্য গ্লোবাল রিস্কস রিপোর্ট-২০২২’-অনুযায়ী, কভিডের শুরু থেকে পরিবেশগত ঝুঁকি ও জীবিকার সংকটে রয়েছে বিশ্বের অনেক দেশ, পাশাপাশি দেখা দিয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। বিশ্ব অর্থনীতির সংকটকালীন অবস্থায় বিভিন্ন দেশ খাদ্যপণ্য মজুদ, ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণসহ মেগাপ্রকল্পগুলোর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের লাখ লাখ প্রবাসী শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়ছে। বিশ্বে ঘনীভূত হওয়া নতুন অর্থনৈতিক সংকটের এ ঢেউ এসে লেগেছে বাংলাদেশেও। বিশ্বব্যাপী যে সংকট তৈরি হয়েছে তার জন্য বাংলাদেশ মোটেও দায়ী নয় বরং ভুক্তভোগী।

বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ শ্রমবাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দক্ষ জনশক্তি উৎপাদন ও মধ্যপ্রাচ্য নির্ভরতা বাদ দিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে প্রবেশের কর্ম-পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে। যার অংশ হিসেবে পোল্যান্ড, রোমানিয়া, সিচেলিস, বলিভিয়া, জাপান, ভারত, চীন, থাইল্যান্ড, গ্রিস, ব্রুনাই ইত্যাদি দেশে স্বল্প পরিসরে দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মীরা ক্যাটারিং, নার্স, পোশাক শিল্প, কেয়ারগিভার কাজের জন্য যাচ্ছে। সম্প্রতি নেওয়া উদ্যোগের ফলে দক্ষ ও আধাদক্ষ মিলিয়ে ৫ হাজার ৪০০ বাংলাদেশি শ্রমিক ভিসায় রোমানিয়া যাচ্ছে। গত এপ্রিল-জুলাইয়ের দিকে কর্মী প্রতি সরকারিভাবে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার ইমিগ্রেশন ফির বিনিময়ে রোমানিয়ান কনসুল্যার ভিসা মঞ্জুর করেছে। যেখানে বেসরকারিভাবে যেতে চাইলে কর্র্মী প্রতি ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা খরচ হতে পারে। ইতোমধ্যে রোমানিয়ায় এক হাজার কর্মী গেছেন যারা ফার্ম, নির্মাণ ও সেবা খাতে কাজ করছেন। রোমানিয়া সরকার জানিয়েছে তাদের কমপক্ষে ৪০ হাজার কর্মী প্রয়োজন। কর্মী ভিসায় রোমানিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে ৬১৫ থেকে ১৪০০ মার্কিন ডলার আয় করতে পারবে। দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়াও বাংলদেশ থেকে দক্ষ পোশাক শ্রমিক আমদানি করতে চায়। তাছাড়া ইতোমধ্যে গ্রিসের সঙ্গেও কর্মী প্রেরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইউরোপ ও উন্নত দেশগুলো অধিক দক্ষ শ্রমশক্তির খোঁজ করে। চাহিদা অনুযায়ী জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। কেননা অদক্ষ শ্রমিকরা বিদেশ গিয়ে ভাষা ও সংস্কৃতিগত আচরণ নিয়ে সমস্যায় পড়েন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্স ইউনিটের মতে, ২০২০ সালে বিদেশ যাওয়া কর্মীদের প্রায় ৭৪ শতাংশই অদক্ষ। আর ৩.৬ শতাংশ আধাদক্ষ এবং দক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা ছিল ২৩.৩ শতাংশ যেখানে ২০১৯ সালে দক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা ছিল প্রায় ৪৪ শতাংশ। তাছাড়া, এ খাতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও ফিলিপাইনের কারণে দিন দিন শ্রমবাজার হারাতে হচ্ছে।

সরকার ২০১৬ সালে মালয়েশিয়ার সঙ্গে জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে মাত্র ৩৭ হাজার টাকায় কর্মী প্রেরণের ব্যবস্থা করলেও তা একসময় বাধাগ্রস্ত হয়। ২০১৮ সালের পর বাংলাদেশি কোনো কর্মীকে শ্রমিক ভিসা দেয়নি মালয়েশিয়া সরকার। কিন্তু সরকারের প্রচেষ্টায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আবারও মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে সমঝোতা হয়, ফলে গত ৮ আগস্ট ৫৩ জন কর্মীর একটি দল মালয়েশিয়া পাঠানোর মাধ্যমে নতুন করে দেশটিতে বাংলাদেশি শ্রমবাজার উন্মুক্ত হয়। সৌদি সরকার ‘ভিশন ২০৩০’-এর আওতায় শ্রমশক্তির ৭০ শতাংশ অভ্যন্তরীণভাবে জোগান দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। যেখানে তারা পূর্বে শতভাগ চাহিদা পূরণ করত বিদেশ থেকে শ্রমিক আমদানি করে। সৌদি আরবের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে ভিশন ২০৩০ প্রকল্পে জনশক্তি রপ্তানি করা গেলে বাংলাদেশি শ্রমবাজার আরও বিকশিত হবে। দীর্ঘ ও মধ্যমেয়াদে সংযুক্ত আরব আমিরাত ‘মেটাভার্স’ সেক্টরে প্রায় ৪০ হাজার লোক নেবে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘কপার ফিটেক’-এর জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত ১০ শতাংশ, বাহরাইন ৯ শতাংশ, ওমান ৬ শতাংশ, কাতার ৪ শতাংশ এবং সৌদি আরব ২ শতাংশ শ্রমবাজার সম্প্রসারিত করবে। ‘বিএমইটি’-এর তথ্য অনুযায়ী গত ছয় মাসে কর্মী প্রেরণের দিক থেকে মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশিরাই দখল করেছে ৯৩ শতাংশ বাজার।

বিশ্বের দক্ষ শ্রমিকের দেশগুলোতে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক, ৫ থেকে ৬ কর্মঘণ্টা, ভালো বেতন, স্বাস্থ্যবীমা, পর্যাপ্ত ছুটি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে শ্রমিকের মনোবলকে চাঙা রাখে। জাপান মাত্র ১৫ শতাংশ আবাদযোগ্য ভূমি ও সীমিত খনিজসম্পদ নিয়ে বিশ্ব অর্থনীতির দ্বিতীয় অবস্থান দীর্ঘদিন ধরে রাখতে পেরেছে দক্ষ জনশক্তির মাধ্যমে। ১৯৫৮ সালেই পাঠ্যপুস্তকে তারা বাধ্যতামূলক প্রযুক্তি শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করে। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে, ২০৩০ সালে ৩০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালে ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যার অংশ হিসেবে বর্তমানে দেশে ৭০টি (৬৪ টি টিটিসি ও ৬টি আইএমটি) প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কর্মসংস্থান উপযোগী ৫৫টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান। ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো হতে ৬ লাখ ৮২ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ভাষা প্রশিক্ষণের জন্য জাপানিজ, কোরিয়ান, ইংরেজি, আরবি ও চাইনিজ কোর্স পরিচালিত হচ্ছে যা কর্মীদের অনেকটাই উপযোগী করে দেশের বাইরে পাঠাতে সাহায্য করছে। সারা দেশে ৩৯টি হাইটেক পার্ক স্থাপন করা হচ্ছে; এগুলোর সঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয় ঘটাতে পারলে দেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে ওঠার পাশাপাশি প্রায় তিন লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ৬ লক্ষাধিক ফ্রিল্যান্সার পরিচয়পত্র গ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫ সালে ১০ লাখ আইটি কর্মী সরবরাহ করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

কভিড-১৯ পরবর্তী মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিক রপ্তানি কমে যেতে পারে ধারণা থেকেই বিকল্প বাজার হিসেবে ইউরোপকে গুরুত্ব দিয়ে ইতোমধ্যে সার্বিয়া, যুগোশ্লাভিয়া ও আলবেনিয়ায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক যাচ্ছে। দেশগুলো ‘জিটুজি’ চুক্তির মাধ্যমে দক্ষ ও আধাদক্ষ শ্রমিক নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দূরপ্রাচ্যের দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, চীনও সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার। জাপানের বয়স্ক জনগোষ্ঠী বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ ৫ লাখ বিদেশি শ্রমিক নেবে। কিছু ভাষাগত দক্ষতা ও সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেই বাংলাদেশ এ বৃহৎ বাজারের অংশীদার হতে পারে। এ দেশগুলোতে জনশক্তি রপ্তানি করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের তুলনায় বাংলাদেশিরা ভালো বেতন পাবেন। বৈশি^কভাবে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও মেক্সিকোর মতো দেশগুলোর দিকে সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। সরকার আফ্রিকা মহাদেশের বিপুল পরিমাণ খালি উর্বর কৃষিজমি লিজ নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। এ খাতে আগামী ২০২৭ সাল নাগাদ ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা সম্ভব। উগান্ডা, তাঞ্জানিয়া, কেনিয়া, সেনেগাল, সুদান, সিয়েরালিওন, লাইবেরিয়া, আইভরি কোস্ট ও ঘানায় কয়েক লাখ একর জমি এখনো খালি পড়ে আছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ হতে পারে এ অঞ্চলের ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর বড় উদাহরণ। কেননা আমাদের আছে প্রচুর দক্ষ কৃষি শ্রমিক যাদের অল্প প্রশিক্ষণ ও খরচে কাজে লাগানো যেতে পারে। বাংলাদেশ ২০০৭ সালে জনমিতিক লভ্যাংশে (Demographic Dividend) প্রবেশ করেছে যার বর্তমান কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী ৬৮ শতাংশ। আগামী ৫০ বছরে বিপুল এ জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে বিদেশে কর্মসংস্থানের হার বাড়াতে হবে। ভবিষ্যতের বহুল তথ্যনির্ভর বিশ্বে তৈরি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, কম্পিউটার সিস্টেম অ্যানালাইটিকাল, রোবোটিক্স, জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, বিগ ডাটা অ্যানালিস্ট, সিকিউরিটি এক্সপার্ট, কিউলিনারি সার্ভিসের মতো ফিচারগুলোর জন্য কর্মীবাহিনী তৈরি করার দিকে মনোযোগী হতে হবে। দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলগুলো হতে প্রবাসে পাড়ি জমানোর হার বেশি। গত দেড় দশকে এ অঞ্চল থেকে লাখ লাখ শ্রমিক বিদেশে যাওয়ায় পাল্টে গেছে এ অঞ্চলের গ্রামীণ অর্থনীতি। দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে কেন কম মানুষ বিদেশে যাচ্ছে সে ব্যাপারে গবেষণার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সরকার ঘোষিত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রতি উপজেলা থেকে এক হাজার লোককে বিদেশে পাঠানোর ঘোষণা কার্যকর করার এটাই উপযুক্ত সময়।

লেখক : সামরিক বাহিনীতে কর্মরত।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন