শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

বরিশাল অঞ্চলে প্রচলিত গল্পটি এরকম : এক ছাত্র চার দিন অনুপস্থিত থাকার পর পাঠশালায় এসে পণ্ডিতের জেরার মুখে পড়ল- কীরে মদনা! চাইর দিন স্কুলের আসোছ নাই ক্যান?

: হেই কতা আর কইয়েন না! শনিবার স্কুলে আহনের সময় আচুক্কা একদল বান্দর দিল ধাওয়া। ডরের চোডে দিলাম উল্টা দৌড়। দৌড়াইতে-দৌড়াইতে বেহুঁশ হইয়া গেলাম। হুঁশ হইলে দেহি বাড়ির উডানে মুই চিত্তরাইয়া আছি।

: বুঝলাম! তাইলে পরের তিন দিন আসোছ নাই ক্যান?

: হেইডা আরেক কাহিনি! বান্দরের ধাওয়া খাওয়ার ঘটনা কওনে বাবায় দিছে মাইর! এই মাইরের জ্বরে ভোগলাম তিন দিন।

পাঠশালার কিশোর ছাত্রের এ গল্প নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেননি পণ্ডিত মশাই। বিশ্বাসযোগ্য নয়ও। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ কেন্দ্র করে একের পর এক সড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো। মাস কয়েক ধরে শনিবার মানেই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। আর কিউর সঙ্গে ইউর মতো অনিবার্য পরিবহন ধর্মঘট! পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের এ ধরনের ধর্মঘটের আহ্বানের কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এ ধর্মঘট। আর এ কাণ্ডটি করা হয় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শুক্র ও শনিবার। এরই মধ্যে ময়মনসিংহ, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন কথিত পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। এদিকে ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আহূত সমাবেশে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। মামলার রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সরকার। এসব ঘটনায় ঢাকায় বিএনপি আহূত সমাবেশকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। এদিকে হাস্যকর কথা বলে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের বিষয়টির বহুমাত্রিক দ্যোতনা রয়েছে। এর সঙ্গে তাল রেখে চলছে পাল্টাপাল্টি আওয়াজ ও হুংকার। রাজনীতির অঙ্গনে সাম্প্রতিক বিষয়টিকে অনেকেই বিবেচনা করছেন রাজনীতিতে অশনিসংকেত হিসেবে। কেউ বিবেচনা করছেন রোদেলা সকালে দূর আকাশে কালো মেঘের মতো। সবার মনে প্রশ্ন, কী ঘটতে যাচ্ছে ১০ ডিসেম্বর! বিজয়ের মাসে এ দিনটি হয়ে গেছে জনআতঙ্কের দিবস। এদিকে কথিত পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের ক্ষেত্রে যে অবিশ্বাস্য গল্প রচনা করা হয়েছে তাতে মোটেই মুনশিয়ানা নেই। এর ওপর আবার এ গল্প রচনায় গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দুটি ঘটনা ঘটেছে বরিশালে। এর মধ্যে একটি হাস্যকর এবং অন্যটি উদ্বেগজনক। হাস্যকর বিয়য়টি হচ্ছে, মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে ধর্মঘটে বরিশালের লঞ্চসহ সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কলাগাছের ভেলা চলতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। তাহলে কি নদীতেও তিন চাকার যানবাহন চলে? তা তো নয়। আর উদ্বেগজনক ঘটনা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপসের ‘মামাতো ভাই আওয়াজ’। এ আওয়াজের ক্ষেত্রে অনেকেরই মনে পড়েছে মওলানা ভাসানীকেন্দ্রিক একটি গল্প অথবা ঘটনার কথা। মশিউর রহমান যাদু মিয়া একবার পপুলার নেতা হওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর কাছে আবদার করলেন। অনুগত শিষ্যের বাসনা পূরণে বিশাল এক জনসভায় মওলানা ভাসানী বললেন, ‘চালের দাম, ডালের দাম, তেলের দাম বেড়েছে এসব আমি জানি। কিন্তু মদের দাম বেড়েছে কি না তা জানি না, জানে আমার যাদু মিয়া।’ একই ফরম্যাটে কি ব্যারিস্টার তাপস কথা বলেছেন? ভাইরাল হওয়া তার বক্তব্য হচ্ছে- ‘আমরা যদি বরিশালের জনসভা বন্ধ করতে চাই তাইলে আমার মামাতো ভাইরে বললেই সাবাড়।’ অনেকেই জানেন বরিশালে ব্যারিস্টার তাপসের মামাতো ভাই হচ্ছেন বিসিসির দাপুটে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। যিনি রাজনীতিতে একটি ‘সুশীল ইমেজ’ তৈরির জন্য প্রাণান্তকর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান উদাহরণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বরিশালের রাজনীতিতে খুবই সাবধানে পথ চলছেন তিনি। অনেকেই বলছেন, পিতার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দাদার ক্লিন ইমেজকে বাতিঘর হিসেবে বিবেচনা করে অগ্রসর হচ্ছেন সাদিক আবদুল্লাহ। এ অবস্থায় তাকে আর একজন ‘জয়নাল হাজারী’ হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ব্যারিস্টার তাপসের হুংকার সর্বনাশা বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে অভিজ্ঞ মহলে। এক মণ দুধে এক ফোঁটা চোনার মতো।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে হুংকারের ধারা এরই মধ্যে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত, এটি সবার বিচেনায় রাখা প্রয়োজন। রাজনীতিতে অগ্রহণযোগ্য যে ধারা অতীতে চলেছে তা আবার কপিপেস্ট করতে চাইলে বিপর্যয় অনিবার্য হতে পারে। কারণ, বাসন্তীর জাল পরার সচিত্র কাহিনি রটিয়ে সুবিধা নেওয়ার যুগ কেটে গেছে অনেক আগে। এখন হলো মগজের যুগ, গুজব বা মাসলের নয়। এ মগজের খেলায়ই কিন্তু গত দুটি জাতীয় নির্বাচন বিএনপির হাতছাড়া হয়েছে। এদিকে শক্তি প্রয়োগের ধারায় সাফল্যের দৃষ্টান্তও আছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে গুপ্ত হত্যাসহ সে সময়ের বিরোধী রাজনীতির ধারা, তা মোকাবিলায় রক্ষীবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর তৎপরতা এবং আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কর্মকাণ্ড দেশে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। আর ঘোলাটে এ পরিস্থিতির মধ্যেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি কার্যকর করে স্বাধীনতার ঊষালগ্নে চূড়ান্ত করা ব্লুপ্রিন্ট। যার নগ্ন প্রকাশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এবং বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পাকমন সরকার’। বাংলাদেশে পাকিস্তানি কায়দায় জেঁকে বসে সামরিক শাসক। এর বিপরীতে পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুকরণে বাংলাদেশের রাজনীতি চলে ২১ বছর। এ ধারায় আসে ১৯৯০-এর ৬ ডিসেম্বর, সামরিক শাসক জেনালের এরশাদের আনুষ্ঠানিক বিদায়। এরপর আসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

ধারণা করা হয়েছিল, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুষ্ঠু রাজনীতির শুভসূচনা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশবাসী দেখল, ১৫ আগস্টের থিঙ্কট্যাঙ্কের ব্লুপ্রিন্টের আদলেই চলছে দেশ। সংসদে জামায়াতের সরব এবং পরে সরকারে দাপুটে অংশগ্রহণের ধারায় শক্তিশালী হয় পাকমন চেতনা। যার নগ্ন প্রকাশ হলো ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার পর তৎকালীন উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুকে নৌপরিবহন মন্ত্রী আকবর হোসেনকে বলতে শুনেছি, ‘তোমরা আর রাজনীতিতে সমঝোতার রাস্তা খোলা রাখলা না!’ বাস্তবে হয়েছেও তাই। গোপনে বিনাশের রাজনীতি এবং প্রকাশ্যে বাধা দেওয়ার রাজনীতি বাংলাদেশের ললাট থেকে আর গেল না। ফলে ক্ষমতা হারানো মানেই বিনাশ- এ ভয়ংকর ধারণা এবং বাস্তবতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। ফলে কেউ আর ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি নিতে নারাজ। যার দৃষ্টান্ত হচ্ছে গত দুটি সংসদ নির্বাচন। এ দুটি নির্বাচন ইতিহাসে কালিমালিপ্ত নির্বাচনের কাতারে স্থান পেল। এখন আগামী জাতীয় নির্বাচনে কতটা কী হবে, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন। এ নির্বাচনও আবার কলঙ্কে আবৃত হবে? অবশ্য আমাদের কোনো নির্বাচনই কলুষমুক্ত নয়। কেবল মাত্রার হেরফের। এ ধারা থেকে উঠে আসার সময় হয়েছে। কাজেই বাধা দেওয়া হুংকারের রাজনীতি থেকে সব পক্ষকেই উঠে আসতেই হবে। তা না হলে কিন্তু পিঠা চলে যেতে পারে বানরের হাতে।

বাধা দেওয়ার প্রবণতা থেকে ক্ষমতাসীনদের আগে উঠে আসতে হবে। কারণ-অকারণে বাধা দেওয়ার ধারা প্রতিরোধের প্রবণতাকে উসকে দেয়, করে জোরদার। বহুল শ্রুত স্লোগানই তো আছে, ‘বাধা দিলে বাধবে লড়াই, এ লড়াইতে জিততে হবে!’ এবং এ ধরনের লড়াইয়ের একাধিক উদাহরণ আছে। আছে লড়াই বাধা এবং জেতার উদাহরণও। এ ক্ষেত্রে যারা বাধা দেয় তারা জনগণের জানমালের রক্ষক হিসেবে নিজেদের জাহির করেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রেই এ কথা বিশ্বাসযোগ্য হয় না। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো।

স্মরণ করা যেতে পারে, পাকিস্তান আমলের তরিকায় কেবল জেনারেল জিয়া নন, জেনারেল এরশাদও বেশ হেঁটেছেন। বাধা দেওয়ার কাণ্ড খালেদা সরকারও কম কিছু করেনি। অতীতের ধারাকে কপিপেস্ট করে তার আমলেও তো সরকারি লোক এবং দলীয় লোকেরাও মাসল পাওয়ার নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার চেষ্টা করেছে। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলকে মোকাবিলায় ছাত্র বন্ধুরাই যথেষ্ট!’ কিন্তু শেষরক্ষা হয়েছে? হয়নি। তার পরিণতি স্পষ্ট। তবে বাধা দেওয়ার অন্যরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন কামেল পুরুষ এইচ এম এরশাদ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিরোধ করার জন্য মাঠে নামিয়ে দেওয়া ব্যক্তিদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল- ‘শান্তির সৈনিক’ হিসেবে। অবশ্য কথিত এ শান্তির সৈনিকদের হাতে ছিল বড় বড় রামদা। জনআতঙ্কের এ ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হরতাল চলাকালে এ শান্তির সৈনিকের একজনের গুলিতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিন খুন হয়েছেন। অথচ কথিত শান্তির এ সৈনিকের শিরোমণি আখ্যায়িত হয়েছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের ছেলে হিসেবে।

বর্তমান আলামত বলছে, আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতি বেশ ঘোলাটে হয়েছে। এ ধারায় এরশাদীয় ‘শান্তির সৈনিকরা’ আবার ফিরে আসবে? এবং পরিস্থিতি আরও অনেক ঘোলাটে হয়ে পিঠা চলে যাবে বানরের হাতে? এর যেকোনো একটি ঘটলেও তা বাংলাদেশকে বড় ধরনের পিছুটানের দিকে নিয়ে যাবে। যাকে গ্রাস করাও বলা চলে। এ ব্যাপারে প্রচলিত একটি গল্প প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। গল্পটি হচ্ছে : গ্রামের এক হাটে রসগোল্লার দোকানের পাশের ছোট্ট একটি গাছে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটু চিটাগুড় লাগিয়ে দিল। এ চিটাগুড় খেতে পোকা এলো। পোকা খেতে এলো পাখি। পাশের মুদি দোকানের বিড়াল এলো পাখি ধরতে। লাফ দিয়ে পাখি ধরতে গিয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার গামলায়। ব্যস! শুরু হলো মিষ্টির ও মুদি দোকানের মালিকের মধ্যে মারামারি। এক পর্যায়ে গোটা হাটের মানুষ জড়িয়ে গেল। এতে পুরো হাট তছনছ হয়ে গেল, যেন লঙ্কাপুরি। এ অবস্থায় ছোট গাছে সামান্য চিটাগুড় লাগানো অজ্ঞাত ব্যক্তিটি দাপটের সঙ্গে প্রকাশ্যে এলো! গল্পের এ আলামত কিন্তু অধিকতর স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমে।

এর পরও আশার আলো একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়নি বলে অনেকেই মনে করেন। এর প্রধান উদাহরণ হচ্ছে দুই পক্ষই সংযম। বিএনপি বিভাগীয় শহরগুলোয় একের পর এক সফল সমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে জামায়াতি স্টাইলে লাঠিতে পতাকা বেঁধে শোডাউন শুরু করলেও এ পথে হাঁটার ক্ষেত্রে খুব একটা জোর দেয়নি বিএনপি। আবার হাস্যকর পরিবহন ধর্মঘট ডাকার কলকাঠি নাড়লেও সরকার লাঠি নিয়ে বিএনপির সমাবেশে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। চট্টগ্রামে ১৯ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে এখন পর্যন্ত একটি পটকাও ফোটেনি। 

তথ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত অত্যন্ত স্পষ্ট। অথচ কোনো সরকারের জন্যই এটি কঠিন কাজ নয়। বিশেষ করে বর্তমান সরকারের আমলে। তাদের বিশাল কর্র্মীবাহিনী রয়েছে। আবার রয়েছে অতি উৎসাহী পুলিশ। বলা বাহুল্য, সব সরকারের সময় পুলিশে অতি উৎসাহী লোকজন থাকে। এ সরকারে অতি উৎসাহীর সংখ্যা বেশি বলে মনে করা হয়। যে কারণে রাজনৈতিক মিছিলে পুলিশকে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় এক নেতাকে ‘আব্বা ডেকে’ একটি মেট্রোপলিটনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ থানার ওসি পদে ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন বছর। এ অতি আওয়ামী লীগার এই ওসি কোনো আইন-কানুন মানতেন না। এমনকি পুলিশ কমিশনারের কমান্ডকেও অবজ্ঞা করতেন। কারণ তিনি আওয়ামী লীগ রক্ষার জন্য নিজেকে ‘উৎসর্গ ’ করেছিলেন! অথচ এই পুলিশ কর্মকর্তা কলেজজীবনে ছিলেন ছাত্রদল নেতা। তার পিতা এখনো সিলেট বিভাগের এক জেলার বিএনপি নেতা। যে কারণে তাকে বেশি আওয়ামী লীগার সাজতে হয়েছে। এরকম যে কত আছে কে জানে। তবে আছে এটি ধরে নেওয়া যায়। আলামত, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো।

সবাই জানেন, সব আমলেইে ক্ষমতাসীনদের প্রতিপক্ষ দমনে মাঠে এই শ্রেণির পুলিশই বেশি তৎপরতা দেখায়। ফলে সরকার চাইলেই পুলিশ লেলিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সরকার তা করেনি। শুধু তাই নয়, ক্ষমতাসীনদের দলীয় কর্মীবাহিনীও লেলিয়ে দেওয়া যেত। তা-ও করেনি ক্ষমতাসীনরা। কেবল বিরোধী দলের শোডাউনের জবাবে ক্ষমতাসীনরাও শোডাউন করেছে। হয়তো চূড়ান্ত শোডাউন হিসেবে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ৯ ডিসেম্বর সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশ করবে। বিরোধী দলের শোডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের এ শোডাউন খুব বেশি সমালোচনার বিষয় নয়। কিন্তু আশঙ্কা অন্য খানে। ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে এ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ঘনীভূত আশঙ্কার রাশ টেনে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিকরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন। একেই হয়তো বলা হয়, ‘লাইট অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব টানেল’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর কি রাজনীতিতে স্বস্তির আলো দেখা দেবে, নাকি দেখা যাবে আগুন! এটি হচ্ছে নাকের ডগার আশঙ্কার বিষয়ে। এর পরও সামনে রয়েছে অন্তত এক বছর। এ সময়টাকে বিবেচনা করা হচ্ছে অনেকটা পুলসেরাতের মতো। আর এটি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক দলগুলোর জন্যই নয়, খোদ বাংলাদেশের জন্যও পুলসেরাত!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে