শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

বরিশাল অঞ্চলে প্রচলিত গল্পটি এরকম : এক ছাত্র চার দিন অনুপস্থিত থাকার পর পাঠশালায় এসে পণ্ডিতের জেরার মুখে পড়ল- কীরে মদনা! চাইর দিন স্কুলের আসোছ নাই ক্যান?

: হেই কতা আর কইয়েন না! শনিবার স্কুলে আহনের সময় আচুক্কা একদল বান্দর দিল ধাওয়া। ডরের চোডে দিলাম উল্টা দৌড়। দৌড়াইতে-দৌড়াইতে বেহুঁশ হইয়া গেলাম। হুঁশ হইলে দেহি বাড়ির উডানে মুই চিত্তরাইয়া আছি।

: বুঝলাম! তাইলে পরের তিন দিন আসোছ নাই ক্যান?

: হেইডা আরেক কাহিনি! বান্দরের ধাওয়া খাওয়ার ঘটনা কওনে বাবায় দিছে মাইর! এই মাইরের জ্বরে ভোগলাম তিন দিন।

পাঠশালার কিশোর ছাত্রের এ গল্প নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেননি পণ্ডিত মশাই। বিশ্বাসযোগ্য নয়ও। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ কেন্দ্র করে একের পর এক সড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো। মাস কয়েক ধরে শনিবার মানেই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। আর কিউর সঙ্গে ইউর মতো অনিবার্য পরিবহন ধর্মঘট! পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের এ ধরনের ধর্মঘটের আহ্বানের কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এ ধর্মঘট। আর এ কাণ্ডটি করা হয় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শুক্র ও শনিবার। এরই মধ্যে ময়মনসিংহ, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন কথিত পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। এদিকে ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আহূত সমাবেশে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। মামলার রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সরকার। এসব ঘটনায় ঢাকায় বিএনপি আহূত সমাবেশকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। এদিকে হাস্যকর কথা বলে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের বিষয়টির বহুমাত্রিক দ্যোতনা রয়েছে। এর সঙ্গে তাল রেখে চলছে পাল্টাপাল্টি আওয়াজ ও হুংকার। রাজনীতির অঙ্গনে সাম্প্রতিক বিষয়টিকে অনেকেই বিবেচনা করছেন রাজনীতিতে অশনিসংকেত হিসেবে। কেউ বিবেচনা করছেন রোদেলা সকালে দূর আকাশে কালো মেঘের মতো। সবার মনে প্রশ্ন, কী ঘটতে যাচ্ছে ১০ ডিসেম্বর! বিজয়ের মাসে এ দিনটি হয়ে গেছে জনআতঙ্কের দিবস। এদিকে কথিত পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের ক্ষেত্রে যে অবিশ্বাস্য গল্প রচনা করা হয়েছে তাতে মোটেই মুনশিয়ানা নেই। এর ওপর আবার এ গল্প রচনায় গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দুটি ঘটনা ঘটেছে বরিশালে। এর মধ্যে একটি হাস্যকর এবং অন্যটি উদ্বেগজনক। হাস্যকর বিয়য়টি হচ্ছে, মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে ধর্মঘটে বরিশালের লঞ্চসহ সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কলাগাছের ভেলা চলতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। তাহলে কি নদীতেও তিন চাকার যানবাহন চলে? তা তো নয়। আর উদ্বেগজনক ঘটনা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপসের ‘মামাতো ভাই আওয়াজ’। এ আওয়াজের ক্ষেত্রে অনেকেরই মনে পড়েছে মওলানা ভাসানীকেন্দ্রিক একটি গল্প অথবা ঘটনার কথা। মশিউর রহমান যাদু মিয়া একবার পপুলার নেতা হওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর কাছে আবদার করলেন। অনুগত শিষ্যের বাসনা পূরণে বিশাল এক জনসভায় মওলানা ভাসানী বললেন, ‘চালের দাম, ডালের দাম, তেলের দাম বেড়েছে এসব আমি জানি। কিন্তু মদের দাম বেড়েছে কি না তা জানি না, জানে আমার যাদু মিয়া।’ একই ফরম্যাটে কি ব্যারিস্টার তাপস কথা বলেছেন? ভাইরাল হওয়া তার বক্তব্য হচ্ছে- ‘আমরা যদি বরিশালের জনসভা বন্ধ করতে চাই তাইলে আমার মামাতো ভাইরে বললেই সাবাড়।’ অনেকেই জানেন বরিশালে ব্যারিস্টার তাপসের মামাতো ভাই হচ্ছেন বিসিসির দাপুটে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। যিনি রাজনীতিতে একটি ‘সুশীল ইমেজ’ তৈরির জন্য প্রাণান্তকর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান উদাহরণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বরিশালের রাজনীতিতে খুবই সাবধানে পথ চলছেন তিনি। অনেকেই বলছেন, পিতার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দাদার ক্লিন ইমেজকে বাতিঘর হিসেবে বিবেচনা করে অগ্রসর হচ্ছেন সাদিক আবদুল্লাহ। এ অবস্থায় তাকে আর একজন ‘জয়নাল হাজারী’ হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ব্যারিস্টার তাপসের হুংকার সর্বনাশা বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে অভিজ্ঞ মহলে। এক মণ দুধে এক ফোঁটা চোনার মতো।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে হুংকারের ধারা এরই মধ্যে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত, এটি সবার বিচেনায় রাখা প্রয়োজন। রাজনীতিতে অগ্রহণযোগ্য যে ধারা অতীতে চলেছে তা আবার কপিপেস্ট করতে চাইলে বিপর্যয় অনিবার্য হতে পারে। কারণ, বাসন্তীর জাল পরার সচিত্র কাহিনি রটিয়ে সুবিধা নেওয়ার যুগ কেটে গেছে অনেক আগে। এখন হলো মগজের যুগ, গুজব বা মাসলের নয়। এ মগজের খেলায়ই কিন্তু গত দুটি জাতীয় নির্বাচন বিএনপির হাতছাড়া হয়েছে। এদিকে শক্তি প্রয়োগের ধারায় সাফল্যের দৃষ্টান্তও আছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে গুপ্ত হত্যাসহ সে সময়ের বিরোধী রাজনীতির ধারা, তা মোকাবিলায় রক্ষীবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর তৎপরতা এবং আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কর্মকাণ্ড দেশে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। আর ঘোলাটে এ পরিস্থিতির মধ্যেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি কার্যকর করে স্বাধীনতার ঊষালগ্নে চূড়ান্ত করা ব্লুপ্রিন্ট। যার নগ্ন প্রকাশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এবং বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পাকমন সরকার’। বাংলাদেশে পাকিস্তানি কায়দায় জেঁকে বসে সামরিক শাসক। এর বিপরীতে পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুকরণে বাংলাদেশের রাজনীতি চলে ২১ বছর। এ ধারায় আসে ১৯৯০-এর ৬ ডিসেম্বর, সামরিক শাসক জেনালের এরশাদের আনুষ্ঠানিক বিদায়। এরপর আসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

ধারণা করা হয়েছিল, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুষ্ঠু রাজনীতির শুভসূচনা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশবাসী দেখল, ১৫ আগস্টের থিঙ্কট্যাঙ্কের ব্লুপ্রিন্টের আদলেই চলছে দেশ। সংসদে জামায়াতের সরব এবং পরে সরকারে দাপুটে অংশগ্রহণের ধারায় শক্তিশালী হয় পাকমন চেতনা। যার নগ্ন প্রকাশ হলো ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার পর তৎকালীন উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুকে নৌপরিবহন মন্ত্রী আকবর হোসেনকে বলতে শুনেছি, ‘তোমরা আর রাজনীতিতে সমঝোতার রাস্তা খোলা রাখলা না!’ বাস্তবে হয়েছেও তাই। গোপনে বিনাশের রাজনীতি এবং প্রকাশ্যে বাধা দেওয়ার রাজনীতি বাংলাদেশের ললাট থেকে আর গেল না। ফলে ক্ষমতা হারানো মানেই বিনাশ- এ ভয়ংকর ধারণা এবং বাস্তবতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। ফলে কেউ আর ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি নিতে নারাজ। যার দৃষ্টান্ত হচ্ছে গত দুটি সংসদ নির্বাচন। এ দুটি নির্বাচন ইতিহাসে কালিমালিপ্ত নির্বাচনের কাতারে স্থান পেল। এখন আগামী জাতীয় নির্বাচনে কতটা কী হবে, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন। এ নির্বাচনও আবার কলঙ্কে আবৃত হবে? অবশ্য আমাদের কোনো নির্বাচনই কলুষমুক্ত নয়। কেবল মাত্রার হেরফের। এ ধারা থেকে উঠে আসার সময় হয়েছে। কাজেই বাধা দেওয়া হুংকারের রাজনীতি থেকে সব পক্ষকেই উঠে আসতেই হবে। তা না হলে কিন্তু পিঠা চলে যেতে পারে বানরের হাতে।

বাধা দেওয়ার প্রবণতা থেকে ক্ষমতাসীনদের আগে উঠে আসতে হবে। কারণ-অকারণে বাধা দেওয়ার ধারা প্রতিরোধের প্রবণতাকে উসকে দেয়, করে জোরদার। বহুল শ্রুত স্লোগানই তো আছে, ‘বাধা দিলে বাধবে লড়াই, এ লড়াইতে জিততে হবে!’ এবং এ ধরনের লড়াইয়ের একাধিক উদাহরণ আছে। আছে লড়াই বাধা এবং জেতার উদাহরণও। এ ক্ষেত্রে যারা বাধা দেয় তারা জনগণের জানমালের রক্ষক হিসেবে নিজেদের জাহির করেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রেই এ কথা বিশ্বাসযোগ্য হয় না। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো।

স্মরণ করা যেতে পারে, পাকিস্তান আমলের তরিকায় কেবল জেনারেল জিয়া নন, জেনারেল এরশাদও বেশ হেঁটেছেন। বাধা দেওয়ার কাণ্ড খালেদা সরকারও কম কিছু করেনি। অতীতের ধারাকে কপিপেস্ট করে তার আমলেও তো সরকারি লোক এবং দলীয় লোকেরাও মাসল পাওয়ার নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার চেষ্টা করেছে। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলকে মোকাবিলায় ছাত্র বন্ধুরাই যথেষ্ট!’ কিন্তু শেষরক্ষা হয়েছে? হয়নি। তার পরিণতি স্পষ্ট। তবে বাধা দেওয়ার অন্যরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন কামেল পুরুষ এইচ এম এরশাদ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিরোধ করার জন্য মাঠে নামিয়ে দেওয়া ব্যক্তিদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল- ‘শান্তির সৈনিক’ হিসেবে। অবশ্য কথিত এ শান্তির সৈনিকদের হাতে ছিল বড় বড় রামদা। জনআতঙ্কের এ ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হরতাল চলাকালে এ শান্তির সৈনিকের একজনের গুলিতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিন খুন হয়েছেন। অথচ কথিত শান্তির এ সৈনিকের শিরোমণি আখ্যায়িত হয়েছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের ছেলে হিসেবে।

বর্তমান আলামত বলছে, আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতি বেশ ঘোলাটে হয়েছে। এ ধারায় এরশাদীয় ‘শান্তির সৈনিকরা’ আবার ফিরে আসবে? এবং পরিস্থিতি আরও অনেক ঘোলাটে হয়ে পিঠা চলে যাবে বানরের হাতে? এর যেকোনো একটি ঘটলেও তা বাংলাদেশকে বড় ধরনের পিছুটানের দিকে নিয়ে যাবে। যাকে গ্রাস করাও বলা চলে। এ ব্যাপারে প্রচলিত একটি গল্প প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। গল্পটি হচ্ছে : গ্রামের এক হাটে রসগোল্লার দোকানের পাশের ছোট্ট একটি গাছে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটু চিটাগুড় লাগিয়ে দিল। এ চিটাগুড় খেতে পোকা এলো। পোকা খেতে এলো পাখি। পাশের মুদি দোকানের বিড়াল এলো পাখি ধরতে। লাফ দিয়ে পাখি ধরতে গিয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার গামলায়। ব্যস! শুরু হলো মিষ্টির ও মুদি দোকানের মালিকের মধ্যে মারামারি। এক পর্যায়ে গোটা হাটের মানুষ জড়িয়ে গেল। এতে পুরো হাট তছনছ হয়ে গেল, যেন লঙ্কাপুরি। এ অবস্থায় ছোট গাছে সামান্য চিটাগুড় লাগানো অজ্ঞাত ব্যক্তিটি দাপটের সঙ্গে প্রকাশ্যে এলো! গল্পের এ আলামত কিন্তু অধিকতর স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমে।

এর পরও আশার আলো একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়নি বলে অনেকেই মনে করেন। এর প্রধান উদাহরণ হচ্ছে দুই পক্ষই সংযম। বিএনপি বিভাগীয় শহরগুলোয় একের পর এক সফল সমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে জামায়াতি স্টাইলে লাঠিতে পতাকা বেঁধে শোডাউন শুরু করলেও এ পথে হাঁটার ক্ষেত্রে খুব একটা জোর দেয়নি বিএনপি। আবার হাস্যকর পরিবহন ধর্মঘট ডাকার কলকাঠি নাড়লেও সরকার লাঠি নিয়ে বিএনপির সমাবেশে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। চট্টগ্রামে ১৯ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে এখন পর্যন্ত একটি পটকাও ফোটেনি। 

তথ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত অত্যন্ত স্পষ্ট। অথচ কোনো সরকারের জন্যই এটি কঠিন কাজ নয়। বিশেষ করে বর্তমান সরকারের আমলে। তাদের বিশাল কর্র্মীবাহিনী রয়েছে। আবার রয়েছে অতি উৎসাহী পুলিশ। বলা বাহুল্য, সব সরকারের সময় পুলিশে অতি উৎসাহী লোকজন থাকে। এ সরকারে অতি উৎসাহীর সংখ্যা বেশি বলে মনে করা হয়। যে কারণে রাজনৈতিক মিছিলে পুলিশকে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় এক নেতাকে ‘আব্বা ডেকে’ একটি মেট্রোপলিটনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ থানার ওসি পদে ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন বছর। এ অতি আওয়ামী লীগার এই ওসি কোনো আইন-কানুন মানতেন না। এমনকি পুলিশ কমিশনারের কমান্ডকেও অবজ্ঞা করতেন। কারণ তিনি আওয়ামী লীগ রক্ষার জন্য নিজেকে ‘উৎসর্গ ’ করেছিলেন! অথচ এই পুলিশ কর্মকর্তা কলেজজীবনে ছিলেন ছাত্রদল নেতা। তার পিতা এখনো সিলেট বিভাগের এক জেলার বিএনপি নেতা। যে কারণে তাকে বেশি আওয়ামী লীগার সাজতে হয়েছে। এরকম যে কত আছে কে জানে। তবে আছে এটি ধরে নেওয়া যায়। আলামত, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো।

সবাই জানেন, সব আমলেইে ক্ষমতাসীনদের প্রতিপক্ষ দমনে মাঠে এই শ্রেণির পুলিশই বেশি তৎপরতা দেখায়। ফলে সরকার চাইলেই পুলিশ লেলিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সরকার তা করেনি। শুধু তাই নয়, ক্ষমতাসীনদের দলীয় কর্মীবাহিনীও লেলিয়ে দেওয়া যেত। তা-ও করেনি ক্ষমতাসীনরা। কেবল বিরোধী দলের শোডাউনের জবাবে ক্ষমতাসীনরাও শোডাউন করেছে। হয়তো চূড়ান্ত শোডাউন হিসেবে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ৯ ডিসেম্বর সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশ করবে। বিরোধী দলের শোডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের এ শোডাউন খুব বেশি সমালোচনার বিষয় নয়। কিন্তু আশঙ্কা অন্য খানে। ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে এ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ঘনীভূত আশঙ্কার রাশ টেনে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিকরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন। একেই হয়তো বলা হয়, ‘লাইট অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব টানেল’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর কি রাজনীতিতে স্বস্তির আলো দেখা দেবে, নাকি দেখা যাবে আগুন! এটি হচ্ছে নাকের ডগার আশঙ্কার বিষয়ে। এর পরও সামনে রয়েছে অন্তত এক বছর। এ সময়টাকে বিবেচনা করা হচ্ছে অনেকটা পুলসেরাতের মতো। আর এটি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক দলগুলোর জন্যই নয়, খোদ বাংলাদেশের জন্যও পুলসেরাত!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা