শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

বরিশাল অঞ্চলে প্রচলিত গল্পটি এরকম : এক ছাত্র চার দিন অনুপস্থিত থাকার পর পাঠশালায় এসে পণ্ডিতের জেরার মুখে পড়ল- কীরে মদনা! চাইর দিন স্কুলের আসোছ নাই ক্যান?

: হেই কতা আর কইয়েন না! শনিবার স্কুলে আহনের সময় আচুক্কা একদল বান্দর দিল ধাওয়া। ডরের চোডে দিলাম উল্টা দৌড়। দৌড়াইতে-দৌড়াইতে বেহুঁশ হইয়া গেলাম। হুঁশ হইলে দেহি বাড়ির উডানে মুই চিত্তরাইয়া আছি।

: বুঝলাম! তাইলে পরের তিন দিন আসোছ নাই ক্যান?

: হেইডা আরেক কাহিনি! বান্দরের ধাওয়া খাওয়ার ঘটনা কওনে বাবায় দিছে মাইর! এই মাইরের জ্বরে ভোগলাম তিন দিন।

পাঠশালার কিশোর ছাত্রের এ গল্প নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেননি পণ্ডিত মশাই। বিশ্বাসযোগ্য নয়ও। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ কেন্দ্র করে একের পর এক সড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো। মাস কয়েক ধরে শনিবার মানেই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। আর কিউর সঙ্গে ইউর মতো অনিবার্য পরিবহন ধর্মঘট! পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের এ ধরনের ধর্মঘটের আহ্বানের কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এ ধর্মঘট। আর এ কাণ্ডটি করা হয় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শুক্র ও শনিবার। এরই মধ্যে ময়মনসিংহ, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন কথিত পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। এদিকে ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আহূত সমাবেশে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। মামলার রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সরকার। এসব ঘটনায় ঢাকায় বিএনপি আহূত সমাবেশকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। এদিকে হাস্যকর কথা বলে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের বিষয়টির বহুমাত্রিক দ্যোতনা রয়েছে। এর সঙ্গে তাল রেখে চলছে পাল্টাপাল্টি আওয়াজ ও হুংকার। রাজনীতির অঙ্গনে সাম্প্রতিক বিষয়টিকে অনেকেই বিবেচনা করছেন রাজনীতিতে অশনিসংকেত হিসেবে। কেউ বিবেচনা করছেন রোদেলা সকালে দূর আকাশে কালো মেঘের মতো। সবার মনে প্রশ্ন, কী ঘটতে যাচ্ছে ১০ ডিসেম্বর! বিজয়ের মাসে এ দিনটি হয়ে গেছে জনআতঙ্কের দিবস। এদিকে কথিত পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের ক্ষেত্রে যে অবিশ্বাস্য গল্প রচনা করা হয়েছে তাতে মোটেই মুনশিয়ানা নেই। এর ওপর আবার এ গল্প রচনায় গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দুটি ঘটনা ঘটেছে বরিশালে। এর মধ্যে একটি হাস্যকর এবং অন্যটি উদ্বেগজনক। হাস্যকর বিয়য়টি হচ্ছে, মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে ধর্মঘটে বরিশালের লঞ্চসহ সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কলাগাছের ভেলা চলতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। তাহলে কি নদীতেও তিন চাকার যানবাহন চলে? তা তো নয়। আর উদ্বেগজনক ঘটনা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপসের ‘মামাতো ভাই আওয়াজ’। এ আওয়াজের ক্ষেত্রে অনেকেরই মনে পড়েছে মওলানা ভাসানীকেন্দ্রিক একটি গল্প অথবা ঘটনার কথা। মশিউর রহমান যাদু মিয়া একবার পপুলার নেতা হওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর কাছে আবদার করলেন। অনুগত শিষ্যের বাসনা পূরণে বিশাল এক জনসভায় মওলানা ভাসানী বললেন, ‘চালের দাম, ডালের দাম, তেলের দাম বেড়েছে এসব আমি জানি। কিন্তু মদের দাম বেড়েছে কি না তা জানি না, জানে আমার যাদু মিয়া।’ একই ফরম্যাটে কি ব্যারিস্টার তাপস কথা বলেছেন? ভাইরাল হওয়া তার বক্তব্য হচ্ছে- ‘আমরা যদি বরিশালের জনসভা বন্ধ করতে চাই তাইলে আমার মামাতো ভাইরে বললেই সাবাড়।’ অনেকেই জানেন বরিশালে ব্যারিস্টার তাপসের মামাতো ভাই হচ্ছেন বিসিসির দাপুটে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। যিনি রাজনীতিতে একটি ‘সুশীল ইমেজ’ তৈরির জন্য প্রাণান্তকর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান উদাহরণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বরিশালের রাজনীতিতে খুবই সাবধানে পথ চলছেন তিনি। অনেকেই বলছেন, পিতার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দাদার ক্লিন ইমেজকে বাতিঘর হিসেবে বিবেচনা করে অগ্রসর হচ্ছেন সাদিক আবদুল্লাহ। এ অবস্থায় তাকে আর একজন ‘জয়নাল হাজারী’ হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ব্যারিস্টার তাপসের হুংকার সর্বনাশা বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে অভিজ্ঞ মহলে। এক মণ দুধে এক ফোঁটা চোনার মতো।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে হুংকারের ধারা এরই মধ্যে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত, এটি সবার বিচেনায় রাখা প্রয়োজন। রাজনীতিতে অগ্রহণযোগ্য যে ধারা অতীতে চলেছে তা আবার কপিপেস্ট করতে চাইলে বিপর্যয় অনিবার্য হতে পারে। কারণ, বাসন্তীর জাল পরার সচিত্র কাহিনি রটিয়ে সুবিধা নেওয়ার যুগ কেটে গেছে অনেক আগে। এখন হলো মগজের যুগ, গুজব বা মাসলের নয়। এ মগজের খেলায়ই কিন্তু গত দুটি জাতীয় নির্বাচন বিএনপির হাতছাড়া হয়েছে। এদিকে শক্তি প্রয়োগের ধারায় সাফল্যের দৃষ্টান্তও আছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে গুপ্ত হত্যাসহ সে সময়ের বিরোধী রাজনীতির ধারা, তা মোকাবিলায় রক্ষীবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর তৎপরতা এবং আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কর্মকাণ্ড দেশে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। আর ঘোলাটে এ পরিস্থিতির মধ্যেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি কার্যকর করে স্বাধীনতার ঊষালগ্নে চূড়ান্ত করা ব্লুপ্রিন্ট। যার নগ্ন প্রকাশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এবং বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পাকমন সরকার’। বাংলাদেশে পাকিস্তানি কায়দায় জেঁকে বসে সামরিক শাসক। এর বিপরীতে পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুকরণে বাংলাদেশের রাজনীতি চলে ২১ বছর। এ ধারায় আসে ১৯৯০-এর ৬ ডিসেম্বর, সামরিক শাসক জেনালের এরশাদের আনুষ্ঠানিক বিদায়। এরপর আসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

ধারণা করা হয়েছিল, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুষ্ঠু রাজনীতির শুভসূচনা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশবাসী দেখল, ১৫ আগস্টের থিঙ্কট্যাঙ্কের ব্লুপ্রিন্টের আদলেই চলছে দেশ। সংসদে জামায়াতের সরব এবং পরে সরকারে দাপুটে অংশগ্রহণের ধারায় শক্তিশালী হয় পাকমন চেতনা। যার নগ্ন প্রকাশ হলো ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার পর তৎকালীন উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুকে নৌপরিবহন মন্ত্রী আকবর হোসেনকে বলতে শুনেছি, ‘তোমরা আর রাজনীতিতে সমঝোতার রাস্তা খোলা রাখলা না!’ বাস্তবে হয়েছেও তাই। গোপনে বিনাশের রাজনীতি এবং প্রকাশ্যে বাধা দেওয়ার রাজনীতি বাংলাদেশের ললাট থেকে আর গেল না। ফলে ক্ষমতা হারানো মানেই বিনাশ- এ ভয়ংকর ধারণা এবং বাস্তবতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। ফলে কেউ আর ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি নিতে নারাজ। যার দৃষ্টান্ত হচ্ছে গত দুটি সংসদ নির্বাচন। এ দুটি নির্বাচন ইতিহাসে কালিমালিপ্ত নির্বাচনের কাতারে স্থান পেল। এখন আগামী জাতীয় নির্বাচনে কতটা কী হবে, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন। এ নির্বাচনও আবার কলঙ্কে আবৃত হবে? অবশ্য আমাদের কোনো নির্বাচনই কলুষমুক্ত নয়। কেবল মাত্রার হেরফের। এ ধারা থেকে উঠে আসার সময় হয়েছে। কাজেই বাধা দেওয়া হুংকারের রাজনীতি থেকে সব পক্ষকেই উঠে আসতেই হবে। তা না হলে কিন্তু পিঠা চলে যেতে পারে বানরের হাতে।

বাধা দেওয়ার প্রবণতা থেকে ক্ষমতাসীনদের আগে উঠে আসতে হবে। কারণ-অকারণে বাধা দেওয়ার ধারা প্রতিরোধের প্রবণতাকে উসকে দেয়, করে জোরদার। বহুল শ্রুত স্লোগানই তো আছে, ‘বাধা দিলে বাধবে লড়াই, এ লড়াইতে জিততে হবে!’ এবং এ ধরনের লড়াইয়ের একাধিক উদাহরণ আছে। আছে লড়াই বাধা এবং জেতার উদাহরণও। এ ক্ষেত্রে যারা বাধা দেয় তারা জনগণের জানমালের রক্ষক হিসেবে নিজেদের জাহির করেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রেই এ কথা বিশ্বাসযোগ্য হয় না। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো।

স্মরণ করা যেতে পারে, পাকিস্তান আমলের তরিকায় কেবল জেনারেল জিয়া নন, জেনারেল এরশাদও বেশ হেঁটেছেন। বাধা দেওয়ার কাণ্ড খালেদা সরকারও কম কিছু করেনি। অতীতের ধারাকে কপিপেস্ট করে তার আমলেও তো সরকারি লোক এবং দলীয় লোকেরাও মাসল পাওয়ার নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার চেষ্টা করেছে। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলকে মোকাবিলায় ছাত্র বন্ধুরাই যথেষ্ট!’ কিন্তু শেষরক্ষা হয়েছে? হয়নি। তার পরিণতি স্পষ্ট। তবে বাধা দেওয়ার অন্যরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন কামেল পুরুষ এইচ এম এরশাদ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিরোধ করার জন্য মাঠে নামিয়ে দেওয়া ব্যক্তিদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল- ‘শান্তির সৈনিক’ হিসেবে। অবশ্য কথিত এ শান্তির সৈনিকদের হাতে ছিল বড় বড় রামদা। জনআতঙ্কের এ ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হরতাল চলাকালে এ শান্তির সৈনিকের একজনের গুলিতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিন খুন হয়েছেন। অথচ কথিত শান্তির এ সৈনিকের শিরোমণি আখ্যায়িত হয়েছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের ছেলে হিসেবে।

বর্তমান আলামত বলছে, আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতি বেশ ঘোলাটে হয়েছে। এ ধারায় এরশাদীয় ‘শান্তির সৈনিকরা’ আবার ফিরে আসবে? এবং পরিস্থিতি আরও অনেক ঘোলাটে হয়ে পিঠা চলে যাবে বানরের হাতে? এর যেকোনো একটি ঘটলেও তা বাংলাদেশকে বড় ধরনের পিছুটানের দিকে নিয়ে যাবে। যাকে গ্রাস করাও বলা চলে। এ ব্যাপারে প্রচলিত একটি গল্প প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। গল্পটি হচ্ছে : গ্রামের এক হাটে রসগোল্লার দোকানের পাশের ছোট্ট একটি গাছে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটু চিটাগুড় লাগিয়ে দিল। এ চিটাগুড় খেতে পোকা এলো। পোকা খেতে এলো পাখি। পাশের মুদি দোকানের বিড়াল এলো পাখি ধরতে। লাফ দিয়ে পাখি ধরতে গিয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার গামলায়। ব্যস! শুরু হলো মিষ্টির ও মুদি দোকানের মালিকের মধ্যে মারামারি। এক পর্যায়ে গোটা হাটের মানুষ জড়িয়ে গেল। এতে পুরো হাট তছনছ হয়ে গেল, যেন লঙ্কাপুরি। এ অবস্থায় ছোট গাছে সামান্য চিটাগুড় লাগানো অজ্ঞাত ব্যক্তিটি দাপটের সঙ্গে প্রকাশ্যে এলো! গল্পের এ আলামত কিন্তু অধিকতর স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমে।

এর পরও আশার আলো একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়নি বলে অনেকেই মনে করেন। এর প্রধান উদাহরণ হচ্ছে দুই পক্ষই সংযম। বিএনপি বিভাগীয় শহরগুলোয় একের পর এক সফল সমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে জামায়াতি স্টাইলে লাঠিতে পতাকা বেঁধে শোডাউন শুরু করলেও এ পথে হাঁটার ক্ষেত্রে খুব একটা জোর দেয়নি বিএনপি। আবার হাস্যকর পরিবহন ধর্মঘট ডাকার কলকাঠি নাড়লেও সরকার লাঠি নিয়ে বিএনপির সমাবেশে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। চট্টগ্রামে ১৯ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে এখন পর্যন্ত একটি পটকাও ফোটেনি। 

তথ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত অত্যন্ত স্পষ্ট। অথচ কোনো সরকারের জন্যই এটি কঠিন কাজ নয়। বিশেষ করে বর্তমান সরকারের আমলে। তাদের বিশাল কর্র্মীবাহিনী রয়েছে। আবার রয়েছে অতি উৎসাহী পুলিশ। বলা বাহুল্য, সব সরকারের সময় পুলিশে অতি উৎসাহী লোকজন থাকে। এ সরকারে অতি উৎসাহীর সংখ্যা বেশি বলে মনে করা হয়। যে কারণে রাজনৈতিক মিছিলে পুলিশকে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় এক নেতাকে ‘আব্বা ডেকে’ একটি মেট্রোপলিটনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ থানার ওসি পদে ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন বছর। এ অতি আওয়ামী লীগার এই ওসি কোনো আইন-কানুন মানতেন না। এমনকি পুলিশ কমিশনারের কমান্ডকেও অবজ্ঞা করতেন। কারণ তিনি আওয়ামী লীগ রক্ষার জন্য নিজেকে ‘উৎসর্গ ’ করেছিলেন! অথচ এই পুলিশ কর্মকর্তা কলেজজীবনে ছিলেন ছাত্রদল নেতা। তার পিতা এখনো সিলেট বিভাগের এক জেলার বিএনপি নেতা। যে কারণে তাকে বেশি আওয়ামী লীগার সাজতে হয়েছে। এরকম যে কত আছে কে জানে। তবে আছে এটি ধরে নেওয়া যায়। আলামত, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো।

সবাই জানেন, সব আমলেইে ক্ষমতাসীনদের প্রতিপক্ষ দমনে মাঠে এই শ্রেণির পুলিশই বেশি তৎপরতা দেখায়। ফলে সরকার চাইলেই পুলিশ লেলিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সরকার তা করেনি। শুধু তাই নয়, ক্ষমতাসীনদের দলীয় কর্মীবাহিনীও লেলিয়ে দেওয়া যেত। তা-ও করেনি ক্ষমতাসীনরা। কেবল বিরোধী দলের শোডাউনের জবাবে ক্ষমতাসীনরাও শোডাউন করেছে। হয়তো চূড়ান্ত শোডাউন হিসেবে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ৯ ডিসেম্বর সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশ করবে। বিরোধী দলের শোডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের এ শোডাউন খুব বেশি সমালোচনার বিষয় নয়। কিন্তু আশঙ্কা অন্য খানে। ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে এ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ঘনীভূত আশঙ্কার রাশ টেনে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিকরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন। একেই হয়তো বলা হয়, ‘লাইট অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব টানেল’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর কি রাজনীতিতে স্বস্তির আলো দেখা দেবে, নাকি দেখা যাবে আগুন! এটি হচ্ছে নাকের ডগার আশঙ্কার বিষয়ে। এর পরও সামনে রয়েছে অন্তত এক বছর। এ সময়টাকে বিবেচনা করা হচ্ছে অনেকটা পুলসেরাতের মতো। আর এটি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক দলগুলোর জন্যই নয়, খোদ বাংলাদেশের জন্যও পুলসেরাত!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা