শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

বরিশাল অঞ্চলে প্রচলিত গল্পটি এরকম : এক ছাত্র চার দিন অনুপস্থিত থাকার পর পাঠশালায় এসে পণ্ডিতের জেরার মুখে পড়ল- কীরে মদনা! চাইর দিন স্কুলের আসোছ নাই ক্যান?

: হেই কতা আর কইয়েন না! শনিবার স্কুলে আহনের সময় আচুক্কা একদল বান্দর দিল ধাওয়া। ডরের চোডে দিলাম উল্টা দৌড়। দৌড়াইতে-দৌড়াইতে বেহুঁশ হইয়া গেলাম। হুঁশ হইলে দেহি বাড়ির উডানে মুই চিত্তরাইয়া আছি।

: বুঝলাম! তাইলে পরের তিন দিন আসোছ নাই ক্যান?

: হেইডা আরেক কাহিনি! বান্দরের ধাওয়া খাওয়ার ঘটনা কওনে বাবায় দিছে মাইর! এই মাইরের জ্বরে ভোগলাম তিন দিন।

পাঠশালার কিশোর ছাত্রের এ গল্প নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেননি পণ্ডিত মশাই। বিশ্বাসযোগ্য নয়ও। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ কেন্দ্র করে একের পর এক সড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো। মাস কয়েক ধরে শনিবার মানেই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। আর কিউর সঙ্গে ইউর মতো অনিবার্য পরিবহন ধর্মঘট! পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের এ ধরনের ধর্মঘটের আহ্বানের কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এ ধর্মঘট। আর এ কাণ্ডটি করা হয় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শুক্র ও শনিবার। এরই মধ্যে ময়মনসিংহ, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন কথিত পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। এদিকে ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আহূত সমাবেশে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। মামলার রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সরকার। এসব ঘটনায় ঢাকায় বিএনপি আহূত সমাবেশকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। এদিকে হাস্যকর কথা বলে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের বিষয়টির বহুমাত্রিক দ্যোতনা রয়েছে। এর সঙ্গে তাল রেখে চলছে পাল্টাপাল্টি আওয়াজ ও হুংকার। রাজনীতির অঙ্গনে সাম্প্রতিক বিষয়টিকে অনেকেই বিবেচনা করছেন রাজনীতিতে অশনিসংকেত হিসেবে। কেউ বিবেচনা করছেন রোদেলা সকালে দূর আকাশে কালো মেঘের মতো। সবার মনে প্রশ্ন, কী ঘটতে যাচ্ছে ১০ ডিসেম্বর! বিজয়ের মাসে এ দিনটি হয়ে গেছে জনআতঙ্কের দিবস। এদিকে কথিত পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের ক্ষেত্রে যে অবিশ্বাস্য গল্প রচনা করা হয়েছে তাতে মোটেই মুনশিয়ানা নেই। এর ওপর আবার এ গল্প রচনায় গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দুটি ঘটনা ঘটেছে বরিশালে। এর মধ্যে একটি হাস্যকর এবং অন্যটি উদ্বেগজনক। হাস্যকর বিয়য়টি হচ্ছে, মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে ধর্মঘটে বরিশালের লঞ্চসহ সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কলাগাছের ভেলা চলতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। তাহলে কি নদীতেও তিন চাকার যানবাহন চলে? তা তো নয়। আর উদ্বেগজনক ঘটনা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপসের ‘মামাতো ভাই আওয়াজ’। এ আওয়াজের ক্ষেত্রে অনেকেরই মনে পড়েছে মওলানা ভাসানীকেন্দ্রিক একটি গল্প অথবা ঘটনার কথা। মশিউর রহমান যাদু মিয়া একবার পপুলার নেতা হওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর কাছে আবদার করলেন। অনুগত শিষ্যের বাসনা পূরণে বিশাল এক জনসভায় মওলানা ভাসানী বললেন, ‘চালের দাম, ডালের দাম, তেলের দাম বেড়েছে এসব আমি জানি। কিন্তু মদের দাম বেড়েছে কি না তা জানি না, জানে আমার যাদু মিয়া।’ একই ফরম্যাটে কি ব্যারিস্টার তাপস কথা বলেছেন? ভাইরাল হওয়া তার বক্তব্য হচ্ছে- ‘আমরা যদি বরিশালের জনসভা বন্ধ করতে চাই তাইলে আমার মামাতো ভাইরে বললেই সাবাড়।’ অনেকেই জানেন বরিশালে ব্যারিস্টার তাপসের মামাতো ভাই হচ্ছেন বিসিসির দাপুটে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। যিনি রাজনীতিতে একটি ‘সুশীল ইমেজ’ তৈরির জন্য প্রাণান্তকর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান উদাহরণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বরিশালের রাজনীতিতে খুবই সাবধানে পথ চলছেন তিনি। অনেকেই বলছেন, পিতার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দাদার ক্লিন ইমেজকে বাতিঘর হিসেবে বিবেচনা করে অগ্রসর হচ্ছেন সাদিক আবদুল্লাহ। এ অবস্থায় তাকে আর একজন ‘জয়নাল হাজারী’ হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ব্যারিস্টার তাপসের হুংকার সর্বনাশা বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে অভিজ্ঞ মহলে। এক মণ দুধে এক ফোঁটা চোনার মতো।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে হুংকারের ধারা এরই মধ্যে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত, এটি সবার বিচেনায় রাখা প্রয়োজন। রাজনীতিতে অগ্রহণযোগ্য যে ধারা অতীতে চলেছে তা আবার কপিপেস্ট করতে চাইলে বিপর্যয় অনিবার্য হতে পারে। কারণ, বাসন্তীর জাল পরার সচিত্র কাহিনি রটিয়ে সুবিধা নেওয়ার যুগ কেটে গেছে অনেক আগে। এখন হলো মগজের যুগ, গুজব বা মাসলের নয়। এ মগজের খেলায়ই কিন্তু গত দুটি জাতীয় নির্বাচন বিএনপির হাতছাড়া হয়েছে। এদিকে শক্তি প্রয়োগের ধারায় সাফল্যের দৃষ্টান্তও আছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে গুপ্ত হত্যাসহ সে সময়ের বিরোধী রাজনীতির ধারা, তা মোকাবিলায় রক্ষীবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর তৎপরতা এবং আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কর্মকাণ্ড দেশে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। আর ঘোলাটে এ পরিস্থিতির মধ্যেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি কার্যকর করে স্বাধীনতার ঊষালগ্নে চূড়ান্ত করা ব্লুপ্রিন্ট। যার নগ্ন প্রকাশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এবং বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পাকমন সরকার’। বাংলাদেশে পাকিস্তানি কায়দায় জেঁকে বসে সামরিক শাসক। এর বিপরীতে পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুকরণে বাংলাদেশের রাজনীতি চলে ২১ বছর। এ ধারায় আসে ১৯৯০-এর ৬ ডিসেম্বর, সামরিক শাসক জেনালের এরশাদের আনুষ্ঠানিক বিদায়। এরপর আসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

ধারণা করা হয়েছিল, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুষ্ঠু রাজনীতির শুভসূচনা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশবাসী দেখল, ১৫ আগস্টের থিঙ্কট্যাঙ্কের ব্লুপ্রিন্টের আদলেই চলছে দেশ। সংসদে জামায়াতের সরব এবং পরে সরকারে দাপুটে অংশগ্রহণের ধারায় শক্তিশালী হয় পাকমন চেতনা। যার নগ্ন প্রকাশ হলো ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার পর তৎকালীন উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুকে নৌপরিবহন মন্ত্রী আকবর হোসেনকে বলতে শুনেছি, ‘তোমরা আর রাজনীতিতে সমঝোতার রাস্তা খোলা রাখলা না!’ বাস্তবে হয়েছেও তাই। গোপনে বিনাশের রাজনীতি এবং প্রকাশ্যে বাধা দেওয়ার রাজনীতি বাংলাদেশের ললাট থেকে আর গেল না। ফলে ক্ষমতা হারানো মানেই বিনাশ- এ ভয়ংকর ধারণা এবং বাস্তবতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। ফলে কেউ আর ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি নিতে নারাজ। যার দৃষ্টান্ত হচ্ছে গত দুটি সংসদ নির্বাচন। এ দুটি নির্বাচন ইতিহাসে কালিমালিপ্ত নির্বাচনের কাতারে স্থান পেল। এখন আগামী জাতীয় নির্বাচনে কতটা কী হবে, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন। এ নির্বাচনও আবার কলঙ্কে আবৃত হবে? অবশ্য আমাদের কোনো নির্বাচনই কলুষমুক্ত নয়। কেবল মাত্রার হেরফের। এ ধারা থেকে উঠে আসার সময় হয়েছে। কাজেই বাধা দেওয়া হুংকারের রাজনীতি থেকে সব পক্ষকেই উঠে আসতেই হবে। তা না হলে কিন্তু পিঠা চলে যেতে পারে বানরের হাতে।

বাধা দেওয়ার প্রবণতা থেকে ক্ষমতাসীনদের আগে উঠে আসতে হবে। কারণ-অকারণে বাধা দেওয়ার ধারা প্রতিরোধের প্রবণতাকে উসকে দেয়, করে জোরদার। বহুল শ্রুত স্লোগানই তো আছে, ‘বাধা দিলে বাধবে লড়াই, এ লড়াইতে জিততে হবে!’ এবং এ ধরনের লড়াইয়ের একাধিক উদাহরণ আছে। আছে লড়াই বাধা এবং জেতার উদাহরণও। এ ক্ষেত্রে যারা বাধা দেয় তারা জনগণের জানমালের রক্ষক হিসেবে নিজেদের জাহির করেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রেই এ কথা বিশ্বাসযোগ্য হয় না। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো।

স্মরণ করা যেতে পারে, পাকিস্তান আমলের তরিকায় কেবল জেনারেল জিয়া নন, জেনারেল এরশাদও বেশ হেঁটেছেন। বাধা দেওয়ার কাণ্ড খালেদা সরকারও কম কিছু করেনি। অতীতের ধারাকে কপিপেস্ট করে তার আমলেও তো সরকারি লোক এবং দলীয় লোকেরাও মাসল পাওয়ার নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার চেষ্টা করেছে। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলকে মোকাবিলায় ছাত্র বন্ধুরাই যথেষ্ট!’ কিন্তু শেষরক্ষা হয়েছে? হয়নি। তার পরিণতি স্পষ্ট। তবে বাধা দেওয়ার অন্যরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন কামেল পুরুষ এইচ এম এরশাদ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিরোধ করার জন্য মাঠে নামিয়ে দেওয়া ব্যক্তিদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল- ‘শান্তির সৈনিক’ হিসেবে। অবশ্য কথিত এ শান্তির সৈনিকদের হাতে ছিল বড় বড় রামদা। জনআতঙ্কের এ ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হরতাল চলাকালে এ শান্তির সৈনিকের একজনের গুলিতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিন খুন হয়েছেন। অথচ কথিত শান্তির এ সৈনিকের শিরোমণি আখ্যায়িত হয়েছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের ছেলে হিসেবে।

বর্তমান আলামত বলছে, আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতি বেশ ঘোলাটে হয়েছে। এ ধারায় এরশাদীয় ‘শান্তির সৈনিকরা’ আবার ফিরে আসবে? এবং পরিস্থিতি আরও অনেক ঘোলাটে হয়ে পিঠা চলে যাবে বানরের হাতে? এর যেকোনো একটি ঘটলেও তা বাংলাদেশকে বড় ধরনের পিছুটানের দিকে নিয়ে যাবে। যাকে গ্রাস করাও বলা চলে। এ ব্যাপারে প্রচলিত একটি গল্প প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। গল্পটি হচ্ছে : গ্রামের এক হাটে রসগোল্লার দোকানের পাশের ছোট্ট একটি গাছে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটু চিটাগুড় লাগিয়ে দিল। এ চিটাগুড় খেতে পোকা এলো। পোকা খেতে এলো পাখি। পাশের মুদি দোকানের বিড়াল এলো পাখি ধরতে। লাফ দিয়ে পাখি ধরতে গিয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার গামলায়। ব্যস! শুরু হলো মিষ্টির ও মুদি দোকানের মালিকের মধ্যে মারামারি। এক পর্যায়ে গোটা হাটের মানুষ জড়িয়ে গেল। এতে পুরো হাট তছনছ হয়ে গেল, যেন লঙ্কাপুরি। এ অবস্থায় ছোট গাছে সামান্য চিটাগুড় লাগানো অজ্ঞাত ব্যক্তিটি দাপটের সঙ্গে প্রকাশ্যে এলো! গল্পের এ আলামত কিন্তু অধিকতর স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমে।

এর পরও আশার আলো একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়নি বলে অনেকেই মনে করেন। এর প্রধান উদাহরণ হচ্ছে দুই পক্ষই সংযম। বিএনপি বিভাগীয় শহরগুলোয় একের পর এক সফল সমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে জামায়াতি স্টাইলে লাঠিতে পতাকা বেঁধে শোডাউন শুরু করলেও এ পথে হাঁটার ক্ষেত্রে খুব একটা জোর দেয়নি বিএনপি। আবার হাস্যকর পরিবহন ধর্মঘট ডাকার কলকাঠি নাড়লেও সরকার লাঠি নিয়ে বিএনপির সমাবেশে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। চট্টগ্রামে ১৯ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে এখন পর্যন্ত একটি পটকাও ফোটেনি। 

তথ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত অত্যন্ত স্পষ্ট। অথচ কোনো সরকারের জন্যই এটি কঠিন কাজ নয়। বিশেষ করে বর্তমান সরকারের আমলে। তাদের বিশাল কর্র্মীবাহিনী রয়েছে। আবার রয়েছে অতি উৎসাহী পুলিশ। বলা বাহুল্য, সব সরকারের সময় পুলিশে অতি উৎসাহী লোকজন থাকে। এ সরকারে অতি উৎসাহীর সংখ্যা বেশি বলে মনে করা হয়। যে কারণে রাজনৈতিক মিছিলে পুলিশকে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় এক নেতাকে ‘আব্বা ডেকে’ একটি মেট্রোপলিটনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ থানার ওসি পদে ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন বছর। এ অতি আওয়ামী লীগার এই ওসি কোনো আইন-কানুন মানতেন না। এমনকি পুলিশ কমিশনারের কমান্ডকেও অবজ্ঞা করতেন। কারণ তিনি আওয়ামী লীগ রক্ষার জন্য নিজেকে ‘উৎসর্গ ’ করেছিলেন! অথচ এই পুলিশ কর্মকর্তা কলেজজীবনে ছিলেন ছাত্রদল নেতা। তার পিতা এখনো সিলেট বিভাগের এক জেলার বিএনপি নেতা। যে কারণে তাকে বেশি আওয়ামী লীগার সাজতে হয়েছে। এরকম যে কত আছে কে জানে। তবে আছে এটি ধরে নেওয়া যায়। আলামত, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো।

সবাই জানেন, সব আমলেইে ক্ষমতাসীনদের প্রতিপক্ষ দমনে মাঠে এই শ্রেণির পুলিশই বেশি তৎপরতা দেখায়। ফলে সরকার চাইলেই পুলিশ লেলিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সরকার তা করেনি। শুধু তাই নয়, ক্ষমতাসীনদের দলীয় কর্মীবাহিনীও লেলিয়ে দেওয়া যেত। তা-ও করেনি ক্ষমতাসীনরা। কেবল বিরোধী দলের শোডাউনের জবাবে ক্ষমতাসীনরাও শোডাউন করেছে। হয়তো চূড়ান্ত শোডাউন হিসেবে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ৯ ডিসেম্বর সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশ করবে। বিরোধী দলের শোডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের এ শোডাউন খুব বেশি সমালোচনার বিষয় নয়। কিন্তু আশঙ্কা অন্য খানে। ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে এ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ঘনীভূত আশঙ্কার রাশ টেনে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিকরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন। একেই হয়তো বলা হয়, ‘লাইট অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব টানেল’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর কি রাজনীতিতে স্বস্তির আলো দেখা দেবে, নাকি দেখা যাবে আগুন! এটি হচ্ছে নাকের ডগার আশঙ্কার বিষয়ে। এর পরও সামনে রয়েছে অন্তত এক বছর। এ সময়টাকে বিবেচনা করা হচ্ছে অনেকটা পুলসেরাতের মতো। আর এটি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক দলগুলোর জন্যই নয়, খোদ বাংলাদেশের জন্যও পুলসেরাত!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি
দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন