শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শান্তির সৈনিকরা ফিরে আসবে?

বরিশাল অঞ্চলে প্রচলিত গল্পটি এরকম : এক ছাত্র চার দিন অনুপস্থিত থাকার পর পাঠশালায় এসে পণ্ডিতের জেরার মুখে পড়ল- কীরে মদনা! চাইর দিন স্কুলের আসোছ নাই ক্যান?

: হেই কতা আর কইয়েন না! শনিবার স্কুলে আহনের সময় আচুক্কা একদল বান্দর দিল ধাওয়া। ডরের চোডে দিলাম উল্টা দৌড়। দৌড়াইতে-দৌড়াইতে বেহুঁশ হইয়া গেলাম। হুঁশ হইলে দেহি বাড়ির উডানে মুই চিত্তরাইয়া আছি।

: বুঝলাম! তাইলে পরের তিন দিন আসোছ নাই ক্যান?

: হেইডা আরেক কাহিনি! বান্দরের ধাওয়া খাওয়ার ঘটনা কওনে বাবায় দিছে মাইর! এই মাইরের জ্বরে ভোগলাম তিন দিন।

পাঠশালার কিশোর ছাত্রের এ গল্প নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেননি পণ্ডিত মশাই। বিশ্বাসযোগ্য নয়ও। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ কেন্দ্র করে একের পর এক সড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো। মাস কয়েক ধরে শনিবার মানেই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ। আর কিউর সঙ্গে ইউর মতো অনিবার্য পরিবহন ধর্মঘট! পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের এ ধরনের ধর্মঘটের আহ্বানের কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এ ধর্মঘট। আর এ কাণ্ডটি করা হয় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শুক্র ও শনিবার। এরই মধ্যে ময়মনসিংহ, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন কথিত পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। এদিকে ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে আহূত সমাবেশে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। মামলার রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সরকার। এসব ঘটনায় ঢাকায় বিএনপি আহূত সমাবেশকে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। এদিকে হাস্যকর কথা বলে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের বিষয়টির বহুমাত্রিক দ্যোতনা রয়েছে। এর সঙ্গে তাল রেখে চলছে পাল্টাপাল্টি আওয়াজ ও হুংকার। রাজনীতির অঙ্গনে সাম্প্রতিক বিষয়টিকে অনেকেই বিবেচনা করছেন রাজনীতিতে অশনিসংকেত হিসেবে। কেউ বিবেচনা করছেন রোদেলা সকালে দূর আকাশে কালো মেঘের মতো। সবার মনে প্রশ্ন, কী ঘটতে যাচ্ছে ১০ ডিসেম্বর! বিজয়ের মাসে এ দিনটি হয়ে গেছে জনআতঙ্কের দিবস। এদিকে কথিত পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের ক্ষেত্রে যে অবিশ্বাস্য গল্প রচনা করা হয়েছে তাতে মোটেই মুনশিয়ানা নেই। এর ওপর আবার এ গল্প রচনায় গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দুটি ঘটনা ঘটেছে বরিশালে। এর মধ্যে একটি হাস্যকর এবং অন্যটি উদ্বেগজনক। হাস্যকর বিয়য়টি হচ্ছে, মহাসড়কগুলোয় সব ধরনের তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে ধর্মঘটে বরিশালের লঞ্চসহ সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কলাগাছের ভেলা চলতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। তাহলে কি নদীতেও তিন চাকার যানবাহন চলে? তা তো নয়। আর উদ্বেগজনক ঘটনা হচ্ছে, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপসের ‘মামাতো ভাই আওয়াজ’। এ আওয়াজের ক্ষেত্রে অনেকেরই মনে পড়েছে মওলানা ভাসানীকেন্দ্রিক একটি গল্প অথবা ঘটনার কথা। মশিউর রহমান যাদু মিয়া একবার পপুলার নেতা হওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীর কাছে আবদার করলেন। অনুগত শিষ্যের বাসনা পূরণে বিশাল এক জনসভায় মওলানা ভাসানী বললেন, ‘চালের দাম, ডালের দাম, তেলের দাম বেড়েছে এসব আমি জানি। কিন্তু মদের দাম বেড়েছে কি না তা জানি না, জানে আমার যাদু মিয়া।’ একই ফরম্যাটে কি ব্যারিস্টার তাপস কথা বলেছেন? ভাইরাল হওয়া তার বক্তব্য হচ্ছে- ‘আমরা যদি বরিশালের জনসভা বন্ধ করতে চাই তাইলে আমার মামাতো ভাইরে বললেই সাবাড়।’ অনেকেই জানেন বরিশালে ব্যারিস্টার তাপসের মামাতো ভাই হচ্ছেন বিসিসির দাপুটে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। যিনি রাজনীতিতে একটি ‘সুশীল ইমেজ’ তৈরির জন্য প্রাণান্তকর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। নানান উদাহরণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বরিশালের রাজনীতিতে খুবই সাবধানে পথ চলছেন তিনি। অনেকেই বলছেন, পিতার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দাদার ক্লিন ইমেজকে বাতিঘর হিসেবে বিবেচনা করে অগ্রসর হচ্ছেন সাদিক আবদুল্লাহ। এ অবস্থায় তাকে আর একজন ‘জয়নাল হাজারী’ হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ব্যারিস্টার তাপসের হুংকার সর্বনাশা বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে অভিজ্ঞ মহলে। এক মণ দুধে এক ফোঁটা চোনার মতো।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে হুংকারের ধারা এরই মধ্যে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত, এটি সবার বিচেনায় রাখা প্রয়োজন। রাজনীতিতে অগ্রহণযোগ্য যে ধারা অতীতে চলেছে তা আবার কপিপেস্ট করতে চাইলে বিপর্যয় অনিবার্য হতে পারে। কারণ, বাসন্তীর জাল পরার সচিত্র কাহিনি রটিয়ে সুবিধা নেওয়ার যুগ কেটে গেছে অনেক আগে। এখন হলো মগজের যুগ, গুজব বা মাসলের নয়। এ মগজের খেলায়ই কিন্তু গত দুটি জাতীয় নির্বাচন বিএনপির হাতছাড়া হয়েছে। এদিকে শক্তি প্রয়োগের ধারায় সাফল্যের দৃষ্টান্তও আছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে গুপ্ত হত্যাসহ সে সময়ের বিরোধী রাজনীতির ধারা, তা মোকাবিলায় রক্ষীবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর তৎপরতা এবং আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কর্মকাণ্ড দেশে জটিল এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। আর ঘোলাটে এ পরিস্থিতির মধ্যেই ’৭১-এর পরাজিত শক্তি কার্যকর করে স্বাধীনতার ঊষালগ্নে চূড়ান্ত করা ব্লুপ্রিন্ট। যার নগ্ন প্রকাশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এবং বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘পাকমন সরকার’। বাংলাদেশে পাকিস্তানি কায়দায় জেঁকে বসে সামরিক শাসক। এর বিপরীতে পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের অনুকরণে বাংলাদেশের রাজনীতি চলে ২১ বছর। এ ধারায় আসে ১৯৯০-এর ৬ ডিসেম্বর, সামরিক শাসক জেনালের এরশাদের আনুষ্ঠানিক বিদায়। এরপর আসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

ধারণা করা হয়েছিল, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুষ্ঠু রাজনীতির শুভসূচনা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশবাসী দেখল, ১৫ আগস্টের থিঙ্কট্যাঙ্কের ব্লুপ্রিন্টের আদলেই চলছে দেশ। সংসদে জামায়াতের সরব এবং পরে সরকারে দাপুটে অংশগ্রহণের ধারায় শক্তিশালী হয় পাকমন চেতনা। যার নগ্ন প্রকাশ হলো ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার পর তৎকালীন উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুকে নৌপরিবহন মন্ত্রী আকবর হোসেনকে বলতে শুনেছি, ‘তোমরা আর রাজনীতিতে সমঝোতার রাস্তা খোলা রাখলা না!’ বাস্তবে হয়েছেও তাই। গোপনে বিনাশের রাজনীতি এবং প্রকাশ্যে বাধা দেওয়ার রাজনীতি বাংলাদেশের ললাট থেকে আর গেল না। ফলে ক্ষমতা হারানো মানেই বিনাশ- এ ভয়ংকর ধারণা এবং বাস্তবতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। ফলে কেউ আর ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি নিতে নারাজ। যার দৃষ্টান্ত হচ্ছে গত দুটি সংসদ নির্বাচন। এ দুটি নির্বাচন ইতিহাসে কালিমালিপ্ত নির্বাচনের কাতারে স্থান পেল। এখন আগামী জাতীয় নির্বাচনে কতটা কী হবে, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন। এ নির্বাচনও আবার কলঙ্কে আবৃত হবে? অবশ্য আমাদের কোনো নির্বাচনই কলুষমুক্ত নয়। কেবল মাত্রার হেরফের। এ ধারা থেকে উঠে আসার সময় হয়েছে। কাজেই বাধা দেওয়া হুংকারের রাজনীতি থেকে সব পক্ষকেই উঠে আসতেই হবে। তা না হলে কিন্তু পিঠা চলে যেতে পারে বানরের হাতে।

বাধা দেওয়ার প্রবণতা থেকে ক্ষমতাসীনদের আগে উঠে আসতে হবে। কারণ-অকারণে বাধা দেওয়ার ধারা প্রতিরোধের প্রবণতাকে উসকে দেয়, করে জোরদার। বহুল শ্রুত স্লোগানই তো আছে, ‘বাধা দিলে বাধবে লড়াই, এ লড়াইতে জিততে হবে!’ এবং এ ধরনের লড়াইয়ের একাধিক উদাহরণ আছে। আছে লড়াই বাধা এবং জেতার উদাহরণও। এ ক্ষেত্রে যারা বাধা দেয় তারা জনগণের জানমালের রক্ষক হিসেবে নিজেদের জাহির করেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রেই এ কথা বিশ্বাসযোগ্য হয় না। যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয় বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বানের কথিত কারণগুলো।

স্মরণ করা যেতে পারে, পাকিস্তান আমলের তরিকায় কেবল জেনারেল জিয়া নন, জেনারেল এরশাদও বেশ হেঁটেছেন। বাধা দেওয়ার কাণ্ড খালেদা সরকারও কম কিছু করেনি। অতীতের ধারাকে কপিপেস্ট করে তার আমলেও তো সরকারি লোক এবং দলীয় লোকেরাও মাসল পাওয়ার নিয়ে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার চেষ্টা করেছে। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘বিরোধী দলকে মোকাবিলায় ছাত্র বন্ধুরাই যথেষ্ট!’ কিন্তু শেষরক্ষা হয়েছে? হয়নি। তার পরিণতি স্পষ্ট। তবে বাধা দেওয়ার অন্যরকম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন কামেল পুরুষ এইচ এম এরশাদ। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিরোধ করার জন্য মাঠে নামিয়ে দেওয়া ব্যক্তিদের আখ্যায়িত করা হয়েছিল- ‘শান্তির সৈনিক’ হিসেবে। অবশ্য কথিত এ শান্তির সৈনিকদের হাতে ছিল বড় বড় রামদা। জনআতঙ্কের এ ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হরতাল চলাকালে এ শান্তির সৈনিকের একজনের গুলিতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজউদ্দিন খুন হয়েছেন। অথচ কথিত শান্তির এ সৈনিকের শিরোমণি আখ্যায়িত হয়েছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের ছেলে হিসেবে।

বর্তমান আলামত বলছে, আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতি বেশ ঘোলাটে হয়েছে। এ ধারায় এরশাদীয় ‘শান্তির সৈনিকরা’ আবার ফিরে আসবে? এবং পরিস্থিতি আরও অনেক ঘোলাটে হয়ে পিঠা চলে যাবে বানরের হাতে? এর যেকোনো একটি ঘটলেও তা বাংলাদেশকে বড় ধরনের পিছুটানের দিকে নিয়ে যাবে। যাকে গ্রাস করাও বলা চলে। এ ব্যাপারে প্রচলিত একটি গল্প প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। গল্পটি হচ্ছে : গ্রামের এক হাটে রসগোল্লার দোকানের পাশের ছোট্ট একটি গাছে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটু চিটাগুড় লাগিয়ে দিল। এ চিটাগুড় খেতে পোকা এলো। পোকা খেতে এলো পাখি। পাশের মুদি দোকানের বিড়াল এলো পাখি ধরতে। লাফ দিয়ে পাখি ধরতে গিয়ে বিড়াল পড়ল রসগোল্লার গামলায়। ব্যস! শুরু হলো মিষ্টির ও মুদি দোকানের মালিকের মধ্যে মারামারি। এক পর্যায়ে গোটা হাটের মানুষ জড়িয়ে গেল। এতে পুরো হাট তছনছ হয়ে গেল, যেন লঙ্কাপুরি। এ অবস্থায় ছোট গাছে সামান্য চিটাগুড় লাগানো অজ্ঞাত ব্যক্তিটি দাপটের সঙ্গে প্রকাশ্যে এলো! গল্পের এ আলামত কিন্তু অধিকতর স্পষ্ট হচ্ছে ক্রমে।

এর পরও আশার আলো একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়নি বলে অনেকেই মনে করেন। এর প্রধান উদাহরণ হচ্ছে দুই পক্ষই সংযম। বিএনপি বিভাগীয় শহরগুলোয় একের পর এক সফল সমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রথম দিকে জামায়াতি স্টাইলে লাঠিতে পতাকা বেঁধে শোডাউন শুরু করলেও এ পথে হাঁটার ক্ষেত্রে খুব একটা জোর দেয়নি বিএনপি। আবার হাস্যকর পরিবহন ধর্মঘট ডাকার কলকাঠি নাড়লেও সরকার লাঠি নিয়ে বিএনপির সমাবেশে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। চট্টগ্রামে ১৯ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে এখন পর্যন্ত একটি পটকাও ফোটেনি। 

তথ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত অত্যন্ত স্পষ্ট। অথচ কোনো সরকারের জন্যই এটি কঠিন কাজ নয়। বিশেষ করে বর্তমান সরকারের আমলে। তাদের বিশাল কর্র্মীবাহিনী রয়েছে। আবার রয়েছে অতি উৎসাহী পুলিশ। বলা বাহুল্য, সব সরকারের সময় পুলিশে অতি উৎসাহী লোকজন থাকে। এ সরকারে অতি উৎসাহীর সংখ্যা বেশি বলে মনে করা হয়। যে কারণে রাজনৈতিক মিছিলে পুলিশকে স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। এমনকি ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় এক নেতাকে ‘আব্বা ডেকে’ একটি মেট্রোপলিটনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ থানার ওসি পদে ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন বছর। এ অতি আওয়ামী লীগার এই ওসি কোনো আইন-কানুন মানতেন না। এমনকি পুলিশ কমিশনারের কমান্ডকেও অবজ্ঞা করতেন। কারণ তিনি আওয়ামী লীগ রক্ষার জন্য নিজেকে ‘উৎসর্গ ’ করেছিলেন! অথচ এই পুলিশ কর্মকর্তা কলেজজীবনে ছিলেন ছাত্রদল নেতা। তার পিতা এখনো সিলেট বিভাগের এক জেলার বিএনপি নেতা। যে কারণে তাকে বেশি আওয়ামী লীগার সাজতে হয়েছে। এরকম যে কত আছে কে জানে। তবে আছে এটি ধরে নেওয়া যায়। আলামত, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো।

সবাই জানেন, সব আমলেইে ক্ষমতাসীনদের প্রতিপক্ষ দমনে মাঠে এই শ্রেণির পুলিশই বেশি তৎপরতা দেখায়। ফলে সরকার চাইলেই পুলিশ লেলিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সরকার তা করেনি। শুধু তাই নয়, ক্ষমতাসীনদের দলীয় কর্মীবাহিনীও লেলিয়ে দেওয়া যেত। তা-ও করেনি ক্ষমতাসীনরা। কেবল বিরোধী দলের শোডাউনের জবাবে ক্ষমতাসীনরাও শোডাউন করেছে। হয়তো চূড়ান্ত শোডাউন হিসেবে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ৯ ডিসেম্বর সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশ করবে। বিরোধী দলের শোডাউনের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনদের এ শোডাউন খুব বেশি সমালোচনার বিষয় নয়। কিন্তু আশঙ্কা অন্য খানে। ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে এ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ঘনীভূত আশঙ্কার রাশ টেনে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের রাজনীতিকরা প্রজ্ঞার পরিচয় দেবেন। একেই হয়তো বলা হয়, ‘লাইট অ্যাট দ্য অ্যান্ড অব টানেল’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর কি রাজনীতিতে স্বস্তির আলো দেখা দেবে, নাকি দেখা যাবে আগুন! এটি হচ্ছে নাকের ডগার আশঙ্কার বিষয়ে। এর পরও সামনে রয়েছে অন্তত এক বছর। এ সময়টাকে বিবেচনা করা হচ্ছে অনেকটা পুলসেরাতের মতো। আর এটি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক দলগুলোর জন্যই নয়, খোদ বাংলাদেশের জন্যও পুলসেরাত!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

এই মাত্র | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা