শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০২৩

বাসাইল পৌর নির্বাচন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাসাইল পৌর নির্বাচন

গত ৪ মার্চ ছোট ভাই ইকবাল সিদ্দিকী পরপারে চলে গেছে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। দীর্ঘ ৩০ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ইকবাল তিলকে তাল করেছে, একটি সুন্দর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। কচিকাঁচা থেকে শুরু করে সেটা এখন ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি নামে মহিরুহ। ১৫০০-১৬০০ ছাত্রছাত্রী পড়ালেখা করে। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো প্রস্ফুটিত গোলাপের মতো। ৯ জুন কচিকাঁচা একাডেমির কয়েকজন কর্মকর্তা আমার বাড়ি এসেছিলেন, পরদিন ১০ জুন ইকবাল সিদ্দিকী শিক্ষাঙ্গনে ফল দিবস। আমি বিষয়টা বুঝতে পারিনি। আমার মনে হয়েছে কোনো পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হবে। একাডেমির আঙিনায় দেখলাম কিছু বাচ্চা দুই সারিতে দাঁড়িয়ে আছে, একটু দূরে শিক্ষক-কর্মচারীরা। বিষয়টা আমার ভালো লাগেনি। বলে এসেছি, কোনো জাতীয় অনুষ্ঠান থাকলে বাচ্চারা দুই সারিতে দাঁড়ালেও দাঁড়াতে পারে। কিন্তু সব সময় নয়। একাডেমির আঙিনায় একটি নির্দিষ্ট রুমে বসে ছিলাম। সভাপতি আবদুর রহমান বলল, ‘আপনি না গেলে ছাত্রছাত্রীরা ভুখা থাকবে, খাবে না।’ কী খাবে না? যেখানে বসে ছিলাম সেখানেও টি টেবিলে থরে থরে দেশি ফল সাজানো। আম, জাম, কাঁঠাল, পেয়ারা, পেঁপে, লিচু, কলা, তাল, লটকন, আঙুর, আনারস, নাশপাতি, জামরুল, করমচা, আতা, আমড়া আরও অনেক রকমের ফল। আমি আম খুব পছন্দ করি। আম আর আনারসের কয়েক টুকরো মুখে দিয়েছিলাম। তখনই বুঝলাম ফল দিবস কোনো পরীক্ষার ফল নয়। ফল দিবস দেশি ফল সবাই মিলেমিশে একসঙ্গে খাওয়া। দোতলায় ছিল থ্রি-ফোরের বাচ্চাদের টেবিল ভর্তি নানা রকমের ফল। আর সেই ফল সামনে নিয়ে ৮-১০ বছর থেকে ১২ বছরের পরীর মতো সুন্দর ছোট্ট ছোট্ট মেয়েরা, রাজপুত্রের মতো ছেলেরা দাঁড়িয়ে আছে। বহুদিন পর বাচ্চাদের মধ্যে বিলীন হয়ে গিয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছে অনুষ্ঠানটি। আমি অনেক কিছু দেখেছি। কিন্তু ফল দিবস আমার মাথায় আসেনি যেটা চার বছর আগে ইকবাল সিদ্দিকী পালন শুরু করেছিল। যে সময় আমাদের ইকবালের বড় বেশি প্রয়োজন ছিল সে সময় আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। দুপুরে বড় আনন্দ করে ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি কমপ্লেক্সে খেয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলাম। টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌরসভায় একটি নির্বাচন চলছে। ২০১৮ সালের পর আমরা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করিনি। সেদিন ১৬ মে আমরা নির্বাচন কমিশনে গিয়েছিলাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এবং কমিশনের অন্য কমিশনারদের আশ্বাসে আমরা বিশ্বাস করেছি। সর্বোপরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি অবাধ ও নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চান। তাঁর প্রতিশ্রুতিতে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। তাই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছার প্রার্থী রাহাত হাসান টিপুর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলাম। ১০ তারিখ নৌকা মার্কার আবদুর রহিমের জন্য বাসাইল বাসস্ট্যান্ডে একটি সভার আয়োজন করেছিল। নির্বাচন কমিশন সে সভাটি হতে দেয়নি। নির্বাচন বিধিমালায় কোনো এমপি, মন্ত্রী বা অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচনী এলাকায় বসতবাড়ি না থাকলে তার যাতায়াতের সুযোগ নেই। আমি এখন কিছুই না। তাই অবাধে ঘুরে বেড়াই। জোয়াহেরুল ইসলাম এমপিকে নৌকার প্রচারে সমাবেশ করতে না দেওয়া যথার্থ হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থীকেও বলেছে, পথসভা করুন। কিন্তু হোন্ডা নিয়ে মিছিল করবেন না। শোনার পর আমি বলেছি, যে যে ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে সবটাই মেনে চলতে হবে। আজ প্রায় ২০ বছর ছোট্ট একটা জিপগাড়িতে মাইক লাগিয়ে গামছার প্রচার করা হয়। চার-পাঁচটি নির্বাচনেও জিপে মাইক লাগিয়ে প্রচার করা হয়েছে। সামনে পেছনে দুই দিকে হর্ন ছিল। নির্বাচন কমিশনের নীতিমালায় নাকি এক হর্ন। জানি না। সে এক হর্নই ব্যবহার হচ্ছে। গতকাল একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট জানিয়েছেন, জিপগাড়িতে প্রচার করা যাবে না। আমি নেতা-কর্মীদের বলে দিয়েছি, গত ১৫-২০ বছর যে গাড়ি মাইক মারছে তখন কোনো আইনি বাধা না থাকলে এখন কেন? সে যাই হোক, বাধাটি কাগজে লিখে দিলেই আমরা মান্য করব। আর যদি না থাকে তাহলে যথারীতি চলবে। আমি চাই নির্বাচনটা উৎসবমুখর প্রভাবমুক্ত হোক। নৌকার প্রার্থী আবদুর রহিম আগে জাসদের ছিল। তাদের আত্মীয়স্বজন প্রায় সবাই আমাকে খুবই ভালোবাসে, সম্মান করে। রহিমও আমাকে প্রচুর সম্মান করত। আরেকজন বিএনপির নেতা এনামুল করিম অটল জনাব আহমেদ আজমের লোক। খুবই সোজা সরল। কেউ বলছে অত্র এলাকার এমপি জোয়াহেরুল ইসলাম তাকে দাঁড় করিয়েছেন। তা যাই হোক, সেদিন বিএনপি থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কার পত্রে শুধু এটুকু লেখা থাকলেই চলত যে আপনি দলীয় সিদ্ধান্ত মানেননি সেজন্য আপনাকে বহিষ্কার করা হলো। কিন্তু বেইমান মীরজাফর বলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। তার বহিষ্কার পত্রের পুরোটাই এখানে তুলে দিচ্ছি-

‘সূত্র নং- বিএনপি/সাধারণ/৭৭/১৮৪/২০২৩    তারিখ : ৯ জুন ২০২৩

প্রতি,

এনামুল করিম অটল

সভাপতি, বাসাইল উপজেলা বিএনপি

টাঙ্গাইল।

বিষয় : আজীবন বহিষ্কার।

জনাব,

আগামী ২১ জুন ২০২৩ অনুষ্ঠিতব্য বাসাইল পৌরসভার প্রহসনের নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হিসেবে আপনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে গত ৫ জুন ২০২৩ তারিখে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিক্রান্ত হলেও আপনি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দেননি, যা গুরুতর অসদাচরণ।

নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে গত ১৫ বছর ধরে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা যারা গুম-খুন ও পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন তাদের পরিবারসহ দেশের গণতন্ত্রকামী বিপুল জনগোষ্ঠীর আকাক্সক্ষার প্রতি আপনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।

দলীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনাকে এহেন অবজ্ঞা ও ঔদ্ধত্যের জন্য বিএনপির গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে নির্দেশক্রমে আপনাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো। গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে।

এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

(অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী)

সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’

যাক, এবার জাতীয় বিষয়ে আসি। কদিন থেকে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ বা ছোট মন্ত্রিসভা অথবা বড় মন্ত্রিসভা গঠনের জল্পনাকল্পনা নিয়ে। বিষয়টাা নিরাসক্তভাবে ভাবতে হবে। সাংবিধানিক এই কাঠামোয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের কোনো সুযোগ নেই। হ্যাঁ, সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে এবং সেটা পরে অনুমোদন করা হলে অনেক কিছুই করা যায়। কিন্তু সংবিধানের বর্তমান নির্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অসংখ্যবার মন্ত্রিসভা ছোটবড় করতে পারেন। এমনকি তিনি একা থেকে সবাইকে বাতিল করে দিতে পারেন। ছয় মাসের জন্য যাকে পছন্দ তাকেই মন্ত্রী বানাতে পারেন। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের কোনো সুযোগ নেই। সংবিধানে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নেই। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। হ্যাঁ, সবকিছু করার সুযোগ আছে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। আন্দোলন সফল না হলে কিছুই হবে না। সত্যিকার অর্থে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি যা বলছে তার অনেক কিছুই গ্রহণযোগ্য নয়। নিশ্চয় সামান্য কিছু গ্রহণযোগ্য থাকতেও পারে। তবে সব নয়। গ্রহণযোগ্যের চাইতে অগ্রহণযোগ্যই বেশি। কত বছর হয়ে গেল বিএনপি হাওয়া ভবনের জন্য কোনো দুঃখ প্রকাশ করেনি। যেমন জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধে ভয়াবহ অন্যায়-অবিচার করার পরও জাতির কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেনি। পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ’৭১-এ আমাদের ওপর যে অত্যাচার করেছে, এখন নিজেদের ওপর তা তারা করছে। ইমরান খান একজন সফল ক্রিকেট খেলোয়াড়। তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তান বিশ্বজয়ী হয়েছে। তাঁর সম্পর্কে আমার তেমন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু গত পাঁচ বছরে তিনি একজন প্রকৃত নেতা হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে তাঁকে তাঁর মন্ত্রিসভাকে নানা ষড়যন্ত্র করে ভেঙে দেওয়ার পর তিনি আরও অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন, পাকিস্তানবাসীর কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছেন। পাকিস্তানের কাঠামোয় বঙ্গবন্ধুর পর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্য কোনো নেতা যদি থেকে থাকেন তিনি একমাত্র ইমরান খান। ইমরান খানের ওপর সামরিক বাহিনী ও অন্যরা যেভাবে অন্যায় ও জোরজুলুম করেছে তাতে তাঁর পাকিস্তানে যেমন জনপ্রিয়তা বেড়েছে, পাকিস্তানের বাইরেও বেড়েছে। সত্যিকার অর্থেই ইমরান খান এখন বিশ্বনন্দিত একজন নেতা। পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির ওপর নির্মম নির্যাতন, অত্যাচার, মানুষজন মেরে ফেলা, ঘরদুয়ার জ্বালিয়ে -পুড়িয়ে দেওয়ায় আমাদের কাছে হয়েছে চরম ঘৃণিত। এখন ইমরান খানের ওপর, ইমরান খানের দলের ওপর অত্যাচার করতে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাকিস্তানেও বিতর্কিত, ঘৃণিত হচ্ছে। সব সময় শুনে এসেছি ন্যায় ও সত্যের পরাজয় নেই। সরকার থেকে বিদায় হলে মানুষ তাকে নিয়ে কত টিটকারী, কত কিছু করে। পাকিস্তানের নেতা হিসেবে একসময়ের উদাহরণ জুলফিকার আলী ভুট্টো। তিনি ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে রেলগাড়িতে চড়ে লাহোর থেকে লারকানায় গিয়েছিলেন। প্ল্যাটফর্মে লাখো লোক সমাগত হয়েছিল। ট্রেনে বসে একটি রুমালে চোখ মুছে ছেড়ে দিয়েছিলেন। সেটা কাড়াকাড়ি করে যিনি দখলে নিতে পেরেছিলেন তার কাছ থেকে লক্ষ টাকায় বিত্তশালীরা কিনে নিয়েছিল। তখন খুব সুন্দর একটি রুমালের দাম ছিল ৪-৬ আনা। ইমরান খানের ব্যাপারটা তার চাইতেও বেশি। ইমরান খান গদিচ্যুত হওয়ার পর যে কটি নির্বাচন হয়েছে তার দল সবকটি নির্বাচনে ৮০-৯০ ভাগ জয়ী হয়েছে। ভিডিও কনফারেন্সে পৃথিবীব্যাপী অর্থ সাহায্য চাইলে একবার ৪০০-৬০০ কোটি আরেকবার দেড়-দুই হাজার কোটি পেয়েছেন। দুই যাত্রায় ইমরান খান ৪-৫ ঘণ্টা চ্যানেলে ছিলেন। এমন জনপ্রিয়তা পাকিস্তানের ইতিহাসে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। ইমরান খানকে প্রশাসন অথবা সেনাবাহিনী মেরে ফেলতে পারে। কিন্তু তাঁকে মুছে ফেলতে পারবে না। আমাদের পিতা জীবিত মুজিবের চাইতে মৃত মুজিব অনেক বেশি শক্তিশালী। ঠিক তেমনি ইমরান খানকে মেরে ফেললে তিনি একজন জনপ্রিয় মানুষ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাসে বেঁচে থাকবেন।

পাকিস্তানে সত্যিকার অর্থে বর্তমানে প্রকৃত নেতা ইমরান খান। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ করি তখন তিনি একজন ক্রিকেট খেলোয়াড় ছিলেন। আজ তিনি পাকিস্তানের নন্দিত নেতা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসের প্রশংসাও করতে হবে। আমরা আমেরিকা বা অন্য কোনো দেশের করদরাজ্য নই। তাই আমাদের ওপর যা খুশি তাই চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। যত টিটকারীই মারুন প্রয়োজনে সাত সমুদ্রের ওপারে আমেরিকা যাব না- এটা খুব দোষের কথা নয়। আর এ ধরনের কথা বঙ্গবন্ধুর কন্যার পক্ষেই বলা সম্ভব। হ্যাঁ, নিশ্চয়ই ভুলত্রুটি আছে আলাপ-আলোচনার পথ আছে। পীর হাবিব অসময়ে চলে গিয়ে আমাদের সবাইকে দুর্বল করেছে। পরম করুণাময় আল্লাহ পীর হাবিবকে লেখার অসাধারণ ক্ষমতা দিয়েছিলেন। মাঝে মাঝে ভাবি, যার যা সাজে না তিনি কি তা না বলে থাকতে পারেন না। সময়টা আসলেই দুর্যোগপূর্ণ। বলতে চাই না তবু পরিবেশ-পরিস্থিতির কারণে না বলেও পারি না। আমার প্রিয় বোন কী কারণে মমতাজকে সংসদে নিয়েছিলেন তার কিছুই বুঝি না। মমতাজের স্বামী আবদুর রশিদ বয়াতি মুক্তিযুদ্ধের পর আমায় গুরু বলে মানত। আধ্যাত্মিক লাইনের লোকজনের শ্রদ্ধাভক্তিই আলাদা। রশিদেরও তেমনটা ছিল। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর বাসাইলের সুন্যায় রশিদ বয়াতিকে ৫ হাজার টাকায় আনা হয়েছিল। সঙ্গে এসেছিল মমতাজ। গান শুনে খুশি হয়ে শ্রোতারা রশিদকে যেমন ২-৩ হাজার টাকা দিয়েছিল তেমনি মমতাজকেও দিয়েছিল। আমিও ১ হাজার টাকা দিয়েছিলাম। এটা সেই ’৯১-’৯২ সালের কথা। রশিদ বয়াতির গানের মধ্যে ছিল ভক্তি। সে গানের মাধ্যমে সাধনা করতে চাইত। মমতাজ যখন আস্তে আস্তে বড় হয় তখন গান গাইতে গিয়ে সে চায় খ্যাতি, সুনাম, অর্থবিত্ত। এ নিয়ে দুজনের মাঝে বিরোধ বাধে। পরিণামে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। কিছুদিন পরে রশিদ মারা যায়। এরপর মমতাজ টাঙ্গাইল এসেছে, সখিপুর এসেছে। আমরা তাকে বিপুল অর্থ দিয়েছি। একবার টাঙ্গাইল হানাদারমুক্ত দিবসে মমতাজ এসেছিল। তাকে আমরা ৪ লাখ টাকা দিয়েছিলাম। আল্লাহ তাকে গলা দিয়েছেন। তার গলায় সুর বাস করে। তবে সংসদ কোনো গানের আসর নয়, সংসদ সারা দেশের মানুষের আশা আকাক্সক্ষার পবিত্র ঠিকানা। সেখানে কোনোরকম ক্যারিকেচার করা সত্যিকার অর্থেই ভালো নয়। মেয়েটি আমাকে সব সময় পিতার মতো দেখেছে। এখন যশ-খ্যাতি বৃদ্ধি পাওয়ায় তেমন আছে না বদলে গেছে, কিছুই জানি না। কারণ প্রায় এক যুগ তেমন কথাবার্তা হয়নি।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপিকে দায়ী করা রাজনৈতিক অপচেষ্টা: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল
অতি দ্রুত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই

নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু
বাবা-মায়ের পর শিশু রাফিয়ারও মৃত্যু

নগর জীবন

সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার
সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন
জিয়া সাজারাহ্ ও মমতাময়ী খালেদা জিয়া কবিতার ফলক উদ্বোধন

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না
বিএনপি গুম হত্যা সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেয় না

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না
সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন

ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি
ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পিএসজি-চেলসি ফাইনাল
পিএসজি-চেলসি ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে
সেতু দেবে দুর্ভোগ পাঁচ বছর ধরে

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের
অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের

দেশগ্রাম

রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি
রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি

দেশগ্রাম